নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুখ ফেরানো মুখ

দীপঙ্কর বেরা

আমি ভাষা বাংলা ভালোবাসি

দীপঙ্কর বেরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্টার্টিং পয়েণ্ট

১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

(অণুগল্প)
ফোনটা রেখে থম মেরে যায় অবিনাশ। রান্নার মাঝে চা দিতে এসে গিন্নী বুঝল কিছু একটা হয়েছে। জল এনে দিল – নাও, জল খাও।
যন্ত্রের মত দু টোক জল খেয়ে বোতলটা এগিয়ে দেয় অবিনাশ। গিন্নী ফোনের কল লিস্ট দেখে বুঝল, আননোন।
- কে? সেই বাঘা কনট্রাক্টর। টেণ্ডার পাশ করে দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে?
অবিনাশ মাথা নাড়ল - হ্যাঁ।
- তাহলে, এবার?
- তাই তো ভাবছি।
পরদিন সেই ভাবনা হায়ার অথরিটিকে জানাল অবিনাশ।
তিনি হো হো হাসলেন। বললেন - এতে ভাবার কি আছে? তাছাড়া আপনি এত মগজমারিতে যাচ্ছেন কেন? সই করুন আর ছাড়ুন।
- কিন্তু
একটু আমতা আমতা করতেই তিনি আবার বললেন - দেখুন, এই কিন্তু যদি তবে হয়তো, এসব ছেড়ে দিন। তাছাড়া ওটা যে অনৈতিক অন্যায্য প্রমাণ করতে পারবেন? ভুলে যাবেন না আপনিও কিন্তু সিস্টেমের বাইরে নন।
অবিনাশ সিস্টেমের লেজারবুক, ক্যাশবুক, ব্যালান্সসিট সব স্পষ্ট দেখতে পেল। তাই বলল – এখন তাহলে আসি স্যার।
মন মরা হয়ে ঘরে ঢুকতেই গিন্নী আবার চেপে ধরে - তোমার ওই এক দোষ। মনের মধ্যে একটা না একটা দ্বন্দ্ব পাকাও। এতদিন তো দেখলে, কে আর জবাবদিহি চাইছে? পুরো নজরদারি রাঘববোয়াল হয়ে বসে আছে। হাঁ-য়ে কিছু না পড়লেই বরং উথাল পাথাল ঢেউ। তার চেয়ে মুখে ভরে দিলে সব চুপচাপ।
- কিন্তু বিবেক?
- নাও। তাহলে শুরু করো। আমি সঙ্গে আছি।
গিন্নী ফোনটা এগিয়ে দিল।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: প্রীশু


মোটামুটি ভাল লাগল।

২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


তেমন কিছু না

৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২২

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: চালিয়ে যান ,হবে

৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: সেকাল - সূর্যালোক ছাড়া একটি দিন, রাতের মতো।
একাল - এডোব ফটোশপ ছাড়া একটি প্রোফাইল পিকচার, হরর মুভির মতো।

৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

সুদীপ কুমার বলেছেন: অনেক দিন পর দাদার লেখা পড়লাম।

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

দীপঙ্কর বেরা বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.