নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পজিটিভ ইলেকট্রন

পজিটিভ ইলেকট্রন

খুব অলস একটা মানুষ । প্রযুক্তিকে অনেক ভালবাসি । আবিষ্কার এর নেশা তাড়া করে সবসময় কিন্তু কিছুই আবিষ্কার করতে পারিনি । পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে অনেক ভালবাসি । ঘুরেবেড়াতে অনেক ভাললাগে । ক্রিকেট খেলা অনেক পছন্দের । বাংলাদেশের খেলা থাকলে টিভি সেট এর সামনে থেকে উঠিনা । অহংকারী মানুষ দের অনেক ঘৃণা করি । সপ্ন দেখতে অনেক ভালবাসি কিন্তু হতাশায় নিমজ্জিত

পজিটিভ ইলেকট্রন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাজহাট জমিদার বাড়ি , রংপুর ( সৌন্দর্যের এক আধার)

১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

ছোটবেলা থেকেই ঘুরে-বেড়াতে ভাল লাগে !!!

অনেকেই যখন প্যারাগ্রাফ এ মাই হবি লিখতো গার্ডেনিং আমি লিখতাম ট্রাভেলিং ।।।

গোটা বিশ্ব ঘুরে দেখা তো আর আমার পক্ষে সম্ভব না তাই বলে নিজের দেশটাকে একটু ভাল করে দেখবো না তা কেমন হয়!!!!

আর এজন্যই যেখানেই যাই, সেখানকার দর্শণীয় স্থান, প্রত্নতাত্তিক নিদর্শন গুলো ঘুরে বেড়ানোর চেষ্টা করি !!!

যখন সিলেটে ছিলাম তখন সিলেটের প্রায় সব যায়গা ই ঘোরা হয়ে গেছিলো । আর এখন রংপুরে আছি তাই রংপুরের যে যায়গা গুলো দর্শণীয় স্থান হিসেবে যায়গা পেয়েছে সেই যায়গা গুলোও সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ঘুরে বেড়াচ্ছি!!!

.... আর তার ই ধারাবাহিকতায় গতকাল গিয়েছিলাম রংপুরের বিখ্যাত তাজহাট জমিদার বাড়ি । রংপুর শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত জমিদার বাড়িটি ।

জমিদার বাড়ির বর্ণনা দিতে গেলে এক কথায় বলতে হয় মনোমুগ্ধকর ।।। মন ভাল করার এক হাই ডোজ এ্যান্টিবায়োটিক ...

উফফ্ এতো আগেও এতো সুন্দর কারুকার্য আর অসম্ভব সুন্দর ডিজাইন যে কিভাবে করা তা আমার ক্ষুদ্র মষ্তিষ্ক আসেনা !!!

শৈল্পিক কাজের একটা মডেল বলতে হবে !!!!

জমিদার বাড়িটির ইতিহাস জানার জন্য যখন অনুসন্ধান করলাম , তখন জানতে পারলাম বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে মহারাজা কুমার গোপাল লাল রায় এই প্রাসাদ নির্মাণ করেন । আর শিখ ধর্ম থেকে ধর্মান্তরিত রাজা মান্না লাল রায় ছিলেন তাজহাট জমিদার বংশের প্রতিষ্ঠাতা । তিনি ছিলেন স্বর্ণকার এবং ধারনা করা হয় তার আকর্ষণীয় “তাজ” বা “রত্ন” খচিত মুকুটের জন্য যায়গা টার নামকরণ তাজহাট করা হয় ।

১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পযর্ন্ত প্রাসাদটি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বেঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত হয় । এরপর ১৯৯৫ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর প্রাসাদটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে । এবং ২০০৫ সাল থেকে প্রাসাদ টির এক অংশ রংপুর জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ।



[বি:দ্র: ইদানিং যে যায়গা গুলোই ঘুরে বেড়াচ্ছি, মনে হচ্ছে সবই ডেটিং প্লেস , শুধুমাত্র সুন্দরবন বাদে]



মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:




অদ্ভুত সুন্দর বাড়ী।

২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

ডেড আকাশ বলেছেন: হুম ২ মাস আগেই ঘুরে আসছি এই জমিদারবাড়ি, ভালোই, খারাপ না।

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:০২

পজিটিভ ইলেকট্রন বলেছেন: হুমমমম !!! আমার কিন্তু চরম লেগেছে .. বিশেষ করে আশে পাশের সবুজ দৃশ্য গুলো ।।।

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৫৮

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার!

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

নিঃসঙ্গ যোদ্ধা বলেছেন: Watch the beauty of Tajhat in this video ...

৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

মাদিহা মৌ বলেছেন: আরো কিছু ছবি দিয়ে দিতেন?

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

পজিটিভ ইলেকট্রন বলেছেন: অনেকদিন পর মন্তব্য দেখলাম, আচ্ছা দিব ইনশাআল্লাহ্

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.