নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিকরা বঁদড়ামি করবো আর আমি নিশ্চিন্তে বেহেশতে চইলা যাওয়ার ধান্দা করমু ! কক্ষনো না, বরং আমি এই কুলাংগার গুলারে জাহান্নাম পর্যন্ত ধাওয়া করমু, ওগো লগে জাহান্নামে ঢুকমু, ওগো আগুনের চাপাতি দিয়া কুপামু.......এর পরে আমার কইলজা ঠান্ডা হইবো।

চেংকু প্যাঁক

চেংকু প্যাঁক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেয়ামত সংক্রান্ত আলোচনা (পর্ব-১)

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ইদানিং কেয়ামতের আলামত সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক পোষ্ট আসতেছে, এই জন্য আমার মনে হল কেয়ামতের উপরে কিছুটা সলিড আলোচনা হওয়া দরকার, যাতে কোন বুদ্ধি প্রতিবন্ধির কথায় সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত না হয়। আমি নিজে কোন জ্ঞানী লোক না, তবে কোন বিষয় নিয়ে চিন্তা করার অভ্যাস আছে, সেইজন্য এইরকম বিষয়ে লেখার সাহস করলাম।

প্রথমে খুব সংক্ষেপে কেয়ামতের একটা চিত্র পাঠকদের দেওয়ার চেষ্টা করব, এর পরে ধাপে ধাপে কেয়ামতের আলামত সহ প্রাসংগীক বিষয়ে আলোচনা হতে থাকবে ইনশাআল্লাহ।

এখন আসেন সংক্ষেপে দেখি কুরআন শরীফে কেয়ামতের ব্যাপারে কি বলা হয়েছে : (প্রথমে বোল্ড করা অংশগুলি খেয়াল করে পড়ে যান)

যখন প্রচন্ড- কম্পনে যমীন প্রকম্পিত হবে। আর যমীন তার বোঝা বের করে দেবে। আর মানুষ বলবে, ‘এর কী হল? সেদিন যমীন তার বৃত্তান্ত বর্ণনা করবে, যেহেতু তোমার রব তাকে নির্দেশ দিয়েছেন। সেদিন মানুষ বিক্ষিপ্তভাবে বের হয়ে আসবে যাতে দেখানো যায় তাদেরকে তাদের নিজদের কৃতকর্ম। অতএব, কেউ অণু পরিমাণ ভালকাজ করলে তা সে দেখবে আর কেউ অণু পরিমাণ খারাপ কাজ করলে তাও সে দেখবে। (সুরা জিলজাল)

নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই কেয়ামতের জ্ঞান রয়েছে।(সূরা লুক্বমানঃ আয়াত-৩৪)

‘তারা আপনাকে জিজ্ঞেস করে, কিয়ামত কখন অনুষ্ঠিত হবে? বলে দিন-এরখবর তো আমার পালনকর্তার কাছেই রয়েছে। তিনিই তা অনাবৃতকরে দেখাবেন নির্ধারিত সময়ে। আসমান ও যমীনের জন্য সেটি অতি কঠিন বিষয়। যখনতা তোমাদের উপর আসবে, তখন অজান্তেই এসে যাবে। (সূরা আ’রাফঃ আয়াত-১৮৭)

'বরং তা আসবে তাদের ওপর অতর্কিতভাবে, অতপর তাদেরকে তা হতবুদ্ধি করে দিবে,তখন তারা তা রোধও করতে পারবে না এবং তাদেরকে অবকাশও দেয়া হবে না।’ (সূরা আম্বিয়াঃ আয়াত-৪০)

'যেদিন আপনার পালনকর্তার কোন বড় নিদর্শন আসবে, সেদিন এমনকোন ব্যক্তির বিশ্বাস স্থাপন তার জন্য ফলপ্রসূ হবে না।’(সূরা আনআমঃ আয়াত-১৫৮)। --- এই আয়াতের ব্যাখ্যায় রাসূল্লাহ সালল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন-’যখন কিয়ামতের সর্ব শেষ নিদর্শনটি প্রকাশিত হবে,অর্থাৎ সূর্যপশ্চিম দিক থেকে উদিত হবে,তখন এ নিদর্শনটি দেখা মাত্রই সারা বিশ্বের মানুষ ঈমানের কালেমা পাঠ করতে শুরু করবে এবং সব অবাধ্য লোকও বাধ্যহয়ে যাবে; কিন্তু তখন কার ঈমান ও তওবা গ্রহণযোগ্য হবে না।’

কিয়ামতের দিনের ভয়াবহতা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেনঃ ‘যেদিন শিংগায় ফুঁকদেয়া হবে; সেদিন হবে কঠিন দিন, কাফেরদের জন্যএটা সহজ নয়।’(সূরা মুদ্দাস্সিরঃ আয়াতঃ ৮-১০)।*

সৃষ্টি জগতের ধ্বংসলীলা-পাহাড় পর্বত-‘যেদিন মানুষ হবে বিক্ষিপ্ত পতঙ্গের মতএবং পর্বতমালা হবে ধুনিত রঙ্গীন পশমের মত।’(সূরা কারিয়াহঃ আয়াতঃ ৪-৫)।

'এবং পর্বতমালা চালিত হয়ে মরীচিকা হয়ে যাবে।’ (সূরা নাবাঃ আয়াত-২০)।

‘আর যখন পর্বতমালা উড়িয়ে দেয়া হবে।’(সূরা মুরসালাতঃ আয়াত-১০)।

‘আর যেদিন এই ভূমন্ডলকে রূপান্তরিত করা হবে অন্যভূমণ্ডলে এবং পরিবর্তিত করা হবে আকাশ সমূহকে এবং লোকেরা পরাক্রমশালী এক আল্লাহর সামনে পেশ হবে।’(সূরা ইবরাহীমঃ আয়াত-৪৮)।

‘যখন সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে আর নক্ষত্ররাজি খসে খসে পড়বে।’(সূরা তাকভীরঃ আয়াতঃ ১-২)।

‘যখন আকাশ বিদীর্ণ হবে, আর যখন নক্ষত্ররাজি ঝরে পড়বে।’(সূরা ইনফিতারঃ আয়াতঃ ১-২)।

‘অতপর যখন নক্ষত্রসমূহ নির্বাপিত হবে।’ (সূরা মুরসালাতঃ আয়াত-৮)।

‘যখন সমুদ্রকে উত্তাল করে তোলা হবে।’(সূরা তাকভীরঃ আয়াত-৬)।

‘যখন দশ মাসের গর্ভবতী উষ্ট্রীসমূহ উপেক্ষিত হবে। যখন বন্যপশুরা একত্রিত হয়ে যাবে।’(সূরা তাকভীরঃ আয়াতঃ ৪-৫)।

উপরের আয়াতগুলির বোল্ড করা অংশের চিত্র একত্র করলে মনে হয় কেয়ামত মানে শুধুমাত্র পৃথিবীর ধ্বংস না বরং বিশ্বজগতের একটা বড় ধরনের ট্রান্সফরমেশন যা একটা ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হবে।

অতর্কিতভাবে, প্রচন্ড- কম্পনে যমীন প্রকম্পিত, সমুদ্রকে উত্তাল করে তোলা , পর্বতমালা উড়িয়ে দেয়া , পর্বতমালা হবে ধুনিত রঙ্গীন পশমের মত হওয়া, এই ভূমন্ডলকে অন্যভূমণ্ডলে রুপান্তর করা>> এই কথাগুলোর মানে পৃথিবীর উপরিভাগ তছনছ হয়ে যাবে।

আবার, পরিবর্তিত করা হবে আকাশ সমূহকে, নক্ষত্রসমূহ নির্বাপিত হবে, ঝরে পড়বে, সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে, আকাশ বিদীর্ণ হবে >> এই কথার মানে মহাবিশ্বের গ্যালাক্সি এবং নক্ষত্র সমুহের জীবনিশক্তি শেষ হয়ে যাবে।

(সূর্য এবং অন্যান্য নক্ষত্র আলোহীন হয়ে যাওয়ার বিষয়টি খেয়াল করুন) একই সাথে নক্ষত্র সমুহের লাইফ সাইকেলের ব্যাপারে বিজ্ঞান আমাদের যা বলে সেখানেও কিন্তুএকই কথা বলা হয়।

মানুষের এবং জীব জগতের কি প্রতিক্রিয়া হয়ে সেটা গর্ভবতী উষ্ট্রীসমূহ উপেক্ষিত হওয়া (সম্পদের মায়া মন থেকে বের হয়ে যাওয়া), মানুষের হতবুদ্ধি হয়ে যাওয়া, বন্যপশুরা একত্রিত হয়ে যাওয়া, মানুষের বিক্ষিপ্ত পতংগের মত হয়ে যাওয়া, (সেদিন মানুষ বিক্ষিপ্তভাবে বের হয়ে আসবে যাতে দেখানো যায় তাদেরকে তাদের নিজদের কৃতকর্ম >> এইটা হাশরের ময়দানের পুনরায় উঠার দৃশ্য) এই কথাগুলির মাধ্যমে বুঝা যাচ্ছে।

(চলবে)

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেয়ামত আর মহাপ্রলয় দুটোেক এক করে ফেলা হয়েছে আমাদের দেশে!
তাই মনে হয় এত খটকা!

আর জ্ঞান চর্চার অভ্যাস কম থাকায় কেবলই শোনা কথা - পরম্পরায় চলে আসা কতায় বেশি নির্ভরতা
এত ফাঁক-ফোকর সৃষ্টি করেছে।

এ জণ্যেই কথিত আলেমদের দায় সবচে বেশি।

কিয়ামাহ আর যিলযালের মাঝের পার্থক্যটুকুই অনেক বিভ্রান্তি নিরসনে যথেষ্ট!

চলুক। বিশ্লেষনী পোষ্ট! তবে উপহাস না করেও কিন্তু সত্য প্রকাশ করা যায়, নয় কি?
অনুরোধ থাকবে উসলাম এবং এ জাতীয় গভীর বিষয় নিয়ে আলোচনা বা বিশ্লেষনী পোষ্ট হলে যতটা সর্বোচ্চ
নিরপেক্ষতা, নির্মোহ দৃষ্টি ভঙ্গি, যথাযথ তথ্য উপাত্ত এবং সাথে তুলনামুলক আলোচনা- যদি রাখতে পারেন
তা বিতর্কের খনি না হয়ে হবে জ্ঞানের আকর!

ভাল থাকুন।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫২

তপোবণ বলেছেন: আপনার পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। খুব সম্ভবত পরবর্তী পোস্ট টি আপনি লিখছেন। এরই মধ্যে কমেন্টের জবাবও দিতে হবে আশা করবো ধৈর্য হারা হবেন না।

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


"‘যখন সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে আর নক্ষত্ররাজি খসে খসে পড়বে।’(সূরা তাকভীরঃ আয়াতঃ ১-২)। "

-সূর্য আলোহীন হওয়ার সম্ভাবনা এখন থেকে ৫ বিলিয়ন বছর পরে, তখন পৃথিবীর পৃস্ঠ পোড়া পাথরে ভরে থাকবে, মানুষ তো দুরের কথা ভাইরাসও থাকবে না।

-নক্ষত্ররাজি এক সাথে খসে খসে পড়ার সম্ভাবনা নেই, এমন কি ২টি নক্ষত্রও একসাথে ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: আমার সাথে আলোচনায় যাওয়ার আগে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন

আপনার দাবি অনুযায়ি আপনি মুসলমান, আর এইখানে কুরআনের আয়াত অস্বিকার করতেছেন। কুরআনের আয়াত অস্বিকার করা মানে ইসলাম থেকে বের হয়ে মুরতাদ হয়ে যাওয়া

আপনি কেন "মুরতাদ" না - এইটা আমাকে আগে বুঝান, তার পরে অন্য কথা হবে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: অবস্থান পরিষ্কার করার আগ পর্যন্ত আপনার সমস্ত কমেন্ট ইগনোর করা হবে, এবং অবস্থান পরিষ্কার করার নামে পিছলামি করতে থাকলে আপনাকে ব্লক করা হবে।

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


"‘যখন আকাশ বিদীর্ণ হবে, আর যখন নক্ষত্ররাজি ঝরে পড়বে।’(সূরা ইনফিতারঃ আয়াতঃ ১-২)।"

-প্রতিটি নক্ষত্র সুর্যের সমান, কাছাকাছি, বা বড়; তদের আলাদা সৌর জগত; একটা সৌর জগত ধ্বংস হলে, অন্যটার ধ্বংস হওয়ার কোন কারণ নেই।

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




নক্ষত্ররাজি আকাশের গায়ে ইলেক্ট্রিক বাল্বের মত, বা ফুলের মতো কিছু নয়; এগুলো সুর্যের মতো বড়ো, প্রতিটি তারকার নিজস্ব জগত আছে: গ্রহ, উপগ্রহ আছে। এগুলো ফুলের মত ঝরে পড়তে পারে না।

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪০

কাউয়ার জাত বলেছেন: আমার মধ্যে appreciation ক্ষমতা কম।
যার তার পোস্টে যেয়ে "চমৎকার" বলে মন্তব্য করা আমার সাধ্যের বাইরে।
কিন্তু আপনার এই কুরআন ভিত্তিক পোস্টে আমার ভালোলাগা না জানিয়ে পারলাম না। এটা যদি আপনার নিজস্ব কাজ হয়ে থাকে (কপি-পেস্টের বিপরীতে) তবে অন্তর থেকে দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনাকে তার দ্বীনের জন্য কবুল করেন।
সেই সাথে প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।

৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৮

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: যখন সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে, আর নক্ষত্ররাজী খসে পড়বে।------সুরা তাকবীর : 12-আল কোরঅান
আল কোরআনের এই আয়াতের পরিপেক্ষিতে চাদগাজী বলেছেন -- “ সুর্য় আলোহীন হওয়ার সম্ভাবনা এখন থেকে 5 বিলিয়ন বছর পরে তখন পুথিবীর পৃষ্ঠ পোড়া পাথরে ভরে থাকবে, মানুষ তো দুরের কথা ভাইরাসও থাকবে না । নক্ষত্ররাজী এক সাথে খসে পড়ার সম্ভাবনা নেই, এমনকি দুইটি নক্ষতের একসাথে ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনো নেই।”
চাদগাজী সাহেব আল কোরআনের আয়াতের পরিপেক্ষিতে মন্তব্য করেছেন।

কিন্তু চাদগাজী সাহেব ধর্মকে বা ধর্মগ্রন্থকে এতটা আক্ষরিক অর্থে বোঝা ঠিক নয়? না বুঝে উপহাসের ভঙ্গিতে কথা বলবেন না।

এখানে কেয়ামত সম্পর্কে বলা হয়েছে। “যখন সূর্য আলোহীন হয়ে যাবে” আয়াতটিতে বোঝানো হয়েছে যখন সূর্য গ্রহন হবে। অথাৎ সুর্য কে দেখা যাবে না চারিদিকে অন্ধকার হয়ে যাবে সুর্য গ্রহণের কারনে। আবার লক্ষ্য করুন বলা হচ্ছে “যখন সূর্য ও চন্দ্র কে একই অবস্থায় একাকার করা হইবে। (৭৫:৮)” এই আয়াতে সুর্য গ্রহনের পক্ষে বলা হচ্ছে যে চাদ-সুর্য একাকার করা হইবে। অথাৎ চাঁদ এবং সুর্য একই রেখায় সমান্তরাল হওয়ার কারনে চাঁদ ঐ সময় সুর্যকে ঢেকে দিবে বা সুর্যগ্রহন হবে

পরবর্তী আয়াতে বলা হচ্ছে “আর নক্ষত্ররাজী খসে পড়বে” যার অর্থ হলো উল্কাপিন্ডের আঘাত। আসলে এ ক্ষেত্রে উল্কাপিন্ড না বলে গ্রহানু বলা যায়। এস্টিরয়েড বেল্ট থেকে খসে খসে পড়া গ্রহানুর আঘাত। আপনি হয়তো জানেন একটি বড়মাপের এস্টিরয়েড এর আঘাত পৃথিবীর ৫টি পারমানবিক বোমার মতো ধ্বংশলীলা চালাতে পারে। এস্টিরয়যের আঘাতে পৃথিবীর ধ্বংশের কথা আধুনিক বিজ্ঞানও স্বীকার করে। আর আল কোরআনে এ সংক্রান্ত ব্যপারে অনেক আয়াতে উল্লেখ আছে। যেমন “ হে মানুষ’ তোমরা কি নিশ্চিত যে আমি তোমাদের উপর প্রস্তরখন্ডের আঘাত করিব না - আল কোরআন : | (67:17,18,19 )”
লক্ষ্য করুন এই আয়াতে প্রকাশ্যে সহজ সরলভাবে উপস্থাপনা করা হয়েছে। “শপথ আকাশের এবং আঘাতকারীর। তুমি কি জান সেই আঘাতকারী বস্তুটি কি? উহা একটি প্রজ্জলমান জোতিষ্ক।” (৮৬:১-৩) এই আয়াতে সরাসরি একটি জোতিস্ক দ্বারা আঘাত করা হবে বলা হচ্ছে। আধুনিক বিজ্ঞান এসস্টিরয়েড এর আঘাত এর দ্বারা পৃথিবী ধ্বংশের বিষয়টি স্বীকার করে। আমি নিম্নের লিংকে নাসার একটি ভিডিও দিলাম END OF THE WORLD - NIBIRU ASTEROID ATTACK 2036 - NASA VIDEOS -- https://www.youtube.com/watch?v=UzxMbkrNbcg শুধু তাই নয় এস্টিরয়েড এর আঘাতে ডাইনোসর জাতির ধ্বংশের কথা আধুনিক বিজ্ঞান স্বীকার করে। https://www.youtube.com/watch?v=JqGphEaJvDE

আল কোরআন কে বোঝার চেষ্টা করুন। সমস্ত কিছু আক্ষরিক অর্থে নিবেন না। একটি গভীরে যান। লালন বলে ডুবলে পরে রতন পাবি ভাসলে পরে পাবি না। চাদগাজী সাহেব এত ভেসে কি হবে একটু ডুবলে ভিতরের সৌন্দর্য দেখতে পাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.