নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিকরা বঁদড়ামি করবো আর আমি নিশ্চিন্তে বেহেশতে চইলা যাওয়ার ধান্দা করমু ! কক্ষনো না, বরং আমি এই কুলাংগার গুলারে জাহান্নাম পর্যন্ত ধাওয়া করমু, ওগো লগে জাহান্নামে ঢুকমু, ওগো আগুনের চাপাতি দিয়া কুপামু.......এর পরে আমার কইলজা ঠান্ডা হইবো।

চেংকু প্যাঁক

চেংকু প্যাঁক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিকিম স্ট্যান্ডঅফ: ভারতের চায়না ভীতি

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫

চিকেনস নেক বা মুরগীর গলা সবসময়ই দুর্বল, ভারতের দুর্ভাগ্য যে উত্তর-পূর্ব সাতটি রাজ্য (সেভেন সিসটার) যেই শিলিগুরি করিডোরের মাধ্যমে ভারতীয় মূল ভুখন্ডের সাথে যুক্ত তার অবস্থা চিকেন্স নেক এর মত।



বলিউডি সিনেমার স্বপ্নের দেশে বসবাসকারি ভারতীয়রা গলাবাজি আর কুটনামির জোরে দুর্বল প্রতিবেশিগুলির উপর ফাপর নিলেও, ভিতরে ভিতরে তাদের অবস্থা যে নড়বড়ে সম্প্রতি দুটি ঘটনার মাধ্যমে তা বেশ ভাল ভাবে ফুটে উঠেছে। প্রথম ঘটনাটি ছিল পাকিস্তানের উপর চালানো সো কলড সারজক্যাল স্ট্রাইক, প্রথমে যুদ্ধের হুমকি দিলেও পরে তাদের বোধদয় হয় যে সত্যিকারের যুদ্ধে বীরত্ব ফলানোর মত অবস্থায় তারা নেই। বিষয়টা সম্প্রতি আরো পরিষ্কার হল সিকিম নিয়ে চিনের সাথে দড়িটানা খেলার গোমর ফাঁক হওয়ার মাধ্যমে।

ডাকো লা ভ্যালিতে চিনের নিয়ন্ত্রিত ভুমিতে চিনকে রাস্তা বানাতে বাধা দেওয়ার ফলাফল যে এত ভয়াবহ হবে জানলে ইন্ডিয়া কখনই এই কাজ করত না।

প্রথমে লাফালাফি করলেও এখন তারা নিজেই নিজেদের মিডিয়াগুলিকে আরো সতর্ক হওয়ার জন্য উপদেশ দেয়া আরম্ভ করেছে।

Sikkim standoff: Media must advocate futility of war, not play agent provocateur

এক্সপার্টদের মতে চিকেন্স নেক ভারতের জন্য যেভাবে গুরুত্বপূর্ন ঠিক একই কারনে অত্যন্ত দুর্বল একটা যায়গা। উত্তর-পূর্ব সাতটি রাজ্য কয়েকটি রেললাইন, হাইওয়ে এবং পাওয়ার লাইনের মাধ্যমে মূল ভারতীয় ভুখন্ডের সাথে যুক্ত তার সবকয়টিই এই শিলিগুরি করিডোরের কাছাকাছি কয়েকটি নদী অতিক্রম করেছে। চাইনজ মিলিটারির ব্রিজগুলি ধ্বংস করার জন্য এমনকি বিমান বাহিনীও পাঠানোর দরকার নাই, ডিএফ-১৫ এবং ডিএফ-২১ সিরিজের কয়েকটি মিজাইল দিয়েই নিঁখুত ভাবে চিনারা এই কাজটা করতে পারে। ফলাফল সেভেন সিসটার মূল ভারতীয় ভুখন্ড থেকে লম্বা সময়ের জন্য আলাদা হয়ে যাওয়া, যুদ্ধ কালীন পরিস্থতিতে যা খুবই ভয়াবহ।

ভারত যদি বাংলাদেশের ভুখন্ড ব্যবহার করতে চায়, সেইটাও খুব একটা ফলপ্রসু হবে না। কারণ, স্পাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চিন সেটা সবসময় জানতে পারবে, এবং বাংলাদেশকে ঘিরে ভারতের কিছু ব্রিজ উড়িয়ে দিলে সেইটাও বন্ধ হয়ে যাবে।

ল্যান্ড রুট না থাকলে ভারত চেষ্টা করবে আকাশ পথে রি-ইনফোর্সমেন্ট পাঠাতে। এখানে সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে দাড়াবে চাইনিজ বিমান বাহিনীর ফিফথ জেনারেশন স্টেলথ জংগি বিমান। ফলাফল হবে অত অল্প সময়ে "দেখতে পাওয়া যায় না" এমন শত্রুর হাতে বিশাল পরিমান ক্ষয়ক্ষতি। সেই সাথে ভারতের মাওবাদি সহ বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদি গোষ্ঠি চোরাগুপ্তা হামলা চালিয়ে ভারতের চোখের পানি নাকের পানি একত্র করে ছাড়বে।

অতি পুরাতন সোভিয়েত যুগের বিমান বাহিনী দিয়ে হিমালয় পর্বতমালা অতিক্রম করে চিনের উপর হামলা করতে গেলে ভারতীয় বিমান বাহিনীর ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হবে। সবচেয়ে বড় যেই ধরাটা ভারত খাবে তা হল, জংগি বিমানের পাইলট স্বল্পতা। প্রতি ১ টা বিমানের বিপরীতে ভারতের পাইট সংখ্যা ০.৮, মানে ১ এর চেয়ে কম (পাকিস্তান, চিন, যুক্তরাষ্ট্রের পাইলট সংখ্যা বিমান প্রতি ২ এর উপরে)। বিমান মরলে তা দ্রুত পূরণ করা সম্ভব কিন্তু পাইলট মরলে দ্রুত পাইলট ট্রেইন আপ করা সম্ভব না।

ভারত মহা সাগর দিয়ে চিনের ট্রেড রুট বন্ধ করার যেই পরিকল্পনা ভারতের আছে, ঐ অন্চলে চাইনিজ সাবমেরিনের কারনে যেইটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। এছাড়াও পাকিস্তানের ভিতর দিনে ইকোনোমিক করিডোর হয়ে চিনের বিকল্প ট্রেড রুট বন্ধ করতে হলে পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ লাগাতে হবে, যেইটা ভারত কখনই চাইবে না।

এই সুযোগে আমেরিকা ভারতকে সাহায্য করার নামে কিছু ব্যাবসা করে নিবে।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের নতজানু নেতাদের মতো দুব্বল ভেবে মনে হয় ভারত আকামটা করছিল!
বাংলাদেশের বর্ডারে ইচ্ছেমত আকাম করতে করতে সাঅস বাইরা গেসল;)

লৌমারী পাদুয়া ভুলে গেসে... চীনরা মনে করায়া দিল- সবাই ভাদাকার নয় :P

২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

সোহানী বলেছেন: আর কতকাল প্রতিবেশী সবার মাথায় কাঠাল ভাঙ্গবে..... নেপাল ঘুরে দাড়িয়েছে, মালদ্বীপ বা ভুটান। শুধু আমরা পা চেটে গেলাম জীবনভর।

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

ইফতি সৌরভ বলেছেন: ভারত প্রতিবেশীদের থেকে 'বকা' খেয়ে আমাদের দেশের নিরীহ মানুষদেরকে অবিচারে হত্যা করে শোধ নেয় আর আমরা "বন্ধু রাষ্ট্র" বলে বলে চিৎকার করে মরি ( আমাদের মহান নেতারা বন্ধু রাষ্ট্রের পা ধুয়ে ধুয়ে বেঁচে থাক)

৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছিড়া ময়লা কম্বল গায় দিয়া ছাগু স্বপ্নটা ভালই ...

কবে চীন ভারত আক্রমন ... দখল করবে!
পাকিরা আনন্দে লাফাবে ...
ছাগুরা ..পাকি চামচারা এদেশে আবার ক্ষমতা দখল করবে .... কি আনন্দ ..!!

স্বপ্ন দেখতে তো পয়শা লাগে না।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: ভাদাকারের চিৎকার

৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

রাজীব বলেছেন: আমার মনে হয় কিছুই হবে না। কারন ভারত ও চীন ২ টি দেশই এখন তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে গুরুত্ব দিচ্ছে। আর যুদ্ধ মানেই অর্থনীতির ধ্বংস। চীনের জন্য যুদ্ধ বেশী ক্ষতিকর। কারন চীনকে একই সাথে অনকে হুমকী মোকাবেলা করতে হচ্ছে। একেতো দক্ষিন চীন সাগরের দখল নিয়ে তারা বিভিন্ন দেশের সাথে সমস্যায় আছে, তার উপর তাইওয়ান, কোরিয়া সহ বিভিন্ন দেশের উপর নিয়মিত নজর রাখতে হচ্ছে।
আমার মনে হয় ২ দেশই হুমকী-ধামকী ও আশ্ফালনের মধ্যেই এটি সীমাবদ্ধা রাখবে।
তবে কূটনীতি চলবে। হয়তো সেখান থেকে সেনা সরানোর বিনিময়ে বা সেই রাস্তা না করার বিনিময়ে চীন অন্য কিছু আদায় করে নিবে। যাতে ২ পক্ষেরই উইন উইন সিচুয়েশন হবে।

৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫

অরন্যে রোদন - ২ বলেছেন: পোস্টের লেখক ভাইজান মনে হয় ভারতের সাথে ইজরায়েল ও আমেরিকার রাজনৈতিক উষনতার কথা ভুলেই গেছেন। তাছাড়া ভারত চিন দু দেশই নিজেদের স্বার্থেই যুদ্ধ করতে চাইবে না।

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: ভারতের সাথে ইজরায়েল ও আমেরিকার রাজনৈতিক উষনতা দিয়ে হিমালয়ের বরফ গলবে তো? নাকি পরে ভারতীয়রা বেশি দামে আকাজের ফ্লাক্স কিনে আফসোস করবে?

৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কিছুই হইবো না , কারণ ভারত হইলো শক্তের ভক্ত , নরমের জম ! বাংলাদেশ সীমান্তে মানুষ মারার হ্যাডম থাকিলেও , চীন সীমান্তে পাছা পাইতা দেওন ছাড়া আর কিছু করণের হ্যাডম নাই ! বড়োজোর লাগানোর সময় কন্ডোম ব্যবহারের আবেদন করতে পারে, আর পাছা যেন ছিড়ে না যায় সেই খেয়াল রাখার আবেদন জানাইতে পারে !

আর কিছু ভাদু রাজাকার যথারীতি পাকি রাজাকারের গপ্পো লইয়া আইছে , যেহেতু তাহাদের আব্বাহুজুর ভারত গোমাতার আলুচুনা হইতাছে !

৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

এস ওয়াই গ্লোবাল এলটিডি বলেছেন: ভারত ও চীন ২ টি দেশই এখন তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে গুরুত্ব দিচ্ছে। আর যুদ্ধ মানেই অর্থনীতির ধ্বংস। চীনের জন্য যুদ্ধ বেশী ক্ষতিকর।

৯| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

হিন্দুস্তানি বলেছেন: মান নীয় ব্লগার আপনার প্রায় বেশির ভাগ পোস্টই প্রবল ভারত বিরোধি--তবু ও আপনার কাছে একটি নিবেদন, বহুবিধ একটা সংস্কিতির একটা দেশ ,ছোটখাট সমস্যার মঝেও নিজেদের অথনিতির,বিকাশ/জাতিয় প্রবিদ্ধি ,এমনকি সামরিক/আসামরিক সহ সকল বিভাগে যা উন্নতি কোরেছে--তা অতি বড় নিন্দুক কেউ চুপ করিয়ে দাওয়ার জন্য যথেস্ট্য নয় কি ??
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ----- ভারত-চিন আবার যুদ্ধে জড়ালে কে কতটা প্রস্তুত !!!!!!!!
রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। ডোকালাম থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে। বার বার এমনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। কখনও চিনা বিদেশ মন্ত্রক, কখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কখনও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম— হুমকি আসছে নানা পথ ধরে।
ভারত কিন্তু যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি দিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকালামে চিন একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। ভারতও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে।ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়া যে এলাকায় চিন রাস্তা এবং সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চাইছে, সেই এলাকায় চিনা বাহিনীর অবস্থান ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মত। সেই কারণেই ডোকালামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা বাতিল না করা পর্যন্ত সেনা সরানো হবে না বলে নয়াদিল্লি জানিয়েছে। চিন পাল্টা জানিয়েছে, ভারত সেনা না সরানো পর্যন্ত কোনও কূটনৈতিক আলোচনাও হবে না।এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে অচলাবস্থা। সঙ্কট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। ১৯৬২-র মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা রয়েছে, মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। চিনের মুখপাত্ররা ভারতকে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিতেও চেয়েছেন। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলির জবাব— ১৯৬২-র ভারতের সঙ্গে ২০১৭-র ভারতকে গুলিয়ে ফেললে চিন ভুল করবে।
যদি শেষ পর্যন্ত সত্যিই শুরু হয় চিন-ভারত যুদ্ধ, তা হলে ফল কী হতে পারে? সৈন্যসংখ্যা আর অস্ত্রশস্ত্রের বহরই যে সব সময় যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ করে, তা নয়। রণকৌশল, ভৌগোলিক অবস্থান, পরিবেশগত বিষয়, আন্তর্জাতিক সমীকরণ— এমন অনেক কিছুই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু পর্যাপ্ত সামরিক সক্ষমতাও খুব জরুরি।এই মুহূর্তে চিনা বাহিনীর মুখোমুখি হতে কতটা প্রস্তুত ভারতীয় সেনা? দেখে নিন এক ঝলকে:___মান নীয় ব্লগার আপনার প্রায় বেশির ভাগ পোস্টই প্রবল ভারত বিরোধি--তবু ও আপনার কাছে একটি নিবেদন, বহুবিধ একটা সংস্কিতির একটা দেশ ,ছোটখাট সমস্যার মঝেও নিজেদের অথনিতির,বিকাশ/জাতিয় প্রবিদ্ধি ,এমনকি সামরিক/আসামরিক সহ সকল বিভাগে যা উন্নতি কোরেছে--তা অতি বড় নিন্দুক কেউ চুপ করিয়ে দাওয়ার জন্য যথেস্ট্য নয় কি ??
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ----- ভারত-চিন আবার যুদ্ধে জড়ালে কে কতটা প্রস্তুত !!!!!!!!
রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। ডোকালাম থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে। বার বার এমনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। কখনও চিনা বিদেশ মন্ত্রক, কখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কখনও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম— হুমকি আসছে নানা পথ ধরে।
ভারত কিন্তু যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি দিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকালামে চিন একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। ভারতও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে।ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়া যে এলাকায় চিন রাস্তা এবং সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চাইছে, সেই এলাকায় চিনা বাহিনীর অবস্থান ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মত। সেই কারণেই ডোকালামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা বাতিল না করা পর্যন্ত সেনা সরানো হবে না বলে নয়াদিল্লি জানিয়েছে। চিন পাল্টা জানিয়েছে, ভারত সেনা না সরানো পর্যন্ত কোনও কূটনৈতিক আলোচনাও হবে না।এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে অচলাবস্থা। সঙ্কট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। ১৯৬২-র মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা রয়েছে, মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। চিনের মুখপাত্ররা ভারতকে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিতেও চেয়েছেন। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলির জবাব— ১৯৬২-র ভারতের সঙ্গে ২০১৭-র ভারতকে গুলিয়ে ফেললে চিন ভুল করবে।
যদি শেষ পর্যন্ত সত্যিই শুরু হয় চিন-ভারত যুদ্ধ, তা হলে ফল কী হতে পারে? সৈন্যসংখ্যা আর অস্ত্রশস্ত্রের বহরই যে সব সময় যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ করে, তা নয়। রণকৌশল, ভৌগোলিক অবস্থান, পরিবেশগত বিষয়, আন্তর্জাতিক সমীকরণ— এমন অনেক কিছুই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু পর্যাপ্ত সামরিক সক্ষমতাও খুব জরুরি।এই মুহূর্তে চিনা বাহিনীর মুখোমুখি হতে কতটা প্রস্তুত ভারতীয় সেনা? দেখে নিন এক ঝলকে:___
সেনাবাহিনীর আকারে ভারতের চেয়ে চিন কিছুটা এগিয়ে ঠিকই। কিন্তু চিনের ভৌগোলিক সীমা ভারতের চেয়ে অনেক বড়, তাই স্বাভাবিক ভাবেই বড় বাহিনী প্রয়োজন তাদের। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স বা জিএফপি সূচিতে কিন্তু চিন এবং ভারত পাশাপাশিই রয়েছে। কোনও দেশের একক সামরিক সক্ষমতার নিরিখে ওই সূচিতে আমেরিকা রয়েছে প্রথম স্থানে। দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়া। তিনে চিন। আর চারেই রয়েছে ভারত।মান নীয় ব্লগার আপনার প্রায় বেশির ভাগ পোস্টই প্রবল ভারত বিরোধি--তবু ও আপনার কাছে একটি নিবেদন, বহুবিধ একটা সংস্কিতির একটা দেশ ,ছোটখাট সমস্যার মঝেও নিজেদের অথনিতির,বিকাশ/জাতিয় প্রবিদ্ধি ,এমনকি সামরিক/আসামরিক সহ সকল বিভাগে যা উন্নতি কোরেছে--তা অতি বড় নিন্দুক কেউ চুপ করিয়ে দাওয়ার জন্য যথেস্ট্য নয় কি ??
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ----- ভারত-চিন আবার যুদ্ধে জড়ালে কে কতটা প্রস্তুত !!!!!!!!
রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। ডোকালাম থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে। বার বার এমনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। কখনও চিনা বিদেশ মন্ত্রক, কখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কখনও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম— হুমকি আসছে নানা পথ ধরে।
ভারত কিন্তু যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি দিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকালামে চিন একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। ভারতও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে।ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়া যে এলাকায় চিন রাস্তা এবং সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চাইছে, সেই এলাকায় চিনা বাহিনীর অবস্থান ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মত। সেই কারণেই ডোকালামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা বাতিল না করা পর্যন্ত সেনা সরানো হবে না বলে নয়াদিল্লি জানিয়েছে। চিন পাল্টা জানিয়েছে, ভারত সেনা না সরানো পর্যন্ত কোনও কূটনৈতিক আলোচনাও হবে না।এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে অচলাবস্থা। সঙ্কট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। ১৯৬২-র মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা রয়েছে, মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। চিনের মুখপাত্ররা ভারতকে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিতেও চেয়েছেন। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলির জবাব— ১৯৬২-র ভারতের সঙ্গে ২০১৭-র ভারতকে গুলিয়ে ফেললে চিন ভুল করবে।
যদি শেষ পর্যন্ত সত্যিই শুরু হয় চিন-ভারত যুদ্ধ, তা হলে ফল কী হতে পারে? সৈন্যসংখ্যা আর অস্ত্রশস্ত্রের বহরই যে সব সময় যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ করে, তা নয়। রণকৌশল, ভৌগোলিক অবস্থান, পরিবেশগত বিষয়, আন্তর্জাতিক সমীকরণ— এমন অনেক কিছুই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু পর্যাপ্ত সামরিক সক্ষমতাও খুব জরুরি।এই মুহূর্তে চিনা বাহিনীর মুখোমুখি হতে কতটা প্রস্তুত ভারতীয় সেনা? দেখে নিন এক ঝলকে:___মান নীয় ব্লগার আপনার প্রায় বেশির ভাগ পোস্টই প্রবল ভারত বিরোধি--তবু ও আপনার কাছে একটি নিবেদন, বহুবিধ একটা সংস্কিতির একটা দেশ ,ছোটখাট সমস্যার মঝেও নিজেদের অথনিতির,বিকাশ/জাতিয় প্রবিদ্ধি ,এমনকি সামরিক/আসামরিক সহ সকল বিভাগে যা উন্নতি কোরেছে--তা অতি বড় নিন্দুক কেউ চুপ করিয়ে দাওয়ার জন্য যথেস্ট্য নয় কি ??
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ----- ভারত-চিন আবার যুদ্ধে জড়ালে কে কতটা প্রস্তুত !!!!!!!!
রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। ডোকালাম থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে। বার বার এমনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। কখনও চিনা বিদেশ মন্ত্রক, কখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কখনও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম— হুমকি আসছে নানা পথ ধরে।
ভারত কিন্তু যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি দিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকালামে চিন একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। ভারতও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে।ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়া যে এলাকায় চিন রাস্তা এবং সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চাইছে, সেই এলাকায় চিনা বাহিনীর অবস্থান ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মত। সেই কারণেই ডোকালামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা বাতিল না করা পর্যন্ত সেনা সরানো হবে না বলে নয়াদিল্লি জানিয়েছে। চিন পাল্টা জানিয়েছে, ভারত সেনা না সরানো পর্যন্ত কোনও কূটনৈতিক আলোচনাও হবে না।এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে অচলাবস্থা। সঙ্কট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। ১৯৬২-র মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা রয়েছে, মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। চিনের মুখপাত্ররা ভারতকে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিতেও চেয়েছেন। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলির জবাব— ১৯৬২-র ভারতের সঙ্গে ২০১৭-র ভারতকে গুলিয়ে ফেললে চিন ভুল করবে।
যদি শেষ পর্যন্ত সত্যিই শুরু হয় চিন-ভারত যুদ্ধ, তা হলে ফল কী হতে পারে? সৈন্যসংখ্যা আর অস্ত্রশস্ত্রের বহরই যে সব সময় যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ করে, তা নয়। রণকৌশল, ভৌগোলিক অবস্থান, পরিবেশগত বিষয়, আন্তর্জাতিক সমীকরণ— এমন অনেক কিছুই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু পর্যাপ্ত সামরিক সক্ষমতাও খুব জরুরি।এই মুহূর্তে চিনা বাহিনীর মুখোমুখি হতে কতটা প্রস্তুত ভারতীয় সেনা? দেখে নিন এক ঝলকে:___
সেনাবাহিনীর আকারে ভারতের চেয়ে চিন কিছুটা এগিয়ে ঠিকই। কিন্তু চিনের ভৌগোলিক সীমা ভারতের চেয়ে অনেক বড়, তাই স্বাভাবিক ভাবেই বড় বাহিনী প্রয়োজন তাদের। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স বা জিএফপি সূচিতে কিন্তু চিন এবং ভারত পাশাপাশিই রয়েছে। কোনও দেশের একক সামরিক সক্ষমতার নিরিখে ওই সূচিতে আমেরিকা রয়েছে প্রথম স্থানে। দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়া। তিনে চিন। আর চারেই রয়েছে ভারত।
ভারতের ট্যাঙ্ক বাহিনী চির কালই বিশ্বের অনেক দেশের কাছে সমীহের বিষয়। চিনের চেয়ে ভারতের ট্যাঙ্কের সংখ্যা কিছু কম ঠিকই। কিন্তু আর্মার্ড ফাইটিং ভেহিকল বা সাঁজোয়া গাড়ির সংখ্যায় ভারত অনেকটা এগিয়ে।মান নীয় ব্লগার আপনার প্রায় বেশির ভাগ পোস্টই প্রবল ভারত বিরোধি--তবু ও আপনার কাছে একটি নিবেদন, বহুবিধ একটা সংস্কিতির একটা দেশ ,ছোটখাট সমস্যার মঝেও নিজেদের অথনিতির,বিকাশ/জাতিয় প্রবিদ্ধি ,এমনকি সামরিক/আসামরিক সহ সকল বিভাগে যা উন্নতি কোরেছে--তা অতি বড় নিন্দুক কেউ চুপ করিয়ে দাওয়ার জন্য যথেস্ট্য নয় কি ??
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ----- ভারত-চিন আবার যুদ্ধে জড়ালে কে কতটা প্রস্তুত !!!!!!!!
রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। ডোকালাম থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে। বার বার এমনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। কখনও চিনা বিদেশ মন্ত্রক, কখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কখনও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম— হুমকি আসছে নানা পথ ধরে।
ভারত কিন্তু যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি দিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকালামে চিন একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। ভারতও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে।ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়া যে এলাকায় চিন রাস্তা এবং সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চাইছে, সেই এলাকায় চিনা বাহিনীর অবস্থান ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মত। সেই কারণেই ডোকালামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা বাতিল না করা পর্যন্ত সেনা সরানো হবে না বলে নয়াদিল্লি জানিয়েছে। চিন পাল্টা জানিয়েছে, ভারত সেনা না সরানো পর্যন্ত কোনও কূটনৈতিক আলোচনাও হবে না।এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে অচলাবস্থা। সঙ্কট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। ১৯৬২-র মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা রয়েছে, মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। চিনের মুখপাত্ররা ভারতকে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিতেও চেয়েছেন। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলির জবাব— ১৯৬২-র ভারতের সঙ্গে ২০১৭-র ভারতকে গুলিয়ে ফেললে চিন ভুল করবে।
যদি শেষ পর্যন্ত সত্যিই শুরু হয় চিন-ভারত যুদ্ধ, তা হলে ফল কী হতে পারে? সৈন্যসংখ্যা আর অস্ত্রশস্ত্রের বহরই যে সব সময় যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ করে, তা নয়। রণকৌশল, ভৌগোলিক অবস্থান, পরিবেশগত বিষয়, আন্তর্জাতিক সমীকরণ— এমন অনেক কিছুই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু পর্যাপ্ত সামরিক সক্ষমতাও খুব জরুরি।এই মুহূর্তে চিনা বাহিনীর মুখোমুখি হতে কতটা প্রস্তুত ভারতীয় সেনা? দেখে নিন এক ঝলকে:___মান নীয় ব্লগার আপনার প্রায় বেশির ভাগ পোস্টই প্রবল ভারত বিরোধি--তবু ও আপনার কাছে একটি নিবেদন, বহুবিধ একটা সংস্কিতির একটা দেশ ,ছোটখাট সমস্যার মঝেও নিজেদের অথনিতির,বিকাশ/জাতিয় প্রবিদ্ধি ,এমনকি সামরিক/আসামরিক সহ সকল বিভাগে যা উন্নতি কোরেছে--তা অতি বড় নিন্দুক কেউ চুপ করিয়ে দাওয়ার জন্য যথেস্ট্য নয় কি ??
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ----- ভারত-চিন আবার যুদ্ধে জড়ালে কে কতটা প্রস্তুত !!!!!!!!
রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। ডোকালাম থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে। বার বার এমনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। কখনও চিনা বিদেশ মন্ত্রক, কখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কখনও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম— হুমকি আসছে নানা পথ ধরে।
ভারত কিন্তু যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি দিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকালামে চিন একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। ভারতও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে।ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়া যে এলাকায় চিন রাস্তা এবং সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চাইছে, সেই এলাকায় চিনা বাহিনীর অবস্থান ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মত। সেই কারণেই ডোকালামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা বাতিল না করা পর্যন্ত সেনা সরানো হবে না বলে নয়াদিল্লি জানিয়েছে। চিন পাল্টা জানিয়েছে, ভারত সেনা না সরানো পর্যন্ত কোনও কূটনৈতিক আলোচনাও হবে না।এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে অচলাবস্থা। সঙ্কট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। ১৯৬২-র মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা রয়েছে, মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। চিনের মুখপাত্ররা ভারতকে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিতেও চেয়েছেন। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলির জবাব— ১৯৬২-র ভারতের সঙ্গে ২০১৭-র ভারতকে গুলিয়ে ফেললে চিন ভুল করবে।
যদি শেষ পর্যন্ত সত্যিই শুরু হয় চিন-ভারত যুদ্ধ, তা হলে ফল কী হতে পারে? সৈন্যসংখ্যা আর অস্ত্রশস্ত্রের বহরই যে সব সময় যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ করে, তা নয়। রণকৌশল, ভৌগোলিক অবস্থান, পরিবেশগত বিষয়, আন্তর্জাতিক সমীকরণ— এমন অনেক কিছুই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু পর্যাপ্ত সামরিক সক্ষমতাও খুব জরুরি।এই মুহূর্তে চিনা বাহিনীর মুখোমুখি হতে কতটা প্রস্তুত ভারতীয় সেনা? দেখে নিন এক ঝলকে:___
সেনাবাহিনীর আকারে ভারতের চেয়ে চিন কিছুটা এগিয়ে ঠিকই। কিন্তু চিনের ভৌগোলিক সীমা ভারতের চেয়ে অনেক বড়, তাই স্বাভাবিক ভাবেই বড় বাহিনী প্রয়োজন তাদের। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স বা জিএফপি সূচিতে কিন্তু চিন এবং ভারত পাশাপাশিই রয়েছে। কোনও দেশের একক সামরিক সক্ষমতার নিরিখে ওই সূচিতে আমেরিকা রয়েছে প্রথম স্থানে। দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়া। তিনে চিন। আর চারেই রয়েছে ভারত।মান নীয় ব্লগার আপনার প্রায় বেশির ভাগ পোস্টই প্রবল ভারত বিরোধি--তবু ও আপনার কাছে একটি নিবেদন, বহুবিধ একটা সংস্কিতির একটা দেশ ,ছোটখাট সমস্যার মঝেও নিজেদের অথনিতির,বিকাশ/জাতিয় প্রবিদ্ধি ,এমনকি সামরিক/আসামরিক সহ সকল বিভাগে যা উন্নতি কোরেছে--তা অতি বড় নিন্দুক কেউ চুপ করিয়ে দাওয়ার জন্য যথেস্ট্য নয় কি ??
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ----- ভারত-চিন আবার যুদ্ধে জড়ালে কে কতটা প্রস্তুত !!!!!!!!
রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। ডোকালাম থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে। বার বার এমনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। কখনও চিনা বিদেশ মন্ত্রক, কখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কখনও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম— হুমকি আসছে নানা পথ ধরে।
ভারত কিন্তু যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি দিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকালামে চিন একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। ভারতও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে।ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়া যে এলাকায় চিন রাস্তা এবং সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চাইছে, সেই এলাকায় চিনা বাহিনীর অবস্থান ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মত। সেই কারণেই ডোকালামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা বাতিল না করা পর্যন্ত সেনা সরানো হবে না বলে নয়াদিল্লি জানিয়েছে। চিন পাল্টা জানিয়েছে, ভারত সেনা না সরানো পর্যন্ত কোনও কূটনৈতিক আলোচনাও হবে না।এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে অচলাবস্থা। সঙ্কট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। ১৯৬২-র মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা রয়েছে, মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। চিনের মুখপাত্ররা ভারতকে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিতেও চেয়েছেন। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলির জবাব— ১৯৬২-র ভারতের সঙ্গে ২০১৭-র ভারতকে গুলিয়ে ফেললে চিন ভুল করবে।
যদি শেষ পর্যন্ত সত্যিই শুরু হয় চিন-ভারত যুদ্ধ, তা হলে ফল কী হতে পারে? সৈন্যসংখ্যা আর অস্ত্রশস্ত্রের বহরই যে সব সময় যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ করে, তা নয়। রণকৌশল, ভৌগোলিক অবস্থান, পরিবেশগত বিষয়, আন্তর্জাতিক সমীকরণ— এমন অনেক কিছুই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু পর্যাপ্ত সামরিক সক্ষমতাও খুব জরুরি।এই মুহূর্তে চিনা বাহিনীর মুখোমুখি হতে কতটা প্রস্তুত ভারতীয় সেনা? দেখে নিন এক ঝলকে:___মান নীয় ব্লগার আপনার প্রায় বেশির ভাগ পোস্টই প্রবল ভারত বিরোধি--তবু ও আপনার কাছে একটি নিবেদন, বহুবিধ একটা সংস্কিতির একটা দেশ ,ছোটখাট সমস্যার মঝেও নিজেদের অথনিতির,বিকাশ/জাতিয় প্রবিদ্ধি ,এমনকি সামরিক/আসামরিক সহ সকল বিভাগে যা উন্নতি কোরেছে--তা অতি বড় নিন্দুক কেউ চুপ করিয়ে দাওয়ার জন্য যথেস্ট্য নয় কি ??
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ----- ভারত-চিন আবার যুদ্ধে জড়ালে কে কতটা প্রস্তুত !!!!!!!!
রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। ডোকালাম থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে। বার বার এমনই বার্তা দেওয়া হচ্ছে। কখনও চিনা বিদেশ মন্ত্রক, কখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক, কখনও চিনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম— হুমকি আসছে নানা পথ ধরে।
ভারত কিন্তু যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি দিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকালামে চিন একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। ভারতও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে।ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়া যে এলাকায় চিন রাস্তা এবং সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চাইছে, সেই এলাকায় চিনা বাহিনীর অবস্থান ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মত। সেই কারণেই ডোকালামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা বাতিল না করা পর্যন্ত সেনা সরানো হবে না বলে নয়াদিল্লি জানিয়েছে। চিন পাল্টা জানিয়েছে, ভারত সেনা না সরানো পর্যন্ত কোনও কূটনৈতিক আলোচনাও হবে না।এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে অচলাবস্থা। সঙ্কট ক্রমশ জটিল হচ্ছে। ১৯৬২-র মতো আরও একটা সামরিক সঙ্ঘাতের আশঙ্কা রয়েছে, মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা। চিনের মুখপাত্ররা ভারতকে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দিতেও চেয়েছেন। ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অরুণ জেটলির জবাব— ১৯৬২-র ভারতের সঙ্গে ২০১৭-র ভারতকে গুলিয়ে ফেললে চিন ভুল করবে।
যদি শেষ পর্যন্ত সত্যিই শুরু হয় চিন-ভারত যুদ্ধ, তা হলে ফল কী হতে পারে? সৈন্যসংখ্যা আর অস্ত্রশস্ত্রের বহরই যে সব সময় যুদ্ধের ফলাফল নির্ধারণ করে, তা নয়। রণকৌশল, ভৌগোলিক অবস্থান, পরিবেশগত বিষয়, আন্তর্জাতিক সমীকরণ— এমন অনেক কিছুই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কিন্তু পর্যাপ্ত সামরিক সক্ষমতাও খুব জরুরি।এই মুহূর্তে চিনা বাহিনীর মুখোমুখি হতে কতটা প্রস্তুত ভারতীয় সেনা? দেখে নিন এক ঝলকে:___
সেনাবাহিনীর আকারে ভারতের চেয়ে চিন কিছুটা এগিয়ে ঠিকই। কিন্তু চিনের ভৌগোলিক সীমা ভারতের চেয়ে অনেক বড়, তাই স্বাভাবিক ভাবেই বড় বাহিনী প্রয়োজন তাদের। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স বা জিএফপি সূচিতে কিন্তু চিন এবং ভারত পাশাপাশিই রয়েছে। কোনও দেশের একক সামরিক সক্ষমতার নিরিখে ওই সূচিতে আমেরিকা রয়েছে প্রথম স্থানে। দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়া। তিনে চিন। আর চারেই রয়েছে ভারত।
ভারতের ট্যাঙ্ক বাহিনী চির কালই বিশ্বের অনেক দেশের কাছে সমীহের বিষয়। চিনের চেয়ে ভারতের ট্যাঙ্কের সংখ্যা কিছু কম ঠিকই। কিন্তু আর্মার্ড ফাইটিং ভেহিকল বা সাঁজোয়া গাড়ির সংখ্যায় ভারত অনেকটা এগিয়ে।
স্থলসীমান্তে যুদ্ধের জন্য গোলাবর্ষণের সক্ষমতা অত্যন্ত জরুরি। দু’দেশের হাতেই বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম রয়েছে। কোনওটি ভারতের হাতে বেশি, কোনওটি চিনের হাতে। কিন্তু মাল্টিপল রকেট লঞ্চারের সংখ্যায় চিন ভারতের চেয়ে বেশ এগিয়ে।এয়ারক্র্যাফ্টের সংখ্যায় চিন ভারতের চেয়ে খুব বেশি এগিয়ে নয়। ভারতের হাতে যে সংখ্যক যুদ্ধবিমান রয়েছে, নিজেদের আকাশসীমার সুরক্ষায় তা যথেষ্ট বলেই প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। একসঙ্গে একাধিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে যদি লড়তে না হয়, তা হলে ভারতীয় বিমান বহর চিনের সঙ্গে যুঝতে সক্ষম।অ্যাটাক হেলিকপ্টারের সংখ্যা ভারতের হাতে বেশ কম। ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর কর্তাদের ব্যাখ্যা, বাহিনীর হাতে সুখোই-৩০ এমেকেআই-এর মতো প্রবল শক্তিশালী যুদ্ধবিমান পর্যাপ্ত সংখ্যায় থাকায়, অ্যাটাক হেলিকপ্টারের প্রয়োজনীয়তা খুব বেশি নেই।ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যা চিনের হাতে ভারতের চেয়ে অনেকটাই বেশি। তবে যে পরিমাণ ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের হাতে রয়েছে, কোনও একটি যুদ্ধে তত সংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করার দরকার পড়ে না বলে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড বা পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যাতেও চিন অনেকটা এগিয়ে ভারতের চেয়ে। তবে চিন এবং ভারতের মতো দু’টি দায়িত্বশীল রাষ্ট্র পরমাণু যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন না।
সূঃ--আনন্দবাজার

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১২

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: এক লেখা কয়বার কপি পেষ্ট মারছেন?

এনি ওয়েইজ, আপনার দেয়া তুলনা পরিসংখ্যান গত। পরিসংখ্যান দিয়ে যুদ্ধ হয় না। ভারতের মূল দুর্বলতাগুলি হল:

১। চরমভাবে বিদেশি হার্ডওয়্যার নির্ভর হওয়া, যুদ্ধ কালীন পরিস্থিতিতে যখন ক্ষয়ক্ষতি হতে থাকবে, সেটা পূরণের জন্য ভারতকে অন্যদেশের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে (এই চান্সে সবাই ব্যবসা করবে)। অন্যদিকে চিনের সেই সমস্যা তো নাইই উপরুন্ত আছে পৃথিবীর সেরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রডাকশন লাইন। একটা বিমান হারালে চীন দুইটা বিমান বানাবে, কিন্তু ভারত সেটা পারবে না।

২। শিলিগুরি করিডোরে স্ট্র্যাটেজিক ডেপথ না থাকা এবং ভালনারেবল কানেকটিভিটি।

৩। ভারতের লং রেন্জ মিজাইল গুলির ভয়াবহ এ্যাকুইরেসি সমস্যা, টার্গেটে আঘাত করতে না পারলে মিজাইল দিয়ে কি হবে? কয়েকদিন আগে ভারত চতুর্থ বারের মত একটা সাব সনিক ক্রুজ মিজাইলের ব্যর্থ পরীক্ষা করেছে। সমমানের বাবুর ক্রুজ মিজাইল পাকিস্তান সেই প্রাচীন কাল থেকে ব্যবহার করে আসছে। যেই ব্রাহামোজ ক্রুজ মিজাইল নিয়ে ভারত তাংফাং করে, সেটা আসলে রাশিয়ান প্রোডাক্ট ;)

৪। বিমান বাহিনীর অতি নিম্মমানের ব্যবস্থাপনা (ভারতীয় বিমান বাহিনীর অনেক জংগি বিমানকে উড়ন্ত কফিন বলে ভারতীয় পাইলটরাই ঠাট্টা করে)। অধিকাংশ বিমান সোভিয়েত আমলের, অনেক আগে রিটায়ারমেন্ট এজ পার হয়ে গেছে, কোন রকমে জোড়াতালি দিয়ে এইগুলি চালানো হচ্ছে। কয়েকদিন আগে শুনলাম ভারতীয়রা মালয়েশিয়ার কাছ থেকে সেকেন্ড হ্যান্ড মিগ-২৯ বিমান কিনতেছে - এতই খারাপ অবস্থা।

৫। এছাড়াও কমান্ড কোঅর্ডিনেশনের আধুনিক ব্যাবস্থায় এদের অনেক ঘাটতি আছে, যা যুদ্ধ কালীন অবস্থায় বিপদ হয়ে দেখা দিবে।

৬। শীলিগুরি করিডোরের আশে পাশে ভারতের প্রতিবেশিরা অযাচীত দাদাগিরির কারনে চরম ভাবে বিরক্ত, এইটা চীনের জন্য প্লাস পয়েন্ট এবং ভারতের জন্য মাইনাস পয়েন্ট।

৭। মাওবাদি, উলফা ইত্যাদি গোষ্ঠির উপস্থিতি।

৮। চিনের হাই গ্রাউন্ড, উঁচু যায়গায় দাড়িয়ে যুদ্ধ করার সুবিধা চিনের পক্ষে থাকবে ভারতের থাকবে নিচু যায়গার দাড়িয়ে যুদ্ধ করার অসুবিধা।

৯। সর্বপরি ভারতীয়রা হল লো-কোয়ালিটি একটা জাতি, ৩০ বছর চেষ্টা করে একটা জংগি বিমান বানানোর পরে খোদ ভারতের বিমান এবং নৌ বাহিনী সেই বিমান রিজেক্ট করে দিয়েছে।

আরো বলব?

১০| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

মেমননীয় বলেছেন: হিন্দুস্তানি ভাই,
একি করলেন, একই জিনিস কতবার দিলেন?

ঠিকমত কমেন্ট করতে না পারলেও যুদ্ধে (যুদ্ধ যদি লাগে) চীনের সাথে পারবেন আশাকরি!

কতদিন যুদ্ধ দেখিনা, দেখতে মুন্চায়!

০৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: এই নেন পপকর্ন, যুদ্ধ লাগলে বইসা বইসা খাইবেন আর মজা দেখবেন।

১১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আসলে কোন যুদ্ধ হবে না। বাক যুদ্ধই সার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.