নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুর প্রান্তে

নিজেকে জানার চেসটা করছি, নতুন কিছু শেখার চেসটা করছি ।

ইমরান আশফাক

নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।

ইমরান আশফাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০২১ সালের মধ্যে যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ তৈরি করবে বাংলাদেশ

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

ঢাকা : আগামী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ তৈরিতে সক্ষমতা অর্জন করবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক।

বুধবার রাজধানীর মিরপুর ক্যান্টনমেন্টে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) মাঠে প্রথম জাতীয় এ্যারো-ডিজাইন প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যকালে একথা বলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বিমান পরিচালনা সংক্রান্ত প্রযুক্তি মানব সভ্যতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন। ভিশন-২০২১ লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশ এ সময়ের মধ্যে মানববাহী উড়োজাহাজ তৈরিতে সক্ষম হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের কর্মসূচি তরুণ এ্যারো ডিজাইনারদের উৎসাহ যোগাবে। ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রতিযোগিতা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় রূপ নিবে।

ইসমাত আরা সাদেক বলেন, বাংলাদেশে এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদেরকে এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে।

মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজির কমাডেন্ট মেজর জেনারেল সিদ্দিকুর রহমান সরকার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

প্রসঙ্গত, প্রদর্শনীতে ২৩টি দল অংশগ্রহণ করে। প্রতিটি দল তাদের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি এ্যারো-ডিজাইন প্রদর্শন করে।

বাংলাদেশের এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রয়োজনীয়তা এবং ভবিষ্যত সম্ভাবনা উপলব্ধি করে ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এমআইএসটিতে এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। সশস্ত্র বাহিনীর ৪৩ জন ও ০২ জন বিদেশি ছাত্রসহ সর্বমোট ১২৬ জন ছাত্রছাত্রী ইতোমধ্যে এমআইএসটি হতে বিএসসি ইন এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করেছে।

পাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রত্যেক শিক্ষার্থী লেভেল-৪ এ স্বতন্ত্রভাবে একটি পূর্ণাঙ্গ বিমানের ডিজাইন সম্পন্ন করে। এছাড়াও এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে ছাত্রছাত্রীরা ইতোমধ্যে প্রায় ১১টি 11wU Remote Controlled (R/C) Plane, Drone, Quadcopter, Amphibian Aircraft ডিজাইন ও ম্যানুফ্যাকচার করেছে। এদের মধ্যে ৫টি R/C Plane USA তে অনুষ্ঠিত ৫টি এ্যারো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে প্রশংসনীয় ফলাফল অর্জন করেছে।

খবরের গুরুত্ব অনুধাবন করে কপি পেস্ট করলাম, নীচে লিংকটাও দিলাম: :)

http://www.somoyerkonthosor.com/news/129135

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-১

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০৮

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো খবর।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪২

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো ! তবে দেশের এই অবস্থায় এতো উচ্চভিলাষী প্রকল্পের চেয়ে কি আরও কার্যকর ও যৌক্তিক প্রকল্প হলে ভালো হত না ?

ভালো থাকবেন :)

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: পাগল ছাড়া কিছুনা, বিমান তৈরী কি জিনিস তার আইডিয়াই নাই। আরসি বা ডাবল/সিঙ্গেল সিটের সাথে প‌্যাসেঞ্জার ক্রাফটের পার্থক্যই বুঝে নাই, তাই বইলা ফালাইছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমার মনে হয় হালকা ও প্রশিক্ষনের জন্য উড়োজাহাজ নির্মানের কথা বলতে যেয়ে যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের কথা বলে ফেলছে। খেয়াল রাখতে হবে আমদের সাংবাদিকদের মান ও জ্ঞান এই ব্যাপারে আর কতটুকু।।

যাই হোক উদ্যোগটা গুরুত্বপূর্ন, আমাদের সম্ভাব্য সকল ক্ষেত্রে আত্ননির্ভরশীল হতে হবে।

৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৭

কলমের কালি শেষ বলেছেন: আশানীয় খবর । :)

৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩০

এরিক ফ্লেমিং বলেছেন: মন্ত্রি মহদয় জেনে-বুঝে বলুক আর না জেনে না বুঝে বলুক বাংলাদেশের সম্ভাবনা আমারা আসলেই কল্পাপনা করতে পারছি না।

৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৭

তুষার কাব্য বলেছেন: আশাহত হওয়ার ভয়ে কি আশা করতে ভুলে যাব...? শুভো হোক স্বপ্নেরা..

২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: আশাকে বাস্তবে রুপান্তরিত করবার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৬

খেলাঘর বলেছেন:

সিএনজি তৈরি হবে ২০৪১ সালে

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০২

ইমরান আশফাক বলেছেন: তা মন্দ বলেন নাই।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯

খেলাঘর বলেছেন:


কমেন্ট পড়ছেন?

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

খেলাঘর বলেছেন:


উড়োজাহাজ বানাবে, নাকি উড়ন্ত জ্বীন ব্যবহার করবে?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: একটা হালকা বিমানেরও প্রতিটি পার্টসই নিজেরাই তৈরী করতে পারে এমন দেশের সংখ্যা ৪/৫ টির বেশি নেই। মূল ব্যাপার হচ্ছে বিমানের যথোপযুক্ত ডিজাইন এবং সেই অনুযায়ী যন্ত্রাংশ সংগ্রহ ও সংযুক্ত করা।

আমাদের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন উড়োজাহাজের ডিজাইন তৈরী করতে হবে (এক্ষেত্রে বন্ধুভাবাপন্ন রাষ্ট্রগুলির সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে প্রাথমিকভাবে) সেটা প্রশিক্ষন বিমান কিংবা পরিবহন কিংবা সল্পপাল্লার হালকা জংগী বিমান হউক। অত:পর বিভিন্ন যন্ত্রপাতী, ইন্জিন, নেভিগেশন সিস্টেম ইত্যাদি অন্যান্য উন্নত দেশগুলি থেকে সংগ্রহ করতে হবে তবে ক্রমান্বয়ে বা ধাপে ধাপে সকল কিছুই নিজেদেরই তৈরীর উদ্যোগ নিতে হবে।

এক্ষেত্রে আমরা কয়েকটি বন্ধুদেশগুলির সাথে যৌথ-উদ্যোগে এগিয়ে যেতে পারি ইইউ এর মত।

আমরা বিদেশ থেকে উন্নত সামরিক বিমান বা হেলিকপ্টার সংগ্রহ করলেও সেইগুলি আমাদের দেশের মাটিতে সংযোজনের ব্যবস্হা করলে খরচ কমবে এবং আমাদের টেকনিশিয়ানরাও অভিজ্ঞ ও চৌকষ হয়ে উঠবে।

এছাড়াও বিদেশ থেকে সংগ্রহিত সকল প্রকার বিমান ও হেলিকপ্টারের সকল প্রকার রক্ষনাবেক্ষনের কাজ আমাদের নিজেদের মাটিতে নিজস্ব লোকবল দিয়ে সম্পন্ন করার সক্ষমতা তৌরী করতে হবে।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১২

শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: উড়ােজাহাজ বানানো পরিকল্পনা কি??? এটা বানানোর জন্য কি কোনো মন্ত্রনালয় আছে নাকি বাংলাদেশ বিমানই এটা তৈরী করবে না কোনো বিশ্ববিদ্যালয়কে এটার প্রজেক্ট দেয়া হবে। মন্ত্রীর আশা অবশ্যই আশাব্যাঞ্জক, তবে যদি এর সাথে পরিকল্পনটা বলতেন তাহলে আরাে বেশি আশার সঞ্চার হতো। তারপরেও মাননীয় মন্ত্রীকে ধন্যবাদ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে ২০১১ সালে ঢাকায় বংগবন্ধু এ্যারোনটিক্যাল সেনটার উদ্বোধন করা হয়েছে।

http://en.wikipedia.org/wiki/Bangabandhu_Aeronautical_Centre

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১৭

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১১ টা মন্তব্য পেয়ে যে ৩ দিন পরে এসেও স্কিপ করে রিপ্লাই দেয় তিনি অবশ্যই মহা ব্যাস্ত হবেন , ব্লগিং আমাদের মতো আকাইম্যা মানুষদের জন্য ভ্রাতা , এতো ব্যাস্ত মানুষদের জন্য বলে মনে হয় না !!!!

ভালো থাকুন , সুন্দর থাকুন :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৯

ইমরান আশফাক বলেছেন: আপনি ৩ নং এ যে মন্তব্য করেছেন সেটিও খুবই গুরুত্বপূর্ন, আমি এখনও এটির যথোপযুক্ত প্রত্যুত্তর তৈরী করতে পারি নাই। আসলে যেকোন ক্ষেত্রে মানসম্পন্ন শিক্ষাব্যবস্হা ও গবেষনার কোন বিকল্প নেই। আর সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন রাজনৈতীক সদিচ্ছার যেটি চরমভাবে অনুপস্হিত আমাদের দেশে।

যাই হোক, এখন উন্নয়নের জন্য কোন ক্ষেত্রকেই অবহেলা করার সুযোগ নেই, বিশেষ করে বিজ্ঞান ও গবেষনার ক্ষেত্রে। হয়তো কোন কোনটাকে অধিক অগ্রাধিকার দেওয়া যেতে পারে।

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: ঠিক আছে কিন্তু ঐটাতো বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স এর মেইনটেইনেন্স এর কাজ করে থাকে। যদি সত্যিই ইচ্ছা থাকে উড়োজাহাজ বানানোর তাহলে এখন থেকেই বিভিন্ন পদে ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করে তাদেরকে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১০

ইমরান আশফাক বলেছেন: এটিই এ্যারোনটিক্যাল সেনটার থেকে এ্যারোনটিক্যাল কমপ্লেক্সে রুপান্তরিত হয়েছে ইতিমধ্য, প্রয়োজনীয় লোকবল ও প্রশিক্ষনের ব্যবস্হা, অবকাঠামো নির্মান ও যন্ত্রপাতী সংগ্রহের কাজ ইতিমধ্যে পুরাদমে শুরু হয়েছে। আমি বাংলাদেশের ডিফেন্স ফোরামের সাথে সংযুক্ত। বুঝেনই তো সবকিছু সবজায়গায় আলোচনা করা যায় না। সংক্ষেপে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আধুনিকায়নের লিস্ট নীচে দিলাম (ইংরেজীতে):

- Bangladesh Air Force WILL NOT procure the JF-17/FC-1 or J-10.

- 80% of Bangladesh Air Force combat aircraft will be supplied by the four Russian manufacturers.

- The Bangladesh Air Force pilots successfully completed the test flight for the primary training aircraft, which will replace the aged PT-6.

- The Bangladesh Air Force will induct F-7BGI BVR-capable multirole fighter aircraft as a gap filler before inducting the 4+ and 4++ generation combat aircraft.

- The Bangladesh Air Force will induct C-130E/H transport aircraft soon to enhance its own airlift capabilities and support the land forces.

- Mi-35 attack helicopters and Mi-171sh support helicopters will be inducted shortly.

- Bangabandhu Aeronautical Complex is being constructed with the plan of manufacturing parts for aircraft, fully maintaining all types of aircraft locally, designing and manufacturing light aircraft, radar and communications equipment.

- The Bangladesh Air Force Academy's ultra modern Bangabandhu Complex constructed is starting too.

- The Bangladesh Air Force is currently engaged in over 100 indigenous R&D projects for manufacturing aircraft support systems, UAVs, drones, communications equipment, munitions and upgrades to existing aircraft.

- Forces Goal Vision 2030 will enable the Bangladesh Air Force to be one of the most advance outfits in the region and effectively provide a deterrent against the threats posed by neighbouring country.

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৭

শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা এ্যারোনেটিকস নিয়ে প্রজেক্ট করে তাদেরকে পেট্রোনাইজ করতে পারে এবং তাদেরকে পাস করার পর এয়ার ফোর্সের সাথে সংযুক্ত করতে পারে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ড্রোন বানানোর খবর শুনেছিলাম, তারা উতসাহিত হবে। এ খাতে সরকারের আরো বেশি পরিমাণে অর্থ বরাদ্দ দেয়া উচিত।

১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: এ্যারোনোটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে বাংলাদেশে পড়াশুনার বিষয়ে একটি আর্টিকেল লিংক- Aeronautics in Bangladesh

১৮ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

ইমরান আশফাক বলেছেন: ধন্যবাদ, খুবই উপকারী লিন্ক।

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: হুম ! তাহলে সরি বলা ছাড়া আর কি ই বা বলার থাকতে পারে আমার !!!

১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো খবর ।

১৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

খেলাঘর বলেছেন:


নারিকেল পাতার তৈরি জাহাজ?

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: তাই দিয়ে শুরু হলে অসুবিধা কি? আপনাকে দিয়েই টেস্ট ফ্লাইট চালু করা হবে।

১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫০

বাংলাদেশ এক্সপ্লোরার বলেছেন: সমস্যা হল এই সব ছেলেমেয়েরা দেশে থাকে না , http://www.linkedin.com/in/bazlegama ওবাক হয়ে যাবেন ওনার প্রোফাইল দেখে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.