নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলজিবিটি(গে লেসবিয়ান বাই ট্রান্স): বিজ্ঞান কি বলে? ধর্ম কি বলে? সমাজ কি বলে?

২৮ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:৩১

১.


সুইডেনের স্টকহোমের অরলান্ডা এয়ারপোর্টে যখন প্রথম পা রাখি তখনও আমি কোনো বাসা বা রুম ঠিক করার জন্য কাউকে মেইল করিনি। যখন ভার্সিটির শহরে পৌছালাম তখন দেখলাম ট্রেন স্টেশনে আমি আর কালু। কালু এসেছিলো নাইজেরিয়া থেকে, নাইজেরিয়ার এটমিক রিসার্চ সেন্টার থেকে এখানে পাঠিয়েছিলো। আমি কালুরে সাহস কইরা জিগাইলাম,"থাকার জায়গা ঠিক করছাও চান্দু?"
: হে হে হে, লাখ টাকার কুশ্চেনের কোটি টাকার জবাব হইলো না। তয় একখান ফুন নম্বর আছে কিন্তু আমার মোবাইল নাই, কল করার টাকাও নাই।
: নো সমস্যা, আমার কাছে মুবাইল আছে। শর্ত একখান যে তুমারে হেল্পাইবো সে যেন আমার জন্যও একটু করে।


সে হা না কিছু না কইয়া সমানে নম্বর টিপাইলো আর ফুন করলো। পরে ফুন চেক কইরা দেখলাম ছাগলটায় ফ্রি পাইয়া সুইডেন থিকা নাইজেরিয়া ডাইরেক্ট কল করছে দুইটা। তারপর সুইডিশ নম্বর একটা। একটু পর দেখলাম একটা বিএমডব্লু আসলো, ভিত্রে আরবী হামদ নাতে কিছুক্ষন পর পর আল্লাহু আল্লাহু গাইতেছে। আমি সালাম দিতেই দেখি তারা আমারে জড়ায় ধরলো। মনে হইলো কুটিকালের নাম না জানা বৈশাখের জসিমউদ্দিন মেলায় হারিয়ে যাওয়া সেই ভাইটি। একজন হারাইয়া ফরিদপুর আরেকজন হারাইয়া নাইজেরিয়া, অখন ভাগ্য আমাদের দুটি ভাইকে সুইডেনে ফিক্কা মারছে। পরে অবশ্য জানতে পারলাম যেই কাল্লু আমার সাথে আইছিলো সেই কাল্লুর নাকি আপন ভাই এবং তাকে আমি কল করতে দিছি এইটা নাকি বিশাল আচায্যের বিষয়!

কি কমু আর! পরে এক হাত দুই হাত ঘুইরা সেই রাইতেই আরেক বাঙ্গালী পোলার লগে ঘরে উঠি। এরপর কামের সন্ধানে আরেক শহরে যাই। ঐ শহরে গিয়া আরেক বাঙ্গালীর পাল্লায় পড়ি। তো যেদিন প্রথম তার ঘরের কিচেনে ঢুকি তখন সে ডাল রানতেছিলেন। পেটে ক্ষুধায় ইন্দুরগুলান পুশআপ মারতেছিলো। সে আমারে দেইখা কয়,"ভাইসু, আমার ডাইল খাওনের লিগা স্টকহোমে ঐ রাস্তা দিয়া লাইন ধরতো। আমার ডাইল তো তারা খাইতো না, প্লেট কমড়াইয়া যাইতো!"

আমি হাসি দিলাম কিন্তু সমস্যা হইলো ডাইলের চেহারা সাদা আর কুনো সুবাস নাই। ডাইল রান্ধার পর রুটি দিয়া খাইতে গিয়া দেখি কলের পানির যেই স্বাদ তার চেয়েও বিস্বাদ এই ডাল। আমি খাওন মুখে দিয়া বইসা আছি। সে আমার মুখ দেইখা একটা হাসি দিয়া কয়," ডাইলে স্বাদ হয় নাই?"
আমি একটু হাসলাম। অমুন সময় তার কল আসলো। সে আমার সামনেই পেয়ারের আলাপ করতে লাগলো। দেশ থিকা তার পেয়ারী ফোন করছে মনে হয় বইলা মন অন্য দিকে নেয়ার ট্রাই করলাম। কিন্তু আলাপের বিষয়বস্তু ভয়াবহ, রাইতের বেলার অন্তরঙ্গ কামের ইঙ্গিত! যন্ত্রনা! আমি একটা কাশি দিতে সে এক্সকিউজ মি বইলা ফোনটা রাখলো,"ভাই, আমার বয়ফ্রেন্ড ফোন করছে!"

শুইনা খাওন যে মুখে দিছিলাম, ওগুলা ঢুকার বদলে বাইর হইয়া যাইতে চাইলো। মন চাইলো সব ফেলায় দিয়া পলাই। কিন্তু যাইতে পারলাম না। কারন পকেটে টাকা নাই, কামটা খুব দরকার। হিসাব করলাম কয়টা ইনার আর আণ্ডার ওয়ার আনছি, রাইতের বেলা নিজের প্রটেকশনের দরকার আছে। যাই হোউক, তার সাথে একই রুমে কিন্তু আলাদা বেডে ৫ মাস থাকি। তারপর সে স্টক হোমে চলে আসে। যতদিন রুমে ছিলাম প্রচন্ড প্রাইভেসি দিতো। এমন সৎ এবং অমায়িক মানুষ দেখিনি। সমকামী দেখাইয়া সুইডেনে পারমিশন নিয়েছিলেন এবং নিজের কাপল দেখিয়ে অনেককে পারমিশন করাইয়া দিছে। আমাকে সে খুব ভালো একটা কাজও দিয়েছিলো। পরে আর তার সাথে যোগাযোগ রাখা হয়নি নিজের ব্যাস্ততা এবং দৌড়াদৌড়ির কারনে।

২.

বিজ্ঞান কি বলে?

আসলে বিজ্ঞান অনেক দূর এগোলেও জেনেটিকসের ব্যাপারটা এখনও যতটা এডভান্স হওয়া দরকার ততটা হয়নি কারন জেনেটিক্যাল ম্যাপিং গুলো কিছুদিন আগে সমাপ্ত হলেও এগুলো নিয়ে প্রচুর পড়ালেখার প্রয়োজন। তাই বলে বিজ্ঞান থেমে নেই। বিভিন্ন ইউনিভর্সিটি রিসার্চ ইনস্টিটিউশন গুলো এই সমকামী ব্যাপারটা নিয়ে প্রচুর গবেষনা করছে। সকল গবেষনা তিনটি কারনকে দায়ী করেছে:
ক) জীন ঘটিত
খ) হরমোন সংক্রান্ত
গ) পরিবেশ গত

ক) জীন ঘটিত


অনেকগুলো গবেষনা ব্যাপক সমালোচনা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকলেও ৮০ র দিকে হ্যামারের তথ্য অনুযায়ী একটা ক্রোমোজম গুচ্ছের দিকে নজর পড়ে সবার সেটা হলো Xq28 যেটার মধ্যে তিন ধরনের জায়গা আছে। এর মধ্যে MECP2 এবং IRAK1 অটিজম আর দুশ্চিন্তার জন্য দায়ী। এই Xq28 জীনটা X ক্রোমোজোমের ভেতরই পাওয়া যায়। হ্যামার স্টাডিতে দেখা যায় ১১৪ জন সমকামীর পরিবারের মধ্যে এই Xq28 খুব বেশী পরিমানে পাওয়া যায় তাদের X ক্রোমোজমে।

হ্যামারের এই পরীক্ষার পর ৯৯ তে আরও একটি স্বতন্ত্র পরীক্ষা করা হয় যেখানে এই X ক্রোমোজমের সাথে সমকামীতার একটা সম্পর্ক খুজে পাওয়া যায় না। কিন্তু ২০১২ সালে এসে আমেরিকার জেনেটিক্স সোসাইটি আরও ব্যাপকভাবে সমকামীতার সাথে জীনের কোনো সম্পর্ক আছে কিনা সেটা খুজে দেখে। দেখা যায় X ক্রোমোজম ৮ এ Xq28 ব্যাপকভাবে এর উপস্থিতি জানান দেয় যেটা ঐ হ্যামার স্টাডিকেই সমর্থন করে।

রেফারেন্স:
১) হ্যামার স্টাডির জার্নাল কপি
২) ১৯৯৯ সালের সেই এক্সপেরিমেন্ট
৩) ২০১২ সালের সেই পরীক্ষা

আপনারা হয়তো বলতে পারেন হ্যামার স্টাডি কতটা প্রতিষ্ঠিত? জ্বি ইহা মোটামোটি সায়েন্স জার্নাল, সায়েন্টিফিক আমেরিকা স হ খ্যাতনামা জার্নাল জোনে ছাপানো হয়েছে। গুগল করে দেখতে পারেন।

খ) হরমোন ঘটিত

১৯৫৯ সালে ফিনিক্স নামের এক বিজ্ঞানী একটা হাইপোথিসিস দেন যেটার ভিত্তি ছিলো কিছু গিনিপিগের উপর পরীক্ষা। তিনি মত দেন যে স্তন্যপায়ী প্রানী যার মধ্যে মানুষও বিদ্যমান যখন মায়ের পেটে থেকে তখন যদি টেস্টোরন হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরনের সংস্পর্শে আসে তখন ঐ শিশুটির ব্রেনে কোনো প্রভাব তৎক্ষনাত ফেলে না। কিন্তু শিশুটি যখন জন্ম নিয়ে বয়স বাড়তে বাড়তে বয়ঃসন্ধী প্রাপ্ত হবার সময় ব্রেনে ঐ টেস্টোরন হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরনের প্রভাব একটা সুইচের মতো কাজ করে। তখন দেখা যেতে পারে তার যৌনতার অরিয়েন্টেশন ভিন্ন হতে পারে যা এতদিন সুপ্ত ছিলো। ঐ জার্নালে রেফারেন্স ছিলো ৯৫০ টা জার্নালের উপ্রে।

রেফারেন্স: ফিনিক্স মিয়ার জোড়াজুড়ি।

এর পর ব হু পরীক্ষা নীরিক্ষা করা হয় গর্ভবতী মায়েদের ওপর এবং দেখা যায় এর প্রভাব ১৬-১৭% শিশুদের ওপর যা খুব একটা আশা ব্যান্জ্ঞক যোগসূত্র নয়।

তবে সাম্প্রতিক সময়ে সরাসরি কিছু পরীক্ষায় দেখা যায়:

মেয়েদের ক্ষেত্রে যারা জন্মের সময় উচ্চমাত্রার এন্ড্রিনালিন এনড্রোজেন হরমোনের সংস্পর্শে এসে কনজেনিটাল এড্রিনাল হাইপারপ্লাসিয়া রোগে ভুগে তাদের মধ্যে সমকামীতা এবং দ্বিগামীতা বেশী দেখা যায়।

রেফারেন্স: এএন্ডএম ইউনিভার্সিটির পরীক্ষা

কিন্তু সমস্যা হলো হরমোনের এই অতিরিক্ত নিঃসরনের ফলে যে পরিবর্তনটা ঘটতে পারে এরকম ঘটনার সংখ্যা খুব কম হওয়ায় অনেকেই মনে করে এর প্রভাব সমকামীতার ওপর থাকতে পারে তবে তার হার হবে খুব কম। তবে এর প্রভাব আছে অবশ্যই!

২০০১ সালে আরেকটা এক্সপেরিম্যান্টে দেখা যায় গর্ভবতী অবস্হায় যদি মা অতিরিক্ত টেনশনের কারনে স্ট্রেস হরমোন বেশী নিঃসরন করে রক্তে তাহলে শিশুর ব্রেনে এর প্রভাব পড়ে। কারন এতে টেস্টোটেরন হরমোনের নিঃসরনও বেড়ে যায়।


গ) পরিবেশগত

এই ব্যাপারটা বেশীর ভাগ সমাজবিজ্ঞান এবং মনোবিজ্ঞানের ভেতরে পড়ে। এই যেমন বয়ঃসন্ধিতে আসলে কিশোর কিশোরীরা অনেক ধরনের দুর্ঘটনা এবং অভিজ্ঞতার শিকার হয় যার একটা স্হায়ী প্রভাব তার মনোজগট পাল্টে দেয়। এক্ষেত্রে তার ইচ্ছা অনিচ্ছা অনেক কিছুই তার অবচেতন মন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।

পারিবারিকভাবে দেখা যায় অনেক সময় পরিবারের বড় ছেলেটা একটু বেশী পৌরুষোচিত হয় যার ফলে তার সমকামী হবার সম্ভাবনাটা ২৮ থেকে ৪৮% এর মতো কারন প্রথম বার অন্তঃসত্বায় গর্ভকালীন হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরনের শিকার হবার সম্ভাবনা বেশী থাকে।

এবার আসি ধর্ম কি বলে?

প্রথমেই জানার চেষ্টা করি ইসলামে কি আছে?

কোরান শরীফে সমকামীর জন্য কোনো শাস্তি দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয় নি তবে বিভিন্ন সুরার ব হু আয়াতে লুত আঃ এর সময় এই সমকামীতার জন্য পুরো একটা জনপদ ধ্বংস করে দেয়া হয়েছিলো জানা যায়। এছাড়া আরও ব হু আয়াতে একে ভয়াব হ পাপের সাথে তুলনা করেছে কিন্তু এটা ক্ষমার যোগ্য। যদি একে অপরকে ছেড়ে দিয়ে তওবা করে তাহলে আল্লাহ মাফ করে দেবেন।

সুরা আন নিসা আয়াত ১৬:

"তোমাদের মধ্য থেকে যে দু’জন সেই কুকর্মে লিপ্ত হয়, তাদেরকে শাস্তি প্রদান কর। অতঃপর যদি উভয়ে তওবা করে এবং নিজেদের সংশোধন করে, তবে তাদের থেকে হাত গুটিয়ে নাও। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, দয়ালু। "

কিন্তু হাদীসে একটু কড়া শাস্তি আছে। যে একটিভ তাকে ১০০টা দোররা আর যে প্যাসিভ তাকে মৃত্যুদন্ড।(আল তিরমিজী, ১৩৭৬: নবিজী (সাঃ) বলেছেন, লুতের সময়ের মানুষের মতো যাকেই পাবে এই কাজ করছে, তাদের দু'জনকেই মেরে ফেলো যে এটা করেছে এবং যার সাথে করা হয়েছে)

হিজড়াদের সম্পর্কে ইসলামে খুব বেশী বলা যায়। যা পাওয়া যায় দু একটা হাদীসে যেখানে বলা আছে হিজড়া যারা মেয়েদের প্রতি আকর্ষন বোধ করে না তারা মেয়েদের সাথে মিশতে পারে। আরেকটা হিজড়া যে মেয়েদের কাপড় পড়ে ঘুরতো তাকে এক সাহাবী এনে মারতে চাইলে নবিজী সাঃ তাকে মদিনা ছাড়ার নির্দেশ দেয়। এছাড়া হিজড়াদের ব্যাপারে খুব বেশী কিছু না বলা থাকায় মুসলিম সমাজে তারা ঘৃন্য কেচোর মতো রাখা হয়। এজন্য মুসলিম সমাজে তাদের অধিকার না থাকায় তাদের জীবন বিপন্ন থেকে বিপন্নতর হয়। এমন যে তারা মানুষ না। অথচ হিজড়া হয়ে জন্ম নেয়া তাদের নিজেদের দোষ নয়।

ক্রিশ্চিয়ানিটিতে ক্যাথোলিকরা একে ভয়বাহ গুনাহের চোখে দেখলেও এতটা করাকড়ি নয়। অন্যান্য গ্রুপের সবাই একে স্বাগতই জানায়।


তবে প্রতিটা ধর্মেই একে ভয়াবহ গুনাহের কাজ বলে উল্লেখ করে।


আমাদের সমাজ কি বলে?

বাঙ্গালী সমাজ নিয়ে খুব একটা উচ্চাশা নেই যেখানে আমাদের ক্রিকেটার নাসির হোসেন তার বোনকে নিয়ে একটা ছবি পোস্ট দিলে আল্লাহর সৈনিকেরা ঝাপিয়ে পড়ে অনলাইন ধর্ষনে অথবা যেখানে সরকার কেনো বাল্যবিবাহ বৈধ করলো না অথবা ১৬ বছর কেন ব হাল রাখলো এই জন্য মোল্লা আর মুসলিম পার্টি যেমনে ফেসবুকে হা হুতাশ করে সেহেতু এই সমাজ নিয়ে কোনো আশা নেই। তবে একটা গল্প বলি।

আমি যখন জন্ম নিয়েছিলাম তখন বাসায় নাকি অনেক হিজড়া এসেছিলো বাসায়। আমার বাবা চাচা মহা বিরক্ত হয়ে যায় কিন্তু আমার মা তাদের কোলে আমাকে তুলে দেয়। তারা কোলে নিয়ে গান গায়। আম্মা তাদেরকে খেতে দেয়, কিছু টাকাও গুজে দেয়। তারা এমন আচরন পেয়ে কেদে ফেলেছিলো।

বড় হয়ে যখন এ গল্প শুনেছিলাম তখন মা বলেছিলো,"ওরাও মানুষ। মেয়ে মানুষের যেমন কষ্ট আছে এই সমাজে এই সমাজে ওদের কষ্ট অনেক। তাই যখন ওরা দোয়া করে মন থেকে করে।" আমি মায়ের চোখে শূন্যতা দেখেছিলাম।

আমাদের সমাজ পাল্টাচ্ছে। আমরা পুরোনো অনেক কিছু ছুড়ে ফেলে দিচ্ছি, নতুন সাদরে গ্রহন করছি। অস্থিরতা সবজায়গায়। আমরা যেমন কিছু ইতিহাসের সাক্ষ্য হচ্ছি যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে আবার সেই সাথে দেখছি রাষ্ট্রিয় সন্ত্রাস, রাজনৈতিক নৃশংসতা, নৈতিক অবক্ষয়। কিছু দিন তখনকার পরারাস্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি সমকামীদের অধিকারের সমর্থন জানিয়েছিলেন, কিন্তু দেশে এসে প্রচন্ড সমালোচনার শিকার হলেন বিরোধী পক্ষের। নোবেল বিজয়ী ইউনূস সমকামী অধিকারের ব্যাপারে উচ্চকন্ঠ কিন্তু এটাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যাব হার করলো সরকার পন্থি লোকেরা।

আমি চুপচাপ দেখি আর দেখি কিছু নির্যাতিত মুখ। জন্ম নেয়াটা হলো তাদের দোষ এমনকি ঈশ্বরও তাদের মর্ত্যে পাঠিয়ে মাথার ওপর থেকে রহমতের ছাতা তুলে নিলেন। হিজড়া হয়ে জন্মালে তার কোনো শিক্ষা নেই, সমাজে মিশতে পারে না, কোনো চাকুরী নেই, এমনকি তার বাবা মা পারলে তাকে পেটেই মেরে ফেলে।

এসব অন্যায়! কিন্তু কেউ কিছু বলছি না।


আর কি বলবো আমি?

আমি নিজে স্ট্রেইট, কিন্তু আমি এই LGBT movement মনে প্রানে সমর্থন করি। আমি সুইডেনে দেখি একটা হিজড়া শিশু নিয়মিত স্কুলে যাচ্ছে তার বন্ধু বান্ধবীদের নিয়ে ঘুরছে ফিরছে সাধারন মানুষের মতো। বড় হয়ে বিশাল কোনো চাকুরী করছে, মেধার অসামান্য অবদান রেখে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবছর এরা প্রাইড মার্চ করে যেখানে তারা হেসে খেলে পৃথিবীকে জানান দেয় তারাও মানুষ, আছে সুখ দুঃখ হাসি কান্নার অনুভূতি। তারা পৃথিবীটাকে সাজাতে পারে।

এতদিন আমেরিকা সমকামী বিয়েকে সমর্থন করেনি। কিন্তু গেলো সপ্তাহে তাদের সুপ্রিম কোর্ট সেই যুগান্তকারী কাজ করলো। এখন দুনিয়ার সব সমকামীরা বুক ফুলিয়ে হাটতে পারবে, নিজের অধিকারের কথা বলতে পারবে। তারা তো ধর্ষন বা মানুষ খুন করছে না। তারা শুধু নিজের জীবন সঙ্গী হিসেবে সম লিঙ্গের কাউকে চাইছে। কাউকে হত্যা, কতল ধর্ষন গুম বা চুরি ডাকাতি করছে না। আমরা তো দিব্যি লীগ-বিএনপি-জামাতের মতো চোর বাটপার খুনিদের সমর্থন দিয়ে যাই এতে কি পাপের বোঝা কমে?

অথচ আমরা? এমনকি লোকাল বাসে যদি জানতে পারি পোলায় হোমো আর কারো গায়ে হাত দিছে তার লাশ ছিড়ে ফেলবে পাবলিক। সবাই ভাবে এটা তার ভং, মানসিক বা যৌন বিকৃতি। কিন্তু কেউ একটু পড়ালেখা করে বলে না আসলে সে এমন কেন?

এত গুনাহের ভাগীদার হয়ে যখন দেখি আমাদের ওপর গজব নাযিল হচ্ছে আর আমরা তাতে কাস্ট পাচ্ছি তখনও বুঝতে পারি না নিজেদের কষ্টগুলো।

কেউ কি একটু ভেবে দেখবেন?

মন্তব্য ১৩৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (১৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৬:৪৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এটা আসলে খুব একটা জটিল বিষয়। এই রায়ের পক্ষে বিপক্ষে হাজারো যুক্তি আসবে। যারা জেনেটিক্যাল কারণে সমকামী তাদের অধিকারের প্রশ্নে এটা অবশ্যই একটা ভালো রায়। আর এই রায়টা যেহেতু অ্যামেরিকার জন্য সেহেতু এই রায়ের পক্ষে বিপক্ষের যে কোন আলোচনা অ্যামেরিকার সমাজ ব্যবস্থার উপর ভিত্তি করেই হওয়া উচিৎ। অ্যামেরিকার আভ্যন্তরীণ কোন আইন বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থায় কোন প্রত্যক্ষ প্রভাব ফেলবে না। কিন্তু আমাদের দেশের অতি উৎসাহী আলেম ফেসবুকারদের স্ট্যাটাস দেখে মনে হয়েছে এই রায়টি যেন বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। আর ধর্মীয় ( ইসলাম ) বিধান দিয়ে এই আইনের জাস্টিফাই করাটাও হাস্যকর। কারণ যে দেশে এই আইনটা হয়েছে সেদেশে কোরআনের আইন দিয়ে পরিচালিত নয়।

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: "এটা আসলে খুব একটা জটিল বিষয়। এই রায়ের পক্ষে বিপক্ষে হাজারো যুক্তি আসবে।"

: মোটেও জটিল নয়। বিজ্ঞানীরা সাধ্যমত গবেষনা করেছে ব হুদিন ধরে এবং এখনও করছে। তারা যতটুকু জানতে পেরেছে তার থেকে তারা কারন গুলো এবং তার সম্ভাব্যতা নির্নয় করেছে। এবং তার সবগুলো পরীক্ষা নীরিক্ষাই ছিলো স্বতন্ত্র এবং যুক্তি সম্পন্ন এবং যারা করেছেন তারা কেউ কেউ চিকিৎসক যাদের কাছে সাধারন মানুষ চিকিৎসাও নেয় বা চিকিৎসার উপায় জানতে চায়। আর যারা বিপক্ষে বলছে তারা দেখা যায় কেউ চিকিৎসক বা হিউম্যান এনাটমীর ধারনা পর্যন্ত রাখে না। এখন বলেন আপনি কাদের যুক্তি মানবেন?

আর বাঙ্গালী জাতীটা একটা চুতিয়া অক্ষম জাতী সে জাতী কার সমালোচনা করে কার করে না তা নিয়ে আমি ভাবি না। কারন এটা এমনই জাতী যারা বর্তমান সময়ে গবেষনা কাজে খুব একটা সময় ব্যায় করে না। এরকম অল্প জ্ঞানে জ্ঞানী গবেষনাহীন মানুষদের যুক্তি কানে তোলা সুশিক্ষা এবং প্রজ্ঞার লক্ষন নয়!


"কিন্তু আমাদের দেশের অতি উৎসাহী আলেম ফেসবুকারদের স্ট্যাটাস দেখে মনে হয়েছে এই রায়টি যেন বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। "

এই আলেম গুলা একটা কাজ করছে সেটা হলো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের স্বতন্ত্র চিন্তা নিয়ে লিখছে। অনেকেই আছেন যারা মানুষের মাঝে ভাবনার রেশ ঘটাচ্ছেন। হাজারে হাজারে না হোক, ২-১ জন তো বুঝছে। ওদিকে আমাদের বাস্তব আলেমরা কি করছেন? দেওয়ানবাগীর মতো পীরেরা ফ্যানাটিক বানাচ্ছেন, শফি হুজুররা ইসলাম শিক্ষার পরিবর্তে বোমা বানানো শিখাচ্ছেন, কিভাবে মানুষকে কতল করতে হয় নাস্তিকতার ট্যাগিং দিয়া সেগুলাম শিখাচ্ছেন, জামাত শিবির রাজাকারের কথা কিছু বলার নাই। তাবলীগ মানুষকে বৈরাগী আর আইলিয়ামে জাহেলিয়াতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে, পেডোফাইল হওয়াকে উদ্বুদ্ধ করছে। অন্যান্য আলেমদের ওয়াজ শুনলে তাতে শুনতে পাই হিংসা, বর্নবৈষম্য, জাতিগত হিংসা, শিয়া সুন্নী দ্বন্ধ, জঙ্গীর হওয়ার তাড়া ছাড়া আর কিছুই পাই না।

আর বর্বর ইসলামিক আইন দিয়ে আধুনিক সমাজে কোনো দেশই ঠিক থাকতে পারে না এটা ধ্রুব সত্য!

২| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৮:১০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
I think I read a comment where you said that you didn't like gays or something like that, if I am not mistaking.

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: you heard me right. i am very sensitive to issue something like if somene is gay or hijra i knew before, i just change my pathway so that i dun have to see his/her face. even i dun talk to them, because the way they talk, that makes me vomit and shivering. and if someone like that run towards me, my head gets dizzy and i am very close to be senseless. this is my psychological problem. because while reading in primary madrasa, the hujur teachers prtraited them so mean to us that those images and hatred had a deep impact on me. but still i support the LGBT movement and wish the world would be a better place for all of us!

৩| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৮:৫০

নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা বলেছেন: আমার বাসাও ফরিদপুর....


লেখা ভালো লেগেছে....

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুর্ব খাবার পুর, তাল তলার মাঠ, চেনেন?

আমি ফরিদপুর জিলা স্কুল ৯৬ ব্যাচ!

ধন্যবাদ!

৪| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

উরনচণ্ডী বলেছেন: পশ্চিমারা যখনই কোন খারাপ কাজ করে তার আগে তারা একটা যুক্তি দেয় (এটা ইরাক আক্রমনের সময়ও দেখেছি)। আপনার লেখায় এই গে হওয়ায় তার যে কোন হাত নেই সেটা দেখে বিষ্মিত হলাম। এত কিছুর চিকিৎসা বের হল আর এটার চিকিৎসা বের হলো না সেটাই রহস্য। যদি এটা হরমোন ঘটিত কোন রোগ হয় তবে হরমোন থেরাপী আর যদি এটা কোন মনোবৈকল্য হয় তবে সাইকোথেরাপী দেয়া যেতে পারে। আমি যেহেতু পবিত্র কোরআন বিশ্বাস করি এ কাজের জন্য মহান আল্লাহ কেন তাদের উপর গজব নাজিল করলেন?

হিজরাদের এদেশেও কোন কাজের বাধা নেই। অন্তত আমি দেখি না (সরকারী চাকুরী পাওয়ার ক্ষেত্রে বা স্কুলে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে)। কিন্তু তারা তাদের এ শারীরিক অক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করার ফাদ হিসেবে বেছে নিয়েছে (রাস্তার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তারা যে ভাবে টাকা তোলে দেখলে অবাক হতে হয়)। আমি একটা লেখায় পড়লাম আয় উপার্যন ভাল হওয়ায় কেউ কেউ স্বেচ্ছায় হিজরা হয়ে যাচ্ছে। . . . . . .

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে আমি কিছুক্ষন হতবুদ্ধ হয়ে বসেছিলাম। ভাবতে থাকলাম বাংলাদেশের শিক্ষাব্যাবস্থার এত খারাপ কন্ডিশন টাকলা নাহিদ কেমনে করতে পারলো! পরে চিন্তা করতে পারলাম যদি মাদ্রাসা থেকে পাশ করা অশিক্ষিত বর্বর জঙ্গী হয় তাহলে সে করতে পারে এমন মন্তব্য!

"পশ্চিমারা যখনই কোন খারাপ কাজ করে তার আগে তারা একটা যুক্তি দেয় (এটা ইরাক আক্রমনের সময়ও দেখেছি)। আপনার লেখায় এই গে হওয়ায় তার যে কোন হাত নেই সেটা দেখে বিষ্মিত হলাম। "

আমাকে এমন একটা উদাহরন দেখান যে পশ্চিমারা বিজ্ঞানে যেসব অবদান রেখেছে সেগুলো মিথ্যা? আপনি কি কোনো কিছু আবিষ্কার বা মানবজাতীর জন্য এমন কোনো সমস্যার সমাধান করেছেন? আপনার পেশা কি? কই থিকা পাশ করছেন? নিজের যোগ্যতাটা জানালে তাহলে আপনার কথা মেনে নেবো।

অথবা আপনি যুক্তিতে আসেন, দলিল দিয়ে কথা বলেন, আপনার বক্তব্যকে সমর্থন করে এমন প্রতিষ্ঠিত এবং ডকুমেন্টেড স্টাডি তুলে ধরেন। এখন আবার বইলেন না যে এসব শিখায় নাই! তাহলে বলবো না শিখে থাকলে আগে শিখে আসেন, সেগুলো নিয়ে দু একটা কাজ প্রকাশ করেন, তারপর নিজের যোগ্যতা শানিয়ে তর্ক করতে আসেন!

"এত কিছুর চিকিৎসা বের হল আর এটার চিকিৎসা বের হলো না সেটাই রহস্য। যদি এটা হরমোন ঘটিত কোন রোগ হয় তবে হরমোন থেরাপী আর যদি এটা কোন মনোবৈকল্য হয় তবে সাইকোথেরাপী দেয়া যেতে পারে।"

প্রথমেই বলে দিয়েছে জেনেটিক্সের ব্যাপার মানুষ এখনো ততটা এগোয় নি। সবে মাত্র মানুষ কৃত্রিম জীবন তৈরী করলো ল্যাবে সম্পূর্ন ক্যামিকেল দিয়ে। ইশরেচিয়া কোলাই যার জীবনকাল ছিলো মাত্র ৭ সপ্তাহ। ২-৩ বছর আগে মানুষের ডিএনএ সিন্থেসিসের ১০০ ভাগ ম্যাপিং করতে পেরেছে। অগ্রযাত্রা আছে কিন্তু এমন জটিল ও ব হুমুখী মাত্রার (কারন এর সাথে সাইকোলজী আর সোশাল বিহ্যাভিয়ার আর কগনেটিভ বিষয়গুলো যুক্ত) ওরিয়েন্টেশনের ওপর নিয়ন্ত্রন আনাটা এতটা সোজা নয়। যদি আপনি খুজে দেখেন তাহলে জানাবেন।

আর মনোবিজ্ঞানীরা একে মানসিক বৈকল্য হিসেবে দেখে না, যেহেতু এটা জেনেটিক্সের ওপর সরাসরি লিংকড আর এর ফলে পরিবেশের ইকোসিস্টেম আর এপিডেমলজিতে কোনো বিরুপ সম্পর্ক নেই সেহেতু এটাকে তারা প্রকৃতির এক বৈচিত্র্যরূপ হিসেবে ধরে নিয়েছে। (অনেকে বলেন যে মানুষের সংখ্যাধিক্যের কারনে প্রকৃতির বিবর্তনের কোনো ম্যাকানিজম হতে পারে যেটা মানুষের সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশনে বিচিত্র এনে কিছুটা নিয়ন্ত্রন করার চেষ্টা করছে হয়তো বা)


"আমি যেহেতু পবিত্র কোরআন বিশ্বাস করি এ কাজের জন্য মহান আল্লাহ কেন তাদের উপর গজব নাজিল করলেন? "

সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। কারন লুতের জনপদ শুধু একারনেই ধ্বংস করেছেন। হতে পারে তখন ইসলাম প্রতিষ্ঠিত ছিলো না। সমাজে ন্যায়বিচার এবং স্থিরতা নেই বলেই ঈশ্বরকে নিজ হাতে গজব নাযিল করতে হলো। আর তাই তিনি নব্যুয়ত শেষ করে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করলেন এবং বিশ্বকে নিজের মতো করার চলার সুযোগ দিলেন। তিনি বিধান রেখেছেন (যদিও কোরানে এই ব্যাপারে কোনো দিক নির্দেশনা দেয়া নেই, হাদিসে আছে কিন্তু সেগুলো যুক্তির বিচারে কিছুটা কন্ট্রাডিক্টরী), আর তিনিই এর বিচার করবেন।

"হিজরাদের এদেশেও কোন কাজের বাধা নেই। অন্তত আমি দেখি না (সরকারী চাকুরী পাওয়ার ক্ষেত্রে বা স্কুলে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে)। কিন্তু তারা তাদের এ শারীরিক অক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করার ফাদ হিসেবে বেছে নিয়েছে (রাস্তার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তারা যে ভাবে টাকা তোলে দেখলে অবাক হতে হয়)। আমি একটা লেখায় পড়লাম আয় উপার্যন ভাল হওয়ায় কেউ কেউ স্বেচ্ছায় হিজরা হয়ে যাচ্ছে। . . . . . ."

আপনি যদি যুক্তিতে জেতার জন্য এই বক্তব্য দিয়ে থাকেন তাহলে বলবো আপনি মিথ্যা কথাও বলতে পারেন। কখনো দেখেছেন হিজড়ারা কি মানবেতর জীবনযাপন করে? কখনো তাদের বাসায় গিয়েছেন? আপনার মতে তো তারা কোটি কোটি টাকা কামায়। আজ পর্যন্ত কোনো অফিসে দেখেছেন কোনো হিজড়া ভালো পদে আছে অথবা কোনো স্কুলে। স্কুল বাদ দেন, পেডোফাইল চর্চার আধার মাদ্রাসাগুলোতে কোনো হিজড়াকে পড়া লেখা করতে দেখেছেন। সমাজে এত বাচ্চা জন্ম নেয়, কোনো দিন শুনেছেন কারো বাচ্চা হিজড়া হয়েছে? মাঝে মাঝে শুনবেন বাচ্চা মারা গেছে। খোজ নিয়ে দেখেন দেশে হিজড়াদের সংখ্যা বাড়ছে তাদের সবার খবর হাসপাতালের আয়ারা ঠিকই জানে।

ধন্যবাদ আর বদ্ধ ঘরে না থেকে গোয়াড়তুমি না করে পরাশোনার পরিধি বাড়ান আর বিশ্ব ঘুরে থাকেন। চোখ বন্ধ রাখলেই প্রলয় বন্ধ হয় না। অজ্ঞানতা একটা অপরাধ!

৫| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: লেখক কি এটাকে যৌনবিকৃতি বলতে চাচ্ছেন না?
যদি এটা স্বাভাবিক হয়ে থাকে তবে এর থেকে সমাজের প্রাপ্তি কী আর ফলাফলই বা কী?

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: "লেখক কি এটাকে যৌনবিকৃতি বলতে চাচ্ছেন না?"

না, তবেআমি নিজে থেকে কিছুই বলি নাই। আমি যেহেতু বিজ্ঞানের ছাত্র আর যেহেতু বিজ্ঞান এটা নিয়ে বিস্তর কাজ করেছে আমি তাদের কথাই বলছি এবং আমি এটা বিশ্বাস করি। এখন আপনি যদি এর বিরোধিতা করেন, করতেই পারেন, তাহলে বলবে প্রথমে আপনি বলবেন আপনার একাডেমিক শিক্ষাগত যোগ্যতা, পাবলিকেশন এবং বর্তমান কি কাজ করছেন। তারপর আমি শুনতে চাই আপনি কি কি গবেষনা করেছেন (অবশ্যই তা যেনো স্ট্যান্ডার্ড সায়েন্টিফিক মডেল অনুসরন করে)।

"যদি এটা স্বাভাবিক হয়ে থাকে তবে এর থেকে সমাজের প্রাপ্তি কী আর ফলাফলই বা কী?"

এলান ট্যুরিং এর নাম শুনছেন? এই যে যে কম্পিউটারে বসে টাইপ করে এত কিছু বলতেছেন, এই কনসেপ্ট টা কার ছিলো জানেন? দুঃখের বিষয় ইনিগমা কোড ভাঙ্গার পরও তাকে কোর্টে এই একটা কারনে দন্ড দেয়া হয়। যদিও ব্রিটিশদের মধ্যে ভালো কিছু আছে বলেই তাদের রানী গত দশকে জাতিগত ভাবে ক্ষমা চেয়েছে। আরও কিছু উদাহরন লাগবে?

যে যেমন তাকে টার মতো বাচতে দেন, যতক্ষন না অপরাধ করছে, তাকে তার মতো থাকতে দেন। দেখবেন দেশ ও জাতির উপকারে তারাও এগিয়ে আসবে এবং মানবজাতীর উন্নয়নে তারা সক্রিয়ভাবে স হোযোগিতা করবে। দুনিয়া চলে এখন মেধায়, বর্বর ব্যার্থ পেডোফাইল জঙ্গী মুসলমানদের তলোয়ারে না!

৬| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেশ গুছিয়ে লিখেছেন। তাদের প্রতি সহমর্মীতাও রাখঢাক না করে স্পষ্ট করে বলেছেন। তবে আমার কাছে তা মনে হল নেগেটিভলিই তা প্রদর্শিত হল।

বিজ্ঞান যা বলেছে বা বলতে চেষ্টা করছে- সবের সার কথা যদি এই হয়- তারা জেনেটিক্যালি করাপ্ট বলেই ঐ কাজে স্বভাব সিদ্ধতায় ঝুকছে- মানলাম; কিন্তু সমাধানটাতে একমত নই। তারা জেনেটিক্যালি ইনফেক্টেড বরেই অনুমতি দিতে হবে একটা এন্টি ন্যাচার কাজকে। এন্টি ন্যাচার এই অর্থে ধরুন- এই ভাবে সমাজের ৫০ ভাগ লোকও যদি জোড় বাধে- একটা সময় পর পৃথিবীর উত্তরাধীকার সংকটে ভুগবে। আবার যদি বলেন- গর্ভ ভাড়া করে বীর্য ব্যাংক থেকে টেষ্ট টিউবে সন্তােনর চাহিদা জোগাবে- তাতে কি মাতৃত্ব, পরিবার আর বন্ধনের সেই মৌলিকতা থাকবে? তা কি ভবিষ্যত পৃথিবীর জন্য হুমকি হবে না?
তাই পজিটিভ সমর্থন হল- বিজ্ঞানের উচিত ঐ সমস্যা সমূহ সমাধান চিকিৎসা পদ্ধতি আবিস্কার করা। গড়পরতা বিয়ের অনুমতি কোন সুস্থ সমাধান নয়।
বিজ্ঞান যদি ধানের জেনেটিক্যাল মডিফিকেশন করতে পারে- তার স্বভাব, পুষ্টি ফলন চরিত্র বদলাতে পারে= মানুষের এইরকম অস্বাভাবিকতার ত্রুটিটাও তো বদলাতে পারা উচিত।

ধর্ম। ধর্ম মানে আপনাকে বোঝাবো সে জ্ঞান আমার নেই। যে ধৃ ধাতু থেকে ধর্ম- যা সেই ব্যক্তি ধারন করে- তাই তার ধর্ম। তার বিশ্বাস, তার বোধ, তার চেতনা যার ভিত্তিতে তার কর্ম সমূহ তাই তার ধর্ম। ভোগবাদীর ধর্ম ভোগ, পূজিবাদীর ধর্ম পূজির নেশা, ।
মৌলিক ধর্ম সবগুলোই প্রকৃতির মৌলিকতার সাথে মানুষের সামঞ্জস্যতার একটা অধিকতর কল্যানের বিধান দিয়েছে।
পরবর্তীতে মানুষের তা বদলে দেয়া, বুঝতে না পারা, ভুল বোঝা এবং তার মন্দ চর্চার জন্য ধর্ম মোটেও দায়ি নয়। দায়ী মানুষ গুলো , ধর্মিকতার নাম ধারীরা।
ধর্মে বিশেষত ইসলামে সমকামীতার ভয়াবহতা বোঝাতেই লুত সম্প্রদায়কে ভয়াবহ ধ্বংসের শাস্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে এটা প্রকৃতি বিরুদ্ধ। বর্তমান সামকামী বা তার সমর্থন দানকারীদের চেয়ে বেশী এবং জোরালো যুক্তিই ঐ সময়ের লুত সম্প্রদায় পোষন করতে এভং প্রচার করত। এবং লুত আ: তাদের সংশোধনের আহবান করেও ন্যায় সত্য সুন্দরের স্বাভাবিকতার পথে আনতে পারেন নি। পরে তাদের চ্যালেঞ্জের মূকেই তারা নিজের ধ্ভংসে ঢেকে আনে।
তাই যে মানে তার জন্য ধর্মের মৌলিক জ্ঞান অস্বীকার করার কোন উপায় নেই।

সমাজ।
সমাজের সামাজিকতা গড়ে ওঠে নীতি-নৈতিকতার যে ভিত্তির উপর তা কখনো মন্দকে সমর্থন করে না। আর পুরো সমাজই যখন মন্দের উপর ভিত করে গড়ে ওঠে তখন মন্দটাই নিয়ন্তা হয়ে যায়। আমেরিকাকে সাধূ বা আইডল না ভাবার মতো যথেষ্ট অনৈতিক যুদ্ধ, হত্যা, রাষ্ট্রীয় সাম্রাজ্যবাদী দখলদারী, মন্দ কর্ম এবং হীনতার পরিচয় বিশ্বব্যাপিই প্রকাশিত। তাই তাদের সমাজে এইরকম মন্দ আইন আদালতে অনুমোদিত হতেই পারে।

নৈতিকতার নূন্যতম বোধ যে রাষ্ট্র রাষ্ট্রীয় ভাবে বহন করে না। সাম্রাজ্যবাদীতায় অন্য রাষ্ট্রকে মিথ্যা, প্রতারণা আর শক্তি দিয়ে দখল করে নেয়, শিশু নারীর বেপরোয়া হথ্যা যজ্ঞে যারা নিরব থাকে, কেবলই নিজের স্বার্থের জন্য যার যাদের বিবেক অন্ধ তাদের সামাজিকতা যে মন্দ হবে তা বলাই বাহুল্য। আর সকল মন্দকে যৌক্তি করার কু-যুক্তি সব সময়ই বিদ্যমান। তা তো সার্বজনীন হতে পারে না। চোরের চুরির পিছনেও বহু যুক্তি দাড় করানো যায়- ইভেন রাষ্ট্র মায় বিশ্বের দোষও প্রতিষ্ঠিত করা যায়! খুনির খুনে, ব্যভিচারীর ব্যাভিচারে, অত্যাচারীর অত্যাচারের কোটি কোটি কু-যুক্তি বিদ্যমান।
তাই সেসব সুস্থ সুন্দর, স্বাভাবিক নূন্যতম মৌলিক প্রাকৃতিক ন্যায় নীতির প্রতি নিষ্ট মানুষের পক্ষে মানা, সমর্থন দেয়া বা সহ্য করা সম্ভব নয়।

আমিও তাই এই বৈশ্বিক প্রহসনের প্রকৃতি বিরুদ্ধতার নিন্দা করছি। এবং তাদের চিকিৎসা করে সুস্থ স্বাভিবাক সমাজের স্রোতধারায় ফেরাতে বিজ্ঞান প্রযুক্তি সহ সামাজিক, মানসিক বিজ।হানের সর্বোচ্জ প্রয়োগের আবেদন জানাচ্ছি।

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: "এন্টি ন্যাচার এই অর্থে ধরুন- এই ভাবে সমাজের ৫০ ভাগ লোকও যদি জোড় বাধে- একটা সময় পর পৃথিবীর উত্তরাধীকার সংকটে ভুগবে।"

এটা ভুল শংকা। একটা উদাহরন দেই। চীনের বেশ কিছু জায়গায় এক দশক আগে কন্যাসন্তান এবরেশনের ঘটনা ঘটে। হঠাৎ করে এমন করায় সে এলাকায় মেয়ে সন্তানের প্রচন্ড অভাব দেখা যায়। বিয়ে করার মেয়ে নাই। তার কিছু দিন পর তাদের আদম শুমারী হয় তাতে দেখা যায় দেশে মেয়ে আর ছেলের হার ৫৪ আর ৪৬। এই কিছুদিন আগে দেখলাম ৫১ থেকে ৪৯। তার মানে দেখা যাচ্ছে এটা প্রকৃতিরই ময়াকানিজম সে এই লিঙ্গ দিয়ে প্রজাতীকে বিলুপ্তির হাত থেকে বাচিয়ে রাখা। এটা কেন কেমনে হচ্ছে এটা এখনো ধরা যায় নি। কারন এর জন্য দরকার ৭০০ বিলিয়ন লোকের ডিএনএ ম্যাপিং। আর প্রকৃতির এই সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশনের ডাইভারসিটি সে নিজে নিয়ন্ত্র করে তাই এর হার এখনও ১-২% আছে। আমরা মনে করি সংখ্যা বাড়ছে, কিন্তু হার সেই একই।

"তাই পজিটিভ সমর্থন হল- বিজ্ঞানের উচিত ঐ সমস্যা সমূহ সমাধান চিকিৎসা পদ্ধতি আবিস্কার করা। গড়পরতা বিয়ের অনুমতি কোন সুস্থ সমাধান নয়।
বিজ্ঞান যদি ধানের জেনেটিক্যাল মডিফিকেশন করতে পারে- তার স্বভাব, পুষ্টি ফলন চরিত্র বদলাতে পারে= মানুষের এইরকম অস্বাভাবিকতার ত্রুটিটাও তো বদলাতে পারা উচিত।"

আমার উপরোক্ত কথার সাথে তাল মিলিয়ে বলতে হয় মনোবিজ্ঞান এটাকে সমস্যা হিসেবে দেখছে না। সম্পুর্ন মানসিক বিকাশের জন্য তারা এটাকে প্রকৃতির নিয়ম ধরে নিয়ে এভাবেই গাইড করে। কিন্তু কেউ যদি সত্যি পাল্টাতে চায় নিজেকে তাহলে বিজ্ঞান এর সমাধান দিতে অক্ষম আর এর উত্তর যদি জানতে চান তাহলে আপনাকে জেনেটিক্স পড়তে হবে। কারন ব্যাপারটা আপনি যত স হজে বলছেন ততটা স হজ নয়। উপ্রে উরনচণ্ডীকে দেয়া মন্তব্যের উত্তরটা পড়ে দেখতে পারেন।


"আমেরিকাকে সাধূ বা আইডল না ভাবার মতো যথেষ্ট অনৈতিক যুদ্ধ, হত্যা, রাষ্ট্রীয় সাম্রাজ্যবাদী দখলদারী, মন্দ কর্ম এবং হীনতার পরিচয় বিশ্বব্যাপিই প্রকাশিত। তাই তাদের সমাজে এইরকম মন্দ আইন আদালতে অনুমোদিত হতেই পারে।"

এসব গৎবাধা জুজুর কথা পড়তে ভালো লাগছে না। পৃথিবীর এমন কোনো দেশ নেই যার হাতে রক্তের দাগ নেই। এমন কি বাংলাদেশে সংখ্যালঘু আর পাহাড়ীদের ওপর যে রাস্ট্রিয় নির্যাতন এবং অবিচার চলছে প্রতিনিয়ত সেটা তো আরও ভয়ংকর। কিন্তু সমকামী বিয়েকে মেনে নেয়ায় জাতী সমাজ ধ্বংস হয়ে গেছে এরকম ভূয়া আর ডাহা মিথ্যা কথা আমাকে বলে লাভ নেই। সুইডেনে সেই কবে থেকে সমকামীদের বিয়ে মেনে নিয়েছে। আপনার কথা মতো আমাদের সবার শরীরে এইডস, সমাজ বিলুপ্তি বালছাল হওয়ার কথা। কিন্তু আমি তো দেখি অসভ্য বাংলাদেশী লোকজন এমন কেউ নাই যে তার কোনো অসুখ নাই, জীবনের গড় আয়ু কম। সমাজের অবস্থা বিদিকিশ্রি। ইরান, সৌদীতে বর্বর আর পেডোফাইল মিথ্যাচারের দেশ। এখন আবার প্রমান চাইয়েন না। তখন দুনিয়ার নিকৃষ্ট জাতি মুসলমানদের কাছা ধরে টান দেবো!



"চোরের চুরির পিছনেও বহু যুক্তি দাড় করানো যায়- ইভেন রাষ্ট্র মায় বিশ্বের দোষও প্রতিষ্ঠিত করা যায়! খুনির খুনে, ব্যভিচারীর ব্যাভিচারে, অত্যাচারীর অত্যাচারের কোটি কোটি কু-যুক্তি বিদ্যমান।
তাই সেসব সুস্থ সুন্দর, স্বাভাবিক নূন্যতম মৌলিক প্রাকৃতিক ন্যায় নীতির প্রতি নিষ্ট মানুষের পক্ষে মানা, সমর্থন দেয়া বা সহ্য করা সম্ভব নয়। "

আমি বুঝতে পারছি না সমকামীকে কেন অপরাধ ধরা হচ্ছে। চোরের চুরি করা বা ডাকাতী হাবিজাবি যাই হোক এতে ব্যাক্তি প্রতিষ্ঠান সমাজের ক্ষটি হচ্ছে। কিন্তু সমাকামীদের দ্বারা সমাজের কি ক্ষতি হচ্ছে?

যদি বলেন মানবজাতীর অস্তিত্ব সংকটের মুখে তাহলে ভাই একটু বিজ্ঞান আর হিউম্যান এভুলেশন নিয়া আর্টিক্যাল পড়েন। যদি কেউ মিথ্যা লেখে আপনি তার বিরুদ্ধে গবেষনা করে প্রতিবাদ করেন।

তারা এইডস ছড়াচ্ছে? এসব ফালতু কথার মানে হয় না। এইডস যেকোনোভাবে ছড়াতে পারে। আর সমাকমীদের মাধ্যমে এইডস ছড়িয়েছে এর হার কত বলতে পারেন`? এই হারের কতটা নীচে ব্লাড ট্রান্সফিউশনের তুলনায় সেটা কি জানা আছে? আমি উপাত্তটা দিলাম না। কারন আপনি যখন উপাত্তটা খুজবেন আপনি অনেক বিষয়ে জানতে পারবেন এবং আমার কাছে মনে হয় আপনি যতটা পারেন পড়ালেখা করেন তাহলে তর্ক করে মজা পাওয়া যাবে!

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরও কিছু কথা বলার প্রয়োজন অনুভব করছি, সমকামী যদি অসুস্থই হয় তাহলে এটা যে অসুস্থতা সেটা আপনার কেন গবেষনা করে প্রমান করছেন না? সবাই বলে কোরানে আছে, কিন্তু কোরানে এটাকে কোনো রোগ বলে নেই, বলেছে এটা তাদের সোশ্যাল বিহেভিয়ার হিসেবে যেটা ইসলামের মূল নীতিতে যায় না। কিন্তু আপনারা এখন বলছেন রোগ বা মানসিক সমস্যা বা বিকৃতি। তাহলে আপনাদের মধ্যে যারা ডাক্তার তারা কেন এর পথ্য নিয়ে কাজ করছেন না?

কারন একটাই আপনাদের গবেষনা বা জানার পরিধি পুরোপুরি ভুল কারন আপনারা আপনাদের কনসেপ্ট ঠিক সেটা প্রমান করতেই গবেষনা করেন। আপনাদের আগ্রহ সারিয়ে তোলাতে নয়, অন্যদের ভুল প্রমান করা এবং কঠোর নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করে। কিন্তু এর ফলে ক্ষতিটা মুসলমানদেরই হয়েছে। সারা বিশ্বে মুসলমানদের সম্পর্কে একটা বাজে ধারনা বিদ্যমান। মুসলমানরা প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। কিছু হলেই অন্যকে দোষারোপ করছে। নিজেরা কিছুই করছে না।


এজন্যই আপনাদের বাতলানো পথে কেউ কর্নপাত করে না। বিজ্ঞানকে পাথেয় করুন দেখবেন ৫০% সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। তাই বলে ইসলাম ত্যাগ করতে বলিনি। ইসলাম শ্বাশ্বত হলে গবেষনাতেই বেরিয়ে আসবে নাহলে সত্যকে মোকাবেলা করার সাহস রাখুন। নিজের ওপর আস্থা রাখুন!

৭| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২০

কানাই স্যার বলেছেন: আমেরিকা কিছু একটা করলেই কিছু লোক রীতিমতো ক্ষেপে ওঠেন। ভাবখানা এমন, সব গেলো ! সব রসাতলে গেলো ! এই মানসিকতা ঠিক না। একটা বিষয় মনে রাখবেন, আমেরিকা কখনো তাদের নীতির বাইরে কিছু করে না। আমেরিকা কখনো গোপনে কিছু করে না। এই যে ধরুন সমকামী বিয়ের বৈধতা। এটা খুবই যুক্তিসঙ্গত হয়েছে। এই রায়ের মধ্যদিয়ে আমেরিকার উচ্চ আদালত তাদের সততার প্রমাণ রেখেছেন। আমেরিকার একটা শিশু বড়ো হতে হতে বুঝে যায়, মার্কিন নাগরিক হিসেবে তার প্রধান দায়িত্ব সারা পৃথিবীর মানুষের...মারা। ...মারতে মারতে সারাবিশ্বের মানুষকে পাইলস-রোগী বানিয়ে দিয়েছে ওই আমেরিকানরা। তাই এখন নিজেদের... নিজেরা মারার জন্য সমকামী বিয়ে আইন করে নিয়েছে। আশা করা যায়, ক্লিনটন যেমন হোয়াইট হাউসকে 'চুষনি বিকাশ কেন্দ্র' বানানোর ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদান রেখেছেন, তেমনি পরবর্তী কোন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হয়তো সেই ওভাল অফিসে ....মারা দেবেন অথবা ...মারবেন। সাবাশ আমেরিকা। সারা পৃথিবীর...মারার পর এবার নিজেদের ... নিজেরা মারো। মারতে মারতে একদিন মানচিত্রসহ মরে যাও। আমার লেখা সেই কবিতার লাইনটি আজ আবার বলতে ইচ্ছে করছে, মনিকার নীল জামাটাই আমেরিকার আসল পতাকা।

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সুইডেনে এলজিবিটি সমর্থন করা হয়েছে ১৯৪৪ সাল থেকে, গ্রীন ল্যান্ডে ১৯৩৩ সাল থেকে, কানাডায় প্রায় ১ যুগ আগে, মেক্সিকো ১৮৭১ সালে, এল সালভাদর, গুয়াতে মালা ১৮০০ থেকে, ডেনমার্ক , নরওয়ে কি ধ্বংস হয়ে গেছে? বরংচ মধ্যপ্রাচ্যের অস্ত্র দিয়ে ইসলামের মাজ হাব বাচাতে হলে হাত পাতে সুইডেনের কাছে, বাংলাদেশ এখনো এসব দেশের কাছে হাত পাতে ট্রেনিং, অর্থের জন্য।

আর আপনার মুখের ভাষা শুনলে মনে হয় কোরান শরীফের যতগুলো আয়াতের সংখ্যা তার চেয়েও বেশী চটি পড়েছেন এক জীবনে! চটি পড়ে এত মুখ খারাপ করে কখনো তর্ক করা যায় না!

৮| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১২

নতুন বলেছেন: আমি সুইডেনে দেখি একটা হিজড়া শিশু নিয়মিত স্কুলে যাচ্ছে তার বন্ধু বান্ধবীদের নিয়ে ঘুরছে ফিরছে সাধারন মানুষের মতো। বড় হয়ে বিশাল কোনো চাকুরী করছে, মেধার অসামান্য অবদান রেখে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

হিজড়াদের সাধারন মানুষের মতন সুযোগ থাকলে তারা অবশ্যই সমাজের জন্য বোঝা হবেনা। আমাদের দেশের সমাজের কারনেই হিজড়ারা সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে।

হুটেল ইন্ড্রাস্ট্রিজে কামলা দেবার সুবাদে অনেক বাকলা দেখছি যারা সবার সাথে কাজ করছে। এরা তাদের নিজেদের জগত নিয়েই থাকে। কুটনামী/পাকনামী করতে আসেনা অন্যদের মতন।

তাদেরকে তাদের মতন করে থাকতে দিলে কি সমস্যা বুঝি না। দেশের হাজারও সমস্যা আছে সেই গুলান নিয়া না ভাইবা সবাই এখন আমেরিকার আইনে বিরাট ভুল করছে তা নিয়ে গবেষনা করতেছে।

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাঙ্গালী জাতির নৈতিকতা বোধের কত অবনমন সেটা তাদেরকে বুঝানোর ক্ষমতা নাই। তারা যে এখনও কতটা নিরক্ষর অশিক্ষিত সেটা তারা নিজেরাও জানে না।

যাই হোক কেমন আছেন? আপনি কি ফেসবুকে আছেন?

৯| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭

নতুন বলেছেন: আপনি কি ফেসবুকে আছেন?

হুম আছি :)

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: https://www.facebook.com/udashi.bandor


এদ মে, আম বুলক!

১০| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: লেখকের উদাহরণের প্রাসঙ্গিকতা বুঝতে পারলাম না...
আর এ বিষয়ে আপনার সাথে কথা বলতে গেলে আমার একাডেমিক কোয়ালিফিকেশনের রেফারেন্স দিতে হবে...নিজেকে একটু বেশী কিছু মনে করে ফেললেন না?

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার উদাহরণটা দেয়ার অর্থ হলো সেক্সুয়াল ওরিয়্ন্টেশন না দেখে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করলে এবং সুযোগ দিলে সমাজ এবং মানবজাতির জন্য তারা অনেক কিছু করতে পারবে। এটাই আমার উত্তর

আর আপনি যেহেতু গ্রহনযোগ্য পরীক্ষা এবং তার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করলেন সেহেতু আমি উত্সাহী এটা জানার জন্য যে আপনি কিসের ভিত্তিতে এবং কোন যোগ্যতা বলে বললেন।

আমি নিজের সম্পর্কে কিছুই বলি নাই। আমি ছাত্র মানুষ আমাকে জানতে হবে কার থেকে আমি শিক্ষা নিচ্ছি এবং কার সাথে আমি যুক্তি তর্কে অবনিত হচ্ছি। তার জন্যই

১১| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:২৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ব্যাপারটা আসলেই জটিল। কালকে অনেকক্ষন ধরে রায়টা আর তার প্রেক্ষাপট পড়লাম। ধর্ম বাদ দিলে যদি ধরে নেন ব্যাপারটা জেনেটিক, তবে ব্যক্তির দোষটা কই? কারো উপর জোর কইরা পছন্দ চাপানোর অধিকার আমার নাই। আবার যদি এইটা বিকৃতি হয়, তাহলে হয় তাদের চিকিতসা করে ঠিক করা হোক, নাহলে নিজের জীবন বেছে নিতে দেয়া হোক। মাঝখানে ফেলে রেখে আমরা সরে যেতে পারিনা, রাস্ট্রও না। নিজেকে একজন হিজরার জায়গায় কিংবা হোমোর জায়গায় কল্পনা করলে আমরা বুঝবো এই পৃথিবী আসলে তাদের জন্য কতটা খারাপ জায়গা। যদিও এটার দোষ হয়তো তাদের না।

বিয়ের অধিকার দেয়া হোক, তবে অন্য উপায়ে সন্তান ধারনের ব্যাপারটা নিষিদ্ধ করা উচিত। এটা অরাজক হবে।। আমার কথা হইলো আমরা যদি মনে করি তারা অসুস্থ্য আর তাদের সুস্থ্যতা দিতে না পারি, তবে তাদের জীবনের গতিবিধি নিয়ন্ত্রনের অধিকারও আমার নাই। ব্যক্তির নিজের পছন্দ এবং তাদের কাজের প্রতিফল বলে যদি কিছু থাকে তারা নিজেই পরকালে তাদের হিসেব বুঝে নেবে। শরীয়া আইনও জোর করে যারা ইসলামে বিলিভ করেনা তাদের উপর প্রয়োগের বাধ্যবাধকতা আছে নাকি জানা নাই। আর এটাতো আমেরিকার ব্যাপার, ওদের আইন ওদের জীবনযাত্রার গতিবিধি নির্ধারন করছে, আমাদের না।

২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কথার সাথে একমত কিন্তু লাস্ট লাইন।

আপনি যদি সমর্থনই করেন তাদের তাহলে আমাদের দেশে নয় কেন? তারা কি জানোয়ার? আল্লাহ না করুক কাল যদি আমার সন্তানটির এমন হয় তাকে আমি কি মেরে ফেলবো?

আর সমাজ ব্যবস্থার জন্য মানুষ নাকি মানুষের জন্য এই সমাজ ব্যবস্থা একটু বলবেন কি?

১২| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: না, আমাদের দেশে বাস্তবতা ভিন্ন। ওদের দেশ ফ্রি সেক্সের দেশ, আমাদের দেশ না। ওদের দেশে মদ খাওয়ায় আইনে বাধা নাই, আমাদের দেশে আছে। ওদের দেশে পারিবারিক মুল্যবধ আর আমাদের দেশের পারিবারিক মুল্যবোধ আলাদা। ওদের দেশের এই প্রজন্মের বড় একটা অংশ নাস্তিক, যারা মানবতার দৃস্টিতে নৈতিকতা দেখে, ধর্মীয় দৃস্টিতে না, কিন্তু আমাদের দেশে উল্টাটাই বাস্তব।

আমাদের দেশে এসব আইনসিদ্ধ করলে পুরা সমাজব্যবস্থা আর পারিবারিক সামাজিক মুয়বোধের উপর একটা মারাত্মক প্রভাব আসবে। আর থার্ড জেন্ডারদের ব্যহাপারটা যেখানে জানা, আরও মানবিক, সেখানে আপাতত এদের নিয়ে এতো মাথা ব্যথার কারন নাই। লেট দেম ডাই এন্ড লেট দেম সাফার। পেট্রোল্বোমায় কাবাব হইয়া কতজনই ভুগতেছে আরো চরম কস্টে, ওদের কার খোজই আমরা নেইনা যেইটা বুঝতে পারার মত শারিরিক কস্ট, ওইখানে কারো কিংবা একটা ছট অংশের মানসিক কস্ট নিয়া বিলাসিতা করার সময় আমার নাই। সামগ্রিক মঙ্গলের জন্য কিছুটা নৃসংশতার সমর্থন আমি করি। এটা আমার ব্যক্তিগত ধারনা।

২৮ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার মতো ব্যাক্তিগত ধারনা সবাই করে বলেই বছরের পর বছরের পাপ আজ আমাদের জেঁকে বসেছে, কুকুরের মতো খুবলে খাচ্ছে। আর আমরা উট পাখি বালুতে মাথা গুঁজে আছি

১৩| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

রহস্যময় ফয়সাল বলেছেন: ভাবনা ভালো লাগলো । :)

২৮ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ

১৪| ২৮ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আমিও অতি-উৎসাহী জানার জন্য যে, আপনিই বা কোন যোগ্যতা বলে 'যুক্তি' দেখিয়ে যাচ্ছেন আর সবাইকে জ্ঞানের পরিধি বাড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন...দয়া করে একটু খোলাসা করবেন কী?

২৮ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা হলো প্রতিষ্ঠিত সায়েন্টিফিক ফ্যাক্ট বর্ননা করা আর আরেকটা সোফায় বসে তার বিরোধিতা করা দুটোর মাঝে ফারাক আছে। সেটা যদি না বুঝে থাকেন তাহলে দয়া করে আমার ব্লগে আসবেন না। নিশ্চয়ই প্রাইভেট বা মাদ্রাসাতে পড়েন!

১৫| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বছরের পর বছর পাপ একই ভাব এ ছিলো, থাকবে। কুকুরেরাও প্রাকৃতিকভাবেই খোলা স্থানে যৌনমিলনে লজ্জা বোধ করেনা, ওইটাই সবাই নরমাল ভাবে। আমেরিকায় খোলাস্থানে চুম্মাচাটি কারো গায়েই লাগেনা, কিন্তু আমাদের এইখানে করতে গেলে মাইর খাইবেন। এইসব তথাকথিত মুক্তমনা, প্রগতিবাদী কথা ওইসব দেশই হজমে সক্ষম, আমরা না। ওদের দেশে কোন বাচ্চা যদি দুইটা পোলারে দেখাইয়া বলে, "এইযে এরা হচ্ছে আমার আব্বু আম্মু, তাইলেই ব্যাপারটা নরমাল, কিন্তু আমাদের দেশে ওই বাচ্চার হোমো বাপ মা থাকলে ওই বাচ্চার আর নরমাল লাইফ লাগবেনা। এরা যদি বাচ্চা নিতে চায় তাইলে বাচ্চাগুলার ন্রমাল লাইফ পয়দা হওয়ার সাথে সাথেই শেষ। হিজরাড়া সারাজীবন মানসিক কস্ট নিয়া বাইচা থাকতে পারলে এরাও থাকতে পারবে, এতো মানবিক হওয়ারও কোন যুক্তি নাই। সামগ্রিক সার্থ সবার উপরে। আপনার বিদেশী কুত্তার বিদেশী ঘেউ এতো পছন্দ হইলে বিদেশেই ওদের মতো ঘেউ ঘেউ কইরেন, আমাদের দেশ এখনো দেশি কুত্তার মুখে বিদেশী ঘেউ হজমের জন্য প্রস্তুত না।

২৮ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাংলাদেশে কুকুর হায়েনাদের সংখ্যা বেড়ে গেছে। এরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত না হয়ে দেশে বসে পেডোফাইল চর্চা, ইসলামিক জঙ্গিবাদ, ইনসেস্ট, এমনকি ধর্ষন করে হত্যার কাজও করে। এমন নষ্ট পঁচার জানোয়ারের জাতের সাথে কথা বলে সময় নষ্ট ছাড়া কিছুই না। এরা শুধু এলাকাতেই ঘেউ ঘেউ করবে, বাইরে এসে যেখানে ইন্ডিয়ান এমনকি পাকিস্হানীরা ভালো ভালো পোস্টে চাকুরীতে ঢুকছে এরা ঢুকে বর্বর মধ্যপ্রাচ্যের মোল্লাদের হাগুমুতু সাফ আর তাদের স্যান্ডেলের বাড়ি খেতে। ভিডিও দেয়ার ইচ্ছে ছিলো কিন্তু আমার ব্লগে কুকুর বিড়ালের ভিডিও দেয়াটা পছন্দ করি না।

"বছরের পর বছর পাপ একই ভাব এ ছিলো, থাকবে।"

এসব নফরমানী নপুংসক ছাগলের মতো কথা আপনাদের মতো মানুষের মুখেই মানায়। কারন পাপ নিবারনের জন্য মানুষের ধর্মের দ্বারস্হ হতো এক সময়। কিন্তু যখন দেখলো ধর্মের মাঝে মুক্তি খোজা আর টয়লেটে শুয়ে রাত কাটানো একই কথা তখন তারা আধুনিক সমাজ ব্যাবস্হার গোড়াপত্তন করে এবং আশ্চর্যজনক ভাবে দেখা যায় এসব বেশীরভাগ দেশে দারিদ্রের হার শূন্য, আসামীর অভাবে জেলখানা বন্ধ করে দিতে হয়। উদাহরন সুইডেন, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ড ইত্যাদি। সুত্র উইকি।

"কুকুরেরাও প্রাকৃতিকভাবেই খোলা স্থানে যৌনমিলনে লজ্জা বোধ করেনা, ওইটাই সবাই নরমাল ভাবে।"

আসলে লুকিয়ে চুকিয়ে যারা চটি পেজ পড়ে মজা পায় তারা কুকুরের যৌনকর্মস একটা ফ্যাসিনেশন অনুভব করে। অটিরিক্ত পর্ন আর চটি পড়ে হাত মারার ফল এগুলো। এবং তাদের কথাতে তাদের নিজস্ব এই ফ্যান্টাসীর উদাহরন বার বার তুলে আনেন। আপনার কম্পিউটারের কুকিজ আর হিস্টরী চেক করলে অবশ্যই এগুলো খুজে পাবো!

"আমেরিকায় খোলাস্থানে চুম্মাচাটি কারো গায়েই লাগেনা, কিন্তু আমাদের এইখানে করতে গেলে মাইর খাইবেন। এইসব তথাকথিত মুক্তমনা, প্রগতিবাদী কথা ওইসব দেশই হজমে সক্ষম, আমরা না। "

একটা নপুংসক জাতির কুকুর বিড়াল কি মনে করে তাতে কিছু যায় আসে না। এই জন্য দেখা যায় এসব দেশগুলোর অবস্হা কুকুর বিড়ালের চেয়েও খারাপ। ৫০০ বোমা এক সাথে ফোটে। মাদ্রাসার অধিকাংশ কিশোরের সাথে তাদের হুজুরগুলান পায়ুকাম কাম করে। দেশের প্রতিটা সেক্টরে দুর্নীতি, এমনকি কেউ যদি জিডি করতে যায় তাকে ৫০০ টা টাকা দিতে হয়। আমি যদি আপনের পশ্চাদে রড ঢুকাইয়া পুলিশকে ১০০০০ টাকা দেই (আমার কাছে এই টাকা কিছুই না, আল্লাহ আল্লাহ করেন আপনার নাম খুইজা বিটিআরসিতে দিচ্ছি না, অথবা আপনের বাড়ির সামনে হকি নিয়া পোলাপান নিয়া আসতেছি না আপনে যেইখানকারই কুতুব হন না কেন) সে পুলিশ আপনাকে উল্টা কেসে ফাসিয়ে সেই রডের সাথে আর দুটো ঢুকাবে। যার নিজের দেশেরই এই অবস্হা সে এত বড় নীতির কথা বলে কেমনে বুঝতেছি না। অবশ্য বুঝবো কেমনে, যে নিজের পশ্চাদে ৩টা রড নিয়াও খুশি থাকে কিন্তু স্বামী স্ত্রী বা প্রেমিক প্রেমিকা ওপেন চুমু খেলে তার হার্ড ইরেকশন হয় না কেন এই হিংসায় তাদেরকে হত্যা করতে চায় মনে মনে তার ব্যাপারে কিছুই বলার নেই। ভাই ভায়াগ্রার টাকা লাগলে চাইতে পারেন। কুকুর বিড়ালদের ভিক্ষা মনে করে দিয়ে দেবো!

"ওদের দেশে কোন বাচ্চা যদি দুইটা পোলারে দেখাইয়া বলে, "এইযে এরা হচ্ছে আমার আব্বু আম্মু, তাইলেই ব্যাপারটা নরমাল, কিন্তু আমাদের দেশে ওই বাচ্চার হোমো বাপ মা থাকলে ওই বাচ্চার আর নরমাল লাইফ লাগবেনা।"

যখন আইসিস, বোকো হারাম ভাইয়েরা শিশুদের গুলি করে হত্যা করে এবং নারীদের যৌনদাসী বা গনিমতের মাল মনে করে নিজেদের ভাগ করে তখন আপনাদের মতো হারামখোরদের তেমন আফসোস হয় না। হবেই না কেন, পেডোফাইলদের কাছে শিশুহত্যা কোনো ব্যাপারই না। আর সেখানে একটা শিশু, অবুঝ, সে একটা কথা বলেছে আর তাতে তার নুনুভূতিতে লেগেছে, তার ই জাহান্নামের পচে মরে উচিত, তাই না? এসব ছাগলরা এটা কেনো বোঝে না যে বাংলাদেশে অলরেডী গজব শুরু হয়ে গেছে যেখানে এসব দেশে মানুষ সুখে শান্তিতে বসবাস করছে। অবশ্য বুঝবে কেমনে, কোনো দিন এসব দেশে আসার সৌভাগ্য অর্জন করেছে নাকি? করলে এখানেও টয়লেট সাফ করবে আর কি!

"এরা যদি বাচ্চা নিতে চায় তাইলে বাচ্চাগুলার ন্রমাল লাইফ পয়দা হওয়ার সাথে সাথেই শেষ। "

না জানার জন্য একটা পাপও আছে এবং শেষ বিচারে কেউ যদি বলে হে খোদা আমি জানতাম না। তখন খোদা কানে ধরে বলবে চান্দু তোর আশেপাশে কি বইয়ের অভাব আছে? ইন্টারনেট ফ্রি পাইয়া ব্যাব হার করতাছেন ঠিক আছে কিন্তু পাবলিক প্লেসে পড়াশোনা না করে এসে তর্ক করলে আসলে অপমানিত হয় তা বোধ হয় আপনার বোঝা উচিত!

"হিজরাড়া সারাজীবন মানসিক কস্ট নিয়া বাইচা থাকতে পারলে এরাও থাকতে পারবে, এতো মানবিক হওয়ারও কোন যুক্তি নাই।"

আসলে পাপ করতে করতে এতটাই ডুবে গেছে এই হায়েনার দল যে কারো কান্না দুঃখ কষ্ট তো এরা লাঘব করবেই না, বরং তার কাছ থেকেও রাইতের বেলা অন্ধকারে ফায়দা লুটবে! থু থু মারলেও আমার থুথুর অপমান হবে!

"আপনার বিদেশী কুত্তার বিদেশী ঘেউ এতো পছন্দ হইলে বিদেশেই ওদের মতো ঘেউ ঘেউ কইরেন, আমাদের দেশ এখনো দেশি কুত্তার মুখে বিদেশী ঘেউ হজমের জন্য প্রস্তুত না।"

অথচ এই অশিক্ষিতটা এইটাও জানে না যে আমাদের ধর্মটাও কিন্তু বিদেশী ধর্ম! একটা জিনিস ভালো হইলেও বিদেশী বইলা গ্রহন করবো না এরকম অর্বাচিন মূলক চিন্তা যে কোনো ছাগলে করতে পারে সেটা দেখেও অবাক হচ্ছি!

শালা পাশ করছোস কই থিকা?

১৬| ২৮ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা বলেছেন: ৯৫ তে আমার জন্ম।।।।

আমি ২০১০ এর ব্যাচ জেলা স্কুলের


নতুন বাসস্ট্যান্ডের পেছনে আমার বাসা :-)

আপনাদের এলাকা চিনি আমি

২৮ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বলেন কি? ওখানে তো আমার ফুপু থাকে। আপনি মনে হয় চিনবেন আমার ফুপাতো ভাইদের। সাজিদ, অনিক! জিলার স্কুলের ছবি মাঝে মাঝে দেখি। অবিকল আমাদের মতোই আছে কিন্তু এখন মনে হয় স্কুলটা ছোট হয়ে গেছে। এটা এমন হতে পারে যখন আমি ছোট ছিলাম তখন স্কুলটা অনেক বড় ছিলো আমার জন্য। কিন্তু যখন আমি বড় হলাম, আমার দেখার গন্ডি বড় হলো..... একটা আপেক্ষিক ব্যাপার খুব চোখে পড়ে!

ভালো থাকবেন!

১৭| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:২০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
লাস্ট ইয়ার এই লেখাটা পড়েছিলামঃ The Evolution of Homosexality

২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমিও পড়লাম। নতুন একটা দিক নিয়ে আলোকপাত করার ট্রাই করছেযদিো ধোপে টেকার মতো পর্যাপ্ত ডাটা এদের নেই। আসলে এসব রিসার্চগুলোতেই একটা পথ বেরিয়ে আসে। মানুষ জানতে পারে কি এবং কেনো! কিন্তু আমাদের মতো বর্বর দেশে এদেরকে শিশুকাল থেকেই মেরে ফেলার চেষ্টা করে। উপরে তো মনে হয় কমেন্টে দেখছেন তারা এর জন্য এসব লোক মানবেতর জীবনযাপন করুক, তাতে কিছু যায় আসে না। এসব বর্বর হীনমন্য লোকদের কারনেই সারা বিশ্বে আমরা ছ্যাচরা এবং বর্বর জাতী হয়ে যাচ্ছি!

১৮| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
হ্যা, দেখেছি। আর আপনি যেভাবে উত্তর দিচ্ছেন, ইউ হ্যাভ পেশেন্স। আই ডোন্ট।

ব্লগ এর একজনের সাথে এ বিষয়ে কথা হচ্ছিল কয়েক মাস আগে। নিউ ইয়র্কে নাকি কোন প্যারাডে (ডিজাইনড ফর হোমোসেক্সুয়াল পিপল) সে দেখেছে গে দের "নোংরামী" করতে। ভাই, নিউ ইয়র্ক সিটিতে ডেইলী যে বাসে, ট্রেইনে, রাস্তায় মানুষকে "নোংরামী" করতে দেখা যায়, তাদের কয়জন থাকে হোমোসেক্সুয়াল? তখন তো বলেন না, সব হেটেরোসেক্সুয়াল খারাপ।

আমার জীবনে, আই হ্যাভ নেভার সিন আ হোমোসেক্সুয়াল পারসন হু ইজ মিন অর ডিসরেস্পেক্টফুল। মোরওভার, দ্যা লেভেল অব দেয়ার রেস্পেক্ট অ্যান্ড পোলাইটনেস মেকস মি লুক অ্যাট মাইসেলফ অ্যান্ড ওয়ান্ট টু চেইঞ্জ মাইসেলফ।

২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কুশিক্ষা আর জঙ্গিবাদে দেশ ছেয়ে গেছে

১৯| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:১৪

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
নির্বাচিত পোষ্টে গেলাম অনেক দিন পর। আপনি কষ্ট করে এতগুলো সায়েন্টিফিক পেপারস পড়ে পোষ্ট লিখলেও সেটা নির্বাচিত পোষ্টে নেই (নট দ্যাট ইট ম্যাটারস মাচ)।

২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন সাবেক এক মডুর সাথে ইদানিং ব্যাক্তিগত দ্বন্ধ দেখা দিয়েছে। প্রথমে নির্বাচিত ছিলো। পরে ঐ জনের অফিস শেষ হলে আস্তে করে সরিয়ে দেয়

এটা আমার ধারনা

২০| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রেফারেন্স দেয়ার মত আমার কোন ''একাডেমিক কোয়ালিফিকেশন'' নাই ,তাই পোস্ট প্রসঙ্গে কোন মন্তব্য করছিনা ।তবে এটা বলার জন্য মনে হয় ''একাডেমিক কোয়ালিফিকেশন''এর দরকার হবেনা যে ,''লেখকের অনেক রিপ্লাই আমার কাছে উদ্যত ঠেকেছে ।''

২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন লেখক ধর্মীয় গোড়াসম্পন্ন মৌলবাদী এক রোখা লোকদের মানুষ মনে করে না। লেখক তাদেরক জীবন্ত পুড়িয়ে মারার পক্ষপাতী!

আসল নিকে আসায় ধন্যবাদ!

২১| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

দিন যায় কথা থাকে বলেছেন: শালা পাশ করছোস কই থিকা?

এইটা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ।ব্লগের সেই আমলের কথা মনে পড়ে গেলো।যখন আবাল গুলা ব্লগে এসে ফাউল করলেই জুতা খেয়ে পালাতো।এই ছাগলটা সম্ভবত আপনার ব্যাপারে কোন ধারনা নাই।যদি থাকতো তবে আপনার ব্লগে ছাগলামি করার সাহস পেতো না।উদাসীর ব্লগ রেকর্ড না জেনেই কমেন্ট করে ফেলছে।

অনেক দিন পর আপ্নারে দেখলাম ব্লগে।কেমন আছেন?

২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: চলে, ব্লগ তো দেখি পুরা ছাগুদের দখলে!

২২| ২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪৪

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি লিং দিতে গেলে পোস্ট হয় না তাই এই লিং টা কে কপি করলাম
http://www.huffingtonpost.com/2014/11/26/homosexuality-evolution-social-bonding_n_6218406.html

২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কাহিনী কি?
স্বর্নাও তো এই লিংক দিলো। সবাই দেখি হাফিংটন পড়ে

২৩| ২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:১৩

দিন যায় কথা থাকে বলেছেন: এই গুলারে ছাগু বলে ডাকবো নাকি ছাগল বলে ডাকবো আমি কনফিউজড।তবে শতদ্রু একটি ছাগল ইদানিং ব্লগে খুব এক্টিভ লুল।তার সাম্প্রতিক করা মন্তব্যগুলি দেখলে হয়তো কিছুটা আন্দাজ করতে পারবেন।

এই যে মাল্টি নিকে এসে আপনারে গালি দিয়ে গেলো এইটা কি মডুরাম গুলা দেখে না?

শতদ্রু ছাগ্না@আমি এক্টিভ না প্যাসিভ তোরে কাছে পাইলে বুঝিয়ে দিতাম ছাগলের বাচ্চা।

২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দেখলাম, বৃস্টিভেজা ছাগুর সাথে মিল পেলাম।কয়েকটা কমেন্ট দেখলাম বেশ লুমান্টিক কিন্তু খেই হারায় ফেলতেছে। ইদানিং ছাগুদের মধ্যে লেডি কিলার হবার প্রবনতা খুব বেশী

২৪| ২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:২৩

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কলাবাগান১ কে আমি লিঙ্কটা দিয়েছিলাম যেদিন পোষ্টটা হাফিংটনপোষ্টে এসেছিল সেদিনই।


@কলাবাগান১, আই অ্যাম ডুইং রিসার্চ অ্যাট এ পি এস/এন আই ইএচ। মে বি ক্লোস টু হোয়্যার ইউ লিভ?

২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আব্বে, তুমি রিসার্চার পুস্টে জয়েন মারছো নাকি? কুন জায়গায়? পার্টি কো? পিচকি দেখি বড় হয়ে গেছে

২৫| ২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৫২

ডামাডোল বলেছেন: হোমোসেক্সুয়ালরা নিজের বেডরুমের ভেতর দরজা আটকিয়ে নিজেদের ব্যক্তিস্বাধীনতা উপভোগকালে সবচেয়ে বড় যে অপরাধ করে তা হচ্ছে তারা দুইটি মেয়েকেও সেইম সেক্স ইন্টারকোর্সে অথবা বিকৃত যৌনাচারে যেতে বাধ্য করে। ছেলে-ছেলের পশ্চাদ্দ্বারের মাঝে নারী যোনী কোত্থুকে আসল এটা প্রথমে বিস্ময় জাগানিয়া হলেও আশা করি আর দুই বাক্য পড়ার পর সেটা আর আপনাদের থাকবে না। একজন হোমোসেক্সুয়াল অন্ততপক্ষে একজন পুরুষকে নারীসুলভ আচরনে লিপ্ত করে। প্রথমত, সে প্রকৃতি রক্ষিত নিজ স্ত্রী সঙ্গীকে বঞ্ছিত করছে। সেই সাথে অপর পুরুষের প্রকৃতি রক্ষিত স্ত্রী সঙ্গীকেও বঞ্ছিত করে। একজন হোমোসেক্সুয়ালের কারনে এট লিস্ট দুইজন অপজিট জেন্ডারের মানুষ যৌন ভ্রষ্টতার শিকার হচ্ছে। সো, তোমার বেডরুমে তুমি কি করবা সেইটা তোমার আর একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় না, এইটা আমার বোনের যৌন নিরাপত্তার বিষয়ও হয়ে দাঁড়াচ্ছে, ডিয়ার হোমোসেক্সুয়ালস।

হোমোসেক্সুয়ালিটি নাকি প্রাকৃতিক! নো ওয়ান্ডার যেখানে বানর থেকে মানুষ আসাকে প্রাকৃতিক বলে দাবী করা হয় সেখানে হোমোসেক্সুয়ালিটিকেও প্রাকৃতিক দাবী করা হবে। আমি তো আশ্চর্য হই না এটা দেখেও মা-ছেলে, পিতা-কন্যা বা ভাই-বোন যৌনাচারকেও এরা প্রাকৃতিক বলে দাবী করে যখন। এরা আসলে আমাদের সেই গ্রীক আমলে ফিরিয়ে নিতে চায় যখন যৌনশৃঙ্খল ভেঙে পড়েছিল এবং মনুষ্যত্ব ডুকড়ে কাঁদছিল। সেই গ্রীক আমল, ডার্ক এইজ অব হিউম্যান হিস্টোরি। অবশ্য প্রাকৃতিকতার মত হিস্টোরিকেও তারা নিজেদের মত করে টিউন করে নিয়েছে। তাদের শেখানো হিস্টোরি মতে গ্রীক ‘সভ্যতা’ আর ইসলামী ‘মধ্যযুগীয়তা’। সখী, সভ্যতার সংজ্ঞা জানতে মন চায়!

হোমোসেক্সুয়ালিটি যদি প্রাকৃতিক হয় তাহলে বলতে হয় আমার-আপনার জন্ম অপ্রাকৃতিক দুর্ঘটনামাত্র। প্রাচীনকালে নিশ্চয়ই বর্তমানের ইকুয়েপমেন্ট ছিল না। টেস্ট টিউব কাবজাবের মাধ্যমে স্পার্ম-স্পার্ম দিয়ে সন্তান জন্মও নেয় নাই। এখনো নেয় না সম্ভবত। অবশ্য হোমোসেক্সুয়াল মিডিয়াগুলো এটা প্রচার করার চেষ্টা করছে যে হোমোসেক্সুয়াল হয়েও বংশগতি রক্ষা করা সম্ভব। এখন সম্ভব হোক বা না হোক, প্রাচীন কালে সম্ভব ছিল না এটা সবাই এক বাক্যে স্বীকার করছি। তাহলে বলতে হয় আবহমান কাল ধরে বংশগতি যেভাবে প্রবাহিত হচ্ছে সেটা একেবারে প্রকৃতিবিরোধী বিপর্যয়মাত্র। আমার জন্ম, আমার বাপের জন্ম, আমার মায়ের জন্ম- সবই প্রকৃতি বিরোধী বিপর্যয়। কারন অনলি হোমসেক্সুয়ালিটি ইজ ন্যাচারাল

একজন হোমসেক্সুয়ালের বেডরুমের ভেতরের কার্য্যক্রম কখনো তার ব্যক্তি স্বাধীনতা হতে পারে না। ঠিক যেমন এবরশন বা সাইলেন্ট কিলিং তার ব্যক্তি স্বাধীনতা না। আমি আমার প্রেমিকাকে নিজের প্রেমের প্রমাণ দিতে তার বেডরুমে গিয়ে নিজের কলিজা বের করে দেখালেই সেটা আমার বা তার ব্যক্তি স্বাধীনতা হতে পারে না। এটা সুস্পষ্ট হত্যাকান্ড। আর হোমোসেক্সুয়ালরা তো ক্রাইম এগেইন্সট হিউম্যানিটি করছে। তারা এক বা দুইজন না, পুরো মানবতাকে হত্যা করছে। যদি হোমোসেক্সুয়ালিটি প্রাকৃতিকই হয়, হোমোসেক্সুয়ালিটির দিকে সবাই ঝুঁকে যায় তাহলে ভবিষ্যত বংশধর কারা হবে? হায়! এরপরও প্রমানিত সত্যকে প্রমান করার জন্য আমাদের কলম-কি বোর্ড ধরতে হয় যে পৃথিবীকে মানুষশূন্য করার জন্যই এই আগ্রাসন।

ধর্মীয় দিক থেকে এইসব হোমসেক্সুয়ালিটি হারাম না হালাল জানি না। যদি কোন ধর্ম এটাকে হালাল ফতোয়া দেয় ঐ ধর্ম মানবতাবিরোধী ধর্ম। আমার সহজ কথা, নির্মল শৈশব চাই, কিউট কিউট বাচ্চাদের ছবি দেখতে চাই। শুয়োরদের মত সেইম সেক্স সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স করে একটা নিষ্পাপ শিশুর খিক খিক হাসির ছবি দেখা থেকে বঞ্ছিত হতে চাই না। হোমোসেক্সুয়ালরা একটা যৌনযন্ত্র, বিকৃত যৌনযন্ত্র। সদ্বজাত শিশুর হাসির বিনিময়ে একটা কেন হাজারটা যৌনযন্ত্রকে গুলি করে মারতেও আমার কষ্ট হবে না। দে আর ক্রিমিনালস এন্ড দে শ্যুড বি ট্রিটেড লাইক ক্রিমিনালস। আইন আজ আছে, কাল বদলাবে। দুই দিন আগে হোমসেক্সুয়ালিটি নিষিদ্ধ ছিল, দুই দিন পর হয়ত আবার হবে। এর সাথে নৈতিকতার কোন সম্পর্ক নাই, সত্যের কোন সম্পর্ক নাই। লিগালাইজ উইড অর নট, ড্রাগ ইজ অলওয়েজ হার্মফুল। একইভাবে হোমোসেক্সুয়ালিটির স্বীকৃতি দিন আর না দিন, এটা যে মানবতাবিরোধী অপরাধ সেই সত্য কোন দিন মুছতে পারবেন না

২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৪:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আন্দাজে না জাইনা বা মুখে মুখে শুইনা ব্লগের মতো পাবলিক প্লেসে কেন যে জ্ঞান ঝাড়তে আসেন বুঝি না। এইসব লো আইকিউ মার্কা চটি ভাষা সমৃদ্ধ কথা দিয়া আর যাই হোক আলোচনা হয় না।

টোটাল পপুলেশনের ঠিক কত পার্সেন্ট হোমো হয় ধারনা আছে?
দুইটা স্বতন্ত্র সমীক্ষা করা হইছে একটা ৪৮ এ আরেকটা ৯৩ তে যাতে দেখা গেছে ৪% পুরুষ পুরুষ ব্যাচেলর হইয়া ডেটিং করে, ৫% লীভ টুগেদার, ৩০% বাইসেক্সুয়াল, ১% জীবনে ১ বার হইলে হোমোগীরি করছে।

সূত্র: কিনসে সমীক্ষা
জেনাস রিপোর্ট

তো তোমার কাছে কি মনে হয় এই হার পুরা মানবজাতীর বিলুপ্তি ঘটায়? এই হার তো সবসময় একই থাকে যেমনটা থাকে নারী পুরুষের হার, এখন আবার জিগাইয়ো না কেন থাকে। পারলে বিবর্তন আর জেনেটিক্সের ওপর যেসব গবেষনা আর আর্টিক্যাল লেখা হয় সেগুলা একটু পইড়ো।

আর বাকী চটি লেখার জবাব দিতে ইচ্ছে করছে না। মানুষ এতো সিক ভাবে কিভাবে বুঝি না! এত নিম্ন রুচির চিন্তা একমাত্র মাদ্রাসার পার্ভার্ট আর জামাত শিবির টাইপ জঙ্গীদের হতে পারে!

২৬| ২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ৩:০২

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট সামার রিসার্চ। পার্মান্যান্ট না।

আমার আন্ডারগ্র্যাজুয়েট সেকেন্ড ইয়ার শেষ হয়েছে।

২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৪:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে এতো দেখি ভার্সিটিতে পড়ে। শালার তুমাগো মতো পুলাপান দেখলে নিজেরে বুইড়া মনে হয়। শালার বুইড়া হইয়া গেলাম!

কীপ ইট আপ কিডো!!

২৭| ২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ৩:৩৮

দিন যায় কথা থাকে বলেছেন: না ভাই এইটা বৃস্টিভেজা না ।শায়মার কমেন্ট দেখে ভাবছেন?যদিও তার পুরান অভ্যাস এসব নতুন ছাগল পেলেই বুকে জড়িয়ে নেওয়া।আমিও ব্যাপারটা নিয়ে একটু ঘাটলাম।তাতে যা বুঝলাম শায়মা দিনে এদের পোস্টে নিজের মেইন নিকে কমেন্ট দেয় আর বাংলাদেশ সময় রাত বারোটার পরে নীলনীল পরী মাল্টি থেকে কমেন্ট দেয়।আরে বাপ লুলামি করলে ফেসবুকের ইনবক্স আছে না?কস্ট লাগে দুঃখ লাগে এমন পুরান ব্লগার এসব ছাগলদের আসকারা দিয়ে মাথায় উঠায় আর এসব নতুন চানাপোনা নিজেরে হ্যাডম ভেবে এসে ফাউল কমেন্ট করে আপনাদের মত পুরান ব্লগারদের পোস্টে।

আপ্নারে ভালো লাগে কারন আপনি যেমন আসিফদের মত ফালতু নাস্তিকদের সাইজ দিতেন ঠিক তেমনি বিএনপি মনা হয়েও বিএনপি ছাগুদের দৌড়ের উপর রাখতেন।

এই পোস্টে কমেন্ট করতাম না তবে আপনার রিপ্লাই দেখে নস্টালজিক হয়েই করেছি আর কিছুটা অতীতের ঋন ও শোধ করলাম।

ভালো থাকবেন।এই স্প্রিট বজায় রাখবেন।

২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৪:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আব্বে হালার শায়মা আইলো কই থিকা? শায়মা যা ইচ্ছা তা করে তাতে তুমার কি? ও তুমারটা খায় না পড়ে?

তুমি কেডা?

২৮| ২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৪:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: সরি মেস আপ করে ফেলেছি। আগের কমেন্ট দুটি মুছে দিবেন

আপনার ধৈর্য্য দেখে আমি অভিভূত..... এই রিসার্চ টা এই পর্যন্ত্য সবচেয়ে বড় স্টাডি (২০১৪) যেটা আপনার পোস্টের কথাকে সাপোর্ট করে


Xq28

২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৪:৫১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই লিংক তো পোস্টে দিয়াই দিছি জীনগত কারন সেকশনে!

আসলে এতকিছু থাকার পরও ছাগুর দল শুনা কথায় চটির ভাষায় কি লেকে বুঝি না! নাহিদ টাকলা কি শিক্ষা ব্যবাস্থার এত খারাপ হাল কইরা দিছে সত্যি কইরা কও তো? শেখ হায়েনা কি সত্যি কিছু দেখে না?

২৯| ২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৪:৫৮

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমিও Kinsey scale এর লিঙ্ক দিতে নিয়েছিলাম। Kinsey scale test এ যারা নিজেদের হেটেরোসেক্সুয়াল দাবি করে তাদের মধ্যেও যে কত পার্সেন্ট হোমোসেক্সুয়ালিটি থাকতে পারে সেটা দেখুক। যদিও তারা তো সায়েন্সে বিলিভ করে না :-*

মুভিও আছে, 'Kinsey'। আমি দেখেছি।

২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তো দিতাছো নি কেন?

মিয়া আমি তো ব্লগ লিখি এই এক কারনে যে যদি কেউ বিস্তর পড়ালেখা করতে চায় তাহলে সে যেন আমার বোলগে আসে। নাইলে বোলগ লেখা কুনো লাভ আছে?

কুইক লিংক দাও যাতে কইরা ভবিষ্যতে এই লেখাটা একটা উদাহরন হইয়া থাকে

৩০| ২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:১৬

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
"The heterosexual-homosexual rating scale, also known as The Kinsey Scale, is a seven-point scale developed by pioneering sex researcher Dr. Alfred Kinsey in order to illustrate that human beings fall along a continuum in their sexual behaviors and interests in people who are of the same or other sex.

Based on the thousands of sex interviews Dr. Kinsey and his research team conducted in the United States, he did not find evidence to suggest that people fell into two neat categories of “heterosexual” and “homosexual” – or as is often said today, “straight” and “gay”.

Thus, the seven points of the Kinsey scale were identified as:

exclusively heterosexual with no homosexual (0)
predominantly heterosexual, only incidentally homosexual (1)
predominantly heterosexual, but more than incidentally homosexual (2)
equally heterosexual and homosexual (3)
predominantly homosexual, but more than incidentally heterosexual (4)
predominantly homosexual, only incidentally heterosexual (5)
exclusively homosexual (6)."

তার টেস্টটা ছিল ভিয়া ইন্টার্ভিউস। মডার্ন টেস্ট হিসেবে বাজফিল্ডে এই টেস্টটা আছেঃ The Kinsey Scale Test

সিমিলার আরো কিছু টেস্ট আছে, তার রিসার্চের উপর ভিত্তি করে।

২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি মনে হয় পোর্টসমাউথ না কোন ইউনিতে এটার ব্রিফ পড়ছিলাম। যাই হোক তুমার পেপার পাবলিশ বা সাবমিশন হবার পর গ্রেড হইয়া গেলে যদি পসিবল হয় একটা ব্লগ বাংলায় লিখবা আমি লিংকটা এড করুম এই পোস্টে আর নাইলে তোমার পেপারের লিংক দিবা

ফাস্ট বুক কিন্তু!

৩১| ২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:৩১

দিন যায় কথা থাকে বলেছেন: কি করবেন নাম্বার আর নাম দিয়ে?

৩২| ২৯ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৬:০০

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার লিংকের ২০১২ সালের পেপার টা আসলে ২০০৫ সনে পাবলিশড হয়। আমার লিং টা ২০১৫ সনে পাবলিশড পেপার। একই গ্রুপের
স্বর্না কে অভিনন্দন এনআইএইচে রিসার্চ করের জন্য। ম্যারিল্যান্ডে আগমন সফল হোক।

২৯ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হুমম, আমি ভেতরের কন্টেন্ট পড়ছি। একই লাগছে মোটামোট্

৩৩| ২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৮:২৩

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: আমাদের সমাজে হিজড়াদের সাথে বাজে ব্যবহার করা হয়, বাজে ব্যবহার করা হয় নাসির হোসেইন দের সাথেও। হিজড়া রাও আল্লাহ্‌র সৃষ্টি, তাদের সাথে যা করা হয় সেটা অন্যায়। সবারই মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে। সমাকামিতা সমর্থন যদি স্বাধীনতার বহিপ্রকাশ হয়; অসমর্থনও তাই।
কোন কিছু খারাপ না ভাল সেটা বিচার করতে হয় একটা নির্দিষ্ট মাপকাঠি দিয়ে।আমাদের মাপকাঠি সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তনশীল। দশ বছর আগের পিজি ১৩ আর আজকের পিজি ১৩ এক নয়। মানুষের সহ্য সীমা বাড়ছে। আজকে "গে ম্যরেজ" সহ্যে আসছে আগামীকাল Incest সহ্য সীমায় আসবে। সবই সময়ের ব্যপার। "রেপ জীন" আবিস্কার হবে, "সিরিয়াল কিলার জীন" আবিস্কার হবে।
আমার এক বৈজ্ঞানিক বন্ধু বলছিল, বিজ্ঞানীরা কোন কিছু absolute হিসেবে ধরে নেয় না। মনে হয় ঠিক বলেছে, স্টিফেন হকিং নতুন করে বলেছেন, ব্ল্যাক হোল বলে কিছু নাকি নেই। তারমানে "গে জীন" থাকতেও পারে, নাও থাকতে পারে।

আমি বিজ্ঞানী নই এবং অন্ধ বিশ্বাসীও নই। আমার কয়েকটা প্রশ্ন আছে আপনার কাছে

#Transgender আর Transsexual ছাড়া অন্য কেও (যার sex orientation ঠিক আছে) যদি সম-লিঙ্গের প্রতি যৌন আবেদন অনুভব করে তাহলে সেটা মানসিক বৈকল্য হতে পারে কি? যেহেতু "গে জীন" ব্যপারটা এখনও "gravity"এর মত established fact না

#নেচারাল সিলেকশনের বাইরে হওয়া কোন ঘটনাকে মেইন স্ট্রিমের সাথে মেলানো কতটা যুক্তিযুক্ত? আমার জানা মতে ১০০০ টা শিশুর ভেতরে দুই জন transgender অথবা transsexual থাকে।

#transgender জন্যে হরমোন চিকিৎসার কথা শুনেছি, সার্জারির কথা শুনেছি। সামাজিক এবং অর্থিক কারনে অনেকে হয়ত সেই সুযোগ বঞ্চিত হন। "গে ম্যরেজ" এর চেয়ে তাদের এই সুবিধা প্রদান করাটাই কি বেশি উপকারী হত না?

#Transsexual রা সাধরনত দুই ধরনের হয়ে থাকেন বলে জানি; ছেলে type আর মেয়ে type, তাদের ভালবাসা প্রেম বিয়ে গে ম্যরেজ আইনে হতে পারে, কোন সমস্যা নাই।

#আমার বাচ্চার মধ্যে যদি কোন হরমনাল imbalance না থাকে, যদি তার sex orientation ঠিক থাকে এবং তারপরেও যদি সে সম-লিঙ্গের কাওকে বিয়ে করতে চায় (কারন সেটা তার choice) তাহলে বাবা হিসবে তাকে কি আমার council করা উচিৎ না বিয়ের permission দেয়া উচিৎ?

২৯ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ১) আমি বায়োলজিস্ট বা এভুলশনিস্ট না। হোমো হওয়াটা শুধু জীন না আরও তিনটা বিষয়ের ওপর নির্ভর করে যেটা পোস্টে প্যারা করে লেখা আছে। প্রথম দুটোর যথাযথ চিকিৎসা উদ্ভাবিত হয়নি আর তৃতীয়টি সাইকোলজীর বিষয় কিন্তু সাইকোলজী এটাকে কোনো সমস্যা হিসেবে দেখে না, তারা দেখে প্রকৃতির বৈচিত্রতা। তারা কেন এটা সমস্যা হিসেবে দেখে না? আমি জানি না। আমি মনে করি তারা আমার এবং আপনার চাইতে আরও গভীরভাবে পড়ালেখা করেছেন সুতরাং তাগোরে জিগান!

২) যেহেতু এটা মেইনস্ট্রিম না এবং এতে মানবজাতির বিলুপ্তি বা ক্ষতির কোনো শংকা নেই তাহলে আপনি বলেন তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করা উচিত নাকি তাদেরকে তাদের মতো রেখে রাস্ট্রীয় এবং সামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগানো উচিত?
৩) হোমো আর হিজড়ার মধ্যে প্রধান পার্থক্য হরমোন। হোমোদের হরমোন টেস্ট অনেকেই করেন কিন্তু তাতে শরীরের যে তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারনে মানসিক বিপর্যয় ঘটে এবং ড্রাগ ও আত্মহত্যার পথে ঝুকে। যারা কোর্স কমপ্লিট করে তাদের অনেকেই শারীরিক ভাবে অক্ষম হয়ে পড়ে। ১৯৬৭ সালের আগ পর্যন্ত ব্রিটেনে এটা দন্ডনীয় অপরাধ ছিলো এবং বহু সমকামীকে মেন্টাল এসাইলামে নিয়ে এসব ট্রিটম্যান্ট দেয়া হতো যারা পরবর্তীতে কেউ সুস্থ হয়ে ওঠেনি। এলান ট্যুরিং তার সবচেয়ে বড় উদাহরন।

৪) এটা কোনো প্রশ্ন নয় মতামত যার ব্যাপারে কিছু বলার নাই কিন্তু হিসাব তো একই হইলো। এখন আপনি যদি বলেন হোমোদের হিজড়া করতে তাহলে বলতে হয় আপনাকে ডাক্তার দেখানো উচিত বা পুলিশে দেয়া উচিত

৫ ) আগের উত্তর বুঝলে এর উত্তর ো বুঝবেন।

ভালো কথা রেপ জীন বা সিরিয়াল কিলার জীন কি আপনার আবিষ্কার?

৩৪| ২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

যান্ত্রিক বলেছেন: প্রথমত আমি সমকামিতার বিরুদ্ধে।
এবং বাংলায় এর উপর ভালো লেখা আছে।
লিঙ্কগুলো দিলাম। আশা করি পড়ে দেখবেন।

http://www.shodalap.org/saeeddmc/25262/
http://www.shodalap.org/saeeddmc/25167/
http://www.shodalap.org/shams/15822/

২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার প্রথম লিংকের প্রথম প্যারা পড়ার পরই আর পড়ার ইচ্ছা জাগলো না। একটা বাতিল হাইপোথিসিস নিয়া লেখার মানে কি? ২০১৫ তে হোমোর কারন যা তিনটা তার মধ্যে তো পড়ে না।
২ নম্বরটা পড়লাম কিন্তু সে যেসব রদ্দিকালের সার্ভে নিয়ে আসছে সেগুলা দিয়া তো ঐ জীন খুইজা পাওয়া যায় নাই। এমুন তো মেলা সার্ভে হইছে গবেষনা হইছে কিন্তু টিক্কা গেছে ক্সকিউ ৮ জীন। তো পুরা লেখাটাই তো এখন বাতিল জিনিস নিয়া। আধুনিক গবেষনা কই গেছে তাগো হুঁশ নাই। তার ওপর ছাগলটা যমজ নিয়া যে সার্ভে হইছে সেইটা নিয়া লেখছে। কই দুনিয়ার কয়টা যমজ দেখছাও যারা হোমো। ব্লাডি হেল!

৩য় টা পড়ার রুচি হইলো না। পশু পক্ষির হোমো লেখতে অধিকতর বিতর্কিত জার্নাল দিয়া অধিকতর গ্রহনযোগ্য জার্নালের খুঁত ধরছে। হঠাৎ মনে হইলো সোগালাপ তো জামাত শিবিরের। হালার শুয়োরের খোয়াড়ে কান গেলাম সেটা নিয়া আপচুষ হইতেছে!

ইয়া আল্লাহ! মাদাদ কারো!

৩৫| ২৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

বক বলেছেন: ভাই খুনিদের/মদখোরের ক্রমোজম এনালাইসিস করলে কি কোন দায়ি ক্রমোজম পাওয়া যাবে? পাওয়া গেলে খুন করা/ মদ খাওয়া দোষের কিছু নয় বলে একটা মানবিক স্লোগান তোলা যাইত। কারন খুনের জন্য ত খুনি দায়ি নয় , সে ক্রমোজম থেকে এ অভ্যাস পেয়েছে।

একটু গবেষনা করে দেখবেন কি খুনের/মদখোর জন্য কোন ক্রমোজম দায়ি।

২৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইয়া মাবুদ ইয়া খোদা! আমার তো মন চাইতেছে মানুষের মধ্যে ছাগলের জীন আসে কেমতে? এইটা কি ফিজিক্সের সুপার সিমেট্রি পাইছো নাকি যে প্রতিটা কনিকার একটা কইরা তার বলের প্রতি জোড় থাকবো?

খোদা দড়ি ফেলাও এই মূর্খ বুরবাক দের সাথে কথা বলার আগে আমি উঠি যাই

কই থিকা পাশ করছেন ভাই?

৩৬| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:৩৩

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: অনেক কিছু পরিস্কার হল আপনার উত্তরে। ধন্যবাদ আপনাকে। শুধু ৫ নং উত্তরটা বুঝি নাই; আমাকে পুলিশে দিতে চাইলেন না ডাক্তার দেখাতে চাইলেন বুঝি নাই।

LGBT এর T বাদে বাকী সবাই নিজেদের স্বাধীন মতবাদের ভিত্তিতে এই জীবন বেছে নেয়। অর্থাৎ কোন শারীরিক অথবা মানসিক প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই তারা এটা করে এবং এই জন্যেই একটি "গে জীনের" আবিস্কার তাদের প্রয়োজন; যেটি তাদের এই জীবনধারাকে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারে। আশা করছি আপনাদের সহয়তায় তারা কিছুদিনের মধ্যেই সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌছাবেন।

আমাদের সমাজব্যবস্থায় T দের অবস্থান দৃঢ় করার জন্যে আমরা কাজ করতে পারি, যেহেতু তারা মেইন স্ট্রীম না সেজন্যেই তাদের জন্যে আলাদা সুযোগ সুবিধা দেয়া যেতে পারে। LGB দের মেনে নেবার কোন কারন এখনও ঘটে নাই। মানবাধিকারের নামে জার্মানিতে ভাইবোনের ইন্সেস্ট বৈধ করবার জন্যে আবেদন করা হয়েছে। এই পথে নামতে থাকলে "স্বাধীনচেতা" মানুষের অধিকারের লিস্টে আর কোন কোন ধরনের কাজ গুলো শোভনীয় হয়ে উঠবে কে জানে। হয়ত পরবর্তি পদক্ষেপে অভিভাবক আর সন্তানের ইন্সেস্ট যোগ হবে। কারন ভালবাসার সমধিকারের কথা উঠেছে সেখানে। পারিবারিক বন্ধন, সন্তানের জন্মদান সব গৌন এবং সেকেলে এক বিষয় নাকি।

"রেপ জীন" অথবা "সিরিয়াল কিলার জীন" থাকতেই পারে; সম্ভাবনা উড়িয়ে দেবার কোন কারন দেখছি না। "মেইন স্ট্রীমের" বাইরেই এরা স্বাধীন চিন্তার মাধ্যমেই ঠাণ্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নেয় তাই না। তাদের দোষ নাও হতে পারে; জীনের দোষ। আপনি তো বিজ্ঞানীদের মত সব বিশ্লেষণ করেন আপনার এইটা নিয়ে আমাকে ব্যঙ্গ করা ঠিক হয় নাই।

পরিশেষে আপনাকে শুভকামনা জানাই, আপনার সন্তানেরা এমন মুক্তমনা একজন পিতাকে তাদের জীবনের সব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে সাথে পাক। ভাল থাকবেন।

৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:২১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, জীনটা যদি ভুয়া হয় তাইলে পরীক্ষা দ্বারা প্রমান করেন কেউ তো ঠেকায় নাই। আর ধর্ষন জীন বা সিরিয়াল কিলার জীন পাওয়াতে হোমোদের ওপর অত্যাচারের সুখ পাইতে চান, তাইলেও কেউ ঠেকায় নাই।

আর আমি হালার নাস্তিক কুন হালায় কইলো বুঝলাম না। তয় একখান কথা কই জার্নাল বই সব নেটে আছে, ল্যাব প্রতিটা ভার্সিটিতে আছে, যদি ভার্সিটির এক্সেস না থাকে আমি কিছু ইউনির টিচারের নাম দিতে পারি, তাদের মেইল করেন আপনার ফাইন্ডিংস তাদের জানান। তারা ল্যাবে পরীক্ষা করে আপনারে ডাটা দিয়ে দেবে ফ্রীতে তবে একটু দেরী হবে এই আর কি।

সমস্যা দুনিয়ার নিকৃষ্ট হারামখোর মুসলমানরা কোরানে অবতীর্ন প্রথম শব্দটাই মানে না, সেটা হলো "ইকড়া"।

ভালো থাকেন আর যুক্তি ও দলিল দিয়া তর্ক করার তৌফিক আল্লাহ আপনাকে যেন দেন'


আইসো বলি চুম্ম্ আমিন!

৩৭| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৫১

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: বলেন কি?? "গে জিনের"পেটেন্ট হয়ে গেছে?? কে পেল ভাই? লিঙ্ক টা একটু দেন; তথ্য উপাত্য যাচাই করে দেখি।

আপনার স্বাধীন মতপ্রকাশের ক্ষমতা ব্যবহার করে আপনি আমাকে "নিকৃষ্ট হারামখোর মুসলমান" উপাধি দিয়ে দিলেন; ইকড়া শব্দটা আমি বেশ ভালভাবেই ফলো করি, তবে আপনার উপদেশের জন্যে ধন্যবাদ।

যুক্তি আর কি দিব, আপনি আছেন বিতর্কের মূডে। কোনটার দলিল চান, ইন্সেস্ট যে বৈধ হতে যাচ্ছে সেইটার? নাকি "গে জীন" যে এখনও রিসার্চের পাতায় "সত্য" সেইটার?

আপনি আমার মন্তব্য ঠিক মত পড়েন নাই, আমি "রেপ জীন" আর "সিরিয়াল কিলার জীন" থাকতে পারে বলেছি (যেমন ভাবে গে জীন ও থাকতে পারে)। আপনি তো মক্ত চিন্তার মানুষ, এই টুকু বুঝলেন না? যুক্তি কি কম ছিল?

আর শব্দ টা সুম্মা আমিন, ভাষার ব্যবহারটা ঠিক হয়নাই, শুধরে নেবেন

৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৩:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাহ! এই সময়ে মুসলমান হইতে হইলে আরেকটা গুন হবার দরকার, সেটা হইলো গুজবরে সত্য বানাইয়া পুরা মিথ্যা কথা চাপাইয়া দেয়া। প্যাটেন্টের কথা টা ভাই কই কইলাম? বললাম ভুল হইলে প্রমান করেন, যখন দেখা গেলো জ্ঞানের ঘটিতে হাত দিলাম তখন মিথ্যা কথা বলে গুজবটা তৈরী করা শুরু করে দিলো!

ভালো কথা মুতা বিবাহ নিয়া একটা টার্ম আছে যেখানে কন্যা তার বাপরেও বিয়া করতে পারে। আজ্ঞে এই বিয়াটা যেনো কুন দেশে চালু আছে? আরেকটা গুরুত্বপূর্ন কুশ্চেন তো ভুলেই গেছিলাম, বাচ্চেবাজী জানি কুন পেয়ারা সংগঠন কুন দেশে জানি করে?

আর জার্মানির ঐ ব্যাপারটা নিয়ে মানুষ এতো মিথ্যা কথা বলে কেন বুঝি না। আমি ইউরোপে থাকি আমাকে অনেকেই বলেছে তখন পায়ের স্যান্ডেল তুলে আই ফোনে লিংক খুলে দেখায় দিলাম কয়েকবার:

কাহিনী হলো একটি ছেলে ছোট বেলা থেকে দত্তক হিসেবে বিভিন্ন পরিবারের সাথে থেকে বড় হয়েছে। যখন ১৮ বছর বয়স হয় তখন তাকে তার আসল বাবা মা আর বোনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। তখন আসল বাবা মা র সাথে থাকার দুই ভাই বোন আকাম কুকাম করে বিয়ে করে ফেলে। জার্মানীতে ইনসেস্ট দন্ডনীয় অপরাধ, তখন ঐ পোলারে ধইরা ৩ বছরের জেল দেয়। তার আগে ঐ ভাই বোনের ৪ টা সন্তান হয়।

জেল খাটার পর তারা দু জনই দাবী জানায় যে যেহেতু সে দত্তক হিসেবে অনেক দিন ছিলো তাই তারা ভাই বোনের সম্পর্কটা তেমন অনুভব করে নি। যখন এটা কিছু গন সমর্থন পায় (কারন জার্মানীতে অনেক পরিবারেই এই ইনসেস্ট অল্প স্বল্প বিদ্যমান) তখন সে দেশের সরকারের সমর্থন পুস্ট একটা গ্রুপ এই দাবীর প্রতি সমর্থন জানায়। কিন্তু চ্যান্সেলর এন্জ্ঞেলা মার্কেল বলেছে তাদের ইথিক্যাল কমিটি যে মত দেবে সেটাই তারা মেনে নেবে। এদিকে ইথিক্যাল কমিটি একা কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কারন সে দেশের একটা বড় অংশ মুসলিম এবং ইসলাম শিক্ষা জার্মানীর স্কুল কারিকুলামে যুক্ত হয়েছে। ইহুদী আর খ্রিস্টানরা এর তেব্র বিরোধী। এদের নেতাদের সম্মতি ছাড়া ইথিক্যাল কমিটি কখনোই সিদ্ধান্ত দিতে পারে না।

ওদিকে পৃথিবীর একমাত্র দেশ ফ্রান্স সেই নেপোলিয়ানের সময় থেকে ইনসেস্টকে বৈধ করে দিয়েছে।

আর আমি বিতর্কের মূডে থাকবো না কেন? প্রায় অর্ধ শত কমেন্টেই দেখলাম পোস্ট হইলো সমকামী তথা এলজিবিটি দের নিয়ে সেখানে মানুষ নিয়ে আসলো ইনসেস্ট, মার্ডার জীন হাবিজাবি। কিন্তু কেউ এই পয়েন্টে যুক্তি বা কোনো জার্নাল দেখাতে পারলো না। মেজাজ খিচা যায় মানুষের অজ্ঞতা দেখে যখন শুনি জার্মানীতে নাকি ইনসেস্ট পাশ হয়ে গেছে,আবার আরেক ছাগলে বললো সমকামী বিয়া আর ধর্ষন নাকি এক! কই যাই, এইটা হইলো সেই যুক্তি মাইয়ার নাভী দেখা গেছে তাইলে তারে এখনই ধর্ষন করা ফরজে কিফায়া!

মানুষের যুক্তিহীনতা আর অজ্ঞতা দেখলে মনে হয় এই জাতী কি আমার?

বুল শীট!

৩৮| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৩:৪৫

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: পেটেন্ট এর কথা আপনি বলেন নাই, আমি বলেছি। আপনাকে জানানোর জন্যে যে এই ব্যপারটা এখনও Established Fact না। তাই সেটার উপর ভিত্তি করে লেখা আপনার এই "রিসার্চ পেপারটা" অনেকের বিভ্রান্তির কারন হতে পারে।

ইন্সেস্ট এর ব্যপারটা এনেছি আমি, আপনি না। যুক্তি হল, যখন আপনি LGB(Not T) এর অধিকারের রাস্তায় হাঁটবেন তখন সমাজ সাভাবিক ভাবেই এর পরের ধাপের লজ্জাহীনতায় উন্নিত হতে চাইবে। জার্মানির ঐ ঘটনটা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখা যেতে পারত। কিন্তু সেটাকে ভিত্তি করে একটা নতুন "ঈন্সেস্ট বান্ধব" সমাজ ব্যবস্থা চিন্তা করা হচ্ছে। এখন বিরোধিতা চলছে, ভবিষ্যতে "রেইনবো ফ্ল্যাগ" হবে না তা আপনিও অস্বীকার করতে পারে না।

মুতাহ বিবাহ নিয়ে আমার কখনও কোন আগ্রহ ছিল না, আমি আসলেই এই ব্যপারে অজ্ঞ। পড়াশোনা করে তারপর বলতে পারব। তবে সুরা নিসা অনুযায়ী কাকে কাকে বিয়ে করা যাবে সেই লিস্ট টা আমার জানা আছে। সেই লিস্টে "কন্যা" নাই।

আপনার reasoning ক্ষমতা খুব দুর্বল। আপনাকে বেশ কয়েকবার বললাম, আবার বলছি "রেপ জীন" বা "সিরিয়াল কিলার জীন' পাওয়া যায়নি, তবে যেহেতু বিজ্ঞানে কোন সম্ভাবনাই উড়িয়ে দেয়া যায় না তাই কোন একসময় এটা নিয়ে গবেষণা হতেই পারে।

"মানুষের যুক্তিহীনতা আর অজ্ঞতা দেখলে মনে হয় এই জাতী কি আমার?" আপনার এই উক্তিটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। আমিও তাই ভাবছিলাম।

আর "বুল শিট" বা গোবর আপনার এই পোস্টের কোন অংশের সাথে যাচ্ছে এখনও বুঝি নাই। আশা করছি বুঝতে পারব। ভাল থাকবেন।

৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এস্টাবলিস্ট না তাই বইলা ডাটার এনোমালি অথবা অন্য ল্যাবে অন্য বৈশিষ্ট পাওয়া গেছে এমন না। আর বর্তমানে এই ইস্যুর যৌক্তিক পরিনতি টানতে যে ডাটার সাহায্য নিচ্ছে তাতে কোনো দুর্ঘটনাও ঘটছে না। আর এমন হতো যে কোনো স্বতন্ত্র গবেষনায় ইহা ভুল প্রমানিত হইছে তাও নাইলে মানতাম। এখন আপনে আমারে এই জ্বীনের ব্যাপারে কোনো জার্নাল বা ডাটা দিছেন? তাহলে আপনাকে বিশ্বাস করার জন্য কি যুক্তি থাকতে পারে।

আর যে হোমোর বিয়ের বৈধতার পর ইনসেস্ট নিয়ে কথা কইতেছেন সেই জার্মানী এখনও হোমোদের বিয়ে মাইনা নেয় নাই। ইনসেস্ট শুধু ফ্রান্সে তাও নেপোলিয়নের জন্মস্থানে। এইটা প্রতিকি হিসেবেই রাখছে। এতো মিথ্যাচার গুজব কেন ছড়ান আপনারা?

আর রিজনিং মাই এস। দলিল রেফারেন্স ছাড়া আমার কাছে সবকিছুই অর্থহীন। ভাল লাগলে আইসেন না লাগলে তুমারে কেউ পুছে না। নেক্সট টাইম রেফারেন্স নাই তো ব্লক

অনেক হইছে

৩৯| ৩০ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৪:১২

ফ্রস্ট বাইট বলেছেন: এই সব দিন রাত্রি বলেছেন:
আপনার reasoning ক্ষমতা খুব দুর্বল। আপনাকে বেশ কয়েকবার বললাম, আবার বলছি "রেপ জীন" বা "সিরিয়াল কিলার জীন' পাওয়া যায়নি, তবে যেহেতু বিজ্ঞানে কোন সম্ভাবনাই উড়িয়ে দেয়া যায় না তাই কোন একসময় এটা নিয়ে গবেষণা হতেই পারে।

"মানুষের যুক্তিহীনতা আর অজ্ঞতা দেখলে মনে হয় এই জাতী কি আমার?" আপনার এই উক্তিটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। আমিও তাই ভাবছিলাম।

আর "বুল শিট" বা গোবর আপনার এই পোস্টের কোন অংশের সাথে যাচ্ছে এখনও বুঝি নাই। আশা করছি বুঝতে পারব। ভাল থাকবেন।


পূর্ন সহমত

পোস্টদাতার নৈতিক, পারিবারিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা অসম্পূর্ন মনে হচ্ছে। বানানগত এবং ভাষাগত দুর্বলতা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মান কেমন ছিলো তা বোঝার জন্য যথেষ্ঠ। ফান পোস্ট হিসেবেই নিলাম। =p~

৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দুইটা মাস্টার্স, সুইডেনে নিজের আইটি ফার্ম!

আর ভর্তির চান্স কই কই পাই নাই ব্লগ পইড়া জাইনা আয়। আর যেমনে কইলি তোর মনে হয় স্কুল কলেজ নাই দুনিয়ায় আইসাই ভার্সিটি পাশ দিছোস

যা ভাগ

৪০| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:১৭

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ফ্রস্ট বাইট বলেছেন:
পোস্টদাতার নৈতিক, পারিবারিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা অসম্পূর্ন মনে হচ্ছে। বানানগত এবং ভাষাগত দুর্বলতা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মান কেমন ছিলো তা বোঝার জন্য যথেষ্ঠ। ফান পোস্ট হিসেবেই নিলাম। =p~

এর পরে আর কিছু বলার নাই...পোস্টদাতা কিছু জার্নাল পইড়া আমারে মাদ্রাসার হুজুর ভাবতাসে...লেখক গে হইলে তার প্রতি আমার সহানুভূতি রইলো!

৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক গে না হইলেও তোর মতো চটি পড়ে টয়লেট যাই না!

৪১| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

কলাবাগান১ বলেছেন: দুই কলম ব্লগে লিখে ই উদাসী স্বপ্নের মত লেখক এর প্রাতিস্ঠানিক বিদ্যা নিয়ে খোচা মারা লোকদের দ্বারা পৃথিবীতে ধর্ম নিয়ে কচলানি ছাড়া আর কিছুই হবে না। নিজেই স্বীকার করছেন আপনার কথায় আপনাকে মাদ্রাসার শিক্ষক ই মনে হচ্ছে। পারলে উনার মত একটা পোস্ট দিন। যদি বানান করা না লাগে, পড়তে পারেন নীচের পোস্ট টা। এটা বুঝতে যে শিক্ষা লাগে তা যে আপনাদের মত কতজনের আছে তা আপনাদের কমেন্টের কোয়ালিটি দেখেই বুঝা যায়

http://www.somewhereinblog.net/blog/fadeddreamsblog/29903711
likhar ling

৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অনেক হইছে ভাই। নেক্সট টাইম হালারা রেফারেন্স ছাড়া কমেন্ট করলে গোয়াল ঘরে পাঠামু। শালারা রেফারেন্স ছাড়া তর্ক করে কেমনে?

৪২| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:১৩

বক বলেছেন: আপনি যেসব জায়গায় ভর্তির জন্য ছাগলের মত ঘুরছিলেন সেসব জায়গা থেকে পাশ করছি।

আমার দেখা ব্লগের সবচেয়ে আন্ধা, মূর্খ এবং অবশ্যই অহংকারে বুদ হয়ে থাকা এক অগ্রহনযোগ্য ব্যক্তি। যে জানে না যে তার জানার লিমিট টা কোথায়?

এটা ফিজিক্সের সুপার সিমেট্রি না হলেও আপনের বিষয়টা হাস্যকর । কারণ জানতে চান?



উপরের বিষয়টি যদি না বুঝেন চুপ থাকেন । যুক্তি কিভাবে নিতে হয় আর কিভাবে খন্ডন করতে হয় সেটা শিখে আসেন।


৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কইয়া অর্গাজম পাইছোস? অখন যা গোয়ালে ঢোক

৪৩| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ধন্যবাদ এই বিষয়টি নিয়ে তথ্য সমৃদ্ধ একটি পোস্টের জন্য।

আমার কিছু প্রশ্ন আছে জীন ঘটিত প্রমাণ গুলো নিয়ে। গুগল না করেই আপনার দেওয়া পাবমেডের লিংকে গিয়ে পেলাম হ্যামারের গবেষণার বিপরীতে সাইন্সে পাবলিশ হওয়া কমেন্ট গুলো। প্রথম পেপারটা নিয়ে (Science. 1993 Jul 16;261(5119):321-7.) এই আর্টিকেলের উপর একই বছর একই জার্নালে চারটা কমেন্ট পাবলিশ হয়েছে। এবং তারা কি বলছেন দেখিঃ

প্রথমতঃ Male Sexual Orientation and Genetic Evidence। এটা একটা টেকনিকাল রিপোর্ট হ্যামারের এনালাইসিস নিয়ে। এখানে তারা বলছেন, Hamer et al cite several theoretical benefits to the sib-pair approach, suggesting that it ma by more robust than traditional pedigree approaches. As we have shown above, sib-pair analysis is not assumption free. তারা শেষ করছেন এভাবে, Linkage results indenting major genes for complex traits must be evaluated in the total context of family, twin and adoption studies for that trait and must be consistent with results obtained from those studies. তারা হ্যামারের স্টাডির Limitation তুলে ধরেছেন।


দ্বিতীয়ঃ
Genetics and Male Sexual Orientation -এ হ্যামার স্টাডির Control group, effect of base rate on statistical analysis এবং কিছু ক্ষেত্রে হ্যামারের গ্রুপ Direct measurement ব্যবহার না করে Estimated calculation ব্যবহার করেছেন। এই সব কিছুর ভিত্তিতে তারা প্রশ্ন তুলছেন হ্যামার স্টাডির উপসংহার এবং বাস্তবতার কতটা মিল সেটা নিয়ে! শেষে তারা বলছেন, Finaly,we wish to emphasize a point with which we aresure Hamer et al.would agree: correlation does not necessarily indicate causation. A gene affecting sexual orientation in some segment of the male population might do so very indirectly. তৃতীয়তই রিসার্চ নিউজস, চতুর্থটি এই ধরনের গবেষণার এথিকাল ব্যাপার স্যাপার নিয়ে।

চতুর্থ কমেন্টের উত্তর হ্যামার দিয়েছেন। যেখানে তারা তাদের কিছু প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন সেই সাথে বলছেন , “ We agree that genetic studies can never, in and of themselves, determine the mechanism by which a locus influences a trait. But such studies can point the way to an understanding of how the gene and its product contribute to a complex and interesting human characteristic. অর্থাৎ হ্যামারের এই স্টাডি সম্পর্কে কোন ভাবেই বলা যায় না, সমকামিতা জেনেটিকালি নির্ধারীত হয় এবং অবশ্যই এটা Scientific consensus নয়।

আমি বুঝতে পারছি না ১৯৯৯ সালের রাইসের স্টাডি (Science 23 April 1999: Vol. 284 no. 5414 pp. 665-667) কিভাবে হ্যামারের স্টাডিকে সমর্থন করে। তারা পরিষ্কার লিখছেন (Abstract) , " Four markers at Xq28 were analyzed (DXS1113, BGN, Factor 8, and DXS1108). Allele and haplotype sharing for these markers was not increased over expectation. These results do not support an X-linked gene underlying male homosexuality.” এটাতো হ্যামারের অবজারভেশনর বিপরীতে যাচ্ছে। এই আর্টিকেলের উপর সাইন্সের একই ইস্যুকে নিউজ অফ দ্যা উইককে ছাপানো হয়, “Discovery of Gay-gene questioned”।

কোন বিজ্ঞানী এমনকি হ্যামার নিজেও বলছেন না, তার গবেষণায় প্রমাণ হয় সমকামিতার জেনেটিক ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নেচার, সাইন্স সেল জার্নালে পাবলিশ হলেই কোন গবেষণা লব্ধ ফলাফল Scientific consensus বলে ধরা যায় না। অতএব, হ্যামারের সাইন্স পেপারের উপর সাইন্সেই পাবলিশ হওয়া কমেন্টন্স এবং পরবর্তিতে রাইসের গবেষণার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে বলতে হবে, "এটা আসলে খুব একটা জটিল বিষয়। এর পক্ষে বিপক্ষে হাজারো যুক্তি আসবে।”

আর আপনি যে বলছেন, “বিষয়টা মোটে জটিল নয়” এর বিপরীতে স্যার কার্ল পপারের একটা উদৃতি উল্লেখ করতে চাই, " no amount of experiments could ever prove a scientific theory, but a single experiment could disprove one”।

৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই তো দুটো রেফারেন্স দিছেন দেইখা ভালো লাগছে। ধরে নিলাম সার্ভে ভিত্তিকগবেষনা গুলো সব সময়ই প্রশ্নবিদ্ধ। এক সবচেয়ে বড় প্রমান এস্ট্রোনমির সাথে পার্টিক্যাল ফিজিক্স আর বায়ো কেমিস্ট্রি।

যাই হোক, হ্যামারের এক্সপেরিমেন্টের অবশ্যই লিমিটেশন আছে, তার নিজেরও সন্দেহ প্রকাশ ছিলো কারন তিনি চাচ্ছিলেন এটা নিয়ে আরো গবেষনা হোক। ২০০০ এর পর এটা নিয়ে খুব একটা উচ্চবাচ্য না থাকলেও একটা পক্ষ লবিং এ ছিলো যেটা কিছুদিন পর থেমেও যায়। কিন্তু ২০১২ তে একটা স্টাডিতে ব্যাপারটা আবারও উঠে আসে। ২০১৫ তে যখন পাবলিশ হয় যার লিংক কলাবাগানের মন্তব্যে সেটার রিভিউ কিন্তু পজিটিভ। কিন্তু অবশ্যই স্টাবলিশ না এবং আরও যে কারনগুলো থাকতে পারে সেগুলো নিয়েও গবেষনা চলছে।

কিন্তু মেজাজটা গরম হয় যখন কোনো গবেষনা বা মিনিমাম স্টাডি ব্যাতিরেকে বলে বসে এরা পাগল বা এটা তাদের যৌনবিকৃতি মেজাজটা সেখানেই গরম হয়।

আর আমি এটাকে সহজ এজন্যই মনে করি কারন যদি সত্য হয় কোনো কথা নাই যদি প্রমানিত না হয় তাহলে কেন সেটা খোঁজ সিম্পল সুইচ লজিক এবং অবশ্যই এই গবেষনা প্রচন্ড জটিল এবং সময় সাপেক্ষ কিন্তু আমার চিন্তা সিম্পল প্রোগ্রামিং সুইচের কন্ডিশনিং। যদি না হয় তাহলে ট্রায়াল এন্ড এরোর। এই প্রসেসটার মধ্যে জটিলতার কিছু দেখছি না।

ধন্যবাদ

৪৪| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

জুনায়েদ জুবেরী বলেছেন: সমকামিতা অনাদিকাল থেকে প্রকৃতিতে আছে তাই এটা প্রাকৃতিক এটা মুক্তমনাদের দাবী। প্রকৃতিতে তো হত্যা, ধর্ষণ, প্রতারণা, জিঘাংসা, তস্করতা, মিথ্যাচার আছে সেই অনাদিকাল থেকেই। প্রকৃতিতে বর্তমান থাকার যুক্তিতে সেই সব পাপাচারের অধিকারও কি দিতে হবে? মানুষ, প্রাণী (কুকুর বিড়াল সহ সব), এমনকি উদ্ভিদেরও ক্যানসার হয়। তাই বলে কি ক্যানসারের চিকিৎসা করা ছেড়ে দেয়া হবে? সমকামিতার চিকিৎসা নিশ্চয় একদিন আবিস্কার হবে। ধর্ষন খুন এসবের মতন সমকামিতার বিচারের জন্যও আইন হওয়া দরকার।

আর আপনিও আসলেই পাস দিয়েছেন তো? কথাবার্তা এই ধরনের কেন? মনে হয় আপনার মধ্যে সুশিক্ষার অভাব প্রকট।

৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তার আগে এটা বলেন অপরাধ ক্রিয়া আর প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের কনসেন্ট সেক্স ( পরকিয়া অবশ্যই না কারন সেখানে দালিলিক চুক্তি এবং কমিটমেন্ট ভাঙ্গার অপরাধ সম্পৃক্ত) এর মোটিভ এক কেমনে?

৪৫| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১০

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আমরা জানিনা কিছু মানুষ কেন সমকামী হয়, এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি কি! কিন্তু আমরা এটা জানি সব সমাজে সব সময় উল্লেখ যোগ্য সংখ্যাক সমকামী ছিল, আছে এবং হয়ত থাকবেও। কেউ কেউ বলেন, সমকামীতা বিভিন্ন প্রাইমেটদের মাঝে থাকতে পারে। এখন প্রশ্ন হল, বিবর্তনের ধারায় কেন সমকামিতা টিকে আছে। আপাতত বিবর্তনবাদ নিয়ে বিজ্ঞানীদের যে ধারনা (Scientific Consensus) তার সাথে সমকামিতা সমাজে টিকে থাকার কথা না। কিন্তু তা আছে। বিজ্ঞানী আলফ্রেড কিংসের দেখেছেন সমাজে প্রায় ১০% মানুষ সমকামী। তার আগের গবেষণায় এই ১০%ই দেখা গিয়েছিল (খুব সম্ভবত, মনে নাই একজ্যাক্টলি) । কিন্তু কিংসের ব্যাখ্যা আমি যতটুকু বুঝেছি তা হল, সমাজে এই ১০% সমকামীর ডিস্ট্রিবিউশন নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি মানুষকে তার সেক্সুয়াল অরিয়েন্টেশনের ভিত্তিতে ৬ স্কোর দেন। যার স্কোর ৬ সে সম্পূর্ণ হেটারোসেক্সুয়াল আর যার ১ সে সম্পূর্ণ হমোসেক্সুয়াল। কিংসের মতে আমরা এভারেজ জনগণ ৩/৪ এর মত স্কোরে পাই এবং জীবনের বিভিন্ন সময় যিনি হোমোসেক্সুয়াল তিনিই হেটারোসেক্সুয়াল হতে পারেন। হয়ত এই ক্ষেত্রে হরমোন বা পরিবেশের সরাসরি প্রভাব থাকতে পারে। হরমোনাল ইম্ব্যালেন্সের জন্য রক্তে চিনির পরিমাণ কম বেশি হলে বলি ডায়াবেটিস এবং চিকিৎসা করি। অন্যদিকে, যদি সেটা হেটারোসেক্সুয়াল/হমোসেক্সুয়াল সম্পর্কিত হয় তাহলে কেন স্বাভাবিক বলে ধরে নেব বরং ডায়াবেটিসের মত থেরাপির দিকে যাব না আমি বুঝি না। আর পরিবেশ গত প্রভাবকেই যা কেন রোগ বলে ধরতে পারব না?
এটা নিয়ে কোন কিছুর পক্ষে বিপক্ষে যাচ্ছি না। শুধু প্রশ্ন।


যাই হোক, এখন কথা হচ্ছে এই সব গবেষণা এবং বর্তমানের সমকামী বিবাহের বৈধতার সম্পর্ক কি! আমাদের যুগে যেখানে লিভিং টুগেদার করতে কোন সমস্যা নেই, সেখানে দুইজন সমকামীর একত্রে থাকার আইনতভিত্তি কতটা জরুরি তা প্রশ্ন সাপেক্ষ। তবে সমকামী বিয়ের বৈধতা, সমকামিতার সামাজিক স্বীকৃতি। সমকামিতা স্বাভাবিক নাকি অস্বাভাবিক তার পেছনের বৈজ্ঞানিক প্রমাণ আমাদের কাছে এখনো নেই। সমকামিতা আমাদের বিবর্তনবাদের ধারনার সাথে খাপ খায় না। হতয় কেউ কেউ কিছু স্টাডির লিংক শেয়ার করতে পারবেন, কিন্তু তা Scientific consensu নয়। এ নিয়ে আরো অনেক গবেষণা প্রয়োজন। আমরা জানি না, হয়ত ব্যক্তি স্বাধীনতার হাওয়ায় কতগুলো মানুষের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা আমরা বন্ধ করে দিচ্ছি না তো! এমনকি এই যে লিখলাম "স্বাভাবিক জীবন" এটা লেখা হয়ত অনেকের কাছে অপরাধ বলে মনে হতে পারে। আমেরিকার বিচার ব্যবস্থা যেটাকে স্বাভাবিক বলে ধরে নিচ্ছে, আমি জানি না NIH এই সংক্রান্ত গবেষণা করতে ভবিষ্যতে কেমন ফান্ডিং পাবে।

আর একটা প্রশ্ন জাগে মাঝে মাঝে, যৌন স্বাধীনতা যদি সমকামিতাকে সামাজিক স্বীকৃতির ভিত্তি হয় তবে যারা শিশু নির্যাতনকারী ( child abusers)। তাদের যৌন স্বাধীনতা নিয়ে আমরা কেন প্রশ্ন তুলছি? তাদের কি দোষ যদি তারা শিশুদের সাথে যৌন আনন্দ পায়? নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী Daniel Carleton Gajdusek ১৯৭৬ সালে কুরু রোগের সাথে প্রিয়ন রোগের সম্পর্ক আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি সেই সাথে শিশু নির্যাতনকারি হিসেবেও বিখ্যাত। তার ভিডিও পাবেন ইউটিউবে যেখানে তিনি দাবি করেন শিশুরাই তার কাছে যৌন আবেদন নিয়ে এসেছিল এবং এটা স্বাভাবিক। যদিও তিনি কোথায় পাবলিশ করেন নাই বা করতে পারেন নাই আমরা এটা ফেলে দিতে পারি না যে আমাদের সমাজে বিকৃত চাইল্ড মলেস্টার হয়ত সমকামীর চাইতে কম হয়তঁ না। জানি না কবে, আমরা চাইল্ড মলেস্টারদের যৌন স্বাধীনতা বা ইন্সেনিটির দাবি নিয়ে আসব।

৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কথাগুলো অবশ্যই যুক্তিসঙ্গত এবং চিন্তা জাগাণিয়া। যখন একটা অজানা জিনিসের কার্যক্রম সম্পর্কে সবাই জেনে ফেলে তখন কোনো প্রশ্ন থাকে না, কিন্তু ততক্ষন পর্যন্ত অবশ্যই প্রশ্ন সমালোচনা আসবে। মূলত এসব প্রশ্ন বা সমালোচনা সমাধানের দিকেই নির্দেশ করে।
বিবর্তনবাদের সাথে জেনেটিকবিদ্যারও অনেক মতবিরোধ আছে। জেনেটিক্স যেভাবে মানবজাতির উন্মেষকে সংজ্ঞায়িত বা বিশেষিত করে সেটাও ভেবে দেখার বিষয়। আপনার প্রথম যে প্রশ্নটি সেটা এই ১০% টিকে আছে কিভাবে?

আমার ধারনা থেকে বলতে পারি এত যুদ্ধ বিগ্রহ মহামারীর পরও মেল-ফিমেল রেশিও ঠিক কিভাবে থাকে? অলৌকিক কিছু তো নিশ্চয়ই নয় তবে প্রকৃতির এটা নিজস্ব ম্যাকানিজম সেহেতু এই ১০% (?) হারটাও একটা ম্যাকানিজম তাই সোশাল বিহ্যাভিয়ারের দৃষ্টিকোন থেকে সাইকিয়াটিস্টরা একে প্রাকৃতিক বৈচিত্র বা হেয়ালী হিসেবে ধরে নিয়েছে এবং তজ্জন্য মানবজাতির প্রস্ফুটন থেমে নেই।

আরেকটা সুন্দর প্রশ্ন হলো প্রকৃতি প্রদত্ত বলে কেন রোগ হিসেবে ধরা যাবে না? সুন্দর প্রশ্ন কিন্তু রোগের জন্য দরকার জীবানু বা জীনের অনিয়ন্ত্রিত ভুল ক্ষতিকারক মিউটেশন যার কোনোটাই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তবুও এই স্বভাবটা যদি জেনেটিক্যাল হয় তাহলে সেটাও খুঁজে দেখা হচ্ছে।যদি না থাকে তাহলে ব্যাপারটা সম্পূর্ন ভাবে বর্তায় সাইকোলজীর ওপর কিন্তু তারা এটা ধরেই নিছে এটা প্রাকৃতিক ।

এখন কথা হলো এটা যে প্রাকৃতিক এটা আপনি আমি বিশ্বাস করি না।

অবাধ যৌনস্বাধীনতা কখনোই কাম্য নয় আর তাই সুইডেনের মতো দেশেও ব্যাভিচারের দন্ড আছে। সেক্ষেত্রে একজন মানুষ কখনোই পেডোফিলিজম সমর্থন করতে পারে না কারন মেডিক্যাল সায়েন্স, পাবলিক হেল্থ ফ্যাকাল্টিগুলো কোনোভাবেই সমর্থন করে না।

আপনি যার উদাহরন দিলেন সে যাই করুক শুয়োরটাকে কেন দন্ড দেয়া হলো না বুঝতেছি না। কিন্তু ইয়েমেনের মতো দেশে ৯ বছরের একটা বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করার স্বীকৃতি আছে এটার ব্যাপারে আপনারা উচ্চকিত নন কেন বোধগম্য নয়

৪৬| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

বিবর্তনবাদী বলেছেন: সরি প্রিয়ন রোগের না প্রিয়নের হবে (টাইপো)

৪৭| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

মাসূদ রানা বলেছেন: @উদাসী স্বপ্ন

সমকামীদের সমকামীতার জন্য যদি জিন দায়ী হয়-আর জিন দায়ী হওয়ায় তাদের আকাম কুকাম যদি জায়েজ হয়ে যায়, তাহলে যারা খুন খারাবি করে বেড়ায়, তাদের খুন খারাবির জন্য জিন দায়ি হবে না কেন? তাদের খুন খারাবি জায়েজ হবে না কেন ?

নিচের লেখাদুটো কষ্ট করে পড়ুন ::

A study of nearly 800 Finns jailed for both violent and nonviolent crimes, and compared to the general population, found variants of two genes, called MAOA and CDH13, to be “associated with extremely violent behavior.” “No substantial signal was observed for either MAOA or CDH13 among non-violent offenders, indicating that findings were specific for violent offending,” said the study, published in the journal Molecular Psychiatry.

৪৮| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

মাসূদ রানা বলেছেন: The Japan Times Online

Violent thugs (illustrated with a stock image) aren’t criminalised by society, but may be born that way, researchers claim Researchers have claimed that some people may be born with genes that makes them inherently violent. If true it would indicate some are simply born to be violent, rather than being criminalised by society. The scientists identified two genes that may be associated with extremely violent behaviour. One of them is a variant of cadherin 13 (CDH13), which is involved in neural connectivity, and has been linked to impulse control in extremely violent offenders. Experts at the Karolinska Institute in Sweden say that the majority of violent crime is committed by a small group of anti-social, repeat offenders and set out to discover why this may be. Previous studies have linked certain genes to violent crime, including a gene called monoamine oxidase A (MAOA) that contributes to less recycling of the neurotransmitter, dopamine. Dopamine is a chemical released by nerve cells to send signals to other nerve cells. It plays a major role in reward-motivated behaviour. Previous studies investigating MAOA’s connection with violence have proved inconclusive.

৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই নিয়া মনে হয় তার বার বললাম অপরাধ আর প্রাপ্তবয়স্ক দুইজনের মধ্যে সেক্স যেটার দ্বারা পরকীয়ায় বা ব্যাভিচারের বা ইনসেস্ট ইত্যাদির মতো দন্ডনীয় না হয় তাহলে দুইটা এক কেমনে হয়? আর অনলাইন পত্রিকার জার্নাল লিংক কো? জাপানের পত্রিকা কি ওহী নাকি? হইলেও প্রশ্ন কি একই না?

৪৯| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

মাসূদ রানা বলেছেন:
আরেকটা কথা বলি। আপনি হিজরা সম্প্রদায় আর সমকামীদের এক করে ফেলছেন কেন ? হিজরারা শারীরিক প্রতিবন্ধী, মানসিক প্রতিবন্ধী নয়। আশা করি ব্যপারটা খেয়াল রাখবেন। ধন্যবাদ ।

৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হোমো মানসিক প্রতিবন্ধি মনোবিজ্ঞানের কোন বইতে বলা আছে নাকি আপনে মনোবিজ্ঞানী?

৫০| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

মাসূদ রানা বলেছেন: আর অনলাইন পত্রিকার জার্নাল লিংক কো?

নীলাভ ইংরেজি পেরাগ্রাফ গুলোর উপরে মাউস নিয়া ক্লিক কর।

জাপানের পত্রিকা কি ওহী নাকি? হইলেও প্রশ্ন কি একই না?

জাপানের পত্রিকায় আসছে বটে, কিন্তু রিসার্চটা সম্পাদনা করেছে সুইডেনের কেরলিন্স্কা ইনস্টিটিউট এর রিসার্চাররা। ঠিকাছে ?

অপরাধ আর প্রাপ্তবয়স্ক দুইজনের মধ্যে সেক্স যেটার দ্বারা পরকীয়ায় বা ব্যাভিচারের বা ইনসেস্ট ইত্যাদির মতো দন্ডনীয় না হয় তাহলে দুইটা এক কেমনে হয়?

তুমিই বললা কোরানে কঠোর হুশিয়ারি দিছেন আল্লাহ পাক সমকামী না হইতে, লূত সম্প্রদায়ের ঢোল বাজাইলা, আবার তুমিই বলছ এটা দন্ডনীয় না ? মাথা ঠিকাছে তোমার ?

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হালার কি কমু? হুদাই কয় না যে অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী

হালার মানুষ মনে হয় বিয়া করে খালি যৌনতার সিদলাই নাকি? তা নাইলে বুঝতাম যদি যেই জার্নালের রেফারেন্স দিলা হেইডা খুইজা কি একবার পড়ছাএ কি কইছে? কইছে ঐ জীন ডোপামিন এক্সট্রাক্ট করে। কিন্তু এইটা যদি প্রিপ্লান্ড টেন্ডেন্সি হয় তাইলে? আইনে আছে যে অপরাধ যদি এক্সিডেন্টলি হয় তাইলে মাত্রা বুইঝা ক্ষমাও করে কিন্তু প্রিপ্লান্ড হইলে ঐটা ক্রাইম। ডোপামিন বাইর হয় কর্ম সম্পাদনের সময় আর এর টেন্ডেন্সির জন্য আগে কয়েকবার প্র্যাকটিস করতে হয় যেমন নেশা। কিন্তু সমকামীতার জন্য ডোপামিন ইগনাইট অনেক পরে আসে কিন্তু তার ব্রেনটার ফর্মেশন আর হরমোন আর দৈহিক চাহিদা যে জন্ম থেকেই নির্ধারিত হইয়া আছে সেটা কি ? আর চান্দু, ডেইলিমেইল, বোচনঅনলাইন জার্নাল হইলো কই থিকা? কেরোলিনস্কা জার্নাল কই ছাপে জানোনা?

আর কোরানের আয়াতে কি খালি সমকামিতাই ছিলো? অন্য কিছু ছিলো না? কোরানের তফসীরও কি এখন কইরা দিতে হইবো?

৫১| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: যাই হোক, হ্যামারের এক্সপেরিমেন্টের অবশ্যই লিমিটেশন আছে, তার নিজেরও সন্দেহ প্রকাশ ছিলো কারন তিনি চাচ্ছিলেন এটা নিয়ে আরো গবেষনা হোক। ২০০০ এর পর এটা নিয়ে খুব একটা উচ্চবাচ্য না থাকলেও একটা পক্ষ লবিং এ ছিলো যেটা কিছুদিন পর থেমেও যায়। কিন্তু ২০১২ তে একটা স্টাডিতে ব্যাপারটা আবারও উঠে আসে। ২০১৫ তে যখন পাবলিশ হয় যার লিংক কলাবাগানের মন্তব্যে সেটার রিভিউ কিন্তু পজিটিভ। কিন্তু অবশ্যই স্টাবলিশ না এবং আরও যে কারনগুলো থাকতে পারে সেগুলো নিয়েও গবেষনা চলছে।

আপনি যেখানে এই সব পড়েছিলেন, আমিও সেইখানেই পড়েছিলাম। আমি আপনাকে খারাপ কিছু বলিনি, কিন্তু আপনি ব্যক্তিগত আক্রমণে চলে গেলেন।

আমি শুরু করেছিলাম এই বলে "আমি বিজ্ঞানী নই এবং অন্ধ বিশ্বাসীও নই। আমার কয়েকটা প্রশ্ন আছে আপনার কাছে"; আমি আশা করেছিলাম আপনার মত অভিজ্ঞ মানুষেরা হয়ত সত্যি অনেক জানেন এবং হামারের এক্সপেরিমেন্টের লিমিটেশনের কথা গূলো স্বীকার করে নেবেন। উল্টো আপনি আমাকে আবার ঐ জার্নাল গুলোই পড়তে বললেন। ভাল, আবার পড়ব নিশ্চয়ই। আমার পড়তে ভালই লাগে।

ব্লগার বিবর্তনবাদীর লেখাগুলোর মুল বক্তব্য আর আমার মুল বক্তব্য কাছাকাছি। আমি দলিল নিয়ে আসিনি, তাই বলে এই নয় যে আমি পড়ে আসিনি। অবশ্য মানুষকে সম্মান দেখিয়ে কথা বলা সবার সহজাত নয়, সেটা আমি বুঝতে পারছি।

আপনার বেশিরভাগ কথার সাথেই আমি একমত ছিলাম, শুধু জীনের টা বাদে। কিন্তু আপনি ওটাকেই এমনভাবে আকড়ে রইলেন যে বোঝা গেল ভিন্নমত যে থাকতে পারে তা আপনার পক্ষে গলধকরন সহজ নয়। আপনি অনেক জ্ঞানী মানুষ হতে পারেন কিন্তু এই attitude টাই হয়ত আপনাকে গ্রেট হতে বাঁধা দিচ্ছে; ভেবে দেখতে পারেন।

যারা আপনার সব কথাতেই "হ্যা, হ্যা" করে মাথা দুলিয়ে গেল, তারা আপনার বন্ধু হতে পারে কিন্তু যারা আপনার সমালোচনা করে গেল তারা অবশ্যই আপনার বন্ধু। মানুষকে বন্ধু ভাবতে শিখুন, আলোচনা করা সহজ হবে।

অনেক সময় নষ্ট হল অযথা। আমাকে সানন্দে ব্লক করতে পারেন। আমারই উপকার হবে। অনেক ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আবারও সেই পুরানা ফ্যাদলা! বিবর্তনবাদরেও কইছি আপনেরেও কইছি ৯৯ এর সমালোচনা নাল এন্ড এভয়েড করছে কলাবাগানের দেয়া ২০১৫ সালের পেপার । আর যেইখানে বারবার কইতেছি রেফারেন্স মানুষ যে কেন বুঝে না?

আর আমার গ্রেট হওনের দরকার নাই। ভুল হইতেই পারে কিন্তু কেন হইলো দলিল ছাড়া পাবলিক প্লেসে লাগলে ছাড়ুম কেন? মাহাত্ম্য গান্ধির সাগরেদ নাকি আমি?

আগেই কইছি রেফারেন্স

৫২| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৪১

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আচ্ছা, যারা বলছেন যে তারা ট্রান্সজেন্ডারদের সাপোর্ট করেন, কিন্তু গে দের না। ট্রান্সজেন্ডার মানে তো "হিজড়া" না। ট্রান্সজেন্ডার হল তারা যারা জন্ম হয় ছেলে হয়ে, কিন্তু নিজেকে মেয়ে মনে করে, অথবা ভাইসভার্সা।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন ইসলাম এই জায়গায় অসম্পূর্ণ! হাতড়াইয়া দুইটা মৌলিক হাদিস পাইবা যার মধ্যে এক হিজড়ার সামনে মেয়েদের পর্দা অপ্রয়োজনীয় আরেকটায় পোলা হইয়া মাইয়া সাজনের লিগা মদিনা ছাড়া করতে হয়। কিন্তু তাদের অধিকার বা শাস্তি নিয়া কিছু বলা নাই। তবে আরেক জায়গায় বলা আছে তারা নাকি শয়তানের ফসল। মানে হইলো সহবাসের সময় পশ্চিমা স্টাইল ফলো করলে আর কি!

মোল্লারা তো জার্নাল পড়ে না, পড়লেও বুঝে না, তাই তারা এ বিষয়ে কিছু বলে না। কিন্তু বাস্তব সমাজে তাগো কুকুর বিড়ালের মর্যাদা দিয়া রাখে

৫৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:০২

নার্ড বলেছেন: কমেনটাইতে প্রবলেম হইতাছে কেন?

৫৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: মাসূদ রানা বলেছেন: @উদাসী স্বপ্ন

সমকামীদের সমকামীতার জন্য যদি জিন দায়ী হয়-আর জিন দায়ী হওয়ায় তাদের আকাম কুকাম যদি জায়েজ হয়ে যায়, তাহলে যারা খুন খারাবি করে বেড়ায়, তাদের খুন খারাবির জন্য জিন দায়ি হবে না কেন? তাদের খুন খারাবি জায়েজ হবে না কেন ?

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এক উত্তর কতবার দিবো?

৫৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: অবাধ যৌনস্বাধীনতা কখনোই কাম্য নয় আর তাই সুইডেনের মতো দেশেও ব্যাভিচারের দন্ড আছে। সেক্ষেত্রে একজন মানুষ কখনোই পেডোফিলিজম সমর্থন করতে পারে না কারন মেডিক্যাল সায়েন্স, পাবলিক হেল্থ ফ্যাকাল্টিগুলো কোনোভাবেই সমর্থন করে না।

পাবলিক হেল্থ ফ্যাকাল্টিগুলো কি সমকামিতা সমর্থণ করে ?

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সমর্থন পরে তারা তো এইটা সমস্যা হিসেবে মনে করে না। তারা বলে শুধু আনপ্রটেক্টেড সেক্স আর এসটিডি নিয়ে যদিও এর প্রকোপ এলজিবিটির মধ্যে বেশী কিন্তু তার জন্য দায়ী জীবনযাত্রার মান আরেকটা কি জানি!

৫৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

টি এম মাজাহর বলেছেন: হুম ভাই, আমি আপনার লেখার বেশ বড় ভক্ত, যদিও আপনার বেশিরভাগ ভাবনার সাথেই আমার মিলে না। আপনার যুক্তিবোধ, যুক্তির ধারালোতা এবং লুপহোল ধরার প্রায় নিখুত ক্ষমতা আমাকে মুগ্ধ করে। আপনার লেখার স্টাইল ও যুক্তি উপস্থাপন করার স্টাইল থেকে শিখছি, আশা করি ভবিষ্যতে কোন একদিন আপনার সাথে বিতর্ক করতে পারবো। অল্প কয়জনের (হাতেগোনা মাত্র) পাল্টা যুক্তিও ভালো লাগলো।

৫৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪

টি এম মাজাহর বলেছেন: " আমি নিজে স্ট্রেইট, কিন্তু আমি এই LGBT movement মনে প্রানে সমর্থন করি।"
" এখন দুনিয়ার সব সমকামীরা বুক ফুলিয়ে হাটতে পারবে, নিজের অধিকারের কথা বলতে পারবে। তারা তো ধর্ষন বা মানুষ খুন করছে না। তারা শুধু নিজের জীবন সঙ্গী হিসেবে সম লিঙ্গের কাউকে চাইছে। কাউকে হত্যা, কতল ধর্ষন গুম বা চুরি ডাকাতি করছে না।"
খুব ভালো। এই অধম একটা দুর্বল যুক্তি দিতে চায়। দুইদিন পর যদি আপনার / আমার ছেলে বা মেয়ে এই বুক ফুলিয়ে তার পার্টনার নিয়ে হেটে এসে আপনার / আমার সামনেই এই কথাগুলো বলে.............................

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুকটা ফাইট্টা যাবে কিন্তু মাইনা নেবো

৫৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৬

নার্ড বলেছেন: উদা তুমি লিখলা , “হ্যামারের এই পরীক্ষার পর ৯৯ তে আরও একটি স্বতন্ত্র পরীক্ষা করা হয় যেখানে এই X ক্রোমোজমের সাথে সমকামীতার একটা সম্পর্ক খুজে পাওয়া যায়।"

এবং রেফারেন্স :
১) হ্যামার স্টাডির জার্নাল কপি
২) ১৯৯৯ সালের সেই এক্সপেরিমেন্ট
৩) ২০১২ সালের সেই পরীক্ষা

৯৯ সালের আর্টিকেল কৈতাছে ,
“ Several lines of evidence have implicated genetic factors in homosexuality. The most compelling observation has been the report of genetic linkage of male homosexuality to microsatellite markers on the X chromosome. This observation warranted further study and confirmation. Sharing of alleles at position Xq28 was studied in 52 gay male sibling pairs from Canadian families. Four markers at Xq28 were analyzed (DXS1113, BGN, Factor 8, and DXS1108). Allele and haplotype sharing for these markers was not increased over expectation. These results do not support an X-linked gene underlying male homosexuality.”

তারমানে তুমি একলাইন না রিডিং দিয়াই লিখছ , "হ্যামারের এই পরীক্ষার পর ৯৯ তে আরও একটি স্বতন্ত্র পরীক্ষা করা হয় যেখানে এই X ক্রোমোজমের সাথে সমকামীতার একটা সম্পর্ক খুজে পাওয়া যায়” তুমি জাগো পেপার/শিক্ষা ইত্যাদি জানতে চাইতাছ তুমি কি নিজেই সেই একি দোষে দোষী না?

ধরা খাইয়া মাফ চাবা আশা করি না. তয় এখন চুপ জাও। পাচ মাস সমকামীর মারা খাইয়া তোমার ইজ্জত এমনেই গেছে। তয় ভবিষ্যতে একটু পড়ালেখা কইরা মাঠে নাইম!
.

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ২০১৫ সাল নিয়া কমেন্ট কি চোখে পড়ে না? আর পরিসংখ্যানগত পদ্ধতি নির্বাচনে দ্বিমতের লিগা পুরা এক্সপেরিমেন্ট বাদ? কই এরর ফ্যাক্টর কত? নাকি এইটাও হিসাব কইরা দিমু?

৫৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৯

নার্ড বলেছেন: কলাবাগান কয়ঃ "দুই কলম ব্লগে লিখে ই উদাসী স্বপ্নের মত লেখক এর প্রাতিস্ঠানিক বিদ্যা নিয়ে খোচা মারা লোকদের দ্বারা পৃথিবীতে ধর্ম নিয়ে কচলানি ছাড়া আর কিছুই হবে না। নিজেই স্বীকার করছেন আপনার কথায় আপনাকে মাদ্রাসার শিক্ষক ই মনে হচ্ছে। পারলে উনার মত একটা পোস্ট দিন। যদি বানান করা না লাগে, পড়তে পারেন নীচের পোস্ট টা। এটা বুঝতে যে শিক্ষা লাগে তা যে আপনাদের মত কতজনের আছে তা আপনাদের কমেন্টের কোয়ালিটি দেখেই বুঝা যায়"

কলাবাগান তুই উদারে বাদ দিয়া কলাগাছ দিয়া পাছার জ্বালা মিটা। উদার মেশিনে জং ধরছে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: শালা যুক্তি না দিবার পারলে এমনেই মুখ খারাপ করবা। সাতক্ষীরা না পিকে? কাপুরুষ

৬০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

নার্ড বলেছেন: বোকা*দা আরো যুক্তি চায়| যার কাম হে কইতাছে কিছু পায় নাই | আর তার পেপার না উল্টায়া সামুর উদা কইতাছে হে পাইছে| মাইরি কি মারা পো* খেয়েছিসরে পাচ মাস লাজ লজ্জার মাথা খেয়েছিস দেকচি|

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হায় রে খোদা! পাগলা কুকুর নিয়া কই যাই! এই ল, নীচে দুইটা লিংক দিলাম ঐখানে রাইস ৯৯ সহ সবারটা নিয়াই জেনেটিক লিঙ্কেজ মার্কার করছে!



মুস্তানস্কি ২০০৪

২০১৪

৬১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২২

ভাম_বেড়াল বলেছেন: ভাই কি সূইডেনে হুগার ভার্জিনিটি হারায়ে আসছেন?

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এক্সপেরিয়েন্স কি দৌলতদিয়া থিকা নিছো? আর সুইডেন থিকা ফিরলাম কবে? দিনের বেলায় কি ভাত না খাইয়া টানা শুরু করছো?

৬২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

জেনো বলেছেন: :P =p~

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: B-)

৬৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৬

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: পোস্টদাতার নৈতিক, পারিবারিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা অসম্পূর্ন মনে হচ্ছে। বানানগত এবং ভাষাগত দুর্বলতা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মান কেমন ছিলো তা বোঝার জন্য যথেষ্ঠ। ফান পোস্ট হিসেবেই নিলাম। :P

ভাই আপনি এত ভাল কেন ? এত সুন্দর করে মারা দিলেন ;) ;)

হিজড়া যারা , যারা দুর্ভাগ্যজনকভাবে জন্মগত প্রতিবন্ধী তাদের প্রতি পূর্ণ সমর্থন আছে ।

আর সমকামিতার তীব্র নিন্দা জানাই ।

ডাবল মাস্টার্স খুব তো রেফারেন্স দিলি , একটা শুধু জিগ্যেস করি , সমকামিতায় যে কোলন ক্যন্সার হয় , যৌন রোগের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি ( গুগল করে জেনে নে ) , সামান্য কয়েকটা রিসার্চ পেপার বাচাতে পারবে এগুলো থেকে মানুষকে ?????? তোর উত্তর আন্দাজ করতে পারছি , কারন তোর অনেকগুল ব্লগ পড়লাম তো , আমি কোন রিপ্লাই দিব না কারণ যাদের বিদ্যা বুদ্ধি যথেষ্ট তাদের জন্য তোর মানসিক বৈকল্য বোঝার জন্য তোর লেখাই যথেষ্ট ।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট তোর চেয়ে ভয়াবহ রকমের যোগ্য কিন্তু মানুষ হিসেবে জঘন্য । ঠিক তেমনি তুই , তোর ডাবল মাস্টার্স আর নিজের আইটি ফারমের কোন মুল্যই নাইরে , ছোটলোক ছিলি , ছোটলোকই থাকলি , মানুষ হইতে পারলি না ।

অঙ্ক করা ব্যপার না রে , চেষ্টা করলে যে কেউ পারে , অনেক পশু পাখিও তাদের মস্তিস্কের অনুপাতে পারে ( গুগল কর ) , কিন্তু তাই বলে তো তারা মানুষ না , তাই না ????

অঙ্ক শিখলি , ইংরেজিও পারস , কিন্তু মানুষ হতে পারলি না ........................

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আগের পোস্টের উত্তর না দিতে পাইরা এইখানে আসছিস গালাগালি করতে? মাইরি! তোদের বুদ্ধির ঘট দেখে বাচি না। এবার কোলন ক্যান্সারের লিংকের জার্নালটা দে তো দেখি!

৬৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:০৭

প্রিন্সর বলেছেন: যতদিন সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল, আমেরিকা সারা দুনিয়ারে সোভিয়েত ইঊনিয়নের নাস্তিকতার জুজু দেখাইতো। সোভিয়েত ইউনিয়নকে Godless, মোরাল বর্জিত রাষ্ট্র হিসেবে প্রচার করতো। প্রভাব আজও আছে। দুনিয়ার অনেক দেশের মানুষের কাছে কমিউনিস্ট মানেই প্রথম যে ধারণা আসে তা হল বেটা নাস্তিক। আজ যদি সোভিয়েত ইউনিয়ন থাকতো, আমেরিকাতে এই টাইপের আইন জীবনেও পাস হইতো না।
যাই হোক, নির্বাচনের আগে এমন হয়'রে মমিন। :P
2016 সাল কাছেই।

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার মতো দূরদর্শী লোক পাইয়া দেশ আজ দূরদর্শন টিভি হইয়া গেছে। ২৮ কোটি জনগনের দেশ আমেরিকায় এলজিবিটির ভোট তো মনে হয় কয়েক মিলিয়ন , তাই না?

৬৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:০৮

প্রিন্সর বলেছেন: ইন্ডিয়া এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিয়ে যে জটিল রাজনীতি হয় তা স্কুলপড়ুয়া পোলাপানও বুঝে । আর আমেরিকার মত দেশে যেখানে গুটিকয়েক স্টেটের ফলাফলই মোট ফলাফলের ব্যবধান গড়ে দেয়, সেখানে টোটাল জনসংখ্যার ৩.৮% খামখেয়ালী কথা নাকি!!
এই সামান্য জিনিস বুঝতে আপনার মত এত বড় পণ্ডিত না হইলেও চলে । আর দূরদর্শন টিভির কথা বলছিলেন না? চোখ কান খোলা রাখলে এই টিভি যে কেউই দেখতে পারে । আর মার্কিন রাজনীতির বিতর্কে এটাও যে একটা বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াবে তারও দেখা মিলবে।

১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জ্বি। ভালো পয়েন্ট। তো আসেন একটা গনিত কষি। বারাক ওবামার ২০১২ সালে ইলেকশন জয়ের সময় মোট ৫ টা স্টেট ছিলো সুইং স্টেট মানে ফলাফল নির্ধারনী। সেগুলো হলো:

১) ফ্লোরিডা
২) নর্থ ক্যারোলিনা
৩) ওহিও
৪) ভার্জিনিয়া
৫) কলোরাডো

এখন আসেন এইসব অন্ঞ্চলে এলজিবিটি র ভোট কতগুলা আছে দেখি।
১) ফ্লোরিডা: ৩.৫% মানে ৫ লাখের কিছু উপরে
২) নর্থ ক্যারোলিনা: ৩.৩% মানে ২.৫ লাখ
৩) ওহিও: ৩.৬% মানে ৩লাখের কিছু উপ্রে
৪) ভার্জিনিয়া:২.৯% মানে প্রায় ২ লাখ
৫) কলোরাডো: ৩.২% মানে ১ লাখ ২৬

উপরের সংখ্যা সব ভোট দাতাদের বয়স আর নিছি http://www.lgbtmap.org/equality_maps ওয়েবপেজ থিকা।

আপনারা বলতেছেন এগুলান রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। এখন যদি এইটা জন গনের সিদ্ধান্ত না হয়, তাইলে জন গন এইটার বিরুদ্ধে। তো মাত্র ৩-৩.৫% ভোটের লিগা বাকি ৯৭% ভোটারদের ভোট কেন রিস্কে ফেলাইবো ঠিক বুঝে আসলাম না।

আর যদি ধরেন এইটা গনমানুষের চাহিদার দিকে লক্ষ্য রাইখা করা হইছে তাইলে তো ঠিকই আছে। আমেরিকা গনতন্ত্রের দেশ বইলা নিজেরে দাবী করে তাই এই রায়ে জন গনের বিজয় প্রতিফলিত হইছে।

কিন্তু কথা হইছে। সুপ্রিম কোর্টে মোট ৯ জনের বেন্ঞ্চ বইছিলো যার ফলাফল হইছিলো ৫-৪ এ। এখানে দক্ষিনের প্রতিনিধিত্বেরও কয়েকজন ছিলো। উত্তরে এলজিবিটির সমর্থন বেশী থাকলেও ধর্মীয় গোড়া অধ্যুষিত (ক্যাথোলিক ইত্যাদি) দক্ষিনের রাজ্যগুলোর প্রতিনিধিরা জোর গলায় বিরোধিতা করে। তবুও উপযুক্ত যুক্তির অভাব এবং গোড়ামীপূর্ন কথা আর গালিগালাজের উপস্হিতির কারনে সেগুলো বেন্ঞ্চ খারিজ করতে বাধ্য হয়।

তার মানে লড়াই হয়েছিলো সমানে সমানে। ওদের বিাচর বিভাগ আমাদের দেশের ৪২০ বিচার বিভাগ না যে হাসিনা কইলে ফাসি নাইলে দাও কাশি!

তবুও আপনি আমেরিকার ইলেকশন সম্পর্কে আমার চেয়ে বেশী জানেন, বুঝেন, তাই আমিও অপেক্ষায় রইলাম দেখার জন্য!

৬৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

টি এম মাজাহর বলেছেন: হুম, বুঝলাম, সমকামীতার মতো বিকৃত রুচির কার্যক্রমের গ্রহনযোগ্যতা তৈরীতে মোটা অংকের ইনভেষ্ট হচ্ছে এই দেশে। দেখা যাক। তবে দেশটার কপালে খারাবী আছে মনে হয়।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মুসলমানদের আরেকটা বেগুন হলো অন্য জাতীর জন্য খারাপ দোয়া বা মঙ্গল কামনা করা।

৬৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৫৭

মাসূদ রানা বলেছেন: তা নাইলে বুঝতাম যদি যেই জার্নালের রেফারেন্স দিলা হেইডা খুইজা কি একবার পড়ছাএ কি কইছে?

Researchers have claimed that some people may be born with genes that makes them inherently violent.

ছাগল কি আর গাছে ধরে ? ভগিচগি আর কি বোঝাবা ? পর্থম লাইনেই পরিষ্কার কইরা বলা আছে রিসার্চাররা কি দ্বাবি করছে ।

ইংলিশ না বুঝলে কও বাংগলায় অনুবাদ কইরা দেই ।

সিধা বাংলায়- মানুষ জন্মের সময়ই মাথার ভিতরে আকাম কুকামের জিন নিয়া জন্মায় ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হালার ছাগল কি গাছে ধরে! ইংলিশে may BE রে পুরা সত্যই ধইরা লইছে। আর হালায় এইটা বুঝে না যে প্রিমেডিটেড বইলা একটা টার্ম আছে আইনে। লুতেগো সমকামীতা জেনেটিক্যাল কম প্রিমেডিটেড বেশী আছিলো। এইসব বুঝার জ্ঞান দেইখাই দেশে দুই টাকার চাকরী করে।

চাল ফুট পাগল ছাগল

৬৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১২

নার্ড বলেছেন: তুমি রেফারেন্স দিয়া আর কি করবা। তোমার লুংঙ্গি তো অলরেডি খুইলা গেছে। সমকামিতা ঠিক না বেঠিক তা নিয়া আমার মাথা নষ্ট করনের খায়েস নাই। তোমার মত চোরচোট্টার এই সব বিষয় নিয়া পোস্টানোর যোগ্যতা আছে কিনা সেইটাই কইতে চাইতাছি। তুমি নিজে একলাইন না পইড়া নেগেটিভ রেজাল্টরে পজিটিভ বানায়া ফালাইছ, আবার পাবলিকের কাছে রেফারেন্স চাইতাছ। আবে হালা, তুই নিজেই বুঝস নাই কোন রেফারেন্স কই দিতে হইব।

মাস্টার্সের নামে কামলা দিতে আমগো বাঙালি অনেকেই বিদেশ যায়। মাস্টার্স একটা শেষ কইরা আবার আরেকটা ধরে, ভিসার লাইগা। তবে অধিকাংশ মাথার ঘাম পায়ে ফালাইয়া কাম করে আর দেশে পাঠায়। আর তুই সফটওয়ায়রের দোকানে কাম করস, ব্লগানের টাইম পাইতাছস তাই বইলা কি পাবলিককে ছোট করবি না কিরে?

কথা কম! লুঙ্গি টাইট কইরা বাইন্ধা ল। নাইলে যেকোনো সময় কেউ পিছে দিয়া মাইরা দিব।

৬৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৪৪

মাসূদ রানা বলেছেন: নার্ডের সাথে সহমত ।

আর হালায় এইটা বুঝে না যে প্রিমেডিটেড বইলা একটা টার্ম আছে আইনে।

প্রিমেডিটেড আর এক্সিডেন্ট নিয়া এখনও জাবর কাটছ ...... ওটাও জীন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত । যাদের জিনে এক্সিডেন্ট করার প্রবনতা ঘন,তারা এক্সিডেন্ট করে বেশী, আর যাদের জিনে প্রিমেডিটেশনের প্রবণতা থাকে তারা ঐ টাইপের হয় । বোঝা গেছে ?

এগুলো বোঝা যদিও তোমার কাজ নয় তারপরেও বললাম। সাথে একটা উপদেশ দিই :: গুগল থেকে সার্চ করে করে প্রলাপ না পেরে পারলে ও-লেভেলে গিয়ে ভর্তি হও গে। ওলেভেলের পোলাপানও তোমার চেয়ে বেশী জানে ।

ফুট মরোন

৭০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:৩০

অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: দুনিয়ার সব লোক আপনার মত নাস্তিক হলে the world will destroy at that instant. নাস্তিক হওয়ার জন্য বেশ কিছু যোগ্যতা লাগে তার মধ্যে সহনশীলতা অন্যতাম। দুই কলম বেশি পড়ছেন বলে অন্যদের চেয়ে বেশি জানেন এই ধারনা হতে বেরিয়ে এসে চিন্তা ভাবনা করতে শিখুন। জানি এই কমেন্টের বিনিময়ে একটা আস্ত দেশিয় গালি বা হাই থটের টিপ্পনী মার্কা কটূক্তি আমাকে শুনতে হবে- কি আর করা অপাত্রে সুউপদেশ দেয়ার রিস্কটা তো আমিই নিয়েছি। ভালো থাকবেন।

৭১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
হিসাব করলাম কয়টা ইনার আর আণ্ডার ওয়ার আনছি, রাইতের বেলা নিজের প্রটেকশনের দরকার আছে। :)

তথ্যপূর্ণ একটা পোস্ট। পোস্ট আর কমেন্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.