নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিকরা বঁদড়ামি করবো আর আমি নিশ্চিন্তে বেহেশতে চইলা যাওয়ার ধান্দা করমু ! কক্ষনো না, বরং আমি এই কুলাংগার গুলারে জাহান্নাম পর্যন্ত ধাওয়া করমু, ওগো লগে জাহান্নামে ঢুকমু, ওগো আগুনের চাপাতি দিয়া কুপামু.......এর পরে আমার কইলজা ঠান্ডা হইবো।

চেংকু প্যাঁক

চেংকু প্যাঁক › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিকিম ষ্ট্যন্ডঅফ: চিনের বিরুদ্ধে ভারতের মূল দুর্বলতাগুলি হল.............

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

১। চরমভাবে বিদেশি হার্ডওয়্যার নির্ভর হওয়া, যুদ্ধ কালীন পরিস্থিতিতে যখন ক্ষয়ক্ষতি হতে থাকবে, সেটা পূরণের জন্য ভারতকে অন্যদেশের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে (এই চান্সে সবাই ব্যবসা করবে)। অন্যদিকে চিনের সেই সমস্যা তো নাইই উপরুন্ত আছে পৃথিবীর সেরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রডাকশন লাইন। একটা বিমান হারালে চীন দুইটা বিমান বানাবে, কিন্তু ভারত সেটা পারবে না।

২। শিলিগুরি করিডোরে স্ট্র্যাটেজিক ডেপথ না থাকা এবং ভালনারেবল কানেকটিভিটি।

৩। ভারতের লং রেন্জ মিজাইল গুলির ভয়াবহ এ্যাকুইরেসি সমস্যা, টার্গেটে আঘাত করতে না পারলে মিজাইল দিয়ে কি হবে? কয়েকদিন আগে ভারত চতুর্থ বারের মত একটা সাব সনিক ক্রুজ মিজাইলের ব্যর্থ পরীক্ষা করেছে। সমমানের বাবুর ক্রুজ মিজাইল পাকিস্তান সেই প্রাচীন কাল থেকে ব্যবহার করে আসছে। যেই ব্রাহামোজ ক্রুজ মিজাইল নিয়ে ভারত তাংফাং করে, সেটা আসলে রাশিয়ান প্রোডাক্ট ;)

৪। বিমান বাহিনীর অতি নিম্মমানের ব্যবস্থাপনা (ভারতীয় বিমান বাহিনীর অনেক জংগি বিমানকে উড়ন্ত কফিন বলে ভারতীয় পাইলটরাই ঠাট্টা করে)। অধিকাংশ বিমান সোভিয়েত আমলের, অনেক আগে রিটায়ারমেন্ট এজ পার হয়ে গেছে, কোন রকমে জোড়াতালি দিয়ে এইগুলি চালানো হচ্ছে। কয়েকদিন আগে শুনলাম ভারতীয়রা মালয়েশিয়ার কাছ থেকে সেকেন্ড হ্যান্ড মিগ-২৯ বিমান কিনতেছে - এতই খারাপ অবস্থা।

৫। এছাড়াও কমান্ড কোঅর্ডিনেশনের আধুনিক ব্যাবস্থায় এদের অনেক ঘাটতি আছে, যা যুদ্ধ কালীন অবস্থায় বিপদ হয়ে দেখা দিবে।

৬। শীলিগুরি করিডোরের আশে পাশে ভারতের প্রতিবেশিরা অযাচীত দাদাগিরির কারনে চরম ভাবে বিরক্ত, এইটা চীনের জন্য প্লাস পয়েন্ট এবং ভারতের জন্য মাইনাস পয়েন্ট।

৭। মাওবাদি, উলফা ইত্যাদি গোষ্ঠির উপস্থিতি।

৮। চিনের হাই গ্রাউন্ড, উঁচু যায়গায় দাড়িয়ে যুদ্ধ করার সুবিধা চিনের পক্ষে থাকবে ভারতের থাকবে নিচু যায়গার দাড়িয়ে যুদ্ধ করার অসুবিধা।

৯। সর্বপরি ভারতীয়রা হল লো-কোয়ালিটি একটা জাতি, ৩০ বছর চেষ্টা করে একটা জংগি বিমান বানানোর পরে খোদ ভারতের বিমান এবং নৌ বাহিনী সেই বিমান রিজেক্ট করে দিয়েছে।

আর কি বলব?

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২২

মূর্ক্ষের পিতা হস্তী মূর্ক্ষ বলেছেন: Bangladesh army vs Indian army =1 death : death 6. Statistically

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: চ্যাঙ্কুরাও বলগে প্যাক প্যাক করে।

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

হিন্দুস্তানি বলেছেন: মাননিয় ব্লগার--প্রথমেই জানা দরকার এই ভারত চীন উত্তেজনার - ডোকালাম কোথায়, এবং কেন এই অশান্তি। ডোকালাম ভারত ভূখন্ডের কোন অংশ নয় , ভারত ,ভুটান এবং চীন সীমান্তের কাছাকাছি ভূটানের অংশ বা এলাকা। অনেক দিন আগেই ভারত ভূটান সামরিক চুক্তি অনূসারে, ভুটান কে আক্রমন করা মানে ভারত কে আঘাত করা।যেমন টা চূক্তি হয়ে ছিল ১৯৭১ সালে ভারত এবং রাশিয়ার মধ্যে। সেই চূক্তির কারনেই ডিসেম্বর এ আমেরিকার ৭ম নোবহরের বিপরিতে রাশিয়ান নোবহর বংগপোসাগরে এসেছিলো।
মান নিয় ব্লগার- ১৯৬২ পর থেকে চীনের আর হিম্মত হয়নি ভারতের মূল ভূখন্ডের এক ইঞ্চি জমি দখল করার।সাউথ চায়না সীর (SEA) আরটীফিশিয়াল দীপ বানানোর পর -তার নিকট বা পাশের এলাকা গুলিকে দখল করার মানসিকতা থেকেই চায়নার মনে হয়, ভূটানের মত ছোট দেশের কিছু অংশ দখল করলে -কে কিই -বা বলবে ?
কিন্তু কল্পনার ড্রাগন জানেনা এবার বাস্তবের বাঘের সঙ্ঘে লড়তে ফলাফল কি সাঙ্ঘাতিক হবে !!
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ-----চিনকে আরও কড়া বার্তা, ডোকলামে তাঁবু ফেলতে শুরু করল ভারতীয় সেনা !!
ডোকলামে এ বার তাঁবু ফেলতে শুরু করল ভারতীয় সেনা। জুন মাসের গোড়া থেকে সেখানে ভারতীয় বাহিনী চিনা সেনার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে রয়েছে। জুনের শেষ দিকে এসে উত্তেজনা আরও বাড়ায় সৈন্য সমাবেশও বাড়ানো হয়েছে। এ বার ডোকলামে ক্যাম্প বসানো শুরু করে নয়াদিল্লি বুঝিয়ে দিল, বেজিং-এর চাপের সামনে মাথা নত করা হবে না। চিন সেনা না সরানো পর্যন্ত একতরফা পিছু হঠার প্রশ্নই নেই।মাননিয় ব্লগার--প্রথমেই জানা দরকার এই ভারত চীন উত্তেজনার - ডোকালাম কোথায়, এবং কেন এই অশান্তি। ডোকালাম ভারত ভূখন্ডের কোন অংশ নয় , ভারত ,ভুটান এবং চীন সীমান্তের কাছাকাছি ভূটানের অংশ বা এলাকা। অনেক দিন আগেই ভারত ভূটান সামরিক চুক্তি অনূসারে, ভুটান কে আক্রমন করা মানে ভারত কে আঘাত করা।যেমন টা চূক্তি হয়ে ছিল ১৯৭১ সালে ভারত এবং রাশিয়ার মধ্যে। সেই চূক্তির কারনেই ডিসেম্বর এ আমেরিকার ৭ম নোবহরের বিপরিতে রাশিয়ান নোবহর বংগপোসাগরে এসেছিলো।
মান নিয় ব্লগার- ১৯৬২ পর থেকে চীনের আর হিম্মত হয়নি ভারতের মূল ভূখন্ডের এক ইঞ্চি জমি দখল করার।সাউথ চায়না সীর (SEA) আরটীফিশিয়াল দীপ বানানোর পর -তার নিকট বা পাশের এলাকা গুলিকে দখল করার মানসিকতা থেকেই চায়নার মনে হয়, ভূটানের মত ছোট দেশের কিছু অংশ দখল করলে -কে কিই -বা বলবে ?
কিন্তু কল্পনার ড্রাগন জানেনা এবার বাস্তবের বাঘের সঙ্ঘে লড়তে ফলাফল কি সাঙ্ঘাতিক হবে !!
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ-----চিনকে আরও কড়া বার্তা, ডোকলামে তাঁবু ফেলতে শুরু করল ভারতীয় সেনা !!
ডোকলামে এ বার তাঁবু ফেলতে শুরু করল ভারতীয় সেনা। জুন মাসের গোড়া থেকে সেখানে ভারতীয় বাহিনী চিনা সেনার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে রয়েছে। জুনের শেষ দিকে এসে উত্তেজনা আরও বাড়ায় সৈন্য সমাবেশও বাড়ানো হয়েছে। এ বার ডোকলামে ক্যাম্প বসানো শুরু করে নয়াদিল্লি বুঝিয়ে দিল, বেজিং-এর চাপের সামনে মাথা নত করা হবে না। চিন সেনা না সরানো পর্যন্ত একতরফা পিছু হঠার প্রশ্নই নেই। ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী ডোকলামে গত মাসের শুরু থেকেই উত্তেজনা বাড়তে শুরু করেছে। চিনা সেনা পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী মুখোমুখি অবস্থান করছে ১০ হাজার ফুট উচ্চতায়। এত দিন ধরে সীমান্তে ভারত ও চিনের এমন মুখোমুখি অবস্থান ইতিহাসে নজিরবিহীন। কিন্তু ভারত যে আরও দীর্ঘ টানাপড়েনের কথা মাথায় রেখেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। ত্রিদেশীয় সীমান্তের ডোকলামে ভারতীয় বাহিনী তাঁবু ফেলে শিবির তৈরি করা শুরু করে দিয়েছে।মাননিয় ব্লগার--প্রথমেই জানা দরকার এই ভারত চীন উত্তেজনার - ডোকালাম কোথায়, এবং কেন এই অশান্তি। ডোকালাম ভারত ভূখন্ডের কোন অংশ নয় , ভারত ,ভুটান এবং চীন সীমান্তের কাছাকাছি ভূটানের অংশ বা এলাকা। অনেক দিন আগেই ভারত ভূটান সামরিক চুক্তি অনূসারে, ভুটান কে আক্রমন করা মানে ভারত কে আঘাত করা।যেমন টা চূক্তি হয়ে ছিল ১৯৭১ সালে ভারত এবং রাশিয়ার মধ্যে। সেই চূক্তির কারনেই ডিসেম্বর এ আমেরিকার ৭ম নোবহরের বিপরিতে রাশিয়ান নোবহর বংগপোসাগরে এসেছিলো।
মান নিয় ব্লগার- ১৯৬২ পর থেকে চীনের আর হিম্মত হয়নি ভারতের মূল ভূখন্ডের এক ইঞ্চি জমি দখল করার।সাউথ চায়না সীর (SEA) আরটীফিশিয়াল দীপ বানানোর পর -তার নিকট বা পাশের এলাকা গুলিকে দখল করার মানসিকতা থেকেই চায়নার মনে হয়, ভূটানের মত ছোট দেশের কিছু অংশ দখল করলে -কে কিই -বা বলবে ?
কিন্তু কল্পনার ড্রাগন জানেনা এবার বাস্তবের বাঘের সঙ্ঘে লড়তে ফলাফল কি সাঙ্ঘাতিক হবে !!
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ-----চিনকে আরও কড়া বার্তা, ডোকলামে তাঁবু ফেলতে শুরু করল ভারতীয় সেনা !!
ডোকলামে এ বার তাঁবু ফেলতে শুরু করল ভারতীয় সেনা। জুন মাসের গোড়া থেকে সেখানে ভারতীয় বাহিনী চিনা সেনার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে রয়েছে। জুনের শেষ দিকে এসে উত্তেজনা আরও বাড়ায় সৈন্য সমাবেশও বাড়ানো হয়েছে। এ বার ডোকলামে ক্যাম্প বসানো শুরু করে নয়াদিল্লি বুঝিয়ে দিল, বেজিং-এর চাপের সামনে মাথা নত করা হবে না। চিন সেনা না সরানো পর্যন্ত একতরফা পিছু হঠার প্রশ্নই নেই।মাননিয় ব্লগার--প্রথমেই জানা দরকার এই ভারত চীন উত্তেজনার - ডোকালাম কোথায়, এবং কেন এই অশান্তি। ডোকালাম ভারত ভূখন্ডের কোন অংশ নয় , ভারত ,ভুটান এবং চীন সীমান্তের কাছাকাছি ভূটানের অংশ বা এলাকা। অনেক দিন আগেই ভারত ভূটান সামরিক চুক্তি অনূসারে, ভুটান কে আক্রমন করা মানে ভারত কে আঘাত করা।যেমন টা চূক্তি হয়ে ছিল ১৯৭১ সালে ভারত এবং রাশিয়ার মধ্যে। সেই চূক্তির কারনেই ডিসেম্বর এ আমেরিকার ৭ম নোবহরের বিপরিতে রাশিয়ান নোবহর বংগপোসাগরে এসেছিলো।
মান নিয় ব্লগার- ১৯৬২ পর থেকে চীনের আর হিম্মত হয়নি ভারতের মূল ভূখন্ডের এক ইঞ্চি জমি দখল করার।সাউথ চায়না সীর (SEA) আরটীফিশিয়াল দীপ বানানোর পর -তার নিকট বা পাশের এলাকা গুলিকে দখল করার মানসিকতা থেকেই চায়নার মনে হয়, ভূটানের মত ছোট দেশের কিছু অংশ দখল করলে -কে কিই -বা বলবে ?
কিন্তু কল্পনার ড্রাগন জানেনা এবার বাস্তবের বাঘের সঙ্ঘে লড়তে ফলাফল কি সাঙ্ঘাতিক হবে !!
আজকের আনন্দ বাজারের একটি রিপোট ঃঃ-----চিনকে আরও কড়া বার্তা, ডোকলামে তাঁবু ফেলতে শুরু করল ভারতীয় সেনা !!
ডোকলামে এ বার তাঁবু ফেলতে শুরু করল ভারতীয় সেনা। জুন মাসের গোড়া থেকে সেখানে ভারতীয় বাহিনী চিনা সেনার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে রয়েছে। জুনের শেষ দিকে এসে উত্তেজনা আরও বাড়ায় সৈন্য সমাবেশও বাড়ানো হয়েছে। এ বার ডোকলামে ক্যাম্প বসানো শুরু করে নয়াদিল্লি বুঝিয়ে দিল, বেজিং-এর চাপের সামনে মাথা নত করা হবে না। চিন সেনা না সরানো পর্যন্ত একতরফা পিছু হঠার প্রশ্নই নেই। ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী ডোকলামে গত মাসের শুরু থেকেই উত্তেজনা বাড়তে শুরু করেছে। চিনা সেনা পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী মুখোমুখি অবস্থান করছে ১০ হাজার ফুট উচ্চতায়। এত দিন ধরে সীমান্তে ভারত ও চিনের এমন মুখোমুখি অবস্থান ইতিহাসে নজিরবিহীন। কিন্তু ভারত যে আরও দীর্ঘ টানাপড়েনের কথা মাথায় রেখেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। ত্রিদেশীয় সীমান্তের ডোকলামে ভারতীয় বাহিনী তাঁবু ফেলে শিবির তৈরি করা শুরু করে দিয়েছে। ডোকলামে অবস্থানরত বাহিনীর জন্য খাবার, অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এবং সামরিক সরঞ্জামের সরবরাহ যাতে সব সময় পর্যাপ্ত থাকে, তা-ও নিশ্চিত করা হয়েছে। চিনের সঙ্গে সঙ্ঘাত দীর্ঘায়িত হবে ধরে নিয়েই ভারতীয় সেনার এই পদক্ষেপ, সে বিষয়ে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের কোনও সংশয় নেই।ডোকলাম নিয়ে রোজ একটু একটু করে সুর চড়াচ্ছে চিন। সেখান থেকে ভারত সেনা না সরালে চিন সামরিক পদক্ষেপ করবে বলে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ভারত যাবতীয় হুমকির মুখে অবিচল। ২০১২ সালে চিন এবং ভারতের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল, চিন তার শর্ত ভেঙেছে বলে দাবি নয়াদিল্লির। ভারত, চিন এবং অন্য কোনও দেশের সীমান্ত যেখানে মিলেছে, সেই সব এলাকায় সীমান্ত সংক্রান্ত বিতর্কের মীমাংসা তিনটি দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে, এমনই শর্ত ছিল সেই চুক্তির। কিন্তু ভারত-ভুটান-চিন সীমান্তবর্তী এলাকা ডোকলামে একতরফা সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বেজিং রাস্তা তৈরি করা শুরু করেছিল বলে অভিযোগ। চিন যে এলাকায় রাস্তা তৈরি করতে চাইছিল, তা ভুটানের এলাকা বলে থিম্পুর দাবি। দিল্লিও সেই দাবিকেই সমর্থন করছে। ভুটানের সঙ্গে ভারতের নিরাপত্তা আদান-প্রদান সংক্রান্ত চুক্তি রয়েছে। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে ভুটানকে রক্ষা করতে ভারত দায়বদ্ধ। তা ছাড়়া ডোকলামে চিনের গতিবিধি ভারতের নিরাপত্তার পক্ষেও উদ্বেগজনক বলে নয়াদিল্লি মনে করে। তাই রাস্তা তৈরি রুখতে ডোকলামে বিশাল বাহিনী পাঠিয়েছে ভারত। চিন সেনা সরানোর জন্য যতই চাপ দিক, পিছু হঠার পরিকল্পনা যে আপাতত ভারতের নেই, তা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।
সূঃ--আনন্দবাজার

৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৩২

বুবলা বলেছেন: বাংলাদেশী কিছু ব্লগার দের প্রবনতা হল খালি কি করে ভারতের সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভারতের বদনাম করা, ভারতকে হেয় করা, এতই যদি ভারত খারাপ হবে তাহলে দলে দলে বাংলাদেশীরা মেডিক্যাল এর ব্যাপারে ভারতে আাসে কেন???? দরকারে ভারত আর অন্য সময় ভারত কে গালাগাল??? বেইমানের আদর্শ উদাহরন

৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

মিঃ আতিক বলেছেন: পিঁপড়া হাতির পায়ে কামর দিতে পারলেও নিজেকে সার্থক মনে করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.