নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেলাওয়ার জাহান। সাধারন পাবলিকের একজন। ভাব বা ভেটকিবাজি পছন্দ করি না।

দেলাওয়ার জাহান

পড়ি। লিখতে চাই। মরতে চাই না।

দেলাওয়ার জাহান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাস্কর্য না থাকলে মসজিদও থাকার দরকার নেই, এটিও অপসারণ করা হোক - সুলতানা কামাল। যাইতাছি যাইতাছি কই যাইতাছি জানি না

৩১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

মাত্র কয়েকদিন আগে আমি ভাস্কর্য না সরানোর পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছিলাম ভাস্কর্যের রাজনীতি নামক পোস্টে। সেখানে হেফাজতের রং পলিসির সমালোচনা করেছিলাম বলে কেউ কেউ ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। ভাস্কর্যটি অপসারন করে আনেক্স বিল্ডিঙের সামনে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। হেফাজত ক্যান সবাই বুঝেছে তাতে যে লাউ সেই কদু হয়েছে।

তবে সুলতানা কামালের বক্তব্যে হতাশ হয়েছি। নিউজ ২৪ টকশোতে বলেছেন “ভাস্কর্য না থাকলে মসজিদও থাকার দরকার নেই, এটিও অপসারণ করা হোক” যা একটি “অগ্রাধিকার ধারণার” বিষয়টিকে অস্বীকার করা হয়। কোর্টের মসজিদে মানুষ প্রার্থনা করে থাকেন। অন্যদিকে এ ভাস্কর্যের কেউ পূজা করে না সেখানে। সুতরাং ভাস্কর্য না রাখলে মসজিদও থাকবে না দাবিটা খুব যৌক্তিক মনে হচ্ছে কি? যদি ভাস্কর্যটি মূর্তি হিসেবে প্রার্থনার কাজে হয়ে থাকে, আমি বলি সেটি কোর্টের পাশে কোন মন্দির স্থাপন করে রাখা হোক। আপানারা বলেছেন সেটি স্রেফ ভাস্কর্য। ন্যায়বিচারের প্রতীক হেসেবে সুপ্রিম কোর্টে স্থাপন করা হয়েছে। সো, দেয়ার ইজ নো স্কোপ অব হাংকি পাংকি নাও।

বিশিষ্ট নাগরিক সুলতানা কামালের ভিন্ন মতাদর্শ বা চাওয়া পাওয়া থাকতে পারে কিন্তু এমন কথা বলার নৈতিক অবস্থান দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে। এ রকম উল্টা পাল্টা কথা বললে বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ রাস্তায় নামে। বাইরের বিশ্ব নাম দেয় জঙ্গি। দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে এরকম কথা এইসব বিশিষ্ট জনরা ক্যান বলেন বোধগম্য হয় না। কোন ধর্ম নিয়ে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিতর্কিত কথা না বলাই হোক আমাদের ধর্ম।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিশিষ্ট নাগরিক সুলতানা কামালের ভিন্ন মতাদর্শ বা চাওয়া পাওয়া থাকতে পারে কিন্তু এমন কথা বলার নৈতিক অবস্থান দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে। এ রকম উল্টা পাল্টা কথা বললে বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ রাস্তায় নামে। বাইরের বিশ্ব নাম দেয় জঙ্গি। দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে এরকম কথা এইসব বিশিষ্ট জনরা ক্যান বলেন বোধগম্য হয় না। কোন ধর্ম নিয়ে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিতর্কিত কথা না বলাই হোক আমাদের ধর্ম।

++++

৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: ওয়াও !! অসংখ্য ধন্যবাদ!!!

২| ৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



বিশিষ্ট নাগরিক বলে কথা!

লতিফ সিদ্দিকীও বিশিষ্ট ছিলেন! মন্ত্রীও ছিলেন তিনি! ইসলাম ধর্মের সাথে বেআদবির ফল পৃথিবী প্রত্যক্ষ করেছে বৈকি!

সত্যি যদি তিনি এরকম কথা বলে থাকেন, তার পরিনতিও জাতি প্রত্যক্ষ করবে হয়তো। তবে, আমরা তাকে বিনীত আহবান জানাব, যেন তিনি সত্য সুন্দরকে উপলব্ধি করতে সচেষ্ট হন। সত্যের দিকে তার প্রত্যাগমনেরও প্রত্যাশী আমরা।

৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: বিশিষ্ট নাগরিক!! ভালো বলেছেন। এদের একটা মিথ্যা অনেক মানুষকে বিভ্রান্ত কোর্টে পারে বলেই ভয়

পাপ করে তা প্রকাশ করে বেড়ানোতে প্রভু রাগান্বিত হয়ে ওঠেন। ক্ষমা করার আর দায়িত্ব তাঁর থাকে না। দুনিয়ায়ও লাঞ্ছিত হতে পারে।

কথা হচ্ছে আপনার একটা ভ্রান্ত বিশ্বাস ক্যান প্রচার করাই লাগবে? অবশ্য প্রচার না করে থাকা যায় না মনে হয়।

৩| ৩১ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেকুবকে টকশো'তে ডাকলে, বেকুবী কথা শুনতে হবে।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫০

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: কী বলবেন আর। এঁরা ভাঁড়।

৪| ৩১ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিশিষ্ট বেকুব।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫১

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: মজা পেলাম। ভালো বলেছেন। আল্লার কাছে তো বেকুবই বটে। ভালো থাকুন।

৫| ৩১ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:১৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বিশিষ্ট নাগরিক সুলতানা কামাল একজন বিশিষ্ট বেকুব ও মানসিক ভারসাম্য হীন। ভাস্কর্য অপসারণে উনার মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হইছে, পাগল ছাগল হয়ে গেছেন, উনি বুঝতেছেন না উনি কি নিয়ে কথা বলেছেন।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: এরা যে কেন এসব বিষয়ে আলোচনা সভা করে বেড়ায়। টকশো আর ঝগড়া।

৬| ৩১ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

আলআমিন১২৩ বলেছেন: সুলতানা কামাল অবিলম্বে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া উচিত। অন্যথায় ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে তার পরিণতী খাারাপ হতে পারে।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: ক্ষমা চাইবে যদি ও কেবল যদি হেফাজতে ইসলাম আবার মাঠে নেমে ক্ষমা চাওয়ার দাবি তুলে ধরে। ভালো থাকবেন।

৭| ৩১ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

তিক্তভাষী বলেছেন: টকশোটি দেখিনি তাই জানিনা সুলতানা কামাল ঠিক কী বলেছেন। তবে যারা অপসারণ চাইছে তারা এটাকে ভাস্কর্য নয় 'দেবীমুর্তি' বলছে। ধর্মীয় কারণে অপসারণ হলে সব ধর্মীয় স্থাপনাই অপসারণ হওয়া দরকার উনি সম্ভবতঃ সেটি বলতে চেয়েছেন।

০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: এটি প্রার্থনার মূর্তি নয়। বরং উনার কথা ছিলো সম মর্যাদার বিষয়ে যে মসজিদ ও ভাস্কর্য সমান ট্রিটমেন্ট পাবে।

৮| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শুধু আপনার কথারই প্রতিধ্বনী করছি, বিশিষ্ট নাগরিক সুলতানা কামালের ভিন্ন মতাদর্শ বা চাওয়া পাওয়া থাকতে পারে কিন্তু এমন কথা বলার নৈতিক অবস্থান দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।।।

০১ লা জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: আমার কাছে তাই মনে হয়। এতে করে বাংলাদেশ একটি জঙ্গিবাদি রাষ্ট্রের পরিচিতি পেয়ে যাবে। আর তাতে দেশের কী ক্ষতি হতে পারে তা মধ্যপ্রাচ্য-সিচুয়েসান পর্যবেক্ষণ করলেই দেখতে পাই।

আল্লাহ সেভ আস। আপনি ভালো থাকুন।

৯| ০১ লা জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

খরতাপ বলেছেন: রাগের মাথায় তালাক দিলে তালাক হয়না। প্রধানমন্ত্রীর ভীমরতি দেখে সুলতানা কামাল চক্রবর্তীও রাগের মাথায় মুখ ফস্কে একটা কথা বলে ফেলেছে - এটা নিয়ে কচলা কচলির কোন মানে হয়না।

০১ লা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: মাসলাটা জানা ছিলো না দাদা। তো সুলতানা কামালরে চক্রবর্তী ডাকলেন যে!

প্রধানমন্ত্রীর ভীমরতি বলবেন না, মানহানির মামলা খেয়েছে ইমরান সরকার।

ভালো থাকুন।

১০| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩

খরতাপ বলেছেন: তালাক দেবার নিয়ম আছে। বিবাহ করার জন্য যেরকম সাক্ষী লাগে, বিবাহ ভাংতেও সেরকম সাক্ষী লাগে।

সুলতানা কামালের স্বামীর নাম সুপ্রিয় চক্রবর্তী। বিবাহের পর তিনি হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করলেও বাবার স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে নাম পরিবর্তন থেকে বিরত থাকেন।তিনি যখন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন, তখন তার নাম ঘোষণা করা হয় 'সুলতানা চক্রবর্তী'। তার একমাত্র কন্য দিয়া চক্রবর্তী একজন ধর্মনিষ্ঠ হিন্দু।

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: তথ্যের জন্য ধন্যবাদ।

উনি বরং হিন্দু হিসেবেই এই দাবি করেছেন ধরে নিলে পজিসান শক্ত হতো। রাগের মাথায় বলাতে বরং মনে হচ্ছে উনি ভুল বলে ফেলেছেন।

উনার বক্তব্যে আমাদের কিছু যায় আসে না। তবে হেফাজতকে আমি ভয় করি। ওরা মাঠে নামলেই পৃথিবীর চোখে আমাদের অবস্থান কিছুটা উগ্রবাদি মুসলিম যা কখনো কখনো জঙ্গিরাষ্ট্রের তকমা পেয়ে যাচ্ছে। এটাই ভয়ঙ্কর।

১১| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বেকুবকে টকশো'তে ডাকলে, বেকুবী কথা শুনতে হবে। জনাব চাঁদগাজী, আপনার কথায় না হেসে পারলাম না।

০২ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: চাঁদগাজী বরাবরই ভালো মন্তব্য করে থাকেন।
আপনাদের সকলকেই শুভেচ্ছা।

১২| ০১ লা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

ওমেরা বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


বেকুবকে টকশো'তে ডাকলে, বেকুবী কথা শুনতে হবে।ঠিক কথা

০২ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। দেখা হবে।

১৩| ০২ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯

এ আর ১৫ বলেছেন: ভাস্কর্য না থাকলে মসজিদও থাকার দরকার নেই, এটিও অপসারণ করা হোক - সুলতানা কামাল

---- ডাহা মিথ্যাচারিতার একটা সীমা থাকা উচিৎ !!!!! সুলতানা কামাল কি প্রেক্ষিতে কি বলেছে সেটা নিচের ভিডিও লিংকে গেলেই বুজতে পারবেন । ভিডিওটির ১০ তম মিনিট থেকে এই প্রসংগে কথা উঠেছে যেখানে সাম্প্রদায়িক মুফতি দাবি করেছে আদালত প্রাঙ্গনে কোন ধর্মের কিছু থাকতে পারবে না , তখন সুলতানা কামাল বলেছে --- তাহলে আদালত প্রাঙ্গনে মসজিদ ও থাকতে পারবে না( কারন মসজিদ একটা ধর্মের কোন কিছু )।
এই ভিডিওতে মুফতি সাহেবের যে মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে তাতে তিনি বলতে চাচ্ছেন থেমিস দেবির মুর্তি একটা বিশেষ ধর্মের প্রতিক ( যদিও সে দাবি কেউ মানেনি সবাই বলেছেন ওটা একটা ভাষ্কর্য এবং ওটাকে কেউ পুজা করে না ) ,----- এই ধরনের প্রেক্ষাপটে যখন মি: মুফতি বলে বসেন আদালত চত্বরে কোন ধর্মের কোন কিছু থাকতে পারবে না তখন সুলতানা কামাল পালটা যুক্তি দেখান যদি আদালত প্রঙ্গনে কোন ধর্মের কোন কিছু থাকতে পারবে না তাহলে মসজিদ ও থাকতে পারবে না । ( এখানে উল্লেখ্য মুফতি সাহেব ভাষ্কর্যটা কে কোন ধর্মের কোন কিছু হিসাবে দাবি করেন । )

লিংক ------ For video link please click here !!!!

০২ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: আপনি আমার স্টাট্যাসের দ্বিতীয় প্যারাগ্রাফে বলেছি “কোর্টের মসজিদে মানুষ প্রার্থনা করে থাকেন। অন্যদিকে এ ভাস্কর্যের কেউ পূজা করে না সেখানে। সুতরাং ভাস্কর্য না রাখলে মসজিদও থাকবে না দাবিটা খুব যৌক্তিক মনে হচ্ছে কি? যদি ভাস্কর্যটি মূর্তি হিসেবে প্রার্থনার কাজে হয়ে থাকে, আমি বলি সেটি কোর্টের পাশে কোন মন্দির স্থাপন করে রাখা হোক। আপানারা বলেছেন সেটি স্রেফ ভাস্কর্য। ন্যায়বিচারের প্রতীক হেসেবে সুপ্রিম কোর্টে স্থাপন করা হয়েছে।”

কিন্তু সুলতানার দাবিটা ভিন্ন। যেটাকে তিনি দাবি করছেন ভাস্কর্য হিসেবে, পুনরায় সেটাকে মূর্তি হিসেবে ধরে নিয়ে হিন্দুধর্মের পুজার জন্য রাখা উচিত বলছেন কেবল এজন্য যে সেখানে একটা মসজিদ আছে। মসজিদের পাশে মন্দির থাকতে পারে কিন্তু ভাস্কর্যকে মূর্তি ধরে নিয়ে মসজিদ আছে তাই মূর্তি থাকবে দাবিটা স্ববিরোধী মনে হয়েছে। কোনটা ধরে নেবো?

১৪| ০২ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: জনাব আপনি কি ভিডিওটা না দেখে মন্তব্য করছেন ?? ভিডিওটা দেখলে এমন উত্তর দিতেন না !!! আপনি আপনার ২য় প্যারাতে কি লিখেছেন সেটা মোটেও বিবেচ্য বিষয় নয় , বিবেচ্য বিষয় সুলতানা কামাল মুফতি সাহেবের মন্তব্যের পিঠে কি বলেছেন সেটা বিবেচ্য বিষয় ।
মুফতি সাহেব যখন বলেছেন আদালত প্রাঙ্গনে কোন ধর্মের কোন কিছু রাখা যাবে না --- তখন সুলতানা কামাল বলেছেন তাহোলে মসজিদ ও রাখা যাবে না ------------- এই কনভারশেসনের সাথে আপনার লেখা ২য় প্যারার কি সম্পর্ক ???? ঐ ২য় প্যারাকে তো ত্যানা পেচানো ছাড়া আর কিছু বলা যায় না !!!!
মুফতি সাহেব যদি কোন ধর্মের কোন কিছুকে আদালতে না রাখার দাবি করেন তাহোলে মসজিদ কেন আদালতের প্রাঙ্গনে থাকবে তার জবাব দিবেন কি ???? মসজিদ কি কোন ধর্মের কিছু না ????

০২ রা জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: ভিডিওটা আমি দেখেছি। ভিডিওটার নিচের কমেন্টগুলাও দেখেছি। মুফতির আগের কথাগুলোও আসবে। আপনি একটা অংশের কথা বলছেন বাট অন্য অংশগুলাও রিলাভেন্ট। আপনি ভাস্কর্যকে কোন ধর্মের বিবেচনা করছেন ক্যান?
সুলতানা কামাল ক্যান ভাস্কর্যকে মূর্তি হিসেবে দাবি করে বস্লেন বলুন?

১৫| ০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

এ আর ১৫ বলেছেন: যে প্রেক্ষিতে সুলতানা কামাল উত্তর দিলেন মসজিদ থাকতে পারবে না সেই প্রেক্ষাপট কে তৈরী করে ছিল ???
মুফতি দাবি করলো আদালত প্রাঙ্গনে কোন ধর্মের কোন কিছু থাকতে পারবে না তখন সুলতানা কামাল ঐ মন্তব্য করেন ।
তাহোলে কি কারনে আপনি মুফতিকে দোষ না দিয়ে সুলতানা কামালকে দোষ দিচ্ছেন ? প্রোভকেশন তো মুফতি সাহেব করলো এবং করে তিনি ধরা খেলেন !!!! সুলতানা কামাল এর জন্য মোটেও দায়ি নহেন ।

আপনি ভাস্কর্যকে কোন ধর্মের বিবেচনা করছেন ক্যান?

আমি বিবেচনা করিনি , মুফতি সাহেব শুধু বিবেচনা নহে দাবি করে বলেছেন আদালতে কোন ধর্মের কিছু থাকতে পারবে না ।

সুলতানা কামাল ক্যান ভাস্কর্যকে মূর্তি হিসেবে দাবি করে বস্লেন বলুন?

সকল মুর্তি ই ভাষ্কর্য কিন্তু সকল ভাষ্কর্য মুর্তি নহে । যে মুর্তিকে ( যাহা ভাষ্কর্য ও বটে) পুজা করা হয় তাকে প্রতিমা বলে । যে মুর্তিকে পুজা করা হয় না তাকে মুর্তি ও বলা যেতে পারে অথবা ভাষ্কর্য বলা যেতে পারে (কারন সকল মুর্তিই ভাষ্কর্য কিন্তু সকল ভাষ্কর্য মুর্তি নহে যেমন উড কার্ভিং , এভস্ট্র‌াক ডিজাইন ইত্যাদি । আদালত প্রাঙ্গনে যে মুর্তি বা ভাষ্কর্য বসানো হয়েছিল সেটা প্রতিমা নহে কারন ওটাকে পুজা করা হয় না কিন্তু মুফতি ওটাকে পুজার মুর্তি বা প্রতিমা দাবি করে বলেছেন কোন ধর্মের কোন কিছু আদালত প্রাঙ্গনে রাখা যাবে না সুতরাং মুফতির যুক্তি অনুযায়ি মসজিদ ও রাখা যাবে না ।

১৬| ০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

নেবুলাস বলেছেন: আমাদের দেশে মূর্তির জন্য মন্দির আছে। সেখানে রাখতে পারে। এখানে সেখানে, রাস্তার মোড়ে মোড়ে এইগুলা কি?

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: প্রিয় নেবুলাস, আমার ও বক্তব্য মূর্তি অবশ্যই মন্দিরে রাখা উচিত। তবে ভাস্কর্য কিছুটা ডিফফেরেন্ট। যেমন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি বা ভাস্কর্য। জাতির জনকের আলাদা সম্মান ও মর্যাদা যা রাষ্ট্র দিয়েছে।

আপনার জন্য শুভকামনা।

১৭| ০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

নতুন নকিব বলেছেন:



দেলাওয়ার জাহান,

তর্কে লাভ নেই। এই ব্লগে মূর্তিপ্রিয় মহান মুফতীর(!) সাক্ষাতও পেয়ে যেতে পারেন!

শাক-পাতা, ত্যানা-কাথা সব পেচিয়ে তারা মূর্তিকে জায়েজ করতে জীবনপাতেও দেখবেন রাজী!

ভাল থাকবেন।

০২ রা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: নতুন নকিব, যা বলেছেন- মূর্তি প্রিয় মুফতি !!!

হাসছি। এভাবে বলতে পারেন!

১৮| ০৩ রা জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬

এ আর ১৫ বলেছেন: শুনুন নিচের লিংকে সুলতানা কামাল কি বলছেন
Listen what Sultana Kamal is saying

১৯| ০৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

সবুজ২০১২ বলেছেন: কুত্তার বাচ্চা প্রগতিশীল.......................

২২ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

দেলাওয়ার জাহান বলেছেন: আমরা কুত্তার বাচ্চা। আপনি আমাদের বাপ-মা।

আপনি কী ব্লগিং করেন মিয়া? গালি না দিয়ে কিছু লিখতে পারেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.