নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুলে নাও শিশির বিন্দু

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৩

খুব রোমান্টিক রাত ছিলো আজ। ঝুম বৃ্ষ্টির পূর্নিমা রাতে, কবিতা ভেজা রজনীগন্ধ ভরে আছে ফুলদানীতে। রেশাদের চুমু দিয়ে শুরু হয় রাতের আধার। আস্তে আস্তে শাড়ির আচল খুলে গিয়ে উষ্ঞ স্পর্শ নীচে নামতে থাকে। এক আদিম নেশায় বুঁদ হয়ে ছিলো ও। আপ্রাণ চেষ্টা করে সে নেশায় সঙ্গী হতে, প্রশ্ন করে নিজেকে আসলেই মায়া নাকি ভালোবাসা। ডুবতে থাকে সিক্ত উষ্ঞ সুখে, তীব্র ঝড়ের পর বইতে থাকে এক অস্ফুট নীরবতা। ঠিক তখন থেকেই নির্ঘুম শাহানা।

শরীরে এতটুকু কাপড় নেই, পূর্নিমার রূপালী চাঁদের দিকে তাকিয়ে আছে ভাবনাহীন। দখিনা বাতাস ওর মুখ ছুয়ে যায়। মনে পড়তে থাকে সেই পুরোনো দিন। বাবার ট্রান্সফার হয় ঢাকায়, ওর মা নতুন আশায় ঘর সাজায়। তবু অভাব ছাড়ে না সংসার। কি করে যেন ঢাকা ভার্সিটিতে চান্স পায়, মোহভরে ভর্তি হয় সমাজবিজ্ঞানে।

বাবার কপালের বলি রেখা বাড়তে থাকে তার সাথে দুশ্চিন্তা বাড়ে চক্রবৃদ্ধি হারে। ওদিকে পড়তি বাজারে অভাবের আসা যাওয়া, তার সাথে যুদ্ধ করা হাভাতে পরিবার। এত দুঃখের মাঝে শাহানা সুখ খুজতো লেকচারের পাতায় আর শাহেদ নামের ছেলেটার হাসিতে। রোজগেরে টিউশনি আর রাত ভর কবিতার খাতাগুলি। কিভাবে যেনো ঠিকই প্লেসটা ধরে রেখেছিলো। কোনো এক বৈশাখে শাহেদ বাসায় আসে, দিয়ে যায় বৈশাখি শাড়ি। শাহানা ভেবেছিলো এই উদাস ছেলেটা কি মোহ আক্রান্ত নাকি ভালোবাসা? বোকা মেয়ে শাহানা। দিন যায় শাহেদের হাসি ঠাট্টা মশগুল হয়ে যায়। রাস্তা পার হতে গিয়ে এক্সিডেন্ট করে কোনো একসময়, ঘুম থেকে উঠে দেখে পাশের বেডে শাহেদ। তারপর আরও কত সুখগাথা।

পাশ করবার আগেই রেশাদ আসে বাসায়, শাহানাকে দেখে অবাক হয়ে বলে,"এত সুন্দর পরী কিভাবে এলে মর্ত্যে?" শাহানা রেশাদের চোখে তাকায়, কই নাতো! এচোখে নেই শাহেদের মতো গভীরতা, কাশবনে হারিয়ে যাবার হাতছানী অথবা দূর পাহাড় থেকে ভেসে আসা সুরেলা বাশী।

প্রায় জোর করেই বিয়ে হয়ে যায় অনার্স শেষ হবার আগেই। প্রথম তিনমাস কিভাবে যেনো কেটে গেলো। নতুন নতুন রেস্টুরেন্ট, হানিমুনে ভূটান, নেপাল, মালয়েশিয়া...মোহ লাগাবার এক উৎসব লেগে থাকতো শাহানাকে ঘিরে। তবু কি যেনো ছিলো না তাতে। শাহানা আর ইমেইল বক্স খুলতো না। ফেসবুকে ছবি আপলোড করে বেরিয়ে যেতো। বাবা মা ভাইকে দেখানো, আমি সুখে আছি তোমাদের চাহিদামতো।

এর সপ্তাহে ১ দিন, দুদিন বাসায় না আসা। কখনো কখনো এক সপ্তাহ, অথবা এক মাস। ফোনে কতনা অজানা কল, ম্যাসেজ। শাহানার দেখতে ভয় হতো। ভালোই তো দিন যাচ্ছে। বাবা মা অভাবে থেকেও সুখে আছে। কোর্স শেষ করেনি তাতে কি! বিশাল পরিবারে বিয়ে, চাকুরীর কি দরকার!

একদিন বাসায় ঢুকে দেখে রেশাদ শুয়ে আছে এই বেডে অফিসের নতুন রিসেপশনিস্টের সাথে, পুরোটাই নগ্ন দুজনে। চোখদুটো বন্ধ করে ফেলে, সেদিন খুব করে চেয়েছিলো যেনো আজই কেয়ামত ঘনিয়ে আসুক, ধ্বংশ হয়ে যাক এ মর্ত্য। ভবিষ্যতের ভালো কাজের সোয়াব চায় না, ও জান্নাত জাহান্নাম কিছু পরোয়া করে না। খোদা যেন জীবনের ইতি এখনোই টানে।

শাহানা আর খোদাকে ডাকে না। শাহেদ এসেছিলো সেদিন, খুব মন চাইছিলো ওর হাতটা ধরে পদ্মার পাড়ে হাসতে থাকা কাশবন দেখে আসুক। রাতের বেলা পূর্নিমার চাঁদ আর বাশির সুর। একটা নতুন জীবন।ওর কোনো চাকুরী ছিলো না, বলার মতো কোনো আইনডেন্টিটিও নেই। টিউশনি করে বেড়াতো আর কবিতা লিখতো। হয়তো এ কারনেই ওর বাবা মা তাড়াহুড়ো করেছিলো।

: একটা কথা বলতে এসেছিলাম?
: শাহেদ, দেখো, তোমার সামনে একটা জীবন পড়ে আছে। নতুন করে শুরু করো। আমার তো আর সে সুযোগ নেই।
: আমি কিছু ভাবতে পারি না। তুমি সেদিন ইমেইলের উত্তর দিয়েছিলে। প্রতিটা লাইনে যেনো রক্ত ঝরে পড়ছিলো তোমার। তোমারতো এমন হবার কথা ছিলো না।
: কত কিছুই ছিলো না। সেদিন যখন বাবার সামনে কথা বলতে বলেছিলাম তখন কোথায় ছিলো এ কথা?
: আমি জানি। কি করবো বলো? তোমার আগে তো কবিতাই সব ছিলো। আমার ভালোবাসা, আমার সব। তোমাকে ভালো লাগে সেটাও তো কখনো বলতে পারিনি। বুকে পাথর চেপে গায়ে হলুদের মন্ঞ্চ সাজালাম। বাসর রাতের ফুল কিনে আনলাম। কিভাবে আমি মেরেছি নিজেকে প্রতিদিন, তা কি তুমি বোঝোনি?

শাহানা চোখ মুছে দরজা বন্ধ করতে যায়, শাহেদ দরজার মাঝে পা দিয়ে আটকে বলে,"আমার স্কলারশীপ হয়েছে ইরাসমাস মুন্ডাসে। ফর্মে লিখেছি আমি বিবাহিত। ভিসার এপ্লাই করবো সামনে। যদি মনে করো তোমার নামটা লিখবো....তাহলে জানিয়ো!"

শাহানা তাকিয়ে থাকে কিছুক্ষন, তারপর ঘরের ভেতর চলে যায়। শাহেদ ভাবে আর ফিরে আসবে না। সিড়ি বেয়ে নেমে রাস্তায় নামে, এমন সময় শাহানা হাতে কাগজ ধরিয়ে দেয় একটা। একটা ওষুধের নাম লেখা ছিলো তাতে।

আজকে দুপুরে শাহেদ ঠিকই কিনে এনেছে। এনেক্টিনের পুরো বোতলটা রেশাদের মাথার কাছে রাখা পানির গ্লাসে মিশিয়ে দেয়া যায়।রেশাদের ভোর রাতে পানির খাওয়ার অভ্যাস আছে। একটু পর রেশাদ সেই গ্লাসের পানিটুকু শেষ করার জন্য ওঠবে, তারপর চিরনিদ্রায়। পোস্ট মর্টেমে ধরা পড়বে না, সাধারন মৃত্যু হার্ট এটাকে।

আকাশের পূর্নিমা আস্তে আস্তে হেলে যায়, শাহানা তাকিয়ে আছে ঘুমন্ত রেশাদের দিকে। ঐতো ও নড়াচড়া করছে, পানির গ্লাসে হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: সমাজবিজ্ঞানে বিএসসি ???

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধুৎ....

মানুষ মরনশীল বইলাই ভুলশীল

Man is error
ভুইলা গেছেন?

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিষ খাইয়ে হত্যা! সত্যিই ধরা পড়বে না?

রাশেদ/রেশাদকে ভালো আর না লাগলে তো ডিভোর্সই চেয়ে নিতে পারে।

যাই হোক, গল্প ভালো লাগলো। রাশেদ আর রেশাদ- ভুলটা ঠিক করে দিন ;)

শুভ কামনা।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সাকসিনাইলকোলাইনের কনসেনট্রেশন যদি ইন্জ্ঞেকশনের মাধ্যমে দেয়া হয় তাইলে সরাসরি হার্ট এটাক। বাচন নাই। কিন্তু ফরেনসিকে ধরা পড়বে না খালি যেইখান দিয়া ইন্জ্ঞেকশন ছাড়া। এইটা এমনি ডাক্তাররা মাসল ক্লাম্প করলে দেয়।

ডিভোর্স দিলেই দেয়া যায় কিন্তু অপরাধীদের এভাবে ছেড়ে দেয়া মানেই তার কুকর্ম সে চালায়া যাবে। গল্পের ম্যাসেজ এইটাই।

ডিভোর্স হইলো আপোষরফা।

অবশ্য আমরা আমজনতা এইটা দেইখাই অভ্যস্ত। এখন সবাই মনে করতাছে খালেদা জিয়াই ন্যায়ের পথে আছে। সে আসলেই সব সমাধান। অথচ ৫ বছর আগে সে আছিলো ভিলেন। আবার ৫ বছর পর এই খালেদা আবারও ভিলেন হবে এবং হাসিনা হবে আমাদের ত্রানকর্তা।

এর চেয়ে শয়তানের গোড়া শেষ করে দেয়াটাই কি ঠিক না?

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: ইয়ে আসলেইতো...সমাজবিজ্ঞানে বিএসসি !!! :-/ :P

গল্প ভালোই লাগল।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভুলমাত্রই মানুষ। মাঝে মাঝে মনে হয় খোদা মানুষ বানানোর সাথে সাথে ভুল জিনিসটাও তৈরী করছেন

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

মশিকুর বলেছেন:
ভালো লাগলো। +

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাই নাকি?

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ডিভোর্স দিলেই দেয়া যায় কিন্তু অপরাধীদের এভাবে ছেড়ে দেয়া মানেই তার কুকর্ম সে চালায়া যাবে। গল্পের ম্যাসেজ এইটাই।

ভণিতাহীন সোজাসাপ্টা গল্প, সোজাসাপ্টা মরাল। ভালো লেগেছে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্রফেসর সাহেব সার্টিফিকেট দিছে, মনটা ভইরা গেলো!

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: সমাজবিজ্ঞানে বিএসসি !!! :-/ :P

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কই লিখছি প্রমান দেখান!

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১১

মশিকুর বলেছেন:
হুম। ভালো লাগলো। +

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, কিন্তু কেন লাগলো?

৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

মশিকুর বলেছেন:



আসলে আমাদের সকলেরই উচিৎ গঠনমূলক মন্তব্য করা, সেটা হোক ভাললেখা অথবা খারাপলেখা। সেই চেষ্টাই করি সবসময়। সেজন্যই আপনার ‘তাই নাকি?’ জবাবে ভালই খোঁচা অনুভব করি। অবশ্য দোষ আমারই। কিন্তু কি করবো বলেন?? এ ধরনের গভীর লেখার মন্তব্য করতে গেলে মন্তব্য, পোস্টের চেয়ে বড় হয়ে যায়। যেমনঃ সোনাবীজ ভাইয়ের প্রায় প্রতিটা কবিতাই আমি পড়ি, কিন্তু মন্তব্য করিনা। কারন এ ধরনের লেখা, এক লাইলের মন্তব্য ডিজারর্ভ করেনা। তবে এ ধরনের লেখা আমার খুবই প্রিয়। সীমাবদ্ধতা সকলেরই থাকে, তার উপর নতুন করে যোগ হয়েছে সামুবিভ্রাট। আপনি বিশ্বাস করবেন??? ঠিক এই মন্তব্যটি, আমি দুইবার লিখলাম। প্রথমবার লগ আউট হয়ে গেল!!!!!!

ভুল বোঝাবুঝির অবসান হোক। শুভকামনা।।


ভুল বোঝাবুঝির অবসান হোক। শুভকামনা।।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওস্তাদ মনে হয় মাইন্ড করছেন।

এলাকায় কিছু পোলাপান আছে ইচড়ে পাঁকা যাগো কামই হইলো এলাকার দোকানে চা খাওয়া আর নতুন পোলাপান দেখলেই তাগো দিকে নজর দেয়া। কিছু কিছু ইচড়ে পাঁকা আছে যারা খোজে তাগো ধান্ধা কেমনে হয় আর বেশীর ভাগ হয় কাদের মাথায় কাঠাল ভাংতে পারবে। দিন ভইরা আকাম কুকামের দিন শেষে আবার ঐ জায়গায় চা খাওয়া। তো এদের সংখ্যা সাধারনত বাড়ে না কিন্তু কমে তবে সেইটাও অনেক ধীরে ধীরে।

এইসব ইচড়ে পাকা পুলাপানের মাঝে কিছু আছে যাগো কাজ হইলো রসিকতা করা। তারা বুঝে না তাগো রসিকতা কতটা ভালো অথবা কতটা খারাপ। মাঝে মাঝে দেখা যায় এই রসিকতা করতে গিয়া নিজেগো মাথাও ফাটানোর ঝামেলায় পইড়া যায়।

যাই হোউক, আমি কুনো সিন্ডিকেটের মধ্যে নাই, তয় আমি রসিকতা করি। মাঝে মাঝে কিছু কিছু রসিকতা খুব নিম্ন মানের হয়। সরি যদি দিলে ব্যাথা দিয়া থাকি তো!

তয় আপনের লেখা খুব ভালা, ইদানিং টাইম পাইলে আপনের বোলগেও ঢু মারি!

৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

কালীদাস বলেছেন: গপ্পো ভাল হৈছে!
আপনে এখনও ব্লগে আসেন দেইক্ষ্যা ভাল লাগল। সন্ধ্যার পর থিক্কা কমেন্ট করার মত পোস্টও পাইতাছি না ব্লগে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হরতাল কি কনফার্ম হইছে?


আপনে কি অখনো দেশে না বৈদেশ?

১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

কালীদাস বলেছেন: বুঝতাছিনা দিছে নাকি।
আছি এখনও দেশেই, আমার ফিল্ডে ফান্ডের বড়ই আকাল :((
আপ্নের খবর কি? ফারা আপা কেমন আছেন?

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইদানিং সবকিছুতেই আকাল। পিএইচডির ফান্ড নাই, ফান্ড থাকলেও গড়িমসি, রিসার্চ ইনস্টিটিউট গুলান কাজ দিয়া শেষ করনের আগেই টালাবাহানা, টানাটানি। সবাই চায় দ্রুত রেজাল্ট।

তাই দেখা যায় প্রফেসর গুলান খুব রক্ষনশীল হইয়া অন্য কাজে ঢুকতেছে। আর যারা রিসার্চার তাগো মাথা নষ্ট, চাপে থাকে। কোনো কিছুতেই শান্তি নাই।

এর চেয়ে চাকুরি অনেক ভালা।

এনিওয়ে, জার্মানী আর নেদারল্যান্ডে আর সুইজারল্যান্ডে ট্রাই নেন। ঐখানে রিসেন্টলি খুব ভালো ফান্ড আছে সার্নের। সুইডেনেও আছে, যদিও পেমেন্ট ভালো হইলেও পিএইচডি কইরা শান্তি পাইবেন না

১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: সর্বকালের সবচেয়ে ভুয়া গল্প :-<

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গুতাটা কুন দিক দিয়া দিছে? ভাবী না ডাল্লিং এ?

১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

পথ প্রান্তর বলেছেন: এটাও কি কোন কাজের সমাধান? এসব মানুষ দের এমন কিছু করা উচিত যাতে সারাজিবন কষ্ট পায়। মরে গেলে তো বেচেই গেলো।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে একখান বিল উথ্থাপন কইরা যান, দেখি সবাই কি কয়!

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

বহুব্রীহি বলেছেন: গল্পের মোরাল কি?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গল্পে কুনো মোড়ল নাই, গ্রাম বাংলার কাহিনী না তয় মোরাল আছে যেইটা ২ নং কমেন্টের উত্তরে দেয়া


মেলাদিন পর দেখলাম আপনারে

১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

শীলা শিপা বলেছেন: এত সহজ একজনকে মেরে ফেলা??

গল্প ভালো লেগেছে...

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইখানে কি সত্যি খুন টা হইছে? খুনটা তো নাও হইতে পারে, তাই না?

১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

ইলা বলেছেন: হুম্ আজ হাতে তেমন কাজ নেই। মন ও বেশ ফুরফরে। হরতাল বেশ উপভোগ করি। বলবেন স্টুপিট, উপভোগ করার আর কিছু পেলেন না?? কেন দেশের কথা ভাবছেন? গোল্লায় যাক দেশ। আমাদের একজন গণতেন্ত্রের মানষ কন্যা অপরজন আপসহীন নেত্রী এনারা আছেন না? ফোনে সব ঠিক করে ফেলবেন। কারন খালেদা জিয়ার লাল টেলিফোন ঠিক হয়েগেছে।

খুঁটে খুঁটে কঠিন মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। কোথায় যেন একটু বেস্বাদ রয়েগেছে। তবে শেষে কঠিন রহস্য -রেশাদ মরল কি মরল না।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা বিস্বাদ লাগনেরই কথা, কারন এইটা ইচা মাছের চচ্চরী না

১৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:০৬

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: যৌক্তিক প্রতিহিংসা।

পরকীয়া আসলে বন্ধ হবে না কোনদিন।
হয়ত সবাই করবে না, তারপরেও.....

পোস্টে প্লাস +++++

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনেরেও ধইন্যা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.