নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিকরা বঁদড়ামি করবো আর আমি নিশ্চিন্তে বেহেশতে চইলা যাওয়ার ধান্দা করমু ! কক্ষনো না, বরং আমি এই কুলাংগার গুলারে জাহান্নাম পর্যন্ত ধাওয়া করমু, ওগো লগে জাহান্নামে ঢুকমু, ওগো আগুনের চাপাতি দিয়া কুপামু.......এর পরে আমার কইলজা ঠান্ডা হইবো।

চেংকু প্যাঁক

চেংকু প্যাঁক › বিস্তারিত পোস্টঃ

চট্টগ্রামকে কেন্দ্র করে এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বিদেশী মদদে সক্রিয় উগ্র হিন্দুরা

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩০

বাঁচতে হলে জানতে হবেঃ চট্টগ্রাম নিয়ে হিন্দুদের ষড়যন্ত্রসমূহ
==
“আপনি যদি অন্য কোন দেশের এজেন্ট হয়ে থাকেন, দয়া করে আপনি আপনার চট্টগ্রাম নিয়ে থাকুন।” (https://goo.gl/1ojFbo)

গত ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরের দিকে চট্টগ্রামের উগ্র হিন্দু নেতা রানা দাশগুপ্তকে উদ্দেশ্য করে উপরের হুশিয়ারী দিয়েছিলেন মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন। যেহেতু মন্ত্রী হিসেবে তার নিকট গোয়েন্দা সংস্থার গোপন তথ্য আসে, সেহেতু খন্দকার মোশাররফের জানা রয়েছে যে, চট্টগ্রামকে কেন্দ্র করে এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বিদেশী মদদে সক্রিয় উগ্র হিন্দুরা। তাদের ষড়যন্ত্রের কিছু ধাপ পয়েন্ট আকারে নিন্মে উল্লেখ করা হলঃ

১) ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ভাঙার পরে চট্টগ্রামের মুসলমানদের প্রতিক্রিয়ার ফলে চট্টগ্রামের হিন্দু নেতারা নতুন করে MASTER PLAN তৈরীর পরিকল্পনা হাতে নেয়। তখন চট্টগ্রাম শহরে মুসলমানদের বিক্ষোভ মিছিল,হিন্দুদের সাথে সামান্য মারামারি ঘটে। তখন চট্টগ্রামের অন্যতম প্রভাবশালী হিন্দু নেতা ছিলো বিপ্লবী বিনোদ বিহারী, আজকের দিনের রানা দাশগুপ্তের মতো। তারা পরিকল্পনা করে যে চট্টগ্রাম শহরের সদরঘাট-নিউমার্কেট-পাথরঘাটা-আন্দরকিল্লা-দিদার মার্কেট-চকবাজার ওলি খা-পাঁচলাইশ-মির্জাপুল-মুরাদপুর সুন্নিয়া মাদ্রাসা পর্যন্ত রোড তারা দখলে রাখবে...

২) ১৯৯২ সালের পর থেকে তারা ওই রোডের আশেপাশের এলাকাতে কোন মুসলমানের বাসা-বাড়ি,দোকান বা ব্যবসা-বাণিজ্য খালি হলে হিন্দুরা তা নিজেরা নিয়ে নিতে শুরু করে। বর্তমানে হিন্দুরা তাদের কাজে প্রায় ৬০% সফল হয়েছে, নিকট অতীতে কোতোয়ালী থানাধীন এলাকাতে অনেক মুসলমান ছিলো,বর্তমানে তা ক্রমশ কমে গিয়েছে।

৩) হিন্দুরা চাচ্ছে যে, চট্টগ্রাম শহরের কোতোয়ালী থানায় তারা সংখ্যাগুরু হবে। ফলে চট্টগ্রাম শহরের আদালত,চউক (চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) ভবন, সিসিক ভবন তাদের আওতাধীন থাকবে। শহরের সবচেয়ে প্রভাবশালী থানা কোতোয়ালী তাদের আওতায় থাকলে জনপ্রতিনিধি, ওসি, ওয়ার্ড কমিশনারও তাদের হবে। ফলে তাদের রামরাজত্ব কায়েমে বেশ সুবিধা হবে। সদরঘাট টু মুরাদপুর রোড তাদের দখলে থাকলে চট্টগ্রাম শহর মাঝখানে কার্যত ভাগ হয়ে যাবে ফলে দাঙ্গা লাগলে সুবিধা হবে হিন্দুদের। কেননা মুসলমানরা দুভাগ হয়ে যাবে আর হিন্দুরা মাঝখানে থাকার সুবাদে রোড BLOCK করে দিবে ও তারা দুদিকের মুসলমানদের প্রতি হামলা চালাতে ও প্রতিরোধ করতে পারবে কৌশলগত অবস্থানের কারণে।

৪) চট্টগ্রামের হিন্দু অধ্যুষিত এলাকাগুলো হলো সদরঘাট-আইস ফ্যাক্টরীর আংশিক, অভয়মিত্র ঘাট, পাথরঘাটা, নন্দনকানন, হাজারীগলি, টেরীবাজারের ১টা পাড়া, রাজাপুকুর লেন, আন্দরকিল্লা সাবেরিয়া, দিদার মার্কেট, দেওয়ানবাজার, রহমতগঞ্জ, জামালখান, মোমিন রোড, আসকার দিঘীর পাড়, চকবাজার কাঁচা বাজারের পাশে হিন্দু পাড়া, ডিসি রোডে কিছু হিন্দু বসতি। চট্টগ্রাম শহরের ৯০% বেশী হিন্দু ওই বিস্তীর্ণ AREA তে বাস করে,আনুমানিক ৫ লক্ষের মতো হিন্দুর বাস। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে শহরের অন্য প্রান্তের বিচ্ছিন্ন হিন্দুরাও কোতোয়ালী থানায় চলে আসছে।

৫) কোতোয়ালী থানায় দুজন হিন্দু ওয়ার্ড কমিশনার আছে -আন্দরকিল্লা ওয়ার্ডে জহরলাল হাজারী (মহিউদ্দীন গ্রুপ) যার হিন্দু ক্যাডার বাহিনী আছে, সে প্যানেল মেয়র। জামালখান ওয়ার্ডে শৈবাল দাশ সুমন (নাছির গ্রুপ),তারও হিন্দু ক্যাডার বাহিনী আছে। দেওয়ানবাজার, পাথরঘাটা, ফিরিঙ্গীবাজারে প্রভাবশালী দোভাষ পরিবার। হাসান মাহমুদ হাসনীর (সে প্যানেল মেয়র) কারণে হিন্দু মেজরিটি থাকার পরেও হিন্দু ওয়ার্ড কমিশনারের স্বপ্ন তাদের পূরন হয়নি। কোতোয়ালীতে মুসলমানদের জায়গায় ডেভেলপার কোম্পানির ফ্ল্যাটও কিনছে সব হিন্দুরা। ২০১২ সালে কোতোয়ালী থানায় হিন্দু ওসি সুদীপ কুমার যোগ দেওয়ার পর পাথরঘাটার হিন্দুরা মসজিদে হামলাও চালিয়েছিলো। ২০১৩ সালে হিন্দুরা দিদার মার্কেটে রাতে মসজিদে হামলা চালিয়েছিলো।

৬) চট্টগ্রামের হিন্দুদের কলকাতায় আলাদা পাড়া রয়েছে এবং তা নিয়ে তাদের গর্ববোধ আছে। প্রতিদিন শহর থেকে অনেক হিন্দু শ্যামলী বাসযোগে (হিন্দু মালিকানাধীন) ভারতে যায়। চট্টগ্রামের হিন্দু প্রধান জায়গায় “ভারত তীর্থ ভ্রমণ” নোটিশ টাঙানো দেখা যায়। বাংলাদেশের হিন্দুদের LEADERSHIP যে চট্টগ্রামের হিন্দুদের হাতে তা তাদের কলকাতা তথা ভারতের সাথে নাড়ির টান দেখে বোঝা যায়। রানা দাশগুপ্তের বাসা পড়েছে দিদার মার্কেটে জামায়াত অফিসের পিছনে।

৭) চট্টগ্রামের হিন্দুদের হাতে পিস্তল, কিরিচ, ছুরি, ধামা সহ নানারকমের মারণাস্ত্রের কোষাগার আছে। রহমতগঞ্জে জেএম সেন হল এলাকাতে তাদের গোপন অস্ত্রাগার আছে। উগ্র হিন্দুত্ববাদী সূর্যসেনের সহযোগী বিনোদ বিহারী চৌধুরীর নিজ বাসাও ছিল রহমতগঞ্জে। ২০১৩-২০১৪ সালে জুমাবারে মাঝে মাঝে নামাজের আগে-পরে আন্দরকিল্লা মসজিদের আশে-পাশে পুলিশের পাশাপাশি হিন্দুদের প্রকাশ্যে ছুরি-ধামা নিয়ে অবস্থান নিতে দেখা গেছে। কেন্দ্রীয় অস্ত্রাগার বা সুবিধামতো জায়গায় অস্ত্র থাকার কারণেই অস্ত্র নিয়ে তাড়াতাড়ি শো-ডাউন করতে পেরেছে উক্ত এলাকার হিন্দু ক্যাডাররা।

সাম্প্রতিককালে গরু কুরবানী করলে মুসলমানদের গর্দান ফেলে দেয়ার হুমকি দিয়েছে চট্টগ্রামের হিন্দুরা, যার ভিডিও বিভিন্ন ফেসবুক পেজে শেয়ার করা হয়েছে। (https://goo.gl/iDexjc) সাথে সাথে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় হিন্দুরা নিজেরাই মন্দিরের গেটে গরুর ভুঁড়ি ফেলে রেখেছে, যেন সেটাকে ইস্যু করে ভারতের মতো এদেশেও দাঙ্গার সৃষ্টি করা যায়। (https://goo.gl/7eQsy1)

চট্টগ্রামের মুসলমানরা খরগোশের মতো ঘুমিয়ে থাকলে হিন্দুরা দখল করে নিবে কোতোয়ালী, আন্দরকিল্লা সহ চট্টগ্রামের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা, এরপর চট্টগ্রামের মুসলমানদের কোণঠাসা করে জবাই করবে তারা। ইতিমধ্যেই হিন্দুরা তাদের পরিকল্পনায় অনেকদূর অগ্রসর হয়ে গিয়েছে, সুতরাং সময় থাকতেই নিজ জন্মভূমি বাঁচাতে চট্টলার মুসলমানরা জেগে উঠুন।

- দস্তার রাজদরবার

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যেভাবে বলছেন, তাতে আমরা ভয়েই হিন্দু হয়ে যাওয়ার পরিক্ল্পনা করছি।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫০

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: আমি বলি নাই, লেখাটা একটা কপিপেষ্ট

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৫

বীরেনদ্র বলেছেন: যেখানে জনসন্মগখ্যার ৯০% মুসলমান সেখানে সংখ্যাটিকে ১০০% উন্নীত করতে হলে তো ষড়োযন্ত্র তত্ব বানাতে হবেই।৪৭ এর ৩৩% থেকে বাংলাদেশ থেকে হিন্দুরা পালাতে পালাতে এখন ৯% এসে ঠেকেছে। সেদিন আর খুব বেশী দূরে নয় যে দিন বাংলাদেশও পাকিস্তানের মত ৯৯% মুসলমানএর দেশ হয়ে যাবে। তবে সিরিয়া ইরাকের আত্মঘাতী বোমা হামলা বা পাকিস্তানের মসজিদে জুম্মার নামাজে বোমা হামলার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না, এই আর কি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.