নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা যারা ইন্টারনেটের নিমিত নাগরিক তাদের জন্য এই প্রচেষ্টা ই-নাগরিক।
দেখুন বাঘ কিভাবে জ্যান্ত মানুষকে খেয়ে ফেলছে। দিল্লীর এক চিরিয়াখানায় গতকাল (২৩/০৯/১৪) ঘটেছে এই কান্ড.........
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭
ই- নাগরিক বলেছেন:
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২১
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: ভয়াবহ ঘটনা! যারা চোখের সামনে থেকে দেখেছে তারা দীর্ঘদিন এ দৃশ্য ভুলতে পারবেনা।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
ই- নাগরিক বলেছেন: অনেকেই হয়তো এক ধরনের ট্রমায় ভোগবে।
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
In2the Dark বলেছেন: ভাই মোবাইল থেকে মনে হয় আমি লিংক টা পেলাম না। আরেকবার দিবেন প্লিজ!
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
ই- নাগরিক বলেছেন: এই লিংকে ক্লিক করুন।
https://www.youtube.com/watch?v=_HoarzW0-t4
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: চিড়িয়াখানার অথোরিটি কি করে?
ঐ লোক কিভাবে ওখানে গিয়ে ঢুকলো তা কি জানা গেছে?
এধরণের জন্তু রাখার কারণে চিড়িয়াখানার অথোরিটিগুলোর উচিৎ ছিল সাধারণ মানুষ বিপদে পড়লে তৎক্ষণাৎ রেসকিউ মিশন চালানোর ব্যবস্হা রাখা।সাকজ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
ই- নাগরিক বলেছেন: চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা জায়, দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্র সাদা বাঘের খাঁচার রেলিংয়ের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। হঠাৎ রেলিং টপকে ছেলেটি খাঁচার মধ্যে পড়ে যায়। এই ঘটনায় চারিদিকে হইচই শুরু হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, প্রথমে বাঘটি ছেলেটিকে আক্রমণ করেনি। কিন্তু পড়ে যাওয়ার পর ছেলেটি বাঘটিকে লক্ষ্য করে ক্রমাগত পাথর ছুঁড়তে থাকে। এতে বিরক্ত হয়ে বাঘটি তাকে আক্রমণ করে। তাৎক্ষনিক ছেলেটি মারা যায়। কিন্তু তখন পর্যন্ত চিড়িয়াখানার কোনও কর্মী ঘটনাস্থলে আসতে পারেননি। তারা আসেন প্রায় ২০ মিনিট পরে। তবে তিনি খাঁচার ভেতরে পড়লেন কিভাবে, তা জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, খাঁচার রেলিং অনেক হালকা থাকায় ওই যুবক পড়ে যান।
তবে এমন অভিযোগ অস্বীকার করে চিড়িয়াখানার পরিচালক অমিতাভ অগ্নিহোত্রি বলেন, ‘ওই যুবক রেলিং অতিক্রম করে খাঁচায় ঢুকে পড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।’ খাঁচার রেলিং ‘সম্পূর্ণ নিরাপদ’ ছিল বলেও জানান তিনি।
সূত্র: এনডিটিভি ও টাইমস অব ইন্ডিয়া।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: আশেপাশের মানুষগুলো দেখলাম চিৎকার করে বাঘটাকে বিভ্রান্ত করতে চাইছে।সবচেয়ে করুণ দৃশ্য লোকটি প্রাণভিক্ষা চাইছিলো।
অথোরিটির উচিৎ ছিল এধরণের সিচুয়েশন হেন্ডেল করার মত পূর্ব থেকেই ব্যবস্হা রাখা।ভিকটিম কি দর্শক না চিড়ইয়াখানার খাবার সরবরাহকারী?লোকটা ওখানে কিভাবে ঢুকল সেটা জানা দরকার।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১
ই- নাগরিক বলেছেন: এই উপমহাদেশের অথোরিটি যেমন ঠিক তেমনি অথোরিটির নির্দেশ পালনকারীরা।
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
হেডস্যার বলেছেন:
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২
ই- নাগরিক বলেছেন: ভাই এটাতো খেলা না এটা জীবনের ব্যাপার। খেলা হইলে না হয় প্রাউড হওয়া যেত।
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
হেডস্যার বলেছেন: খেলার হিসাব করে দি নাই....রয়েল বেঙ্গল টাইগার হিসাবে দিছি
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
ই- নাগরিক বলেছেন:
৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খুবই মর্মান্তিক।
আশপাশের মানুষ রশি বা সিড়ি কিছূ ব্যবস্থা করতে পারল না!!!!!!
ছেলেটি যে প্রচন্ড মানসিক দুর্বল হয়ে গেছিল বাঘের কাছে হাতজোড় করাতেই বোঝা যাচ্ছিল!! অবশ্য এইরকম অবস্থায় মাথা ঠিক রাখা অসম্ভব!!!
উঠে দৌড়ে পাশের গাছে উঠার চেষ্টা করতে পারত!!!
হতে পারত অনেক কিছূ-- .....হয় নি। তার নৃশংস, দু:খজনক করুন মৃত্যু হয়েছে....
তার আত্মা শান্তি লাভ করুক।
কর্তপক্ষকেও দৃষ্টান্তমূলক শিক্ষা দেওয়া হোক। আথির্ক ক্ষতিপূলন জীবনের দামের কাছে কিছূই না তবুও সান্তনা হিসাবে ঐ ছাত্রের/লোকের পরিবারকে দেয়া হোক।এভং বাঘের এলাকায় সবসময় রেসকিউ টিমের লোক মোতায়েনের ব্যবস্থা করা হোক।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২২
ই- নাগরিক বলেছেন: হঠাৎ বিপদের সম্মুক্ষিন হলে অনেকেরই স্বাভাবিক বুদ্ধি লোপ পায়। একবার আমিও এক বিপদের সময় আমার মুখ দিয়ে কোন আওয়াজই বের করতে পারি নি। পরে অবশ্য মনে হয় এই করা যেত সেই করা যেত।
যারা সেই সময় দায়িত্বে ছিল তাদের কঠোর সাজা দেওয়া উচিৎ। পাশাপাশী দর্শনার্থীদেরকেও নিয়ম মানতে বাধ্য করা উচিৎ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: