নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাওলানা তেতুল মিয়া এবং প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইন-১

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩৭



একদা কুনো এক তেতুল মিয়া মাওলানাগীরি কইরা সারাজীবন হঠাৎ ৯৪ তম জন্মদিনে আবিষ্কার করিলো যে তার দিমাগ বুলেটের গতিতে ভ্রমন করিতে লাগিছে। তো দিমাগের এই গতিতে নিজের দেহখানার মধ্যে আটকাইয়া না রাখবার পাইরা রাইট বিরাইতে বাসনা হইলো আইনস্টাইনের মতো একখান তত্ব দেওনের।যদিও আমাগো গ্রাম বাংলায় তত্ব দেনেওয়ালা মাওলানা আকিজ বিড়ির ফ্যাক্টরীর গোডাউনে থাকা বিড়ির চাইতে বেশী আর বাঙ্গালী এইসব তত্বও খায়ও ভালো সে হিসাবে মাওলানা শাফে তেতুল মিয়া ডিজিটাল যুগে দিলো টান "তেতুল তত্ব" নিয়া!

আল্লাগো, পুরা উরস মাহফিল ভাইসা গেলো আর পুরা দেশে সুনামী হইয়া তত্ব ছড়ায় গেলো। কিন্তু কি ছিলো সেই তত্বে যার ঠেলায় দেশবাসী লুলের সাগরে হাবুডুবু খায়।

তেতুল তত্ব অনুসারে মাইয়া মানুষ মাটির তৈরী হইলেও খাইতে নাকি তেতুলের মতো। এইজন্য পোলামানুষ মাইয়া মানুষ দেখলেই লোলে রাস্তায় ভিজায় ফেলায়।

আর জগতের কিনা জানি না বাংলাদেশে নাকি অখন পুরুষ পোলা পয়দা হওয়া বন্ধ হইয়া অখন নাকি দরকে দর মাইয়া মানুষ পয়দা হইতাছে। যদিও গ্রাম বাংলায় বাটি চালান দিলেও তেতুল গাছ খুজে পাই না। এইটাই মূলত তেতুল তত্বের সারাংশ।

আমি অখন বেকার মানুষ কি করি, তেতুল তত্ব নিয়া রোজার মাসে লুল ছাড়াই ঘাটাঘাটি শুরু করছি। কথা হইলো এতো কিছু থাকতে হঠাৎ আমি তেতুল তত্ব নিয়া লাগলাম কেন এইটা নিয়া যদি কেউ ডিবির মতো তদন্তে নামেন তাইলে আমি আগেই কইয়া রাখি। দুনিয়ার উত্তর গোলার্ধে টানা ২০ ঘন্টা রোজা রাইখা ৪ ঘন্টার মধ্যে ইফতারী সেহরী আর তারাবী পইড়া কেমনে বাচুম সেইটা জানি না। তাই তলে তলে তেতুল তত্ব নিয়া নাড়াচাড়া করি আর লুল গিলতে থাকি, কারন ৩০ রোজার পর ঈদের নয়া ড্রেস পড়নের লিগা হইলেও বাইচা থাকন দরকার।

আজকের পোস্টের মূল উদ্দেশ্য হইলো

"আমাদের জন জীবনে তেতুল তত্বের ভূমিকা আর আগামী বছরের নোবেল কমিটিতে তেতুল মিয়ারে নোবেল পুরষ্কারের মনোয়ন"

কারন ১:

ধরেন আপনি বিয়া করছেন। সুন্দর একখান শালী সহ। বিয়ার আগে যদিও আপনে আপনের বন্ধু বান্ধবগো কথা দিছেন যে তাদের ঘাড়ে তাহাকে ঝুলাইবে তবুও আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে সাথে শালীর প্রতিও বিশেষ নজর দেন। অখন এইখানে দুইটা ঘটনা ঘটতে পারে। আপনে আপনের শালীরে দেখলে লুল পড়ে আর লুল পড়ে না।

যদি লুল না পড়ে তাইলে কইতে হয় আপনি কঠিন স্ত্রী ভক্ত। আপনের মা বাবা আর স্ত্রীর মা বাবার জন্য আদর্শ পুত্র এবং বন্ধু মহলে আপনার সুনাম অক্ষুন্ন এবং আপনাকে সঠিক শিক্ষা দিয়াই বড় করা হইছে। যদিও সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিয়া বড় করনের দায়িত্ব কার? পিতা মাতার। যদি তারা এইটা না করে তাইলে কি হবে? হাশরের ময়দানে এইটার জবাবদীহি করতে হবে।

যদি লুল পড়ে তাইলে কইতে হয় আপনে সুযোগ পাইলেই যেমন হুট কইরা লোডশেডিং হইলেই শালীর গায়ে হাত, মার্কেটিং নিয়া যাইবেন বইলা গাড়ীতে নিয়া ডিকটিং ডিশটিং আরও কত কি! তাইলে আপনে দেখা যাইতেছে বিশ্ব লুইস আর স্ত্রীর কাছে আপনে একজন লম্পট আর আপনার বাবা মা যদি ভালো হইয়া থাকে তাদের কাছে হতাশার পাত্র। বন্ধু বান্ধব অলটাইম তার কাছ থিকা দূরে দূরে থাকে এবং পারলে তারা তার পরিবারের লোকজন নিয়াও দূরে থাকে কারন আপনে সমাজের ক্যান্সার।

তাইলে কার শাস্তি হওন উচিত আপনের না আপনের শালী স হ ঐ তার বৌ এর? কমন সেন্স খাটান!


কারন ২:

আপনে হয়তো কইতে পারেন শালী বাদ দেন মাইয়া মানুষ যদি ছুটোখাটো ড্রেস পইড়া ঘুরে অথবা সেক্সী কাপড় পড়ে তখন টিন এজ পোলা বাদ দেন। হুজুর ৩০ দিন রোজা রাখনের পরও তার রোজা স হ ওজু সামলাইতে পারে না। কথাটা সত্য। গরম দেশের পোলাগো সবকিছু হট থাকে, মাথা অল্পতে গরম হয়, এইটা জেনেটিক এবং ভৌগলিক। রোজার মাস আল্লায় দিছে সংযম শিক্ষা আর বৌ এর থিকা দূরে থাকনের শিক্ষা, কিন্তু রোজার পর তো তেমন কিছু কয় নাই (নাকি কইছে? তেতুল তত্বে এইটা নিয়া আলোচনা যদিও করা হইছে যেইটা নিয়া কারন ৩ এ আলোকপাত করা যাবে)।
এদিকে সারিকা, প্রভা, শখ, চৈতীরা যা শুরু করছে তাইলে মাথা ঠিক রাখি কেমনে?

কথায় কিন্তু যুক্তি আছে। খালি যুক্তি না, প্রমানও আছে। এই জন্যই তো দিনাজপুরে আজকাল ডবকা সুন্দরী গাই গরুকেও পোলাপান একলা পাইয়া ধর্ষন করতেছে এবং ইসলামে ডবকা গাই ধর্ষন নিয়াও তেমন কিছু বলা নাই (যদি বলা হইতো তাইলে শের এ কুলি শফি মিয়ার তত্বে তা ধরা দিতো)।

কথা হইলো আমরা সব এসলামিক স্বপ্নে বিভোর। দেশে ইসলাম কায়েম হইলে কোনো গ্যান্জ্ঞাম থাকবো না। কোনো কষ্ট থাকবো না, খালি শান্তি আর শান্তি। আর মরার পর সব টুক কইরা বেহেশতে চইলা যাইবো। বেহেশতে গিয়া কম কইরা হইলে ৭০ খান অসাম হুর পরী আর যারা সমকামী হুজুর তাগো লিগা কিছু সংখ্যক গেলমান, আর কি চাই!

আবার অনেকে তো বইলাই বসেন যত কারন ঐ পর্দা প্রথা না থাকনের কারনেই। এইজন্যই দেখেন সৌদীতে ধর্ষন হয় না, আর আমেরিকায় মাইয়া মানুষ পথে ঘাটে ধর্ষন কইরা ছিড়া ফেলতেছে টিস্যু পেপারের মতো। পশ্চিমা বিশ্ব এমনকি শয়তানের দেশ ইহুদী ইসরাইলে তো মাইয়া পয়দা হওনের পরই ধর্ষন করা হয়। আহ! কি সুন্দর রূপকথা!

:ভাই এলা থামেন, বহুত কইছেন! মিছা কথা কওনের একখান লিমিট আছে।

যেই দেশে হুদুদ আইনের মতো শরীয়তি আইন ফলো করা হয় সেইখানে ধর্ষনের অফিসিয়াল রেকর্ড না থাকনেরই কথা। যদি কন কেমনে তাইলে আসেন হুদুদ আইন নিয়া দুইটা বাতচিত করি।

হুদুদ আইন:

এই আইন অনুযায়ী শুধুমাত্র সাক্ষী হিসাবে প্রত্যক্ষদর্শী দরকার। এইটা না হইলে হবে না। এবং ইসলামিক আইন অনুসারে দুইজন হইলেও সৌদী হুদুদ মতে ৪ জন। এক্ষেত্রে অবশ্যই দুই জন পুরুষ হইতে হইবে। দুইজন পুরুষ না হইলে ১ জন পুরুষ আর দুই জন নারী এই অনুপাতে। কারন মাইয়া মানুষ স হজেই অন্য দিকে মন ঘুইরা যায় এবং জজ যদি চায় মাইয়া মানুষের সাক্ষী বাদও দিতে পারেন।

কথা হইলো যখন একজন নারীকে এক পোলা ধর্ষন করতেছে তখন দুইজন পোলারে সেইটা দেখতে হবে। বোঝেন ঠ্যালা।

আরও কাহিনী আছে, নারীরে ধর্ষন করছে এইটা প্রমান করলেই আপনে খালাস না। নারী ধর্ষনের আগে কি করছে? যদি ছোটোখাটো জামা পইরা ঘুর ঘুর করে অথবা এমন কোনো ইশারা ইঙ্গিত করে যা দিয়া আপনে ধর্ষনে প্রলুব্ধ হইবেন তাইলে সারছে। ধর্ষন কারী ৭০০ দোররা বা মৃত্যুদন্ড পাইলে মাইয়ার কপালে অন্তত ২০০ খান দোররা লেখা থাকবো। বোঝো ঠ্যালা।

যদিও অনেক ছাগুটিক আর ইসলামিক আন্দোলনের স্বপ্নে বিভোর এইটাই খালি কয় ধর্ষনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যু দন্ড আর তো কেউ দেয় না, কিন্তু কেউ এইটা কয় না যে ধর্ষন পারলে প্রমান কর আর প্রমানের পর ধর্ষিতার কুনো দোষ আছে কিনা সেইটা খুইজা বাইর কর! একেতো ধর্ষিত হইছে পরে দোররার মাইর বা পাথরের গুতা! ভাই মাফও চাই, দোয়াও চাই। একবার ধর্ষন হইছে আরেকবার কইরা যাও।

[সমস্যা হইলো কোরানে আর স হী হাদিস গুলানে ধর্ষন হইলে কি হইবো সেইটা বলা আছে, কিন্তু ধর্ষন কি বা কুন স্তরে তা প্রমান করা হবে সেইটা বলা নাই। বলা নাই বৈজ্ঞানিক পন্হা কুনো অবলম্বন করা হবে কিনা সেইটাও বলা নাই কারন তখন তো এইসব আবিস্কারও হয় না। এখন কুনো নাস্তিক যদি খাড়ায় কয় খোদা তো সব জান্তা তাইলে ভবিষ্যতের আবিস্কার নিয়া সেইটা কেনো বলে নাই, তাইলে কমু আমি জানি না, পারলে খোদারে জিগাও। আর আমাগো মোটামাথার কাঠমোল্লা আর ধর্ম ব্যাবসায়ী গুলান যারা কোনো দিন কোরান হাদিস কিয়াস মিয়াসের বাইরে যায় নাই তারা এইসব দিয়া ইসলামী আইন টারে যে আপডেট করবো সেই মাথাটাও তাদের নাই। কোরান হাদিস অনুযায়ী কিন্তু সব ঠিক আছে কিন্তু ইসলামী আইন যেসব কিয়াস, ফিকহ হাবিজাবির উপর দাড়ায়া আছে সেইটা নিয়াও কুনো মাথা ব্যাথা নাই বইলাই ইসলামী আইন আসলেই বর্বর এখন।]

পাশ্চাত্য আইন:

পাশ্চাত্য আইনে ধর্ষন বা নারীর উপর নিগ্রহের সংজ্ঞা দিতে হইলে উকিল হওনের দরকার নাই তয় আপনেগো একখান উদাহরন কই। যারা মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানীতে চাকরী করেন তারা একটা ব্যাপার জানেন যে যদি আপনার কোনো মহিলা স হকর্মীকে এমন কোনো এসএমএস বা ইমেইল বা কথা বলেন যেটা তার লিঙ্গের উপর খারাপ দিকে যায় অথবা এমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায় প্রমান সম্বলিত যেখানে আপনি তাকে সামান্য তম যৌন নি গ্রহ করেছে, আপনাকে তখনই ক্লোজড করে আপনার বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে এবং তার জন্য প্রত্যক্ষ দর্শী যদি প্রয়োজন পড়ে না হলে যাবতীয় ডকুমেন্ট থেকেও যদি প্রমানিত হয় তাহলে আপনি সাজা পেতে বাধ্য।

রাস্ট্রীয় ক্ষেত্রে পশ্চিমা বিশ্বে যদি কোনো নারী ফিজিক্যাল এভিডেন্স নিয়ে কেস করে তাহলে তার বিরুদ্ধে তখনই জামিন যোগ্য ওয়ারেন্ট ইস্যু করে জেলে আটকানো এবং ১ থেকে ২ সপ্তাহের মধ্যে কেস ক্লোজড। এখানে কোনো মেয়ে যদি ন্যুড বীচে নেংটা হইয়া শুইয়া থাকে, তার ধর্ম, কর্ম কোনো ব্যাপার না, তার অনুমতী ব্যাতিত কেউ যদি ছবি তোলে, পুলিশে বললে তার খবর আছে। আর কেস প্রমানের জন্য ১ জন পুরুষ পোলা বা দুইজন মাইয়া মানুষের তা উপভোগ করার দরকার নাই। যোনীপথে স্পার্মের ডিএনএ বা তার ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়াও বেশ ভালো ভাবেই প্রমান করা যায়।

এইজন্য রাত ২-৩ টা বাজেও একটা মেয়ে তার কাজ কর্ম শেষ করে নির্বিঘ্নে পুরো একটা ট্রেনে স হজেই বাসায় যাইতে পারে। কেউ একটা টোকা পর্যন্ত দেয় না। কারন এইসব দেশের আইনে ধর্ষনের সংজ্ঞা সেভাবেই করা হইছে আর আইনে এতোটাই তাদের অধিকার নিশ্চিত করা হইছে যে কোনো অকারেন্স হবার সাথে সাথেই পুলিশে ফাইল করা হয়। আর অপরাধীর সাজা হবার পর মেয়েটা কি পোষাকে অথবা ইঙ্গিত ইশারা কোনো প্রশ্নই আসে না।

তবে সমস্যা হইলো এইসবের শাস্তি মৃত্যুদন্ড না তাই এইটা নিয়া ইসলামিক লোকজন খুবই গর্বে গর্ভবতী হয়ে যায়। পর্দা প্রথার গুন গান গাইতে গাইতে মুখে ফেনা উঠায় ফেলায়। কিন্তু তাদের জন্য কিছু কথা:

লিংকু খানা সৌদীর আল হায়াত পত্রিকার: ১৪ বছরের এক মাইয়ারে নষ্ট করা হইছে এবং সৌদীতে এসব অহরহ যদিও বিচার ব্যবস্হা কড়া কিন্তু কথা হইলো কাঠমোল্লারা স হজে সব কেসের সমাধানও করতে পারে না তার উপর হুদুদ আইনের কেরামতী তো আছেই। আরও একখান লিংকু লন যেইখানে এক ইমামের আকাম আছে।

এখন কমনসেন্স চিন্তা করেন যেসব দেশে পান থেকে চুন খসলেই ধর্ষন বইলা ধইরা নেয় সেই দেশে ধর্ষনের হার আর যেই দেশে ধর্ষনের উপযোগী আইন বানিয়ে উল্টা ধর্ষিতাকে শাস্তি দেয়ার রেওয়াজ সে দেশের ধর্ষনের সংখ্যার সাথে তুলনা করলে চলে?

আফসোস আইজ পর্যন্ত কেউ এই পয়েন্ট খানা নিয়া রিসার্চ করলো না। আর কোনো শিক্ষিত সভ্য দেশে ধর্ষনের বিচারে উল্টা আদালত ধর্ষিতাকে প্রহারের আদেশ দেয় এই বলে যে তার পোষাক যৌনতার পর্যায়ে গেছে।


তাই ধর্ষন দিয়া আপনি যদি মুসলিম দেশ গুলার পরিসংখ্যান খুজতে যান পাইবেন না। কারন:

১) বাল্যবিবাহ এইখানে ইসলামি প্রথা মতো রাস্ট্রিয় ভাবে স্বীকৃত
২) বৌ পেটানো এখানে পৌরুষত্বের ব্যাপার
৩) ইরানের মুতা বিবাহ আর আফগানিস্তানের বাচ্চে বাজী এদের ঐতিহ্যের অংশ।
৪) অনার কিলিং পাকিস্তান আর তুরস্কে সামাজিক ভাবে স্বীকৃত একটা ব্যাপার।
৫) সৌদীতে হেরেম শরীফের কালচার ব হু আগে থেকেই চালু। ৪ বিয়া, ৮ উপবিবাহ আর কত কি কাহিনী।

তাইলে আসল চিত্র কই পাইবেন?

এই লিংকু দেখেন। আর যারা ইসলামী আন্দোলনের স্বপ্নে গর্ভবতী তাগো গালে দুইট্টা চটকানা লাগান যে সত্য কিভাবে এরা লুকায়া রাখছে। বর্তমান প্রচলিত ইসলামিক শাসন ব্যাবস্হা গুলোর ভয়াবহ দিক জানতে এখানে ক্লিক করুন।

সবশেষে আরেকখান লিংক দিলাম যেইখানে আল্লাহ আকবর বইলা কেমনে খ্ষিষ্টান নারীদের ওপেন রাস্তায় ধর্ষন করা হইতেছে।


বইলা রাখি এই ধর্ষন জায়েজ করনের জন্য মুরসীর গৃহপালিত মুফতি ফতোয় দেয় অশ্লিল পোষাকে ঘোরা খ্রিষ্টান নারীদের ধর্ষন জায়েজ।

চলবে........

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪০

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
ভাল লেখছেন।
অনেক কষ্ট করে রেফারেন্সগুলো সংগ্রহ করেছেন। এগুলো দরকারের সময় কাজে লাগানো যাবে। এইজন্য প্রিয়তে রাখা। ধন্যবাদ

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা ভূমিকা।

একটা কথা বইলা রাখি। কোরান হাদিসে আল্লাহ নির্দেশনা দিসেন আর ফলাফল কি হবে সেটা বলছেন। আসলে ইসলাম নিয়া সমস্যা নাই, সমস্যা হইলো অশিক্ষিত ভন্ড পেডোফাইল ধর্ম ব্যাবসায়ী আলেম ইমাম মুফতি ইসলামটার মধ্যে আসল জিনিস রাইখা নকল বাতিল হাদিস দিয়া গইড়া তুলছে এই ইসলামী আইন যাকে বলি শরিয়া আইন। এই আইন এতটাই ভয়ন্কর যে একবার চেপে বসলে সে দেশ ধ্বংস হয়ে যায় যেমন ইরানের মতো। আর যেসব দেশ প্রতিবাদ করে সেসব দেশে এই আইন চলে যায় আস্তাকুড়ে যেমন মুরসী। মধ্যপ্রাচ্যের ভন্ড রাজনীতিবিদগুলা এই ইসলামী আইন নামের বর্বর আইন যা ইসলামের সাথেও যায় না অনেক সময় তাদের জন গনদের উপর অত্যাচার চালানোর জন্য তৈরী করছে।

ভাবতে কষ্ট লাগছে সামনে এমন দিন আসবে যখন আমরা কেদেকেটেও এই ভয়ন্কর ফাদ থেকে মুক্তি পাবো না।

আমার এই সিরিজটা বর্তমান প্রচলিত ইসলামী আইনের বর্বর দিকগুলো আর কেন এসব অকার্যকর সেটা প্রমান করা রেফারেন্স স হ!

ধন্যবাদ!

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪৭

আলফা-কণা বলেছেন: atu chomotkar ekta lekha , expect korchilam onek din jabot..... dui chokhe kathmolla shoytan gulire dekhte parina....Allahpak oder ke hedayat korrun,,,,,

কথা হইলো যখন একজন নারীকে এক পোলা ধর্ষন করতেছে তখন দুইজন পোলারে সেইটা দেখতে হবে

ay jinish ta bhy,kemne hoy,,,, konovabe e tu logical mone hoy na,,,,

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, আসলে কাঠমোল্লারা সবকিছুই ইলজিক্যাল কাজ করে। আমার এই পোস্ট আসলে ইসলামের বিরুদ্ধে না। অশিক্ষিত কাঠমোল্লাদের হাতে পড়ে বছরের পর বছর হিল্লা বিয়া থেকে শুরু করে পানি পড়া, পীরের পূজা এমনকি বড় বড় আলেমদের মত পার্থক্য থেকে সৃষ্ট ফেতনা গুলোর উপর গড়ে ওঠা একটা উদ্ভট এবং অযৌক্তিক ইসলামীক শাসনব্যাবস্হা গড়ে তুলেছে যার মাশুল দিচ্ছে সেদেশের আম জনতা।

আমরা এখনও সৌভাগ্যবান এরকম চরম পেডোফাইল, মানসিক রোগী দ্বারা পরিচালিত না। এই পোস্টে অনেকেরই কমেন্ট দেখবেন যারা আমাকে সরাসরি নাস্তিক বলে গালাগাল দেবে এবং তারা কোনো পাল্টা যুক্তিও দেখাবে না। কারন সে যোগ্যতা তাদের নেই।

যাই হোক, মানসিক রোগীদের হাতে বানানো শাসন ব্যবস্হাগুলো ইলজিক্যাল হবে এটাই স্বাভাবিক।

ধন্যবাদ। পরের পর্বে আরও দেখানোর চেষ্টা করবো এসব মাদ্রাসা পাশ মানসিক রোগীদের হাতে ক্ষমতা গেলে দেশে কি অরাজকতা বয়ে যাবে!

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

শাহ নেওয়াজ বলেছেন: নাস্তিক ভাই, ডেইলি মেইল দ্যাখেন তাহলে বুঝবেন, যে আসলে লালা বাহির হয় কিনা। কারন আপনাদের কাছেতো আলেম মানেই ধর্ম ব্যাবসায়ী। সামুতেও আছে, আপনার আগের পোস্ট দ্যাখেন। কারন আপনারা খালি ইসলাম এর বিরুদ্ধে কিছু পেলেই আদা জল খেয়ে নামেন।

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আল হায়াতের লিংক কি চোখে পড়ে নাই মানসিক রোগী? নাকি কানা?

কোন জায়গায় ইসলামের বিরুদ্ধে লিখছি দেখা নাইলে থাপড়াইতে থাপড়াইতে জায়গায় প্যান্ট ভিজায় ফেলমু শয়তান।

আর ইসলামের বিরুদ্ধে আমার কোন পোস্ট আছে মিথ্যুক? রোজার সময়ে মিথ্যা বলস কোন সাহসে?

আর পারলে রেফারেন্স স হ যুক্তি দে নাইলে উল্টা পাল্টা কথা বন কর!

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩০

শাহ নেওয়াজ বলেছেন: Click This Link

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এরেই কয় অশিক্ষিত!

পোস্ট যে তুই বুঝস নাই বা পড়সও নাই এইটা ভালোভাবেই বুঝা যাইতেছে। পারলে আবার পর কি বিষয়ের উপর লেখা, তারপর লাগতে আয়!

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪১

শাহ নেওয়াজ বলেছেন: জি ধন্যবাদ, আমি ঠিকই বুঝেছি। তবে একটু টিজ করে আপনার প্রজ্ঞা যাচাই করলাম। মার্কস হচ্ছে ০০০০০০০০০। আর আপনার ভাষা এত নোংরা!? ছিঃ ছিঃ ছিঃ। বাই

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন জামাত শিবির কাঠমোল্লা, জঙ্গি, বঙ্গবল্টুর লীগের কুকুর নিয়া আমার ভয়াবহ এলার্জী।

আর আমি মুখ খারাপ তুই তোকারীতেই কিন্তু কারো বাপ মা পরিবার স্বজন বা জেন্ডার ডিসক্রিমেনশন নিয়া গালি দেই না যেটা তোরা করিস।

অখন যা ফুট!

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মান্ধরা বুঝতে চান না প্যারালাল ইউনিভার্স বা কোয়ান্টাম মেকানিক্স...

উনারা এটা বুঝেন যে রাস্স্তায় কোন মা-বোন বের হলে, তার শরীরের কত অংশ দেখা যাচ্ছে.........।

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্যারালাল ইউনিভার্স, কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স মানে? বর্বর কাওমী মাদ্রাসা গুলান যখন আপেক্ষিকতা পড়ায় তখন কয় ইহুদি বিজ্ঞানী আল্লার সৃষ্টির এই ঘটনা আবিস্কার করছে কিন্তু এর সঠিক ব্যাখ্যা নাকি আল্লাই কইতে পারবো। তবে স হজ ভাবে শিখতে হইলে নাকি মিরাজের ঘটনাই প্রকৃষ্ট উদাহরন।

যারা এইভাবে বিজ্ঞান বুঝায় আর আসল বিজ্ঞান বলতে ঈদের চাদ দেখা আর মাইয়া ঋতুস্রাব আর কুন সময় তাগো লগে এবং কেমনে স হবাস করলে ইসলামিক পোলা (নট মাইয়া) পয়দা হইবো (এই এক্স ওয়াই ক্রোমোজোমের ঘটনা এইজন্য বিশদ শিখায় না কারন এইখানে নাকি আল্লাহর কুদরতেই কুনো কথা বলে না) সেইটারে বুঝায়, তারা তো রাস্তায় বাইর হইলে মাইয়াগো সতর কতটুকু দেখা শুধু এইটা দেখবোই। আর তাইতো উঠতি বয়সে বেশীর ভাগ হয় পেডোফাইল নাইলে হোমো হয়!

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৫

শাহ নেওয়াজ বলেছেন: আপনি মনে হয় কিছুটা উগ্রপন্থী? আপনার কাছে সবাই খারাপ। আমরাতো অন্ধতা পছন্দ করিনা। আপনি আমাদেরও গালি দিচ্ছেন।

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি উগ্রপন্হি না, আমি সন্ত্রাসী। রাস্তার মোড়ে খাড়াইয়া জামাত শিবির আর তোদের মতো মৌলবাদী পাইলে দুই ঠ্যাং টান দিয়া ছিড়া ফেলাই।

যুক্তি দিবি? আয়....রেফারেন্স ছাড়া একটাও যুক্তি দিবি না। যেহেতু পোস্টে আমি রেফারেন্স দিছি সেহেতু তুইও দিবি।

দেখি তুই কেমুন শিক্ষিত!

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০১

চলতি নিয়ম বলেছেন: উদাসী ভাই, অনেকদিন পরে যে? আছেন কেমন?

ছিলা মুরগি, ছিলা কলা আর সর্বশেষ তেতুল মিয়া X(( X(( কি আর বলব। তেতুল ত্বত্তে বিশ্বাসী ছাগলে দেশটা ভইরা গেলো। এইগুলার মায়েদের জন্য কষ্ট লাগছে।

তেতুল মিয়া যেই শব্দ গুলা ইউজ করছে সেগুলা কোনো মানুষের কল্পনাতে আসতে পারে বলে আমার বিশ্বাস হয় না। জেনা, খাসি, বাচ্চা দানি সেলাই.....

আর এইগুলাকে জাস্টিফাই করার জন্য সামুর প্রায়৭৫% ব্লগার!! ই উঠেপড়ে লেগেছে। সো মেসেজ ইজ ক্লিয়ার।

@ হ নেওয়াজ, তেতুল মিয়ারে আগামীবার মেডিসিনে নুবেল দেয়া হোক, কিবলেন? লালা ত্বত্তের আবিস্কারের জন্য =p~

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দুঃখের বিষয় হইলো আগেকার প্রজ্ঞা দ্বারা পরিচালিত অনেক ব্লগার এখানে ব্লগিং ছেড়ে দিয়েছে ঠিক এই কারনে যে হঠাৎ করে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে একটা খারাপ পরিবর্তন আসছে।

খারাপ পরিবর্তনটা হলো এরকম মানুষ এক সময় ইসলামী জঙ্গিবাদ এবং দুর্নীতি থেকে মুক্তির জন্য তথাকথিত ভারতীয় দালাল স্বাধীনতার কথিত শক্তিকে ক্ষমতায় আনে। সমস্যা হলো তারা এতটাই নিকৃষ্ট যে মানুষের বেচে থাকা দায় হয়ে গেছে। তাই মানুষ এখন সেই মৌলবাদ আবার জঙ্গিবাদকেই প্রশ্রয় দিচ্ছে আর তাই এসব পেডোফিলিজম এবং ধর্মীয় গোড়া স্যাডিস্টিক লোকদের সমর্থন দিচ্ছে!

একটা কথা কি জানেন? একিউট স্কিৎজোফ্রেনিকের চিকিৎসা না থাকলেও তাকে নিয়ন্ত্রন করা যায় কিন্তু জঙ্গী আক্রান্ত এসব শয়তানদের কোনোভাবেই আপনে চিকিৎসা বা নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন না। এই জন্যই তো প্যাট্রিয়ট এক্ট বা ড্রোন দিয়ে জঙ্গী নিধন করে যুক্তরাষ্ট্র। এই জন্যই বাংলা ভাই আর শায়খ আব্দুলের জন্য তড়িঘড়ি করে ফাসি!

আর শাহনেওয়াজরা হলো এসব বাংলা ভাই আর শায়খদের রেখে যাওয়া বীজ যাদের নতুন শেল্টার হলো জামাত শিবির আর হেফাজতে কুকুর

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++ ও প্রিয়তে ।

যারা পোশাকের দোহাই দিয়ে ধর্ষণকে সমর্থন করে আর ইউরোপ আমেরিকায় ধর্ষণের পরিমাণ বেশী, সৌদি - ইরানে ধর্ষণের পরিমাণ কম বলে তর্ক করে আমার কিছু পোষ্টে তাদেরকে এই বিষয়ে সংক্ষেপে কিছু বলেছিলাম । আপনার পোস্ট আরও বিবৃত । ভালো লিখেছেন ।

ইসলাম নিয়া কোন সমস্যা নাই । কিন্তু ইসলামকে অপব্যাখ্যা দেওয়া শয়তানগুলারে দুই চোখে দেখতে পারি না ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই পোস্টে ইসলাম নিয়া কিছুই লিখি নাই, কিন্তু আপনি দেখবেন পোস্ট না পড়েই তারা আমাকে নাস্তিক বানাবে। ইদানিং হিন্দু বানানোর ট্রেন্ডও লক্ষ্য করা যায়। কারন ওদের কাছে শফি বা জামাত শিবিরই ইসলাম। হাদিস কোরান না। এটাও এক ধরনের পীরবাদ!

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: Rasulullah (sallallahu-alayhi-wasallam) said: "That man is not from us (Muslims) who does not respect our elders, neither shows mercy on our young ones nor appreciates the Alim (scholar of Deen amongst us)" - Targheeb (al-I'tidaal of H.Shaikh)

অর্থঃ যে আমাদের বড়দের সম্মান করে না, আমাদের ছোটদের স্নেহ করে না, আলীমদেরকে ইজ্জত করে না, সে আমার উম্মাতের অন্তর্ভুক্ত নহে।

Sayyidina Abdullah bin Abbas (RA) says: "Whosoever harrasses any Alim has caused trouble and pain to Rasulullah (sallallahu-alayhi-wasallam) and the one who causes trouble and pain to Rasulullah (sallallahu-alayhi-wasallam) has caused trouble to Allah" (al-I'tidaal of H.Shaikh)

অর্থঃ যে আলীমদেরকে অপমান করে, সে রসুলুল্লাহ সল্লালাহহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কস্ট দেয়। যে রসুলুল্লাহ সল্লালাহহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কস্ট দেয়, সে আল্লাহ কে কস্ট দেয়।

Click This Link

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: শেষ জমানায় কিছু প্রতারক সৃষ্টি হবে। তারা ধর্মের নামে দুনিয়া শিকার করবে। তারা মানুষের নিকট নিজেদের সাধুতা প্রকাশ ও মানুষকে প্রভাবিত করার জন্য ভেড়ার চামড়ার পোষাক পড়বে (মানুষের কল্যাণকারী সাজবে)। তাদের রসনা হবে চিনির চেয়ে মিষ্টি। কিন্তু তাদের হৃদয় হবে নেকড়ের হৃদয়ের মতো হিংস্র। (তিরমিজী)

ইংলিশে ট্রান্সলেট করে দেবো?

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

অনিক০০৭ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, কাঠমোল্লাদের প্রকৃত চরিত্র উদঘাটনের জন্যে ধন্যবাদ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মানুষ খারাপ কাজকে খারাপ বলতে পারে না। এবং আশ্চর্য্যের ব্যাপার কি জানেন, মানুষ তার খারাপ কাজকে ঢাকবার জন্য ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যাব হার করে। উপরে "বাঙ্গাল শিক্ষক" নিকের লোকটি এমনি এক হারামজাদা শয়তান যে নিজেদের অপরাধকে ঢাকবার জন্য নবী সাঃ এর হাদিস নিয়ে এসেছে!

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: দুই পাতা আরবী পড়ে, কোরআনের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে নিজের স্বার্থসিদ্ধির কাজে লাগায় বলেইতো এদের নাম কাঠমোল্লা। কিন্তু আফসোস হল এইসব কাঠমোল্লার জন্যই এখন ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন উঠে, অবিশ্বাসীরা নোংরা ভাষায় ইসলামকে, মুসলমানদের আক্রমণ করে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা সাধারন জিনিস ভাবার সময় আসছে। একজন মানুষ সে যদি ক্লাস ৬ পাশ করে সে একটা ব্যাপারে যে ভাবে বুঝবে একজন মানুষ যদি ইউনিভার্সিটি পাশ দেয় তার ভাবনাটা আরও গ্রহন যোগ্য হবে। তাদের ভাবনার তফাৎ অবশ্যই থাকবে।

যদি সমাজটা এখন কলুষিত মানুষের কবলে এবং সাধারন মানুষ মুক্তি চায়। মুক্তির জন্যই তারা চারদলীয় ঐক্যজোটকে আস্তাকুড়ে ফেলে দিয়েছিলো।

চারদলীয় ঐক্যজোটের সময় কিন্তু আইনস শৃঙ্খলা খুব ভালো ছিল, শেয়ার মার্কেটে অনেকেই ইনভেস্ট করে ভালো টাকা কামিয়েছে। তখন এরকম দেশের অর্থনীতি খারাপ ছিলো না। বিদেশী সাহায্য তেমন দরকার ছিলো অর্থনৈতিক মন্দার কারনেও। মনে পড়ে আইএমএফ তেলের দাম বাড়ানোর তাগিদ দিচ্ছিলো আসন্ন মুদ্রাস্ফীতি কাটানোর জন্য। সাইফুর রহমান তখন জাতীয় উন্নয়নের সাথে ব্যাংকের রিজার্ভ তথা ডলার দামের অভূতপূর্ন সমন্বয় করেছিলো যদিও বড় বড় নেতারা প্রচুর টাকা বিদেশে পাচার করেছে। কিন্তু তাতেও খুব একটা প্রভাব পড়েনি।

মানুষ স হ্য করেনি রাজাকারের গাড়িতে পতাকা, মুজাহিদ/নিজামীর শহীদমিনারে যাওয়া এমনকি মুক্তযোদ্ধাকে আই ই বি তে ডেকে এনে জুতাপেটা করা। তারেক রহমানের নিজস্ব দুর্নীতি থেকে কোকোর কোম্পানীর জাহাজে পাইকারী দরে মানুষ মরাটাও ভালো ভাবে নেয়নি।

মানুষ চারদলীয় ঐক্যজোটকে ছুড়ে ফেলেছিলো আরও ভালো থাকবার জন্য। আশায় ছিলো ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা যারা বলে, যারা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের কথা ধারন করে তারা আমাদের মুক্তি দেবে। কিন্তু বস্তুত কি হলো? ধর্ষনের পর ভিডিও এবং লীগের উল্লাস, লীগের নেতা থেকে শুরু করে এমপিদের দম্ভ এবং সন্ত্রাসী সাথে যোগ দেয় সীমাহীন দুর্নীতি দেশটাকে একেবারে তলানীতে ঠেকিয়ে ফেলে। চারদলীয় ঐক্যজোটে মানুষ যতটা ভালো ছিলো এখন তার থেকেও কয়েকগুন বেশী খারাপ।

তাই চেতনার ব্যাবসা বলেন বা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলেন অথবা বাটপার নেতা বঙ্গবল্টুর কথাই বলেন, মানুষের শেষ আশ্রয়স্হল নেই বলেই এই সব কুকুর টাইপ শফীকে মাথায় তুলে নাচতেছে এবং উপরের কমেন্টে দেখেন কিছু লোক তাদের কোনো যুক্তি নেই, মাথায় কোনো শিক্ষা নেই তারা গায়ের জোরে তর্ক করতে আসে। এদেরকে জুতিয়ে লাভ নেই কারন এসব জঙ্গী ভাবাপন্ন কুকুররা আজকে রাস্তায় নেমে দল বাধতে পারছে একমাত্র বঙ্গবল্টুর ফালতু আদর্শের দেশ কন্যা শেখ হায়েনার কারনেই!

১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

অপরিপক্ক বলেছেন:
মাওলানা শফী, তেতুল ও রাজার লবন বিভ্রাট

২৪ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একখান কথা কই। ধরেন আমারে একজন কইলো বাঙ্গালী হইলো "অপরিপক্ক" নামক ব্লগারের মতো গাছভূদাই।

এখন আপনে স হ্য করলেন এই বইলা যে বড় ভাই সে আমারে নূনের মতো পেয়ার করে তাই তার জন্য আমি আমার জাতী বাদ দেন নিজের পশ্চাদও উন্মুক্ত, তাইলে ভাই সরি আমি আপনের মতো গ্রেট চামচ বা গাছ ভূদাই না। কেউ আমারে দুইটা কটূ কথা কওনের আগে তার দুই কান স হ মাথাটা সামলাইয়া কথা কইতে হইবো! আত্মসম্মানবোধ বইলা কিছু কথা আছে!

১৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

অপরিপক্ক বলেছেন: আপনার কথাবার্তা খুব অশ্লীল। যানিনা মাওলানা শফীর কথা কি আপনার চেয়েও অশ্লীল কিনা।

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কই থিকা পাশ করছেন? কুন ক্লাশ পাশ দিছেন?
স্পষ্টতই বাংলা লেখা যে আমি আপনারে অসৌজন্যমূলক ভাবে গালি দিছে তাও আবার খালি আপনেরে না, আপনের মতো যারা ভাবে তাগো শুইধা!

অশ্লীল কথা সেগুলাই যেগুলা কারো শ্লীলতাহানী ঘটায়। যেমন যৌনতা বিষয়ক। আমি যদি আপনের মা বাপ বা আপনের লিঙ্গ তুইলা গালি দিতাম তাইলে আপনি আমারে অশ্লীল বলতে পারতেন। কিন্তু এইটা আমি কখনোই করি না। রাজাকার বা মৌলবাদী জঙ্গী যাদেরকে আমি মানুষ মনে করি না এমনকি আমি মনে করে তাদেরকে রাস্তায় ধইরা বিনা বিচারে বোথা দাও দিয়া কোপাইয়া মাইরা ফেলাক সবাই, তাদেরকেও আমি সেই গালি দেই না।

আর মাওলানা শফী অবশ্যই অশ্লীল কইছে। এই কুকুরটা বলছে গার্মেন্টসরে যারা কাজ করে তারা নাকি সবাই বেশ্যা। কথা হইলো সে যে কাপড় খান পড়ছে সেইটা কই বানাইছে? তাইলে কি সেইটা নাপাক না? সে কইছে মাইয়া মানুষ বাইরে গেলেই সেক্স করে। কই পাগলে কুনো দিন অফিস আদালতে গেছে? সারা জীবন ধর্মের নাম ভাঙ্গাইয়া যখন আমজনতার মাথায় আর কাঠাল ভাংতে পারে নাই, তখন ছাগলটা হাঠাজারীর মাদ্রাসায় চাকুরী লইয়া অখন বিশাল আমেল হইছে। থাপড়াইয়া ওর দাত ফেলায় দেওন দরকার অশিক্ষিত রামছাগলটার। এই ছাগলের কুকুরদের জন্যই আজকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি, পানিপড়া, কবিরাজী ঔষুধ, তাবীজ কবজ এই শয়তানরাই চালু করছে। এগো লিগা মাতৃ মৃত্যুর হার, বাল্যবিবাহ এখনও চালু আছে। এক মাত্র এগো লিগাই দেশে বিজ্ঞান এবং আধুনিক শিক্ষা ব্যাবস্হা পিছাইয়া আছে।

এগো তো ব্রাশ ফায়ার কইরা মাইরা ফেলাইলেও তো দেশের যে ক্ষতি করছে সেগুলা আর পুষাইবো না!

এখন কন, আপনেরে যা কইছি তা কি কম হইছে?

আর কুত্তা শফীর ফেভারে আবার যদি একটা কন তাইলে রেফারেন্স দিয়া কথা কন যে আপনে ঠিক?

আমি যেহেতু রেফারেন্স দিয়া কথা কইছি সেহেতু আপনেও কইবেন?

নাইলে যা ফুট!

১৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩১

রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: সুপার্ব

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে একজন নাস্তিক, আপনেরে ফাসি দেয়া হোক। আমারে যেই দড়িতে ফাসি দেয়া হইবো, ঠিক একই দড়িতে আপনেরে ঝোলানো হোক!

১৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

অপরিপক্ক বলেছেন: কই থেকে পাশ করেছি?
বুয়েট থেকে। আপনি?

আসলেকি, আপনি কি লেখেন, তা আমি পুরোটা কখোনই পড়ি না/ পড়তে পারিনা। কেমন যেন বমি বমি লাগে। সুপারফিসিয়াললি একটু আঁচ করার চেষ্টা করি, এটা কোন পরিবারের ছেলের লেখা। ভদ্র হলে পড়ি, নাহলে পড়ি না।
আসলে ভদ্র-মুসলিম পরিবারে বড় হয়েছিত, বাজে কথা শুনলে সেটা এভয়েড করি।

২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ও আইচ্ছা। বুয়েটে তো এখন হিজবুতী, শিবির স হ মৌলবাদীরাও পড়ালেখা করে। শিবিরের পোলাপানের হার্ড ডিস্ক হাতড়াইলে এক ফোল্ডারে ইসলামী জিহাদের ডকুমেন্ট আরেক ফোল্ডার মায়ে পোলার ইনসেস্ট পর্নও পাওন যায়। বুয়েটে পড়তাছো মাগার যুক্তির বিপরীতে কেমনে রেফারেন্স দিয়া কথা কইতে হয় সেইটা কি শেখায় নাই?

কিসে পড়? রেজাল্ট কি তলানীতে? নাকি খালি মুখস্হ কইরা এক্সাম দাও? বেসিক কি ক্লিয়ার না? ক্লিয়ার হইলে যুক্তি তর্ক করনের মুরদ নাই?

আর বুঝলাম তুমার পরিবার খুব ভালা। তা তুমার পরিবারের সব মাইয়া গুলান তাইলে তেতুল তাই না? বাইরে কি কেউ কাম করে? যদি করে তাইলে সে অফিসে কি করে? খাটাশ শফীর মতে তো সে গতর বেইচা টাকা আনে তাই না? ও আচ্ছা তারা কাম করবো কেমনে? সব তো ক্লাশ ৪-৫ পাশ! তাইলে বুঝাই যায় অশিক্ষিত পরিবারের শিক্ষিত সাপ তুমি!

আমি কিন্তু কুকুর শফির কথা অনুযায়ীই তোমার পরিবারের ডেফিনেশন দিছি! রেফারেন্স স হই তা বর্ননা করলাম!

১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

একাকী সমুদ্রে বলেছেন: আপনার ব্লগটা অনেক বেশি বড়। অর্ধেক পড়ে আমি ক্ষ্যান্ত দিছি। আমি ধর্মের মধ্যে কোন সমস্যা দেখি না। সমস্যা দেখি মানুষের মধ্যে। মানুষ যদি খারাপ হয় তাইলে ধর্মের কিছু করার নাই। মেয়ে মানুষ দেখলেই লুল পড়ে এদের সব জায়গায় লুল পড়বে যে ধর্মের হউক না কেন। ধর্মে সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব মেনে চলার কথা বলা হইছে। এখনকার মানুষ খারাপ বলে সে তার নিজের সুবিধা যেইটা সেইটা পালন করে। কিন্তু এইটাতে আমি ধর্মের কোন সমস্যা দেখতাছি না। আমার কাছে সমস্যা মনে হয় মানুষগুলারে তাদের প্রবৃত্তিগুলারে। আগে এইগুলা ঠিক করা দরকার।

২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কথার সাথে অনেকাংশে একমত।

বড় ব্লগ লেখা আমার অভ্যাস। কোনো কিছুর ভেতরে কি আছে সেটা উল্লেখ না করে কিছু লেখা অনেকটা নিজের কাছে প্রতারনা মনে হয়। আগে রেফারেন্স ছাড়া লিখতাম তাই তথ্যে অনেক ভুল থাকতো। এখন রেফারেন্স দেবার প্রানপন চেষ্টা করি।

ধর্মে সমস্যা নাই। মানুষে সমস্যা সেটা আমরা বুঝি কিন্তু যখন দেখি এই সমস্যা যুক্ত মানুষের পেছনে মানুষের দল ঘোরাফেরা করে এবং তাদের সংখ্যা খুবই বেশী তখন সমাজের জন্য সেটা কতবড় ভয়াব হ চর্চা সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

আমি অনেককেই দেখেছি আহমেদিনিজাদকে তারা এতই ভালোবাসে যে রাতের বেলা তাদের স্বপ্নদোষ হয়ে যায় কিন্তু এই লোকটা যে কতবড় হারামজাদা সেটা এখন ইরানের ১০০% মানুষই বলবে। সে হলো ইরান ধ্বংসের মূল আগুন আর খোমেনী হলো সেই আগুনের জ্বালানী।

তবে একটা কথা স্বীকার। আধুনিক সমাজের যে স্বাধীনতা যেগুলো আমরা সৎ এবং নির্দোষ হিসেবে দেখি সে তুলনায় ইসলামে নারীদের অনেক কম স্বাধীনতা দেয়া আছে। এটা সত্য যে অপরাপর প্রাচীন ধর্ম থেকে ইসলামে নারীদের স্বাধীনত বেশী কিন্তু আমার কাছে মনে হয় সেটা যুগের চাহিদা। বৌদ্ধ ধর্ম বাদ দিলে প্রাচীন হিন্দু তারপর রোমানদের পৌত্তলিক ধর্ম ইহুদী ধর্মে অনেকটা স্বাধীনতা দেয়া আছে। ইহুদীদের তুলনায় খ্রিষ্টানরা আরও বেশী স্বাধীনতা দেয়। ইসলাম যেহেতু অনেক নতুন ধর্ম সেহেতু ইসলাম এসে অনেক ভয়াব হ রীতির বিলুপ্ত ঘটায়। কিন্তু আধুনিক সমাজে নারীর যে শালীন স্বাধীনতা সেটা থেকে ইসলাম ব হু হস্তে দূরে। অনেকে বাল্যবিবাহ ইসলামে নেই বলে যুক্তি দেখায়। কিন্তু যদি মেডিক্যাল এনাটমী দেখি তাহলে দেখা যাবে ইসলামে যে সময়টার কথা বলা আছে সেটা পুরোপুরি বাল্যবিবাহ সমর্থন করে এবং আমাদের নবিজী সাঃ সেটাকে করে গেছেন।

মহিলাদের বাইরে গিয়ে কাজ করা একেবারেই সমর্থন করে না শুধুমাত্র যুদ্ধক্ষেত্রে আর প্রয়োজনীয় মুহুর্ত ছাড়া। সে অনুযায়ী আধুনিক সমাজে যদি অর্থনৈতিক ভাবেই চিন্তা করি বিশুদ্ধ ইসলাম পালন করতে গেলে ক্ষতির সম্ভাবনা আছে বৈকি! যদিও আমর বুঝতে ভুল হয়ে থাকতে পারে। তবে এটা ঠিক ইহজগতের ক্ষতির ভয়ে পরলোকের সাজাটা কে স্বীকার করতে চায়। আর আল্লাহ নিশ্চয়ই এই পশ্চাদপদতা পছন্দ করেন বলেই ইসলাম আসলেই মধ্যযুগীয় ধর্ম সেটা বলতে দ্বীধা নেই!

১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০১

কসমিক রোহান বলেছেন: আল-কুরআন এবং হাদীস এর আলোকেই তিনি (আল্লামা শফী) তার বক্তব্য দিয়েছেন। আমাদের আল-কুরআন এবং হদীসকে জানতে হবে রুট লেভেল থেকে বিশুদ্ধভাবে, অতপর নিজেই বুঝতে পারবেন ইনশা আল্লাহ্‌।
ইসলাম কে গোড়া বা রুট লেভেল থেকেজানতে হবে, মাঝখান থেকে ইসলাম কে বোঝা যাবেনা।
আলিফ , বা , তা, ছা থেকে শুরু করা যেতে পারে, বুঝতে পারবেন।
মাঝখান থেকে বুঝা যাবেনা কিছুই।
ইসলাম কে শিখতে হবে এমন কারো কাছে থেকে যার ইসলামী ইলম এসেছে উর্দ্ধক্রমে স্বয়ং রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কাছ থেকে।
আপনি কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে যেতে পারেন। একদম রুট লেভেল থেকেশিখতে পারবেন।
অন্যথায় একজন আলেম এর কাছে যান, যিনি রুট থেকে ইসলাম জেনেছেন।
আমরা যারা জেনারেল সাবজেক্ট এর স্টুডেন্ট তাদের মেন্টালিক সেটাপ এবং লজিক তৈরী হয়েছে আলাদাভাবে যা আমাদেরকে আমাদের নিজেদের পছন্দমত লজিক গ্রহণে কার্যকর ভূমিকা রাখে। আমাদের সুবিধা অনুযায়ী লজিক আমরা মানি।
কোন কিছুর উপর ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে অনুমান করে লজিক স্থাপন করলে সেটা অধিকাংশ সময়েই ভুল হয়।
একটা ছোট্ট ভুলেই অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।
তাই সাবধানী থাকা শ্রেয়।

আল কুরআন ই কেবল মানবজাতির জন্য কল্যাণকর একমাত্র পূর্ণাংগ জীবন বিধান। যার ভুল আজ পর্যন্ত কেউ প্রমাণ করতে পারেনি।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গতকাল শেখ ডাইনীর হেরোইন্ঞ্চি পোলা জয়ের ভাষন শুনলাম। মন্ঞ্চে উনি দাড়াইছেন গায়ের জোরে বক্তৃতা দিছেন। কিন্তু তার কথার পিছে কোনো সত্যতা নাই। এইটা কিভাবে বুঝলাম? পেপার পত্রিকা বা গবেষনা পত্রে যেসব রেফারেন্স পাওয়া যায় তাতে প্রমানিত হয় শেখ ডাইনীর পোলা জয় মিথ্যাই বলছে। তার সাথে আপনার কোনো তফাত নেই। কারন আপনিও জয়ের মতোই কিছু কথা বলে চলে গেছেন। কথার স্বপক্ষে কোনো রেফারেন্স নাই। শফী সাহেব আপনার ব্লোজব দিছে তাই শফী সাহেবের ৪ স্ত্রী নিয়া হেরেম শরীফ থাকা সত্বেও আপনার কোনো সমস্যা নাই। সমস্যা থাকবে কেন? কারন শফীর ব্লোজব খাওয়া মুরীদেরা তো এটাই চাই মেয়েদের দিয়ে হেরেম শরীফ খুলবে, নিজের স্বার্থের জন্য নিজের কন্যাকে অন্যের উপঢৌকন হিসেবে পাঠাবে সেবাদাসী হিসেবে আর নিজের সন্তানকে একটা ভালো পজিশনে বসিয়ে বাকী জীবনে ভোগ আর সুখে কাটানো যায় সেই ব্যাবস্হা করা আর কি? এখন কথা হইলো আমি সত্য কইতাছি কিনা?

হাঠাজারীতে গিয়া খোজ নেন হারামজাদা কতবড় মাইয়াখোর আছিলো যৌবনে!



আলিফ , বা , তা, ছা থেকে শুরু করা যেতে পারে, বুঝতে পারবেন।
মাঝখান থেকে বুঝা যাবেনা কিছুই।


ব্লগে অনেক পাকনা পোলাপান আসে যারা কোনো কিছু না জাইনা আমার ব্লগে আইসা কমেন্ট করনের সাহস পায়। আমার সম্পর্কে কিছুই জানে না। যাই হোউক আপনার জানার জন্য বলে রাখি আমার পড়াশুনার একটা বড় অংশ মাদ্রাসাতে হইছে, তাও আবার কওমী!

ইসলাম কে শিখতে হবে এমন কারো কাছে থেকে যার ইসলামী ইলম এসেছে উর্দ্ধক্রমে স্বয়ং রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কাছ থেকে।
আপনি কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে যেতে পারেন। একদম রুট লেভেল থেকেশিখতে পারবেন।



কোন জায়গায় আমি ভুল কইছি সেইটাই আপনে কন নাই। ইসলামী শিক্ষা সকল মুসলমানের জন্য ফরজ সেই হিসেবে আমারটাও। কোরান হাদীস না বুঝার কোনো কারন নাই। আমি এক হুজুর বা আলিমের কাছে কেন জানি যেই ছাগলটার বিজ্ঞান সম্বন্ধে কোনো ধারনা নাই যারা এখনও কিডনী বা চক্ষু দান বিষয়ে সরকারের টাকা খাইয়া ভিন্ন ভিন্ন মত দেয়, হিল্লা বিয়ার বিধান যারাই করছিলো সেই পেডোফাইল স্যাডিস্ট বাটপার হুজুর গুলাই ২০০২ সালে মত দেয় ইসলামে হিল্লার স্হান নাই, অথবা পানিপড়া ঝাড়ফুক কারা দিতো? তার উপর আটরশি, দেওয়ানবাগী, ফুরফুরার মতো বাটপার তো আছেই। আমি এই বাটপার শফীকে কেন বিশ্বাস করবো যে কিনা নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য নিজের ল্যাংড়া মেয়েকে ১৫ বছর বয়সে একটা বুইড়ার কাছে বিয়া দে্য যে বুইড়ার আগের ঘরে বৌ আছিলো এবং সেই বৌ এর অনুমতী ছাড়াই। পরে সেই বৌ শফীর কাছে বিচার চাইতে আইলে তার ব্লোজব দেওনের পরও মাইনা নেয় নাই!

আপনে তাদের মানতে পারেন কারন আপনারা গেলমান, কচি মাইয়া খাইয়া অভ্যস্ত বা তার প্রতি ফ্যাসিনেশন আছে কিন্তু সরি ভাই ইসলামে কোথাও এইটা বলা নাই এবং এইটাও বলা নাই যে নিজের পঙ্গু মাইয়ারে কোনো এক ব্যাক্তি কারো হক মাইরা বিয়া করলে সে বিনা হিসাবে জান্নাত যাইবো! এখন বলেন খারাপ কেডা?

আমরা যারা জেনারেল সাবজেক্ট এর স্টুডেন্ট তাদের মেন্টালিক সেটাপ এবং লজিক তৈরী হয়েছে আলাদাভাবে যা আমাদেরকে আমাদের নিজেদের পছন্দমত লজিক গ্রহণে কার্যকর ভূমিকা রাখে। আমাদের সুবিধা অনুযায়ী লজিক আমরা মানি।

লজিক এমন একটা জিনিস যেটা বিবেকের সাথে খুব ভালো ভাবে সম্পর্কযুক্ত। আইজ পর্যন্ত কোনো মাদ্রাসা বা কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আধুনিক বিজ্ঞানের বা মেডিসিনের কোনো গুরুত্বপূর্ন আবিস্কার করতে পারে নাই। কারন তারা বিজ্ঞানের ক ও বুঝে না। আর এই সেই বিজ্ঞান যে কিনা শত বছরের কুসংস্কারের পানি পড়া, তাবিজ কবজ থিকা আমাদের রক্ষা করছে। প্রসব বেদনায় মরতে বসা লক্ষ লক্ষ মা যারা কিনা পানি পড়া খাইতো এক সময়ে নাস্তিকদে এলোপ্যাথী বইলা খেতাব দেয়া হুজুরদের ভয়ে, আজকে জীবন রক্ষা পাইতেছে।
এত কিছু প্রমান পাবার পরও যদি বলেন জেনারেল লাইনের লজিক ভুল, তাইলে কইতে হয় যেই বাসে আইছেন ঐ বাসে জান গা। আপনার মতো শয়তান বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর। আপনারাই আমাগো জন গোষ্ঠির পিছিয়ে পড়া থিকা শুরু করা এবং জন্ম নিয়ন্ত্রনে বাধা দিয়া দেশের জনসংখ্যা বাড়ানোর ভূমিকা পালন করছেন। জামাত শিবির তো পাকিস্তানের সাপোর্টার আর আপনারা তো মানবজাতীর সাপোর্টার!

যখন কোনো হুজুর কয় আল্লায় মুখ দিছে আল্লায় খাওয়াইবো তখন মনে হয় চটকানা মারি। ছাগলটারে জিগাইতে মন চায় যদি আজকা বাংলাদেশের জনসংখ্যা ৭০ লাখ থিকা ১ কোটিও থাকতো তাইলে কি এত মানুষ না খাইয়া থাকতো? এই লজিকের উত্তর দিয়া যান ভাই যদি মাথায় গোবর না থাকে!


কোন কিছুর উপর ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে অনুমান করে লজিক স্থাপন করলে সেটা অধিকাংশ সময়েই ভুল হয়।
একটা ছোট্ট ভুলেই অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।
তাই সাবধানী থাকা শ্রেয়।

আল কুরআন ই কেবল মানবজাতির জন্য কল্যাণকর একমাত্র পূর্ণাংগ জীবন বিধান। যার ভুল আজ পর্যন্ত কেউ প্রমাণ করতে পারেনি।



ভুল বা ইসলামের এগেনস্টে কুন কথা গেছে পোস্টে সেইটা দেখানোর মতো ব্রেন আপনার নাই বইলা আপনারে জিগাইয়া আর লজ্জা দিলাম না। এখন আমারে এইটা কন দুনিয়ার কুন দেশে বিশুদ্ধ ইসলামের প্রয়োগ আছে? আমার লেখা টা কি নিয়া? বিশুদ্ধ ইসলামের চর্চা না সেইসব দেশের হাইব্রিড ইসলামের নামে নিজের ক্ষমতা টিকায় রাখার কথা নিয়া? এই যে কুত্তা শফীর কথা কইছি যে কইতেছে পোলা পয়দা হয় না কারন বীর্যের অভাব, এই ছাগলের কাছে আপনি কি শিক্ষা পাইতে পারেন? ধর্ষক বাটপার শয়তানদের নিজ হাতে প্রতিহত বা জিহাদের পরামর্শ না দিয়া মেয়েদেরকে ৪-৫ ক্লাস পর্যন্ত পড়াইয়া বিয়া দিয়া দেয়া এই সমাধান যে ছাগল কয় তাইলে তারে কইতে হয় তুই মইরা যা!


বাকীটা আপনার বিবেকের উপর ছাইড়া দিলাম যদি এই জিনিসটা আপনার দিলে আল্লায় যদি এক ফোটা দিয়া রাখে!

১৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

কাফের বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট!

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কেমনে এইটা অসাধারন হইলো? এইটা তো নাস্তিকদের পোস্ট। দেখেন না এই খানে নবী শফি (জু.বা) রে গাল মন্দ কইরা ইসলাম বিরোধী পোস্ট করা হইছে`?

২০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: সাবাশ উদাসী, প‍্যাদানী চলুক কুঠার হস্তে ।++++

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্যাদানী দিয়া লাভ কি? এগো জন্ম তো জুতার মধ্যেই। এখন জুতারেই যদি জুতার বাড়ি দেন, লাভ আছে কুনো?

২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৯

হিংস্র ঈগল বলেছেন: আপনার লেখাগুলো খুব ধারালো। পড়তে ভালোই লাগে। তবে একটা বিষয় খারাপ লাগলো আপনি মৃত ব্যাক্তিদেরও গালি দেন। এই যেমন বঙ্গবন্ধুকে বংগবল্টু বললেন। শহীদ জিয়া অথবা বঙ্গবন্ধু এখন এসবের উরধে। শুধু শুধু তাদের গালি দিয়ে নিজেদের অসম্মান করে কি লাভ?
পোস্টে++++

০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কথাটা অবশ্য ঠিক কইছেন। ভালো মন্দ মিলাইয়াই মানুষ। তারা ক্ষমতায় থাকার সময় অনেক খারাপ কাজ করছে কিন্তু অনেক পরিবর্তনমূলক ভালো কাজও করছে। দু'জনেই ভালো কাজ করছে।

ক্লান্ত লাগে যখন তার চামচারা পরস্পরের দিকে কাঁদা ছুড়তে গিয়ে পুরো জাতীর ইতিহাসকে কালিমালিপ্ত করে।

তখন মনে হয় তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেই যাদের তোরা নবীর আসনে বসিয়েছিস তারাও কি ধোয়া তুলসী পাতা ছিলো?

যাই হোক, ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ। চেষ্টা করবো এটা মৃত মানুষের নাম বিকৃত এবং তাদেরকে অপবাদ না দিতে!

ধন্যবাদ আবার!

২২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

আমি সাজিদ বলেছেন: udashi vai, apnar onek kothar sathei ekmot..shofir moto jarojder lathi mere merudondo venge dewa ucit....

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একে মাইরা তো লাভ নাই। সমাজে দুয়েকটা কুলাঙ্গার তো থাকবোই। কিন্তু এইসব কুলাঙ্গারদের পিছে যখন আমজনতা জমে যায় তখন বুঝতে হবে পুরা সমাজটাই কুলাঙ্গার হয়ে গেছে!

আর ঠিক তখনই সেই জাতী ধ্বংস হয়। ইরাক, ইরান, আফগানিস্তানের দিকে তাকায় দেখেন, পাকিস্হানও সেই পথেই হাটা দিছে!প্রমান হাতে নাতে!

২৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: খুবই সস্তা টাইপের লেখা, অবশ্য আপনি যে কতটা মানসিক ভাবে অসুস্থ সেটা আপনার লেখা পড়ে বোঝা যায়, গেট ওয়েল সুন।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তা ঠিক, আমি অসুস্হ। আপনে আমাকে অসুস্হ বললেন কারন আমি

১) মেয়েদের ক্লাস ৫/৬ পর্যন্ত পড়ানোর পক্ষপাতী নই
২) গার্মেন্টসের মেয়েরা গার্মেন্টসে গিয়ে জামা কাপড় না বানিয়ে নিজের দেহ বিক্রি করে বেশ্যা হয়ে যায় এই হাস্যকর কথার প্রতিবাদ করি
৩) ক্লাসে থাকা বান্ধবীদের শরীর চেটে চেটে তাদের শরীরে তেতুলের স্বাদ কিনা সেটা টেস্ট করি না
৪) নিজের স্ত্রী বা বোনকে ঘরের হিসাব রাখার জন্য ঘরের ভেতর আটকে রাখি না
৫) স্কুল কলেজে অতিরিক্ত মাল ফেলানোর জন্য ছেলে হবে না আমার এরকম অসুস্হ এবং অবৈজ্ঞানিক ধারনাও পোষন করি না
৬) নিজের পঙ্গু মেয়েকে বিয়ে দেবার জন্য ফতোয়া দেই না যে তাকে বিয়ে করলে জান্নাত পাবে
৭) ছেলে সন্তানের আশায় ৪ টা মেয়ের জন্মের পর আর ৩টা পোলার জন্ম দিতে হবে এরকম ফালতু ধারনাও পোষন করি না
৮) আমার ভাই একটাই বৌ। যুগপৎ তিনটা বৌ নিয়া ঘর করার মতো স্যাডিস্ট আমি না
৯) আয়েশা রাঃ এর উদাহরন দেখাইয়া বাল্যবিবাহ সমর্থনও করি না।

তারপরও যদি আমি অসুস্হ হই, তাইলে ঠিকানাটা দেন, মাথাটা কাইটা নিয়া আসি শয়তান তোর!

২৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৩

রসায়ন বলেছেন: জোস হইছে :)

পোস্ট স্টীকি করা হোক ;)

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করনের প্রয়োজন নাই, উপরের কিছু সাইকো আছে এগুলারে লটকাইয়া স্টিকি করা হোউক!

২৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল কথা্ও উত্তেজিত হয়ে বললে তার মেরিট হারায় ;:)

যেমনে কুপাকুপি করতাছেন- যারা বুঝপার চাইব তারাওতো ডরে পলাইব ;)

শেকড় ছেড়া মোল্লাতন্ত্রের কথা বলে শেষ হবে না। তাদের গাল দিলেও সমাধান হবে না। আপনিতো কাছ থেকে দেখা মানুষ!
শৈশবে যে মাজা ব্যাকা করে দেয় সাহায্য তোলাম নাম করে- সেই মেরুদন্ড আর সোজা হয়না সারাজীবনে!!!

ইয়াজিদি ট্যাম্পারিংয়ে মূল ধর্ম আড়াল হইছে! যেটুকু বাইচা ছিল তা কালে কালে হাত বদল হইতে হইতে সুবিধাবাধীতার মোড়কে আসলটাই ঢাইকা গেছে!
কারণ আসলটা চর্চা করতে গলে কষ্ট করতে হয়, জ্ঞান চর্চা করতে হয়, ত্যাগ করতে হয়, ভোগ থেকে দূরে থাকতে হয়... উচ্চ থেকে উচ্চতর সাধনায় জীবন পেরিয়ে যায়! অত কষ্ট কে করে??? তাই শর্টকাটেই ভোক্তা বেশি!

তারপর আসল বিজ্ঞান প্রযুক্তির জোয়ার। যে টুকু টুটাফাট বিশ্বাস ছিল- তাও ভাইসা গেল জোয়ারের জলের মতন!
না পারল বুঝতে না পারল তাল মিলাইতে=শেষ মেষ হারাম ফতোয়া দিয়া কাকের চোখ বন্ধ করার শান্তি নিয়া বইসা আছে!

এই ২০১৬তেও তাবলিগে গিয়া আমার শাল ঘরের টিভি বেইচা দিছে? তার পুলাপাইন গুলা আমার এনে আস েড্যাব ড্যাব কইরা কার্টুন গিলে! এমন ব্রেইন ওয়াশ হইছে কিছু বুঝতে চায়না। সাথে যোগ দিছে বউ! এখন ফোন্ওে আমার সাথে কথা কয়না!!! আমি নাকি বেগানা পুরুষ :P
আপনি সমস্যাটা খুব গভীর থেকে বোঝেন বলেই -ভাল কিছু আশা করি । হ্যামারিং একটা ওয়ে বটে- তারচে ভাল ওয়ে তাদের সেই সুন্দরের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া! শ্যাম্পুর এড যেমন বিনা যুক্তি আর আক্রমনে নারীর চুল বাতানে উড়াই দিছে ;) তেমন িজ্ঞানের সত্য সুন্দরকে তাদের হৃদয়ে প্রবেশ করান- অজ্ঞতা অবুঝপনা, নিজেদের সীমাবদ্ধতা নজেরািই দেখে হতবুদ্ধ হয়ে যাবে। বদলে যাবে আপনাতেই!

অনেক দিন পর অনেক কথা বইলে ফেললাম! :)

ভাল থাকুন।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওস্তাদ, পুস্ট লেখছি ২০১৩ তে আর আপনে আইছেন ২০১৬ তে। শুনেছিনু গন্ডারকে আজকা কুতকুতি দিলে ৬ মাস পর মুচকি হাসি দেয়। আপনি তাহার রেকর্ড বীর দর্পে ভাংলেন। আসেন, আপনে গন্ডু মার্কা মোটা চামড়ার ট্রফি টা লইয়া যান।

তয় কথা সত্য মানুষের অজ্ঞান আর ননসেন্সের সীমাহীনতা দেখে আমি ক্রোধে অন্ধ হয়ে এই পোস্ট লিখেছিলাম। কারন আমার কাছে অজ্ঞতা মানেই অপরাধ!

ভালো থাকবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.