নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহপাক বলেন \"ঐ ব্যক্তির কথার চেয়ে ভাল কথা কার হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর পথে ডাকে এবং নেক আমল করে এবং বলে যে নিশ্চয়ই আমি মুসলমানদের মধ্যে একজন।\"(আল-কোরআন)

ইলিয়াস বিডি

আমি এক মুসাফির

ইলিয়াস বিডি › বিস্তারিত পোস্টঃ

লা-মাযহাবীদের প্রতারণা ও মিথ্যাচার (Cheating and lying of la-madhhabis) ।।। প্রসঙ্গঃ ফাযায়েলে আ\'মাল পর্ব-১

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩



প্রশ্নঃফাযায়েলে আমাল, ফাযায়েলে সাদাকাত, ফাযায়েলে হজ্ব ফাযায়েলে দরূদে এমন কিছু ঘটনা আছে, যাতে দেখা যায় যে, কোন কোন বুযুর্গ রাসূল সাঃ এর রওযা পাশে ক্ষুধার্ত অবস্থায় ঘুমিয়ে গেছেন, ঘুমের মাঝে রাসুল ﷺ উক্ত ব্যক্তি রুটি দিয়েছেন। আর সেই রুটি উক্ত ব্যক্তি ঘুমের মাঝেই খেয়েছেন। রুটির কিছু অংশ বাকি রইল। এমন সময় ঘুম ভেঙ্গে গেল। ঘুম থেকে জেগে দেখেন উক্ত রুটির অর্ধেক অংশ এখনো হাতেই রয়েছে।
তাছাড়া বর্ণিত আছে যে, রাসূল ﷺ দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসার সীমা নির্ধারণ করে দিয়ে দাগ দিয়েছেন স্বপ্নে। আর ঘুম থেকে জেগে বুযুর্গ ব্যক্তি সেই দাগ দেখতে পেয়েছেন। এমন অনেক ঘটনাই বর্ণিত হয়েছে উপরোক্ত কিতাবে।

এসব ঘটনা বিষয়ে লা-মাযহাবী অনেক শায়েখরা অভিযোগ করেন যে,

১) দেওবন্দীরা শিরক করে থাকে।

২) রাসূল সাঃ স্বপ্নে কোন কাজ করেন আর তা বাস্তবে দেখতে পাওয়া অসম্ভব ব্যাপার।

৩) এসব ঘটনা বর্ণনা দ্বারা উলামায়ে দেওবন্দ ও তাবলীগী ভাইয়েরা শিরকের প্রচার করছেন। ইত্যাদি ইত্যাদি।

আমার প্রশ্ন হল, আসলে কি এমন ঘটনা হওয়া সম্ভব? সালাফের কোন কিতাবে বিশুদ্ধ সূত্রে এমন কোন ঘটনার নজীর আছে কি?

দয়া করে দলীলসহ জানালে উপকৃত হবো।
উত্তরঃ

بسم الله الرحمن الرحيم


সালাফ থেকে এরকম ঘটনার ভূরি ভূরি নজীর পাওয়া যায়। আর এসবের মাধ্যমে কোন ভাবেই শিরকের প্রচার করা হয় না।

পবিত্র কুরআনে যেমন দাওয়াত ও তাবলীগের জন্য নির্দেশনাবলীর সাথে সাথে পূর্ববর্তী জাতির ঘটনবালী উদ্ধৃত করা হয়েছে। তেমনি হাদীসের কিতাবেও পূর্ববর্তীদের অনেক অলৌকিক ঘটনা উদ্ধৃত করা হয়েছে। যা মূলত দাওয়াতের একটি পদ্ধতি।

কুরআন ও হাদীসের উক্ত চিরন্তন নীতি অনুসরণ করেই শাইখুল হাদীস জাকারিয়া রহঃ তার বিখ্যাত কিতাব ফাযায়েলে আমালে পবিত্র কুরআনের অসংখ্য আয়াত ও অসংখ্য হাদীস যেমন এনেছেন, তেমনি পূর্ববর্তী বুযুর্গদের অনেক ঘটনাও উদ্ধৃত করেছেন। তা মূলত কুরআন ও হাদীসের চিরন্তন দাওয়াত ও তাবলীগ পদ্ধতিরই অনুসরণ। নতুন কোন পদ্ধতি নয়।

এ বিষয়ে বিশুদ্ধ সূত্রে বর্ণিত একটি ঘটনা উদ্ধৃত করা হল।

ইমাম আব্দুল্লাহ বিন আবী যায়েদ আলকিরওয়ানী রহঃ [মৃত্যু ২৮৯ হিজরী] এক সালাফের বর্ণনা নকল করেন,


نا عَبْدُ اللَّهِ حَدَّثَنِي مُعَاذُ بْنُ الْمُثَنَّى قثنا الْحُسَيْنُ بْنُ الْأَسْوَدِ قَالَ: حَدَّثَنِي أَبُو بَكْرٍ مُحَمَّدُ بْنُ الْمُغِيرَةِ قَالَ: حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ عَلِيٍّ السَّمَّانُ قَالَ: سَمِعْتُ رِضْوَانَ السَّمَّانَ قَالَ: كَانَ لِي جَارٌ فِي مَنْزِلِي وَسُوقِي وَكَانَ يَشْتِمُ أَبَا بَكْرٍ وَعُمَرَ، قَالَ: حَتَّى كَثُرَ الْكَلَامُ بَيْنِي وَبَيْنَهُ، حَتَّى إِذَا كَانَ ذَاتَ يَوْمٍ شَتَمَهُمَا وَأَنَا حَاضِرٌ، فَوَقَعَ بَيْنِي وَبَيْنَهُ كَلَامٌ كَثِيرٌ حَتَّى تَنَاوَلَنِي وَتَنَاوَلْتُهُ، قَالَ: فَانْصَرَفْتُ إِلَى مَنْزِلِي وَأَنَا مَغْمُومٌ حَزِينٌ أَلُومُ نَفْسِي، قَالَ: فَنِمْتُ وَتَرَكْتُ الْعِشَاءَ مِنَ الْغَمِّ، قَالَ: فَرَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي مَنَامِي مِنْ لَيْلَتِي، فَقُلْتُ لَهُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، فُلَانٌ جَارِي فِي مَنْزِلِي وَفِي سُوقِي وَهُوَ يَسُبُّ أَصْحَابَكَ، فَقَالَ: «مَنْ أَصْحَابِي؟» فَقُلْتُ: أَبُو بَكْرٍ وَعُمَرُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «خُذْ هَذِهِ الْمُدْيَةَ فَاذْبَحْهُ بِهَا» ، قَالَ: فَأَخَذْتُهُ فَأَضْجَعْتُهُ فَذَبَحْتُهُ، قَالَ: فَرَأَيْتُ كَأَنَّ يَدَيَّ قَدْ أَصَابَهَا مِنْ دَمِهِ، فَأَلْقَيْتُ الْمُدْيَةَ وَضَرَبْتُ بِيَدِيَّ إِلَى الْأَرْضِ فَمَسَحْتُهَا بِالْأَرْضِ، فَانْتَبَهْتُ وَأَنَا أَسْمَعُ الصُّرَاخَ مِنْ نَحْوِ الدَّارِ، فَقُلْتُ لِلْخَادِمِ: انْظُرْ مَا هَذَا الصُّرَاخُ؟ فَقَالَ: فُلَانٌ مَاتَ فَجْأَةً، فَلَمَّا أَصْبَحْنَا نَظَرْنَا إِلَى حَلْقِهِ فَإِذَا فِيهِ خَطُّ مَوْضِعِ الذَّبْحِ.


রিজওয়ান সাম্মান বলেন, আমার এক প্রতিবেশি ছিল। লোকটি হযরত আবু বকর রাঃ ও হযরত উমর রাঃ কে গালাগাল করতো। এ নিয়ে তার সাথে আমার অনেক বাদানুবাদ হতো। একদিন সে আমার সামনে খুব গালাগাল শুরু করল। তখন আমি তার সাথে খুব তর্কাতর্কি লেগে গেলাম। তারপর আমি খুবই ব্যথিত ও চিন্তিত অবস্থায় আমার ঘরে ফিরে গেলাম। বিষণ্যতার কারণে খানা না খেয়েই ঘুমিয়ে গেলাম। সে রাতেই ঘুমে স্বপ্নে দেখলাম হযরত মুহাম্মদ ﷺকে। আমি বললামঃ হে আল্লাহর রাসূল! আমার প্রতিবেশি ওমুক ব্যক্তি আপনার সাহাবীকে গালাগাল করে। নবীজী ﷺ জিজ্ঞাসা করলেন, কোন সাহাবীকে? আমি বললামঃ আবু বকর ও উমর রাঃ কে।

তখন রাসূল ﷺ বললেনঃ এই ছুড়িটা ধর। এর দ্বারা উক্ত ব্যক্তিকে হত্যা কর।আমি উক্ত ছুড়িটা নিলাম। তারপর গিয়ে উক্ত লোকটিকে ধরে শুইয়ে জবাই করে ফেললাম। আমি দেখলাম আমার হাত তার রক্তে ভিজে গেছে। তারপর আমি ছুিড়টি জমিনে ফেলে দিলাম। আর হাতকে মাটিতে ঘষে মুছে ফেললাম। এমন সময় পাশের বাড়ির চিৎকারের আওয়াজ শুনে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল। তখন আমি আমার খাদিমকে বললাম, দেখোতো এ চিৎকার কিসের? তখন সে বলল, ঐ ব্যক্তি হঠাৎ মারা গেছে।যখন সকাল হল, আমরা তাকিয়ে দেখি উক্ত ব্যক্তির গলায় জবাইয়ের দাগ। [কিতাবু ফাযায়েলুস সাহাবাহ লিআহমাদ বিন হাম্বল-১/২৯৯, বর্ণনা নং-৩৯৪, কিতাবুর রূহ লিইবনুল কাইয়্যিম-২৩৯]

উক্ত বর্ণনাটির আগে আরেকটি সনদে ফাযায়েলে সাহাবাহ গ্রন্থে আহমাদ বিন হাম্বল রহঃ এনেছেন। [ফাযায়েলে সাহাবাহ-১/২৯৮, বর্ণনা নং-২৯৩]

যার সনদ হল,


حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ قَالَ: حَدَّثَنِي مُعَاذُ بْنُ الْمُثَنَّى بْنِ مُعَاذِ بْنِ مُعَاذٍ الْعَنْبَرِيُّ قَالَ: حَدَّثَنِي سَوَّارُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْعَنْبَرِيُّ قَالَ: حَدَّثَنِي عَبْيدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، عَنْ أَخِيهِ الْمُثَنَّى بْنِ مُعَاذٍ قَالَ: حَدَّثَنِي حَيَّانُ النَّحْوِيُّ


এ সনদটি সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ। সনদের রাবীদের দিকে একটু দৃষ্টি দেই।

১) আহমাদ বিন হাম্বল রহঃ। [মৃত্যু-২৪১ হিজরী]
তিনি বুখারী মুসলিমের রাবী। সিক্কা, হাফিজ, ইমাম, ফক্বীহ, হুজ্জাত। [তাক্বরীবুত তাহযীব, রাবী নং-৯৬]

২) মুআজ বিন মুছান্না। [মৃত্যু-২৮৮ হিজরী]
তিনি সিক্বা রাবী। [তারীখুল ইসলাম লিজযাহাবী-৬/৮৩৭, তারীখে বাগদাদ-১৩/১৩৬]
৩) ছাওয়ার বিন আব্দুল্লাহ। [মৃত্যু-২৪৫ হিজরী]
সুনানে তিরমিজী, আবু দাউদ এবং নাসায়ীর রাবী। সিক্বা রাবী। [তাকরীবুত তাহযীব, রাবী নং-২৬৯২, তাহযীবুত তাহযীব-৪/২৬৮]

৪) উবায়দুল্লাহ বিন মুআজ। [মৃত্যু-২৩৭]
বুখারী মুসলিমের রাবী। সিক্বা, হাফিজ। [তাক্বরীবুত তাহযীব, রাবী নং-৪৩৪১]
বিঃদ্রঃ ফাযায়েলে সাহাবা কিতাবে নুসখা নকলকারীর ভুলের কারণে উবায়দুল্লাহ বিন মুয়াজের বদলে “আব্দুল্লাহ বিন মুয়াজ” লিখা হয়েছে। যা ফাযায়েলে সাহাবা কিতাবের হস্ত লিখিত কপিতে বিদ্যমান রয়েছে। [ফাযায়েলে সাহাবা-৪২]

এদিকে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহঃও ইঙ্গিত করেছেন। দেখুন বর্ণনাটি করেছেন মুছান্না বিন মুয়াজের ভাই। আর মুছান্না বিন মুয়াজের ভাইয়ের নাম আব্দুল্লাহ বিন মুয়াজ নয়, বরং উবায়দুল্লাহ বিন মুয়াজ।সন্দেহ দূর করতে দেখতে পারেন, উক্ত বর্ণনাটি আরো উল্লেখ করেছেন ইমাম যিয়াউদ্দীন মাকদিসী রহঃ। [মৃুত্যু-৬৪৩ হিজরী]। তিনি তার বর্ণনার সূত্রে পরিস্কার লিখেছেন মুছান্না বিন মুয়াজের ভাইয়ের নাম লিখা হয়েছে উবায়দুল্লাহ বিন মুয়াজ। আব্দুল্লাহ বিন মুয়াজ নয়। [আন নাহী আন সাব্বি আসহাব লিলমাকদিসী-৯৯-১০০]

৫) মুছান্না বিন মুয়াজ রহঃ। [মৃুত্য-২২৮ হিজরী]
সহীহ মুসলিমের রাবী। সিক্বা রাবী। [তাকরীবুত তাহযীব, বর্ণনা নং-৬৪৯৩]

৬) হাইয়্যান নাহবী।
হাইয়্যান নাহবীর ব্যাপারে ফাযায়েলে সাহাবা গ্রন্থের মুহাক্কিক আহলে হাদীস আলেম ওয়াছিউল্লাহ আব্বাস লিখেনঃ

তিনি আমার তাহকীক অনুপাতে শাইবান বিন আব্দুর রহমান। আর তিনিও সিক্বা রাবী। [তাকরীবুত তাহযীব, রাবী নং-২৮৪৪]
তাহলে পরিস্কার বুঝা গেল। উক্ত ঘটনাটি বিশুদ্ধ। সনদ সম্পূর্ণ সহীহ। উক্ত বিশুদ্ধ ঘটনা দ্বারা আমরা কি শিখলাম?

১) আল্লাহ তাআ'লা কোন বিশেষ ব্যক্তির মাধ্যমে অলৌকিক ঘটনা ঘটাতে পারেন।

২)স্বপ্নে রাসূল ﷺ এর প্রতিচ্ছবি কারো কাছে আসতে পারে।

৩) রাসূল ﷺ স্বপ্নে কাউকে কোন নির্দেশ দিতে পারেন।

৪) স্বপ্নে রাসূল ﷺ কাউকে কোন কিছু হাদিয়া প্রদান করতে পারেন। যা ঘুম থেকে জাগ্রত হয়েও বিদ্যমান দেখা যায়।

উপরোক্ত ঘটনাটি দ্বারা উপরোক্ত বিষয়গুলো পরিস্কারভাবে প্রমাণিত হচ্ছে।
উক্ত ঘটনাটি যারা তাদের কিতাবে এনেছেন

১) ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহঃ, [কিতাব-কিতাবু ফাযায়েলুস সাহাবাহ লিআহমাদ বিন হাম্বল-১/২৯৮, ২৯৯, বর্ণনা নং-৩৯৩, ৩৯৪]
২) ইবনুল কায়্যিম রহঃ, [গ্রন্থের নাম- কিতাবুর, পৃষ্ঠা-২৩৯]

৩) ইমাম যিয়াউদ্দীন আলমাকদিসী [মৃত্যু-৬৪৩ হিজরী] [আন নাহী আন সাব্বিল আসহাব ওয়ামা ফীহি মিনালইছমি ওয়ালইক্বাব লিলমাকদিসী-৯৯-১০০]

৪) ইমাম ইবনুল যাওজী, [মৃত্যু-৫৯৭ হিজরী] [তারীখে উমর বিন খাত্তাব, ইবনুল যাওজী-২৫২, আমীরুল মু’মিনীন উমর বিন খাত্তাব-২৪৩-২৪৪]

৫) ইমাম ইবনুল কিরওয়ানী রহঃ, [মৃত্যু-৩৮৯ হিজরী] [কিতাবুল বুস্তান, কিতাবুর রূহের বরাতে-২৩৯]

৬) আবু বকর ইবনে আবিদ দুনিয়া রহঃ। [মৃত্যু-২৮১হিজরী] [কিতাবুল মানামাত-১০৮-১০৯]

যে সমস্ত ভাইয়েরা ফাযায়েলে আমালে উদ্ধৃত ঘটনাবলীকে শিরকের অপবাদে অভিযুক্ত করছেন, তারা উপরোক্ত বিশুদ্ধ সূত্রে বর্ণিত ঘটনাটিকে কী বলবেন?

শায়েখ জাকারিয়া রহঃ এসব ঘটনা নকল করে শিরক করে থাকলে, একই ধরণের ঘটনা নকল করার কারণে, ইবনুল কাইয়্যিম, ইবনুল জাওযী, ইবনুল কিরওয়ানী, ইবনে আবিদ দুনিয়া, যিয়াউদ্দীন মাকদিসী ও ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহঃ সম্পর্কে কি ফাতওয়া প্রদান করবেন? এসব কিতাবতো আরব থেকে ছাপা কিতাব। তাহলে আরবরাই কি শিরকের প্রচার করছেন? ইবনুল জাওযী, ইবনুল কাইয়্যিম, ইমাম আহমাদ প্রমূখরা কি শিরকের প্রচার করেছেন? তারা কি শিরক সম্পর্কে কিছুই জানতেন না?

আসলে এসব লা-মাযহাবীদের পড়াশোনার অগভীরতা, মুর্খতাই মূল কারণ এসব অভিযোগের। তাই তাদের প্রতি আহবান থাকবে, পড়াশোনা পরিধি বাড়ান। বেশি পন্ডিতী করতে গিয়ে নিজের মুর্খতা প্রকাশ করবেন না।

আল্লাহ তাআলা এসব লা-মাযহাবী উদ্ভট গবেষক থেকে প্রতারণা ও মিথ্যাচার থেকে উম্মতে মুসলিমাকে হিফাযত করুন।

والله اعلم بالصواب



উত্তর লিখনে
মুফতি লুৎফুর রহমান ফরায়েজী
পরিচালক-তালীমুল ইসলাম ইনষ্টিটিউট এন্ড রিসার্চ সেন্টার ঢাকা।
উস্তাজুল ইফতা– জামিয়া কাসিমুল উলুম সালেহপুর, আমীনবাজার ঢাকা।
উস্তাজুল ইফতা-ইমাম আবূ হানীফা ইসলামী রিসার্চ সেন্টার পিরোজপুর।

কপি পেস্ট লিংকঃ Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.