নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো অন্ধকারে যাই

সময়টা কি করে দেবে সেটা তার অধিকারী জানে, চাইলে পোকায় ধরে নষ্ট কাল ভেসে যাবে যমুনার বানে

স্বদেশ হাসনাইন

ছোট একটা ফার্মে কাজ করছি । সৌখিন লেখক । ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করি । পকেটে পয়সা থাকলে এদিক ঘুরে খরচ করে ফেলি । সুনীলের লেখার ভক্ত, শামসুর রাহমানের কবিতা পড়ি। বিদেশী লেখকের মধ্যে ড্যানিয়েল স্টীলের লেখা ভাল লাগে । সবচেয়ে ঘৃণা করি স্বাধীনতার বিরোধী শক্তিকে । একাত্তর আমার সবচেয়ে বড় অহংকার। ইমেইল: [email protected]

স্বদেশ হাসনাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নেই

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫২

কিছুই এসে যাচ্ছে না মাথার উপর

না এক পংক্তি বেহায়া গোলাপ,

একটুকরো মাটি কাটার ঢেলা

মৃতের গায়ে গড়িয়ে পড়ার পর আলাদা হয়ে যায় কিছু মাটি,

কিছু মাটি দিব্যি বেঁচে থাকে,

তারপর যোগ বিয়োগে

জল তলিয়ে যায় নিচে,

কুয়োয় গলা উঁকি দিয়ে

এসে দেখুন আর কিছু পান কি না

একটা চড়ুই এসে বসে

উড়ে চলে গেল,

না হয় কিছুই নেই আজ

চলে গেল জানুয়ারীর ১৩

-

ড্রাফট ০.১

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: পাওয়া না পাওয়ার হিসাবে মনে হয় জীবন চলে না। জীবন চলে জীবনের নিয়মে। এটাই বাস্তবতা, যা আবার বড় নির্মম। কবিতায় জীবনের হিসাব কষা কষ্টের হলেও উঠে এসেছে। ভালো লাগলো স্বদেশ।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: কি সামান্য কবিতার কি ভাল কমেন্ট করে দিলেন!
ধন্যবাদ বিদ্রোহী বাঙালী

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: মৃত্তিকার আলিঙ্গনে চড়ুইয়ের মেলোডিতে কখনও অলীক কিছু হয় না এখন আর। এসবই গালগপ্পো।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৪

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অসাধারণ কথা। হামা। আমি এটাই মিন করলাম - কিচ্ছু নাই। এযুগে এসবে কিছু হয় না।
গালগল্প আর কত খানি সবই কিছু রূপার আখরে লেখা নঞ্চতৎপুরুষের মায়েরে বাপ।
জনৈক ভদ্রলোক বলেছিল, বধূভ্রাতার সন্তান হয়ে "বাইচা থাকা"র অর্থ আমরা কোথাই পাই।
আমি বলি - পাই না। পাই এর যুগ শেষ।
কাপ্তান বাজারের সারমেয়ের মাসুম শাবক উন্নয়নশীল ভবিষ্যতের বার্তা বহন করে - তার মত প্রতিবাদী জন্মনিবন্ধন আশে পাশের কোন দালানেই নাই।
নির্জনতার আড়ালে থাকে হাভাতে আমাদের চব্বিশ পরগনা গ্রাম। মনে বলে রাখলাম যে চিকায়নকৃত লেখকেরা সব সময়ই সত্যি কথা বলে।
একটা গালভরা টানাপোড়েন যখন গল্পের নান্দনিক হার্পুন হয়ে যায়, আল্লারাখার মত দেখতে একজন বাজীগরের ঠোঙ্গা বাজায়, পান খায়, দুপুরের খাবারের কথা ভাবে -
তা ছাড়া এই ধূলার ভিতরে মহামান্য সব কথা কিচ্ছা কাহিনী, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঝাঁড়ফুক!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.