নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুর প্রান্তে

নিজেকে জানার চেসটা করছি, নতুন কিছু শেখার চেসটা করছি ।

ইমরান আশফাক

নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।

ইমরান আশফাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

হযরত ওমরের এই কাহিনী আমরা অনেকেই হয়তো জানি না।

১৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬

এক খৃষ্টান বাদশাহ চারটি প্রশ্নলিখে ওমর (রাঃ) এঁর কাছে পাঠালেন এবং আসমানী কিতাবের আলোকে উত্তর চাইলেন।

১ম প্রশ্নঃ একই মায়ের পেট হতে দু'টি বাচ্চা একই দিনে একই সময় জন্ম গ্রহন করেছে এবং একই দিনে ইন্তেকাল করেছে তবে তাদের একজন অপরজন থেকে ১০০ বছরের বড় ছিলো। তারা দুইজন কে? কিভাবে তা হয়েছে? .

২য় প্রশ্নঃ পৃথিবীর কোন্ স্থানে সূর্যের আলো শুধুমাত্র একবার পড়েছে। কেয়ামত পর্যন্ত আর কখনো সূর্যের আলো সেখানে পড়বে না? .

৩য় প্রশ্নঃ সে কয়েদী কে, যার কয়েদ খানায় শ্বাস নেওয়ার অনুমতি নেই আর সে শ্বাস নেওয়া ছাড়াই জীবিত থাকে? .

৪র্থ প্রশ্নঃ সেটি কোন কবর, যার বাসিন্দা জীবিত ছিল এবং কবর ও জীবিত ছিল আর সে কবর তার বাসিন্দাকে নিয়ে ঘোরাফেরা করেছে এবং কবর থেকেতার বাসিন্দা জীবিত বের হয়ে দীর্ঘকাল পৃথিবীতে জীবিত ছিল? .

হযরত ওমর (রাঃ) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে ডাকলেন এবংউত্তর গুলো লিখে দিতে বললেন। ইবনে আব্বাস (রাঃ) উত্তরগুলো লেখেন, .

১ম উত্তরঃ দুই ভাই ছিলেন হযরত ওযায়ের (আঃ) এবং ওযায়েয (আঃ). তারা একই দিনে জন্ম এবং একই দিনে ইন্তেকাল করা সত্বেও ওযায়েয (আঃ) ওযায়ের (আঃ) থেকে ১০০ বছরের বড় হওয়ার কারন হল, মানুষকে আল্লাহ তায়ালা মৃত্যুর পর আবার কিভাবে জীবিত করবেন? হযরত ওযায়ের (আঃ) তা দেখতে চেয়েছিলেন। ফলে আল্লাহ তাকে ১০০ বছর যাবত মৃত্যু অবস্থায় রাখেন এরপর তাঁকে জীবিত করেন। যার কারনে দুই ভাইয়ের বয়সের মাঝে ১০০ বছর ব্যবধান হয়ে যায়। .

২য় উত্তরঃ হযরত মুসা (আঃ) এর মু'জিযার কারনে বাহরে কুলযুম তথা লোহিত সাগরের উপর রাস্তা হয়ে যায় আর সেখানে সূর্যের আলো পৃথিবীর ইতিহাসে একবার পড়েছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত আর পড়বে না। .

৩য় উত্তরঃ যে কয়েদী শ্বাস নেওয়া ছাড়া জীবিত থাকে, সে কয়েদী হল মায়ের পেটের বাচ্চা, যে নিজ মায়ের পেটে কয়েদ (বন্দী) থাকে।

৪র্থ উত্তরঃ যে কবরের বাসিন্দা জীবিত এবংকবর ও জীবিত ছিলো, সে কবরের বাসিন্দা হল হযরত ইউনুস (আঃ) আর কবর হল ইউনুস (আঃ) যে মাছের পেটেছিলেন সে মাছ। আর মাছটি ইউনুস (আঃ) কে নিয়ে ঘোরাফেরা করেছে। মাছের পেট থেকে বের হয়ে আসার পর ইউনুস (আঃ) অনেক দিন জীবিত ছিলেন। এরপর ইন্তেকাল করেন।

সূত্র: ইন্টারনেট থেকে।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:০৯

রাঘব বোয়াল বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগলো

১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

ইমরান আশফাক বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫২

-সাইরাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

বাংলার নেতা বলেছেন: আজকের ভাল লাগা ১ম পোষ্ট!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৫

fahimonmood বলেছেন: ভালো লাগেনি

৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: এই ঘটনা হজরত ইবনে আব্বাসকে (রাঃ) কোনো এক রোমান রাজা জিজ্ঞেস করেছিলেন বলেই কিন্তু আমি একটা বইয়ে পড়েছিলাম| এর উত্তরগুলো দেবার পর সেই রাজা বলেছিলেন আমি এখন বিশ্বাস করি আপনি নিশ্চই একজন নবীর সাথে সম্পর্কিত নইলে এর উত্তর আপনি দিতে পারতেন না (অথবা এর কাছাকাছি কিছু বলেছিলেন ) অবশ্য আমি ভুলও জানতে পারি |

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

ইমরান আশফাক বলেছেন: সম্ভভ হোলে লিংকটি দিয়েন তো, আমিও জানতে চাই।

৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আমি চেষ্টা করবো | আমার আগের ল্যাপটপে ছিল | গত বছর ল্যাপটপটা নষ্ট হয়ে যায় | আমি অনেক কিছুই সেভ করে রেখেছিলাম ওখানকার | খুঁজে দেখতে হবে | পেলে আপনাকে নিশ্চই-ই জানাবো |ধন্যবাদ |

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২৪

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ভুলে যাবার আগে আপনার উত্তরটা দিয়ে দেই | নীচের ফটোর বইটাতে আপনার প্রশ্নের দুটি প্রশ্নের কথা আছে যা রোমান সম্রাট হজরত মাবিয়ার (রাঃ) সময় তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলেন |হজরত মাবিয়া (রাঃ) হজরত ইবনে আব্বাসকে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে অনুরোধ করলে তিনি উত্তর দেন|আপনার প্রশ্নের দুই আর চার এখানে আছে যার উত্তর হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) দিয়েছিলেন | অন্য দুটি প্রশ্ন অবশ্য নেই | বইয়ের ১০০ -১০২ পাতায় ইবনে আব্বাসের (রাঃ) এই প্রশ্নের উত্তরের কথা আছে | ধন্যবাদ |

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: ধন্যবাদ, আমি বইটি যোগাড় করে নেব।

৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ভাল লাগলো তবে আগে জানা ছিলো

৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার তথ্য!

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুবহানাল্লাহ !!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.