নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজতে শয়তান এন্ড কিস মাই - ১ ........

০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫০

ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে আমাদের দেশে এই নিয়া সরকারী একটা ডিক্লেয়ার ছিলো পেপারে। তো অনেকেই সন্দীহান ছিলো আসলেই এটা সত্য না মিথ্যা অথবা এতে করে আমাদের কোনো লাভ হবে কিনা। কারন ঐ যে একটাই সমস্যা, আমাদের সরকার।

একটা উদাহরন দেই।

আপনি যখন এই বোরিং পোস্ট খানা পড়ছেন তখন হয়তো ফেসবুকে আপনার গার্ল ফ্রেন্ডের সাথে কেবল চ্যাটিং শেষ করলেন। ধরা যাক কাল অথবা ভবিষ্যতের কোনো এক সময় আপনারা বিয়ে করলেন সুখী একটা সংসার গড়লেন। আপনি ভালো একটা চাকুরী করেন যা দিয়ে সংসারে খুব ভালো ভাবেই চলে যায়। কিছু দিন পর ঘর আলো করে সন্তান হলো এবং দেখা গেলো আপনার সংসারের খরচ গেলো একটু বেড়ে। একটা ফ্লাটের মাসিক কিস্তির পর বাবুর দেখা শোনাটা আরও ভালো ভাবে করার জন্য আপনার স্ত্রী চাকুরী করা শুরু করলো।

দেখা গেলো আপনার এক সময় মাসিক ৩০ হাজার হলেই হয়ে যাচ্ছে কিন্তু বাবু যখন স্কুলে যাওয়া শুরু করলো আর বর্তমান মূল্যস্ফীতী থেকে শুরু করে সবকিছু দিয়ে ৬০ হাজারেও কুলাতে পারছেন না। চিন্তা করেন এখন আপনি আরেকটা সন্তান নিলেন। তার ভবিষ্যত থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছু। আপনারা স্বামী স্ত্রী মিলে ১ লাখ কামালে হয়তো দু জন মিলে ভালো একটা ফ্লাটে থাকার কথা চিন্তা করতে পারেন। কিন্তু সন্তানের সংখ্যা যখন বাড়বে তখন এই ফ্লাটে পোষাবে না, চাকুরীতেও পোষাবে না, সবকিছু ভেঙ্গে পড়বে। সম্পর্ক থেকে শুরু করে সবকিছু। সন্তানের সংখ্যা তবুও বাড়াতে থাকলেন, তখন?

ম্যালথাসের গ্রোথ রেট বলে একটা কথা আছে যদি সেটা নিয়ন্ত্রনহীন হয়ে যায় তাহলে কি কি দুর্যোগ হতে পারে সেটা নিয়েও কথা বলা আছে ম্যালথুসিয়ানিসমে । (এই তত্বটা আমার বৌ বলছে)

মনে পড়ে আইয়ুব খান বাংলাদেশে জন্ম নিয়ন্ত্রনের কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলো। তখন আমাদের জাতীর পিতা বিচক্ষনতার পরিচয় দিয়া মন্ঞ্চে খাড়ায় দিয়া কইছিলো পাকিস্তানীরা বাঙ্গালিদের সংখ্যায় কমাইতে চাই নিশ্চিহ্ন করতে চায়। যদিও যুদ্ধের পর উনার এই ব্যাপারে বক্তব্য পাওয়া যায় নাই কিন্তু মৌলবাদীদের পেডোফিলিজমের উৎসাহ (যেটাকে আমরা সভ্য ভাষায় বলি কুসংস্কার) এবং আমাদের অজ্ঞতার বদৌলতে আজকে জনসংখ্যা মোটামোটি ১৬ কোটি।

আসেন বলি মাশাল্লাহ।

আমরা কথায় কথায় বিদেশের কথা বলি, তাদের নীতি নিয়ন্ত্রন সুযোগ সুবিধার কথা বলি। নিজের দেশটার সবকিছুতেই জ্ঞান দেই। কিন্তু একটা কথা কেউ বলে না।

আমেরিকা একটা বিশাল দেশ, আয়তনের হিসাবে বাংলাদেশের থেকে ৯৮ গুন বড় আর জনসংখ্যা ৩১ কোটি, বাংলাদেশের দ্বিগুন। পশ্চিমা উন্নত বিশ্বের মধ্যে আমেরিকাই মনে হয় সবচেয়ে বেশী জনবহুল দেশ। বাকীগুলানের জনসংখ্যার অবস্হা আমাদের চাইতেই কত গুন কম জানার উপায় নাই। স্ক্যান্ডিনেভিয়ার কথা বাদ দিলাম কারন শীতের জন্য এখানে বসবাসের উপযোগী না। কিন্তু স্পেন?

মাগার আপনে যখন ইউরোপে আসবেন তারা এই এখন অবৈধ অধিবাসী ছাটাই করতেছে কারন তারা নিয়ন্ত্রন করতে পারতেছে না তাদের জীবনযাত্রার মান এবং বর্তমান রিসেশনে সেই নীতি আরও কঠোর হইতেছে। অনেক দেশে ক্রাইম রেট বাড়তেছে এবং মোটামোটি হিম শিম খাইয়া যাইতেছে অনেক জায়গার আইন শৃঙ্খলা সামলাইতে গিয়া।

একজন বাঙ্গালী ভাই কইছিলো"এই হালারা ৮০ লক্ষ ৯০ লক্ষ সামলাইবার পারে না। আমাগো মতো ১৭ কোটি লইলে হালাগো ভ্যাটকী উইঠা যাইতো। বাংলাদেশের সরকার গুলানরে আসলে গালি দেই হুদাই। এত বড় একখান জন গোষ্ঠীরে যেমনে সামলাইতেছে এইডার জন্য একটা ধন্যবাদ দেয়া দরকার। ইন্ডিয়ায় তো ক্ষুধার লিগা মানুষ মরে সুইসাইড করে, আমাগো দেশে এখনো এইডা হয় নাই!"

যাই হোউক, দেশের এত সমস্যার মধ্যেও একটা ভয়বা হ যে ব্যাপারটা হচ্ছে পরিস্হিতি খারাপ হইতেছে। মাদ্রাসার পোলাপান মরছে বাচছে সেইটা ইস্যু না, ইস্যু হইলো এই মাদ্রাসার পোলাপান গো ভবিষ্যত কি?

তারা এমন করে কেন? যখন তারা ঢুকে তাগো শিখানো হয় তাগো কোরান শিখানো হইতেছে যার মধ্যে সবকিছু আছে। এই কিতাবের মধ্যে সবকিছু আছে। পরে যখন হাদিস পড়ানো হয় তখন বলা হয় তোমাগো জন্য বেহেশত খানা ফিক্সড এখন এই সমাজের পংকিলতা তোমাগো জ্ঞান দিয়া দূর করো এবং জিহাদ করো।

যখন আরও বড় হয় তখন কিছু কিছু বিজ্ঞান পড়ানো হয় এমনভাবে যে ইহুদি নাসারারা যা আবিস্কার করছে সেইটা তেমন জানার দরকার নাই এর চেয়ে বেশী কইরা পড়ো মুত্র দেইখা কেমনে রোগ নির্নয় অথবা মেয়েদের মেনোপজ (কারন এগুলা মুসলিম বিজ্ঞানীরা ডিটেইলে বইলা গেছে)। চান তারা কিছু শিখানো হয় তাও পুরানা জামানার মুসলিম বিজ্ঞানীদের সংকলিত গ্রন্হ থিকা যেখানে কোনো কিছু ব্যাখ্যা না দিবার পারলে বলা হয় আল্লাহ সব জানেন।

পাশ কইরা যখন দেখে সমাজে তার এই শিক্ষার দাম হইলো ২০০০ টাকা বেতনে ইমামতী করা আর তারাবীর সময় ৩০০০ টাকায় খতম তারাবী আর কোরবানীর জবাই তখন মাথা ঠিক থাকে না। ইসলামী শাসন কায়েম ছাড়া আর কোনো উপায়ই থাকে না।


আমরা যখনই জ্ঞান বিজ্ঞানের কথা বলি তখনই বলি আমরা কতটা অন গ্রসর। এবং সব দোষ সরকারের। কিন্তু কেউ বলি না বেসরকারী গুলান কি করতেছে। এই যে বিদেশের কথা বলি এইখানে যে বেশীর ভাগ বেসরকারী প্রতিষ্ঠানই করে সেটাও কেউ বলে না। সব কাজ সরকারের করতে হবে বলেই আমরা আমাদের ভাগ্যবিধাতা হিসেবে চোর চোট্টাদের ক্ষমতায় বসাই। তারা তখন ক্ষমতা পাইয়া এমনই ভজঘট করে আর কিছু করার নাই। যখন ভালো কিছু করতে যায় তখন সেইটা নিয়াও এমন কিছু কাহিনী শুরু হইয়া যায় সেইটাও দেখার মতো বিষয়।

আপনি দুর্নীতি দূর করবেন কিন্তু এখন সেটাও সম্ভব না। দুর্নীতি আছে বলেই কয়েক লাখ লোক সেটার উপর খেয়ে পড়ে বেচে আছে। আর দুর্নীতি আছে বলেই কয়েক লাখ লোক না খেয়ে মরছে। অনেকটা এমন যে চালের দাম বাড়ালে শহর বাসী না খেয়ে থাকে, কমালে কৃষক মারা যায়, দুর্নীতি দূর করলে খাদ্যের মজুদ থাকে না (চোরাচালানী হয় নিশ্চয়ই)।

তাইলে কি করন যায়? হেফাজতীদের আমরা গালি দেই, দিলাম গালি। লাভ কি হইলো? কিছুই না।

আসলে আমাদের খুব বেশী কিছু করার নাই। একটা সময় ছিলো ম্যালথাসের এই সাইড এফেক্ট থেকে রক্ষা করবার জন্য নিও ম্যালথুসিয়ানিসমকে কাজে লাগানো উচিত কিন্তু এখন তাতেও কাজ হবে না।

পরিস্হিতি যেভাবেই হ্যান্ডল করা হোক খারাপ হতে বাধ্য।

এজন্য যখন ফফরুদ্দিন সাহেব ভালো কাজ শুরু করলো তখনও অর্থনৈতিক স্হবিরতা দেখা দিলো, আমজনতার কিছু কিছু অংশের ভালো লাগছে না। হাসিনা যখন আসলো তখন আর কি বলবো। নেক্সট টাইম যখন গোলাপী নামের নস্টা মহিলাটা আসবে, পরিস্হিতি আরও ভয়ংকর হবে।

মুক্তির উপায় হবে যখন এই অনাসৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের পতন হবে এবং পতনের পর যারা বেচে থেকে নতুন করে শুরু করার পথ দেখাতে পারবে তারাই দেশকে ভালোর দিকে এগিয়ে নিতে পারবেন

তাই আসুন একটা বিশাল ধ্বংসযজ্ঞের মুখোমুখি হই!

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৪

চুরি যাওয়া আগুন... বলেছেন: অসাম!!!

১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইডা কি কইলেন? দেশ পুড়তেছে আর আপনে অসাম অসাম করতেছেন!

এলাকায় যখন আগুন লাগছিলো নিরো নাকি বাশী বাজাইছিলো

আর দেশে যখন আগুন লাগলো আপনে মিয়া অসাম অসাম লাগাইছেন!

নিরো হইয়া গেলেন নাকি?

২| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

অপ্রিয় সত্য বলেছেন: ভাল বিশ্লেষন।এখন জনসংখ্যা যত রপ্তানী করা যায়, ততই দেশের মঙ্গল। বিশেষ করে, জামাতীদের পাকিস্তানে, হেফাজতিদের সৌদি বা U.A.E. তে। তাতে তারাও শান্তিতে থাকবে, দেশের জনগনও ভাল থাকবে।
প্রগতিশীলরা তো বেশিরভাগ ইউরোপ, আমেরিকা বা ওয়েস্টার্নের দিকেই যায়, সেদিকে আর সমস্যা নাই, শুধু ফ্লোটা বাড়াতে হবে।

১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জনসংখ্যা রপ্তানী করবো কেডা? আদমেরা?

এককালে আদমেরা সৌদী থিকা ৪০ টা আকামা আনলে টাকা নিতো ২৫০ জনের কাছ থিকা। পার আকামা আনতে খরচা হয় ১৬০০০ টাকা কিন্তু টাকা নিতো আড়াই লাখ কইরা। পরে ভিসার জন্য যাগো খাড়া করাইতো তাগো আবার বেশীরভাগ ভূয়া পাসপোর্ট। ৪০ জনের আগে এম্বাসীতে টাকা পয়সা খাওয়াইয়া পাঠায় ৬০ জন। সৌদীর এয়ারপোর্টে ধরা খাইতো বাকীগুলান লগে যাগো বৈধ আকামা আর নকল পাসপোর্ট।

সরকার যখন কম পয়সায় লোক পাঠানির জন্য ট্রাই করতেছে তখন দেখি সুইডেনে বইসা এক দালাল মালয়েশিয়া যায় সরকার যাতে লোক আনতে না পারে।

আর আমাগো সরকারের যেই কান্ডকীর্তি আর পররাষ্ট্রনীতি, মিডল ঈস্টে এগো উপর বিলা হইয়া অখন কুনো লোকই যায় না। পাশ্চাত্যে রিসেশন চলে। আমি সুইডেনে আইতে খালি টিকিট খরচা লাগছে সেইখানে দালালগুলান ১৫-১৬ লাখ টাকা নিছে একেকজনের কাছ থিকা। অখন নাকি রেট ২৫ লাখ।

মোশাররফ রাজাকারটা নিজেও ১৪ লাখ টাকায় ফরিদপুর থিকা ইতালীতে লোক পাঠাইবো বইলা টাকা লইছিলো যখন পয়লা লীগ ক্ষমতায় আইসা ওরে এই মন্ত্রনালয় দেয়।

যেইখানে শ্রীলংকা নেপাল ভারত থিকা সৌদীতে লোক যায় মাত্র ২৫ ০০০ টাকায়। অখন কন কেমনে বাড়াইবেন?

৩| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

কলাবাগান১ বলেছেন: "আমরা যখনই জ্ঞান বিজ্ঞানের কথা বলি তখনই বলি আমরা কতটা অন গ্রসর। এবং সব দোষ সরকারের। কিন্তু কেউ বলি না বেসরকারী গুলান কি করতেছে। এই যে বিদেশের কথা বলি এইখানে যে বেশীর ভাগ বেসরকারী প্রতিষ্ঠানই করে সেটাও কেউ বলে না।"

১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দারুন লেখছেন তো ভাইসু!

৪| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

জেনো বলেছেন: হ চলেন। =p~

১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পপকর্ন আর কুক লইয়া বসি আহেন!

৫| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ২:০৯

আলুমিয়া বলেছেন: গ্লাস হাফ এমটি টাইপ আইডিয়া।
জাতি মরে না। সে সময়য়ের প্রয়োজনে বদলায়। বাংলাদেশও মরবে না। বাংলাদেশ ধংস হবে না। উন্নত হবে। দরকার শুধু কারো একটু হাত ধরার। এই ধুসর সময়টুকু তাদের অপেক্ষায় আছে আমাদের এই অভাগা জাতি। - আমার আশা।

১০ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কথা অবশ্য ঠিকই কইছেন। জাতি কখনোই মরে না। সমস্যা হলো পোস্টে জাতির মরনের কথা কে কইলো?

গ্লাস এমটি এইটা ঠিক এইখানে খাটে না। আপনে বাংলাদেশের কুন দিক দিয়া এখন গ্লাসে ভরা দেখেন? নির্বাচনে সরকারী দল হারলে যেই দল জিতবো সেই দলের কি অবস্হা সেইটা সবাই বুঝে খালি পেডো দাসত্ব বা ছোটলোক মশিমামা ছাড়া। আর সরকারী দল জিতলে আওয়ামী লীগ বাদ দেন খালি ছাত্রলীগ একাই যা করবে তা পাকিস্হানী হানাদার অথবা ইসরাইলী সেনাবাহিনীও সেই আকাম করে নাই। যুবলীগ আর আর স্বয়ং বলটু কন্যা ডাইনী রানী হাসিনার কথা বাদই দিলাম।

আর পোস্টে জাতী ধ্বংসের কথা বলতে আমি বুঝাইছি আফগানিস্তান বা ইরাকের মতো ধ্বংসন্মুখ অবস্হা। যার পরবর্তী ফল হয় আফ্রিকার কুনো ভূখা নাঙ্গা দেশ হবে অথবা খুবই সমৃদ্ধশালী দেশ হবে। অথবা আরেকটা কন্ডিশন হইতে পারে সেইটা হইলো ইরানের মতো পরাধীন অথর্ব জাতী যেখানে খোমেনী নামের শয়তান ঘাড়ে চেপে বসে আছে আর দেশটার তেরোটা বাজাচ্ছে!

তাই পশ্চিমা বিশ্ব বা সুখী সমৃদ্ধশালী দেশ হবার মতো সম্ভাবনা অনেকটা সুদূরেই পরাহত।

এখন কথা হলো আমাদের পতনের যে সময়টা সেটা কিরূপ হতে পারে হানাহানী নাকি ম্যাসাকার নাকি দীর্ঘস্হায়ী পরাধীনতা সেটাই দেখার বিষয় যেগুলো মূলত ম্যালথাসের সেই ডামাডোলের কাহিনী!

আর কারো হাত ধরা কথা বলতেছেন, আপনেই এক জনের নাম বলেন এখন যে আপনের কাছে খুবই পছন্দের একজন!
ভুল হইলো?

৬| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:২৭

আহসান হাবিব হীমূ বলেছেন: মনোযোগ দিয়া পইড়া শেষ করলাম। প্লাস না দিলে পাপ হইব।

১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পাপপূন্যের হিসাব করনের ক্ষমতা মানুষের নাই। কারন দেখা গেলো যেই কাজটা আপনের কাছে খুব খারাপ মনে হইলো সেই কাজটা যখন একজন করে সে কি জন্যে করলো অথবা দেখা গেলো কোনো বড় একটা বিপর্যয় ঠেকাবার জন্য ছোট্ট কাজ করলোই বা! এই জন্য দেখা যায় পাপ পূন্যের কাজটা আসলেই ঐশ্বরিক। মানুষের যুক্তি কখনোই পরম না। তার উপরও যুক্তি থাকে।

নাকি ভুল কইলাম?

৭| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:০২

মুহসিন বলেছেন: এই দেশে সমস্যার অভাব নাই। তাই ইস্যুরও অভাব নাই।
আর যেই সরকারে যায় সেই হয় রাবণ। কোটি কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচনে জেতে সেই টাকা দুর্নীতি করে উঠালে সবাই বলে পাপ। ছি ছি দেশটা রসাতলে গেলো।

আর যে কর্মীদের উপর ভর করে মন্ত্রী এমপি হলো তাদের একটু ভাগ দিতে গেলে হয় স্বজনপ্রীতি। কর্মীরা একটু আধটু উচ্ছৃংখল হবেই। তাই বলে সেটাকে সন্ত্রাসী লালন আর গডফাদারগিরি বলা কি ঠিক হবে!

হেফাজতের লোকদেরকেই আমরাই গরীব করে রেখেছি। শিক্ষকদের যে বেতন তাতে নুন আনতে পানতা ফুরায়। বাকী মাদ্রাসাশিক্ষিতদেরকেও আমরা একঘরে করে রেখেছি। ২০০০ টাকা বেতন। খেয়ে পরে বাঁচলেই তো মানুষকে তারা নীতির কথা বলবেন বা আরো জ্ঞানের চর্চা করবেন।

আসলে আমাদের যে সাধারণ শিক্ষা সেটা বাংলা বা ইংরেজী যে মিডিয়ামই হোক না কেন, তাতে সব ধর্মের জন্যই যে প্রচুর জ্ঞান অর্জনের প্রচেষ্টা থাকা দরকার সেটা আমরা ভুলে গেছি।

ছোটবেলায় আমি নিজে ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ সব ধর্মশিক্ষার বইই পড়তাম। জানার জন্য। কিন্তু দেখতাম বইগুলো খুব ছোট। এক নিশ্বাসে পড়ে ফেলা যায়। বিপরীতে বাংলা-ইংরেজী-অংক-বিজ্ঞান দুই বা ততোধিক পেপার, তাও সিলেবাস বেশ বড় বড়। আর নৈতিক শিক্ষার শেষ সম্বল যে ধর্ম, সেটা এক পেপার, তা্ও যেন চটি বই।

বাধ্য হয়ে অভিভাবকরা মাদ্রাসায় পাঠান, যারা সুদূর অতীতের মাদ্রাসা শিক্ষায় ব্যাপক জ্ঞানের ঐতিহ্যের কথা ভাবেন। আর পাঠান গরীবেরা। যাদের সামর্থ্য কম, সাধ বেশী।

আর এভাবেই কওমী মাদ্রাসা- সরকারী সিলেবাসের মাদ্রাসা- বাংলা মিডিয়াম- ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল এক একেকটার ঐতিহ্য নিয়ে গড়ে উঠেছে। সেখান থেকে বের হয়ে দেশ সম্পর্কে একেকজনের একেক রকম ধ্যান ধারণা, একেক রকম বিপ্লব।

আর ধর্ম হয়ে গেছে সাত অন্ধের হাতী দেখার মতই। কেউ বলে ধর্মের দরকার নেই, কেউ ধর্ম সম্পর্কে বিশদ না যেনেই অপব্যাখ্যা করে। কেউ অতিমাত্রায় বাড়াবাড়ি করে। দেখার কেউ নেই।

আমি ব্যক্তিগতভাবে দেখেছি, কোরআন শরীফের একটি আয়াত কেবল অনুবাদ জেনেই তর্ক করতে। তার যে বিশদ ব্যাখ্যা ও পশ্চাৎপট সেটা না জেনেই। আশ্চর্য।

চিকিৎসা ক্ষেত্রে এদিক ওদিক ঘুরে আমরা ঠিকই দ্বারস্থ হই বড় ডাক্তারের। আর ধর্মগ্রন্থের ব্যাখ্যায় আর পালনে সমস্যার মুখোমুখি হলে বড় পন্ডিত বা আলেমের পরিবর্তে সমাধান আমরা অল্পশিক্ষিতরাই দিই।

ধর্ম হোক আমাদের সকল শিক্ষার সাথে আরো বলিষ্ঠভাবে জড়িত। হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ইসলাম জৈন সব ধর্মের লোকদের অধিকার আছে আরো জানতে তাদের প্রতি সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ। নৈতিক শিক্ষাগুলো। তার বিশদ বিবরণ। তাহলে ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে কেউ আমাদের ভুলাতে পারবেনা। আমরা সহজেই চিনতে পারবো কে হাতুড়ে, কে কবিরাজ, কে সাপুড়ে আর কে ডাক্তাররাজ। কার কথা বিশ্বাসযোগ্য পালনযোগ্য আর কে দিচ্ছে ভুল ব্যাখ্যা।

আর যারা মাদ্রাসার উচ্চ আলেম বা বেদ চর্চায় বিদগ্ধ পন্ডিত, সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের জ্ঞানের বিশদ গবেষণায় সহায়তা করা হোক। যাতে তারাই সরকারের এমিকাস কিউরি হয়ে জনগণকে পথ দেখাবেন।

একই সাথে ধর্মশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যাতে লোকজন নিগৃহীত না হন ২০০০ টাকা বেতনে জীবনধারণ করতে গিয়ে, সে সংবেদনশীলতাও জরুরী।

১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আর যেই সরকারে যায় সেই হয় রাবণ। কোটি কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচনে জেতে সেই টাকা দুর্নীতি করে উঠালে সবাই বলে পাপ। ছি ছি দেশটা রসাতলে গেলো

সমস্যা হইলো আমাদের সমাজের মূল ভিত্তিটা গড়ে উঠেছে একটা মিথ্যা এবং কলংক জনক কিছু ঘটনার উপর। ধরেন ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত আমাদের নৈতিক চরিত্র ঠিক রাখলেও ক্ষমতার লোভে ধর্মকে ভিত্তি করে আজগুবি ভাগে দেশ ভাগ করে সাদা চামড়ার ব্রিটিশ। ৭১ এর পর সে ভুলটা সংশোধন করার লক্ষ্যে যু্দ্ধ করি এবং ব হু মানুষের রক্ত ঝরিয়ে যখন একটা সংবিধান দাড় করালাম তখন সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা করলেন বঙ্গবল্টু গং। সেই ভুলের সংশোধনের ধারা এখনও চলছে এবং প্রতিবার সংশোধনে আরও বড় বড় ভুলের বোঝা তৈরী হচ্ছে!

আমি ব্যক্তিগতভাবে দেখেছি, কোরআন শরীফের একটি আয়াত কেবল অনুবাদ জেনেই তর্ক করতে। তার যে বিশদ ব্যাখ্যা ও পশ্চাৎপট সেটা না জেনেই। আশ্চর্য।

চিকিৎসা ক্ষেত্রে এদিক ওদিক ঘুরে আমরা ঠিকই দ্বারস্থ হই বড় ডাক্তারের। আর ধর্মগ্রন্থের ব্যাখ্যায় আর পালনে সমস্যার মুখোমুখি হলে বড় পন্ডিত বা আলেমের পরিবর্তে সমাধান আমরা অল্পশিক্ষিতরাই দিই।


আসলে এটাই স্বাভাবিক। আপনে কালকে রাস্তায় কাগজ কলম নিয়ে বের হন দেখবেন ৯০% লোক আপনাকে বলবে তারা ইসলামী আইন চায়। কিন্তু কার্যত আমরা কেউই চাই না। কারন আমি আমার বৌ বা বোনকে বোরখা পড়াতে আগ্রহী নই কারন এই বোরখা হলো একটা অমাবিক পোশাক যে যাই বলুক। আবার আমাদের মধ্যে যারা নিজেদের বৌ কে বোরখা পড়াতে আগ্রহী তারা নিজের বোনের বেলায় আগ্রহী নয় আবার যারা নিজের বোনের বেলাতেও আগ্রহী তারা এতটাই গোড়া যে তারা বাসায় টিভি সংবাদপত্র কোনটাই রাখে না। এরকম মৌলবাদী চরিত্র কখনো বাঙ্গালী সমাজের মূলস্রোতে মিশতে পারে না এবং এসব চরিত্র গুলো এতটাই ব্যার্থ যে তারা একসময় নিজের স্ত্রীকে খাবার দিতে না পেরে বেত্রাঘাত বা গায়ে হাত পর্যন্ত তোলে। বাঙ্গালী এরকম মৌলবাদীদের চরিত্র আরও ভালো করে জানতে পারে বাংলা ভাই বা শায়খ আব্দুর রহমানের কর্মকান্ড দেখে। এখন আপনি যতই বলেন বা ঢোল পিটান বাংলা ভাই বা শায়খ সাহেব মৌলবাদীদের প্রতিনিধিত্ব করে না আমি সেটা শুনবো না কারন আপনে তখন শুধুই একজন হিপোক্রেট এবং মিথ্যাবাদী হয়ে যাবেন কারন কয়লা সবসময়ই কালো হয়। অশিক্ষার মানুষ অন্ধকারেই থাকে।

আর আমাদের আলেম ওলামারঅ সমাজ পরিবর্তনে এমন কোনো কাজ করতে পারেনি যে লোক তাদের কাছে যাবে। কালকে যদি আপনের শায়খ শাফীরে মন্ঞ্চে নিয়ে যান আর জাফর ইকবাল বা আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদকে মন্ঞ্চে নেন তাহলে দেখবেন আলোকিত সমাজ সবাই কার কথা শুনবে কারন এরা সমাজের জন্য এমন কিছু করেছে যা দিয়ে কয়েক দশক ধরে চলা কুসংস্কার, পানিপড়া, হিল্লা বিয়া, ফালতু ফতোয়ার পরিমন্ডল থেকে বের হয়ে মানুষ নতুন করে ভাবতে শিখেছে আর এটা নিয়েই মোল্লা কুকুরদের সবচেয়ে বড় ভয়।

আর কোরান জানার জন্য আপনার আলেমদের কাছে যেতে হবে কেন? আপনি অনুসরন করতে পারেন কিন্তু আলেম ওলামা যেই বদনা দিয়ে শৌচকার্য করবে সেইটাও করতে হবে এই কথাটা কে বলছে? আপনার মধ্যে শিক্ষার আলো থাকলে কোরান শরীফ সকল মানবজাতীর জন্য খুব স হজ ভাবেই নাজিল হয়েছে এবং কোনো কিছু যদি অস্পষ্ট থাকে তাহলে তার জন্য আছে হাদীস। আর বাতিল হাদীস খুজবার জন্য আপনার দরকার কোরআনের সাথে কন্ট্রাডিক্টরী এবং আধুনিক বিজ্ঞানে ভুল প্রমানিত সেগুলো বাদ দিলেই হয়ে যায়। আর আমার পাশের বাড়ি যদি ডিস্কোতে গিয়ে ইসলাম পালন করে তার জন্য আপনি তাকে বলতে পারেন এটা না করতে, টার ঘাড় ধরে কল্লা নামানো বা তাকে বোমা মেরে উড়াতে পারেন না অথবা তাকে কাফের বলতে পারেন না। কারন কাজটা আল্লাহর, আপনার না। ইসলামে কিন্তু এটা খুব ভালোভাবেই বলে দিছে।

আর যারা মাদ্রাসার উচ্চ আলেম বা বেদ চর্চায় বিদগ্ধ পন্ডিত, সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের জ্ঞানের বিশদ গবেষণায় সহায়তা করা হোক। যাতে তারাই সরকারের এমিকাস কিউরি হয়ে জনগণকে পথ দেখাবেন।


দ্বিমত। কারন আপনি যাদেরকে দিয়ে গবেষনার কথা বলতেছেন তারাই কিন্তু এতরকম বিভেদের সৃষ্টি করেছে। কাওমী মাদ্রাসা গুলো আলেম মাদ্রাসাগুলোকে দেখতে পারে না, ইবতেদায়ী বিলুপ্তির পথে। হুজুররা পার্ট টাইম বিজনেস হিসেবে এতিমখানা খুলে নিজের ভূড়ি বানায় আর এতিমদের উপর অকথ্য নির্যাতন করে (দুয়েকটা আছে যেগুলো বানানোই হইছে বড়লোকের পোলাপানদের জন্য সেগুলোকে উদাহরন হিসেবে দিবেন না প্লিজ তাহলে আপনাদের এসব বিদায়াত চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবো কিন্তু) আপনি কি এদেরকে দিয়েই গবেষনা করাতে চান? ইজ্জত মারছে!

সবচেয়ে ভালো হয় সকল মাদ্রাসা বন্ধ করে যতরকম আলেম ওলামা আছে তাদের সবাইকে ক্যাটাগরী তৈরী করে একটা মান দন্ডে আনা এবং তাদেরকে শুধু ধর্মীয় শিক্ষার নামে সীমাবদ্ধ রেখে জাতীয় ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় গঠন করে সকল মাদ্রাসাগুলোকে এর আন্ডারে আনা এবং এসব ভালো শিক্ষিত হুজুরদের ধর্মীয় শিক্ষার সাথে সীমাবদ্ধ রেখে ভালো সিলেবাস গঠন করে অনেকটা ভোকেশনাল কোর্স হিসেবে ভার্সিটির পোলাপান যারা ৪র্থ বর্ষ পাশ করবে বা পাশ করে ফেলেছে তাদেরকে বাধ্যতামূলক মাদ্রাসা স হ সকল স্কুল কলেজে ১ বছর পাঠদান হিসেবে পার্ট টাইম চাকুরী দিলে দেখবেন খুব অল্প ইনভেস্টে বেকারত্ব যেমন কমবে তেমনি এসব মাদ্রাসা পোলাপানের উৎকর্ষ খুবই ভালো হবে। ধর্ম কখনোই তখন বিজ্ঞানের সাথে সংঘাতে যাবে না!

৮| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

কাফের বলেছেন: বাঙালী জাতীর আর একটা সমস্যা হইলো যে যে দল সমর্থন করে সেই দলের নেতা নেত্রী বা গুরুদের প্রকাশে না মনে হইলেও অবচেতনে ইশ্বর জাতীয় কিছু মনে করে। তারা যে কোনো খারাপ কাজ করতে পারে বা ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারে এইটা তাগো চোখে আঙ্গুল দিয়া দেখাই দিলেও মাইনা নিবো না।

১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: চামচা বা দালাল---- এই শব্দটা এদের জন্যই প্রযোজ্য!

৯| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

কোহকাফের বাসিন্দা! বলেছেন: এইবারের ঘটনায় আবার কইতে ইচ্ছা করতাছে, মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্হায় পরিমার্জন দরকার। যা আছে সব থাকুক, সাথে বাস্তব জীবনের সাথে দরকারি আচারআচরণের সাথে পরিচয় করায়া দেয় এমন জিনিষ ইনক্লুড করা দরকার।

করলে অন্তত পলিটিকাল হারামীগুলারা এই বেশিরভাগ নিরীহ মানুষগুলারে এমনে ঘোল খাওয়াইতে পারত না।

১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাঙ্গালীর একটা সুন্দর চরিত্র হলো ভোটের সময় ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা দরে নিজেকে বিক্রি করে এবং ভোটের পর সেই একই লোকের সাঙ্গ পাঙ্গরা যখন তাকে বাশ দেয় তখন তাকে গালি গালাজ করে। আবার যখন ৫ বছর পর আবারও ভোট আছে তখন সেই সেম রেটে আবারও ভোট দেয় এবং পুনরায় বাশ খায়।

গ্রামে গন্জ্ঞে এই ঘরানার লোক বেশী বলেই হাসিনা খালেদার মতো জোচ্চর এখনও বাঙ্গালীর ঘাড়ে ঘোল ঢেলে যাচ্ছে!

১০| ১১ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:০০

অনির্বাণ রায়। বলেছেন: হুম , নেক্সট হিট লিস্ট এ আপনার নাম নাস্তিক হিসেবে ঢুকায়ে দিবেনে /:)

পোস্ট এ প্লাস

১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমারে কেউ কিছু কইয়া কেউ কখনো কোনো সুবিধা আদায় করবার পারে নাই!

১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: লেখা ভয়ংকর !!!


পোষ্টে +++

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: বাবিরে আংগ লগে হরিচয় করা দেন! B:-/

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: নেহিইইইইইই :-&

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.