নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মুসলমান, মুসলিম হিসেবে আমি গর্বিত
ভারতে দক্ষিণ মুম্বাইয়ের কোলাবায় ঈদুল আজহায় এক সম্প্রীতির দৃষ্টান্তই যেন স্থাপন করলেন সেখানকার হিন্দু-মুসলিমরা। মুসলমানরা এদিন ঈদের নামাজ আদায় করলেন গণপতি (গণেশ দেবতা) মন্দিরে। আর এতে সহযোগিতা করলেন সেখানকারই হিন্দুরা।
সকাল ঠিক ৭টায় মন্দিরের পার্শ্ববর্তী মাদরাসা রাহমাতিয়া তালিমুল কোরআন মসজিদের বাইরে ঈদের জামাতের আয়োজন করা হয়। কিন্তু স্থানীয় মুসল্লিদের স্থান সঙ্কুলান হচ্ছিল না। আর কী করা! পরে আগত মুসলমানরা নামাজ আদায় করেন গণপতি মন্দিরে।
মন্দিরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রায় ১৩শ মুসল্লি এদিন ঈদের নামাজ আদায় করেছেন মন্দিরের ভেতর।
এতো একটি ছবির কাহিনী আর মেয়ের ছবি থেকে তো বুঝতে-ই পারতেছেন যে, ঘটনা কি,
আর একে বলা হচ্ছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মেল-বন্ধন, বাস্তবতা কি তাই???
যদিও এতে দেখা যাচ্ছে আসলেই তো এ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রতীক, বিপরীতে এ ধর্মের অসারতার ই প্রমাণ বহন করে যেমনটি বর্তমানের নেতা -নেত্রীদের শ্লোগান "ধর্ম যার যার উৎসব সবার " আর একেই আমরা নির্বোধের মত বাহ্ বাহ্ দিয়ে লুফে নিই,
অথচ আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন কোরআনে সুরা কাফিরূনে সুস্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন যে, (হে নবী বলুন)
তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে।
উল্লেখ্য যে কোন মুসলমানের জন্য হিন্দুদের পুজা উপভোগ করা কিংবা তাতে অংশগ্রহণ করা বৈধ নয়, আর মন্দিরের নামাজ কয়েকটি শর্তসাপেক্ষে বৈধ,
বিঃ দ্রঃ কেউ যদি আমাকে সাম্প্রদায়িক ভাবে তো ভাবুক, তাতে কি? আমি ও তো হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি বজায়় রেখে সহবস্থানের পক্ষে,তাই বলে আপন ধর্ম কে তালগুল পাকিয়ে নয়,
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫০
ইমদাদুল্লাহ বলেছেন: মিন্টু!!! আসলে আমি একটু বেশী -ই বোকারাম,
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৯
আমি মিন্টু বলেছেন: দারুন জ্ঞান তো ব্রাদার আপনার