নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বল বীর চির উন্নত মম শির !

শাহারিয়ার ইমন

শাহারিয়ার ইমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেটিসফেকশন !

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮



আমি হলের ডাইনিং-এ খাই । দুপুরে এক পিস মুরগির মাংস সাথে অল্প ঝোল থাকে ।মাঝে মাঝে আলুও দেয় ,নাহলে পেঁইয়াজের ঝোল থাকে । আর ডাল তো আছেই ।হলে থাকবেন আর ডাল খাবেন না দুবেলা তা কি হয় ? রাতের খবার নিয়ে কিছু বললাম না ,তা শুনলে আপনারা আশ্চর্য হবেন ,এইরকম খাবার খেয়ে কিভাবে হলে থাকে পোলাপাইন ।হ্যা ,বাংলাদেশের প্রায় সব ভার্সিটির ডাইনিং এর অবস্থা একরকম । ডাইনিং নিয়ে লেখার ইচ্ছা নাই । লিখেও কোন লাভ হবেনা ।


যে ব্যাপারটা নিয়ে লিখতে এসেছি সেটা বলছি এখন । দুপুরে যখন খাইতে যাই ডাইনিং এ , পছন্দের মুরগির পিস পাওয়া দুষ্কর ।
আর মুরগীর পিস গুলোও অনেক ছোট ছোট ।এক প্লেট ভাত খাওয়া যায় কোনরকম আরকি !
আমার ক্ষেত্রে যাহয় , যেদিন পছন্দের মুরগীর পিস পাই অথবা ঝোল বেশি যেদিন ,সেদিন দেখা যায় রান্না ভাল হয়নাই । খাওয়াই যায়না বলতে গেলে ।
আর যেদিন রান্না ভাল হয় ,সেদিন পছন্দের পিস পাওয়া যায়না , পিস ছোট থাকে কিংবা ঝোল কম থাকে । খেয়ে আর তৃপ্তি পাওয়া যায়না । আবার ধরেন একদিন সব ঠিক থাকল ।পছন্দের পিস পেলাম , ঝোল বেশি ,মাংসের পিসও বড় । সেদিন আবার কেমন জানি খাইতে ইচ্ছা করেনা । যেমনটি হয় ,বাড়িতে গেলে । প্রচুর খাবার থাকে ,কিন্তু এত খাবার দেইখা আর খাইতে ইচ্ছে হয়না ।তখন মনে হয় ডাইনিং এর খাবারই মজার বেশি ।

এরকম কি শুধু ,আমার সাথেই হয় ? নাকি সবার সাথেই হয় ? আমরা যা পাই তা নিয়া খুশি থাকতে পারিনা ।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:


বিধিবাম হয়ত,

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: মেবি

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

রাকু হাসান বলেছেন: জ্বি না ইমন ভাই । এটা শুধু আপনার সাথে না । ভার্সিটির প্রায় সবার গল্প টা ! কষ্ট মনে করিয়ে দিলেন :(

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: কষ্ট মনে করিয়ে দেয়ার জন্য দুঃখিত

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

হা হা হা হা...... মাদ্রাসা হোষ্টলে আমি তিন বছর ছিলাম। আপনি তো মুরগি খাইতে পারেন। আমাদের মাসে দেওয়া হত চারবার মুরগি। কিন্তু খুব মজা হত। দেখা যেত সেদিন সব ছেলে দোকানে গিয়ে আবার নাস্তা করতেছে।

প্রতিদিন লাউ ছাড়া রান্না হত। শীতে ত মুলা অবধারিত।

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: প্রতিদিন লাউ ছাড়া রান্না হত না।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ডাল ?

৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
ডাল মাঝে মধ্যে হত।

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

কে ত ন বলেছেন: আমি যখন হলে থাকতাম, এত বাছাবাছি করতাম না। খিদা লাগলে স্বাদ বিচার করার ক্ষমতা থাকেনা। খিদার প্রয়োজনে খেতাম, খাবারে স্বাদ খুঁজতাম না। তবে এস এম হলের খাবার খুব একটা খারাপ মনে হয়নি কখনও।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: খিদা লাগলে যদিও অস্বাদের খাবারো ভাল লাগে

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ভাই হলে থাকার অভিজ্ঞতা নাই। তবে বাসার খাবার মজা লাগে না।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৫

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: হল বা মেসে না থাকলে অনেক কিছি মিস করছেন জীবনে

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

আতোয়ার রহমান বাংলা বলেছেন: হা হা ...........
পুরান দিনের কথা মনে পড়ে গেল

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: হলের ডাইল এড় কথা কেঊ ভূলেণা

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: আহারে---
হলের খাবারের মান আরও ভালো করা উচিত।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ভাল করা উচিত কিন্তু করে না কোথাও

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: পুরোনো দিনের কথা মনে পরে গেলো , যাক এখন তো মুরগি থাকে , আমাদের সময় ছোট জাটকা মাছ ছিল , যা কাটলে শুধু মাথা আর লেজ দুই টুকরা পাওয়া যেত , তরকারির মধ্যে বাজারে যেটা সবচেয়ে সস্তা সেটা থাকতো , তবে বিশেষ বিশেষ দিনে ফিস্ট হতো , তখন অনেক আনন্দ হতো ভালো খাবার খাওয়ার !

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: আমাদেরও ফিস্ট হয় ,ফিস্টের দিন অনেক খাবার বাট এত খাবার ত একসাথে খাওয়া যায়না

১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

রফিকুজজামান লিটন বলেছেন: সত্যি বলতে, হলের ডাল এখনো মিস করি। পানিতে হলুদ মেশানো গরম ডাল বাটিতে নিয়ে চায়ের মতো করে খেতে আহ কি মজা !! :)

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫২

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: আমিও খাই এভাবে ,অন্য উপায় নাইত

১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: রাতের খবার নিয়ে কিছু বললাম না ,তা শুনলে আপনারা আশ্চর্য হবেন।



বলে কি ছেলে?
হলে থাকতে আমরা কি রোজ কোর্মা-পোলাও খেতাম??
আমাদের সময়ে ৩২৳ দুবেলার খাবার বিল ছিল।



তোমাদের ওখানে বিল কত???

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: আমাদের ৪০ টাকা মাত্র

১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: খাবার নিয়ে ওইভাবে ভেবে দেখি নাই। যেদিন মন ভালো থাকত ডাইনিংয়ে যা থাকত তা দিয়ে ২/৩ প্লেট মেরে দিতাম। মন সুবিধার না থাকলে কোনো রকমে আধা প্লেট খেয়ে চলে আসতাম। খাবার কি দিল না দিল সেদিকে নজর দিতাম না। কারণ একবার ভাবা শুরু করলে খবর আছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: আপনি তো লিজেন্ড

১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হায়রে হোস্টেল জীবন !!!
ডিম আলু আর ডাল ভরসা :)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: আপনিও হোষ্টলে থাকেন নাকি ?

১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

সুমন কর বলেছেন: হুম, কষ্টের জীবন !! আমার ভাগ্য ভালো খেতে হয়নি........হয়ত ২/৩ দিন খেয়েছিলাম। তবে হলে থাকলে অন্য বিষয়ে অনেক সুবিধে হয়। আমার স্যার, হলে না থাকার জন্য বকাও দিয়েছিলেন।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০১

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: হলে একটাই সমস্যা খাবার ,বাকি সব বিন্দাস

১৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

মাহের ইসলাম বলেছেন: এরকম তো সবার সাথেই হওয়ার কথা।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: সবার সাইকোলজি তো এক না?

১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

আখেনাটেন বলেছেন: হলের ডাইনিং নিয়ে সবারই একই কাহানি।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০২

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: হলে যারা থাকে/ থাকছে তারা এই সমস্যাগুলি ফেইস করছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.