নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিউট্রিনো, গুটিল গুটিল নিউট্রিনো

২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩৬

বাজার থিকা কলা কিনিয়া আনিলাম। কলার চোকলা ছুলিতেই কলা খানা আমাকে কহিলো,"চাইয়া চাইয়া কি দেখো? আমার কি রূপ জ্বালাইছে? আমারে খাও না কেন?" কলার এই ভচকাইনা ডায়লগে মনোনিবেশ না দিয়া ভাবিতে লাগিলাম কলার মধ্যে খনিজ লবনে ভরপুর। তাই বাংলাদেশে সস্তায় রক্তের খনিজ লবনের ঘাটতি পূরনের জন্য কলার বিকল্প নাই। এই খনিজ লবনের মধ্যে পটাশিয়াম আছে উল্লেখযোগ্য পরিমানে। এই পয়াশিয়াম প্রাকৃতিক ভাবে তেজস্ক্রিয় যদিও এর পরিমান খুবই কম। আর যেখানেই তেজস্ক্রিয়তার বিকিরন সেখানেই আছে নিউট্রিনো । যাই হোউক, কলার রূপে বেচেইন হইয়া নিউট্রিনো খাইলাম কিয়দ।

নিউট্রিনো কই নাই! আসমানে তাকাইলে বিনা কারনে ব্যাকারনে গরম পড়নের জন্য দায়ী সূর্য্য মামা তো নিউট্রিনোর ভান্ড। আইজ বাদে কাইল রূপপুরে আমাগো হাচিনা নাচিনা কইতে কইতে একখান পারমানবিক রিএক্টর বসাইবো সেইখানেও দিনে রাইতে নিউট্রিনো পয়দা হইবো। এই রিএক্টরের উছিলায় গরু ঘাস খায় এর বদলে লিখতে হইবে গরু নিউট্রিনো খায়।কুটিকালে মনে করতাম প্রকৃতিতে এত কিছু আছে কিন্তু জায়গায় জায়গায় কেন যে সোনার খনি, হীরার খনি দিলো না বুঝলাম না। তখন অবশ্য এইটা জানতাম না প্রকৃতি তার অনেক আকামের মধ্যে আরেক খান আকাম করছে যেইখানে সেইখানে এই নিউট্রিনো বিলাইয়া। আজায়গায় বেজায়গায় কুজায়গায় সব জায়গায় নিউট্রিনো দিয়া ফাটায়া ফেলছে।একটা হিসাবে জানা যায় প্রত্যেকটা প্রোটনের সাথে ৭০০ মিলিয়ন নিউট্রিনো আছে এই পুরা মহাবিশ্বে। সমস্যা হইলো এই নিউট্রিনো গায়ে গতরে কি পরিবর্তন হইবো? কঠিন প্রশ্ন যদিও উত্তর শুনলে পাবলিক আমারে বাঘডাসা দিয়া দাবড়ি দিবে এই বিষয়ে সন্দেহ নাই।

আসলে নিউট্রিনো কারো লগে কোনো কাইজ্জায় যায় না, কোনো কিছুর সাথে এর কোনো মিথস্ক্রিয়া নাই।যখনই কোনো জায়গায় নিউক্লিয়ের মধ্যে ফিশন বা ফিউশন ঘটে তখন ডায়রিয়ার মতো নিউট্রিনোর পয়দা ঘটে, অনেকটা বাংলাদেশের হুজুর খেজুরগো ঘরে জনসংখ্যা বিস্ফোরনের মতো। মাগার এই নির্বিবাদী নিউট্রিনো এতটাই নিরীহ যে সাত সকালে ঘুম থিকা উইঠা সিনা টান কইরা রোইদে খাড়াইলে আপনের দেহ দিয়া প্রতি সেকেন্ডে ১০ ট্রিলিয়নের মতো নিউট্রিনো আপনেরে ভেদ কইরা যায় মাগার আপনের কুনো হুশ থাকে না। ফ্যাল ফ্যাল কইরা ভাবেন শীতের এই সোনা ভরা রোইদে আরেক খান কুড়কা-ঘুম দেই।

১৯৩০ সালে খাতা কলমে এর খোজ পাইলেও স্বচক্ষে দেখতে আরও ২৬ বছর বিজ্ঞানীগো অপেক্ষা করতে হয়। সমস্যা হইলো আইজ পর্যন্ত এর ভর কেউ বাইর করবার পারি নাই, তয় এইটা জানি এর ভর শূন্য না। এই কনাটা বড়ই রহস্যময় মনে হয়।

অনেকে বলে এই কনিকা না থাকলে দুনিয়াতে হাইড্রোজেনের চেয়ে ভারী কোনো কিছু থাকতো না এমনকি এই যে এতরকমের জিনিস দিয়া যে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হইছে সেইটাও নাকি হইতো না। অনেকে কয় বিগ ব্যাং এর পর এন্টিবাহিনীর হারায়া যাওনের পিছনে এই নিউট্রিনোই নাকি দায়ী।

এই কনিকা কেমনে বানায়?

সমস্যা হইলো এই কনিকা তড়িৎ চার্জ নাই, চৌম্বকীয় শক্তির সাথে এর কোনো কাহিনী নাই। এর ভর জানা নাই, তাই কোনো এক্সপেরিমেন্টের জন্য নিউট্রিনো তৈরী করনটা আসলে অতটা সোজা না।

তাও একটা প্রসেস আছে যেইটা নিয়া বাতচিত করবার চাই।দুনিয়া খুব অল্প কয়েকটা ল্যাব এই নিউট্রিনো বীম তৈরী করবার পারে।এর মধ্যে ফার্মল্যাবের ল্যাবে প্রতি ২ সেকেন্ডে এক ট্রিলিয়ন নিউট্রিনো বীম পয়দা কইরা ফিক্কা মারে ৪৫০ মাইল দূরে মিনোসোটা ল্যাবে।

যাই হোউক প্রথমে হাইড্রোজেন গ্যাস ভর্তি একটা বোতল নেই। এই ব্যাচের পর ব্যাচ হাইড্রোজেনের ডিব্বা থিকা প্রোটন এক্সিলারেটরে চালায় দেয়া হয়। এক্সিলারেটরের কাজ হইলে এর গতিরে বাড়াইতে বাড়াইতে আলোর গতির (১৮৬০০০ মাইল/সে) কাছাকাছি নিয়া যাওয়া। যখন এই প্রোটনের বীমের গতি আলোর গতির কাছাকাছি চইলা যায় তখন এই বীমটারে সোজা গ্রাফাইট বা বেরিলিয়ামের পাতের উপর ফেলানো হয়। গ্রাফাইটের নিউক্লিয়াসের সাথে প্রোটনের গুতা লাইগা চূর্ন বিচূর্ন ছাড়খাড় হইয়া (+) পাইওন, (-) পাইওন আর নিউট্রন নির্গত হয়।

তো এই কনিকা গুচ্ছের চলার পথে একটা চৌম্বকায়িত চোঙ্গা রাখা হয় যার থেকে দুইটা মুখ। এই চৌম্বকায়িত চোঙ্গার কয়েল এমুন ভাবে প্যাচাইনা থাকে যে (+) পাইওন গুলারে একটু সরু রাস্তা দিয়া আলাদা কইরা বাইর কইরা. দেয়। (+) পাইওন গুলার জীবন খুবই ক্ষনস্হায়ী। কিছুদূর যাওনের পরই এগো ক্ষয় শুরু হইয়া যায় এবং এরা ক্ষয় হইয়া প্রতি মিউওন আর মিউওন-নিউট্রিনোসে পরিনত হয়।

এখন মিউওন আর মিওন নিউট্রিনোসের বীমটারে সোজা গিয়া ফেলানো হয় এলুমিনিয়াম, স্টিল আর কংক্রিটের মোটা ব্লকের উপর। এই ব্লক বীমে থাকা সব পার্টিক্যাল গুলারে চুইষা খাইয়া ফেলায় শুধু নিউট্রিনো বাদে যেইটা পরে দেয়াল ভেদ কইরা বাইর হইয়া যায়।

এখন কথা হইলো নিউট্রিনো বীমের কেন দরকার:

তার আগে কিছু কথা কই, এই নিউট্রিনোর গতি নিয়াই বছর খানিক কি চিল্লাচিল্লি লাগছিলো, কইছিলো এর চলন বলন নাকি আলোর গতিরে ছাড়ায়া গেছে । তারপর আবার অনেকে কয় এইটাই ডার্ক ম্যাটার । আরও কত কিছু।

যাই হোউক, এই রহস্যময়ী কনিকার বীম কেন দরকার হয় সেইটা নিয়া কিছু পয়েন্ট লিখি:

১) নিউট্রিনো অন্য যেসব কনিকার সাথে মিথস্ক্রিয়ায় অংশ নেয় সেটার ধরন কিরুপ।
২) কিভাবে নিউট্রিনোর আলোড়নের মাধ্যমে এক ধরনের নিউট্রিনো অন্য ধরনের নিউট্রিনোতে পরিনত হয়
৩) নিউট্রিনো আর এন্টি নিউট্রিনোর মধ্যে চারিত্রিক গুনাবলীর পার্থক্য কি কি
৪) তিন ধরনের নিউট্রিনোর মধ্যে ভরের পার্থক্য কত এবং তারা একে অপরের সাথে কিভাবে সম্পর্ক যুক্ত।
৫) নিউট্রিনোর আলোড়নের মাধ্যমে নতুন ধরনের নিউট্রিনো আছে কিনা সেটা খুজে দেখা।

আমরা কমিউনিকেশনে যেকোনো খবর পাঠানোর জন্য রেডিও ফ্রিকোয়েন্সির সাহায্য নেই কিন্তু সব জায়গায় রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি দিয়ে কাজ করা যায় না। সেখানে নিউট্রিনো দিয়া কাজ করা যেতে পারে কারন এটা যেই পথ দিয়েই যায় না কেন কোনো শক্তি বা কনিকা একে প্রভাবিত করে না।

২০১২ এর প্রথম দিকে একটা টিম ২৪০ মিটার দীর্ঘ একটা পাথরের মধ্যে দিয়ে এনকোডেড ম্যাসেজ নিউট্রিনো বীমের মাধ্যমে পাঠাতে চেয়েছিলো।মিনার্ভায় থাকা নিউট্রিনো ডিটেক্টরে সেই বীম ধরা পড়ে এবং সেই এনকোডেড ম্যাসেজ প্রসেস করে যে শব্দটি পায় সেটা ছিলো নিউট্রিনো। এই শব্দটা পাঠাইতে তাদের দরকার হইছিলো পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী নিউট্রিনো বীম আর সময় লাগছিলো ৯০ মিনিট।



যাই হোউক, আজকা এ পর্যন্তই, সময় পাইলে দীর্ঘ বেজলাইন নিউট্রিনো এক্সপেরিমেন্ট নিয়া বাতচিত করা যাবে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: "প্রোটন এক্সিলারোমিটারে চালায় দেয়া হয়। এক্সিলারোমিটারের কাজ হইলে এর গতিরে বাড়াইতে বাড়াইতে আলোর গতির (১৮৬০০০ মাইল/সে) কাছাকাছি নিয়া যাওয়া। যখন এই প্রোটনের বীমের গতি আলোর গতির কাছাকাছি চইলা যায়.."

কম বুঝি... একটা জিনিশ বুঝতেছি না... আলোর গতির কাছাকাছি গেলে, প্রোটন কি আর প্রোটন থাকবে? আইনস্টাইন তো বলে তার mass will change??

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই খানে আমি একটা বানান ভুল করছি সেইটা হইলো এক্সিলারেটর, এক্সিলারোমিটার হবে না।

এখন আসেন আমরা ডিটেলসে যাই।
ভর দুই রকমের একটা হইলো বস্তুর স্হিতাবস্হার ভর আরেকটা হইলো আপেক্ষিক ভর। নিউটোনিয়ান ম্যাকানিক্সে এটাকে বলা হয় বস্তুর ইনার্শিয়া বা জাড্যতা।
আমরা সবাই জানি এলএইচসিতে প্রোটনের এনার্জীরে টাইনা ৭ টেরাইলেক্ট্রন ভোল্টে নিয়া যাওয়া হয়। প্রোটনের ভর যখন সে কোনো রকম নড়চড় করেনা তখন হইলো ১.৬৭*১০^২৭ কেজি।

যখন প্রোটনের এনার্জী ৭ টেরাইলেক্ট্রন ভোল্টে নিয়া যাওয়া হয় তখন E = mc^2 অনুযায়ী এর ভর হয়ে যায় ৭ 7 TeV/c^2
যেহেতু আমরা জানি স্হিতি অবস্হায় এর ভর ১.৬৭*১০^২৭ কেজি তাইলে এর আপক্ষিক ভর বৃদ্ধির পরিমান ৭৪৬০.৫২ গুন।

এইটাকে আমরা গামা হিসেবে ধরতে পারি মানে এইটা আপেক্ষিকতার ধ্রুবক ।

এখন ধরেন আমরা যদি প্রোটনের গতিবেগ আলোর গতির ৯৯% নিয়া যাই তাইলে এর ভর হয় সূ্ত্রানুসারে:

M = m/(1-v^2/c^2)^1/2

M = ৩.৭৪*১০^-২৬ কেজি

এখন আপনি যদি বলতে যান ভরের ফলে এই প্রোটনের গঠন বা বাহ্যিক কি পরিবর্তন হয় তাহলে লরেন্জ্ঞের কনস্ট্রাকশন প্রিন্সিপাল ফলো করলে দেখা যাবে প্রোটনের কনিকা তার যাত্রা অভিমূখ বরাবর কিছুটা ছোট হয়ে যায় এবং ঐ যাত্রা অভিমুখের অভিলম্ব বরাবর এর ডায়ামিটার সমান থাকে। যদিও তখন দেখতে খানিকটা চ্যাপ্টা ভাপা পিঠার মতো হয়ে যায় কিন্তু সামগ্রিক প্রস্হচ্ছেদে কোনো পরিবর্তন হয় না ফলে সংঘর্ষের হারে কোনো পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় না।

ক্লিয়ার হইছে?

২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

গরম কফি বলেছেন: darun!

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইখানে কি দারুন পাইলেন?

৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: চখাম লিখছেন....নিজেরে এখন একটা নিউট্রিনোর ড্রাম মনে হইতেছে.....হেডিংয়ে গুটিল কথাটার মানে কি?

আছেন কিরাম?

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা আসলে এক গুচ্ছ কে অনেক জায়গায় বলে গুটি অথবা গুটিকারে। ছোটবেলায় এটাকে আমি আদর করে ডাকতাম গুটিল গুটিল

৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

মৃত্যুঞ্জয় বলেছেন: এইরকম একটি পোষ্ট প্রিয়তে না নিয়ে থাকতে পারলুম না :D :D

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাই নাকি দাদা?

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২২

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আসলে নিউট্রিনো কারো লগে কোনো কাইজ্জায় যায় না, কোনো কিছুর সাথে এর কোনো মিথস্ক্রিয়া নাই।মৃত্যুঞ্জয় বলেছেন: এইরকম একটি পোষ্ট প্রিয়তে না নিয়ে থাকতে পারলুম না :D :D

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বড়ি নির্বিবাদী লোক, অনেকটা আমাগো দেশের ড. কামাল হোসেন, যে ভোটে খাড়াইলে তার বাড়ির লোকজনই তারে ভোট দেয় না

৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

জেনো বলেছেন: আমার এন্টেনাটা যে কই গেলো। :| :-B

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাটি চালান দেন

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আগে বলেন আপনার কি মনে হয় ,ওয়ার্ম হোল কি নিউট্রিনো ভাকুয়াম এর মধ্যে থাকতে পারে ?হট টপিক ।
পোস্টে ভালোলাগা ।
আর আমি বন্দর গ্রুপে এপ্লাই করেছি । :-*

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আলকুবেরী ড্রাইভে যাওনের কি খুব ইচ্ছা? ব্যাক্তিগত ভাবে আপনার প্রশ্নের উত্তর হলো সম্ভব না। কারন ট্রাভার্সেবল ওয়ার্মহোলে ইক্সোটিক ম্যাটার ইভেন্ট হরাইজনে রাইখা ওর রেডিয়ালে আপনে যদি নিউট্রিনোর ভ্যাকুয়াম স্ট্রেস এপ্লাই করলে অসীমতটে এর ফ্লাটনেস থাকতে হবে খুব বেশী।

যদিও হিগসীর এখন যে মান পাওয়া গেছে,যদি আদৌ পৃথিবীতে স্ট্যাবল ব্লাক হোল তৈরী করে একটা ওয়ার্ম হোল বানানো যায় তাহলে সেটার স্ট্যাবল করা সম্ভব (ডেলMh এর মান ৩০ GeV থেকে অনেক বেশী বলে), সমস্যা হলো অসীমতটের ঐ কাহিনী করবার জন্য নিউট্রিনোর আলোর গতির চেয়ে যাওয়া জরুরী,নাহলে সেটা টেনসরে স্ট্যাবিলিটি ধরে রাখতে পারবেনা।

আর যদি বলেন জার্নালগুলান কি বলে তাহলে বলতে হয় তারা তো পারলে টাইম মেশিনের সল্যুশনও দিয়া দেয়। যাই হোক, আমার উপরের সমস্যার সমাধানও আছে তবে একটু ঘুরাইয়া। সেই হিসেবে সম্ভব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.