নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউরেনিয়াম মাইনিং: বাংলাদেশী ইউরেনিয়াম কিভাবে আহরন করবো?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

প্রথম আলোর গতকালকের খবরে দেখলাম দেশের বেশ কিছু জায়গায় ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে যার মজুদ কমার্শিয়াল ব্যাব হারের জন্য যথেষ্ট। একটা দেশে ইউরেনিয়াম বা প্লুটোনিয়ামের খনি পাওয়া যাওয়া অনেকটা সে দেশে হীরা বা সোনার খনি পাওয়ার চেয়েও খুশী এবং খারাপ খবর। খারাপ খবর এজন্য যে দুর্নীতিগ্রস্হ এবং অশিক্ষায় আক্রান্ত জাতী যখন জানে না সেগুলো কিভাবে ব্যাব হার করতে হবে তখন তারা হাত বাড়ায় উন্নত বিশ্বের দিকে।

এই হাত বাড়ানোর মধ্যবর্তী সময়ে এসব নেতারা ব্যাক্তিগত ভাবে লাভের জন্য বিভিন্ন অস্ত্র ব্যাবসায়ী এবং কালোবাজারীদের হাতে পড়ে যায়। ফলে সেখানে শুরু হয় অবৈধ লেন দেন থেকে ক্ষমতার লড়াইয়ের অংশীদার। দেশে স হজেই লাগিয়ে দেয়া হয় যুদ্ধ যাতে করো ক্ষমতাশীল দল আরো সময় দেশ শাসন করতে পারে, আর ওদিকে লুটেরা দল দেশের ইউরেনিয়াম একাই নিজেদের আয়ত্তে নিতে পারে।

যাই হোক পোস্টের উদ্দেশ্য রাজনীতি নয়, উদ্দেশ্য জিওলজিক্যাল সার্ভে থেকে প্রাপ্ত ইউরেনিয়ামের খনি থেকে কিভাবে ইউরেনিয়াম আহরন করে আমাদের পাওয়ার প্লান্টে কাজে লাগানো যায় সেটার উপর দৃষ্টি দেয়া। আমরা যদি নিজেরাই এটা করতে পারি তাহলে আমাদের সম্ভাব্য রুপপুর পাওয়ার প্লান্টের জ্বালানীর জন্য বিদেশীদের কাছ থেকে উচ্চমূল্যে জ্বালানী রড কিনতে হবে না এবং বিদ্যুতের মূল্য দীর্ঘমেয়াদী পর্যায়ে সাশ্রয়ী হবে।

এত টেকনিক্যাল ডিটেলসে যাবো না কারন টেকনিক্যাল ডিটেলস হ্যান্ডেল করার মতো সেরকম এক্সপার্টি আসলেই আছে কিনা সেটা নিয়ে সন্দেহ। এখানে মূলত কিভাবে ইউরেনিয়াম মাইনিং করা যেতে পারে আর কি কি সতর্কতা নেয়া যেতে পারে সে বিষয়ে আলাপ করা যেতে পারে। কমেন্টে আরো ডিটেলস কথা বলা যেতে পারে।

যখন কোনো নক্ষত্র বা তারা তৈরী হয় তখন প্রকৃতিভাবে ইউরেনিয়াম তৈরী হয়। প্রকৃতিতে ইউরেনিয়ামের তিনটি আইসোটোপ পাওয়া যায় U-238, U-235, U232 যার মধ্যে ৯৯.১% হলো U-238। এর অর্ধায়ু হলো ৪.৭ বিলিয়ন বৎসর। U-235 পুরো পৃথিবীতে পাওয়া যেতে পারে .০০০০৭% এবং যেকোনো খনিতে এর পরিমান .৭% এবং এর অর্ধায়ু হলো ৭৫০ মিলিয়ন বৎসর। U232 এর পরিমান হতে পারে .২% যা খুবই সামান্য।

খনিতে বা ইউরেনিয়াম ডিপোজিটে এর বর্ন হতে পারে হলুদাভ অথবা নীলাভ সবুজাভ বর্নের যদি ইউরেনিয়াম অক্সাইডের বর্ন পুরো সিলভার বর্নের।



ইউরেনিয়াম খনি থেকে সংগ্রহ করার জন্য মূলত ওপেন পিট মাইনিং (যেটা বাংলাদেশের বড় পুকুরিয়ার কয়লা খনিতে ব্যাবহার করা হচ্ছে) এবং ইন সিটু লিচিং এর মাধ্যমে করা যেতে পারে।

ওপেন পিট হলো মাটিতে মিশে থাকা খনিজ পদার্থ উত্তোলনের জন্য মাটির উপরিভাগ থেকে মাটি কেটে ট্রাকে ভরে প্লান্টে নিয়ে যাওয়া। যদি এলাকা পাথুরে হয় অথবা মাটি যদি শক্ত হয় অথবা মাটি কাটার খরচ কমানোর জন্য ডিনামাইটের ব্যাব হার করা যায়। সমস্যা হলো ইউরেনিয়াম নিজে খুব একটা তেজস্ক্রিয় না হলেও ই্উরেনিয়ামের খনিতে রেডিয়াম স হ নানা তেজস্ক্রিয় পদার্থ থাকে ফলে তাদের ক্ষয়ের ফলে একধরনের নিস্ক্রিয় গ্যাসের সৃষ্ট হয় যার নাম রেডন।

আশ্চর্য্যের ব্যাপার হলো রেডন নিজের একটা নিষ্ক্রিয় গ্যাস অনেকটা ধোড়া সাপের মতোই নিরীহ। কিন্তু এটা সর্বদা ক্ষয়শীল এবং এর ডটার এলিমেন্ট (ডটার এলিমেন্ট হলো কোনো তেজস্ক্রিয় পদার্থ ক্ষয় পর্যায় স্মরনীর পরবর্তী মৌলিক পদা্র্থে রূপান্তর ) যথেষ্ট তেজস্ক্রিয় এবং কিছুক্ষনের জন্য এগুলো নিঃশ্বাসের সাথে ঢুকে গেলে (সর্বনিম্ন ১ ঘন্টা) তার ফুসফুসে ক্যান্সার দেখা দেবে এবং তার মৃত্যু অবশম্ভাবী। রেডিয়েশনের এসব ব্যাপার গুলো আরো ডিটেলসে এই পোস্টে লেখা আছে।

তাই ওপেন পীটে ইউরেনিয়াম সংগ্রহ করলে এই রেডন বাতাসে ছড়িয়ে পড়লে ব হু দূর দরান্তে এটি ছড়িয়ে পড়বে এবং ইতিহাসের সেরা গনহত্যার মতো কোনো ঘটে যাবে। এছাড়া এই রেডন এমনই খারাপ জিনিস যে ছাড়পোকার মতো খনির আশে পাশের ঘর গৃহ স্হালীর কোনা কান্ঞ্চিতে আশ্রয় নেয় ফলে দেখা যায় ২-৩ বছর পর বিকলাঙ্গ বাচ্চা পয়দা হয়। এব্যাপারে ডিটেলস জানতে এখানে ক্লিক করতে পারেন।

ইনসীটু মাইনিংটা সিটু লিচিং এর আপগ্রেড ভার্সন। বাংলাদেশে যমুনা এবং ব্রম্মপুত্রের সমতটে বালুকনিকার সাথে মিশ্রিত ইউরেনিয়ামের মজুতের আভাস পাওয়া গেছে সেটার জন্য এই ইনসীটু প্রেসেসটা কর্যকারী।

তবে এই প্রসেসটার জন্য টেইলিং ম্যানেজম্যান্ট আর মাইনিং ম্যানেজম্যান্ট খুবই গুরুত্বপূর্ন। যদি এটা না করা যায় তাহলে যেকোনো বড় আকারের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। প্রথমেই বলে নেই ইউরেনিয়াম অক্সাইডের ধাতব রড সাধারন লাইট ওয়াটার রিএক্টরের জন্য ব্যাব হ্রত হয় এবং ইুউরেনিয়াম হেক্সাফ্লোরাইড গ্যাস সাধারনত রকেটে ব্যাব হ্রত রিএক্টর এবং গ্যাস নিউক্লিয়ার রিএক্টরে ব্যাবহ্রত হয়। বাংলাদেশে লাইট ওয়াটার রিএক্টর বসতেছে রাশিয়ার সাথে চুক্তি অনুযায়ী। তাই আমাদের দরকার ইউরেনিয়াম অক্সাইডের ধাতব রিএক্টর রড।

ইন সীটু লিচিং

ইনসীটু লিচিং এ ইউরেনিয়াম আহরনের ফলে আশেপাশের পরিবেশে এবং মাটির তলদেশে থাকা পানির মধ্যে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ার সম্ভবনা কম থাকে। যদিও এর পুরোটাই নির্ভর করছে টেইলিং ম্যানেজম্যান্ট কিভাবে করছেন তার উপর।


চিত্র: এই চিত্রে দেখানো হয়েছে ইনসীটু লিচিং প্রসেসে ইউরেনিয়াম সংগ্রহ এর পার্শবর্তী এলাকায় কিভাবে পাওয়ার প্লান্ট বসানো হয়েছে।



প্রথমে একটা পাম্পারের মাধ্যমে (নীচের ছবির মতো) মাটির ভিতর যেখানে ইউরেনিয়াম অক্সাইড (UO3) থাকার সম্ভাবনা বিদ্যমান সেখানে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড আর সালফিউরিক এসিডের মিশ্রন পাম্প করে দেয়া হয়। ইউরেনিয়াম অক্সাইডের একটা গুন গত ব্যাপার হলো এটি নাইট্রিক এসিড, ঠান্ডা পানি এবং হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মধ্যে দ্রবীভূত হয় এবং নন-অক্সিডাইজিং এসিডের সাথে তেমন ক্রিয়া করে না। যেহেতু পরিবেশের ক্ষতির ব্যাপারটা মাথায় রাখতে হয় এবং খরচের ব্যাপারটাও বিদ্যমান সেহেতু সালফিউরিক এসিডের এই দ্রবন ব্যাব হার করা হয়।


পোস্টের এই অংশটা ক্যামিস্ট্রির লোকজনদের জন্য যদিও আমি ক্যামিস্ট্রিতে এতটা পারদর্শী নই।

UO3 + 2H+ ====> UO22+ + H2O
UO22+ + 3SO42- ====> UO2(SO4)34-

এখানে দেখা যাচ্ছে UO2, UO3 তে অক্সিডাইজড হয়ে যাচ্ছে। কিছু কিছু খনিতে সোডিয়াম বাইকার্বোনেট, এমোনিয়াম বাই কার্বোনেট অথবা কার্বন ডাই অক্সাইড দ্রবীভুত পানি ব্যাব হার করা হয়। যখন কার্বোনটেড দ্রবন ব্যাব হার করা হয় এর সাথে ক্ষার (যেমন সোডিয়াম বা ম্যাগনেসিয়াম ডাইউরেনেট) ব্যাব হার করা হয় মাটির ph লেভেল ধরে রাখার জন্য।

যাই হোক পাম্পারের মাধ্যমে যে দ্রবন ঢুকানো হয় সেটাতে ইউরেনিয়াম দ্রবীভূত হয়ে গেলে পাম্পারের মাধ্যমে উঠিয়ে ঐ দ্রবনে রেসিন/পলিমারের দ্রবনে চালনা করা হয় করে দর্বনের মধ্যে পলিমার বা তরল সমূহ আয়ন আলাদা করা হয়। একই ভাবে দ্রবন থেকে এসিডকেও আলাদা করা হয়। এর পর ঐ দর্বনে ইউরেনিয়ামকে আলাদা করবার জন্য তাতে শক্তিশালী কোনো এসিড অথবা ক্লোরাইড দ্রবন অথবা কোনো নাইট্রেট সল্যুশন ধারাবাহিকভাবে ব্যাব হার করা হয় যাকে বলা হয় স্ট্রাইপিং সাইকেল।

এর ফলে যে যে সল্যুশন পাওয়া গেলো তার মধ্যে এমোনিয়া, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, কস্টিক সোডা বা কস্টিক ম্যাগনেশিয়া যোগ করা হয়। দ্রবন থেকে দ্রাব্য পদার্থকে আলাদা করার এই ধারাবাহিক প্রক্রিয়াটিতে অগ্রানিক দ্রাবক ব্যাব হার করে ইউরেনিয়ামকে আলাদা করা হয়।

সাধারনত এই আলাদাকৃত দ্রবনে কেরোসিনের ভিতর দ্রবীভূত করে আবারো পূর্বের প্রক্রিয়া অনুসরন করা হয়।

2R3N + H2SO4 ====> (R3NH)2SO4
2 (R3NH)2SO4 + UO2(SO4)34- ====> (R3NH)4UO2(SO4)3 + 2SO42-

এখানে R হচ্ছে হাইড্রোকার্বন গ্রুপ যার মাত্র একটি কোভ্যালেন্ট বন্ড।



এখন যেই পরিশোধিত দ্রবন পাওয়া গেলো সেখান থেকে ভেজাল দূর করার পালা। দ্রবনের pH লেভেল ১.৫ ঠিক রেখে সালফিউরিক এসিড কাওলিনাইটের মতো ভেজাল দূর করা হয় এবং পরে গ্যাসিয়াস এমোনিয়া ব্যাব হার করে নেগেটিভ আয়ন সমুহ দূর করা হয়। এর পর এমোনিয়া সালফেট দিয়ে দ্রবনটিকে আরও বেশ কয়েকবার পরিশোধন করা হয়।
(R3NH)4UO2(SO4)3 + 2(NH4)2SO4 ====> 4R3N + (NH4)4UO2(SO4)3 + 2H2SO4

গ্যাসিয়াস এমোনিয়া ব্যাব হার করে পুরো দ্রবনটাকে নিউট্রালাইজ করা হলে এমোনিয়াম ডাইউরেনেটের ব্যাবহার করা হয়।

2NH3 + 2UO2(SO4)34- ====> (NH4)2U2O7 + 4SO42-

এই ডাইউরেনেটকে পানি দিয়ে সরিয়ে ফেলে নীচের ছবির মতো U3O8 আলাদা করা হয় যেটা তখন ব্যাব হার উপযোগী এবং মার্কেটে বিক্রি করার মতো উপযোগী হয়।



পারঅক্সাইড শুকানো হয় পারপার্শ্বিক তাপমাত্রায় যেখানে ৮০% U3O8 ব হাল তবিয়তে থাকে আর এমোনিয়া বা সোগিয়াম ডাইউরেনেট কে শুকানো যায় উচ্চ তাপমাত্রায় যেখানে U3O8 এর ভর গিয়ে দাড়ায় ৮৫% এ। তখন দেখতে একে হলুদ কেকের মতো দেখায় বলে এর নাম দেয়া হয় ইয়েলো কেক।

এই ইয়েলো কেককে ২০০ লিটারের স্টিল ড্রামে ভরে সীল করে দেয়া হয় অন্য জায়গায় নিয়ে যাবার জন্য। এই U3O8 খুব বেশী তেজস্ক্রিয় না। অনেকটা আপনি যখন কোনো কমার্শিয়াল ফ্লাইটে বিদেশ ভ্রমন করছেন তখন প্লেনে থাকা অবস্হায় কসমিক রে এর যে তেজস্ক্রিয়তা আপনার উপর পড়ে অনেকটা সেরকম।



টেইলিং ম্যানেজম্যান্ট এবং মাইন রিহ্যাবিলিটেশন

ইউরেনিয়াম যেখানে পাওয়া যায় তার সাথে আরও বেশী তেজস্ক্রিয় পদার্থ রেডিয়াম আর রেডন গ্যাস থাকে যেগুলো মূলত ইউরেনিয়ামের জন্মলগ্নের কয়েক মিলিয়ন বছর পর থেকেই তৈরী হওয়া শুরু করে। যদিও ইউরেনিয়াম নিজে খুব একটা তেজস্ক্রয় নয়, এসব গ্যাস এবং তেজস্ক্রিয় পদার্থের জন্য এখানে যারা কাজ করবে বা এর সাথে যারা সংশ্লিষ্ট তাদেরকে খুব সতর্ক থাকতে হবে।

প্রথমেই বলে রাখি কম খরচে রেডিয়েশনের হাত থেকে বাচবার জন্য উক্ত এলাকায় সামাজিক ঘন বনায়ন খুবই জরূরী। যেহেতু ইনসীটু লিচিং পদ্ধতি সবচেয়ে নিরাপদ সেহেতু এই বনায়নের মাধ্যমে যেকোনো রেডিয়েশনের ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করা যায়। এছাড়া কিভাবে কতদূরে সেগুলো ব হন করা হবে এগুলোর সব বিষয় সরকারেরই দেখবার কথা এবং কড়া নজরদারীর মধ্যে করা উচিত।

ইনসীটু পদ্ধতিতে দেখা যায় বেশ ভালো পরিমানে সলিড বর্জ্য উৎপাদিত হয়। তাই মাইনিং চলা কালিন সময় যে ট্রেলে এই বালি মিশ্রিত দ্রবন মাটির নীচ থেকে উপরে নিয়ে এনে প্রসেস করা হয়েছে অথবা উপরে নিয়ে আসার সময় প্রসেস করা হয়েছে সেগুলো মাটির নীচে রেখে দিতে হবে অথবা উপরে এসে পড়লে পানিতে দ্রবীভূত করে সেগুলো বাস্পায়িত করে ফেলতে হবে পরে সেগুলো যেখানে থেকে উঠিয়ে আণা হয়েছিলো সেখানে পাথর চাপা অথবা কংক্রিট দিয়ে ঢেকে দিতে হবে-

সেক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার "জিরো রেডিয়েশন ডিসচার্জ" পলিসি অনুসরন করা যেতে পারে যার মাধ্যমে ব্যাব হ্রত জমিকে পূর্বাবস্হায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

এই হলো ইউরেনিয়াম মাইনিং আর সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।

সুত্র:

১) ইউরেনিয়াম উইকি
২) ইনসীটু লিচিং উইকি

বিঃদ্রঃ উল্লেখ্য আমি খনি বিদ্যা বা মেটালার্জির ছাত্র নই। নেহায়েত নিউক্লিয়া ফিজিক্সের ধারনা থেকে এই লেখাটা লেখছি। ভুল হলে দয়া করে সংশোধন করে দেবেন।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

মেকগাইভার বলেছেন: খবরের লিংকে দেখলাম যে মূলত নদীর বালুতে ইউরানিয়াম পাওয়া গেছে। তাহলে তো ওপেন পিটের প্রশনই উঠে না। নাকি আমি ভূল বুঝলাম?

এনি ওয়ে, ইউরানিয়াম পাওয়া গেলে বাংলাদেশ নিয়ে পশ্চিমা দেশ গুলোর হিসাব নিকাশ চেন্জ হবার কথা। এক্সপোর্ট করতে না পারলেও আমাদের নিজস্ব নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টের জন্য জালানি ইমপোর্ট করার দরকার পরবে না। নাকি রাশিয়ার সাথে চুক্তি সেটাতে বাধা দিবে?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঠিক কইছেন, ওপেন পিট সাধারনত পাথুরে এলাকা যেখানে গ্রানাইটের পাথরের পাহাড় আছে সেখানে এবং সেই এলাকা যদি মরুভূমির মতো বিরান অন্ঞ্চল হয়। আমাদের দেশ একেতো ছোট তার উপর ঘনবসতি তার উপর এটেল দোআশ পলি মাটির। তাই ইনসীটু পদ্ধতি সবচেয়ে ভালো অপশন।

রাশিয়ার চুক্তিরটা আমি পড়ি নাই, তাই আমি বলতে পারবো না। তবে প্রথম আলোর খবরে এতো ডিটেলস লেখা নাই। কিভাবে কি ধরনের ইউরেনিয়াম আছে, তবে ইউরেনিয়ামের মজুদ যে ভালো পরিমানে সেটা বোঝা যায় যদি খবরটা সত্যি হয়ে থাকে

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এমন একটা সময় নিউজটা আসল, খুশি হব নাকি বেজার হব কিছুতেই বুঝতে পারছি না। বিষয়টা সুবিধার ঠেকছে না। সব কেমন যেন খাপে খাপে মিলে যায়।

এই পোস্টটা দেয়ায় ব্যক্তিগত কৃতজ্ঞতা নেন। কারণ, এই জিনিসগুলা জানা দরকার। প্রিয়তে রইল। পড়ে দেখছি।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই এমন একটা সময় নিউজটা আসল, খুশি হব নাকি বেজার হব কিছুতেই বুঝতে পারছি না। বিষয়টা সুবিধার ঠেকছে না। সব কেমন যেন খাপে খাপে মিলে যায়।




বুঝলাম না। কাহিনী কি? যদিও দেশের রাজনীতি নিয়া এখন চিন্তা করনের ইন্টারেস্ট হারাই ফেলছি। যাই দেখি মেজাজ খারাপ হয়।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: অধ্যাপক বদরুল ইমাম তো বলেই দিয়েছেন, "আমাদের দেশে ইউরেনিয়াম সরাসরি ব্যবহার করা যাবেনা "

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সেইটা ডিপেন্ড করছে কি অবস্হায় ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে। সরাসরি কোনো ইউরেনিয়ামই ব্যাব হার করা যায় না। প্রসেস সবারটাই করতে হয়।

আমার পোস্ট খানা জেনারেলাইজড ভার্সনে। যদি ওরা এটা বলে দিতো ইউরেনিয়ামের রূপ কিভাবে পাওয়া গেছে তাহলে সেটা দেখেও বলা যেতো কিছু।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: শুধু মাইনিং করলেই হয় না ।ঐডারে প্রসেস করতে হয় ।আর ওটাই আসল চাপ ।

আর আনন্দ পাবারও কিছু নেই ।আগে দেখতে হবে কতটা আছে ।বেশী না থাকলে এইগুলা মাইনিং করা লস ।




১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্রসেস করা স হ এরপরও অনেক চাপ থাকে। অনেক কঠিন কাজ গুলো। কিন্তু সেজন্য কি বসে থাকলে চলবে?

কঠিন বলেই কি অসম্ভব? শুনেছি আপনি নাকি জ্যোতির্বিজ্ঞানের কাজে সংযুক্ত। আপনি খুব গোড়া থেকে চিন্তা করেন, জ্যোতির্বিজ্ঞানে গ্রহের ভর থেকে শুরু করে সবকিছু হিসেব করে বের করা একটা সময় কিভাবে করবো তার কোনো ধারনাই ছিলো না। কিন্তু এখন মানুষ ভবিষ্যতদ্বানী করতে পারে ঠিক কতো বছর এই উল্কাটি পৃথিবী প্রদক্ষিন করবে অথবা রাশিয়াতে যে উল্কাপাত হলো সেটার ভরই বা কত।

তবে এই পোস্ট আনন্দের জন্য লেখা হয় নি, লেখা হয়েছে শুধু এজন্য যে পৃথিবীতে এর চেয়েও কঠিন কাজ গুলো হচ্ছে বিজ্ঞানের স হজ সরল নিয়মে। আপনি যে কাজটাকে কঠিন বলছেন সেটা যখন আয়ত্তে আসবে তখন দেখবেন এটা খুবই ছেলেখেলা মনে হবে। আমার পোস্ট লেখার উদ্দেশ্য এটাই, মানুষ ধারনা পাক কাজটা কিভাবে পায় যাতে কোনো বিভ্রান্তি বা ভয় না ছড়ায়

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

Nurul Afser Ratan বলেছেন: ভাই, খবরটা শোনে খুশি হতে পারতেছি না। কেমন যেন একটা আশংকা লাগে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: শংকা থাকতে পারে। তাই বলে আমরা কি স্বপ্ন দেখতে পারি না এক সময় আমরা নিজেরা এসব টেকনোলজী করায়ত্ত পারবো?

যদিও দেশের মাথায় যারা বসে আছে তারা কতটা নিকৃষ্ট মানের সেটা কিছু সংখ্যাক মানুষ বুঝলেও অধিকাংশ মানুষই বুঝে না, এটাই দুঃখ।

তার জন্যইতো মাঝে মাঝে এসব মোসাজস, মশিউর তথা দমকল , শিকদার মুসাফির স হ অন্যান্য পেডোফাইল, সুলতানের মতো লোকদের চামচামীর বিরুদ্ধে লিখে যাই।একদিন হয়তো বুঝবে সবাই, যদিও দেরী হয়ে যাবে।

কি আর করা!

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

শের শায়রী বলেছেন: ভাই আমি বদরুল ইমাম স্যারের ডাইরেক্ট ছাত্র। নিজেও জিওলোজিষ্ট।

পুরা ব্যাপারটাই একটা কি বলব আই ওয়াশ।

এজিনিস আজকে না অনেক আগে থেকে দেশে আছে। কিন্তু ওই খবর বের হওয়া পর্যন্ত। কিছু বিদেশী কোম্পানী ব্যাক্তিগত উদ্দ্যেগে কিছু কাজ করে পরে সরকারের উদাসীনতায় পাত তাড়াতারি গুটায়।

কিছুদিন আগে বিরাট করে কাগজে আসল সমুদ্র সৈকতে ব্লাক গোল্ড পাওয়া গেছে।

এগুলো হল আমাদের মত আম জনতার সামনে একটা মুলো।

দুঃখিত ভাই। দেশের কথা চিন্তা করে কিছু ভাল লাগে না। অনেক কিছু লিখতে পারতাম। কি হবে লিখে?

ভাল থাকুন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাংলাদেশে কক্সবাজারের সৈকতে এবং ব্রম্মপুত্রের অব বাহিকায় জিরিকন স হ ইউরেনিয়াম পাওয়া গিয়েছিলো ১৯৮৮ সালেই। বিএনপি সরকার জিরিকন উঠানোর নাম করে ৯৪ এর দিকে অস্ট্রেলিয়ান কোম্পানীর হাতে সেসব ব্লক তুলে দেয় বেশ গোপনীয়তার সাথে এবং তার কয়েকবছর পর তারা এসব জায়গায় কাজ শেষ করে চলেও যায়। ছোট বেলায় পেপার পত্রিকায় পড়তাম।

আপনার শিক্ষক একজন জিওলজিস্ট। সে যা জানে অবশ্যই সেটা সঠিক। কিন্তু সমস্যা হলো আসলে সঠিক তথ্যটা কার কাছে সেটা আমাদের জানা নাই।

আমাদের দেশে এসব বিষয়ে জানা লোকের বড় অভাব। সরকার এমন মিথ্যা দাবী করলে যারা টেকনোলজী সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন তারা যদি সঠিক স্বচ্ছ ধারনা রেখে সেরকম সুনাম কুড়াতে পারতেন তাহলে সরকারকে অবশ্যই এদের সামনে এরকম ডাহা মিথ্যা কথা বলতে পারতেন না যেমনটা বলতে পারে না কয়লা বা গ্যাসের ক্ষেত্রে।
কারন এসব জিনিসের উপর আমাদের এক্সপার্টিজ আছে এবং মোটামোটি একটা কাঠামোও আছে।

তাই বলে জ্ঞান অর্জন কি আমাদের মূখ্য কাজ হবে না?

৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++ যদিও পরমানু বিদ্যুৎ এর বিরোধী কিন্তু কাজের পোষ্ট
আটকাতে তো পারবনা, তাই যতটা সম্ভব সেইফ থাকা যায়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: টেকনোলজী একদিন আরও ভালো হবে, মানব সভ্যতা তখন এগিয়ে যাবে। হয়তো সময়ের কোন একটা মুহুর্তে কোনো এক শিশু যখন আমাদের এ অস্হিরতার ইতিহাস পড়বে তখন বলবে আমরা এমন বোকা কেন ছিলাম?


হয়তো তার প্রশ্নের জবাব দেবার জন্য আপনি আমি আমরা আমাদের আদর্শ কোনোটাই বেচে থাকবে না। বেচে থাকবে আমাদের সামষ্টিক ভালো কিছু কর্মফল

৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৯

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আসলে আমার কমেন্ট টা একটু কঠিন ভাষায় হয়ে গিয়েছিল ।
মেজাজ বিগ্রে থাকলে যা হয় ।দুঃখিত দাদা ।

না, জ্যোতির্বিজ্ঞানের কাজে সংযুক্ত নই ।একটা নিউক্লিয়ার রিসার্চ সেন্টার এর সাথে যুক্ত আছি একজন কম্পিউটার সাইন্স এর মিস্তিরি হিসাবে ।তবে ট্রেনিং পিরিয়ড এ এই সব একটু আধটু পড়তে হয়েছিল ।

আপনার জবাব এর সাথে সম্পূর্ণ একমত ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দুঃখ পাবার কিছু নেই। মানুষের মনটা অনেকটা সাগরের মতো। যখন অস্বাভাবিক ঠান্ডা থাকে তখন সেটা বড় কোনো ঝড়ের পূর্বাভাস। যখন বড় বড় ঢেউ দিনের পর দিন আছড়ে পড়ে বুঝতে কোনো কারনে সাগর উত্তাল, ঠান্ডা হবে অবশ্যই। দেখবেন গোধূলিবেলায় সূর্য যখন ডুব দেয় দিগন্তে, সাগর হয়ে যায় শান্ত স্বাভাবিক। তার গভীর গর্জনে মানুষ বুনে দিবে দুঃখ গুলো, হাসি নিয়ে ফিরে যাবে নীড়ে। সাগর ধারন করবে পৃথিবীর সকল দুঃখ গাথা, আর তাই সে হয়েছে সাগর নিয়ে আছে বিশাল গভীরতা

ভালো থাকুন আর এগিয়ে যান

৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাই চমৎকার লাগলো

ফেসবুকে শেয়ার দিলাম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভালো আছো?

১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৭

সায়েম মুন বলেছেন: ভাল একটা খবর। নদীর চর আর তীরের বালি যেহেতু। সংগ্রহ করতে চাইলে নরমালি করা যাবে। পরে অন্যান্য প্রসেসিং।

@ শের শায়রী ভাই: বর্তমানে জিএসবিতে একটি প্রকল্পের কাজ চলছে। পদ্মা আর যমুনার বালিতে মূল্যবান খনিজ মিনারেল অনুসন্ধানের জন্য। তারা অলরেডী স্যাম্পল কালেক্ট করে নিজস্ব ল্যাবরেটরী ছাড়াও অন্যান্য ল্যাবরেটরীতে এ্যানালাইসিস করতেছে। তার ফলাফল ইতিবাচক হওয়ায় হয়ত নিউজটা এসেছে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বালু মাটি ট্রান্সপোর্টেশন খুবই গুরুত্বপূর্ন বিষয়, বিশেষ করে সেরকম ট্রাক বা ভিয়াকল আমাদের নেই। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আমাদের দেশে গাড়ি বা ট্রাক নির্মাতা কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। তার মানের এই ট্রান্সপোর্টেশনের জন্য স্পেশালাইজড ভিয়াকল গুলো বিদেশ থেকে আমদানী করতে হবে। শুধু ভিয়াকল না আরও অনেক কিছুই।

অথচ আমাদের এই ছোট্ট দেশে এমনও অনেক জিনিস তৈরীর কোম্পানী আছে সেগুলো ইউরোপের অনেক দেশেই নেই।

আমাদের দেশটার মধ্যে সবই ছিলো, দোষ আমাদেরই। আমরা এমন কোনো প্রতিনিধি এখনও খুজে পাইনি যারা সবকিছুকে একটা পথ দেখাবে।

কোনো এক অশিক্ষিত বর্বর মোল্লা বা নষ্টা মহিলা বা ডাইনীর ডাকে আমরা লাখ লাখ জনতা শরীক হই অথচ দেশের বিজ্ঞান শিক্ষার উন্নয়নের জন্য একটা স্বয়ংসম্পূর্ন স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলতে পারি না।

অদ্ভুত!

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫১

বোকামন বলেছেন:





সম্মানিত লেখক,

পোস্টে কৃতজ্ঞতা। আশাবাদী হই, আবার শঙ্কিত হই ....
যাদের সিদ্ধান্তে জ্ঞানের প্রয়োগ বদলে স্বার্থ সিদ্ধির চিন্তা করে ... তাদের জন্য

দেশলুটের কাজে ডিগ্রির ব্যবহার!
আর সাধারন জনগন .... ঐ ... বিভ্রান্ত কুটচালে ... !

যাই হোক, একদিন দিন বদলাবে ....

ভালো থাকবেন..





১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একদিন দিন বদলাবে
অসুরের শক্তিতে ফুল ফুটবে
সে সুবাসে হাসবে চারিদিকে
প্রজাপতি রং এ শিশুরা হাসবে
রাতের বেলা দেখবে চাঁদের হাসি
জ্যোৎস্নার চাদরে ঘুমোবে জনপদ
ক্ষুধা দুঃখ হতাশা ভুলে যাবো
ভুলে যাবো একসময় আমরা কেদেছিলাম।

আপনিও ভালো থাকুন

১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কেন? আপনি কি ইউরেনিয়াম বানাবেন?

১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: জ্বি না ইউরেনিয়াম বানাবো কেন!
তখন পড়তে পারি নাই।
আপনার পোস্ট থেকেঅনেক কিছু জানলাম। তথ্য বহুল পোস্ট প্রিয়তে রাখি।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হুমমমমমমম

১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

এম হুসাইন বলেছেন: মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। কারন সঠিক ব্যাবহার আর পদ্ধিতি অনুসরন করলেও কথা থাকবে আমাদের ভাগ্যে আসলেই কি ঘটবে?

কাজের পোস্ট।

++++++++++

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাগ্য হইলো শ্রোয়েডিঙ্গারের বিলাইয়ের মতো যার অর্থ বাইচা আছে আবার বাইচা নাই

১৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪১

ইমরান আশফাক বলেছেন: কোনো এক অশিক্ষিত বর্বর মোল্লা বা নষ্টা মহিলা বা ডাইনীর ডাকে আমরা লাখ লাখ জনতা শরীক হই অথচ দেশের বিজ্ঞান শিক্ষার উন্নয়নের জন্য একটা স্বয়ংসম্পূর্ন স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলতে পারি না।

ামাদের কমপকখে ২ ডজন স্বয়ংসম্পূর্ন কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় ও কয়েকশ কারিগরি স্কুল বানাতে হবে জরুরি ভাবে উননত মানের গবেষণা সুবিধাসহ।

১৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

আলমগীর ইউসি বলেছেন: বাংলাদেশে এই কাজ করবে কে? দেশপ্রেমিক লোকের বড়ই অভাব। সবাই ক্ষমতায় থাকার প্ল্যান করে। কিন্তু জনগণের কথা কয়জন ভাবে? দেশতো স্বাধীন হয়েছিল; জনগণের অভাব পূরণের জন্যই। কিন্তু তা আর কোথায়? আমি অনেক আগে জেনেছিলাম বাংলাদেশে ইউরেনিয়ামের কথা; এটা দিয়ে বিদ্যুৎ কমমূল্যে উৎপাদন করা যায়।

১৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সু খবরে মনটা ভালও হয় বিষঅদেও ভরে যায়!!

আর আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা আরও ভয়াবহ!

ক'দিন আগে এক বিজ্ঞানী আত্মহত্যা মূলক মানসিকতা নিয়ে আসছে ঢঅকায় র্যাবের কাছৈ সেধৈ ধরা দেবে তার কাছৈ ইউরেনিয়ামের কাচা মাল আছৈ বলে!!
সব বিস্তারিত শুনে থমকে গেলাম।

গত ১২ বছর ধরে নিরলস গবেষণা করে তিনি এমন সহজ পদ্ধতি আবিস্তার করেছেন যার মাধ্যমে সৈকতের ব্লাক গোল।ড সহ প্রায় ৮ প্রকারের আইটেম আলাদা করা যায়।
এবং ব্যায় খূবই কম।
বুয়েট পরমানু কমিশন থেকে উনার পৃথক করা আইটেমেন মান পরীক্ষা রিপোর্টও ৯৭% ওকে!

কিন্তু কেউ পাশে দাড়াচ্ছৈ না। ২টো দোকার গাড়ী বিক্রি করে এতদিন কাজ করে গেছৈন!
সেম্পল গুলো অন্ধের মতো দেখলাম। রিপোর্ট দেখলাম। আর কথিত দেশপ্রেমিক সচিবের অফার ছিল উনার প্রতি- অষ্ট্রেলীয়ান কোম্পানীর সাথৈ লিয়াজো করে দেবে .. তাতে তার ভাল হবে।

কিন্তু বিজ্ঞানী অনঢ়..
তার দেশপ্রেম স্যালূট যোগ্য। উনার এক কথা আমি এই দেশৈর । আল্লাহ এই দেশৈর মাটিতে বালুতে সম্পদ ছটিয়ে দিয়েছে। তা কেন অন্যের হাতে যাবে।

উনাকে ঘন্টা ৩ কাউন্সিলিং দেয়ার পর শান্ত হলেন। আবার ১৫-২০ দিন পর এসে অনেক ধন্যবাদ দিলৈন। উনার জীবন বোধে ধের্য আর চেতনায় সাহস যোগানোর জন্য!!

এখন বলেন কি ভাবে আগাবে দেশ!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.