নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুর প্রান্তে

নিজেকে জানার চেসটা করছি, নতুন কিছু শেখার চেসটা করছি ।

ইমরান আশফাক

নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।

ইমরান আশফাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত থেকে আমদানি করা মাংসে অতিরিক্ত শুল্ক বসাল বাংলাদেশ

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭

ভারত থেকে আমদানি করা মাংসে অতিরিক্ত শুল্ক বসাল বাংলাদেশ
কমানোর অনুরোধ জানিয়ে মন্ত্রনালয়ে ভারতীয় দুতাবাসের চিঠি

দেশ গরু-ছাগলে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তার পরও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে হিমায়িত মাংস আমদানি করা হচ্ছে। বেশির ভাগ মাংসই আসছে ভারত থেকে। হিমায়িত মাংস আমদানি নিয়ে প্রশ্নের মধ্যেই বাংলাদেশস্থ ভারতীয় হাইকমিশন হিমায়িত মাংস এবং পশুর যকৃত, ফুসফুসসহ বিভিন্ন অংশে আরোপিত বাড়তি শুল্ক কমানোর অনুরোধ জানিয়ে বাংলাদেশকে চিঠি দিয়েছে। দেশটির হাইকমিশন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দেওয়া চিঠিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে। চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে শুল্ক বিভাগকেও।


গত সপ্তাহে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দেওয়া চিঠিতে ভারতের হাইকমিশন বলেছে, ‘অল ইন্ডিয়া বাফেলো অ্যান্ড শিপ মিট এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (এআইএমএলইএ)’ হাইকমিশনকে হিমায়িত মাংস এবং পশুর বাজে অংশের আমদানি শুল্ক কমানোর উদ্যোগ নেওয়ার অনুরোধ করেছে। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ কাস্টমস বিশেষত চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস হিমায়িত মাংস এবং বাজে অংশের আমদানি শুল্ক বাড়িয়েছে। আগে প্রতি কেজিতে খরচ ধরা হতো ২ দশমিক ৫ ডলার। এখন সেখানে প্রতি কেজিতে চার ডলার খরচ পড়ছে। এতে বাংলাদেশে হিমায়িত মাংস রপ্তানিতে বিরূপ প্রভাব পড়বে দেশটির। তা ছাড়া বাড়তি শুল্ক বাংলাদেশে এ পণ্যের দামও বাড়িয়ে দেবে। তাই শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার অনুরোধ জানিয়েছে দেশটি।


এ ব্যাপারে চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার এম ফখরুল আলম শুল্ক বাড়ানোর বিষয়টি সরাসরি স্বীকার করেননি। তবে তিনি কালের কণ্ঠকে জানান, বিষয়টি তাঁরা পর্যালোচনা করছেন।


সূত্র মতে, দেশে গরু, ছাগল, মহিষ ও ভেড়ার উৎপাদন বাড়ছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে, ২০১৬-১৭ অর্থবছর শেষে দেশে গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়ার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ কোটি ৪৭ লাখ ৪৫ হাজারে। এটি আগের বছরের চেয়ে তিন লাখ ৮৮ হাজার বেশি। গত তিন বছরে দেশে গরু-ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২০ লাখ। পাশাপাশি বাড়ছে মহিষের উৎপাদন। অর্থাৎ আমাদের উৎপাদন চাহিদা মেটাতে পারছে। সাধারণত যেসব পণ্যের বিপুল সরবরাহ থাকে এবং স্থানীয়ভাবে চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়, তখন ওই সব পণ্যের আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্ক বাড়ানো হয়। এমন প্রেক্ষাপটেই হিমায়িত মাংসে শুল্ক বাড়ানো হতে পারে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, দেশ মাংস রপ্তানির পর্যায়ে যাওয়ার পরও থেমে নেই হিমায়িত মাংস আমদানি। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে হিমায়িত মহিষের মাংস ও ওফালস (যকৃত, ফুসফুসসহ অনান্য) আমদানি হয়েছে তিন লাখ ৩৬ হাজার কেজি। মে মাসে ছিল তিন লাখ ৭৪ হাজার কেজি, জুন মাসে ছয় লাখ তিন হাজার কেজি, জুলাই মাসে পাঁচ লাখ ৪৭ হাজার কেজি ও আগস্ট মাসে তিন লাখ ৯১ হাজার কেজি। গত পাঁচ মাসেই মহিষের মাংস আমদানি হয়েছে প্রায় ২২ লাখ ৫২ হাজার কেজি। আর এসব মাংসের প্রধান উৎস ভারত।


বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চাহিদার চেয়ে বেশি গরু উৎপাদন হচ্ছে দেশে। বিদেশ থেকে মাংস আনা হলে গ্রামের সাধারণ কৃষকসহ প্রান্তিক খামারিরা তাঁদের উৎপাদিত গরুর উপযুক্ত দাম থেকে বঞ্চিত হবেন। এতে গ্রামীণ অর্থনীতিতে ধস নামার পাশাপাশি দীর্ঘ মেয়াদে বাংলাদেশ আমদানিনির্ভর হবে। এতে দেশের দ্বিতীয় প্রধান রপ্তানি খাত চামড়াশিল্পে কাঁচামালের সংকট দেখা দেবে। পাশাপাশি সংকটে পড়বে দেশের চামড়াশিল্প ও দুগ্ধ উৎপাদন শিল্প। বাংলাদেশ অ্যানিম্যাল হেলথ কম্পানি অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন সংবাদ সম্মেলন করে মাংস আমদানি বন্ধ করতে সরকারকে অনুরোধ করেছে। একই দাবি মাংস ব্যবসায়ী সমিতির। কিন্তু তার পরও মাংস আমদানির চিন্তা থেকে সরকার এখনো সরে আসেনি।

সূত্র: এফবি



মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
১১০% শুল্ক বাড়ানো উচিৎ।
ওরা পেঁয়াজের দাম বাড়িয়েছে
তাই সমতা রাখতে এটা আবশ্যক।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:১৫

ইমরান আশফাক বলেছেন: ভারত থেকে যে মাংস আমদানী করা হয় সেটাই জানতাম না, সত্যি জানতাম না। জানতাম যে এককালে বিপুল পরিমানে গরু আসতো (মূলত: চোরাচালানী করে), যার জন্য সীমান্তে আমাদের নাগরিক নিয়মিতভাবে তাদের (বিএসএফ) গুলি খেয়ে মরে যেত। এখনো কিজন্যে গুলি খাচ্ছে সীমান্তে, আমি ঠিক জানি না। যাই হোক, ওদের গরুগুলি ঠেকানো গেছে বিধায় আমাদের এখানে গরু বিপ্লব শুরু হয়েছে, আবার আমদানী (চোরাকারবারী) শুরু হলে এই খাতে ধ্বস নামবে এটা সুনিশ্চিত।

তাছাড়া, আবার শুনেছিলাম যে ব্রাজিল থেকে নাকি গরুর মাংস আমদানী করবে বাংলাদেশ।

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৪

সাহিনুর বলেছেন: আমরা ভারতীয় হয়ে ১০০ টাকা কেজি পিঁয়াজ কিনছি ...........। আর আপনি আছেন আপনার রাগ নিয়ে !@নূর নূরু ভাইয়া

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:২৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: বাংলাদেশের পেয়াজের উপর একছত্র বাজার হাতছাড়া করলো ভারত। আগামীতে ভারতের উপর নির্ভরশীল না থেকে আরও কয়েকটা সরবরাহকারী দেশ খুজে নিয়েছে বাংলাদেশ, তাছাড়া এখানে পেয়াজের আবাদও বাড়বে সেটা সুনিশ্চিত। দরকার শুধু যথাযথভাবে সংরক্ষন যে ব্যাপারে সরকার এতদিন চরমভাবে উদাসীনতা দেখিয়েছে। এছাড়া ও শুধুমাত্র বাংলাদেশকে টার্গেট করে আগামীতে পেয়াজের আবাদ বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ।

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ভারত কিছুই কম মূল্যে বা নায্য মূল্যে দেয় না। বিনা শুল্কে আমাদের সড়ক বন্দর ব্যবহার করছে। তারওপর ভারত থেকে গরুর মাংস আমদানি করা মোটেও উচিত নয়। যেই দেশে গরুর মাংস বিক্রি বা খাওয়ার কারণে মানুষ নিগ্রহের শিকার হয়, তেমন দেশের হক নাই গরুর মাংস রপ্তানির।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৩৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: তার ওপর ভারত থেকে গরুর মাংস আমদানি করা মোটেও উচিত নয়। যেই দেশে গরুর মাংস বিক্রি বা খাওয়ার কারণে মানুষ নিগ্রহের শিকার হয়, তেমন দেশের হক নাই গরুর মাংস রপ্তানির।

এই অংশটুকু পড়ে হৃদয়ে একটা ধাক্কামত খেলাম। সত্যি তো, গরুর মাংস খেলে যে দেশে নিগ্রহের শিকার হতে হয়, সে দেশের হক আছে কি গরুর মাংস রপ্তানী করার!!

তবে ভারতের পশ্চিমবংগ ও বাংগালোরে গরুর মাংস দেদারসে বিক্রি ও খাওয়া হচ্ছে নির্ভয়ে, আমার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ঠিক করেছে

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: দেশে এত এত গরু ছাগল। তাহলে এত দাম কেন??

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমার মনে হয় দেশে গরু ছাগলের সংখ্যা কেবল গরু ছাগলের মধ্যে সীমিত নেই, মানুষের মধ্যেও বিস্তার লাভ করেছে। জাস্ট জোকস.......... :)

৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

আসোয়াদ লোদি বলেছেন: ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়। তবে বাণিজ্য যুদ্ধের কোন দীর্ঘমেয়াদী সুফল নেই। কষ্ট পায় ভোক্তাগণ।

৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আসলে কি, ভারত আমাদের সহজ শর্তে, নূন্যতম সুদে ধার দেয়। কিন্তু শর্ত থাকে যে,ওদের ওখান থেকে পণ্য আমদানি করতে হবে। আপনি একটু পেপার পত্রিকার মতামত কলাম পড়লেই জানতে পারবেন।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: সম্পূর্ন ভূল তথ্য, একটা মাত্র উদাহরন দেখান আপনি।

৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

রমিত বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জুলিয়ান সিদ্দিকী@তারওপর ভারত থেকে গরুর মাংস আমদানি করা মোটেও উচিত নয়।
যেই দেশে গরুর মাংস বিক্রি বা খাওয়ার কারণে মানুষ নিগ্রহের শিকার হয়,
তেমন দেশের হক নাই গরুর মাংস রপ্তানির।

............................................................................................
সাম্প্রতিক কালের ঘটনা প্রবাহ সাধারনের প্রতিক্রিয়া এটাই ।
শুধু তাই নয়, যৌথ আলোচনায়, দ্বিপক্ষীয় আলোচনার সুবাধে আমাদের
কিছু পণ্য ভারত যেতে থাকে এবং ভালো বাজার পাওয়ার সময়ে, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ
Anti-Dumping আইন প্রয়োগ করে, ফলে আর ব্যবসা করা হয় নাই। তখন এই
ব্যাপারে ভারতীয় উচ্চপর্যায় থেকে কোন বিবৃতি ও আসে নাই ।
বাস্তবতা এই যে, সব দেশই ব্যবসা করতে চায় বা সুবিধা চায়, কিন্ত শক্তিশালি
দেশ সমূহ আভ্যন্তরীন নীতিমালা পর্যালোচনা করে, সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করে ।
......................................................................................................
আশাকরি এক্ষেত্রে সরকার, দক্ষতার পরিচয় দেবেন ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমরাও সেটাই আশা করি, এখন দেখা যাক।

১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: গুড পোস্ট।
আপনার বক্তব্যে কিছু অংশে বাস্তবতা ভিন্ন। সেটা হচ্ছে, বাংলাদেশ গবাদিপশু তথা মাংস উৎপাদনে এখনো উত্ববৃত্ব নয় তবে প্রায় স্বয়ং সম্পুর্ণ হতে যাচ্ছে। স্বয়ং সম্পুর্ণ হলে মাংসের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতায় আসবে।

শুভ কামনা।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৩

ভোরের সূর্য বলেছেন: ব্লগার জুলে ভার্ন এবং ব্লগার ইমরান আশফাক
"বাস্তবতা ভিন্ন বাংলাদেশ গবাদিপশু তথা মাংস উৎপাদনে এখনো উত্ববৃত্ব নয় তবে প্রায় স্বয়ং সম্পুর্ণ হতে যাচ্ছে। স্বয়ং সম্পুর্ণ হলে মাংসের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতায় আসবে। "

স্বয়ং সম্পুর্ণ হওয়া মানে যে বেশী দামে কিনে খাওয়া সেটা খুব সম্ভবত বাংলাদেশেই সম্ভব। ৩ বছরের ব্যাবধানে ৩৫০টাকা কেজি গরুর মাংস ৫৫০টাকা কেজি দরে কিনে খেতে হচ্ছে। ব্লগার জুলে ভার্ন এর কথা অনুযায়ী তো আস্তে আস্তে দাম কমে যাওয়ার কথা কিন্ত দাম কমাতো দূরের কথা বরং বাড়ছে। দেশে দেশী পেয়াজে সম্পুর্ণ হলে কি ৫০টাকা কেজির পেয়াজ ২০০টাকা কেজি দরে খেতে হবে? আর ভারত বিশ্ব বাজারে মহিষের মাংস,ফুসফু, যকৃত রপ্তানী করে যেটাকে ওরা বলে বাফেলো যেটার চাহিদা বিশেষ কিছু জায়গা ছাড়া আমাদের দেশে নাই। ভারত গরুর মাংস রপ্তানী করে না।

লেখক আপনি নিজেও পুরো সংবাদটি পরে দেখেন নি। তা নাহলে মন্তব্য করতে পারতেন না
এই অংশটুকু পড়ে হৃদয়ে একটা ধাক্কামত খেলাম। সত্যি তো, গরুর মাংস খেলে যে দেশে নিগ্রহের শিকার হতে হয়, সে দেশের হক আছে কি গরুর মাংস রপ্তানী করার!!
এপ্রিল মাসে ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন হিমায়িত মহিষের মাংস, যকৃত, ফুসফুস আমদানি করা হয়েছে।

১৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: দামের কথা ভিন্ন, আপনার কাছে যেটি যৌক্তিক অন্যের কাছে সেটি নাও হতে পারে। তবে আমাদের দেশে মাংসের উৎপাদন আরও বাড়াতে হবে। এবং এর জন্য একটা অন্যতম বাঁধা পর্যাপ্ত পশু খাদ্যের যোগানের অভাব। এর জন্য সড়কের পাশে যে পতিত জমিগুলি আছে সেগুলিতে পশুখাদ্য যেমন উন্নতমানের ঘাস, ইপিল-ইপিল ইত্যাদি চাষ করা উচিত।

১২| ১৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:২০

রেজাউল৯৬ বলেছেন: ৫০টির বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভারত থেকে মাংস আমদানি করে।তবে এটা গরুর মাংস না, মহিষের মাংস। ৩০০ টাকা কেজি দরে অনেক জায়গায় বিক্রি হয়। ঢাকা শহরের অনেক হোটেল রেস্তোরায় এই মাংস গরুর মাংস বলে চালানো হয়। এই মহিষ হালাল উপায়ে জবেহ করা হয় কিনা সেই বিষয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। নিশ্চিত না হয়ে হোটেলে গরুর মাংস না খাওয়াই ভালো।
উচ্চ হারে শুল্ক আরপ ছাড়া কোন মাংস আমদানির অনুমতি দেওয়া সমর্থন করিনা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.