নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।
একটি টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে খেলতে ৭ জুন বাংলাদেশে আসছে ভারত।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিসিবি জানায়, ১০ জুন থেকে ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে শুরু হবে একমাত্র টেস্ট ম্যাচ।
১৮, ২১ ও ২৪ জুন দিন-রাতের তিনটি ওয়ানডেই হবে মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
দুটি টেস্ট, তিনটি ওয়ানডে ও একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের জন্য বাংলাদেশ সফর করছে পাকিস্তান। বুধবার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হতে যাওয়া দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট দিয়ে সফর শেষ করবে তারা।
ভারতের বিপক্ষে প্রতিটি ওয়ানডের পরদিনকে ‘রিজার্ভ ডে’ হিসেবে রাখা হয়েছে। ২৬ জুন দেশে ফিরে যাবে ভারত।
ভারত দল ফিরে যাওয়ার পরপরই বাংলাদেশ সফরে আসবে দক্ষিণ আফ্রিকা। চলতি বছরের শেষ দিকে সফরে আসবে ক্রিকেটের আরেক পরাশক্তি অস্ট্রেলিয়া।
২| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
ডিজ৪০৩ বলেছেন: অপেক্ষাই রইলাম বাংলা ওয়াস ।
০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
ইমরান আশফাক বলেছেন: বেশী কিছু আশা করা ঠিক নয়, আশাভংগের বেদনায় পড়তে হতে পারে। তবে ভালো কিছুই আশা করি।
৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ১১:১২
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এইবার ভারতীয় ব্যাটিং টিমের সাথে আমাদের শক্তির সক্ষমার লড়াই হবে। নিজেদের প্রমানের সিরিজ। আমাদের উইকেটে সাউথ আফ্রিকা ব্যাপার না।
০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ১১:২৮
ইমরান আশফাক বলেছেন: ভারতীয় বলিং লাইন পাকিস্তানীদের মত অত শক্তিশালী নয়। তাছাড়া ভারত পাকিস্তানীদের হার দেখে অনেক সতর্ক থাকবে এবং উপযুক্ত প্রস্তুতি নিয়েই আসবে।
৪| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:০৭
বাংলার জামিনদার বলেছেন: দেখা যাক একটা উপযুক্ত জবাব দিতে পারি কিনা। আমরা চাইলে সব পারি। সো টাইগার্স, বি প্রিপেয়ার্ড। সামনে বিগ ম্যাচ।
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
ইমরান আশফাক বলেছেন: একমত।
৫| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:২৩
শামস 8929 বলেছেন: আমার মনে হয় ভারত মোটেও খর্ব শক্তির টিম নিয়ে আসবেনা। তাদের সেরা দলই আনবে। তবে বাংলাদেশের এই সিরিজে সবচেয়ে বেশী কিছু পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
প্রথমত- ভারত মানষিকভাবে ভালই চাপে থাকবে। কারন বিশ্বকাপে তাদের আচরন এবং বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পারফরমেন্স।
দ্বিতীয়ত- আপিএল টি২০-এর যেসব ম্যাচ দেখেছি ভারতীয়দের প্রাধান্য খুব একটা চোখে পরার মতো নয়। সেরা দশ ব্যাটসম্যান বা বোলারদের মধ্যে ৫ জনই বিদেশী। তাছাড়া আমার মনে হয়না ভারতের দলে মাশরাফি মানের বা রুবেল মানের কোন বোলার আছে। ব্যাটিং-এর ক্ষেত্রেও একই। বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের মনে হয় টিমের জন্য খেলে। কিন্তু ভারতীয় টিমের খেলোয়াড়দের কখনোই মনে হয়নি টিম হিসেবে খেলতে।
তৃতীয়ত- খেলা হবে বাংলাদেশের মাটিতে। দেশের মাটিতে বাংলাদেশ দল দু'পা আগে থাকে মনোবলের দিকে। আগে আমার মনে হতো দেশের দর্শকদের চাপের কারনে আমাদের খেলোয়াড়রা দেশে ভাল করতে পারছেনা। কিন্তু সাম্প্রতিক পারফরমেন্স ঠিক উল্টা। খেলোয়াড়রা স্বাগতিক সুবিধা ভালই আদায় করতে শিখেছে।
০৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
ইমরান আশফাক বলেছেন: পরিপূর্ণ একমত আপনার সাথে।
৬| ০৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৭:৩৭
কেএসরথি বলেছেন: পাকিস্তানের পর এবার ভারতকে গদাম দিতে পারলেই হলো। তবে ভারতীয় ব্যাটিং লাইন আপ উপমহাদেশে সবচেয়ে শক্তিশালী। সেটাই আমাদের বিপদে ফেলতে পারে।
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমাদের বলিং লাইন আপটাকে নিয়েই যা একটু চিন্তা। ইনশাল্লাহ সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ১০:৩১
ইমরান আশফাক বলেছেন: জুনে তিনটি ওয়ানডে , দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ এবং একটি টি-টোয়েন্টি খেলতে বাংলাদেশ সফর করবে ভারত।