নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিকরা বঁদড়ামি করবো আর আমি নিশ্চিন্তে বেহেশতে চইলা যাওয়ার ধান্দা করমু ! কক্ষনো না, বরং আমি এই কুলাংগার গুলারে জাহান্নাম পর্যন্ত ধাওয়া করমু, ওগো লগে জাহান্নামে ঢুকমু, ওগো আগুনের চাপাতি দিয়া কুপামু.......এর পরে আমার কইলজা ঠান্ডা হইবো।

চেংকু প্যাঁক

চেংকু প্যাঁক › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘যুদ্ধ লাগলে ভারত টিকবে না’, হুঁশিয়ারি চীনা আর্মির

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৭

সিকিম সীমান্তে চলতে থাকা টানাপোড়েনের মধ্যেই ফের ভারতকে হুঁশিয়ারি চীনের পক্ষ থেকে। ‘যুদ্ধ লাগলে ভারত মোটেই টিকতে পারবে না’, পিপলস লিবারেশন আর্মির ওয়েবসাইটে একথা উল্লেখ করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভারতীয় সেনাবাহিনীকে হুঁশিয়ারি দিয়ে এক প্রকাশ করা প্রচ্ছদে এই মন্তব্য করা হয়েছে।
যুদ্ধ কৌশল বিশ্লেষক ওয়াং দেহুয়ার লেখা ওই প্রচ্ছদে ১৯৬৭ সালের ভারত-চীন সংঘাতের স্মৃতিও উস্কে দেওয়া হয়। ওয়াং লিখেছেন, ‘আমরা এর আগে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওপর দু’বার বিধ্বংসী হামলা চালিয়েছি।’
এর আগে চীনের এমনই হুমকির জবাবে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী অরুণ জেটলি বলেছিলেন, ‘চীনের মনে রাখা উচিত এটা ২০১৭। ১৯৬২-র ভারত নয়।’ পালটা জবাবে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও জানিয়ে দেয়, ‘চীনও কিন্তু ৫৫ বছরে অনেক এগিয়েছে।’
মঙ্গলবার চীনা আর্মির ওয়েবসাইটে ওয়াং দেহুয়া লিখেছেন, ‘এর আগে ভারত কখনো আমাদের বিরুদ্ধে সফল হয়নি। এবারও তারা পারবে না। বিগত দশকগুলিতে চীনা আর্মি অসাধারণ উন্নতি করেছে এবং আধুনিক হয়েছে।’
১৯৬৭ সালের সেপ্টেম্বরে ও অক্টোবরে নাথু লা’তে চীনা হামলার কথা মনে করিয়ে তিনি বলেন, ‘আত্মরক্ষার্থে ভারতের বিরুদ্ধে বিধ্বংসী হামলা চালিয়েছিল চীন।’
সিকিমে সীমান্তে গত মাসের গোড়া থেকেই তুমুল উত্তেজনা শুরু হয়েছে ভারত ও চীনের মধ্যে। ভারত, ভুটান ও চীনের মধ্যবর্তী সীমান্তে অবস্থিত ডোকা লা এলাকায় ঢুকে পড়ে চীনা আর্মি। এমনকী রাস্তাও তৈরি করতে থাকে। সেই কাজে যৌথভাবে বাধা দেয় দিল্লি ও থিম্পু। এরপর থেকেই উত্তেজনা বাড়ছে। দুই দেশই ওই এলাকায় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়েছে। চীন ওই্ এলাকাকে তার বলে দাবি করেছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.