নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘর পোড়া গরু হয়েও সিঁদুরে মেঘকেই ভালবাসি।।
সবাইকে প্রথমেই অনুরোধ রইলো এবার একুশে বইমেলা থেকে "কায়কাউসের ছেলে" বইটি কিনে নিয়ে সবাই পড়বেন এবং পড়া শেষে আপনার ছেলে-মেয় কিংবা অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেমেয়েদের দিয়ে পড়াবেন। হয়তোবা একদিন তারাও "জীবনানন্দ দাশ" পুরষ্কারে ভূষিত হতে পারে। (বইটি পেলে অবশ্য পড়তে বলতে হবে না, মানুষের নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আগ্রহটা এমনিতেই বেশী)
জীবনানন্দ দাশ। যিনি তার কবিতার দৃশ্যপট ফুটে তুলেছেন কিছু শব্দের সমষ্ঠির দ্বারা সুনিপুণভাবে। হয়তো তারই ধারা অব্যহত রাখতে জনৈক এক পরদেশী তাকে নিয়ে ভাবার জন্য, তার সৃষ্টাশীল চিন্তাধারাকে অবহ্যত রাখতে, মানুষকে জীবনানন্দ দাশের চিন্তাধারায় উদ্ভূদ্ধ করতে "জীবনানন্দ দাশ পুরষ্কার" প্রচলন করেছেন নতুন প্রজন্মকে প্রগতিশীল সাহিত্যচর্চায় উদ্ভূদ্ধ করতে, যা নির্বাচনের দ্বায়ভারটা তিনি সমর্পন করেছিলেন 'প্রথম আলো' নামক শীর্ষস্থানীয় দৈনিককাগজের প্রধানের উপর। কিন্তু তাদের বিচক্ষণতায় আজ হয়তো যারা সাহিত্যচর্চা করেন কিংবা করে গেছেন তারা সবাই হতবাক হবেন। কিভাবে জনৈক কবি "সাইয়েদ জামিল"-কে এই পুরষ্কারে ভূষিত করা হলো সেটা আমার মতো নিম্নশ্রেনীর মস্তিস্কে আসছে না। কবিতাগুলি নিম্নরুপঃ
"মানুষ"
পৃথিবীতে আমরা গান গাই,
পক্ষী শিকার করি,
চোদাচুদি করি এবং নিজেদের অস্তিত্ব ঘোষণা করি,
আমরা জানি, এসব করতে করতেই
ডোডো ও ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়া গেছে,
"অবকাশ যাপনের ভঙ্গি"
নারীকে ভাবুন একটি দরোজা। এবং সে প্রবেশমুখ দিয়ে ঢুকে যেতে পারেন অভ্যন্তরে। বিকেলে, ড্রয়িং রুমের সোফায় ব’সে ব্ল্যাক কফিতে চুমুক দিয়ে আলোচনা করতে পারেন হিউ হেফনার প্রসঙ্গে। সন্ধ্যা ঘন হ’লে, নির্জনতা মেশানো অন্ধকারে, বেডরুমে, খাট নয়, মেঝেতে আসন নিন। নারীটিকে বাজাতে বলুন আনন্দ-বেহালা। দেখবেন, পাখিতে রূপান্তরিত হয়ে আপনার শিশ্নটি উড়ে যাবে সুরের ম্যাজিকে। সেই সুর মন্থন করুন এবং বিশ্রাম করুন।
"নিমগাছ"
স্ত্রীদুগ্ধ পান করতে করতে লোকটা ভাবলো,
পৃথিবীতে ইঞ্জিন আবিষ্কারের পূর্বে যেসব নিমগাছ
জন্মেছিলো সেসব নিমগাছ ইঞ্জিনের শব্দ শোনে নাই—
লোকটার ভাবনার ওপর দিয়ে তিনটে খরগোশ
দিগন্তের দিকে দৌড়ে গ্যালো।
আর, দিগন্ত থেকে খ’সে পড়লো প্রকাণ্ড এক পুরুষাঙ্গ!
দিগন্ত থেকে খ’সে পড়া পুরুষাঙ্গের রঙ ঘন ও সুরেলা।
"কিলুর মগজ"
রোজ বিকেলে কিলুর মগজ আমাদেরকে দাবড়ে নিয়ে আসে শাহবাগ। আমরা সাহিত্য-চোদানো ফাতরা লোকগুলো মিউজিয়ামের সামনে দাঁড়িয়ে গোয়া-মারা খাই আর র চা গিলি। মদ ও মাগির যন্ত্রণা নিয়ে গালি দিই ফরহাদ মজহারকে। আর বলি, চেতনা-বিশ্বের একটিই ভাই রবীন্দ্রনাথ।
একদিন, শরীরে সন্ধ্যা মেখে, আমাদের সামনে উলঙ্গ এক পাগলী এলো। তার বক্ষ সুবিশাল। আর সে দুই হাতে তার স্তন দুটি উঁচু ক’রে ধ’রে বললো, ‘আমার মাই ভরা দুধ থাকতে তোরা র চা খাচ্ছিস ক্যা?’
আমরা গোরুর দুধের চা খেয়েছি, কনডেন্স মিল্কের চা খেয়েছি; কিন্তু মানুষের দুধের চা খাই নি কখনও। আর এ তো উন্মাদিনী! —উন্মাদিনীর দুধের চা ক্যামন?
"দ্য স্পিরিট অব ইসলাম"
একবার আমি চল্লিশ টাকা দিয়ে রবীন্দ্রনাথের একটা পোস্টার কিনছিলাম। তারপর ঘরে টাঙায়া রাখছিলাম। একদিন পোস্টারের রবীন্দ্রনাথ হুট করেই আমারে থাপ্পড় মারে আর বলে, ‘সাহিত্য লইয়া বজ্জাতি করিও না। বাপু, অর্থকড়ি লাগিলেও ভালো হইয়া যাও।’ —
আমি গুরু চোদা জামিল। সুতরাং রবীন্দ্রনাথকে পাল্টা থাপড়াইতে দ্বিধা করিলাম না। এবং মাদারচোত বলিয়া গালিও দিলাম। তারপর পোস্টারের সেই রবীন্দ্রনাথরে ছিঁড়ে ছিন্নভিন্ন ক’রে কমোডে ফেলে তার ওপর মূত্র বিসর্জন করিলাম এবং ফ্ল্যাশ আউট করিয়া গৃহ হইতে ঠাকুর তাড়ায়া দিলাম।
"জুলহাস"
সমস্ত প্রেমই শেষ অবধি পুরুষকে নিঃসঙ্গ ক’রে
তোলে। অজস্র যৌন অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে প্রবাহিত
হ’তে হ’তে এই সত্য প্রস্ফুটিত হয়। আর, সত্যের শরীর
জুড়ে লেগে থাকে দুর্গন্ধ।
—জুলহাস আজ এরকমই ভাবলো।
জুলহাস সেই তাগড়া যুবক যে রোজ কনডম কিনতো।
জুলহাসের অভিজ্ঞতাকে আমি মূল্যায়ন করি
"লাইভ আফটার কায়কাউস"
আমি কায়কাউসের ছেলে। আমি বেড়াই
হেসে খেলে। ইচ্ছে হ’লে হাগি মুতি, ইচ্ছে
হ’লে চুদি; ইচ্ছে হ’লে ঊরুর ভাজেই দুই চক্ষু
মুদি। চক্ষু মুদে ঘুমিয়ে রই ঊরুসন্ধির ফাঁকে;
আড়াল থেকে হাজার নারী আমায় তবু
ডাকে! আমায় ক্যানো ডাকিস নারী, আমায়
ক্যানো ডাকিস? প্রবঞ্চনার ইতিহাসে তোরা
ভালো থাকিস। ইতিহাসের মা-কে চুদে আমিও
রবো ভালো। কাব্য লিখে ঘরে ঘরে জ্বালিয়ে
দেবো আলো। সেই আলোতে আলোকিত
হবে খোকা-খুকু; থাকবো নাকো আমি
যখন থাকবে স্মৃতিটুকু।
"দুধভাই"
প্রতিটি পুরুষ তার পুত্রের দুধভাই।
উল্লেখ্য চটিগুলি (কবিতাগুলি) যদি বাংলা সাজিত্যের কাব্যচর্চা হয়ে থাকে, এবং এই সমস্ত চটিগুলি যদি পুরষ্কারে ভূষিত হবার যোগ্যতা রাখে, যেখানে ধর্ম, চেতনাবোধ কিংবা নারী জাগরনের মতো বিষয়কে হেয় প্রতিপ্রন্ন করা হয়েছে, তবে সেক্ষেত্রে হয় জনৈক 'মালকবি' সাইয়েদ জামিল, নির্বাচক, প্রকাশক এর মতো আমরা যারা সাহিত্য নিয়ে ফালাফালি করি তারা সবাই চোদনা। যৌনতা আর চোদাচুদির মাধ্যমেই যদি মনের ভাব প্রকাশ করা যায় তবে অন্য সকল জাগতিক কিংবা পরজাগতিক চিন্তা নিয়ে মস্তিস্কে চাপ প্রদান করবো? চটিই হোক আমাদের কাব্য চর্চা, চটিই হোক বাংলা সাহিত্য। ধন্যবাদ "সাইয়েদ জামিলকে", ধন্যবাদ "প্রথমা প্রকাশনীকে",, ধন্যবাদ জীবনানন্দ দাশ পুরস্কার সংস্লিষ্ট নির্বাচকমণ্ডলীদরকে। বাংলা সাহিত্য চর্চার নতুন দিক প্রদর্শন করার জন্য।।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: ভাই কোন দেশে আছেন আপনি? বই প্রকাশ পেলে তাও একটা কথা ছিল, প্রথম আলো এই বইটিকে নির্বাচন করেছে এবং "জীবনানন্দ দাশ পুরষ্কারে" ভূষিত করেছে। বইটা অমর একুশে বইমেলাতে গিয়ে প্রথমা প্রকাশনীতে গেলেই পাবেন। প্রিয়জনকে বই উপহার দিন, বাংলার সাহিত্যচর্চাকে সম্মুখপানে ধাবিত করুন। সাহিত্যই শক্তি, সাহিত্যেই মুক্তি।
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
শ্রাবণধারা বলেছেন: হে হে হে মজা পাইলাম
তবে এই কবিকে সামনে পেলে তার পশ্চাৎদেশে কষে এক লাথি মারতে পারলে আরও বেশি মজা পাইতাম ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: বুঝলেন ভাই সবই সাহিত্য। পশ্চাৎদেশ নিয়য়ে একটু ভালো করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখে ফেলুন, হয়তোবা আপনিও পেয়ে যেতে পারেন বাংলা সাহিত্যের দীকদর্শী কোন পুরষ্কার
৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কি আর কমু ! গাঞ্জা কাইয়া নির্বাচন করছে মনে হইতেছে !!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: গাজা না ভাই, মদ ও মাগি। কবি ও নির্বাচকমণ্ডলী তো তারই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
পি কা চু বলেছেন: এহেন কবির জন্য লিখায় যায়!!
" তাহার সুদৃশ্য পশ্চাতদেশ খানা
যদি কাছেপিটে পাইতাম
তাহলেই বাপু খুশিমনে তাহাতে
আচ্ছাসে লাথাইতাম!!"
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: ভাই লাথাইলে তো আর যৌনতা আসলো না, সুততরাং আপনি পুরষ্কার পাবেন না। যদি কবির পশ্চাৎদেশ নিয়ে যৌন বিষয়ক কবিতা রচনা করেন তবেই তা বিবেচ্য।
৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
জেকলেট বলেছেন: এই গুলান হইল আধুনিক কাব্য এবং কবিতা। আপনি-আমি আমরা এই গুলো খারাপ বললে প্রতিক্রিয়াশীল, বেক ডেটেড।
চেতনার ঠেলায় কিছুদিন পরে আমাদের অফিসিয়াল লেঙয়েজ হবে। মাননীয় চুদির পু মতি তোমার এই পুরুস্কার পাইয়া আমার খুব চুদতে ইচ্চে করছে। "চলো, মদ ও মাগির সন্ধানে বেরিয়ে পড়ি। রাত্রি বিকশিত হবার পূর্বে, এই ঘনায়মান সন্ধ্যায়, দেরি নয়, এ এক প্রার্থিত সময়ের পলক মাত্র, অতএব, চলো"
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: মতির মতো কিছু চুচীল সমাজই তো জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ভাই
৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
নগরবালক বলেছেন: ওয়াও!!!!!
চমতকার কবিতা।
অবশ্যই কিনবো। সবাই কে গিফট দিবো।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: আগামী প্রজন্ম, জাতির ভবিষ্যৎদের বেশী বেশী উদ্ভুদ্ধ করবেন এই জাতীয় আধুনিক সাহিত্যের নিদর্শনেরর প্রতি। তবেই তো জাতি এগিয়ে যাবে।
৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৮
ডি.এস আলম সৌরভ বলেছেন: বাংলা কবিতাকে চু* দিয়েছে এই শালা ভন্ড ! আর কিছু বাকি থাকলো নারে ভাই
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২২
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: আমরা যারা শখের বসে দুই চারটা কবিতা লিখি, তাদের পুরা *** টা মেরে দিয়েছে সালা বোক** লেখক এবং বিচারগন।
৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আচ্ছা, অন্য ব্লগ মারফত জানতে পারলাম, এই বইটি প্রকাশিতব্য, তাহলে আপনি এসব পেলেন কোথায়??
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: নেটে সার্চ দিয়ে দেখেন পেয়ে যাবেন। এবং বাকি কিছু তথ্য ফেসবুকের এক বড়ভাইয়ের ফেসবুক পোষ্ট মােফত পেয়েছি।
৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: এইত্তার নাম বুঝি কপিতা? কপি তো বাংলা কপিতার পুটু মেরে খাল করে দ্যালো।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: পুটু না মারলে নাকি আর পুটুষ্কার জোটে না, তাই দাদা পুটু মারে শিখেন, আপনিও পুটুষ্কার পাবেন। মতিচুর রহমান পুটুষ্কার দেবার জন্য রেডী।
১০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৮
ন্যানো ব্লগার ইমু বলেছেন: মনে হয় ফইন্নিরপুত রে পাছায় শিরিষ কাগজ দিয়া দুইটা ডল দেই।।
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
এস এম আর পি জুয়েল বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: এসব লেখা বইয়ে প্রকাশিত হয়েছে?? কবে, কখন? আর কোন প্রকাশনী প্রকাশ করেছে এসব?? ওদের তো বই মেলাতেই ঢুকতে দেয়া উচিৎ না !!