নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো অন্ধকারে যাই

সময়টা কি করে দেবে সেটা তার অধিকারী জানে, চাইলে পোকায় ধরে নষ্ট কাল ভেসে যাবে যমুনার বানে

স্বদেশ হাসনাইন

ছোট একটা ফার্মে কাজ করছি । সৌখিন লেখক । ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করি । পকেটে পয়সা থাকলে এদিক ঘুরে খরচ করে ফেলি । সুনীলের লেখার ভক্ত, শামসুর রাহমানের কবিতা পড়ি। বিদেশী লেখকের মধ্যে ড্যানিয়েল স্টীলের লেখা ভাল লাগে । সবচেয়ে ঘৃণা করি স্বাধীনতার বিরোধী শক্তিকে । একাত্তর আমার সবচেয়ে বড় অহংকার। ইমেইল: [email protected]

স্বদেশ হাসনাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কথা দিয়ে ভিজিয়ে খাবেন

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:১২



ও মিষ্টিটার কি নাম ছিল স্মৃতি, তিল্লি? ঐ যে তিলের নাড়ু, ভিতর নরম গুড়ের সন্দেশ। মুখে দিলে নরম গলে রস হয়ে যেত। ওটা তোমার রাগী মায়ের নিজস্ব সম্পত্তি। কুষ্টিয়া থেকে তিনি যে কয়টা নিয়ে আসতেন সুদক্ষ পাচারকারীর মত তুমি আমার জন্য বেছে নিয়ে আসতে। আমি খুব পেটুক। এই বয়সে ভুড়িকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। দেখ না লিখতে গিয়েই লোভ পেয়ে যাচ্ছে। অবশ্য টকও খাই। তুমি না একটা নুন দেয়া হজমি দিতে। যদি তেতুলের হজমী পেতাম! তুমি সামনে বসে থাকতে আর এখনো বাচ্চাদের মত হাতে নিয়ে জিভ দিয়ে চেখে দেখতাম।

যখন বললে খাবার পাঠাবে, খুশিতে লাফাচ্ছি - তুমি জানো আমি কেমন খেতে পছন্দ করি। শরীরে গ্যাস জমে যায় দ্রুত। এন্টাসিড খেয়ে পেটে আস্তর জমে গেছে। তবুও তুমি যা পাঠাবে ডাক্তারের বারণ উপেক্ষা করে খাবো। যদি সময় হয় একটা পাখা বানিয়ে দিও। কত দাবী তোমার কাছে। এখনো কি সেলাই পারো? কাঁচামাল যোগাড় করতে পারবে না। শাড়ীর কাপড়ের পাখা হলেই ভাল। এই শহরের লোডশেডিং এ অফিসের কিউবিকলে হাত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে হাওয়া করবো নিজেকে। এসব ঢাকায় কেউ দেখে নি। মুলি বাঁশের ডাঁট গ্রাম থেকেই বিলোপ পাচ্ছে। তুমি কোথায় পাবে। আমি জানি পাকা বাঁশের নলি লাগে। একটা কথা স্মৃতি ওর গায়ে যত্ন করে সুঁই দিয়ে তোমার নাম তুলো। দিনগুলো কত আগের। আমি তোমাকে বাংলায় লেখা তোমার নামের প্রথম অক্ষরে ডাকতাম। তবে কি আমি খুব ভীতু ছিলাম। নাকি ওটাই তোমার ভাললাগতো।

ভালই হবে সেই পাখায় দন্ত-স অক্ষর দেখে। সবাই দেখবে অক্ষরটা কিন্তু মানে খুঁজে পাবে না। আমার সহকর্মী মৃদুল সাহেব সব কিছুতেই লেগে থাকে পিছনে। তার মাথায় ঢুকবে না এই অক্ষর। আমি চাই সে বোকার মত চালাক চালাক হাসুক। ভাবতেই কেমন লাগছে ফর্মাল পোশাকে একজন অফিস কর্মকর্তা ল্যাপটপ খুলে জরুরি কাজ করছেন আর তার বাম হাতে শাড়ীর সুতোয় বোনা পাখা।

তোমাকে বলি নি। আমি এখন সখ করে লেখা গল্পগুলো পত্রিকায় দেই। ওরা ছাপে। আমার বেশ অনেক পাঠক। গল্পের ভেতর নিজের জীবনের ঘটনাগুলোই থাকে শুধু মানুষ আর ঘটনাতে রঙ চড়াই। যাতে মিল না পায় কিছুটা ওলট পালটও করি। কিন্তু মজার ব্যাপার আমার প্রেমিকারদের নাম সত্যিটাই লিখা হয়। যেমন শান্তিবাগের রুমকির কথা জানে ওরা। হাঁসুর সাথে মতিবাহার স্কুলের সেই কাহিনী জানে। জানে খাতার কাগজ ছিঁড়ে উড়োজাহাজ আর নৌকা বানাতাম। ওর বাবা ছিল জিএম ফার্মেসির কম্পাউন্ডার। আমি সত্যিটা বদলে একটা পুরনো বাড়ির কথা বলেছি। সেই সে হাঁসু চিটগাং এর পাহাড়তলীতে থাকে এখন। আমার মেজ মামার পালিত মেয়েটা ছোট থেকেই আমার খুব ভক্ত ছিল। আমি ওদের বাড়িতে ছিলাম কিছু দিন। আমি যা করি সব দেখতো। যেন আঠার মত লেগে থাকতো। একদিন যখন তাদের ছাদে বৃষ্টিতে ভিজেছি যখন সেও উঠে অদূরে ভিজে কাঁপছিল। জলে ভিজে চুপ চুপ হয়ে সাদা কামিজে তাকে দেখে আমার লজ্জা হচ্ছিল। অচেনা পাহাড়ী পথে চায়ের পাতার কুঁড়ির মত যৌবনের আভাস। দেখতে পেয়ে আমার কেমন অসস্তি হয়েছিল। মেয়েটা আমাকে পুরুষ ভাবতো না। অনায়াসে জামার উপর হাত ছাপিয়ে শরীর ডলে স্নান করে যাচ্ছিল। তুমি জানো স্মৃতি তোমাকে সব বলেছি। আমার বন্ধু ছিলে। তুমি না জানলে ভাল লাগতো না। মেয়েরা অধিকাংশ সময় আমাকে বন্ধু ভাবতো। কেউ কেউ তার চেয়ে বেশি। সেই রহস্যের গভীরতা আমার ভেদ করা হতো না। তবে স্মৃতি তবে মেয়েরা মনে হয় এমনই - ঝড়ের মত জীবনে আসে, নিস্তব্ধতার মত ভাঙা ডাল ঝরিয়ে চলে যায়।

তোমাকে এভাবে খুঁজে পাবো ভাবি নি। আমি দেখার সাথে সাথে মনে হল কত কত আগে তোমার সাথে দেখা করতাম। ইটের ভাটা পার হয়ে সর্দার ব্রিজের কোণায় উল্টো দিকে রিক্সাা ঘুরিয়ে অপেক্ষায় থাকতাম। তুমিও কত কায়দা করে আসতে। তোমাকে এত বেশি ভাল লাগা যে বখাটেদের মত নিচু হয়ে যেতেও কোনদিন খারাপ লাগে নি। স্মৃতি, আরেকটা সত্য যে আমি সব মেয়েদের কথা গল্পে এনেছি কিন্তু আমার কোন গল্পেই তোমার কথা আমি তোমাকে বলি নি। কেন বলি নি?



উত্তরার তিন নম্বর বাড়িটাতে আমি অনেক দিন ধরে থাকি। ভাই সপরিবারে বিদেশ চলে গেছে। আমার সাথে ছিলেন মা। তার বিদায়ের পর বাস্তবিকই আমি একা। জীবন ফেরত মেলে না জানি।তাও মনে হচ্ছে যদি তুমি ফিরে আসতে। হবে স্মৃতি, হবে। যা বলেছি আবার ভেবো,.প্লিজ





...

২/২/১০১৩। সৈয়দ জুবায়ের হাতিরপুলে এসেছিল। সে একটা প্যাকেট দিয়ে বলল, মেজ আপা আপনার কথা জিজ্ঞেস করেছিলেন। আপনি কি আবার যাচ্ছেন ও দিকে। বেচারি ক্যান্সারে ভুগে কি হাল হয়েছে। ভাগ্য সুপ্রসন্ন সাক্সেসফুল অপারেশন হয়েছে। অনেকেই ফিরে আসে না। তারপর আপা স্বাভাবিক আছে। এদিকে আপার ছেলেটা পড়তে গেছে। ছেলে যাবার পর মন খারাপ।

ওর কথা ভাবতে ভাবতে অফিস থেকে ফিরছিলাম। খুব বিস্ময় লাগে কি করে তার মানুষ ফিরে আসে। মায়ের মৃত্যুর পর, বন্ধু মহলেই জোর করছিল বিয়ের জন্য। মিনু তার স্বামী সন্তানদের নিয়ে কিছুদিন থেকে বাচ্চাদের স্কুলের জন্য ফিরে গেছে। এখন বাসায় রান্না বান্না সামলানোর জন্য, অসুখ বিসুখে দেখার জন্য। ঢাকার এক ঘটকের মাধ্যমে পাত্রীর খোঁজ করছি। আমার বয়সের সাথে মিল রেখে পাত্রী মেলা ভার। অবশেষে জানলাম ঢাকার বাইরে বসবাসরত এক বিধবার ..

বিধবা মেয়েটার বাড়ি থেকে ঘটকের সাথে যোগাযোগ করা হয়। ঘটক বলেছিল ভাল ফ্যামিলির মেয়ে, স্বামী মারা গেছে কিন্তু আপনার সাথে মিলবে। আমি স্মৃতির বাসায় গিয়ে নিজেই বললাম পরিচয়। ওর পরিবারের সাথে পরিচয় হল। আমার জন্য সুবিধাও। জানলাম বিবাহ বিচ্ছেদের পর মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছিল সে। সবশেষে স্তন-ক্যান্সার নামের এক দানব তার দেহের অবশিষ্ট সুস্থতা কেড়ে নিল। অঙ্গবিচ্ছেদের পর সে এখন জীবনে ফিরে এসেছে কিন্তু তার ভাষ্যে - শরীর মেরামত করা মানুষ আর কত আর ভাল থাকে।



স্মৃতি ছিল আমার দেখা সবচেয়ে সুশ্রী ছিপছিপে তন্বী মেয়ে। রক্ষণশীল ভালবাসায় যে স্নিগ্ধ আলো থাকে আমি সেই আলোয় অনেক বার তাকে মনে হয়েছে সে ছবিতে দেখা নায়িকা। সে আমাকে তুমি বলতো না। আমি চাইনি, আপনি করে বলার ভেতরই মধু ঝরে পড়ে যা এখনকার ভালবাসার যুগল বুঝতে পারবে না ...তার স্বভাবের সাথে যেন আপনিটাই মানাতো। অথচ আচরণে আমরা দুজন যেন সময়বয়সী বন্ধু।

কতদিন লুকিয়ে দেখা করেছি। ভয়ে ভয়ে সন্ধ্যা নেমে আসলে, যখন ফিরে আসছি আমি বুঝতে পারতাম সেও বিদায়ের আগে আমাকে কাছে চাইছে। হাতের মুঠো ধরতেই আমি নুয়ে তার কাছে আড়াল করে চুমু দিতাম। ভয়ে ভয়ে চুমুগুলো দ্রুত আলাদা যেত। জামাগুলোর রঙ মনে করতে চাইছি। যেখানে পিঠে হাত ছুয়ে যেত। নি:শব্দ তেলরঙের মত হাত ছুঁয়ে দিয়েছিল তার কণ্ঠনালী, গ্রিবার খাঁজ হয়ে সুকোমল পাললিক পাথর। বহু আকা ঙ্খিত সে সৌন্দর্য! ভালবাসা একবার যেখানে আরাধ্য স্পর্শ পেয়ে যায় .. সেটাই তার বাড়ি হয়। স্মৃতি জানতো কি অমোঘ রহস্যের ভেতর কেমন করে আমার হাতের মুঠো বিজলীবর্তনী খুঁজতে থাকতো। মুঠো থেকে ছাড়িয়ে নিলে যেন অতৃপ্ত হয়ে ধরে রাখতাম। আমি হয়তো বেশি মাত্রায় শরীর ছিলাম।



*

শেষ দেখা হবার সময় স্মৃতিকে বিয়ের কথা বোঝাতে চাইলাম। স্মৃতি, আমরা তো দুজনেই নিজের জগতে একা। তোমার পথটাও ভেঙে গেছে। বাকি জীবনে এক সঙ্গে থাকি। তোমার ছেলেটা যথেষ্ট বড় হয়েছে। ওকে আমি বোঝাবো। ওর বাবা হলে আমিও বন্ধু হয়ে যাব।

স্মৃতি যেন কিছুই শোনে নি। আমি যা বলছি যেন অর্থহীন প্রলাপ। এগিয়ে দেবার সময় আমাকে বলেছিল, শোনেন, আমাকে কিন্তু লিখবেন। আমি আগের মত নেই। খারাপ সময়ে সুন্দর সময়ের স্মৃতি তুলে আনা যায় - এই অধিকারে বলি। পুরনো যা কিছু সব তাকে তোলা বইয়ের মত থাক। আপনি বোঝেন, আজকের মধ্যবয়সী মেয়ৈটা আর সম্পুর্ণ নয়। আমি চাই না নিভৃতে একদিন অসম্পূর্ণ মানুষকে দেখে পুরনো সব মাধুর্য পরিবর্তিত হোক। ভাল লাগা হারিয়ে যায়, ভাল না লাগাই তখন স্থায়ী হোয়।আপনি লেখক, জানেন করুণা আমি চাই না। বোঝাতে না পেরে দুদিনের সফর শেষে ওখানে থেকে চলে আসি ঢাকায়।



স্মৃতি আমাকে উত্তরার ঠিকানায় শুকনো মিষ্টি পাঠিয়েছিল। একটা চিঠিতে লিখেছিল

জনাব কথাশিল্পী, দু দিনের জন্য এলেন।এসে মায়া বাড়িয়ে দিলেন। জং ধরে পড়ে থাকা জানলায় এখন কেমন স্বপ্নের মত লাগে। আর - দিন কে দিন কথায় পাকা হচ্ছেন। আমি সন্দেশ আর চিড়া পাঠালাম। এখন শহরে পানির আকাল। কথা দিয়ে ভিজিয়ে খাবেন।



-

ড্রাফট ২.০ / এটা অক্টোবরে স্মৃতিহীন নামে কোন রকমে লিখে চলে গিয়েছিলাম। এডিট করে অর্ধেকটা মানুষ করলাম।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০২

কালের সময় বলেছেন: পুরো পুরি মানুষ করবেন কবে ? =p~ =p~

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫১

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: কোন একজন পেইণ্টারের কথা পড়েছিলাম - তুমি যদি একটা ছবি এঁকে কিছুদিন দেয়ালে হেলান দিয়ে রাখো তাহলে সে নিজেই কিছুদিন পর তার খুঁত বলে দেয়। এটা থাকুক। আরো অনেক দিন পর আবার বদলে ড্রাফট ৩.০ করবো। তারপরও পুরো মানুষ হবে কিনা কে জানে।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার এই প্রক্রিয়াটা আমার বেশ ভালো লাগে। আমার একটা অদ্ভুত অভ্যাস আছে, জানি না কু অভ্যাস কিনা। একটা লেখা লিখতে গিয়ে হঠাৎ যদি কোন লাইন ভালো লাগে, আবার দেখা যায় সেটার প্রেক্ষাপট থেকে নতুন কিছু লিখে ফেলছি :P

এবার কি কোন বই বের করছেন?

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: এটা আমারও হয়। আমার অনেক অনেক লেখাই ভাল কোন লেখার মন্তব্য থেকে এসেছে। এটাই হওয়া উচিত এবং রবিঠাকুরের মত আদর্শবানেরাও এমন ভাবে ঋণ করে বড় সৃষ্টি করেছে।
এবার কোন বই নয় আর। ছাপার কাগজ ও কালিকে নিস্তার দেই।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

নীল লোহীত বলেছেন: চমৎকার লেখেছেন ভাই।

মনে হচ্ছিল ধমকা হাওয়ায় ভেসে চলা সবচেয়ে সুন্দরতম শব্দ গুলিরর গাড় ধরে নিজস্ব ছাচে ফেলে বাক্য বানিয়েছেন। আর বাক্য গুলো এতই মস্রিন যে ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছা করে।

শুভকামনা।।।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: নীল লোহীত, আমার কাছে এত যোগ্য মনে হয় নি কিন্তু আপনার অনুপ্রেরণা দেয়াকে ইচ্ছেটাকে সবিনয়ে গ্রহণ করলাম। ধন্যবাদ।

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৫

সায়েম মুন বলেছেন: স্মৃতি আমাকে উত্তরার ঠিকানায় শুকনো মিষ্টি পাঠিয়েছিল। একটা চিঠিতে লিখেছিল
জনাব কথাশিল্পী, দু দিনের জন্য এলেন।এসে মায়া বাড়িয়ে দিলেন। জং ধরে পড়ে থাকা জানলায় এখন কেমন স্বপ্নের মত লাগে। আর - দিন কে দিন কথায় পাকা হচ্ছেন। আমি সন্দেশ আর চিড়া পাঠালাম। এখন শহরে পানির আকাল। কথা দিয়ে ভিজিয়ে খাবেন।


এই প্যারাটার সাথে মানানসই গল্প বোধয়। খুব দ্রুত ঝড়গতিতে এগিয়েছে। অনেক দিন পর আপনার গল্প পড়া হলো। আপনার গল্পের আমেজ ঠিক উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।

লেখক বলেছেন: কোন একজন পেইণ্টারের কথা পড়েছিলাম - তুমি যদি একটা ছবি এঁকে কিছুদিন দেয়ালে হেলান দিয়ে রাখো তাহলে সে নিজেই কিছুদিন পর তার খুঁত বলে দেয়। এটা থাকুক। আরো অনেক দিন পর আবার বদলে ড্রাফট ৩.০ করবো। তারপরও পুরো মানুষ হবে কিনা কে জানে।---

আপনার এই জবারের সাথে আমি একমত। কারণ কিছুক্ষণ আগেই আমার লেখা একটা গল্প পড়লাম। গল্পটা কয়েক বছর আগে লেখা। পড়েই বুঝলাম বিশালাকার খূঁত আছে ওটাতে। তাই কিছুটা মেরামত করে আসলাম। যদিও লেখালেখিতে কখনো হাত পসার হবে না। শুধু চেষ্ঠা আরকি!

ভাল থাকবে পি

৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৮

সায়েম মুন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার।



(মন্তব্য লেখা শেষ হওয়ার আগেই কোন এক বাটনে চাপ পড়েছিল!)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: দেখতে দেখতে বহু বছর পার হয়ে েগল এখানেই। অনেক পুরনো হবার পর কোন মধ্যমানের লেখা নিজেই পড়ে মুগ্ধ হয়ে যাওয়া লাগে, না বুঝে কত ভাল কিছু লিখেছি। আবার কখনো প্রচুর ভাল বলেছে এমন লেখার দিকে তাকিয়ে লজ্জা পেতে হয়। ব্লগে ভার্‌সনিং থাকলে ভাল হতো। ধরুন আগের ভার্সন কি হয়েছে সেটা যদি জানতেন।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পে ভালো লাগলো ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনার কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.