নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাদের মোল্লার অম্লান বদন নিয়া দুইটা বেমলান কথা

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

বৌ এর সাথে বাতচিত ভাইবারে

: তুমার সাথে কথা আছে
: ফুনে চার্জ আছে মুটে ৯%। দুরত কও। আইফুনে পানির মতো চার্জ যায়।
: তুমি না কইছিলা কাদের মোল্লার ফাঁসি হইবো না?
: একটু আগেও চেক করছি পেপার, অখনো হিসাবে ২১ তারিখ। আগে দিক পরে কথা।
: তুমি কি জানো না? আল্লা! আজ রাত ১২:০১ মিনিটে ফাঁসি হবে।
: আগে দিক। লীগরে দিয়া বিশ্বাস নাই। শালাগো লগে জামাতে গুপন আঁতাত আছে বইলাই গু আ বাবাজীর ফাঁসির রায় দেয় নাই।
: কি কইলা? গুপন আঁতাত? তুমিও তো জামাতের মতো কথা কইতেছো।
: আমার চর্ম চক্কু যখন ঐ কুকুরটার লাশ দেখবো তখনই বিশ্বাস করুম লীগ ফাসি দিছে, তার আগে আমি বিশ্বাস করুম না। আগে দিক।
: আগে দিক মানে? তুই একটা জারজ। ডোন্ট এভার টক টু মি।
: ওকে। আগে দিক, তারপর কথা।

বৌ মোবাইল বন কইরা রাখছে। আমার কেন জানি বিশ্বাস হইতাছে না বৌ এর কথা। কাদের মোল্লার ফাঁসি হবে কিন্তু আমি কুকুরটার লাশ দেখতে চাই। একটা সময় থিকা বিশ্বাস করা শুরু করছিলাম জামাতের কারো বিচার হবে না। ৭১ এর কারো বিচার হবে না।

ট্রাইব্যুনালটা নিয়া কি কি হয় নাই, যতধরনের মিথ্যাচার ষড়যন্ত্র হওয়া দরকার সব হইছে। ট্রাইব্যুনালের ভুল হইতেই পারে, মনুষ্য সৃষ্ট পদার্থবিজ্ঞান বা এলএইচসি বা সার্নের যেখানে ভুল থাকে সেইখানে বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনাল তো কিছুই না।

আইচ্চা ধইরা নিলাম কাদের মোল্লারে লটকাইলো, তাইলে কি করন যায়?

১) সর্ব প্রথম তার লাশটারে নিয়া একটা জায়গায় ফালায় রাইখা ঢাকার অলি গলিতে রাখা অনেক ক্ষুধার্ত কুকুর আছে যারা ভালো মন্দ কিছু খায় না, তাদেরকে খাওয়ানো যায়। কুকুর গুলো যখন লাশ টা ছিড়ে কুড়ে খাবে তার ভিডিও কাদের মোল্লা স হ সকল জামাতীদের পরিবারকে ঘরে বসিয়ে দেখাতে বাধ্য করানো যায়।
২) তার লাশটা কারাগার থেকে বের করে সোজা তার বাসার সামনে নিয়া খুটার সাথে বাইন্ধা লাশের গলায় ঝুলায় দেয়া যায়,"আমি রাজাকার, আমারে দয়া কইরা জুতাও!" তখন মাইকা ডাইকা লোক জড়ো কইরা জুতানো উৎসব শুরু করানো যায় যেটা ঘটতে হবে কাদের মোল্লার বাড়ির সামনে। লাইভ টিভি প্রোগ্রাম অবশ্যই করা যেতে পারে।
৩) লাশটাকে যেখানে পুতে ফেলা হবে তার উপর সুন্দর ফাউন্ডেশন করে কয়েকটা টয়লেট নির্মান করা যায় যাতে নাম লেখা থাকবে,"জাতীয় রাজাকার কাদের মোল্লা স্মৃতি টাট্টিখানা"
নেমপ্লেটে লেখা থাকবে:

নারী পুরুষ ছোট টয়লেট: ৫০ টাকা
বড় টয়লেট: ১০০ টাকা
আন্ডা বাচ্চা কোন কিছু মাগনা

জামাত/শিবির/বিএনপি: মাগনা

পরে রাস্তা ঘাটে বা জাতীয় পর্যায়ে যেসব জামাত বিএনপি ধরা হবে তাদেরকে দড়ি বাইন্ধা পুরা একদিন রাখার পর এই টয়লেটের সামনে রাখা হবে আর বলা হবে এই টয়লেটে টাট্টি করলেই তোদের পাপ মুক্তি। যারা টাট্টি করবে তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে যারা করবে না তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হবে

আমি এক কালে বিএনপি করতাম, রাজাকারের সাথে গোলাপীর বিবাহের পর আর করি না। আশা করবো বিএনপির যারা শিক্ষিত বিবেকবান তারা স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহন করে গোলাপীরে আরেকবার আহ্বান করবেন সে যেনো জামাতকে তালাক দেয়। আর বাকি সব অশিক্ষিত পার্ভার্টদের কথা বাদই দিলাম। এদেরকে হত্যা করে দেশকে জীবানুমুক্ত করা হোক।
৪) মগবাজারের জামাতের অফিসে ইউরোপীয়ান স্টাইলে টয়লেট বানিয়ে তার নাম দেয়া হোক,"বাংলাদেশের রাজাকারে ইসলাম তথা জামাতী ইসলাম টাট্টিখানা"
এখানে জামাত শিবিরের একনিষ্ঠ কর্মী আর নেতাদের বেধে রেখে দেয়া হোক। একজন সুস্হ মানুষকে ডেইলী একবার টাট্টি করতেই হয়। তাই এরা যেনো তাদের অফিসেই এই কর্ম শুরু করে এটাই হোক এর একমাত্র সমাধান। কিন্তু কথা আছে, টয়লেটে যেনো পানি না থাকে আর টিস্যু পেপারগুলোতে গু আজমের ছবি থাকে।


লীগ দুর্নীতি করছে পাহাড় সম, সন্ত্রাসীও করছে। অনেকে বলতে পারেন গত চার দলীয় ঐক্যজোটের সময় দুর্নীতি হলেও এমন সন্ত্রাসী তো করেনি। কথা ঠিক। আসলে করবে কে? ছাত্রদল কারা করে? সব সুবিধা ভোগী ব্যাবসায়ী। এখন ক্ষমতা নেই তাই ছাত্রদলও নেই। আছে ছাত্র শিবির আর তারা এখন যা করছে সামনে কি করবে না তার গ্যারান্টি কি?
তারেক চোরা কেস থিকা ছাড়া পাইছে। সামনের বার বিএনপি ক্ষমতায় আসলে তার গ্যারান্টি কি যে সে দুর্নীতি করবে না? কারন গত চারদলীয় ঐক্যজোটে সে একা যে দুর্নীতি করছে তা এরশাদ আর তার দালাল গুলা ৯ বছরের শাসনামলেও করতে পারেনি। তাই বিএনপি এবার শুধু দুর্নীতি না, দলের সিনিয়র নেতারা মানুষের বৌ এর উপর হামলেও পড়বে এটা শিওর।

যেই বিএনপি মাজদার হোসেন মামলার রায় হলে বিচার বিভাগের উপর থেকে ক্ষমতা হারাবে বলে স্বয়ং মওদুদকে দিয়ে খালি বেন্ঞ্চ পরিবর্তন করাতো সে আসলে দুদক, বিচার বিভাগ নিয়ে পুরাই হাডুডু কাবাডী খেলতো। যেই আসুক ক্ষমতায় আকাম করবেই, কম বেশী কোন কথা না। এই টার্মে যা হইছে আগামী টার্মে এর চেয়ে বেশী হবে।


যাই হোক কাদের মোল্লার লাশ দেখতে চাই, ভেবেছিলাম এই এক জনমে এদের বিচার দেখতে পারবো না। যেই গোলাপী নিজের জামাইয়ের হত্যার বিচার করতে পারে না সে করবে জামাতের বিচার?

অশিক্ষিত পোলাপানরাই এসব বিশ্বাস করতে চায়।

ধন্যবাদ হাসিনা, ধন্যবাদ বাংলাদেশ। জাতির দায়মুক্ত হবার সময় শুরু হলো এখন!

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার একটা পোস্ট "কিছু জাতীয়তাবাদী কুকুর!!!১৮+" লেখাটা ছিলো বর্তমান চলমান বিএনপি জামাতের আগুন নিয়ে নাশকতা মূলক কর্মকান্ড নিয়ে রেফারেন্স যুক্ত পোস্ট। ব্লগের মডু পোস্ট ড্রাফট করে মেইল পাঠায় আমি নাকি বিএনপির বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা সরাচ্ছি যদিও তারা বিএনপি জামাতের নাম নেয় নাই তবে বলেছে আমি নাকি কোনো ব্যাক্তি বা দলের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে বলগে ক্যাচাল লাগাতে চাচ্ছি। আর যদি কখনো এরকম পোস্ট দেই তাহলে ব্যানও খেতে পারি।

তাই ভাই আমার, ব্যান মোবারক দেন। কারন যদি ব্যান খাই তাহলে বলতে হয় মডু ব্যাটা জামাতী। আর জামাতী ব্লগে আমি আর লিখতাম না।

এটা একটা টেস্ট পোস্ট মডু তথা সামুর ম্যানেজম্যান্ট টিমের জন্য!

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

যেড ফ্রম এ বলেছেন: কাদের মোল্লা যদি আগে বুঝতো তাইলে "ভি" সাইন কহোনোই দেখাইতোনা।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা কাহিনী কই। ৫ তারিখে তরুনি আফরোজ, শাহরিয়ার কবির স হ আরো বেশ কয়েকজন আসছিলো স্টক হোমে সুইডেনের বেশ কয়েকজন পার্লামেন্টারিয়ানের সাথে সেমিনার করতে যে যুদ্ধাপরাধীর বিচার আর বর্তমান নাশকতা নিয়ে। আমার সাথে এখানে বিএনপি করেন এবং মনোনয়ন প্রত্যাশী লোকের পরিচয় আছে। তারা ৩০ তারিখে মিটিং করলেন যে স্টক হোম বিএনপির যারা প্রেসিডেন্ট আর সাধারন সম্পাদক তারা ফাউল কোনো পদক্ষেপ নেয় না তাই এই ৫ তারিখে কিছু করতে চায়। তাই স্বতঃপ্রনোদইত হয়ে কিছউ পোলাপান নিয়ে ঐ অনুষ্ঠানে যেতে চাইলে তাদের পারমিশন দেয়া হয় না।

তাই হতাশ হয়ে ঐদিন চুপচাপ থাকে। পরে একজন বললো ঐ দিন নাকি অন্য পোলাপন গিয়া তুরিন আফরোজ আর শারিয়ার কবিরকে ধাওয়া করে। তুরিন আফরোজ কোনো মতে দৌড় দিয়ে এম্বাসীতে অবস্হান নেয়। অনুষ্ঠান নাকি পন্ড হয়। আমি শুনলাম পরে আসল খবর যেটা শুনলাম সেটা হলো কিছু জামাত শিবিরের পোলাপান ওখানে গিয়ে মিন মিন গলায় বলছিলো যে তোরা দালাল, তোরা দালাল। তাও নাকি ঐ বিল্ডিং থেকে ১ মাইল দূরে রাস্তায়। ঐদিকে মিটিং সেমিনার খুব সুন্দর ভাবে তারা চলেও যায়।

পরে যখন জিজ্ঞেস করলাম পার্লামেন্ট থেকে এম্বাসীর দূরত্ব কত যে এই ঠান্ডায় তুরিন আফরোজ লৌড় দিলো। তখন সে আক্ষেপ কইরা হইলো আরে এইখানে যারা বিএনপি করে সব কয়টা ফাউল কুনো কামের না।

এদের মিথ্যাচার যে কতখানি সেটা নিজ চোখে দেখলাম সেইদিন

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০১

যেড ফ্রম এ বলেছেন: আমি থাকি অঁজপাড়াগাঁয়। আশে পাশে কোন বাঙালী নাই।

তয় প্রপাগান্ডা ছড়াইতে জা-শি শুওরগুলা বিরাট পাক্কা, এরা এইটারে পুরা শিল্প বানাইয়া ফেলছে!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, এরা নেটেই শিল্প বানায়। কিন্তু আমাগো সাথে দুয়েকটা কয়দইন ঘুরতেছে। কিন্তু যখনই দেখা হয় তখনই কই কাচ্চি খামু। চান্স পায় না। মুখের উপর এগো শিল্প নাই।

ফাঁসি টপাটপ দেয়া শুরু করলে দেখবেন কয়দিন পর অনলাইনের শিল্পও ইতিহাস হইয়া যাইবো!

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১০

যেড ফ্রম এ বলেছেন: দ্বিমত আছে! এদের অর্থনৈতিক ভিত্তি অনেক শক্তিশালী। এরা থামবে না। ঢামেকে আমি একটিভ রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম। মেডিকেলে এদের দৌড়াত্ব ভয়াবহ।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: খালি ঢামেক না, সরকারী প্রায় প্রত্যেকটা মেডিক্যাল সাথে বুয়েট এমনকি মফস্বল শহরের জিলা স্কুল গুলাতেও এদের সবচেয়ে বড় নেটওয়ার্ক। ইদানিং দেখেন অনেক শিক্ষিত পুলাপান জামাত শিবির করে এর মেইন কারন এইটাই।

তবে জামাতের সব কয়টারে ফাঁসিতে ঝুলাইলে এটা স্বতঃসিদ্ধ প্রমানিত হবে যে যুদ্ধপরাধ ছিলো জামাতের ভুল। তখন নতুন পোলাপানদের ঢুকাতে এদের সমস্যা হবে। কিন্তু যারা অলরেডী করতেছে তাদের জঙ্গী হওয়া ছাড়া গতি নাই।

এদের আর্থিক প্রতিষ্ঠান তখনই বন্ধ করা সম্ভব যখন জন গন এক যোগে মানা করবে। কিছু দিন আগে ফেসবুকে ঘাটতে ঘাটতে জামাত তথা বিএনপির কিছু সমর্থকের প্রোফাইলে গেলাম। লেখা পড়লে মনে হবে তারা খুব বেশী শিক্ষিত নন, কিন্তু তাদের ভুলে ভরা বানানে লাইক পড়ে ১৫০০, ২০০০ এমনকি তাদের ফ্রেন্ডলিস্টে ৪০০০-৫০০০ এর উপর বন্ধু সংখ্যা। এরা কেউ ইটালী, কেউ স্পেন, কেউ মিডল ঈস্টে।

মনে হলো অনলাইনে আমাদের চেনা জানা জগতের বাইরে যে বিশাল জগৎটা আছে তা সম্পর্কে আমরা খুব বেশী ওয়াকিব হাল নই!

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪

মশিকুর বলেছেন:
হুম আপনার একটা পোস্ট(সম্ভবত ২ পোস্ট আগের), পরে পড়ব বলে রেখে দিছিলাম। পরে এসে দেখি হাওয়া! পুরাই হাওয়া ভবন!

হাজার হাজার রাজাকারদের মধ্যে গুটি কয়েকের বিচার শুরু আর ধীর গতির কারনে আমিও মনে করছিলাম আওয়ামিলিগের উদ্দেশ্য খারাপ। নির্বাচনের ওয়াদার বিপক্ষে ৫ বছরে একজন মাত্র রায় কার্যকর হওয়ার কাছাকাছি!! তাও গনজাগরণ মঞ্চের কারনে। এটা সরকারের খামখেয়ালী বলে মনেহল। কারন বিচার করার এবারই সুযোগ ছিল। বিএনপিঁ জীবনেও বিচার করবে না।

আবেগি হলে ঠিক আছে, কিন্তু লাশ নিয়ে ছিনিমিনি খেলার পক্ষে আমি না। এরশাদের জন্য সমবেদনা। বেচারা যেই পরিমান দুর্নীতি কইরা যেই পরিমান জেল খাটছে + জরিমানা দিছে!!!

ভালো থাকুন।।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সরকারের দোষ ছিলো আছে থাকবে। আওয়ামী লীগ সরকার এই টার্মে যে পরিমান খারাপ কাজ করেছে তার তুলনা কোনো কিছুর সাথেই হয় না। আমার স্ত্রী একটা কাজ করতে গিয়ে প্রত্যন্ত অন্ঞ্চলে যায়। ওখানে গিয়ে দেখে ওখানকার এমপি ভোটে জিতে ৫ বছরে এক বারও আসেনি অথচ তার নাম ভাঙ্গিয়ে তার টাট্টু বিট্টুরা সে অন্ঞ্চলের গরীব দুঃখি মানুষের জায়গা জমি দখল অথবা কম দামে কিনে প্রমোদের জন্য বিশাল বাংলো বানায়, ঢাকা শহরের বড় বড় মানুষেরা সেখানে গিয়ে মদ নারী নিয়ে রাত কাটায়। এলাকার মানুষের চোখে সেখানকার এমপি হলো সাক্ষাৎ শয়তানের নাম।

এই আওয়ামী লীগ সরকার হতে পারে ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ সরকার কিন্তু সে এমন কিছু কাজ করে দেখিয়েছে যা আপনাকে স্বীকার করতে হবে এগুলো করার মতো সাহস কারোই নেই। যুদ্ধপরাধীর মতো বিচার যাকে নস্যাৎ করার জন্য এমন কোনো ষড়যন্ত্র নেই যে করা হয় নি তারপরও সম্পন্ন করার কাজটা শুরু হলো। নিম্ন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা ব্যাবস্হা ধ্বংস হয়ে গেলেও গবেষনার জন্য উচ্চশিক্ষায় অভূতপুর্ব পরিবর্তন এসেছে।

ধরে নিলাম সামনে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। ছোটবেলায় সাইফুর রহমান, ভূঁইয়া, অলি আহমেদ, মঈন স হ বেশ কিছু লোক ছিলো যাদেরকে দেখলে মনে হতো এদের হাতে ধরেই বাংলাদেশ এগিয়ে যায়, কিন্তু এখন কে আছে? সব চোর বাটপার, পরের বৌ নিয়া মাইয়াবাজী করা এদের অভ্যাস। পুরো দলটা চলে জামাতের টাকায়, কথায় সব কিছুতে। এরা ক্ষমতায় আসলে প্রতিহিংসা আর জামাতী প্রতিষ্ঠানের জয় জয়কার দিয়ে শুরু হবে। কৃষক আগের মতো আস্তাকুড়ে পড়ে থাকবে, হয়তো কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভালো থাকবে কিন্তু দেশটা আগের মতোই দুর্নীতির পাল্লায় পড়ে যাবে।

লাভ টা কোথায়?

এরশাদ হলো ঘরের উচ্ছন্ন যাওয়া ছোট ছেলে। যাকে নিয়ে সবার ঘৃনার শেষ নেই, কিন্তু স্বার্থে টান লাগলে তাকে নিয়ে টানাটানির শেষ নেই।

দেশের মানুষ যতদিন না জাগবে ততদিন কিছু হবে না, দুষ্ট চক্রেই ঘুরতে হবে আমাদের

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

কাদের মোল্লার ফাসির জন্য গনজাগরন মঞ্চের আন্দলনের অবদান বিশাল।
এমনকি গনজাগরন মঞ্চের আন্দলন না হইলে মেশিন সায়েদির ফাসির রায়ও হইত না।
এত সহজেও বিচার কাজ হইতো না, রাষ্ট্রযন্ত্র বিচার চালানোর মত এত মানসিক বলও পাইত না।
Click This Link

Click This Link

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গনজাগরন মন্ঞ্চের যতই দোষ থাকুক, যাই থাকুক, তাকে ধন্যবাদ দিতেই হবে। কোনকিছুই পারফেক্ট হয় না। এত ইমপারফেকশন নিয়ে আন্দোলন করে তার সফলতা দেখতে পাবো এটা কোনোদিন আশা করিনি।

কোনো দিন ভাবিনি যে নতুন দিনের সূর্য দেখবে বাঙ্গালী রাজাকারমুক্ত। ভেবেছিলাম এই লজ্জা নিয়ে মরতে হবে আমাদের। কিন্তু না, আমরা এগিয়ে চলেছি!

৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আহ! কি শান্তি।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে যে ব্লগার হইছেন এর চেয়ে বড় শান্তি আর কি হইতে পারে!

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫২

পীরসাহেব বলেছেন: পোষ্ট সাপুর্টেড :) :#)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: রিপোর্টেড হইলো না দেইকা তব্ধা খাইছি!

৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে। আশা করি ভাল আছেন ভাই।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঘোরের মধ্যে আছি। সাঈদী, নিজামীকে কবে ঝুলাবে?

১০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

চলতি নিয়ম বলেছেন: কাচ্চি.... দাওয়াত রইলো....... =p~ =p~

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বৌ এর কাছে ওয়াদা করছিলাম, বুঝতেছি না কয়দিন ওয়াদা রাখতে পারুম!

কাচ্চি খাইতে মন চাইতেছে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.