নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডাচম্যানের খেরোখাতা

দি ফ্লাইং ডাচম্যান

© দি ফ্লাইং ডাচম্যান এই ব্লগের সব লেখার সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যাতিত কোন লেখার সম্পুর্ণ অথবা অংশ বিশেষ পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন অথবা সম্পাদনা করে কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।ফেবুঃ দি ফ্লাইং ডাচম্যান

দি ফ্লাইং ডাচম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালি পিডাইতে ইচ্ছা করে - ১০

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৯





অনিয়মিত এই সিরিজটা যারা আগে পড়েননি, তাদের জন্য কয়েকটা কথা বলা যেতে পারে। এই লেখাগুলোতে আমি এমন কিছু ঘটনা শেয়ার করে থাকি, যেগুলো আমার সাথে বা আমার চারপাশে ঘটে। এমন কিছু ঘটনা যেগুলো মেজাজ খারাপ করে দেবার জন্যে যথেস্ট। ঘরে বাইরে যথেস্ট ঠান্ডা মেজাজের মানুষ হিসেবে পরিচিত বলেই তাৎক্ষণিকভাবে কিছু করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। তাই ব্লগের পাতায় মনে ক্ষোভ টুকু উগড়ে দেয়া! সিরিজের ৯ম পোস্ট টা লেখা হয়েছিলো ২০১২'র নভেম্বরে! কী ভয়ঙ্কর অনিয়মিত সিরিজ!!!



আচ্ছা এবারে শুরু করি তাহলে!




১.

ঈদের ছুটিতে সব বন্ধুরা মিলে বেড়াতে যাবো। হাতে যেহেতু সময় কম তাই ঠিক করা হলো কাছেপিঠেই কোথাও যাওয়া যাক। তো নাটোরের হালতি বিল দেখতে যাবো বলে প্ল্যান করা হলো। নির্দিষ্ট দিনে সকাল সকাল সবাই বেরোলাম, শুধু একটা বন্ধু ছাড়া। ও ঘুমকাতুরে খুব। ফোন দিয়ে তুলতে পারেনি কেউ। আমরা বাসস্ট্যান্ড এসে অপেক্ষা করতে লাগলাম। বাস ১১টায়। আগে থেকে টিকেট কাটার ঝামেলা ছিলো না, অন স্পট টিকেট দেয়া হয়। আমাদের যে বাসে যাবার কথা সেই বাসটা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আমরা তার পরের বাসে যাবো বলে অপেক্ষা করছিলাম। আমি ভাবলাম, অপেক্ষাই যখন করতে হবে তখন ওই বন্ধুটাকে আনার ব্যবস্থা করা যায় কিনা দেখি। যাকেই ফোন দিতে বলি কেউ রাজী হয়না। শেষে আমিই ফোন দিলাম। একবার দুইবার। এভাবে বেশ কয়েকবার দেয়ার পর কল লগে ঢুকলাম। তখন নতুন অ্যান্ড্রয়েড নিয়েছে কেবল। সেখানে কয়টা কল করেছি নামের পাশে আলাদা করে দেখাতো। দেখলাম এরি মধ্যে ২৪ বার কল করে ফেলেছি। ওই ব্যাটার ঘুম তাও ভাঙ্গেনি। জেদ চেপে গেলো। আজকে ওর ঘুম ভাঙ্গিয়েই ছাড়বো। কোন দিক না দেখে ফোন দিয়ে যেতে লাগলাম একটার পর একটা। থামাথামি নেই। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের বাস আসেনি আমি কল দিয়েই গেছি। ওনার ঘুম ভাঙ্গেনি। বাসে উঠে কল লগ আবার চেক করলাম। ৯৮ বার। আর দুবার কল দিয়ে ফেললাম। এখন অন্তত কাউকে বলতে পারবো, লিটারেলি অমুক কে ১০০ বার ফোন দিয়েও ঘুম থেকে উঠাতে পারিনি। ওকে ছাড়াই গেছিলাম আমরা।



যারা ভাবছেন ফোন সাইলেন্ট ছিলো হয়ত, বেড়ানো শেষে ফিরে এলে ওকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। ও বলেছে ফোন সাইলেন্ট ছিলোনা।



২.

বানিজ্যমেলায় তো প্রতিবারই যাওয়া হয়। মেলার খাবারের দোকানগুলোতে খেয়েছেন কখনো? বছরদুয়েক আগের বানিজ্যমেলায় আমি আর আমার এক বন্ধু ঘুরছি। দুপুর হয়ে গেছে। পেটে প্রচন্ড ক্ষুধা। বানিজ্যেমেলায় খাবারের দাম বেশি হয় এটা জানি। তবে আমরা আরো কিছুক্ষণ ঘুরবো। এত ক্ষুধা নিয়ে যে মেলা ঘুরে শেষ করে বাইরে গিয়ে খেয়ে নেবো সেটাও হচ্ছিল না। ভাবলাম খেয়েই ফেলি। "হাজী বিরিয়ানী" নাম দেয়া একটা দোকানে গিয়ে বসলাম। মেনু কার্ডে কোন খাবারেরই দাম লেখা নেই। আমার বন্ধুটা বলল, দুই হাফ কাচ্চিই মেরে দেই। দাম খুব বেশি হলে কতই আর হবে? দুই আড়াইশর বেশি তো আর না। অর্ডার দিলাম। খাবার এল। পরিমাণে বেশ কম, স্বাদ ও যে খুব ভালো ছিলো তা বলবো না। সাথে শসা আর লেবু দিয়ে গেলো। খাওয়া শেষ করে বিল চাইলাম। বিল নিয়ে এলো ১১০০ টাকা! হাফ কাচ্চি ৫০০ করে আর ঐ শসা লেবু কাটা ১০০ টাকা। বহুত ধানাইপানাই করে, কনট্রোল রুমে কমপ্লেইন দেয়ার ভয় দেখিয়েও কোন লাভ হয়নি। শেষে ওই বিলই দিতে হয়েছিলো। এরপর থেকে বানিজ্যমেলায় কখনো কিছু খাইনা। এখন অবশ্য দোকানের বাইরে প্রাইস লিস্ট দিতে হয়। লিস্টের চেয়ে বেশি দাম নিলে ডিসিপ্লিনারি একশন নেয়ার কথা। কিন্তু কই এবারো তো শুনলাম একপ্লেট ফুচকা নাকি ৫০০ করে নিয়েছে। মানুষের ভোগান্তি দেখার কেউ নেই।



৩.

গত বছরের মাঝামাঝি। আম্মু বেশ অসুস্থ তাই ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে। বারডেমে ভর্তি। ট্রিটমেন্ট চলছে। রাতে আম্মুর সাথে আমিই থাকি কেবিনে। কোন কোনদিন আব্বু থাকে। মাঝে মাঝে ঢাকায় থাকা রিলেটিভ দের কেউ কেউ এসে দেখে যায়। এর মধ্যে একদিন আমার এক চাচী এসেছে। আম্মুর শরীর সেদিন বেশ খারাপ। মনটা খারাপ হয়ে আছে। এরিমধ্যে ওই চাচী আম্মুর সাথে মরে যাওয়া বিষয়ক আলাপ আলোচনা শুরু করেছেন। আমার তখনি বিরক্তি ধরে যাচ্ছিলো। এরপর উনি ওনার মোবাইল ফোন বের করে গান বাজানো শুরু করলেন। মমতাজ, মনির খানের কিছু চলে যাবো একদিন ওপারে টাইপ গান আছে সেগুলো। মেজাজ এমন খারাপ হচ্ছিলো বলার মত না। কোথায় অসুস্থ মানুষটাকে একটু সাহস যোগাবে তা না মেন্টালি উইক করে দিচ্ছে! খুব কষ্ট হয়েছিলো আমার হাত পা গুটিয়ে বাকী সময়টা বসে থাকতে।



৪.

আমার একটা কাজিন আছে। ও খরগোশ পছন্দ করে বলে ওকে একবার একজোড়া খরগোশ কিনে গিফট করেছিলাম জন্মদিনে। বেশ কিছুদিন ভালোমতই গেলো। খাঁচা টাচা এনে খাবার দাবার দিয়ে ভালোমতই পুষছিলো। ওর আম্মু অবশ্য শুরু থেকেই অপছন্দ করতেন। ঘর নোংরা করে নাকি। তারপরো বেশ কিছুদিন ভালোই ছিলো। মাঝে অবশ্য একবার ভুল করে একটাকে পোলাও খাইয়ে দেয়ার পর থেকে ওটার গায়ের পশম পড়ে যাচ্ছিলো! আমার কাজিন একটু দেরি করে ঘুম থেকে ওঠে। একদিন সকালে উঠে ও দেখলো, ওর খরগোশের খাঁচা খালি। সারা বাড়ি খুজেও না পেয়ে ও মায়ের কাছে গেলো জিজ্ঞাসা করতে। বেশ কিছুক্ষণ চাপাচাপি করার পর উনি স্বীকার করেছেন ওগুলো ফেলে দিয়েছেন। কোথায় থেকে জানেন? ওরা ২২ তলায় থাকে। সেই ২২ তলার বারান্দা থেকে! ও নিচে গিয়ে অনেক খুজেও ওদের লাশ পায়নি। হয়ত কোন বাসার কার্নিশে আটকে গেছে!



কী পরিমাণ মেন্টালি ডিস্টার্বড হলে একটা মানুষ কোন প্রাণীকে এইভাবে হত্যা করতে পারে?



৫.

২১শে ফেব্রুয়ারী শহিদ মিনারে গিয়েছিলাম ফটোগ্রাফি ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট মাথায় নিয়ে। ওখানে পেলাম এই ভদ্রলোকদের। ওনারাও এসেছিলেন শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে।



[



৬.

আমরা ক্যানো চরমপন্থি হয়ে যাচ্ছি? একটা দেশ, কিন্তু আমরা কোনকিছুতে একমত হতে পারিনা ক্যানো? আমাদের জাতীয় ঐক্য নেই ক্যানো? আমরা সহনশীলতা ক্যানো ভুলে যাচ্ছি? রাস্তার টোকাই ছেলেটার গালে হাত তুলতে যেমনি আমাদের বাধে না, তেমনি যখন একজন মানুষকে তার যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনার কারণে বেঘোরে প্রাণ হারাতে হয়, আমরা সেই খুনের জাস্টিফিকেশনে নিজেদের সমস্ত ঈমানী শক্তি নিয়ে ক্যানো ঝাপিয়ে পড়ছি? আমরা ক্যানো প্রতিনিয়ত খুন হচ্ছি সরকারী ও বিরোধী দলের সন্ত্রাসী হামলায়? যারা আমাদের বোমা মেরে নিশ্চিহ্ন করে দিচ্ছে, যারা আমাদের করের টাকায় সুইস ব্যাঙ্কের রিজার্ভ বাড়াচ্ছে, যারা দূর্নীতি করে দেশটাকে রসাতলে নিয়ে যাচ্ছে, আমরা তাদেরকেই আবার ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনবো! কোন দলের কথা বলছিনা, কোন গোষ্ঠির কথা নয়। আজ ক্ষমতাসীন সরকার থাকতে বিরোধীদল যা করছে, সরকার পরিবর্তন হয়ে ওরা বিরোধীদল হলে সেই একই পথে হাটবে। তাদের আন্দোলনের আগুনে নিজেদের আত্নাহুতি দেবো, প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে। ওদের আন্দোলন বেগবান হবে। আমাদের শরীর ঝলসে যাবে, আমাদের সংসার পুড়বে। পোড়া স্বপ্ন নিয়ে তবু আমরা ভাববো দিনবদল ওই আসছে। যাদের ওপর ভরসা করে আমরা দিনবদলের স্বপ্ন দেখবো তাড়াই পুড়িয়ে দেবে শহর, সভ্যতা আর নতুন স্বপ্নবাজ তরুণদল। এভাবেই চলছে, চলবে। শেষ পর্যন্ত আমরা কী পাবো??





এই লেখাটা খুব এবং খুবই সম্ভবত এই সিরিজের শেষ লেখা। চারিদকে এত অশান্তি, অনিয়ম আর মানুষের কুৎসিত রুপ দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত! আমার আর আগের মতো সুবোধ বালকটি হয়ে থাকতে ইচ্ছে করে না, দর্শক সেজে বসে থাকতে ইচ্ছে করেনা। আমার ইচ্ছে করে রুখে দাড়াতে, যারা অযাচিত আচরণ করে তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে কথা বলতে। ইদানীং বলিও। মনে হয় প্রত্যেকেরই বলা উচিত।



-ডাচম্যান।



সিরিজের আগের পোস্টগুলোঃ

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৪১

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: অনেক ভাল লাগল

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ জুলিয়ান :)

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৪৫

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: শহীদ মিনারের ভদ্রলোক দের দেখে মনে হচ্ছিল, আমার হাতে যদি একটা আচাছা বাশ থাকত, আর সেটার সরু মাথা যদি এনাদের পশ্চাতদেশ দিয়ে ঢুকিয়ে কোন চৌরাস্তার মোড়ে পুতে রাখতে পারতাম, তবে শান্তি লাগত (শুধু এনারা না, যেই করুক না কেন। এনাদের কারণেই গত কয়েকবছর শহীদ মিনারে যেয়ে শ্রদ্ধা জানাতে পারি না। ঘৃনা লাগে)

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫০

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: সঠিক শিক্ষার অভাব। আমরা বর্বর হয়ে যাচ্ছি!

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫২

প্রামানিক বলেছেন: কাহিনীগুলো ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৮

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ। এগুলো কাহিনী নয়। ঘটনা। পার্থক্য জানেন তো?

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:



খালি পিডাইতে ইচ্ছা করে!

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: কার না করে, বলুন! :)

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমারো !

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ইচ্ছা পুরণ করা উচিত!

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০১

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার শেয়ার। +++

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

খালি পিডাইতে ইচ্ছা করতেসে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ইচ্ছে পুরণ করাই উচিত! :)

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২২

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ঝকঝকে লেখা। বাকীগুলোও পড়তে হবে।

তবে ধৈর্য্য বজায় থাকুক। দেখার আছে আরো অনেক, এবং অনেক কিছু।

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ধৈর্য্য বজায় থাকুক। দেখার আছে আরো অনেক, এবং অনেক কিছু। খুবই সত্যি।

ধন্যবাদ আপনাকে :)

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

সৃজন আহমদ বলেছেন: খালি পিডাইতে ইচ্ছা করতেছে । হ

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: কাকে বলুন তো? আমাকে নাতো আবার? :P

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫

আংশিক ভগ্নাংশ জামান বলেছেন: কাহিনীগুলো ভালো লাগলো।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৫

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন,।

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: "খালি পিডাইতে ইচ্ছা করে" শিরোনামের জন্যই প্লাস দিলুম! :P

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: দিলেনই যখন তখন লেখার জন্যে আরেকটা দিয়ে দিন ;)

১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হ, খালি পিডাইতে ইচ্ছা করে :P

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৭

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আমারো। চলুন শুরু করি।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

অাপেল মাহমুদ বলেছেন: পরিমিতি বোধ সর্বক্ষেত্রে হারিয়ে যেতে বসেছে । সুন্দর করে আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া অনাসৃষ্টিগুলো তুলে ধরেছেন, ধন্যবাদ ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৭

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সবসময় :)

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শহীদ মিনারের ছবি গুলোতে যে কথিত ভদ্রলোকরা দিবানিদ্রার প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের না পিডাইলে হইতো না। খালি পিডাইতে মুন চায়। দিনে এবং রাতে খাবার আগে ও পরে প্রাত্যহিক চার বার পিডাইলে হেগো কানে বাতাস লাগতো।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৯

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: দিনে এবং রাতে খাবার আগে ও পরে প্রাত্যহিক চার বার পিডাইলে হেগো কানে বাতাস লাগতো।

যথার্থ বলেছেন। হাতে ক্যামেরা ছিলো বলেই হাত চুলকে সরে আসতে হয়েছে। তা নাহলে একটা এস্পার ওস্পার করেই আসতাম।

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২

এনামুল রেজা বলেছেন: ক্লান্ত লাগে আমারও।
কিন্তু অনিয়ম আমাদের রক্তে ঢুকে গেছে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:১৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: সঠিক শিক্ষার অভাব। আমরা বর্বর হয়ে যাচ্ছি
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২

সুফিয়া বলেছেন: শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ! হায়রে কোথায় আচি আমরা !

ভালো লাগল।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: বাংলাদেশেই আছি।
ধন্যবাদ।

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২২

বিদগ্ধ বলেছেন:
=এনামুল রেজা বলেছেন: ক্লান্ত লাগে আমারও।
কিন্তু অনিয়ম আমাদের রক্তে ঢুকে গেছে।==

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: =লেখক বলেছেন: সঠিক শিক্ষার অভাব। আমরা বর্বর হয়ে যাচ্ছি
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে=

১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৯

আবুল হিকাম বলেছেন: ভাল্লাগছে।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ধইন্যাপাতা :)

১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪৩

ওয়াইল্ড উইন্ড চাইম বলেছেন: পোস্টে ভালোলাগা, যদিও ভালোলাগার মত ব্যাপার খুজে পাওয়া দুস্কর।

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন!

অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে। :)

২০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

তাশমিন নূর বলেছেন: রুখে দাঁড়ানোই উচিত। সবাই সবার জায়গা থেকে রুখে দাঁড়ালে আজকে আমরা এই অবস্থায় থাকতাম না। কাকে যেন জিজ্ঞেস করেছিলাম একবার, 'বিপ্লব কবে আসবে?'
সে বলেছিল, 'বিপ্লব আসে না, ওটাকে আনতে হয়'।
আপনার মতো অনুভূতি এখন অনেকেরই। সবাই ভাবছে, 'কেউ ডাক দিক, রাস্তায় গিয়ে দাঁড়াব।' কিন্তু ঐ যে, ডাক দেয়ার মানুষটিকে পাওয়া যাচ্ছে না। সবারই ভয়, মাথায় যদি ঢুকিয়ে দ্যায় এসে একটা বুলেট!

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২০

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: বিপ্লব আসে না, ওটাকে আনতে হয়'। ঠিক তাই!

দেখবেন, এই মানুষগুলো একদিন রুখে দাড়াবেই। সেদিনের খুব বেশি দেরি নেই! নতুন দিনের অগ্রপথিকদের আপনিও একজন জেনে আনন্দিত বোধ করছি!

২১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: (১) ডেক্সপোটেন খায়া ঘুমাইসিলো =p~

(২) ডাকাইতগুলার পাছার মধ্যে বিরানি ঢুকায় দেয়া দরকার X(

(৩) কমনসেন্স ইজ নট সো কমন :( আন্টি ভালো আছেন এখন?

(৪) শকিং।

(৫) "চুরি করা ফুল নিয়ে সেখানে যাই আমরা বছরে একদিন
আর পাছার পাঁচড়া চুলকিয়ে বলি দেখ হয়েছি স্বাধীন! "
-গণতন্ত্র (মাকসুদ ও ঢাকা)

(৬) কিছুই বলার নাই।

ভালো থেকো।

০৯ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আ্‌ম্মু আগের চেয়ে ভালো :)


"চুরি করা ফুল নিয়ে সেখানে যাই আমরা বছরে একদিন
আর পাছার পাঁচড়া চুলকিয়ে বলি দেখ হয়েছি স্বাধীন! "
-গণতন্ত্র (মাকসুদ ও ঢাকা)


হাহাহাহাহা :D

ভালো থাকবেন হামা ভাই :)

২২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অতি মাত্রায় বিরক্তিকর কিছু ঘটনার সাথে পরিচিত হলাম X(



খালি পিডাইতে ইচ্ছা করে ...........

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: পারলে একটাকেও ছাড়তাম না সত্যি!

২৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বিরক্তিকর সত্যি...

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আসলেই।

আমাদের হাত বাধা, চোখ খোলা থাকলেও কিছু করতে পারিনা!

২৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

কাজী নায়ীম বলেছেন: খালি পিডাইতে ইচ্ছা করে...

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: :)

২৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:৫৪

আর জে নিশা বলেছেন: বানিজ্য মেলায় খাবার হোটেল বা রেষ্টুরেন্ট গুলো সর্বাধিক ব্যাবসা করে থাকে, কারণ তারা চুরি বিদ্যা নামক মহা বিদ্যাতে উস্তাদ ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.