নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইন-বাল্যবিবাহ: বিজ্ঞান কি বলে? ইসলাম কি বলে? সমাজ কি বলে?-৩

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৫২

মাওলানা তেতুল মিয়া এবং প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইন-১
প্রচলিত বর্বর ইসলামী আইন এবং অপরিপক্ক গাধার মূলা ইসলামী অর্থনীতি-২

১.


সুইডেনে আসার পর মেলা মানুষের সাথে রুম শেয়ার করছি। ছাত্রাবস্থায় ঘুম থিকা পয়লা উইঠাই মাথায় ঘন্টা বাঁচতো টাকা কেমনে বাচান যায়। তাই এক রুমে ২ জন তিনজন কখনো একলাও থাকছি। তো কালের আবর্তে রুমে এক আফ্রিকান উঠলো আরেক উঠলো স্বদেশী। তো আফ্রিকান পোলাটার সাথে পয়লা দিন পরিচয় হইয়াই জানবার পারলাম হালায় নাকি এলাকার মসজিদের পেশ ইমাম। শুইনা থ হইয়া যাই। এই চ্যাংড়া কালু ইমাম সেইডা তো খেয়াল করি নাই। নামাজ পড়তে গেলে ইমামের দিকে কুনো দিন তাকাই নাই। সবার লাস্টে গিয়া লাস্টের কাতারের লাস্টের দিকে দাড়াই যাতে কইরা নামাজ শেষ হওয়া মাত্র আমি পল্টি দিতে পারি। তো একদিন সাহস কইরা সামনের কাতারে দাড়াইয়া দেখি হালায় আসলেই ইমাম।

রুমে বইসা কুনো কাম আছিলো না। কম্পিউটার সায়েন্সে পড়লেও ল্যাপী জীবনে খুলছে কিনা সন্দেহ। সারাদিন ফুনে কুন জায়গার কুন ছোলিমের কি সমস্যা তারে সমাধান কয়। সারাদিন বক বক। তো স্বদেশী রুম মেট মেলা ক্ষেপা। ঘুমাইলেও শালার মশলা থামে না।

তো একদিন রুম মেট কয়,"ভাই, একটা বিচার করেন।"
: কি হইছে?
: হালায় টয়লেটে খাড়াইয়া মুতে।
: কন কি? হালায় ইমাম, খাড়াইয়া মুতে কেন?

রুমে আমার শরীর অপেক্ষাকৃত পেটানো থাকায় আমিই মাতব্বর আছিলাম। ওমনি তৎক্ষনাত ইংলিশে কওয়া শুরু করলাম,"বটু, ফুন রাখ?"
: কি হইছে আলি?
: শুট ইউর আলি এ গুল্লি। কমোডে বলে খাড়াইয়া মুতোস? তুই না ইমাম? তুই করছোস কি? তুই তো নাফরমান হইয়া গেছস। তোর মতো নাফরমানের পিছে আমি নামাজ পড়ি ভাবতেও আমার বমি আসতেছে!
: এহ! খাড়াইলে মুতলে নাফরমান হয় কইছে কেডায়?
: খাড়া, অখনি রেফারেন্স খুজতেছি!


খালি মনে আছে কুটিকালে ইসলাম শিক্ষায় পড়ছিলাম খাড়াইয়া মুতা নাকি ইসলামে নিষিদ্ধ, কারন শয়তানও নাকি তখন খাড়াইয়া মুতে। বুখারী শরীফ, তিরমিজি, কোরান, সব ঘাটলাম। এমুন কি একজায়গায় পাইলাম নবীজি সাঃ ও নাকি খাড়াইয়া মুতছে। তয় কিছু তরিকা আছে। তরিকা মতো মুতলে জায়েজ। আমি একবার ডাইনে তাকাই আরেকবার বায়ে তাকাই।

: বটু, ইসলামে কি কইছে এইডা কথা না, কথা হইলে খাড়াইয়া মুতলে ছিটা আসে এইটা আসল কথা।
: কই ছিটা আসছে আমারে দেখাও। আমি খুব সাবধানেই মুতি।

এইবার স্বদেশীর দিকে তাকাই। হালায় কানে হেডফোন লাগাইছে। জোরতে কেশা বিবির গান শুনতেছে। যন্ত্রনায় পড়লাম। লাস্টে কুটিকালের ইসলাম শিক্ষা আমারে ব্লাফ মারবো হেইডা জীবনেও ভাবি নাই!

২.


বিজ্ঞান কি বলে বাল্যবিবাহ নিয়া ?


বাংলাদেশ দক্ষিন এশিয়ার মধ্যে বাল্যবিবাহের জন্য চ্যাম্পিয়ন। যদিও পুরো বিশ্বে আরবের মুসলমানরা বাল্যবিবাহরে পেডোফিলিয়ার পর্যায়ে নিয়া গেছে। আফ্রিকানরা যেইটা করে সেইটা হইলো তারা অন্ধকারে পতিত শিক্ষা দীক্ষা নাই। কিন্তু আরবীগুলানের শিক্ষা থাকা সত্বেও তারা বাল্যবিবাহরে পেডোফিলিয়ার পর্যায়ে নিয়া গেছে।

যাই হোক তার আগে দেখি বিজ্ঞান কি বলে:

প্রিকোশিয়াস পুবার্টি: প্রিকোশিয়াস পুবার্টিনামটা কঠিন হইলেও সোজা বাংলা্য যেসব মাইয়াদের পিরিয়ড হয় অতি অল্প বয়সে সেটারে বলে প্রিকোশিয়াস পুবার্টি। অল্প বয়স বলতে ১০ বছরের নীচে। এর কারন অনেক তবে একে দুই ভাবে ভাগ করা যায়। যদি কারন গুলো পিটুইটারী গ্রন্থি রিলেটেড হয় তাইলে তাকে বলে কেন্দ্রিয় কারন।

কেন্দ্রীয় কারন গুলোকে এভাবে সাজানো যায়:
ক) মস্তিষ্কের নিবারকমূলক কাজ যে অংশ সম্পাদন করে তাতে সমস্যা (ট্রমা, ইনফেকশন, রেডিয়েশনের কারনে) হলে
খ) মস্তিষ্কের নিউরন সেলে যদি হাইপোথেলামিক হামারটোমানামক নন ক্যান্সারাস টিউমার হইলে
গ) চামড়ায়ল্যাঙ্গারহ্যানস সেল হিস্টিওসাইটোসিস হইলে
ঘ) চামড়ায় ম্যাকিউন- অলব্রাইট সিনড্রোমদেখা দিলে

তবে উন্নয়নশীল দেশে কেন্দ্রিয় প্রিকোশিয়াস পুবার্টি হয় বেশীরভাগ সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে যদি ইনফেকশন (টিউবোরকিউলোসিস) হয়।উন্নত দেশে অনেক সময় অবেসিটি এবং অতিরিক্ত অসম্পৃক্ত চর্বি এবং ডায়েটের কারনেও এটা হতে পারে। আরও অনেক কারন আছে যেগুলো লেখলাম না।

জার্নাল ঘাটাঘাটি কইরা পইড়া লন।


কেন্দ্রিয়র পর আরেকটা হইলো পারিপার্শ্বিক। যদি অস্বাভাবিক কোনো উৎস হতে সেক্স স্টেরয়েড বেশী নিঃসরিত হয় তাইলে এইটা হইতে পারে। রক্তে কর্টিসেলের মাত্রা খুব কম থাকে আর এন্ড্রোজেনের মাত্রা থাকে।

কারন সমূহের মধ্যে:

ওভারীতে টিউমারহইলে, এড্রিনালিন হরমোনগ্রন্থিতে টিউমার হইলে, ওভারীর আশেপাশে জীবানুজমে টিউমারের সৃষ্টি করলে, জীন মিউটেশনের কারনে দেহের মধ্যে থাকা এনজাইম সমূহ যদি এড্রিনালিন গ্রন্থির কারনে কোলেস্টেরল থেকে কর্টিসেলে পরিণত হয় তখন দেহে কনজেনিটাল এড্রিনাল হাইপারপ্লাশিয়া দেখা দেয় এর কারনে।

এখন কথা হলো এই প্রিকোশিয়াস পুবার্টি অনেকটা এসব রোগ আর এবনরমাল কারনে হতে পারে। আবার দেখা যায় যেসব শিশুরা ছোটবেলা থেকে নিকটাত্মিয়দের কাছে সেক্সুয়াল এবিউজের শিকার হয় তাদের সেক্স স্টেরয়েড খুব বেশী পরিমানে নিঃসরিত হয় তার ফলেও এটি ঘটে। সমস্যা হলো পুবার্টি হয়ে গেলে ওভারী, বুক, শারীরিক গঠনে এগিয়ে গেলেও তার হাড়ের গঠন বৃদ্ধি বন্ধ করে ম্যাচুরিটিতে চলে আসে। ফলে সে খর্বকায় হয়। মানসিক ভাবে অপরিপক্কতা বিরাজ করে, এবং শরীরের অন্যান্য অন্ত্র এসব পরিপক্ক গ্রন্হিদের সাথে খাপ খাওয়াতে পারে না। ফলে শরীরে প্রজননতন্ত্র গত সমস্যা লেগেই থাকে।

ফলে যেই মেয়ে এমনেই এসব জটিলটা ব হন করে তাকে যদি নিয়মিত যৌনমিলনের মাধ্যমে অন্তঃসত্বা বানিয়ে দেয়া হয়, তাহলে তার কি হতে পারে সেটা নীচে বলি!

পেলভিক ফ্লোর!

কোমড়ের হাড়ের বৃদ্ধি যথাযথ না হওয়ায় যখন বাচ্চাটাকে ব হন করে তখন তার কোমড়ে প্রচুর প্রভাব পড়ে। ফলে বয়স যখন ২৫-২৬ হবে তখন সে খুব স হজেই অস্টিরিওপোসিস মানে হাড় ক্ষয় রোগে আক্রান্ত হবে। অনেক সময় আমরা দেখি একজন স্বাস্থ্যবতী মহিলা হাটতে হাটতে হঠাৎ পড়ে গিয়ে পায়ের হাড় ভেঙ্গে ফেললো। পরে এক্সরে করে দেখা গেলো তার পায়ের হাড় গুলো ক্ষয় ক্ষয় হতে সরু হয়ে গেছে। এমনকি গ্রামে অনেকে লাঠিতে ভর করে পুরো কুজো হয়ে হাটে। কারন তাদের কোমড়ের হাড্ডি ভেঙ্গে গেছে। অনেকে ৩০ এর পরই আজীবন পঙ্গুত্ব এবং গেটোবাতে ভুগতে থাকে।

সূত্র: লাইভ সায়েন্স

ফিস্টুলা।

অল্প বয়সে (ধরা যাক ৯ বছর বয়সে, কিছু স্টাডিতে ১২-১৩ বছর বয়সেও বলা আছে) গর্ভবতী হলে যখন শিশুটির ডেলিভারীর টাইম আসে তখন ভ্যাজিনা দিয়ে বের হবার সময় ভ্যাজিনার ওয়াল আর রেকটাম বা ব্লাডারের ওয়ালের মধ্যবর্তী স্থানে একটা গর্তের সৃষ্টি করে। এমন সময় অনেক মেয়েই পিচকি জন্ম দেবার সময়ই মারা যায়। যারা বেচে যায় তখন দেখা যায় পিচকির মাথাটা যখন ঠেলা দেয়া হয় তখন গর্ত সৃষ্টি হলেও সেটা খুব বেশী বড় না হওয়ায় আটকে যায়। তখন ঠেলাঠেলির চাপের পিচকির মাথার কিছু অংশ আর মায়ের পেলভিক ফ্লোরের নরম টিস্যু ছিড়ে যায়।তখন মেয়েটির টয়লেটের জিনিস আর প্রস্রাব সেই গর্ত দিয়ে চলে যায় যা একটা ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে পরে যা ভ্যাজিনা দিয়ে বের হয়ে যায় (ভাই, এই ব্যাপারটা আমার লিখতেই শরীরে গায়ের রোম খাড়া দিয়ে উঠতেছে কত ভয়াব হ একটা ব্যাপার)। এর পরেও যদি মা আর পিচকি বেচে থাকে মায়েদের এই সমস্যা আর স হজে ছাড়ে না। এবং তারা মেন্টালি আর ফিজিক্যালি ধ্বংস হয়ে যায় এবং অনেকের বিয়েও ভেঙ্গে যায়। তারপরও কি বলবেন বাল্যবিবাহ দরকার?

যদি দরকার হয় তাইলে আরও নীচে পড়েন।

পুচকি যখন কয়েক সপ্তাহ হয় মায়ের পেটে তখন সে মায়ের খাবার ভাগ বসায়। তখন দেখা যায় মায়ের প্রেসার ৫০ শতাংশ বেড়ে যায় যা হার্টের ওপর চাপ পড়ে। পিচকি তখন মায়ের ক্যালসিয়াম আর পুস্টিতে ভাগ বসাইলে যেখানে মা নিজেই শারীরিক বৃদ্ধিতে আছে সেখানে যদি এমন একটা ভাগ বসায় তাহলে মা ও শিশু দুইটাই অপুস্টিতে ভুগে। সবচেয়ে বড় সমস্যা ফলিক এসিডে যার ফলে অল্প বয়সী মায়েদের পোলাপান একটু বেশী ভোদাই হয়। আর জাতী হিসেবে কেন আমরা গবেষনায় পিছিয়ে সেটা এই একটা মাত্র কারনে, আমাদের ব্রেন ঠিক মতো ডেভেলপই হয় নাই! এছাড়া মেয়ের কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমে এমন প্রেসার পড়ে যে মেয়েটা যৌবন পার হবার আগেই হার্টের নানা সমস্যায় পতিত হয়।


এছাড়া ফেলোপিয়ান টিউব যখন এমব্রায়ো ব হন করে তখন এর অপরিপক্কতার কারনে এর মধ্যে থেকে একটোপিক প্রেগনেন্সিঘটাতে পারে। এমন সময় যদি ইনফেকশন (ক্লামিডিয়া ইত্যাদি) দেখা দে্য তখন শিশুটি পরিপূর্ন হবার আগেই সর্বনাশ হইতে পারে,। আর যদি বলেন প্রেগন্যান্ট করুম না, খালি স হবসকরুম, তাইলে বলতে হয় পিচকি মেয়েটার শরীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় দৈবিক স হবসের কারনে এসটিডিতে আখ্রান্ত হবার সম্ভাবনা প্রচুর থাকে। ক্লামিডিয়া তেমনি একটা প্রানঘাতি যার ফেল ফেলোপিয়ান টিউবে ইনফেকশন খুব দ্রুত ঘটতে পারে।

আমি আর বাচ্চার কি সমস্যা হতে পারে সেটা নিয়ে আর গেলাম না। কারন এটা স হজেই অনুমেয় যেখানে মায়ের জীবনের এমন ঝুকি সেখানে বাচ্চাটা মরে কি বাচে তার নাই ঠিক। তাই স্বাদঃীনতা পূর্ববর্তি আমাদের শিশুমৃত্যু আর মাতৃমৃত্যুর হার ছিলো খুবই বেশী।এখন যেটা আফ্রিকাতে বিদ্যমান।

ইসলাম কি বলে?


আসেন কিছু কোরানে আয়াত দেখি:

সূরা আন নুর আয়াত ৫৯:

وَإِذَا بَلَغَ الْأَطْفَالُ مِنكُمُ الْحُلُمَ فَلْيَسْتَأْذِنُوا كَمَا اسْتَأْذَنَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ وَاللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
তোমাদের সন্তান-সন্ততিরা যখন বায়োপ্রাপ্ত হয়, তারাও যেন তাদের পূর্ববর্তীদের ন্যায় অনুমতি চায়। এমনিভাবে আল্লাহ তাঁর আয়াতসমূহ তোমাদের কাছে বর্ণনা করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।

(অনুবাদ)

এই আয়াত অনুসারে বোঝা যায় বয়োপ্রাপ্ত কথাটা হইলো যখন আপনে বা যেই হোক পুরাপুরি বয়োঃপ্রাপ্ত না হবেন তাইলে বিয়া করনের অনুমতি চাইতে পারেন না। এছাড়া অনেক আয়াতেই বলা আছে যখন আপনি পুর্ন শক্তির অধিকারী না হবেন। স্বভাবতই এইটা পোলাগো ব্যাপারে বলা আছে।

কিন্তু সমস্যা বাজে এই এই আয়াতে: সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত ৪

وَاللَّائِي يَئِسْنَ مِنَ الْمَحِيضِ مِن نِّسَائِكُمْ إِنِ ارْتَبْتُمْ فَعِدَّتُهُنَّ ثَلَاثَةُ أَشْهُرٍ وَاللَّائِي لَمْ يَحِضْنَ وَأُوْلَاتُ الْأَحْمَالِ أَجَلُهُنَّ أَن يَضَعْنَ حَمْلَهُنَّ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُ مِنْ أَمْرِهِ يُسْرًا
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।

(অনুবাদ)

এখন স্বভাবতই বোঝানো যাচ্ছে এটা মেয়েদের ব্যাপারে আর বোল্ড করা অংশটা হইলো ঐসব মেয়ে যাদের এখনও ঋতুচক্র শুরু হয় নাই তাদেরকে বিয়ে করাটা জায়েজ কিন্তু মিলনের ব্যাপারে একটু বাধা নিষেধ আছে। তার মানে কোরানে বাল্যবিবাহ জায়েজ।

আর তাই নীচের স হী হাদীসে আমাদের মহানবী (সাঃ) এর আয়েশা (রাঃ) কে বিয়ে করার ঘটনা

Narrated 'Aisha: that the Prophet married her when she was six years old and he consummated his marriage when she was nine years old, and then she remained with him for nine years (i.e., till his death). —Sahih al-Bukhari, 7:62:64

অনেকেই ত্যানা পেচায়া চান তারা দেখাইয়া আয়েশা রাঃ রে ১৯ বানাইতে চায় কিন্তু লাভ নাই। সত্য এইটাই ইসলামে বাল্যবিবাহ জায়েজ।

সমাজ কি বলে?

বাঙ্গালী সমাজ কি বলে তার আগে দেখি আরবের সমাজে কি হয়।

ইয়েমেনে সরকারী ভাবে ১৯৯৯ সালের আগ পর্যন্ত মাইয়াদের বয়স রাখা হইছিলো ১৫-১৬। কিন্তু পরে উত্তর দক্ষিন ইয়েমেন একীভূত হবার পর মেয়েদের এই বয়সের কোঠা উঠায়া দেয়। ফলে সবাই স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে ৬ থেকে ৮ এর মধ্যে ধরে নেয় যেটা সরকারীভাবে কোনো দন্ডনীয় অপরাধ নয়। এখন কেউ যদি ৫ বছরের মেয়েো বিয়ে করেন, ইয়েমেনের পুলিশ আপনাকে কিছুই বলবে না। ফলে এরকম ঘটনা মাঝে মাঝেই ঘটে। কন্যার বয়স ৮ আর পোলার বয়স ৪০, বাসর রাতে উপর্যুপরী মিলনের সময় আভ্যন্তরীন রক্তক্ষরনে মাইয়া মইরা যায়। এরকম ঘটনা প্রতিদিন ঘটে। গরীব বাপ মা বিয়া দেয় সোয়াবের আশায়, মাইয়া মরে শহীদের আশায়। এইটা একটা উদাহরন দিলাম। এরম ঘটনা মেলা আছে।

আফগানিস্তানে মিনিমাম ১৫ থাকলেও জিরগা সিস্টেমে ৫ থেকে ৮ বছরের মাইয়া বিয়া হয় অহরহ। ইরানে মাইয়া ১৩ আর পোলা ১৫ হইলে বিয়া করতে পারে। তয় বাপ যদি চায় মাইয়ারে ৯ বছর বয়সেও বিয়া দিতে পারে। সৌদিতে ৯ বছরের মাইয়া বিয়া দেয়া সরকারী ভাবে স্বতঃসিদ্ধ।

পরিসংখ্যান:

এইবার আসি পরিসংখ্যানে। বিজ্ঞান তো মেলা কথাই কয়। কয়টা প্রতিষ্ঠিত আর কয়টা সত্য হয়? কথা ঠিক।

স্বাস্হ্য: ১৫-১৯ বছর বয়সের মাতৃমৃত্যুর হার ২০ বছরের উপ্রে মায়েদের মাতৃমৃত্যু হারের দ্বিগুন। আর ১৫ বছরের নীচে হইলে ৭ গুন বেশী। তার মানে বয়স যতো কমবে, সন্তান জন্ম দেবার সময় মরনের চান্স তত বেশী! ১৮ বছরের নীচে পিচকি জন্ম দিতে গিয়া দেখা যায় ৩৫ থিকা ৫৫% শতাংশ কম ওজনের শিশু জন্ম দেয়যা শিশুর জন্য মারাত্মক জটিলতার সৃষ্টি করে এবং জীবনের ঝুকির মধ্যে ফেলে।

এছাড়া এই বাল্যবিবাহ সংসারের অশান্তি, স হিংস নির্যাতন, দারিদ্র্য, উন্নয়নে বাধার সাথে সরাসরি কাজ করে যেগুলো দিয়ে এই পোস্ট আর বড় করতে চাচ্ছি না।

এখন কিছু প্রশ্ন:

১) পোস্টের টাইটেলে বর্বর প্রচলিত ইসলামিক আইন কেন?


উত্তর: কারন আমরা যুগ যুগ ধরে দেখে আসছি এই হাদিস কোরান দেখাইয়া বাল্যবিবাহ সমানে চলতাছে। ফলে আমাদের দেশ জাতী পুরাই অথর্ব হইয়া গেছে। জনসংখ্যার সাইজ আর অশিক্ষা কুশিক্ষা, অপুস্টি কুনটা নাই দেশে। অথচ প্রচলিত এই বর্বর ইসলামিক আইন গুলা যেসব দেশে নিয়ন্ত্রন করছে তারা জনসংক্যা সাইজে রাইকা দেশটারে সুন্দর সাজাইছে।


২) আপনে নাস্তিক?

উত্তর: জ্বি না। আমি প্রাকটিসিং মুসলমান যদিও ইদানিং সেটা করা হয় না। যেটা গুনাহের কাজ। তবে নবিজী সাঃ কেন এটা করলো এটার ব্যাখ্যা আমার কাছে নাই। যেসব ব্যাখ্যা আলেমরা দেয় মন চায় জুতা মারি। ছেলে ভুলানো ব্যাখ্যা আমার পছন্দ না। দ্বিতীয় কথা আমার মতামত ইসলামে এটাকে আইন করে নাই, বরংচ স্বতঃস্ফূর্ত করছে। কিন্তু অন্যান্য দেশে শরীয়াহ আইন কইরা যেমনে পালন করছে এটা বর্বরতা। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায় ইসলাম যদি সার্বজনীন শান্তির ধর্ম হয় তাহলে কিভাবে এমন ভয়ানক আর হঠকারী কাজের অনুমতি দেয় যাতে করে প্রানহানি স হ সামাজিক বিশৃঙ্খলা ঘটে?



কমেন্টে আলোচনা কাম্য!


ঠ্যাংলিখা: আমি ডাক্তার না, এমনকি ম্যাট্রিকে আমার বায়োলজী পর্যন্ত আছিলো না। কিন্তু আজ পর্যন্ত দেখলাম না কোনো ডাক্তার বৈজ্ঞানিক দৃস্টিকোন এবং এনাটমি দিক থেকে বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর দিক নিয়া লেখছে। তারা যদি লেখতো আরও ভালোভাবে নির্ভুলভাবে লেখতো। যাই হোক, আমার জানা আর বোঝায় ভুল থাকতে পারে। কমেন্টে শুধরে দেবেন আশা করি! বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করা আমাদের অতীব কর্তব্য হওয়া উচিত!

মন্তব্য ১০৭ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১০৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:১২

মমতাজ চট্রগ্রাম বলেছেন: লাষ্ট প্রশ্নের উত্তর অনেক আগে ডঃজাকের নায়েক দিয়েছে ইউব টিউব থেকে দেখার আহব্বান রইল।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ড.ছাগল নায়েকের এই পোস্ট দেখছি। প্রথমে নিজের ছাগলা দাড়ি দুলাইয়া কইলো আমি তো ডাক্তার তাইলে ৯ বছরের মাইয়া বিয়ে করে কেমতে। নিচ্চয় ভুল আছিলো। পরে আরো পড়ালেখা কইরা দেখলো আসলে ভুল নাই। ৬ এ বিয়া আর ৯ এ মিলন। তখন সে কইলো বয়োঃসন্ধি হইলেই বিবাহযোগ্যা হইয়া যায়।

কথাটা খেয়াল করেন, পয়লা ডাক্তারী জ্ঞান নিয়া দ্বিধা দ্বন্ধে পইড়া গেলো। পরে যখন দেখলো উপায় নাই তখন ডাক্তারী জ্ঞান পাল্টায় দিলো। এমুন লোক যার মাথায় ঘট নাই এই সামান্য যুক্তি ছেদনের তারে নিয়া কিছু কওনের নাই!

আর ভালো কথা আপনের পয়লা কমেন্ট মুইছা দিছে কিন্তু একটা উত্তর দেই।

আপনের বাসায় আপনার আম্মাজানকে আপনার আব্বা কি হিসেবে দেখে, একটা মানুষ নাকি একটা মাংসপিন্ড যে শুধু সন্তান পয়দা করবে? আপনি আপনার স্ত্রী বা আপনার বোন বা আপনার কন্যাকে কি হিসেবে দেখেন?

যখন তর্ক করতে আসেন পাবলিক প্লেসে, এগুলো কি মাথায় থাকে?

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪২

যোগী বলেছেন:
খাড়ায়া টয়লেট ইউজের ব্যাপারে আমিও এক মিসরিয় ইমাম কে দেখে তব্ধা খাইছিলাম তার মুখে আবার বিশাল লম্বা দাঁড়ি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন জিনিশ হচ্ছে, এখানে যে টইয়লেট খাড়ায়া ইউজ করবো তার কিন্তু পানি বা টিসু ইউজের কোন অপশন নাই কারন অট ফ্লাস।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাংলাদেশে এইসব হুজুর বা আলেমদের লেখা বই বা বয়ান বিশ্বাস করা আর শেয়ালের কাছে মুরগী পাহারা দেয়া এক কথা!

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫২

জাদিদ বলেছেন: আপনি খুবই বিস্তারিত এবং যৌক্তিকভাবে একটি বির্তকিত বিষয় নিয়ে পোস্টটি লিখেছেন। মানুষ হিসেবে নিজের বুদ্ধিমত্তায় যারা নূন্যতম বিশ্বাস রাখেন, তারা আপনার এই প্রকাশিত মতকে উড়িয়ে দেয়ার আগে অন্তত একবার হলেও ভাববেন। ব্লগে এখন আগের চেয়ে অনেক তথাকথিত ধর্ম বিশারধ দেখা যায়। আশা করি সবাই এই ধরনের সুলিখিত পোস্টে তথাকথিত 'কাপঝাপ' বা আলৌকিক যুক্তি প্রয়োগ করে কেউ নিজেকে হাস্যকর বানানোর চেষ্টা বাদ দিয়ে যৌক্তিক আলোচনা করবেন।

নিজের জানার জন্য, শেখার জন্য ও সঠিক পথ অবলম্বনের জন্য যে কোন যৌক্তিক আলোচনাকে ইসলাম স্বাগত জানিয়েছে। ধর্ম নিয়ে আলোচনা করাটা ইসলামে নিষিদ্ধ না বরং বাংলাদেশে কিছু মোল্লা তাদের অজ্ঞতা আড়াল করে নিজেদের রুটি রুজি নিশ্চিত করার জন্য এই সব আলোচনা নিষিদ্ধ করেছে।

আমার নিজের ধারনা বলি, আমার মতে রাসুল (সাঃ) তার বহু বিবাহের মাধ্যমে কিছু উদহারন সামনে রেখে গিয়েছেন। অর্থাৎ বিশেষ বিশেষ পরিস্থিতিতে কি করা যেতে পারে। যেমন ধরুন, সবাই কম বয়সী মেয়ে বিয়ের ব্যাপারে কথা বলছে, কিন্তু বেশি বয়সী মেয়েদের বিয়ের ব্যাপারে কিছু বলছে না। আমাদের সমাজে আমি যদি আজকে আমার চেয়ে ২/৩ বছরের বড় একটি মেয়েকে বিয়ে করতে চাই এই নিয়ে আমাদের সমাজে শুরু হবে কানাঘুষা। আর মেয়ে যদি আমার চেয়ে বয়সে আরো বেশি বড় হয় এবং আবার বিধবাও যদি হয়, তাহলে আমাদের ধর্মপ্রাণ সমাজ আমার আর আমার বউ এর কি অবস্থা করবে তা সহজেই অনুমেয়। সারাদিন নামাজ কালাম পড়া আমাদের মা খালারাই সবার আগে প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠবে। অথচ রাসুল (সাঃ) ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছর বয়সী খাদিজা(রাঃ)কে বিবাহ করেন। রাসুল (সাঃ) যা করেছেন, তা পালন করার নামই তো সুন্নত। তাহলে এখন হাজেরানে মজলিসের কাছে আমার প্রশ্ন - আমাদের দেশের হুজুর থেকে শুরু করে ধর্মপ্রাণ অধিকাংশ ব্যক্তিই কেন এই সুন্নত পালনের ব্যাপারে এত অনাগ্রহ? কেন তারা বিয়ের সময় শুধু 'কচি' মেয়েই খুঁজেছেন?

রাসুল (সাঃ) কি স্বাভাবিক বিয়ে করেন নি? অবশ্যই করেছেন। তিনি স্বাভাবিক জীবনযাপনই করেছেন। তিনি যেহেতু ইসলাম ধর্মের প্রচারক এবং একজন প্রজ্ঞাবান ও দূরদর্শী ব্যক্তি ছিলেন, তাই তিনি নারী পুরুষের সম্পর্কের বিভিন্ন বৈচিত্র নিজের জীবনে ধারন করে আমাদের জন্য একটি সহজ জীবন ব্যবস্থা রেখে গিয়েছেন। এটা নিয়ে ভুল বুঝাবুঝির কোন সুযোগ নেই। রাসুল (সাঃ) এর জীবন থেকে যে যার প্রয়োজনমত উদহারন টেনে নিতে পারবেন।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, কোরানের সব আয়াতকে এখনও মানুষ হয়ত সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে নি। এই ব্যাখ্যা স্থান, কাল, সমাজ ভেদে নির্নিত হয়েছে।

একটা অনুরোধ করতে চাই। আপনি জানেন বাংলাদেশের মানুষ নিজ ধর্ম ও নিজের ব্যাপারে সমালোচনা শোনার ব্যাপারে এখনও পর্যাপ্ত মানসিক শক্তি অর্জন করতে পারে নাই। এই পোস্ট পড়লে বাল্যবিবাহের বিষয়টি যে বর্বর ও অমানবিক তা নিয়ে কোন দ্বিমত থাকবে না। তাই শিরোনামে বর্বর শব্দটি না থাকলে মনে হয় ভালো হয়, বর্বরতার প্রেক্ষাপটি পোস্ট পড়ে মানুষের মনে ধাক্কা লাগুক সেটাই কাম্য। শিরোনামে বর্বর ইসলামিক আইন শুনে অনেকেই যুক্তিতর্ক বাদ দিয়ে অহেতুক ক্যাচাল করতে আসবে।

ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্টের জন্য।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার প্রতিটা কথার সাথেই একমত। কিন্তু আমি বর্বর এই জন্য লাগাইছি যে আমি মুসলমানদের বর্বর রূপ গুলো দেখতে চাই। এমন না যে সকল মুসলমান যেমন আপনি আমি অনেকেই সবাই বর্বর তা কিন্তু না। কিন্তু আমাদের মুসলমানদের যারা প্রতিনিধিত্ব করেন আমি তাদেরকে আঘাত করতে চাই। এমনকি আপনাকে আমি নিজেকেও আঘাত করতে চাই!

কেন চাই? প্রথমত আমি নিজেকে চাই এই কারনে যে আল্লাহ আমাকে উপযুক্ত শিক্ষা, বিবেক বুদ্ধি দেয়া সত্বেও আমার জীবনের এতগুলো বছর পার করার পর বাল্য বিবাহ নামক নির্যাতন যেটা ধর্মের নামে চালিত হয় সেটার ব্যাপারে যুক্তিযুক্ত লেখা লেখতে এত দেরী করলাম। তার ওপর আমি ঘরে বসে শুধু এখন ব্লগই লিখলাম, আগে যেমন এমন অবিচার দেখলে জায়গায় প্রতিবাদ করতাম এখন সেটা করি না। কেন করি না? আমি কি কাপুরুষ? আমার আশেপাশে এমন অনেকেই আছেন তারা কেন করছেন ? তারা কাপুরুষ না হলেও হয়তো আর্থ সামাজিক চাপে নিস্পেষিত। কিন্তু এভাবে থাকলে আগুন একদিন নিজের ঘরেই লাগবে তখন আর সে আগুন থেকে বাচতে পারবো না।

আমি সবাইকে আঘাত করার কারনেই এভাবে লিখেছি!

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫

নতুন বলেছেন: ভাল উদ্দোগ। কিন্তু বর্বর ইসলামিক পাল্টাইয়া দেও ভাই।

অনেকে বিশ্বাসের জন্য অনেক শুধু মাত্র শিরোনাম দেখেই ক্যাচাল করতে আসবে।

তাকে পোস্টের বিষয়ের চেয়ে ক্যাচাল নিয়ে আলৈাচনা বেশি হবে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: উপরের কমেন্টে একটা কারন বললাম আরেকটা কারন বলি। ধরা যাক ইসলামিক বর্বর আইন যদি বলি তাহলে কি হবে? আমি মনে করি কোরান আর স হী হাদিস যেগুলো একে অপরের সাথে কন্ট্রাডিক্ট করে না সেখানে অনেক বর্বর নৃশংস আইন নেই। তাহলে ইসলামিক বর্বর আইন বললে এটার প্রতি অবিচার হয়। কিন্তু শরীয়া আইনে এমন অনেক মংড়া আিন আছে যেগুলোর সাথে কোরানের কোনো মিল নেই। যেসব হাদিসের ভিত্তিতে এগুলো করা সেগুলোর ভিত্তিও দুর্বল। তাহলে বর্বর ইসলামিক আইন বললে সেটা চলমান একটা ধারাকে বুঝায় আর তাতে যদি প্রচলিত কথাটা জুড়ে দেই তাহলে সেটা কি আরো অর্থব হ হয় না?


আর আমি চাই আমার পোস্টে কিছু বর্বর পেডোফাইল লোকের চেহারা উন্মোচিত হোক। ক্যাচাল গালি নিয়ে আমি ডরাই না। আমি শুধু শিশুকামী বর্বর লোকদের চিনে রাখতে চাই। নীচের কমেন্টগুলোতে এরা হাজিরা দিয়ে যাচ্ছে!

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: প্রথমতঃ, শিরোনাম দিয়েই আপনার পোস্টের গ্রহণযোগ্যতা মুসলিম ব্যাক্তিদের প্রতি নষ্ট করে দিয়েছেন ! প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইন, এটা কোন মুসলমানের কথা হতে পারে না ! আল্লাহ পাক যেটা বৈধ করেছেন, সেটাকে আপনি বর্বর আইন বলছেন, কত বড় ধৃষ্টতা ! নাউযুবিল্লাহ, আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করুন এবং সহীহ বুঝ পেতে সাহায্য করুন।

ছোটবেলা বহু বিজ্ঞানীদের কাহিনী আমরা পড়েছি, তাই না? তাদের আবিষ্কার, থিওরী আমরা পড়েছি। কিন্তু দেখেন, আপনার মত বিশিষ্ট বিজ্ঞানীরা পিএইচডি করে আবার সেসব মহান বিজ্ঞানীদের সব থিওরী ভুল প্রমাণিত করে ফেলছে, রাইট?

ঠিক এমনি, আজ থেকে শত বছর পর, আরেক উদাসী স্বপ্ন এসে পোস্ট লিখবে যাতে উপরে যেসব বৈজ্ঞানিক জ্ঞান কপচাইলেন, সেগুলারে ভুল প্রমাণিত করে দেবে।

পবিত্র কুরআনের দ্বিতীয় যেই আয়াতটি আল্লাহ সুবহানাতা'লা নাযিল করেনঃ

خَلَقَ الْإِنسَانَ مِنْ عَلَقٍ (2
সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে।
Created man, out of a (mere) clot of congealed blood:

এই আলাক্ব শব্দের ব্যাখ্যা বৈজ্ঞানিকরা কবে আবিষ্কার করেছে ??

এইবার আসি অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী প্রসংগে। বিবাহের অনুমতির প্রসংগে সুন্দর কইরা কুরআনের সূরা নূরের ৫৯ নম্বর আয়াতটারে চালায় দিলেন। অথচ এই আয়াত নাযিল হইছে, কারো গৃহে প্রবেশের অনুমতি প্রসংগে। এবং এইটা বুঝতে হইলে, তার আগের আয়াতগুলা থেইকা পইড়া আসতে হবে।

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لِيَسْتَأْذِنكُمُ الَّذِينَ مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ وَالَّذِينَ لَمْ يَبْلُغُوا الْحُلُمَ مِنكُمْ ثَلَاثَ مَرَّاتٍ مِن قَبْلِ صَلَاةِ الْفَجْرِ وَحِينَ تَضَعُونَ ثِيَابَكُم مِّنَ الظَّهِيرَةِ وَمِن بَعْدِ صَلَاةِ الْعِشَاء ثَلَاثُ عَوْرَاتٍ لَّكُمْ لَيْسَ عَلَيْكُمْ وَلَا عَلَيْهِمْ جُنَاحٌ بَعْدَهُنَّ طَوَّافُونَ عَلَيْكُم بَعْضُكُمْ عَلَى بَعْضٍ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمُ الْآيَاتِ وَاللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ (58
হে মুমিনগণ! তোমাদের দাসদাসীরা এবং তোমাদের মধ্যে যারা প্রাপ্ত বয়স্ক হয়নি তারা যেন তিন সময়ে তোমাদের কাছে অনুমতি গ্রহণ করে, ফজরের নামাযের পূর্বে, দুপুরে যখন তোমরা বস্ত্র খুলে রাখ এবং এশার নামাযের পর। এই তিন সময় তোমাদের দেহ খোলার সময়। এ সময়ের পর তোমাদের ও তাদের জন্যে কোন দোষ নেই। তোমাদের একে অপরের কাছে তো যাতায়াত করতেই হয়, এমনি ভাবে আল্লাহ তোমাদের কাছে সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ বিবৃত করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
O ye who believe! let those whom your right hands possess, and the (children) among you who have not come of age ask your permission (before they come to your presence), on three occasions: before morning prayer; the while ye doff your clothes for the noonday heat; and after the late-night prayer: these are your three times of undress: outside those times it is not wrong for you or for them to move about attending to each other: Thus does Allah make clear the Signs to you: for Allah is full of knowledge and wisdom.

وَإِذَا بَلَغَ الْأَطْفَالُ مِنكُمُ الْحُلُمَ فَلْيَسْتَأْذِنُوا كَمَا اسْتَأْذَنَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ وَاللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ (59
তোমাদের সন্তান-সন্ততিরা যখন বায়োপ্রাপ্ত হয়, তারাও যেন তাদের পূর্ববর্তীদের ন্যায় অনুমতি চায়। এমনিভাবে আল্লাহ তাঁর আয়াতসমূহ তোমাদের কাছে বর্ণনা করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
But when the children among you come of age, let them (also) ask for permission, as do those senior to them (in age): Thus does Allah make clear His Signs to you: for Allah is full of knowledge and wisdom.

وَالْقَوَاعِدُ مِنَ النِّسَاء اللَّاتِي لَا يَرْجُونَ نِكَاحًا فَلَيْسَ عَلَيْهِنَّ جُنَاحٌ أَن يَضَعْنَ ثِيَابَهُنَّ غَيْرَ مُتَبَرِّجَاتٍ بِزِينَةٍ وَأَن يَسْتَعْفِفْنَ خَيْرٌ لَّهُنَّ وَاللَّهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ (60
বৃদ্ধা নারী, যারা বিবাহের আশা রাখে না, যদি তারা তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে তাদের বস্ত্র খুলে রাখে। তাদের জন্যে দোষ নেই, তবে এ থেকে বিরত থাকাই তাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
Such elderly women as are past the prospect of marriage,- there is no blame on them if they lay aside their (outer) garments, provided they make not a wanton display of their beauty: but it is best for them to be modest: and Allah is One Who sees and knows all things.

আপনার জাহেলী কাজকারবার কি এইবার পরিস্কার হইছে? কি সুন্দর কুরআনের অপব্যাখ্যা কইরা দিলেন !

এইবার আসি শেষ কথায়। আপনেও পোস্টে কইছেন, ইসলাম কাউরে জোর করে নাই বাল্যবিবাহ করার জন্য। বাল্যবিবাহ করার অনুমতি যদি আল্লাহ পাক দিয়া থাকেন, তাইলে অবশ্যই সেইটা ভাল, বিনা বাক্য ব্যায়ে যে কোন মুসলমানকে সেইটা মাইনা নিতেই হবে। আল্লাহ পাক সকল ভুলের উর্ধ্বে, সেইটা যদি কেউ মাইনা না নিতে পারে, তাইলে সে মুসলমান থাকে কেমনে?

ঋতুবতী কিন্তু কম বয়স্ক কোন মেয়ের সাথে সহবাস করলে তার এসটিডি হইব, হ্যান ক্ষয় যাইব, ত্যান ক্ষয় যাইব খুব ভাল কথা। কিন্তু, আপনের পেয়ারের উন্নত দেশগুলা যখন এই পরিসংখ্যান দেয়, তাগ দেশের স্কুলের অধিকাংশ মাইয়ারাই ১০/১২ বছর হওনের আগেই কুমারীত্ব হারায়, অনেকে গর্ভপাতও করে, তখন কোন সমস্যা হয় না, খুব মজা লাগে, তাই না? রেফারেন্স আমার কাছে খুজবেন না, ইন্টারনেট ঘাইটা দেইখা লন।

আর সেই ভাইরাসে আক্রান্ত হইয়া এহন আমাগো দেশের পোলাপাইনও যখন লুকাইয়া লুকাইয়া মজা লুটতাছে, সেইটা খুব ভাল হইতাছে? ইংলিশ মিডিয়ামের পোলাপাইনের দেখাদেখি আমাগো বাংলা মিডিয়ামের পোলাপাইনও যখন উচ্ছন্নে যাইতেছে, তখন ঐসব এসটিডিওয়ালা পোলা-মাইয়াগরেতো পরে আমার আপনের পোলা মাইয়ারাই বিবাহ করব, নাকি?

অথচ আল্লাহ পাক এই ব্যাভিচারকে হারাম ঘোষনা করেছেন! আর এজন্যই বাবা মাকে সন্তান প্রাপ্ত বয়স্ক হলে এবং সুপাত্র-পাত্রী পাওয়া গেলে বিলম্ব না করে বিয়ে দিতে বলেছেন। যদি বাবা-মা এই দায়িত্ব পালনে উদাসীন হন, তবে ছেলে মেয়ে যত ব্যাভিচার করবে, তার দ্বায়ভার বিচার দিবসে বাবা-মাকেও বহন করতে হবে। এই সন্তানই বলবে, হে আল্লাহ, আগে আমার বাবা-মায়ের বিচার কর।

আলেমদের ব্যাখ্যা শুইনা আপনের জুতা মারতে মন চায়, অথচ পূর্ববর্তী ওলামা, ইমামগণের জীবনী পইড়া দেখেন, তারা ইসলামের জন্য কি পরিমান কুরবানী করছে। ফিকহি মাসয়ালা মাসায়েল বের করার জন্য তারা কতদিন ওস্তাদের দরজায় বইসা ছিল। আল্লাহর রাসূল(সঃ) বলছেন, ওলামাগণ নবীদের উত্তরাধিকারী। কিসের উত্তরাধীকারী, টাকা পয়সার? নিজে ব্লগে বইসা কুরআনের অপব্যাখ্যা করতেছেন, অথচ আলেম ওলামাদের কথা আপনের ভাল লাগে না, জুতা মারতে ইচ্ছা করে ! কোন আলেম কইছে যে বাল্য বিবাহ করতেই হইব? যদি কোন ভাল মুসলিম বাল্যবিবাহ করে, তাইলে সে ঐটা বুইঝা শুইনাই করবে। আমাগো দেশে যারা বাল্যবিবাহ করে, তারা কেউ ইসলামের আদর্শে অনুপ্রাণিত হইয়া করে না। আরো ভালমত বললে, গ্রাম গঞ্জের অশিক্ষিত লোকজন এসব করে, খোজ নিয়ে দেখেন, এরা ইসলাম কতটুকু জানে বা বোঝে। খালি শুক্রবারে জুম্মার নামায পড়ার নাম ইসলাম না !

যাহোক, দোয়া করি, যাতে সঠিক রাস্তায় ফিরা আসতে পারেন। মানুষরে বিভ্রান্ত কইরেন না। যদি আল্লাহর উপর বিশ্বাস থাকে, মৃত্যু পরবর্তী জিন্দেগীতে বিশ্বাস থাকে, তাইলে আলেম ওলামাদের কাছে গিয়া দ্বীন শিখেন, খালি ইন্টারনেট থেইকা না ! ঘরে বইসা আর ইন্টারনেট ঘাইটাই যদি দ্বীনের পূর্নাংগ বুঝ পাওয়া যাইত, তাইলে আল্লাহ পাক রাসূলগণকে দুনিয়াতে পাঠাইতেন না! সব মানুষরে জন্মের সময় একটা ইউআরএল হাতে ধরায় দিতেন। টাইটেল থাকত, "হাউ টু লিভ ইন দুনিয়া"। দুনিয়াবী জ্ঞানও যদি সব নিজে পইড়া আর ইন্টারনেট দিয়া আসত, তাইলে দুনিয়ার তামাম স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হইয়া যাইত। লোকজন ঘরে বইসাই সব শিখা ফালাইত আর ডঃ ডিগ্রী লাগায়া নিত নামের আগে। অথচ চিন্তা কইরা দেখেন, ভার্সিটিতে একটা ক্লাস মিস হইলে সেই ক্লাস লেকচার সংগ্রহ করা আর ভাল ছাত্রদের কাছ থেইকা সেইটা বুইঝা নেয়ার জন্য কত পরিশ্রম করছিলেন?

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে এতো দেখি টেলিকম ইন্জ্ঞনিয়ার। কেমন আছেন? তা আপনি ফতোয়া দেয়ার লাইসেন্স কবে পাইলেন? কয়জনরে ফতোয়া দিয়া দোররা আর হিল্লা বিয়া করানোর ব্যাবস্থা করছেন জানতে মন চায়। আরে ভাই কি বলবো, দুনিয়ার সব জ্ঞান তো আপনেরা কোলে নিয়া বইসা আছেন, আমরা তো সব বকলম! কেমনে কি কমু ভাই! আর থিওরী নিয়ে কিছু বলবো না। কারন বোঝা যাচ্ছে আপনি যখন ইন্জ্ঞিনিয়ারিং পড়ালেখা করেছেন তখন আপনার বেসিকে হয়তো এই শিক্ষা দিতে ব্যার্থ হয়েছে যে কোনটা তত্ব আর কোনটা ফ্যাক্ট। যেহেতু এটা আপনার মস্তিস্কে ঢুকছে না সেহেতু একাডেমিক বা সায়েন্টিফিক আলাপে যাবো না।
আপনে কইলেন অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করি। কিন্তু আপনার মন্তব্যে একবার বললেন:

"বিবাহের অনুমতির প্রসংগে সুন্দর কইরা কুরআনের সূরা নূরের ৫৯ নম্বর আয়াতটারে চালায় দিলেন। "

আজ্ঞে আমি বলিতে চাহিয়াছি বয়োবৃদ্ধ ব্যাপারটা কি সেটা বুঝানোর জন্য। বয়োবৃদ্ধ না হইলে পোলাপান ঐসব ঘরে গেলে সমস্যা নাই। কিন্তু বয়োবৃদ্ধ হইলে ঢুকা মানা। এইক্ষেত্রে আপনে নীচের কোরানের আয়াতের পর্যায়ক্রমিক ভাবে পইড়া কি কইতে চাইছি সেইটা বুঝেন।

আবার আরেক জায়গায় কইলেন ব্যাভিচারী করতে কইছি। ভাই এমুন দিনের আলোয় মিছা কঠা একমাত্র শিশুকামী মুসলমানরাই বলে নাকি?


এখন আসি কোরানের ব্যাপারে। আপনি জমাট বাধা রক্ত। কোরান নাযিল হয় খ্রিস্টাব্দ ৬০০-৭০০ এর মধ্যে, ঠিক না? কিন্তু এরিস্টটল নামের এক চাচা তার Generation of Animals এর ৭২৯ এর এ এর ১১১ নম্বর পৃষ্ঠায় লেখা আছে পোলার দুগ্ধ কালারের ফ্লুইড আর মাইয়ার পিরিয়ডের ফ্লুইড এক লগে হইলে মাইয়ার টা টেকওভার করে। তার মানে স্বভাবতই এইটা রক্তের কালার।বইটা লেখা হইছিলো ৩০০ থিকা ৪০০ খ্রিস্টপুর্বে।
এখন কথা হইলো আধুনিক মেডিসিন কি বলে! আধুনিক মেডিসিন বলে যতক্ষন এটা এমব্রায়ো হিসেবে মায়ের পেটে থাকে তখন এইটা জমাটবাধা রক্ত হিসেবে থাকে না।

ফটুক দেখেন এবং বলেন এইটারে কি জমাট বাধা রক্ত মনে হয়? একটা কাজ করেন আশেপাশের যেকোনো মেডিক্যাল সেন্টারে ২-৩ সপ্তাহের প্রেগন্যান্ট মহিলার পেটে স্ক্যান করাইয়া আসেন। কালার স হ থ্রিডি দেখায় দেবে। কিন্তু যখন মা কোনো কারনে মিসক্যারেজ হয় তখন সেটা জমাট বাধা রক্ত হয়ে বের হয়। তখন সেটা আর এমব্রায়ো থাকেনা। তার ফর্মেশনে রক্ত ঢুকে ওটাকে দ্রবীভূত পিন্ডে পরিনত করে। বিশ্বাস না হইলে ডাক্তারগো জিগান!আর বিশ্বাস না হইলে বইসা থাকেন। কিন্তু আল্লাহ না করুক ভাবীর কিছু হইলে ঠিকই ডাক্তারের পিছেই দৌড়াইবেন।

ওহো, আপনে কি মনে করেন আমি এইসব আয়াত জানি না? আমার কুটিকাল গেছে মাদ্রাসাতে।মাদ্রাসাতে আমার ইসলাম শিক্ষার হাতে খড়ি হইছে।

আসেন কোরানের আয়াতের ন হর বসাই!

সূরা হাজ্জ্ব (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত ৫

يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِن كُنتُمْ فِي رَيْبٍ مِّنَ الْبَعْثِ فَإِنَّا خَلَقْنَاكُم مِّن تُرَابٍ ثُمَّ مِن نُّطْفَةٍ ثُمَّ مِنْ عَلَقَةٍ ثُمَّ مِن مُّضْغَةٍ مُّخَلَّقَةٍ وَغَيْرِ مُخَلَّقَةٍ لِّنُبَيِّنَ لَكُمْ وَنُقِرُّ فِي الْأَرْحَامِ مَا نَشَاء إِلَى أَجَلٍ مُّسَمًّى ثُمَّ نُخْرِجُكُمْ طِفْلًا ثُمَّ لِتَبْلُغُوا أَشُدَّكُمْ وَمِنكُم مَّن يُتَوَفَّى وَمِنكُم مَّن يُرَدُّ إِلَى أَرْذَلِ الْعُمُرِ لِكَيْلَا يَعْلَمَ مِن بَعْدِ عِلْمٍ شَيْئًا وَتَرَى الْأَرْضَ هَامِدَةً فَإِذَا أَنزَلْنَا عَلَيْهَا الْمَاء اهْتَزَّتْ وَرَبَتْ وَأَنبَتَتْ مِن كُلِّ زَوْجٍ بَهِيجٍ
হে লোকসকল! যদি তোমরা পুনরুত্থানের ব্যাপারে সন্দিগ্ধ হও, তবে (ভেবে দেখ-) আমি তোমাদেরকে মৃত্তিকা থেকে সৃষ্টি করেছি। এরপর বীর্য থেকে, এরপর জমাট রক্ত থেকে, এরপর পূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট ও অপূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট মাংসপিন্ড থেকে, তোমাদের কাছে ব্যক্ত করার জন্যে। আর আমি এক নির্দিষ্ট কালের জন্যে মাতৃগর্ভে যা ইচ্ছা রেখে দেই, এরপর আমি তোমাদেরকে শিশু অবস্থায় বের করি; তারপর যাতে তোমরা যৌবনে পদার্পণ কর। তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয় এবং তোমাদের মধ্যে কাউকে নিষ্কর্মা বয়স পর্যন্ত পৌছানো হয়, যাতে সে জানার পর জ্ঞাত বিষয় সম্পর্কে সজ্ঞান থাকে না। তুমি ভূমিকে পতিত দেখতে পাও, অতঃপর আমি যখন তাতে বৃষ্টি বর্ষণ করি, তখন তা সতেজ ও স্ফীত হয়ে যায় এবং সর্বপ্রকার সুদৃশ্য উদ্ভিদ উৎপন্ন করে।

: বিয়ার বয়স উল্লেখ নাই, তবে যৌবনে যাওনের কথা বলছে যাদেরকে আল্লাহ বাচায়।

সূরা আল-মু’মিন (মক্কায় অবতীর্ণ), আয়াত ৬৭

هُوَ الَّذِي خَلَقَكُم مِّن تُرَابٍ ثُمَّ مِن نُّطْفَةٍ ثُمَّ مِنْ عَلَقَةٍ ثُمَّ يُخْرِجُكُمْ طِفْلًا ثُمَّ لِتَبْلُغُوا أَشُدَّكُمْ ثُمَّ لِتَكُونُوا شُيُوخًا وَمِنكُم مَّن يُتَوَفَّى مِن قَبْلُ وَلِتَبْلُغُوا أَجَلًا مُّسَمًّى وَلَعَلَّكُمْ تَعْقِلُونَ
তিনি তো তোমাদের সৃষ্টি করেছেন মাটির দ্বারা, অতঃপর শুক্রবিন্দু দ্বারা, অতঃপর জমাট রক্ত দ্বারা, অতঃপর তোমাদেরকে বের করেন শিশুরূপে, অতঃপর তোমরা যৌবনে পদর্পণ কর, অতঃপর বার্ধক্যে উপনীত হও। তোমাদের কারও কারও এর পূর্বেই মৃত্যু ঘটে এবং তোমরা নির্ধারিত কালে পৌঁছ এবং তোমরা যাতে অনুধাবন কর।

এইখানেও বিয়ার কথা বলা নাই তভে যৌবন কথাটা লেখা আছে।

সূরা আল আন-আম (মক্কায় অবতীর্ণ), আয়াত ১৫২


وَلاَ تَقْرَبُواْ مَالَ الْيَتِيمِ إِلاَّ بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ حَتَّى يَبْلُغَ أَشُدَّهُ وَأَوْفُواْ الْكَيْلَ وَالْمِيزَانَ بِالْقِسْطِ لاَ نُكَلِّفُ نَفْسًا إِلاَّ وُسْعَهَا وَإِذَا قُلْتُمْ فَاعْدِلُواْ وَلَوْ كَانَ ذَا قُرْبَى وَبِعَهْدِ اللّهِ أَوْفُواْ ذَلِكُمْ وَصَّاكُم بِهِ لَعَلَّكُمْ تَذَكَّرُونَ
এতীমদের ধনসম্পদের কাছেও যেয়ো না; কিন্তু উত্তম পন্থায় যে পর্যন্ত সে বয়ঃপ্রাপ্ত না হয়। ওজন ও মাপ পূর্ণ কর ন্যায় সহকারে। আমি কাউকে তার সাধ্যের অতীত কষ্ট দেই না। যখন তোমরা কথা বল, তখন সুবিচার কর, যদিও সে আত্নীয়ও হয়। আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ কর।

এইখানে এতীম দের ব্যাপারে বলা আছে যে তাদের সম্পত্তি অবশ্যই যৌবনপ্রাপ্ত হইলে ফিরায় দেও!

সূরা বনী ইসরাঈল (মক্কায় অবতীর্ণ), আয়াত ৩৪

وَلاَ تَقْرَبُواْ مَالَ الْيَتِيمِ إِلاَّ بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ حَتَّى يَبْلُغَ أَشُدَّهُ وَأَوْفُواْ بِالْعَهْدِ إِنَّ الْعَهْدَ كَانَ مَسْؤُولاً
আর, এতিমের মালের কাছেও যেয়ো না, একমাত্র তার কল্যাণ আকাংখা ছাড়া; সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির যৌবনে পদার্পন করা পর্যন্ত এবং অঙ্গীকার পূর্ন কর। নিশ্চয় অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

বয়োপ্রাপ্ত হইলে সেই ওয়াদা। কিন্তু বয়োপ্রাপ্ত, এবং আরবীতে পুংলিঙ্গ।

সূরা আন নিসা (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত ৬

وَابْتَلُواْ الْيَتَامَى حَتَّىَ إِذَا بَلَغُواْ النِّكَاحَ فَإِنْ آنَسْتُم مِّنْهُمْ رُشْدًا فَادْفَعُواْ إِلَيْهِمْ أَمْوَالَهُمْ وَلاَ تَأْكُلُوهَا إِسْرَافًا وَبِدَارًا أَن يَكْبَرُواْ وَمَن كَانَ غَنِيًّا فَلْيَسْتَعْفِفْ وَمَن كَانَ فَقِيرًا فَلْيَأْكُلْ بِالْمَعْرُوفِ فَإِذَا دَفَعْتُمْ إِلَيْهِمْ أَمْوَالَهُمْ فَأَشْهِدُواْ عَلَيْهِمْ وَكَفَى بِاللّهِ حَسِيبًا
আর এতীমদের প্রতি বিশেষভাবে নজর রাখবে, যে পর্যন্ত না তারা বিয়ের বয়সে পৌঁছে। যদি তাদের মধ্যে বুদ্ধি-বিবেচনার উন্মেষ আঁচ করতে পার, তবে তাদের সম্পদ তাদের হাতে অর্পন করতে পার। এতীমের মাল প্রয়োজনাতিরিক্ত খরচ করো না বা তারা বড় হয়ে যাবে মনে করে তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেলো না। যারা স্বচ্ছল তারা অবশ্যই এতীমের মাল খরচ করা থেকে বিরত থাকবে। আর যে অভাবগ্রস্ত সে সঙ্গত পরিমাণ খেতে পারে। যখন তাদের হাতে তাদের সম্পদ প্রত্যার্পণ কর, তখন সাক্ষী রাখবে। অবশ্য আল্লাহই হিসাব নেয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট।

বিয়ের বয়স কত সেটা বলা নাই তবে সম্পত্তির ব্যাপারে বুদ্ধি বিবেচনা বলা হইছে। ডাইরেক্ট কিছু কয় না!সব কিন্তু পুংলিঙ্গ।

একই সুরার ২৫ নম্বর আয়াত

وَمَن لَّمْ يَسْتَطِعْ مِنكُمْ طَوْلاً أَن يَنكِحَ الْمُحْصَنَاتِ الْمُؤْمِنَاتِ فَمِن مِّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُم مِّن فَتَيَاتِكُمُ الْمُؤْمِنَاتِ وَاللّهُ أَعْلَمُ بِإِيمَانِكُمْ بَعْضُكُم مِّن بَعْضٍ فَانكِحُوهُنَّ بِإِذْنِ أَهْلِهِنَّ وَآتُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ بِالْمَعْرُوفِ مُحْصَنَاتٍ غَيْرَ مُسَافِحَاتٍ وَلاَ مُتَّخِذَاتِ أَخْدَانٍ فَإِذَا أُحْصِنَّ فَإِنْ أَتَيْنَ بِفَاحِشَةٍ فَعَلَيْهِنَّ نِصْفُ مَا عَلَى الْمُحْصَنَاتِ مِنَ الْعَذَابِ ذَلِكَ لِمَنْ خَشِيَ الْعَنَتَ مِنْكُمْ وَأَن تَصْبِرُواْ خَيْرٌ لَّكُمْ وَاللّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন মুসলমান নারীকে বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে না, সে তোমাদের অধিকারভুক্ত মুসলিম ক্রীতদাসীদেরকে বিয়ে করবে। আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞাত রয়েছেন। তোমরা পরস্পর এক, অতএব, তাদেরকে তাদের মালিকের অনুমতিক্রমে বিয়ে কর এবং নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর এমতাবস্থায় যে, তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে-ব্যভিচারিণী কিংবা উপ-পতি গ্রহণকারিণী হবে না। অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি কোন অশ্লীল কাজ করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ ব্যবস্থা তাদের জন্যে, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার ব্যাপারে ভয় করে। আর যদি সবর কর, তবে তা তোমাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়।

দাসীদের বিয়ে করনের কথা মোহরানা আর ব্যাভিচার কখন হবে সেটা বলা আছে। কিন্তু কোনো বয়সনাই! তবে আরবীতে فتياتكم এইটার অর্থ হলো অল্প বয়স্কা মাইয়া। শিশু বলে নাই। কিন্তু এখানে পুরুষ কখন বিয়ে করতে পারে সেটা নিয়ে কথা হইতেছে!


সূরা আন-নূর (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত ৫৯

وَإِذَا بَلَغَ الْأَطْفَالُ مِنكُمُ الْحُلُمَ فَلْيَسْتَأْذِنُوا كَمَا اسْتَأْذَنَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ وَاللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
তোমাদের সন্তান-সন্ততিরা যখন বায়োপ্রাপ্ত হয়, তারাও যেন তাদের পূর্ববর্তীদের ন্যায় অনুমতি চায়। এমনিভাবে আল্লাহ তাঁর আয়াতসমূহ তোমাদের কাছে বর্ণনা করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।

এইখানে الاطفال মানে হইলো বাচ্চারা আর الحلم এর আভিধানিক মানে হইলো বয়সে উপনীত হওয়া যার মানে এই দাড়ায় যে যখন সন্তানেরা তাদের যৌনতা সম্পর্কে ধারনা আসে। সোজা বাংলায় বয়োঃসন্ধি। এখন কি মসলা বুঝছেন?
সূরা আল আহক্বাফ (মক্কায় অবতীর্ণ), আয়াত ১৫

وَوَصَّيْنَا الْإِنسَانَ بِوَالِدَيْهِ إِحْسَانًا حَمَلَتْهُ أُمُّهُ كُرْهًا وَوَضَعَتْهُ كُرْهًا وَحَمْلُهُ وَفِصَالُهُ ثَلَاثُونَ شَهْرًا حَتَّى إِذَا بَلَغَ أَشُدَّهُ وَبَلَغَ أَرْبَعِينَ سَنَةً قَالَ رَبِّ أَوْزِعْنِي أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِي أَنْعَمْتَ عَلَيَّ وَعَلَى وَالِدَيَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صَالِحًا تَرْضَاهُ وَأَصْلِحْ لِي فِي ذُرِّيَّتِي إِنِّي تُبْتُ إِلَيْكَ وَإِنِّي مِنَ الْمُسْلِمِينَ
আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের আদেশ দিয়েছি। তার জননী তাকে কষ্টসহকারে গর্ভে ধারণ করেছে এবং কষ্টসহকারে প্রসব করেছে। তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার স্তন্য ছাড়তে লেগেছে ত্রিশ মাস। অবশেষে সে যখন শক্তি-সামর্থেøর বয়সে ও চল্লিশ বছরে পৌছেছে, তখন বলতে লাগল, হে আমার পালনকর্তা, আমাকে এরূপ ভাগ্য দান কর, যাতে আমি তোমার নেয়ামতের শোকর করি, যা তুমি দান করেছ আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে এবং যাতে আমি তোমার পছন্দনীয় সৎকাজ করি। আমার সন্তানদেরকে সৎকর্মপরায়ণ কর, আমি তোমার প্রতি তওবা করলাম এবং আমি আজ্ঞাবহদের অন্যতম।


এইখানে মুসার বয়স ছিলো ৪০ এবং তাকে তখন পুর্ন শক্তি সামর্থ্য প্রদান করছে বিয়া করনের। তার বৌ এর বয়স নিয়া কোরানে লেখা না থাকলেও এক্সোডাসে লেখা আছে কিন্তু সেইটা নিয়া বাতচিত করলাম না।

সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত ১-২

يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَاء فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِن بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّا أَن يَأْتِينَ بِفَاحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُ لَا تَدْرِي لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذَلِكَ أَمْرًا
হে নবী, তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।

فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَيْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهَادَةَ لِلَّهِ ذَلِكُمْ يُوعَظُ بِهِ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُ مَخْرَجًا
অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।

২ নম্বর আয়াত দেখেন যে ইদ্দতকালে মাইয়া যখন পৌছায় নাই, বুঝছেন তাইলে মাইয়ার বয়স কত হইবো যই বিয়া করে?

পোস্টে একই সুরার ৪ নম্বর আয়াত দিছি। মিলায় লন।










১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হে অতি জ্ঞানী, খালি এইটা বলেন ইসলামে বাল্যবিবাহের মতো শিশুকাম জায়েজ কি জায়েজ না? এক কথায় উত্তর!

১১ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরেকটা কথা, অন্য ধর্ম বা আগে তো অনেকেই বাল্যবিবাহ করছে তাইলে দোষ ইসলামের কেন?

উত্তর: কথা হইলো আমরা তো ধইরাই নিছি অন্য ধর্ম মিথ্যা। তাইলে অন্য ধর্ম মিথ্যা এবং অসত্য আর ইসলাম বৈজ্ঞানিক আর সত্য হইলে এমন শিশুকাম কেন বৈধ করলো? এখন বৈধ আর অনুমতি দিয়া পাশ কাটায়েন না।

ইসলাম তো কারও বাধ্য করে নাই?

উত্তর: অবশ্যই বাধ্য করে নাই। কিন্তু মদ খাইলে সামাজিক এবং শারীরিক বিপর্যয় হয় তাই মদ নিষিদ্ধ। কিন্তু বাল্যবিবাহের কারনে একটা মেয়ের জান পর্যন্ত যাইতে পারে (কয়দিন আগে শুনলাম ৩ বছরের বাচ্চারে তার ফুপা ধর্ষন করলে তার রেকটাম আর ব্লাডারের রাস্তা এক হইয়া ফুটা হইয়া গেছে। এখন ডাক্তার বলতে তার রেকটামের রাস্তা পেট দিয়া বাইর করবো। কি নৃশংস! আবার সৌদীতে এক ইসলামিক স্কলার তার ৫ বছরের কন্যাকে ধর্ষন করে হত্যা করে। কি ভয়াব হ ব্যাপার! অথচ শরীয়া আইনে ব্লাড মানি দিলে তার কিছুই হবে না)। এমনকি পুরো একটা জাতী অথর্ব এবং পশ্চাদপদ এবং অপুস্টি, রোগে নিমজ্জিত করে ফেলতে পারে যেমনটি আমরা বেংলাদেশের ক্ষেত্রে দেখেছি। সেহেতু এটার ব্যাপারে কেন কিছু বলে নাই? বাল্যবিবাহ চালু থাকার পরও কি ব্যাভিচার কোনো দিন বন্ধ হয়েছিলো না এখনও হয়েছে? ইরানে মুত্তা বিয়ার নামে ব্যাভিচার, আরব আমিরাতে হালাল সেক্স শপ, সৌদী শেখদের উপপত্নি আর দাসী ভক্ষন কি তার উদাহরন না?


পোস্টে ইসলামের বিরুদ্ধাচারন?

উত্তর: আমার পোস্ট বাংলায় লেখা এবং সেখানে ইসলামের বিরুদ্ধে কি লেখা আছে? যেটা করেছি একটা সিম্পল কুশ্চেন এছাড়া আমি ইসলামের নামে কিছুই বলি নাই। আর আমার পূর্বেকার পোস্ট না পড়েই প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইনকে সরাসরি ইসলামকে টেনে আনলেন কেন? নীচে মুদদাকির সাহেব নিজেই বললেন এখন কোনো দেশে স হী ইসলামী আইন নেই, সেহেতু আমি তাকেই কি বর্বর বলিনি? এখানে ইসলামের বর্বরতা কি কোথাও উল্লেখ করেছি?

একবার বললেন বাল্যবিবাহ জায়েজ বলে বিজ্ঞান কি বলে তার মূল্য নাই আবার রক্তের ক্লট দেখাইয়া বললেন বিজ্ঞানেও কি বলে নাই?

উত্তর: মানে কি? যখন বিজ্ঞানের দরকার কোলে তুইলা নাচবেন আর যখন দরকার নাই তখন লাথী? কুটিকালে এক হুজুররে চিনতাম। কুকুরটার পকেটে সব সময় নাপা, প্যারাসিটামল থাকতো অথচ তার বৌ ব্যাথায় কাতরাইলে সে পানিপড়া খাওয়াইতো। বৌ টা তার দ্বিতীয় বাচ্চা প্রসবের সময় প্রচন্ড ব্যাথায় কাতড়াইতে ছিলো। শালায় পানিপড়া ঝাড়ফুক দিয়া তার বড় পোলারে দিয়া কোরান শরীফ পড়তে বসায় দিলো। বৌ টা বাচ্চা পয়দা করতে গিয়াই মারা গেলো!

সেই শুয়োর তিনমাস যাইতে না যাইতেই আরেকটা ১৪ বছরের মাইয়ারে বিয়া কইরা আনে। আপনেগো অবস্হা হইলো সেইরকম যখন বিজ্ঞানের সাথে কোরানের মিল পাইবেন তখন ঠিকই কইবেন ইসলাম বিজ্ঞানময় আর যখন মিল নাই, তখন মানুষ মইরা গেলেও কইবেন বিজ্ঞান ভুল! এইডা কিছু হইলো?

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

জেনো বলেছেন: :-* :-* B-)

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: B-))

৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

রিক্লুস বলেছেন: জহিরুল ইসলাম, হ্যা আপনাকে জাস্ট ২টা কথা বলতে চাই: ১.....আপনি যে বিজ্ঞানীদের থিওরি ভুল প্রমাণের কথা বলছেন সে প্রসঙ্গে একটা কথাই বলা যায় আর তা হল অধিকাংশ থিওরি ঠিকই আছে। শুধু মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা থিওরি পরবর্তী বিজ্ঞানীরা পরিবর্তন করে দিয়েছেন আর সেগুলো নিয়েই কথা হয় যেমন আপনি প্রতিদিন ঠিক সময়ে অফিস করেন, এক দিন দেরী হলে সেদিনই কথা শুনবেন কিন্তু রেগুলার টাইম মেনে অফিসে আসছেন সেটা নিয়ে হইচই হবেনা ঠিক তেমনই। আর এটা কম বয়সী মেয়েদের শারিরীক ক্ষতির ব্যাপার, আর এভাবে যে ক্ষতি হয় এবং হচ্ছে সেটা প্রমাণিত তাই এটা নিয়ে প্রশ্ন করার সুযোগ নেই। এটা কোনো বৈজ্ঞানিক সুত্র, থিওরি না যে এই থিওরি ভুল প্রমাণিত হবে। অনেক বৈজ্ঞানিক থিওরি শত শত বছর আগে করা হয়েছে যা থেকে এখন বিশ্ব আলোর মুখ দেখছে এবং সেগুলো ভুলতো প্রমাণিত হয়নি বরং তার সাথে অনেক কিছু এড করা হয়েছে। যেখানে হাতে গোনা কয়েকটা বড় সুত্র থিওরি পরবর্তী বিজ্ঞানীরা ভুল প্রমাণ করেছেন সেখানে অধিকাংশ সুত্র থিওরি কিন্তু একই আছে। সেটা ভুলে গেলে কিন্তু চলবেনা।
২. আর আপনি উন্নত দেশের ১০-১২ বছর মেয়েদের কুমারিত্ব হারানোর কথা বলছেন। কিন্তু ব্লগদাতা কিন্তু তাদের পক্ষে বলেছেন এটা আপনি প্রমাণ করতে পারবেন না। তবে আমি যত দূর জানি ১৪-১৬বছর বয়সের ইউরোপ আমেরিকার মেয়েরা কুমারিত্ব হারান। তবে এটা নিয়ে আমি তর্কে যাবোনা। কারণ নেটে আপনার আমার পক্ষে অনেক ধরণের লিঙ্কই পাওয়া যাবে। আর আপনি বলছেন সে ক্ষেত্রে(১০-১২বছর) তাদের তো কোনো সমস্যা হয় না। কে বলেছে আপনাকে এই কথা? এই কারণে তারা অনেক সমস্যায় পড়ছে। আমি রেফারেন্স দেবনা আপনি নেট থেকে খুজে নিন!!! এছাড়া তারা উন্নত দেশের নাগরিক। তাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা অনেক উন্নত। উপরন্তু গর্ভপাত করা বাচ্চা ডেলিভারি করা থেকে সহজ কারণ সেক্ষেত্রে ভ্রুণটি(অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছোটই থাকে কারণ শুরুতেই...) কেটে কুচি কুচি করে বের করে আনা হয়। এজন্য মেয়েদের বিশেষ কোনো যন্ত্রণা পোহাতে হয়না যেমনটি নরমাল বাচ্চা ডেলিভারির সময় হয়। যদিও সিজারিয়ান অপারেশন ব্যবস্থা রয়েছে। তারপরও তাতে মায়ের এবং বাচ্চার শরীরের ক্ষতি আটকানো যায় না কিছুটা কমানো যায়। এছাড়া উন্নত দেশগুলোতে যদিওবা দ্রুত কুমারিত্ব হারায় তথাপি সংসার করে বাচ্চা কিন্তু ২০-২২ বছরেরও অনেক পরে যেয়ে নেয় এটা কিন্তু আপনার ভুলে গেলে চলবেনা। আবার সেক্স ছাড়াও আরও অনেক ভাবে মেয়েরা কুমারিত্ব হারায়। আর আপনাকে আরো একটা কথা জানিয়ে রাখতে চাই তা হল অধিকাংশ শীত প্রধান উন্নত দেশগুলোতে ১৩-১৬বছর(অ্যাপ্রক্সিমেট) বয়সের আগে মেয়েদের মাসিক হয়না। সেখানে ১০-১২ বছরের কথা ভাবাই যায়না। আর ১০ বছরের আগে মাসিক হওয়া অস্বাভাবিক এবং সেটা যে বিভিন্ন রকম সমস্যায় পড়লেই হয় সেটা ব্লগদাতা আগেই বলে দিয়েছেন। বরঞ্চ অনুন্নত ও অপুষ্টির শিকার দেশেই অনেক কম বয়সে মেয়েদের মাসিক হয় বেশি। সব কথার শেষ কথা হল কম বয়সী এবং দ্রুত মাসিক হওয়া ছোট এবং কমবয়সী মেয়েদের বিয়ে কখনোই যৌক্তিক নয় এবং ক্ষতিকর সেটা আজ সার্বজনীন প্রমাণিত। এটা ভুল প্রমাণিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সেটা আপনার মত মানুষ অস্বীকার করলে বিশ্বের কিছুই যায় আসবেনা। বিশ্ব উন্নত হবে এবং আপন গতিতে চলবে।

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

এই একজন পাইলাম, যে সঠিকভাবে চিন্তা করবার পারছে!


ভাবতে অবাক লাগে শিশুকামী হবার জন্য মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত করে আবার নাফরমান ঘোষনা দেয়। মানুষে বিবেক বুদ্ধি কি সব তার দুই পায়ের মাঝখানে চলে গেলো?

৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

হানিফঢাকা বলেছেন: you better check what Quran says about marriageable age. Quran is clear on this issue. So don't speculate on it.

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে আবুল, দুস্ত কই ছিলি? সেই যে দুইটা টাকা মাইরা যে ভাগলি আর খবর নাই! অখন দেখি ব্লগে!

আয় বাপ, আমার বুখে আয়!

৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০০

নতুন বলেছেন: সমাজের বিশ্বাসে বড় ঝাকুনি না দিলে সমাজ জেগেউঠে না সেটা ঠিক। কিন্তু আমাদের দেশের বেশির ভাগই অন্ধবিশ্বাসী।

মানুষের সেই বিশ্বাসের জায়গা থেকে অনেকে প্রতিবাদ করেবে। কারন অনেকে কিতাবের বানিগুলি অন্ধভাবে বিশ্বাস করে থাকে ।

তেমনি এখানে সবাই আপনার বিরোধিতা করবে।

কিন্তু বাস্তবে কতজন তাদের মেয়েকে সাবালিকা হবার পরেই বিয়ের জন্য পাগল হয়ে যাবে? খুবই কম সংখ্যক।

বতমানে মানুষ আস্তে আস্তে অাধুনিক হচ্ছে। এখন ইন্টানেটে বসে ধম প্রচার করছে। মানুষ বাইরের বিশ্বের মানুষের কাজ দেখছে। সমাজের বিশ্বাসও আস্তে আস্তে পাল্টাচ্ছে।

দেশের বাল্যবিবাহের হার কমছে। আরো কমবে আশা করি।

একটা পশ্ন জাগে মনে। আমাদের দেশে ধামিকের সংখ্যা এতো বেশি। কিন্তু সমাজে ভ্যাজাল/দূনিতি/ এতো বেশি কেন?

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন বাঙ্গালী ধার্মিক হয় শিশুকাম, দুর্নীতি, হত্যা খুন ধর্ষন করার জন্যই। পরে সে এগুলো দিয়ে জায়েজ করতে পারে। নাহলে মাদ্রাসার একজন আলেমও জীবনে একবার না একবার কচি বালকের সাথে শিশুকাম করে, অথবা দাড়িওয়ালা ৫ ওয়াক্ট নামাজ পড়া মানুষটিও সিটি করপোরেশনের অফিসে বসে ঘুষ খেয়ে তবেই ফাইলে সিগন্যচার করে। নেতা নেত্রিরে ভোটের সময় আসলে হিজাব মদিনা সনদ নিয়া টানাটানি করে। জামাত ৭১ এ একবার আর সংখ্যালঘু দের ওপর মাঝে মাঝেই নিজেদের মেশিন ঝালাই করে, রাজপথে আবার সৎলোকের শাসন চায়!

ধর্মটা হলো আমাদের লেবাস আসল কাদাকার রূপটা ঢাকবার জন্য। ধর্মটা খসে যায় রাতের আধারে, ন গ্ন পতিতার বুকে!

১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪৪

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম , ধন্যবাদ ভাই , আমি এই লেখক ছাগলটার গাঁজাখুরি লেখার রিপ্লাই লিখতে যাচ্ছিলাম , তার আগেই আপনি খুব সুন্দর উত্তর দিয়েছেন ।

আসলেই এদের অবস্থা হচ্ছে , অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী । দুই কলম অক্ষরজ্ঞান শিখেই এরা ইসলাম নিয়ে অপব্যখ্যা করতে আসে ।

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তো মৌলানাতুল বিজ্ঞানী, অপব্যাখ্যাটা কই? বাল্যবিবাহ না এর কারনে সৃস্ট সমস্যা?

এইডাই তো কিলিয়ার করেন নাই

সোজা প্রশ্ন

ইসলাম বাল্যবিবাহ সাপোর্ট করে কি করে না?

নো ত্যানা প্যাচানি। যদি না করে পোস্ট এডিট কইরা ক্ষমা চামু

রেফারেন্স দিয়েন আর আয়েশার বিয়াটাও নোটে রাইখেন

১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:০৩

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
মডারেটররা বাংলা ব্লগে ইংলিশ পোষ্ট নির্বাচিত করেছে! সেই পোষ্ট পড়ে নিজের জ্ঞান সমৃদ্ধ করুন!

১০ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @ইটি

রোজা রমজানের দিন মডুরা একটু ধম্ম পালন করতেছে। আর একটু ব্যালেন্সিং এর ব্যাপার আছে

১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
তেনা প্যাচাইলে অনেক প্যচানো যায়, কোন সন্দেহ নাই। আর যার যে ব্যাপারে জ্ঞান নাই তার ঐ ব্যাপার ভাসা ভাসা জ্ঞান দিয়া আলোচনা না করাই ভালো। আপনি যেমন হুদাই প্রিকসিয়াস পিউবার্টি , পেলভিক ফ্লোর, এক্টোপিক প্রেগনেনসি, অস্তিওপোরোসিস, ফিসচুলা ইত্যাদি নিয়া নিজের মন মত আলোচনা কইরা গেলেন, যেগুলা আসলে কেতাবি শিক্ষার তুলনায় খুবই ইন-কমপ্লিট এবং সঙ্গগত কারনেই ইন-এপ্রোপ্রিয়েট। আশা করি মেডিসিন নিয়া ভবিষ্যতে আর আলোচনা করবেন না।

সত্য হচ্ছে ইসলাম বাল্যবিবাহ সমর্থন করে।
সত্য হচ্ছে ইসলাম বালেগ হবার পর থেকেই যৌন মিলন বা যৌনতা সমর্থন করে।

আর মেডিসিনের দৃষ্টি কোন থেকে এতে কোন সমস্যাই নাই। যদি আপনি এমন কোন সমাজে বসবাস করেন যেখানে নারী পুরুষ সমান, যেমন ইসলাম চায়।

কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, উদাহরন দেবার মত ইসলামিক সমাজ এখন আর নাই। (তবে পরিবার আছে, সমাজ হয়ত আবারো হবে, ইনশাল্লাহ)। তাই এই ইসলামি সমাজের সোসাল ডায়নামিক্স বোঝার মত মন না থাকলে ব্যাপার গুলো খুবই ইন-এপ্রোপ্রিয়েট ভাবেই মাথায় ঢুকবার কথা, যেমনটা আপনার আমার মত অনেকেরই হচ্ছে। ফলে ইসলামের কিছু জিনিস আসলে বর্বরই মনে হবে।


একটা ছেলে যদি বালেগ হয়। সে যৌন মিলন করতে পারে। ফলে তার বিয়ে বৈধ।

একি কথা একটা মেয়ের জন্যও প্রযজ্য।

মেয়েদের বয়স কম হবার কারনে, প্রেগনেনসির যে সব ব্যাড আউট কাম বা ক্মপ্লিকেশন হয়, তা খুবই সাবজেক্টিভ অর্থাৎ তা ঐ মেয়েটার শরীর স্বাস্থ গড়ন আর পারিবারিক আর ওবসটেট্রিক যত্নের উপরে নির্ভরশিল। এটাকে অযথাই ওভার জেনারালাইযড করা উচিত না।

১১ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: "আপনি যেমন হুদাই প্রিকসিয়াস পিউবার্টি , পেলভিক ফ্লোর, এক্টোপিক প্রেগনেনসি, অস্তিওপোরোসিস, ফিসচুলা ইত্যাদি নিয়া নিজের মন মত আলোচনা কইরা গেলেন, যেগুলা আসলে কেতাবি শিক্ষার তুলনায় খুবই ইন-কমপ্লিট এবং সঙ্গগত কারনেই ইন-এপ্রোপ্রিয়েট। আশা করি মেডিসিন নিয়া ভবিষ্যতে আর আলোচনা করবেন না।"

ভাইজানের মনে হয় চোখে সমস্যা। কারন পোস্টে লেখা আছে:

"ঠ্যাংলিখা: আমি ডাক্তার না, এমনকি ম্যাট্রিকে আমার বায়োলজী পর্যন্ত আছিলো না। কিন্তু আজ পর্যন্ত দেখলাম না কোনো ডাক্তার বৈজ্ঞানিক দৃস্টিকোন এবং এনাটমি দিক থেকে বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর দিক নিয়া লেখছে। তারা যদি লেখতো আরও ভালোভাবে নির্ভুলভাবে লেখতো। যাই হোক, আমার জানা আর বোঝায় ভুল থাকতে পারে। কমেন্টে শুধরে দেবেন আশা করি! বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করা আমাদের অতীব কর্তব্য হওয়া উচিত!"



"সত্য হচ্ছে ইসলাম বাল্যবিবাহ সমর্থন করে।
সত্য হচ্ছে ইসলাম বালেগ হবার পর থেকেই যৌন মিলন বা যৌনতা সমর্থন করে"

সাব্বাস বাপের বেটা সাদ্দাম। আইজ পর্যন্ত কোনো মোল্লা এমনকি জাকির শয়তানও দুইবার ঢোক গেলে যে এইসলামে বাল্যবিবাহ আর শিশুকাম (বিয়া কইরা) সমর্থন করে। আর ঐযে কোরানে হাদিস নিয়া পক পক হুদাই টাইম নস্ট। আপনে কি মনে করেন আমি ব্লগে এইসব না জাইনা না পইড়া লেখি? আমার কাজই হইলো পড়ালেখা আর এইসব নিয়া নতুন কিছু করা। আমারে তো মক্কা চিনাইলে সমস্য! উপরে তো আরেক বর্বর পেডো আমারে তো হোমো বানাই দিলো। হালায় এইটা জানে না যে দেশে থাকতে আমি একটু প্লেবয় আছিলাম। বিয়া করনের পর সব শুধরায় ফেলছিলাম। এনিওয়ে বর্বর কীট প্রজাতির লোকজনের কাছে আমার এসব জিনিস বলার কোনো মানে দেখি না!

"আর মেডিসিনের দৃষ্টি কোন থেকে এতে কোন সমস্যাই নাই। যদি আপনি এমন কোন সমাজে বসবাস করেন যেখানে নারী পুরুষ সমান, যেমন ইসলাম চায়। "

মেডিসিনের দৃষ্টিতে সমস্যা নাই তো বইলা দিলেন। তো আপনে কি বিখ্যাত কোনো বিজ্ঞানী না গবেষক ডাক্তার যে আপনস কইলেন আর আমি সুড়সুড় কইরা মাইনা নেবো? আমার কথাও মানবেন না, কিন্তু আমি যখন মেডিক্যাল জার্নাল এবং সেইসব সংস্থার মেডিক্যাল রিপোর্ট যাগো টাকা আর কারিকুলামে বাংলাদেশের সব প্রথিতযশা হাসপাতালের কারিগরী স হায়তা এবং শিক্ষাব্যাবস্থা চলে তাদের রেফারেন্স পাবলিক কোনটা দেখবে? আপনি কি মনে করেন আপনাগো গালি আমার গায়ে লাগে? ব্লগে আমারে নিয়া এর আগে মেলা গালাগালি দিয়া পোস্ট হইছে। যারা দিছে আমার ব্লগে আইসা তারা ক্ষমাও চাইছে।

বরংচ লাভ এইটাই যে আপনারা রেফারেন্স ছাড়া কথা বললেন এবং যুক্তি দেখাইতে না পাইরা প্রথমে আমাকে ব্যাক্তিগত আক্রমন করলেন এবং গালি দিলেন। আপনারা নিজেদের ইসলামের রক্ষক মনে করে, অথচ কেউ আপনাদের বিরুদ্ধে দলিল স হকারে কথা বললে গালি দেন, তাহলে কি মনে করেন এভাবেই ইসলামের প্রসার হয়? চারিদিকে কি দেখেন না যে ইসলাম ঠেকে মানুষ কেমন দূরে সরে যাচ্ছে আর যারা নামাজ পড়ে তারা হয় কেউ কেউ জঙ্গি-জামাত শিবির আর নাইলে দাড়ি টুপু পড়া সাক্ষাত শয়তান। ভালো মানুষ ইসলাম মানতেছে তার সংখ্যা কি কমতেছে না? দেখেন না। কারন আপনাদের মন্তব্যগুলোর জবাবে আমি জবাব দেই সেটা পরে মানুষ আরও বেশী ভাববে এবং বুঝবে সত্য কি!

আর আমি যেইসমাজে বাস করি সেসমাজে ব্যাভিচার যদি প্রতারনার পর্যায়ে চলে তার জীবন শেষ, ছেলে হোক কি মেয়ে হোক। এখানে মৃত্যুদন্ড নাই কিন্তু এমন ব্যাবস্থা এখানে যে আপনাকে জিন্দা লাশ বানাইয়া মরার মটো ব্যাবস্থা করবে। এখানে ১৮ বছরের নীচে বিয়া দিলে তার বাপ মা স হ যারা প্ররোচনা দিছে তাগো ১৪ শিকায় ভইরা রাখবে। এখানে রাত তিনটা চারটা বাজে একলা পুরা ট্রেনে একটা মেয়ে কাজ থেকে যেকোনো পোশাকে ফিরতে পারে এবং তার গায়ে কেউ হাত দেবার সাহস করে না। সেই মেয়ে একলা গাড়ি ড্রাইভ করতে পারে এমনকি সে যদি ইচ্ছে করে তাহলে ধর্মের পাছায় লাথী মারতে পারে(তবে অন্য ধর্ম বা বর্ন বা আদর্শকে হেয় বা সামান্য মুখ ভেংচি দেয় না, তাইলে পুলিশ বাবা লগে লগে)। আর এখানে দারিদ্র শূন্যের কোঠায় যার জন্য কোনো ইসলামিক আইনের দরকার হয় নাই! ন্যায়বিচার ১০০% আর ক্রাইম রেট এত কম যে গত বছর পুরা দেশে পুলিশ মাত্র ৩ থেকে ৪ টা গুলি ছোড়ে আর জেলখানা খালি দেইখা সেগুলো আস্তে আস্তে বন্ধ করে দেয়! এইখানে বর্বর মুসলিম দেশের মুসলমানরা রেকর্ড সংখ্যক হারে এসাইলাম করে এবং থাকার জন্য জীবনের সবকিছু দিয়ে দেয়! পারলে এমুন একটা মুসলিম দেশ বা সমাজ যেকোনো সময় বা যেকোনো জায়গায় দেখান!

"মেয়েদের বয়স কম হবার কারনে, প্রেগনেনসির যে সব ব্যাড আউট কাম বা ক্মপ্লিকেশন হয়, তা খুবই সাবজেক্টিভ অর্থাৎ তা ঐ মেয়েটার শরীর স্বাস্থ গড়ন আর পারিবারিক আর ওবসটেট্রিক যত্নের উপরে নির্ভরশিল। এটাকে অযথাই ওভার জেনারালাইযড করা উচিত না। "

আপনে ডাক্তার না কি সেটা আপনের কথা শুনলেই বোঝা যায়।

রেফারেন্স দিতেছি পারলে এগুলা খন্ডান!

১) ১৯ বছরের নীচে বিয়ে হইলো শিশু জন্ম এবং গর্ভধারনেজটিলতার কারনে বেশীর ভাগ মায়ের মৃত্যু ঘটে। ইউনিসেফ এটাকে মৃত্যুদন্ডবলে চিহ্নিত করেছে।

২) ১৫-১৬ বছরে মেয়েদের গর্ভপাতের দরুন মৃত্যুর হার ২০ বছরে গর্ভবতী মায়ের মৃত্যু হারের দ্বিগুন এবং ১৫ বছরের নীচে হলে সে হার হয়ে যায় ৭ গুন। এই জার্নালেই লেখা আছে ১৫ বছরের নীচে মেয়ে গর্ভধারন করলে শিশু জন্ম নেবার সময় ফিস্টুলা আক্রান্তের হার বেড়ে যায় যার কারন ঐ পেলভীস ফ্লোর।

৩) আর এই বাল্যবিবাহ সম্পর্কে কিভাবে মোল্লারা ইসলামের অজুহাত দিচ্ছে

৪) আর এই ফিস্টুলা তার পরবর্তী জীবনে কি ইনফেকশন আর যন্ত্রনা বয়ে আনে সেটা পাবেন এই জার্নালে: Cook, Rebecca J., Bernard M. Dickens, and S. Syed. 2004. Obstetric fistula: the challenge to human rights. International Journal of Gynecology and Obstetrics 87:72-77

যদি না এইটা অপারেশন করে ঠিক না হয় তাইলে তার জীবন পুরা তেচপাতা হইয়া যায়।

৫) আর এটা যে শুধু মায়ের শরীরের ওপর কুপ্রভাব ফেলে এটা না যে নবজাত শিশু পয়দা হইলে তারও জান নিয়া টানাটানি।১৮ বছরের গর্ভবতী মায়ের শিশুর অল্প ওজন এবং ৪০ সপ্তাহের জায়গায় ৩২-৩৪ সপ্তাহেই বের হয়ে আসার প্রবনতা ১৯ বছরের চেয়ে ৩৫ থেকে ৫৫% বেশী। শিশুমৃত্যুর হার ১৮ বছরের নীচে ৬০ শতাংশ বেশী।আর যেগুলা বাইচা থাকে সেগুলা অপুষ্টি আর দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়া জন্মায়।
সুত্র১!
সুত্র২!

৬) বাল্যবিবাহের কারনেঅতিরিক্ত জনসংখ্যা, রোগের প্রাদুর্ভাব আর এতিম হবার সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। এই জার্নাল টাঝার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি একেবারে বাংলাদেশের ওপর গবেষনা কইরা ছাপাইছে তাগো নিজেদের জার্নাল সাইটে। এখন বাংলাদেশের এমন কোন যদু আছে যে হার্ভার্ডরে চ্যালেন্জ্ঞ করতে পারে দেখবার মন চায়।

৭) শিশুবিবাহের কারনেঅশিক্ষিতের হার বেড়ে যায় এবং স্কুল ছাড়ার প্রবনতা সবচেয়ে বেশি।

Lee-Rife, Susan; Malhotra, Anju; Warner, Ann; McGonagle Glinski, Allison (2012). "What Works to Prevent Child Marriage: A Review of the Evidence". Studies In Family Planning.


আর লিংক দিতে ইচ্ছে করতেছে না। এখন দেখি আপনে কতবড় ডাক্তার হইছেন!

১১ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: উপরে একটা লিংকে সমস্যা, ঠিক কইরা দিলাম! এখন বইলেন না যে ইউনিসেফ নাস্তিক, তাদের কতল করো!ইউনিসেফ এটাকে মৃত্যুদন্ডবলে চিহ্নিত করেছে।

১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আর যত ওবসটেট্রিক টেক্সট বই আছে কোথাও আপনি মেয়েদের প্রেগনেন্ট হবার জন্য কোন লোয়ার লিমিট পাবেন না। কিন্তু প্রায় সব বইতেই পাবেন যে ৩০ বছর অতিক্রান্ত হবার পরে যদি কোন মেয়ে প্রেগনেন্ট হন তাহলে তা হাই রিস্ক। কোথাও কোথাও ৩৫ ও আছে তবে ঐগুলা ব্যাকডেটেড। আমাদের ক্লাস গুলোতে আমাদের ম্যাডামরা আমাদের মেয়ে সহপাঠিদের রীতিমত অনুরোধ করতেন বিয়ে করে ফেলার জন্য এবং বাচ্চা নেবার জন্য, যাই হোক এইটাতো ভিতরের কথা। উনাদের মতে আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে মেয়েদের মা হবার আদর্শ বয়স হচ্ছে ২০-২৫বছর। নট লেস নট মোর, ফর অল পার্ট অফ দা বাংলাদেশ। আই মিন ধনী গরীব সবাই।

আমার মনে হয়, আপনাকে মেডিসিন বুঝানো আমার ঠিক হবে না।

১১ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: "আর যত ওবসটেট্রিক টেক্সট বই আছে কোথাও আপনি মেয়েদের প্রেগনেন্ট হবার জন্য কোন লোয়ার লিমিট পাবেন না।"

মাঝে মাঝে জানতে মন চায়, কই থিকা পাশ করছেন? তারা কি রদ্দিকালের বই পত্র পড়াইছে? বর্তমান বিশ্বের গবেষনাগুলার কথা কি তারা কি কিছুই জানে না? অবশ্য এর উত্তর দেয়ার দরকার নাই, কারন বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা আর সেটা নিয়ে কতটুকু গবেষনা হয় বাংলাদেশের লোকজন তা ভালোই জানে। পুরা বিশ্ব তো আরো খারাপ কিছু জানে সেটার রেফারেন্স আর দিলাম না!

"কিন্তু প্রায় সব বইতেই পাবেন যে ৩০ বছর অতিক্রান্ত হবার পরে যদি কোন মেয়ে প্রেগনেন্ট হন তাহলে তা হাই রিস্ক। কোথাও কোথাও ৩৫ ও আছে তবে ঐগুলা ব্যাকডেটেড। আমাদের ক্লাস গুলোতে আমাদের ম্যাডামরা আমাদের মেয়ে সহপাঠিদের রীতিমত অনুরোধ করতেন বিয়ে করে ফেলার জন্য এবং বাচ্চা নেবার জন্য, যাই হোক এইটাতো ভিতরের কথা। উনাদের মতে আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে মেয়েদের মা হবার আদর্শ বয়স হচ্ছে ২০-২৫বছর। নট লেস নট মোর, ফর অল পার্ট অফ দা বাংলাদেশ। আই মিন ধনী গরীব সবাই। "

কথা হইতেছে বাল্যবিবাহ নিয়া উনি আনলো ৩০-৩৫। মানে যুক্তির বদলে কেমনে তর্ক করতে হয়, কেনো রেফারেন্স টানতে হয় সেটা কি বই পত্র পড়ে জানেন না? নাকি তর্ক করার জন্যই তর্ক, তাই বলা আর কি?

"আমার মনে হয়, আপনাকে মেডিসিন বুঝানো আমার ঠিক হবে না।"

কেনরে ভাই, মেডিসিন কি বর্বর আরবদের মতো লুকানো জ্ঞান যে জানাইলে সেও পরশ পাথর বানানোর তরিকা জাইনা যাবে? আর আপনের কিছু বলনের দরকার নাই। ফেসবুকে এই পোস্ট শেয়ার করছিলাম। ওখানে ইংল্যান্ডের এক হাসপাতালের ডাক্তার নিজে আইসা বইলা গেছে আমি যে টার্ম আর প্রসেসগুলা বলছি সেগুলা ঠিক আছে। আর সেখানে বাংলাদেশের কুন জায়গার কে কি বলবে সেটা নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যাথা নাই।

তারপরও বলতে পারেন। স্টক হোমে বেশ কিছু ডাক্তার আছে যাদের সাথে মাঝে মাঝে উইকেন্ডে আড্ডা দেই। খালি বলেন, দেখেন কেমন রিভিউ দেই আপনের কমেন্টের! কোনো কিছু না জাইনা ভাই এতদূর আসি নাই!

১৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইন, এটা কোন মুসলমানের কথা হতে পারে না ! আল্লাহ পাক যেটা বৈধ করেছেন, সেটাকে আপনি বর্বর আইন বলছেন

২) আপনে নাস্তিক?
উত্তর: জ্বি না।

আপনে তাই কি ভাই ?
'আল্লাহ পাক যেটা বৈধ করেছেন, সেটাকে আপনি বর্বর আইন বলেন' ' মুসলমান দাবীকারী 'এমন লোক ?

১১ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বর্বর, গোড়া মুসলমানদের অজ্ঞতা আমি উপভোগ করি। আমি উপভোগ করি যখন দেখি তারা কিছু না জাইনাই অন্ধ বিশ্বাস করে এবং তাদের বিরুদ্ধে কথা বললে তখন তারা এটাও ভুলে যায় ইসলাম একটা শান্তির ধর্ম এবং বৈজ্ঞানিক ধর্ম। তখন তারা বিজ্ঞানকেই পুরাপুরি বাতিল করে দেয় আর শান্তির বদলে মুখের যে ভাষা ব্যাব হার করে উপরে অনেক বর্বর লোকের কমেন্টে তার প্রমান পাবেন।

আর আমি কেমন লোক তা আপনে আমার পূর্বাপর পোস্ট পড়ে দেখেন যার লিংক উপরে দেয়া আছে। আর কেন আমি প্রচলিত ইসলামিক আইনকে বর্বর বলেছি সেটা নিয়েও একটা পোস্ট দেবো এবং চিন্তা করবেন না সেগুলোতে অবশ্যই রেফারেন্স থাকবে!

১৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

কতদূর যে জানেন আর বুঝেন তা অযথা বেলাইনের বক-বকানিতেই বুঝাযায়। আপনি কি মনে করেন মেডিসিন প্র্যাকটিস চলে পত্রিকার খবর ধইরা?? এত বিলাপ আমার সাথে কইরা কি হবে। ডাক্তার বন্ধুদের সাথে বসে এ্যনাটমিদিয়া শুরুকইরা ফেলেন। ১০-১২ বছর পরে কথা বইলেন। ডাক্তারদের সাথে আড্ডা দিয়াই নিজেরে ডাক্তার মনে করে এমন অনেক পল্লী চিকিৎসক দেখসি, এই প্রথম আপনারে শুনলাম।

বালেগ হইলে সেক্স করা যাবে। ছেলে হোক আর মেয়ে হোক। আর সেক্সের রেজাল্ট ছেলে মেয়ে হবে।
বালেগ মানে হইল যে মানুষের সেকেন্ডারি সেক্সুয়াল বঐশিষ্ট গুলা আছে।

আপনি অনেক তেনা পেচাইতে পারেন। কংগ্রাটস!! :) :) :) :) :)

১৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

আপনার পোষ্টের ভিত্তি হচ্ছে ইমোশান। বিজ্ঞান নয়।

১১ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গোড়া মুসলমানরা হইলে দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মিথ্যুক আর গোয়াড়। গাইনোকলজীর জার্নাল পেজ, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল ফেকাল্টির জার্নাল, সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল, ইউনিসেফের জার্নাল গুলা ক্লিক না করেই বলে দিলেন পত্রিকার লিংক?

ভাই, আয়নায় একটু তাকান, আর নিজেকে জিজ্ঞেস করেন এই যা ডাক্তারীতে পড়তাছেন তার ভিত্তি কি?

আর হিউম্যান এনাটমি জীবনে চারবার পড়া হইছে, প্রথমবার যখন ক্লাস ৯ এছিলাম। এরপর যখন যুবক বয়সে বডি বিল্ডিং শুরু করি তখন। আরেকবার যখন মানবদেহের ওপর রেডিয়েশনের প্রভাব আর আরেকবার সুইডেনে ইউরেনিয়ামের বর্জ্য থেকে রেডনের তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা কিভাবে ঠেকানো যায়!

আর আপনি নির্ভয়ে থাকেন, আপনি পাশ করার জন্য আর কসাইগিরীর জন্য পড়তাছেন আর আমি পড়েছিলাম কার্যকরী পন্থা তৈরীর জন্য।

তবে যাই লেখেন লেখকের নাম পাবলিকেশনের সঠিক রেফারেন্সিং স্টাইল ফলো করবেন যদি আসলেই একটা অর্থবহ আলোচনা করার সাহস থাকে!

১৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

অযথা আপনার গলায় ঝুলানো সাইন বোর্ড আমার গলায় ঝুলাতে চাচ্ছেন। না কোন দরকার আছে, না কোন লাভ আছে। আপনি যদি বিন্দু মাত্রও এ্যনাটমি আর অবসটেট্রিক্স জানতেন আলোচনা সম্ভব ছিল। এটা সম্ভব না। মানুষকে বিভ্রান্ত করার কোন যুক্তি নাই, আর যুক্তি নাই যে ব্যাপারে কোন ধারনাই নাই তার একটা কনক্লুটিভ আলোচনা করা। যা আপনার মত সোক্লড অনেক স্টকহোমিয় নির্বোধ করার চেষ্টা করেন। আপনারা ঐ শ্রেনীর বাঙ্গালি যারা একবার আকাশে উড়লেই নিজের পাছায় আগুন ধরায়া দেয়। যারা মনে করে বাংলাদেশীরা দেশে এখনো বইশা বইশা চর্যাপদ পড়তাসে।

১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুঝলাম আপনাগো হাঁটুর জোর
যুক্তিযুদ্ধে আপনারা কেন এত অপারগতা?

এজন্যই দিন দিন আঘাত আসবে, মানুষ আপনাদের বাতিল ঘোষনা করবে। ক্ষতিটা হবে সমগ্র মুসলিম জাতির। এক কোরান হাদীস পইড়া ৭৩ ফেড়কা আর তাদের নিজেদের মধ্যে রক্তাক্ত হানাহানী


এরকম পোস্ট আরো আসবে

১৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৪

আমিভূত বলেছেন: অনেক সাহস করে মন্তব্য করতে আসলাম। আপনি বুঝে অথবা না বুঝে যারাই মন্তব্য করতে এসেছে সবাইকে ঝেড়ে দিচ্ছেন আশা করি আমি তার শিকার হব নাহ।

আপনি একটা সমস্যা তুলে ধরতে চাচ্ছেন ভালো কথা সুন্দর শালীন ভাষায় লিখলেই কিন্তু লেখার ভাব বুঝা যায় অযথাই লেখার মাঝে তিব্র রোষ ফুটিয়ে তুলে কারো মন তো গলাতে পারবেনই নাহ বরং রোষানলে পরবেন !

আর লেখা নিয়ে কিছু বলার মত জ্ঞান আমার নেই তাই সে ব্যাপারে কিছু বলব নাহ।

১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কথার সাথে আমি ১০০ ভাগ স হমত। আসলে আগের পোস্টে আমাকে নিদারুনভাবে যেসব বলা হইছে এটা তারই প্রতিফলন। তাই আমি যেটা করেছিলাম পোস্ট দেয়ার পর প্রায় ২০ ঘন্টা কোনো কমেন্টের উত্তর দেই নাই। কিন্তু এই ২০ ঘন্টার মধ্যে একজন আমাকে নাস্তিক বানাইলো। প্রথম কমেন্ট টা এতই কুরুচীপূর্ন এবং আক্রমনাত্মক ছিলো যে মডুরাই সেটা মুছে দেয়।

আমি বাস্তবজীবনে প্রচন্ড বদরাগী এবং ঘাড়তেড়া। তারপরও যতটাই সংযত করি না কেন, এসব পেডোফাইলের দল ততই ঘাড়ে চড়ে বসে। ৮ বছর ধরে ব্লগিং করি। এমন না যে সবার হাতে পায়ে ধরি ভাই কমেন্ট করেন। কিন্তু সবাই এমন মনে করে যে কমেন্ট করার জন্য আমি মুখিয়ে আছি আর তারা যা ইচ্ছে তাই শুনিয়ে যাবেন!

তাও যদি হতো সে রেফারেন্স দিয়ে কথা বলেছে, রেফারেন্স দিয়ে যুক্তিযংগত কথা বললে আমার বিরুদ্ধে গেলেও আমি সেটা হাসিমুখে মেনে নেই। এরকম উদাহরন আমার বিভিন্ন পোস্টেই পাবেন। এমনকি আমি তাদেরকে চিনি না বা তাদের পোস্টে কখনোও কমেন্টও করি নাই!

যাই হোক, উপদেশের জন্য ধন্যবাদ!

১৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন:



ঢাকা শহরের রিক্সাওয়ালা আর কাজের বুয়াদের ধারনা, এই শহরে যারা দালানে বসবাস করে তাদের সবারই অনেক টাকা, এবং যে ভাবেই হোক এদের কাছ থেকে টাকা নিতেই হবে, আর এতে ঐ মানুষ গুলার কিচ্ছু যাবে আসবে না। এইটা এক ধরনের ওভার জেনারালাইজেশন। এর হেতু এক ধরনের মানিষিক বৈকল্য, যা এই শ্রেনীকে কখনই বুঝানো সম্ভব না। ঠিক একি ধরনের বৈকল্য আপনাদের আর সো কলড মোল্লাদের মধ্যে কমন। এক দলের ধারনা ব্লগার মানেই নাস্তিক, এক দলের ধরনা কুরয়ান হাদিস আর ইসলাম নিয়া কখনই ক্রিটিকাললি চিন্তা করা যাবে না, আরেক দলের ধারনা বিজ্ঞান নিয়া ক্রিটিকাললি চিন্তা করা যাবে না, সাম্যবাদই সব। দুই দলের একি বৈকল্য। নিজের চিন্তায় নিজেরা বন্ধী।

৭৩ ফিরকার একমাত্র কারন আপনার মত মুসলিমরা। যারা জানে কম, বুঝে কম, কিন্তু মনে করে তারা মহাজ্ঞানী, অর্থাৎ তারা যে জানে কম বুঝে কম, এটা তারা বুঝে না। ব্লগে নিজেকে জাহির করি না আমি, এমন কি কেউ জানেই না আমি কে আর কি। তবে এটা বলতে বাধ্য হচ্ছি, আমার অপারগতার কারন হচ্ছে আমি নিচে নামতে পারবো না!! মনে করার কোন কারন নাই যে আপনাকে আমি ছোট করলাম। আপনি বড়, আমার চেয়ে অনেক বড়, আপনি হয়ত অনেক বড় বড় হাতি-ঘোড়া অথবা ফ্যাট ম্যান-লিটিল বয় নিয়া কাজ করেন। কিন্তু ক্ষুদ্র মানুষের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কিছু ব্যাপারে আপনার জ্ঞান হয়ত আমার ধারের কাছেও না। আর আপনার লেভেলে নামতে যত সময় লাগবে, আমার তা এই মূহুর্তে নাই!!!

আপনার পোষ্ট আমি আগেও অনেক গুলা পড়েছি। বুদ্ধিদিপ্ত বা জ্ঞানী মনে হয় নাই। তবে বুঝা যায় অনেক সময় অনেক পড়েছেন, বুঝা যায় বই আর আপনার ভালোবাসা। তবে আপনাকে সমজদার বা বুজদার মনে করে, শুধু একটা বাস্তবতার কথা বলিঃ মাত্র কয়েক বছর আগেও ধর্ষনের অফিসিয়াল সংজ্ঞায় একটা স্টেম ছিল যে,
১৭ বছরের নিচে কোন মেয়ে কোন পুরুষের সাথে ইচ্ছাকৃত সঙ্গম করলেও তা ধর্ষন
তারপরে তা হল,
১৬ বছরের নিচে কোন মেয়ে কোন পুরুষের সাথে ইচ্ছাকৃত সঙ্গম করলেও তা ধর্ষন
বর্তমানে এটি
১৫ বছরের নিচে কোন মেয়ে কোন পুরুষের সাথে ইচ্ছাকৃত সঙ্গম করলেও তা ধর্ষন

যাদের সভ্যতা নিয়া এত বড়াই করেন, শুনেছি ঐ কন্টিনেনটের কোন কোন দেশ এটাকে ১৪ বলার চেষ্টা করছেন।

আসলেই বিজ্ঞান পিছনে হাটছে। :( :( :(

সব শেষে বলি, নাহ হাঁটুতে ব্যাথা নাই তবে ব্যাথার ভয় আছে, তাই নিচু হয়ে বসবনা এখন। :) :) :)

রমজান মুবারাক

ঈদ মুবারাক!!

১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: "মাত্র কয়েক বছর আগেও ধর্ষনের অফিসিয়াল সংজ্ঞায় একটা স্টেম ছিল যে,
১৭ বছরের নিচে কোন মেয়ে কোন পুরুষের সাথে ইচ্ছাকৃত সঙ্গম করলেও তা ধর্ষন
তারপরে তা হল,
১৬ বছরের নিচে কোন মেয়ে কোন পুরুষের সাথে ইচ্ছাকৃত সঙ্গম করলেও তা ধর্ষন
বর্তমানে এটি
১৫ বছরের নিচে কোন মেয়ে কোন পুরুষের সাথে ইচ্ছাকৃত সঙ্গম করলেও তা ধর্ষন

যাদের সভ্যতা নিয়া এত বড়াই করেন, শুনেছি ঐ কন্টিনেনটের কোন কোন দেশ এটাকে ১৪ বলার চেষ্টা করছেন।"


না জেনে এবং বুঝে উত্তর দেয়াটা আসলেই বোকামীর পর্যায়ে সেটা না বলে থাকতে পারলাম না। একটা হলো এজ অব কন্সেন্ট। ইউরোপের ব হু দেশে এজ অব কন্সেন্ট ১৪ তে কিন্তু আমরা কথা বলছি বিবাহ নিয়ে, তাই নয় কি?

আপনার কাছে লিংক চাইলাম বাল্যবিবাহ হইলে শারীরিক কোনো ক্ষতি হয় না বলে দাবী করলেন আপনি তা রেখে কে কি চিন্তা করে, অথবা মৌলবাদ বিভ্রান্তির ওপর লেখা নিজের লিংক দিলেন। মানে কি? কি পয়েন্টে কি বিষয়ে কথা বলছি সেটা নিয়ে কথা না বলে উল্টা অন্য দিকে যান কেন?

আর আমি কি জানি না জানি সেটা কি এখানে মূখ্য নাকি মূখ্য বাল্যবিবাহতে আসলেই মেয়েদের শারীরিক ক্ষতি হয় কিনা সেটা জানা? বাংলা কি বুঝেন না?

২০| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১০

নতুন বলেছেন: মুদ্‌দাকির বলেছেন:
তেনা প্যাচাইলে অনেক প্যচানো যায়, কোন সন্দেহ নাই। <<...
<< সত্য হচ্ছে ইসলাম বাল্যবিবাহ সমর্থন করে।
সত্য হচ্ছে ইসলাম বালেগ হবার পর থেকেই যৌন মিলন বা যৌনতা সমর্থন করে।


মেয়েরা ৯-১০ বছরেও বালেগ হয়। তাহলে ১০-১১ বছরে সন্তান জন্মদিতে পারে। ( ৪থ বা ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী)

আপনার আসে পাশে ১০-১১ বছরের মেয়েদের দিকে একটু খেয়াল করুন যে তারা কি শারীরিক/মানুষিক দিক থেকে সন্তানজন্ম দেবার জন্য পস্তুত কিনা????
প্রেগনেন্সির যেই শারিরিক ধকল যায় তা কি ঐটুকু মেয়ে সহ্য করতে পারে কিনা।

৪থ বা ৫ম শ্রেনীর ছাত্রীর বিয়ের বয়স হয়েছে এবং সে সন্তান জন্ম দিতে পারে।ধমিয় এই ধারনায় সমথন করা কি ঠিক?

সেটা তাদের জন্য বিপদজনক নয় কি??

১২ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যৌনতাড়িত পেডো গোড়া মুসলমানদের কাছে মিলনই মূখ্য, তাই বিজ্ঞান যা বলে সব ভূয়া, পত্রপত্রিকার কাটিং। কিন্তু বিজ্ঞান কেন ভুয়া উনি নিজে ডাক্তার (ছাগলটা স্বঘোষিত ?) হয়েও উপযুক্ত রেফারেন্স দিয়ে ব্যাখ্যায় গেলেন না।উল্টো দাম্ভিকতা দেখিয়ে গালাগালি করলো।

আর উপরের কমেন্টগুলো পড়েই বুঝতেছেন একজন বলে ইসলামে বাল্যবিবাহ নাই আরেকজন বলে আছে। আরেকজন বলে বিজ্ঞান যা বলে সব ভূয়া আরেকজন বলে বিজ্ঞানে বলছে কোনো ঝুঁকি নাই।

এক কোরান হাদিসের লাইন পইড়া এইখানেও ফেড়কা। এদের কাছে শিশুকাম এতই মূখ্য। ভাবতে অবাক লাগে এদের আশেপাশে যেসব বাচ্চা কিশোরী ঘুরঘুর করে তারা কতটা নিরাপদ? এরা যখন পরিবারের মুরুব্বি হবে তখন এসব বাচ্চা কিশোরীদের এরা কি করবে?

২১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৫৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
@ নতুনঃ ভাই , কথা স্পস্ট, যে বালেগ হবে, যৌনতার চাহিদা যদি তার মধ্যে সৃষ্টি হয়, সে বিয়ে এবং সন্তান ধারনের উপযুক্ত। ব্যাপারটাতো আর এমন নয় যে, ওর বা তার বয়স ১৫ ক্রস করসে তাই ধইরা বিয়া দিয়া দাও। ইসলাম এই রকম কিছু বলসে কি না আমার ঠিক জানা নাই। হাঁ, তবে একটা হাদিস পড়ে ছিলাম যেটাতে বাবা-মা কে সাজেশট করা হয়েছে ১৭ বছর বয়সে সন্তানের বিয়ে দেবার। আধা আধি বা নিজের মন মত তো ইসলাম পালন করা যাবে না, তাই না। ইসলাম যদি মানতে হয়, মেয়ের বিয়ে দিতে হলে অবশ্যই মেয়ে এবং মেয়ের বাবার রাজি থাকতে হবে। তা না হলে বিয়েই হবে না। একটা ১২-১৩ বছরের মেয়ে কেন বিয়েতে রাজি হবে, যদি সে যোউনতাই না বুঝে বা শারীরিক চাহিদা তৈরি না হয়??? আর একটা বাবা তার মেয়েকে অপরিনত শরীরে বিয়ে কেন দিবেন এবং বিপদে ফেলবেন??? আর প্রগনেনসি একটা এক্সত্রিম ফিজিওলজিকাল কন্ডিশন, এটা সকল বয়সের মেয়েদের জন্যই আনসেইফ এবং একটা জীবনের ঝুকি!! এর অনেকটা সেইফটি নির্ভর করে শরীরের সাইজের উপরে বয়সের নয়। ধরেন একটা ১২-১৩ বছরের মেয়ের শরীরের গড়ন যদি উপযুক্ত হয়, আই মিন ওর সেকেন্ডারি সেক্সুয়াল ক্যারেক্টারিস্তীক যদি পূর্নতা পায়, উচ্চতা যদি সাড়ে চার ফুট বা পাঁচ ফুট হয়, তাহলে তার তুলনায় একজন ২৫ বছরের মেয়ে যার উচ্চতা ৪ ফুট বা তারচেয়ে কম তার প্রেগনেনসি অনেক অনেক বেশী রিস্কি।

শীত প্রধান দেশ গুলোতে, মেয়েদের পিউবার্টির গড় রেঞ্জ হল ১২-১৬ (এখনো, যদিও এটা কমছে দিনে দিনে)
আমাদের দেশের মত নাতিশীতোষ্ণ দেশে গড় ৯-১২,১৩
আফ্রিকানদের গড় আরো ১ থেকে দেড় বছর কম।
যার পিউবার্টি আজ শুরু হল তার সেটার পূর্নাংতা (শারীরীক আর মানসিক) পেতে সর্বোচ্চ ৩ বছর বা তার কিছু বেশী সময় লাগে।
এখন দেখুন পশ্চিমাদের এইজ অফ কনসেন্ট(নিজের ভালোমন্দ বোঝার ক্ষমতা আছে ধরে নেয়েহয় যে বয়সে) এর বয়স সীমা তারা চায় ১৪ হোক, ভাই তার মানে কি?
সে চাইলে তার যৌনতার স্বাধীনতা আছে, সে কারো সাথে ইচ্ছাকৃত সেক্স করলে তা ধর্ষন হবে না, সে যার সাথে করবে লোকে তাকে পেডোফিলিও বলবে না!!! এখন এটা নিশ্চয়ই বলবেন না, সেক্স করার এপ্রুভাল সামাজিক ভাবে দিয়ে দেবার পরে পশ্চীমা মেয়েদের প্রেগনেন্ট হবার কথা, নীতি নির্ধারকরা বেমালুম ভুলে গেছে!!! এই হরমনাল এইজ বিবেচনায় আনলে আমাদের দেশের মেয়েদের এইজ অফ কনসেন্ট কত হওয়া উচিত? বা আফ্রিকান দেরই বা কত হওয়া উচিত?? নাকি বিয়েতেই যত সমস্যা?? না বিয়ে করে সেক্স করলেও সমস্যা নাই, বাচ্চাহলেও মায়ের কোন শারীরিক রিস্ক নাই???!!!


@ উদাসীঃ ডাক্তার বন্ধুদের অর্থ বিত্ত দেখলে নিজের মনে কিছু ভ্রান্তি হতেই পারে, তাই বলে তাদের সাথে গাল-গপ্প করেই ভাববার কারন নাই, যে আপনি মেডিসিন বুঝবেন বা বুঝেন??!! যে জিনিস বুঝেন না, তার আলোচনার ঢোকার কি দরকার? ইসলাম বিশ্বাস করি, আর তাই বিশ্বাস করি ফাসেক ব্যাক্তি কখনো ভালো মানুষ হয় না। পোষ্টের শিরোনাম বা আলচনায় ভালো মানুষির সো অফ করার চেষ্টা করলেই কি আর নিজের কু উদ্দেশ্য আর অসততা ঢাকা যায়? যারা ইসলাম মানে কোন বয়সের মেয়েরাই তাদের কাছে আনসেফ হবার কথা না, তাই তারা আমার কাছেও আন সেফ না। মেয়েরা আপনার মত মুসলমানলোকদের কাছেই আনসেফ হবার কথা যারা কিছুটা মানেন আর কিছুটা মানেন না।

২২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: "হাঁ, তবে একটা হাদিস পড়ে ছিলাম যেটাতে বাবা-মা কে সাজেশট করা হয়েছে ১৭ বছর বয়সে সন্তানের বিয়ে দেবার।"

সারাদিন এতো প্যাচাল পাওনের পর তারপরও মানুষ কেন যে দলিল ছাড়া কথা কয় বুঝি না। এ যুগের পুলাপান রামভূদাই। দলিল রেফারেন্স কি সেইটা বুঝনের আকল নাই, কুন জায়গায় কুন চিপায় কি দেখে শুনে সেইটা নিয়াই হাফেজগীরু ফলান শুরু করে!

"ইসলাম যদি মানতে হয়, মেয়ের বিয়ে দিতে হলে অবশ্যই মেয়ে এবং মেয়ের বাবার রাজি থাকতে হবে। তা না হলে বিয়েই হবে না। একটা ১২-১৩ বছরের মেয়ে কেন বিয়েতে রাজি হবে, যদি সে যোউনতাই না বুঝে বা শারীরিক চাহিদা তৈরি না হয়???"
..........
" আর প্রগনেনসি একটা এক্সত্রিম ফিজিওলজিকাল কন্ডিশন, এটা সকল বয়সের মেয়েদের জন্যই আনসেইফ এবং একটা জীবনের ঝুকি!! এর অনেকটা সেইফটি নির্ভর করে শরীরের সাইজের উপরে বয়সের নয়। "

......

"ধরেন একটা ১২-১৩ বছরের মেয়ের শরীরের গড়ন যদি উপযুক্ত হয়, আই মিন ওর সেকেন্ডারি সেক্সুয়াল ক্যারেক্টারিস্তীক যদি পূর্নতা পায়, উচ্চতা যদি সাড়ে চার ফুট বা পাঁচ ফুট হয়, তাহলে তার তুলনায় একজন ২৫ বছরের মেয়ে যার উচ্চতা ৪ ফুট বা তারচেয়ে কম তার প্রেগনেনসি অনেক অনেক বেশী রিস্কি।"

মর জ্বালা একবার কয় এই বয়সে মেয়ের বুঝ হয় নাই আবার কয় এই বয়সে শরীর ভালা থাকলে বিয়া দাও আবার কইতেছে সেই বিয়েতে মাইয়া যদি রাজী থাকে: মানে পরস্পর বিরোধী যুক্তির তো একটা মাত্রা থাকে। আবার লাস্টে বললো ৪ ফুটি শরীরের গড়ন: তার মানে দুই একটা মেয়ে দিয়া সেও নিজেও একটা জেনারালাইজ করে কন্ডিশন দিয়া দিলো। ঠিক বুঝলাম না ডাক্তারীর কুন বইতে লেখা আছে যে মেয়েদের পরিপক্কতা বয়সে না বডি বিল্ডিং এ নির্ভর করে, একটু জানাবেন মহাবিজ্ঞানী মহা ডাক্তার সাহেব? (যদিও আপনি বললেন না আপনি কুন ইয়ারে আছেন আর কুন জায়গা থিকা পাশ দিতাছেন, তাইলে একটু দেখটাম আপনাগো ডাক্তারী প্রতিষ্ঠান কার টাকায় চলে? যেরকম গন হারে সব রেফারেন্স পত্রিকার কাটিং কন তখন জানতে মন চায় ফ্যাকাল্টি গুলান ছাগল না পাগল নাকি ছাত্র গুলান টাকা দিয়া ডিগ্রী কিনতেছে যে একখান রেফারেন্স দেওনের মুরোদ নাই উল্টা নিজের বাপ মা রে ডাক্তারীর আসনে বসাইয়া তাদের শুনা কথায় কান দিয়া তাগো হাফেজী ডাক্তার বানায়া দিলো!) লোলজ!

"এই হরমনাল এইজ বিবেচনায় আনলে আমাদের দেশের মেয়েদের এইজ অফ কনসেন্ট কত হওয়া উচিত? বা আফ্রিকান দেরই বা কত হওয়া উচিত?? নাকি বিয়েতেই যত সমস্যা?? না বিয়ে করে সেক্স করলেও সমস্যা নাই, বাচ্চাহলেও মায়ের কোন শারীরিক রিস্ক নাই???!!! "

তো সেগুলার গবেষনার দলিল কি দেই নাই উপ্রে? যারা গবেষনা করছে তারা কি আপনের মতো ঐ দিন সেইদিক শুইনা ডাক্তারী পাশ করছে না হাফেজী পাশ দিছে?

" ডাক্তার বন্ধুদের অর্থ বিত্ত দেখলে নিজের মনে কিছু ভ্রান্তি হতেই পারে, তাই বলে তাদের সাথে গাল-গপ্প করেই ভাববার কারন নাই, যে আপনি মেডিসিন বুঝবেন বা বুঝেন??!! যে জিনিস বুঝেন না, তার আলোচনার ঢোকার কি দরকার? ইসলাম বিশ্বাস করি, আর তাই বিশ্বাস করি ফাসেক ব্যাক্তি কখনো ভালো মানুষ হয় না। পোষ্টের শিরোনাম বা আলচনায় ভালো মানুষির সো অফ করার চেষ্টা করলেই কি আর নিজের কু উদ্দেশ্য আর অসততা ঢাকা যায়? যারা ইসলাম মানে কোন বয়সের মেয়েরাই তাদের কাছে আনসেফ হবার কথা না, তাই তারা আমার কাছেও আন সেফ না। মেয়েরা আপনার মত মুসলমানলোকদের কাছেই আনসেফ হবার কথা যারা কিছুটা মানেন আর কিছুটা মানেন না।"

শালার ছাগল না কি আল্লাহ জানে! ইউরাপে একজন ডাক্তার একজন ইন্জ্ঞিনিয়ার কত কামায় কুনো ধারনাই নাই।তর্কে জিততে না পাইরা কোনো দলিল না দেখাইয়া আইছে হাউয়ার কথা কইতে! যে জিনিস বুঝি না, তো বুঝান না কেন? ডাক্তারীতে যখন ভর্তি হইছিলেন তখন কি সব জাইনা ভর্তি হইছেন নাকি না জাইনা? তারপরই তো ডাক্তার হইতেছেন না কি? আর ডাক্টার যারা হয় তারা কি স্পেশাল মেধাবী নাকি? আজাইড়া তর্ক না কইরা মুরোদ থাকে তো দলিল দেন!

পরে দলিল পইড়া যদি না বুঝি তখন বইলেন যে কিছু বুঝনের মুরোদ নাই! তার আগে চল ফুট!

২৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন:


হাদিসটা নেটেও পেলাম এই পেইজে ( Click This Link ) ৩৩ নংঃ

Command For Marriage Regarding Children

33. The Prophet sallallahu alaihe wasallam commanded regarding children, " If they neglect salaah at the age of seven, then reprimand them, at the age of nine separate their beds (do not let two of them sleep in the same bed) and at the age of seventeen get them married. Once the father has carried this out he should place his child before him and say, ‘ May Allah not make you a cause for my testing and trial."


যেহেতু আপনি (সেলফ ডিকলেয়ার্ড ঘাড়তেরা + কথা বার্তায় মূর্খ + যা জানেন না তা নিয়াও মাতবরি করেন+ ফাসেক) তাই আপনাকে নতুন কিছু বলার মানে নাই। তবুয় অক্সফোর্ড জার্নালের আলোচনাটা অন্য পাঠকদের জন্য তুলে দিলাম।

Too much too young? Teenage pregnancy is not a public health problem
Debbie A Lawlor and Mary Shaw
+ Author Affiliations

Department of Social Medicine, University of Bristol, Canynge Hall, Whiteladies Road, Bristol BS8 2PR, UK.
CAPULET
But saying o'er what I have said before:
My child is yet a stranger in the world;
She hath not seen the change of fourteen years,
Let two more summers wither in their pride,
Ere we may think her ripe to be a bride.
PARIS
Younger than she are happy mothers made.
CAPULET
And too soon marr'd are those so early made.
Romeo and Juliet Act I Scene II. William Shakespeare, (c. 1594)

Debates about the appropriate age at which a woman should become a mother are not new, but it is only in recent decades that, in Britain at least, teenage pregnancy has become labelled alongside cardiovascular disease, cancer and mental health as a major public health problem.1 In this paper we will argue that teenage pregnancy should not be conceptualized as a public health problem and suggest that this label is rather a reflection of what is considered to be—in this time and place—socially, culturally and economically acceptable.

The management of reproduction and childbirth has, in most countries and most cultures, been the province of women, but the rise of western biomedicine in the 18th century and its consolidation in the 19th led to the medicalization of pregnancy.2 This process was important not only in terms of shifting gender roles in medical care, but because it signalled a shift of power relations by which women's bodies and the reproductive process came to be seen as legitimate subjects for social control. This is exemplified in the development of public health policies during the 1990s, in Britain and the US, which have included teenage pregnancy as a national public health problem requiring targeted interventions.3ndash;,6 The concern of both countries relates to their rates of teenage pregnancy being higher than those in other developed countries.5,,6 However, the idea that teenage pregnancy constitutes a health problem is expressed in policy documents in many developed countries, regardless of whether they have a relatively high rate. For example, the Nordic Resolution on Adolescent Sexual Health Rights counts as a measure of public health success the fact that ‘the number of teenage pregnancies in Nordic countries are among the lowest in the world'.7

A crucial question relates to whether the adverse outcomes experienced by (some) mothers and children of teenage pregnancies are causally related to the age of the mother, or whether there are other factors which lead to the adverse outcomes experienced by teenage mothers and their children. Several studies have found that teenage pregnancy is associated with adverse outcomes for both mother and baby. These include low birthweight, prematurity, increased perinatal and infant mortality and poorer long-term cognitive development and educational achievement for both mother and child.8,,9 However, studies which have aimed to address the underlying causes of these adverse outcomes—by controlling for additional factors—have produced conflicting results. Some suggest that adverse outcomes remain even after controlling for maternal socioeconomic position and other confounding factors,8 some find that age has no effect,10–,12 whereas other studies report that once maternal socioeconomic position and smoking are taken into account young age is actually associated with better outcomes.13–,16

These contradictory findings probably reflect the small size of some studies, residual confounding, and the difficulty of separating effects that may be related to maternal age from effects that are appropriately regarded as confounding. For example, poor parenting skills may reflect the ignorance of young age but may also occur at any age among women who have restricted access to information and education. Larger studies and those employing methods specifically designed to adequately control for confounding factors (for example using sibling comparisons)17 suggest that young age is not an important determinant of pregnancy outcome or of the future health of the mother.10,,11 A recent systematic review of the medical consequences of teenage pregnancy concluded that ‘Critical appraisal suggested that increased risks of these outcomes [anaemia, pregnancy-induced hypertension, low birthweight, prematurity, intra-uterine growth retardation and neonatal mortality] were predominantly caused by the social, economic, and behavioural factors that predispose some young women to pregnancy.’18 Moreover, Cunnington asserts from this review that most teenage pregnancies are low risk—a point which is omitted from much research and from policy documents and statements.

In addition, and this is perhaps more the case than with other public health issues, it is problematic to transpose the findings of studies across different populations (or indeed different times). For example, black American teenage mothers are no less likely to breastfeed than are older mothers, whereas fewer white teenage mothers breastfeed;17 in one study low birthweight was found to be associated with teenage pregnancy amongst white but not black mothers.13 Good pregnancy outcomes have been found amongst teenage mothers (age 15–19 years) from an ultraorthodox Jewish community living in Jerusalem amongst whom marriage and pregnancy at a young age is encouraged and the women strongly supported within the community.19 Attitudes towards young mothers (and towards lone mothers, these groups often overlapping) shift in relation to prevailing moral values, and also to some extent reflect economic conditions.20,,21 The experiences of teenage mothers may, to an extent, be a sign of the prevailing values of health care professionals and society more generally.22 Hence poor outcomes in one population, even with adequate control for confounding factors, may reflect the attitudes of that particular society towards teenage pregnancy and motherhood. It has been suggested that the findings of poor perinatal outcomes amongst teenage mothers in one study conducted in Utah, despite control for a range of socioeconomic factors,8 may be explained by the very low prevalence of teenage pregnancy in Utah: ‘Thus being a teenage mother in Utah is unusual, even under optimal circumstances.’23

It has been suggested that a large proportion of teenage pregnancies are unintended and that many may be the result of abuse.6 But surely unintended pregnancy or pregnancy that is the result of abuse is something that should concern health professionals regardless of the age of the mother? In the US it is estimated that one-third of all pregnancies that result in live births are unintended.24 This is clearly not something that affects only teenage mothers and whether ‘unintended’ pregnancy is detrimental to either baby or mother has not been established.

It is important to consider whether labelling teenage pregnancy as a public health problem affords any benefit to mothers or children. What public health impact would we achieve ‘… if we could successfully intervene and change a woman's age at first birth and nothing else about her up to that point‘?25

In the developed world it is increasingly common for women to delay their first birth until they are in their thirties—indeed the mean age of first birth for married women in England and Wales was 29.3 in 1999.26 Across Western Europe the age of first-time mothers is at an all time high, which demographers attribute to social and economic factors such as female and male wages and career planning on the part of women.27 This trend is despite the increased risk of chromosomal abnormalities and complications of pregnancy in the 30+ age group.28 Furthermore, it is not often recognized that maternal mortality increases exponentially with mother's age.29 Women having babies in their thirties and forties are not labelled a ‘public health problem’, and neither are women who receive (or more usually, can pay for) infertility treatment, even though their babies have an increased risk of perinatal death.30 The ‘risks’ that are seen as pertinent vary with the age of the mother—any health risks to older women may be disregarded by public policy makers as older mothers are more likely to be educated, economically self-reliant and from a higher socioeconomic class. Interestingly, it has been argued that for older women the poorer medical outcomes associated with older maternal age may be disregarded because of the better social outcomes for children of older women.31

There is no convincing evidence that teenage pregnancy is a public health problem and it is difficult to identify a biologically plausible reason for adverse outcomes of young maternal age, as Cunnington says: ‘It makes little biological sense for young women to be able to reproduce at an age that puts their children at risk.’18 For policy makers the labelling of teenage pregnancy as a public health problem reflects social, cultural and economic imperatives. Researchers and health practitioners should think more carefully about why something is labelled a public health problem, together with the social and moral context in which it occurs and in which they practice.

British Prime Minister Tony Blair's preface to the Social Exclusion Unit's report on teenage pregnancy5 indicates the strength of negative feelings:

While the rate of teenage pregnancies has remained high here, throughout most of the rest of Western Europe it fell rapidly. As a country, we can’t afford to continue to ignore this shameful record.
We do not agree that teenage pregnancy is shameful, nor dowe believe that teenage pregnancy is (or is best conceptualized as) a public health problem; however, we do believe that the accumulative effect of social and economic exclusion on the health of mothers and their babies, whatever their age, is.

জার্নাল্টার লিঙ্ক ( Click This Link )

এমন কি টিন(১৩-১৯) প্রেগনেনসির ভেতরেও ১৫ বছর প্ররযন্ত মায়েদের মেডিক্যাললি একভাবে দেখা হয় আর ১৬ বা এর উপরে যাদের বয়স তাদের আরেক ভাবে দেখা হয়।

আশা করি না যে আপনি এই আলোচনা গুলোর মর্ম বুঝবেন। বরং নতুন কোন গালি আশা করছি। তবুয় অনুরোধ মেডিসিন নিয়ে আর লিখবেন না।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হে মহাজ্ঞানী ডাক্তার সাব, আপনের জন্য একটা পোস্ট রচনা করিয়াছি!

২৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: লেখাটা মাসুদ রানা নামের একজনের. ভাবলাম হয়তো সবার কাজে লাগতে পারে. তাই দেয়া.. [এই ব্যাপারে আমার জ্ঞান প্রায় শূন্যের কোটায়]
আমি শতোভাগ সেক্যুলার বলে, ধর্মবাদ ও নাস্তিক্যাবাদের সাথে আমার চিন্তার মৌলিক বিরোধ বোধ করি। উগ্র ধর্মবাদ ও উগ্র নাস্তিক্যবাদকে আমি রীতিমতো বুদ্ধিবৃত্তিক উপদ্রব মনে করি, কারণ উভয়ই তাদের বিপরীত চিন্তার প্রতি অত্যন্ত অসহিষ্ণু ও স্বৈরতান্ত্রিক।

মুসলিম পটভূমির বাঙালী নাস্তিকদের মধ্যে যাঁরা ধর্মের অতিপ্রাকৃতিক দিকে দৃকপাত না করে বরং প্রাকৃতিক দিকগুলোর সমালোচনা বেশি করেন, তাঁদের কাছে একটি 'হট টপিক' বিষয় হচ্ছে নবী মুহাম্মদের সাথে আবু বকর পুত্রী আয়েশার বিয়ে। বলা হয়ে থাকে, আয়েশা নবী মুহাম্মদের বধু হন ৬ বছর এবং শয্যাসঙ্গিনী ৯ বছর বয়সে।

নাস্তিকেরা এমনিতে কুরআন ও হাদিস বিশ্বাস করেন না। সংজ্ঞানুসারে, না-করারই কথা। কিন্তু নবী মুহাম্মদকে 'পিডোফাইল' বা শিশুযৌনাচারী হিসেবে প্রমাণ করার জন্যে তাঁরা একটি হাদিস বিশ্বাস করেন। আর সেটি হচ্ছে, Sahih Bukhari volume 5, book 58, number 234, যেখানে আয়েশার বিয়ের বয়স সম্পর্কে স্বয়ং তাঁকেই রেফার করা হয়েছে।

নাস্তিকেরা যদি আস্তিক মোল্লাদের মতো তাঁদের বিশ্বাসের পক্ষে হাদিস রেফার না করে অন্য কিছু রেফার করতে পারতেন, তাহলে সেটি তাঁদের অবস্থানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হতো। এই যে না পারা, এ হচ্ছে নাস্তিকদের মধ্যে একই সাথে স্ববিরোধিতা ও সুবিধাবাদিতা।

আমি যদি মনে করি কুরআন-হাদিস অসত্য ও অনির্ভরযোগ্য, তাহলে সেই 'অসত্য' থেকে একটি বিবৃতিকে 'সত্য' বলে নিজের পক্ষে ব্যবহার করবো না। আমি বরং অসত্যের বিবৃতির মধ্যে দ্বন্দ্ব নির্দেশ করেই তাকে অসত্য প্রমাণ করবো।

তিন বছর আগে ব্রিটেইনের প্রখ্যাত গবেষক ও সাংবাদিক মিরিয়াম ফ্রাসোঁয়া-শেরাহ দৈনিক গার্ডিয়ানে ''দ্যা ট্রুথ এ্যাবাউট মুহাম্মদ এ্যাণ্ড আয়েশা" শিরোনামে একটি মন্তব্য প্রতিবেদনে তিনি বলেছেন, আয়েশার বিয়ের বয়স নিয়ে ইসলামের পণ্ডিতদের মধ্যে হাদিসের নির্ভুলতা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। এতে তিনি দাবী করেছেন, মুহাম্মদের সাথে বিয়ের কালে আয়েশার বয়স হতে পারে ৯ থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত। তাঁর ভাষায়ঃ

"In addtion, some modern Muslim scholars have more recently cast doubt on the veracity of the saying, or hadith, used to assert Aisha's young age. In Islam, the hadith literature (sayings of the prophet) is considered secondary to the Qur'an. While the Qur'an is considered to be the verbatim word of God, the hadiths were transmitted over time through a rigorous but not infallible methodology. Taking all known accounts and records of Aisha's age at marriage, estimates of her age range from nine to 19."

অর্থাৎ, "উপরন্তু, আয়েশের কচি বয়স দাবী করা ভাষ্য বা হাদিসের নির্ভুলতা বিষয়ে অতি সম্প্রতি কতিপয় মুসলিম পণ্ডিত সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। ইসলামে হাদিস সাহিত্যকে (পয়গম্বরের কথন) কুরআনের পরে দ্বিতীয়স্থান দেওয়া হয়। কুরআনকে যেখানে ঈশ্বরের অকৃত্রিম শব্দ হিসেবে বিবেচিত, হাদিস সেখানে যুগযুগ ধরে কঠোর হলে ভ্রমসম্ভব পদ্ধতিতে সঞ্চালিত হয়ে এসছে। বিয়ের কালে আয়েশার বয়স নিয়ে জ্ঞাত সকল রেকর্ড ও বিবরণ বিবেচনায় আয়েশার আন্দাজিত হয় নয় থেকে ১৯।" [http://www.theguardian.com/commentisfree/belief/2012/sep/17/muhammad-aisha-truth]

মিরিয়াম ফ্রাসোঁয়া-শেরাহ যদি সেই সমস্ত রেকর্ড ও বিবরণের কথা তাঁর লেখায় উল্লেখ করেননি, কিন্তু "ডিসকাভারিং ইসলাম" নামের একটি অনলাইন প্রকাশনা একাধিক ঐতিহাসিক রেফারেন্স উল্লেখ করে দাবী করেছে, বিয়ের কালে আয়েশা অপ্রাপ্ত বয়স্কা ছিলেন না। সেখানে অনেকগুলো রেফারেন্সের মধ্যে একটি হলোঃ

"According to almost all the historians, Asma the elder sister of Aisha, was ten years older than Aisha. It is reported in Taqreeb al-Tehzeeb as well as in Ibn Kathir's Al-Bidayah wa al-Nihayah that Asma died in the 73rd year after migration of Muhammad when she was 100 years old. Now, obviously if Asma was 100 years old in the 73rd year after Migration to Medina, she should have been 27 or 28 years old at the time of migration. If Asma was 27 or 28 years old at the time of hijrah, Aisha should have been 17 or 18 years old at that time. Thus, if Aisha got married in year 1 AH or 2 AH (after Migration to Medina), she must have been between 18 to 20 years old at the time of her marriage."

অর্থাৎ, "প্রায় সকল ঐতিহাসিকের মতে, আয়েশার বড়ো বোন আসমা ছিলেন আয়েশার চেয়ে ১০ বছরের বড়ো। তাকরীব আল-তেহজীবে এবং বিন কাতিরের আল-বিদায়হ ওয়া আল-নিহায়াহতে বর্ণিত আছে যে, আসমা ১০০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন, যা ছিলো মুহাম্মদের (মদিনাতে) অভিবাসনের ৭৩তম বছর। এখন, স্পষ্ট প্রতীয়মান হচ্ছে (মুহাম্মদের) মদিনাতে অভিবাসনের ৭৩তম বছরে আসমার বয়স যদি ১০০ বছর হয়, তাহলে অভিবাসনের সময় তাঁর বয়স হয়ে থাকবে ২৭ বা ২৮ বছর। আসমা যদি ২৭ বা ২৮ বছর বয়স্কা হয়ে থাকেন হিজারাহ'র কালে, তাহলে আয়েশার বয়স হয়ে থাকবে ১৭ বা ১৮ বছর। সুতরাং, আয়েশা যদি ১ বা ২ হিজরিতে (মদিনাতে অভিবাসনের পর) বিয়ে করে থাকেন, তাহলে বিয়ে-কালে তঁর বয়স ১৮ থেকে ২০ বছর হতেই হবে।"

মুহাম্মদের সাথে আয়েশার যতো বয়সে বিয়ে হয়ে থাকুক না কেনো, সেটি যদি আমরা আজকের রীতি-নীতি ও মূল্যবোধের ভিত্তিতে করি, তাহলে তা একটি অবুদ্ধিবৃত্তিক প্রয়াস হবে বলে আমি মনে করি। তাই, মুহাম্মদের সাথে আয়েশার বিয়ের বয়সকে দেখতে হবে সে-যুগের মূল্যবোধ দিয়ে।

আমরা কীভাবে ১৪০০ বছর আগের মূল্যবোধ বুঝবো? সেই যুগের মূল্যবোধ বুঝতে যদি আমি এই যুগে 'ভ্যালু সার্ভে' করি, তাহলে সেটি কী 'ভ্যালিড' বা বৈধ হবে? অর্থাৎ, আজকের যুগের মানুষকে জিজ্ঞেস করি "৬ বছরের বালিকার সাথে ৫২ বছরের পুরুষের বিয়ে নৈতিক কিনা", তাহলে আমরা আজকের যুগের মূল্যবোধ পাবো। আমরা তা থেকে কোনো মতেই ১৪০০ বছর আগের মূল্যবোধ পাবো না।

আমাদের বুঝতে হবে, নবী মুহাম্মদের সাথে আয়েশার বিয়েটা সেই যুগের সু-মূল্যবোধের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ কিনা। আর, এটি বুঝতে গেলে আমাদের পরীক্ষা করতে হবে ঐ বিয়ে নিয়ে সমকালীন মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি কী ছিলো।

নবী মুহাম্মদের ইসলাম প্রচার কালেই তাঁর বিরুদ্ধে নানা সমালোচনা হয়েছে, কিন্তু আয়েশাকে বিয়ে করার সমালোচনা হয়নি। এর দ্বারা আমরা দু'টি বিষয় বুঝতে পারিঃ (১) আয়েশার বিয়ে অপ্রাপ্ত বয়সে হয়নি এবং (২) যে বয়সেই আয়েশার বিয়ে হয়ে থাকুক না কেনো, তা সমকালীন আরবের সম্ভ্রান্ত বংশীয়দের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের পরিপূরক ছিলো।

পিউবার্টি বা বয়ঃসন্ধিকালে মেয়েদের ঋতুস্রাব শুরু হলেই বিয়ের বয়স হয়েছে বলা ধরার রীতি শুধু যে ১৪০০ বছর আগে আরবে ছিলো, তা নয়। এই রীতি সারা বিশ্ব জুড়ে ছিলো এবং কোনো কোনো সমাজে এখনও আছে।

মেয়েদের পিউবার্টি শুরু হয় কোন বয়স থেকে? স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলে, এটি বিভিন্ন উপাদানের নির্ভর করে বলে সব মেয়েদের একই বয়সে পিউবার্টি শুরু হয় না। ২০০৯ সালে "ন্যাশন্যাল উইমেন্স হেলথ নেটওয়ার্ক"-এ প্রকাশিত একটি প্রবন্ধে ক্যাথলিন ও'গ্র্যাডি বলেছেনঃ

"“Normal” puberty onset can range from ages 8-13 and takes, on average, 1.5-6 years to complete."

অর্থাৎ, স্বাভাবিক বয়ঃসন্ধিকাল শুরু হতে পারে ৮-১৩ বছরের মধ্যে, যা গড়ে ১.৫-৬ বছরের মধ্যে সম্পূর্ণ হয়।

আয়েশার বিয়ে যদি ৬ বছরে হয়ে থাকে এবং ৯ বছরে তিনি মুহাম্মদের শয্যাসঙ্গিনী হয়ে থাকেন, তখন আমাদের এই তিন বছরের ফাঁকটুকু আয়েশার বয়ঃসন্ধি শুরু অপেক্ষা হিসেবে ধরে নিতে পারি। এ-ছাড়া তিন বছরের অপেক্ষার যুক্তিসঙ্গত অন্য কোনো কারণ থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ।

আমরা যদি বাঙালী সংস্কৃতি মেয়েদের বিয়ের বয়সের কথা বিবেচনা করি, তাহলে কী দেখি? আমি আজকের দিনের কথা বলছি না। ১৪০০ বছর আগের কথাও বলছি না। আজ থেকে প্রায় আশি বছর আগে কী ছিলো?

বাঙালী জাতির পূর্বখণ্ডের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান কতো বয়সের বালিকাকে বিয়ে করেছিলনে? হিসেবে দেখা যায় যে, শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র ১৮ বছর বয়সে ১৯৩৮ সালে তাঁর অর্ধেকেরও কম বয়স্কা ৮ বছরের বালিকা ফজিলাতুন্নেসাকে বিয়ে করেছিলেন। নাস্তিক বন্ধুগণ, এখনই ক্ষেপে যাবেন না। দয়াকরে নিচের হিসেব লক্ষ্য করুন।

শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম ১৯২০ সালে। তাঁর স্ত্রী ফজিলাতুন্নেসার জন্ম ১৯৩০ সালে। সুতরাং শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী ছিলেন তাঁর চেয়ে ১০ বছরে ছোটো। আমরা শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী পড়ে জানি যে, তিনি বিয়ে করেছেন ১৮ বছর বয়সে। তখন তাঁর স্ত্রী ফজিলাতুন্নেসার বয়স ছিলো মাত্র ৮ বছর।

শেখ মুজিবুর রহমান আরব বংশোদ্ভূত বলেও দাবী করা হয়। তো, আজ থেকে ৭৭ বছর আগে এর আরব বংশোদ্ভূত শেখ মুজিবুর রহমান যদি এই বাংলায় মাত্র ৮ বছর বয়সের বালিকা ফজিলাতুন্নেসাকে বিয়ে করতে পারেন, তাহলে ১৩৯৩ বছর আগে খোদ আরব দেশে মুহাম্মদের সাথে ৬ বা ৯ বছরের আয়েশার বিয়েটা কি অস্বাভাবিক? ইংল্যাণ্ডের কিং জনও মাত্র ১২ বছর বয়সের ইসাবেলাকে বিয়ে করেছিলেন মুহাম্মদ-আয়েশার বিয়ের ৫৭৮ বছর পর।

সুতরাং, কোনো ঘটনাকে তার স্থান ও সময় বিবেচনায় না এনে বিচার করা অবৈজ্ঞানিক। কারণ, বর্তমান কালের মূল্যবোধ দিয়ে অতীতের সামাজিক ঘটনার বিচার করলে তা বস্তুনিষ্ঠ না-হতে বাধ্য। সাধারণ যুক্তিতে আমরা বুঝতে পারি, নবী মুহাম্মদ যদি তাঁর সমাজের প্রতিষ্ঠিত মূল্যবোধের বাইরে শিশুযৌনাচারী হয়ে আয়েশাকে বিয়ে করতেন, তাহলে তিনি তাঁর সেই সময়ে সেই সমাজে শ্রদ্ধেয় হয়ে তাঁর জাতিকে নতুন ও মহৎ আত্মপরিচয়ে বলীয়ান করতে পারতেন না।

মুহাম্মদের গ্রেইটনেস বা মহত্ত্বকে যাঁরা বিরুদ্ধ-বিশ্বাসের কারণে নিন্দার কালিমায় বিকৃত করেন, তাঁরা আর যাই হোক, বস্তুনিষ্ঠ জ্ঞানের অনুসন্ধানী নন। প্রকৃত সেক্যুলার ও বিজ্ঞানমনষ্ক ব্যক্তি কখনই বস্তুনিষ্ঠ সত্যকে বিশ্বাসের ভিত্তিতে অস্বীকার করতে পারেন না।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই ভিড্যুটা দেখেন:

২৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

সাদিকনাফ বলেছেন: @তরিকুল ইসলা১২৩: ধন্যবাদ ভাই, খুব সুন্দর লিখেছেন। সপ্নে না এক্কেরে বাস্তবে উদাসী বানায়া দিছেন। উনি এখন গান গায়... আমারে উদাসী বানায়া গেলোরে মরার কোকিলে...। উনি বড় বড় আলেমদের ইচ্ছামতো গালাগাল করতে পারেন, কিন্তু ওনারে কিছু কইলেই মাইন্ড খায়া যান। উনি আবার নিজেরে আস্তিক বলেন। হতেও পারে! আস্তিকের সংগাতো অনেক রকমের হতে পারে। তবে কোরআন কিংবা সহিহ হাদিসের এর সমালোচনা (নাউযুবিল্লাহ) করলে কেউ মুসলমান থাকে না ফাসিক হয়ে যায় এটা নিশ্চিত। উনি এসেছেন সত্যিকার ইসলামের সন্ধান নিয়ে!! হাউ পাইন!!!

আর কিছু পায় না, ঘুরে ফিরে ঐ কয়েকটি স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে সবাই ফাল পারে...। একাধিক বিয়ে, কম বয়সে বিয়ে, হিজাব, দাসী ইত্যাদি। এসব বিষয়ে ইসলাম শুধুমাত্র অনুমোদন দিয়েছে, বাধ্যতো করেইনি বরং এটাও বলেনি যে এসব করলে বেশি সোয়াব হবে বা গোনাহ কম হবে। এসব বিষয় যদি সরাসরি হারাম করে দেয়া হতো তবে মারাত্নক বিশৃঙ্খলার সম্ভাবনা থাকতো। আল্লাহ তায়লা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে পুরোপুরি ওয়াকিবহাল। সে কারনে তিনি জানেন কি থাকা উচিত আর কি থাকা অনুচিত। কেউ এসব করলে তার উপর অধিক দায়িত্ব বাড়িয়ে দিছে। ওরা আর কিছু পায় না, অথচ কতবার এসব বিষয়ে বলা হয়েছে, ব্যাখা দেয়া হয়েছে, অকাট্য প্রমান দেয়া হয়েছে, তাও লাভ হয় না। সাধারনত যারা এসব পড়ি অনেক সময়ই ওনাদের দেয়া রেফারেন্স চেক করা যায় না। যা কিছু চেক করা হয় তাতেও দেখা যায় সত্যের সাথে মিথ্যার মিশ্রন, কিংবা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপব্যাখ্যা, অথবা ভিন্ন দুই আয়াত কে এক আয়াতে নিয়ে আসা, পূর্ণ আয়াতের অর্ধাংশ বা কিয়দাংশ উল্লেখ করা, অচেনা এমন কিছু জারনাল বা গবেষকের লিঙ্ক দেয়া যাদের নাম খুব কম মানুষই জানে। ওরা স্ব-ঘোষিত কিংবা পর-ঘোষিত নাস্তিক? কিন্তু অন্যধরমের অসংখ্য সীমাহীন অসামঞ্জস্যতা থাকলেও তাদের চোখে পড়েনা। আসলে তাদের নাম হউয়া উচিত ইসলাম বিদ্বেষী।

কথায় কথায় ওরা বলে, মুসলমানরা নাকি যুক্তি বাদ দিয়ে বেশি আবেগ দিয়ে চিন্তা করি! অবশ্যই আমরা আগে আমাদের বিশ্বাসকে প্রথমে রাখি। এজন্যই আমরা মুসলমান। কি আমার যুক্তিবাদি এসেছেন? এরকম অসংখ্য বিষয় ই আছে যেটা আমরা যুক্তির চেয়ে আবেগকে এবং বিশ্বাসকে বেশি প্রাধান্য দেই। দিতে হয়। দিতে ভালোবাসি। বিশ্বাসকে প্রাধান্য না দিলে যুক্তি আসবে না। আমরা কি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকে যুক্তি দিয়ে বিচার করি, নাকি আমাদের আবেগ দিয়ে বিচার করি? যুক্তি দিয়ে বিচার করলে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করা সম্ভব হতো না।

অন্য ধর্মগুলোত যেমন ধর্মীয় গুরু নির্ভর। নিম্নবর্ণের মানুষ ধর্মীয় গ্রন্থ হাত দিয়ে স্পর্শের অনুমতি পর্যন্ত যেখানে নেই, একমাত্র ইসলাম ধর্মই বলে প্রত্যেক নর-নারিকে কোরআন হাদীস পড়ার জন্য, শুধু উৎসাহিত করে না বরং আবশ্যিকভাবে ইলম অর্জন করতে বলে, যদি এই বানীগুলো কারো বানানো হতো তবে এটা সর্বসাধারনের উন্মুক্ত থাকতো না। ইসলামে বংশপরিচয়ের চেয়ে তাকওয়ার গুরুত্ব শত কোটি গুণ বেশী। হুজুররা (সমার্থক শব্দ হচ্ছে পাদ্রি, যাজক, ঠাকুর) শিশুকাম করলে দোষ ব্যাক্তির। কারোও ব্যাক্তিগত পদস্ফলনের দায় ধর্ম নেবে কেনো?

২৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: ৪ বছরের ব্লগিং লাইফে এই প্রথম সবগুলো মন্তব্য পড়লাম। মুদ্দাকির সাহেব ডাক্তার। কিন্তু তার অনেক কিছুই ফেইক। অবস এর বইয়ের যে রেফারেন্স দিসে সেটাও ফেইক। মুদ্দাকির সাহেব কোন মেডিকেল থেকে পাশ করেছেন এবং বর্তমানে কি করছেন একটু জানাবেন। অবস এর কোন বইয়ের রিস্কি প্রেগনেন্সির কথা ৩০ বছর বলা নাই। দ্বিতীয়তঃ বিয়ের বয়স- লোয়ার বা আপার লিমিট ঠিক করে দেওয়া অবস এর কাজ না। অবস এর কাছ গর্ভধারণের এনাটমিক্যাল, ফিজিক্যাল আর সেফটি নিয়ে কথা বলা। ৩৫ বছর রিস্কের মধ্যে পড়ে। কারণ বাচ্চার ডাউন সিন্ড্রোমসহ কিছু সমস্যা হতে পারে, মায়ের ক্ষেত্রে ফিজিক্যাল বিষয়টা ডিপেন্ড করে। আপনি হিসেব করে দেখবেন সবগুলো রিস্ক মিলিয়ে ৫০০ প্রেগনেন্সির মধ্যে ১ টা হবে ৩৫ এর কমের প্র্যাগনেন্সির তূলনায়। আপনি ওয়েস্টার্ন কান্ট্রির যে রেফারেন্স তূলছেন তাও ভূল। এইজ অফ মিনার্কির বয়স ১৩-১৬ বছরই আছে। আর সেটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১৪-১৬। রাসূলের যে কয়টা জীবিত সন্তান ছিল তার সবকয়টায় ছিল চল্লিশোর্ধ খাদিজার ঘরের। ওই যুগের ওই সময়ে ওটা রিস্ক হয়লোনা!!! রাসূল যা করছেন তাই সুন্নত। অতএব আপনি ৪০ বছরের বিধবা মহিলাকে বিয়ে করে একটা সুন্নত আদায় করুন। আর আপনাদের মতে একটা সুন্নত জিন্দা করা ৭০ টা শহীদের সমান সওয়াব। যা একটি সম্পূর্ণ জাল হাদিস। পরেন তো ইলিয়াসের ফাযায়েলে আমাল, যা শুধু কিছু গাল-গপ্পে ভরা, মুক্ত মন নিয়া কুরান- হাদিস পরে দেখুন। আজ আইএস যা করছে তার সবই সাহাবীরা করেছে এবং ইসলামী আদর্শ। যুদ্ধবন্দিদের গণহারে হত্যা করা, নারী বন্দিনীদের যৌন দাসী বানানো এটা ইসলামী ইতিহাসের বইয়েই পাবেন। এই মুহূর্তে মনে করতে পারছিনা আপনাকে আমি খাঁটি ইসলামী ত্রাণকর্তা লেখকের বইয়েই আছে। পরিশেষে ডা; মকছেদকে একটি সহীহ বুখারীর একটা হাদিস বলতে চাই," একবার রাসূল তার সাহাবীগণকে নিয়ে একটা মুশরিক গোত্র আক্রমনের ব্যাপারে আলোচনা করছিলেন। সভায় সিংহভাগের মতে সিদ্ধান্ত হল, রাতের বেলায় আক্রমণ করা হবে। বেশ কিছু মানবতাবাদী সাহাবী দাঁড়িয়ে বললেন, হে রাসূল আমরা যদি রাতের বেলায় আক্রমণ করি তাহলে অনেক মুশরিক নারী ও শিশু নিহত হবে। রাসূল এক মুহূর্ত ভেবে বললেন, মুশরিক নারী ও শিশুরাও মুশরিক যুদ্ধাদেরই অন্তর্ভূক্ত।" এখান থেকেই আইএসের নিষ্ঠুরতার রেফারেন্স ও অনুমতি পাওয়া যায়। ওহ বইটার নাম মনে পড়েছে, সৈয়দ আমীর আলীর লেখা গেইম অফ ইসলামিক থ্রোন। লেখককে অজস্র ধন্যবাদ আমরা ডাক্তার হিসেবে যেটা ব্লগে লিখতে পারিনি আপনি সেটা সুন্দর রেফারেন্স এবং যুক্তি দিয়ে লিখছেন। আর অনেক বিনোদনমূলক মন্তব্যেরজন্য পোস্টটা প্রিয়তে রাখছি। ডাঃ মুকছেদ যে চুল( উর্দূতে বাল) আপনি আজ ফেলছেন তা আমি বহুবছর আগেই ফেলে এসেছি। আর লেখক সাহেব ডাক্তারদের কসাই বলার আগে তরূন ডাক্তারদের প্রচন্ড হতাশা, ডেডিকেশন আর বাস্তবতা নিয়ে ভেবে বলবেন। ক্ষুদ্র কিছু খারাপ জনগোষ্ঠি সব প্রফেশনেই আছে। আর বাইরের ডাক্তারদের সম্পর্কেও জেনে নিয়েন। ভাল থাকবেন।

২৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
@মেশকাত মাহমুদ

প্রথমত, আমি এখনো পর্যন্ত কোন সরাসরি কোন বই এর রেফারেন্স দেই নাই(যারা ডাক্তার না তাদের মেডিক্যাল বইয়ের রেফারেন্স দেয়া হাস্যকর) তাই ফেইক হবার তো প্রশ্নই আসে না। আমার শেষ রেফারেন্সটা ছিল অক্সফোর্ড জার্নালের, কারন লেখক জার্নালের খুব বড়াই করেন। আর এই জার্নাল আসল না নকল এটা নিশ্চয়ই আপনি অথারাইজ করেন না।

দ্বিতীয়ত, আমি কবে বললাম, অবস বই বিয়ের বয়স নির্ধারন করবে? যাইহোক, D.C. dutta text book of obstetrics, 5th edition page 673-764 পড়েন। এই পাতা গুলোর কথা দত্ত সাহেবেরও না, এগুলো WHO এর নির্ধারিত কিছু কথা বা গাইড লাইন। risk approach to MCH care এর antenatal group এর প্রথম টাই হল Elderly primi( :) । কারন multi para দের ব্যাপার কিন্তু ভিন্ন। আশা করছি বিস্তারিত বইতে পড়ে নিবেন। আর ৩৫ এর পরে ডাউন এবং ৪০ এর পরে মিস ক্যারেইজ ও অন্যান্য জেনেটিক সমস্যা সবার জন্য কমন।

তৃতীয়ত, আমি কিন্তু বিয়ে করা যাবে না এমন কোন বয়সের কথাই বলি নাই। কারন বিয়ে করা যাবেনা বলে কিছু নাই। আমার কোনই সমস্যা নাই, ১৫ বছরের কোন ছেলে ৫০ বছরের কোন মহিলাকে বিয়ে করলে কিংবা ওপোজিট, যদি ইসলামিক রিতিতে হয়, তো। সোজা কথা হল বিয়ের যোগ্যরা বিয়ে করবে। তবে আমি ১৭ বছর উল্লেখ করা হাদিসটা মনে করিয়ে দিব। শুধু সেক্স আর রিপ্রোডাক্সানই বিয়ের উদ্দেশ্য না। সো আপনি যত পারেন সুন্নতকে জাগিয়ে তুলুন। স্বাগতম।

চতুর্থত, অনেক রকম ডাক্তারইতো আছে, সেক্রামে লাথি খাওয়া ডাক্তারেরও অভাব নাই। ডাক্তাররাতো চুরি আর ডাকাতি করতে পারে না। তবে একজন ডাক্তারের সবচেয়ে বড় চুরি নুন্যতম ব্যাসিক বইগুলোর সাধারন জ্ঞান না থাকা। ভবিষ্যতে সমালোচনা করতে আসলে, বই পড়ে, অন্তত মাস্ট রিড বইগুলো পড়ে জ্ঞান ঝালাই করে আসবেন।

ভালো থাকুন। আসসালামুয়ালাইকুম।

২৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০২

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: গুড +++++

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধইন্য ঈগলু

২৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:০৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: যেমন ইয়া বড় পোষ্ট ঠিক তেমনি বিশাল বিশাল সব কমেন্ট- এ তো দেখি এক হলু্স্থুল কান্ড বাঁধিয়ে ফেলছেন। =p~
পোষ্ট নিয়ে আমি আর কি কমু পরে কুরআন হাদিস ঘাইটা আপনাকে দুইডা বানী শুনিয়া যামুনে। :`>

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কমেন্ট পইড়া দেখেন, দেখবেন মাথা কেমনে ক্যাড়া দেয়!

৩০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

অসীমের সীমানা বলেছেন: হুম....। বুঝলাম। সবটাই পড়লাম। ধর্মকে আক্রমণ করে আপনি বেশ আনন্দ পেয়েছেন। আপাতত আনন্দেই থাকুন।
আপনার জন্য দোয়া থাকল।

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আক্রমন টা কোথায় দেখলেন বুঝলাম না। তবে আপনার জন্য আরও দুটো পোস্টের লিংক:

বাল্যবিবাহ-৩: ইসলামে এটা কি সুন্নত না শুধুই জায়েজ (অথবা স্বতঃস্ফূর্ত)?


বাল্যবিবাহ -১: ইসলামে কি সত্যি বাল্যবিবাহ জায়েজ? একটা উন্মুক্ত আলোচনা


এই দুইটা পোস্টের নীরিখে একটু আলোচনা করবেন। তাহলে আমরা আমজনতা যারা কিছু জানি না তারাও একটু আপনার কাছ থেকে কিছু জ্ঞান পাই!

৩১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৬

বিজন শররমা বলেছেন: লেখক বলেছেন: বর্বর, গোড়া মুসলমানদের অজ্ঞতা আমি উপভোগ করি।

"শুধু আপনি না, সারা পৃথিবীর মানুষই এটা বেশ উপভোগ করে । তাদের অন্ধ বিশ্বাস করে এএখন সবার জানা ।"

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাদের কান্ড কারখানা সবচেয়ে বেশী অবাক করে যে ইউরোপ গিয়া সবাই আশ্রয় চায়, অথচ সারা দুনিয়াতে ৫৭ টা মুসলমান দেশ আসে সেইখানে তারা আশ্রয় চায় না! আবার আশ্রয় পাওনের পর ঐ দেশের মাল পানি খাইয়া সেই দেশেই বোমা মারে!

এমুন হিপোক্রেট আছে বইলাই আজকা যেই শুনে এচলামের কথা.......বাকিটা আর কইলাম না!

৩২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

মাসূদ রানা বলেছেন: এতো খাটাখাটি করে এসব প্রমাণের কি দরকার ছিল মিয়া ...... ইসলামে বাল্যবিবাহ জায়েজ, এটা তো মুসলমানগণ অনেক আগে থেকেই অবগত :D

আর আপনের পোস্টের বিজ্ঞানমনস্ক অংশে যেসব রোগের কথা বলেছেন, সেগুলো মুলত জিনেটিক ডিসঅর্ডারের কারণে হয়ে থাকে। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন/ বিপজ্জনক হস্তমৈথুন এর জন্য দ্বায়ী,বাল্যবিবাহ ( স্বাভাবিক যৌনসম্পর্ক ) নয়।

গুগল সার্চ করে করে প্রলাপ না পেরে নিজের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা মেনে নিন । সুস্থ থাকুন । ধন্যবাদ ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আজ্ঞে ভাই জানতুম না! তাই নিজে আকামে লিখছি!

হ বাই, সবই জেনেটিক ডিসঅর্ডার। দুনিয়া ভইরা আপনেরাই কুনো গো+এষনা, সার্ভে ছাড়াই আবিস্কার করছেন জেনেটিক সমস্যা! ইউনিসেফ, ইউএনে সব গরু ছাগল গবেষক কাম করে!

৩৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪২

মাসূদ রানা বলেছেন: আমি ডাক্তার না, এমনকি ম্যাট্রিকে আমার বায়োলজী পর্যন্ত আছিলো না।কিন্তু আজ পর্যন্ত দেখলাম না কোনো ডাক্তার বৈজ্ঞানিক দৃস্টিকোন এবং এনাটমি দিক থেকে বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর দিক নিয়া লেখছে।

দুইডা লাইনেই নিজের জাত চিনাইয়া দিছেন মাইরি :D আমার পরিচিত বেশ কয়েকজন নামকরা মনোচিকিৎসক আছেন ( ঢাকায়,নিউইয়র্কে) । দরকার হইলে আওয়াজ দিয়েন :)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অয় বাই! বাল্যবিবাহ স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। দুনিয়ার সকল নামকরা ডাক্তার ঢাকা আর নিউইয়র্কে আছে, আর বাকী সব ধোড়! বলার কিছু নাই! অখন সমস্যা হইলে আপনেরে আওয়াজ দিমু কেন বুঝতেছি না ডাক্তাররে আওয়াজ না দিয়া? আপনের ব্যাবসা কি কমিশন খাওয়া?

৩৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৮

মাসূদ রানা বলেছেন: মাতৃমৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে আপনাদের অজ্ঞতা বিস্ময়কর ! আপাদত এইখানে একটু ঢু মারেন : Click This Link
কোথাও বাল্যবিবাহের কথা বলা নাই :)

আর আপনাদের দৃষ্টিতে বাল্যবিবাহের সংগা কি এক আল্লাহ পাকই ভালো জানেন । একেকজনের শারিরীক পরিপক্কতা একেক সময় আসতে পারে । সবার পরিপক্কতা ১৮ বছর বয়সেই আসবে, তার আগে আসতে পারবে না, এগুলো হাস্যকর চিন্তাধারা । আল্লাহ পাক আপনাদের মানসিক পরিপক্কতা দান করুন ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়িয়া ছ্যাচড়া মুয়াবিয়ার কথা মনে পইড়া গেলো। ছ্যাচড়া লেখা পড়া কিছু জানতো না কিন্তু সমানে হাদিস পয়দা করতো। তো একদিন তারে বাহরাইনের গভর্নর বানাইয়া পাঠায়। হালায় ঐখানে গিয়া লইলো ঘুষ। পরে খলিফা ডাইক্কা কয় টাকা পাইলা কই? হালায় উত্তর না দিয়া হাদিস চপকানো শুরু করলো। তখন খলিফা ওমর জায়গায় খাড়া কইরা চাবুক দিয়া পিঠের ছাল উঠাইয়া ফেলাইলো! তাও ছ্যাচড়াটার খাইসলত যায় নাই। পরে স হ্য করতে না পাইরা বিবি আয়েশা রাঃ ভরা মজলিসে তারে মিথ্যুক বইলা সম্বোধন করলো।

যাই হোউক মাইন্ড খাইয়েন না ভাইসু। আমি আপনাকে কিছু বলি নাই। আসলে আপনার কমেন্ট পইড়া ঐ ছ্যাচড়া মুনাফেকের কথা মনে পড়ছে মাত্র! যে তিন বছর নবী সাঃ সাথে খালি খাওনের টাইমে হাজিরা সাড়ে ৫ হাজার হাদিসের (৯৫% আহাদিস আর জঈফ) বাপ হইয়া যায়।

যাই হোক আপনার লিংকু পড়িয়া যেই বিশাল জ্ঞান অর্জিত হইলো মনে হইলো এই জ্ঞান লইয়া আমি কি করিবো। পরে চিন্তা করলাম কিছু করনের দরকার নাই, সিম্পলি টয়লেটে গিয়ে টাট্টি করে দেই!

যাই হোক লিংকে লেখা আছে: মাতৃ মৃত্যু দুই কারনে হয় একটা ডাইরেক্ট আরেকটা ইনডাইরেক্ট। ইনডাইরেক্ট পইড়া টাইম নস্ট করনের কুনো কাম নাই। তাই ডাইরেক্ট লইয়া থাকি। ডাইরেক্টে আছে:

obstetric complications of pregnancy: তো এইটা কি ইহা নিয়া আমি আপনার মতো বিদ্যার অসীম মিথেন মিশ্রিত সাগরে কিছু দান করিবো না। তয় কিছু লিংকু দেই, পুরাই খাস জার্নাল:
এইটা আফ্রিকার গরীব দেশ গুলাতে করা হইছে তাও আবার গাইনোকলজীর লুকজন। দেখেন তারা বাল্যবিবাহ নিয়া কি কি মিথ্যা বলতেছে। সব আপনার কথা অস্বীকার করতেছে। কেমনে কি? আপনের মতো ওহী প্রাপ্ত বড় বড় ডাক্তারগো রুমাল চাটক মানুষকে তারা এইভাবে অসম্মান করিতে কি পারে?

এইটা ফিনল্যান্ডে করা হইছে তাই এই অবসেক্ট্রিক সমস্যার ক্ষেত্রে। তারা বলিয়াছে: Teenagers faced increased risks of several obstetric complications, for example, anaemia (adjusted OR 1.8, 95% CI 1.6 to 2.1), proteinuria (1.8, 1.2 to 2.6), urinary tract infection (UTI; 2.9, 1.8 to 4.8), pyelonephritis (6.3, 3.8 to 10.4) and eclampsia (3.2, 1.4 to 7.3), the risks increasing with descending age for most outcomes. Elevated risks of pre-eclampsia (3.7, 1.5 to 9.0) and preterm delivery (2.5, 1.2 to 5.3) were also found among 13-year-olds to 15-year-olds. However, teenage mothers were more likely to have vaginal delivery (1.9, 1.7 to 2.0) without complications. Inadequate prenatal care among teenagers was a risk factor of eclampsia (12.6, 2.6 to 62.6), UTI (5.8, 1.7 to 19.7) and adverse neonatal outcomes.

কি বলিবো, সব আপনাদের মতো পেডোফাইল হুজুরদের বিরুদ্ধে সুগভীর ষড়যন্ত্র। ফিনল্যান্ড যেইখানে কুনো গরীব নাই, বেকার থাকলে আমেরিকার এক ইন্জ্ঞিনিয়ারের সমান সোশাল দেয়, সেই দেশে কিনা এই কন্ডিশন? পুরাই জালেম দেশ!

আর এই এনসিবিআই তো এক কাঠি সরেস, খালি বাল্যবিবাহ আর পেডোদের বিরুদ্ধে গো এষনা ছাপায়।


আরো এরা হাজার হাজার জার্নাল দিবার পারি যেইখানে এই যে অবসেক্ট্রিক সমস্যা এইটা কুটিকালে বিয়া দিলে তার কেমন প্রকোপ সেইটা আরও সুবিশাল করে বলা আছে। কিন্তু আপনারে আমি কেমনে দেই, আপনে হইলেন বিদ্যার খোয়াড়, গরু রাইখা শুয়োর মার!



the post-partum periods:

এই জার্নাল মতে, পুরাই কপি কইরা দেই। এরা আবার আমাগো মতো ওকিন্নী ফকিন্নী দেশ নিয়া গোএষনা করছে, আমেরিকা ইউরোপ নিয়া না, যেইখানে পুস্টি আর স্বাস্থ্যসেবার কুনো অভাব নাই।
Adolescent or teen pregnancy is also associated with adverse health outcomes for mothers and their children. There may be merit in exploring this area further.
আমি উপসংহারে যা বলছে সেইটা কপি করছি। আপনে পারলে পুরাটা পইড়েন।

এই লিংকে আছে যে Because a considerable difference exists between a 12- or 13-year-old
girl, and a young woman of say 19, authors sometimes distinguish between adolescents aged 15–19
years, and younger adolescents aged 10–14 years.

বাকিটা জার্নাল থিকা পইড়া লন ১০০০ কতগুলান মিসক্যারেজ, এবরশোন হয় এই কারনে।

আর এইটা আফ্রিকা সাব সাহারার ওপর করছে যাগো অর্থনীতি আমাগো মতো হইলেও আপনে এইডা জানেন কালুগো গায়ে কি জোর। সেই জোর নিয়াও কি অবস্থা!


অখন তারপরো আপনে পেডো হইতে চাইলে বলনের কিছু নাই। আসলে কি কমু, এইসব গাইনোকলজীর ডাক্তার গুলান সব নিমক হারাম। হুজুর পেডোদের বলে বাল্য বিয়া করতে কিন্তু গো এষনা করলে বাইর করে এইডা কি খারাপ!

সব ষড়যন্ত্র!

ভালো থেকো পেডো!

৩৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:১৮

মাসূদ রানা বলেছেন: হয় রে ভাই, হারা দুইন্যায় তুমি একলাই পড়ালেখা কইরা বিড়াট বড় _ ফালাইয়া দিছ ।

যাউকগা, নিচে খোচা দেও :
https://www.cia.gov/library/publications/the-world-factbook/rankorder/2223rank.html

মৌলবাদী পেডোফাইলের দেশ ইরানের অবস্থান তোমাগ পেয়ারে দেশ আম্রিকারও কেমনে কি !

উপরের লিংকের তথ্যাদি এইটাই প্রমাণ করে, যেইসব দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা যত অনুন্নত , তাদের মাতৃমৃত্যুর হার সমানুপাতিকভাবে বেশি । বাল্যবিবাহ কোন ইসু না।

ভালো থেকো সাইকো ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হে হরিয়া দে ভরিয়া!


কখনও কয় গাইনোকলজীর ডাক্তার কইছে কখনো কয় স্পাই এজেন্সি সিআইএ কইছে। বুঝলাম না টুকায় টাকায় কইথিকা আসে?

তাও যে ডাক্তারী লিংক দিলো সেইটা নিয়া কথা নাই, আর এমুন লিংক দিছে যেইখানে টেবিলের উপ্রে লেইখাই দিছে:

The Maternal mortality rate (MMR) is the annual number of female deaths per 100,000 live births from any cause related to or aggravated by pregnancy or its management (excluding accidental or incidental causes).


এমন পার্শিয়াল ডাটা লইয়া কি করিবো?

যেইখানে ডাইরেক্ট ডাটা দেখাইলো সেইখানে আর্মিগোর স্পাই এজেন্সির তাও আবার গৎবাধা যেইখানে আসলে স্পাইগো বুঝানো হইছে যে ঐদশে আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট আর তাগো চিকিৎসা ব্যাবস্থা আর সেই জাতি কতখানি ডেভেলাপ!

কই যাই এমুন আয়োডিনে ভোগা কি হনুরে হোদেল কুতকুতিয়ানসদের লইয়া?

তোপেডো মামা উপ্রের ডাক্তারী লিংক দিয়া যে এত বড় বড় বুলি কপচাইলা হেইডা নিয়া কিছু কও না? আর জীবনে কয়ডার লগে পেডো গীরি করছাও একটু হুনি। জানো তো বেশীর ভাগ পেডোর মাল আউট দ্রুত হয় বইলা তারা কচি বয়স খুজে খালি। রেফারেন্স লাগবো?

৩৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:১৯

মাসূদ রানা বলেছেন: view this link

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে কি মনে করেন লিংক চিপাইতে পারি না?

৩৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৪৭

মাসূদ রানা বলেছেন: সিআইএ কইলে সমস্যা - গাইনোকলজি কইলেও সমস্যা । খালি বাল তুমি আর তোমার WHO সহিহ মাল। এইরম আন্ধা বলদ মাল লইয়া এখন আমি কি করি !

http://healthandrights.ccnmtl.columbia.edu/reproductive_health/causes_maternal_mortality.html

এই লিংকে কোথায় চাইল্ড মেরেজকে কস হিসেবে দেখানো হইছে সেইটা বলেন । আপনের লিংক পড়ে কপচান ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হে হরিয়া দে ভরিয়া পার্ট ২!

কইলাম গাইনোকলজি যা কইলো তার উত্তর যা কইলাম হেইডা নিয়া কিছু কও তা না বুঝলা অন্য ডা। কাহিনী কি?

তারপর বাংলায় লিখলাম গাইনোলজির ডাক্তারগন যেসব শারীরিক কারন দেখাইছে আমি যে লিংকু দিছি সেসব শারিরীক কারন কেন হয় এবং কোন বয়সে বেশী হয় সেইটাই তো প্রমান করছে।

লিংকু চাপ না দিয়া না পইড়াই আইছো নাকি, পেডো মামা?

৩৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৪৭

মাসূদ রানা বলেছেন: view this link

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তো পেডো মামা আমারে দেখি তুমার পোস্টে ব্লক মারছো। কাহিনী কি?

যাই হোক লাস্ট পোস্টে যেই কমেন্ট করতে চাইছিলাম হেইডা এইখানেই কইরা দেই!আমারে ব্লক কইরা যদি রাইতের ঘুম ভালা হয় তাইলে তাই হোউক। হুদাই বিছানা নষ্ট করনের কি দরকার, কও?

আপনার লেখার টাইটেল হলো পহেলা বৈশাখ উদযাপন আদৌ কোন বাঙালি সংস্কৃতি ?

আপনি প্রথমে ইতিহাস উল্লেখ করলেন। তারপর শেষের প্যারা তে গিয়ে বললেন যে কৃষকরা এটা পালন করতে ভয় পেতো কেনো?

তারপর আলাপ করলেন পান্তা আর ইলিশ খাওয়া উচিত কি উচিত না?

আসলে আপনার পোস্ট কি উদ্দেশ্যে ছিলো?

৩৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:১৫

মাসূদ রানা বলেছেন: শারিরীক সমস্যাগুলা যেকোন বয়সেই হইতে পারে। সমস্যাগুলোর প্রধান কারণ অসতর্কতা ও সমসয়মত চিকিৎসা গ্রহণ না করা । এইখানে স্ট্যাটিস্টিকস কপচাইয়া লাভ নাই। প্রয়োজনীয় সতর্কতা বাড়ানো গেলে অল্প বয়সে বিবাহে সমস্যা নাই।

আর আপনাকে ব্লক করা হয়নি । আপনি চাইলে ওখানে কমেন্ট করতে পারেন । পোস্টটির উদ্দেশ্য পহেলা বৈশাখের ইতিহাস সম্পর্কে সহব্লগারদের সতর্ক করা ।

ভালো থাকুন । ধন্যবাদ ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পেডো মামু, মেজাজটা কিন্তু গরম করতেছো। আন্দাজে না পইড়া না বুইজ্জা কমেন্ট করা যে ভুদাইয়ের লক্ষন এইডা কি জানো না। আমার পেডো মামু হইয়া তো আমার ব্লগের নাম ডুবাইবা। ঐখানকার সব জার্নাল সিডিসির অনুমোদন লওয়া আর তুমি ভালো কইরাই জানো সিডিসি কারা চালায়। আর প্রত্যেকটা জার্নালে ইম্যাচিউর জেনিটাল সিস্টেমে প্রি নাটাল আর পোস্ট নাটালের কারনে এই সব হয় এইডা কি দেখো নাই? মাইনসে তো কইবো তুমি ইংলিশ না জানা অশিক্ষিত বলদ!


একটু পড়ো পেডো মামো।

তয় লিংকু দিয়া যে ফাসছো এইডা মুখ দিয়া না করলেও আমরা বুঝছি। তো পেডো মামো, তোমার পিই আর ইডি কি ঠিক হইছে?

৪০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫২

মাসূদ রানা বলেছেন: বটে ...... তুমি যে একটা আমভোদাই সে সম্পর্কে কোন আইডিয়া আছে পাগলা ?

আর প্রত্যেকটা জার্নালে ইম্যাচিউর জেনিটাল সিস্টেমে প্রি নাটাল আর পোস্ট নাটালের কারনে এই সব হয় এইডা কি দেখো নাই?

তোমার ধারণা আমি ৪ বছরের ইম্যাচিউরড বাচ্চা নিয়া তোমার সাথে গপ্প করছি ? তুমি আসসলেই একটি আমভোদাই ।

আল্লাহ পাক সবাইকে সহিহ বুঝ দান করুন ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হ তাই তো মনে করি। শরীর ডাঙ্গর হইছে কিন্তু মাথা বাড়ে নাই। ভূড়ি হাইরা গেছে, হাত দুইটা সুতা কৃমি। আর তাই হইছে ইডি আর পিই। আর এই জন্যই এখন হইছো পেডো মামা!

৪১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫১

মাসূদ রানা বলেছেন: শরীর ডাঙ্গর হইছে কিন্তু মাথা বাড়ে নাই। ভূড়ি হাইরা গেছে, হাত দুইটা সুতা কৃমি। আর তাই হইছে ইডি আর পিই।

তাই তো কই সমস্যা কুথায় :||
আল্লাহ পাক তোমারে দ্রুত আরোগ্য দান করুন B-))

যাইহোক, অনেক আলোচনা হইল, দুঃখ দিয়া থাকলে ক্ষমা কইরা দিও । ভালো থেকো পার্ভার্ট :)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হালার পেডোফাইল কয় আমারে পার্ভার্ট?

কই যাই?

জয় পেডোফাইল

৪২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮

গোধুলী রঙ বলেছেন: ইসলাম সমঝোতা ভিত্তিক পরিবার গঠন করতে উতসাহিত করে, কোরান থেকে কোন বিষয়ে একটা আয়াত দিয়ে ওই বিষয়টাকে পুরোপুরি দাড় করানো সম্ভব না। কেউ কোরানের একটা আয়াতের অনুমোদন মেনে বাল্যবিবাহ করলো, কিন্তু স্ত্রীর হক আদায় করলো না, আচ্ছা হক বলতে শুধু যদি ভরনপোষন নয়, অন্যান্য বিষয়ও ইনক্লুডেড স্ত্রীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হওয়া তো কোরানেরই দাবি,নয় কি? সে অনুসারে যদি কোন বান্দা ৮-৯ বছরের একটা বালিকাকে বিয়ে করেই ঠুসঠাস শুরু করে এবং স্ত্রীর জীবন সংশয়ের ভিতর ফেলে তবে তা কি কোরানের নির্দেশ মান্য করা হলো?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা ৯-১০ বছরর পিচকি বা ধরেন ১৩-১৪ বছরের পিচকি। ধরেন আঙ্গিনায় নতুন ঘর উঠবে, পারিবারিক ব্যাবসায় নতুন কিছু যোগ করবে অথবা এইবার ক্ষেত্রে ধানের চাষ করবে না গমের ইত্যাদি টাইপ গুরুত্বপূর্ন ডিসিশনে ১৬-১৭ বছরের পোলাপানের লগে কেউ পরামর্শ করে না। মনে করে পোলাপান কি বুঝবো। কিন্তু যখন বিয়ার কথা আসে তখন ৮-৯ বছরের পিচকারে ধইরা দেও বিয়া।

এখন কোরানে কখন বিয়া করতে বলতে বলছে এবং কখন লাগানির অনুমতি দিছে এই সম্পর্কিত যাবতীয় যত আয়াত আছে সব কিছু নিয়া আলোচনাএখানেই পাবেন, খালি আপনের ক্লিক করতে হবে। আবার হাদিসে অনুসারে এই বিয়া কি ফরজ না সুন্নত সেটা নিয়া যতরকম আলোচনা শর্তাবলী এবং কার্যাদেশ আছে সবকিছু নিয়া এমনকি কখন একটা মেয়েকে বিয়ে করে কখন লাগানির উপযুক্ত হবে সেটা নিয়াও বলা আছে এইখানে। এইখানে আলোচনা করা আছে, খালি একটা ক্লিক মারেন লেখার ওপর যদি সত্য জানার সৎসাহস থাকে।

আর বিজ্ঞানাসুরে (সাধারনত এইটা সেই বিজ্ঞান যেই বিজ্ঞানের কাছে আপনের ওসুখ বা ইডি বা পিই বা শরীর খারাপ হইলে যান, এখন আর পানিপড়া ঝাড়ফুঁকে আপনাদের মন ভরে না) বাল্যবিবাহের কারনে শরীরের ওপর সরাসরি কি খারাপ প্রভাব পড়ে তৎক্ষনাত সেটাও বলা আছে। এখন আপনে হয়তো বলতে পারেন দুয়েক একজনের হইলে সবার হবে এমুন কোনো কথা নাই। এইজন্য ডাটা দিছি। আর দুয়েকএজনেরও যদি খারাপ হয় তাইলে ঐ দুয়েকএকজন কি মানুষ না? আর যেহেতু ধরাই হয় ইহাই সত্য ধর্ম বাকি সব ভূয়া তাইলে এই দুয়েকএজনের হিসাব কি তারা জানতো না? তবে এই পোস্টে মানসিক সমস্যার কথা বলা হয় নাই। কারন পেডোফাইল হুজুররা সাইকোলজী বিশ্বাস করে না। তারা বিশ্বাস করে শুধু রুহ আত্মা! সাইকোলজী ডিপার্টম্যান্ট তারা নামাজ রোজা আর তাহাজ্জুদের কাছে বর্গা দিছে!

ভালা থাকুইন

৪৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪

বিজন শররমা বলেছেন: একটা ছোট জিনিস নিয়ে দেখুন কত কথা কাটাকাটি, তর্ক বিতর্ক, মুখ খারাপ । অথচ এসব কোন কিছুরই দরকার হয় না যদি আমরা একটা কথা বুঝতে পারি । আমরা যদি বুঝে নেই,
(০১) এই পৃথিবীর স্রষ্টা কখনও ভুল করতে পারেন না । (তিনি যদি কোন কথা বলে থাকেন, সেই অনেক আগে, এমনকি দুই আড়াই হাজার বছর আগে হলেও, তাহলেও তিনি যা একেবারে ঠিক তাইই বলবেন । হতে পারে ঐ সময়ের লোকেরা তা বুঝতে পারবে না । কিন্তু পরবতী কালে তা সঠিকই প্রমানিত হবেই )।
(০২) স্রষ্টা যদি কোন নিয়ম প্রনয়ন করে থাকেন তাহলে তা সকলের জন্য সমান ভাবে প্রযোজ্য হবে । (তা যদি কারো ক্ষেত্রে প্রয়োগযোগ্য, আর কারো ক্ষেত্রে প্রয়োগ যোগ্য না হয়, তা হলে বুঝে নিতে হবে, স্রষ্টা এমন বৈষম্যমূলক আইন প্রনয়ন করতেই পারেন না, এখানে অন্য ব্যাপার ঘটেছে । হতে পারে অন্য কেউ এমন আইন করে নিজে সুবিধা নিয়েছে এবং তারপর অন্যেরা যেন তার সুযোগ নিতে না পারে সে জন্য অন্যদের জন্য সেটির প্রয়োগ নিষিদ্ধ করেছে ।)

আমরা যদি উপরের দুইটি বিষয় বুঝে নেই তাহলে আর ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ থাকে না । আমার এক বন্ধুর কথা বলি । এই বন্ধুর ধর্মে একটি কারনে পালক পুত্রের তালাক দেয়া স্ত্রীকে বিবাহের বিধান আছে । কারণ স্বরূপ বলে বলা হয়েছে যে, পালক পুত্র আসলে রক্তের সম্পর্কে পুত্র নয় । আবার কারো জন্য এই বিধান প্রযোজ্য হলেও অন্যদের জন্য তা বারণ করা হয়েছে, যা বৈষমম মূলক । এই বন্ধুটি বলে, 'আমার চৌদ্দ গোষ্ঠীর ভাগ্য যে একথা যিনি বলেছেন (আসলে বলা হয়েছে তার মাধ্যমে স্রষ্টা বলেছেন) তার নিজের পুত্র ছিল না । থাকলে এমন বিধান হতে পারতো যে, 'নিজপুত্রের তালাক দেয়া স্ত্রীকে বিবাহের বিধান আছে' কারন 'সে রক্তের সম্পর্কিত আত্মীয় নয়', অথবা 'পবিত্র বংশের বিবাহিত মহিলাকে অন্য বংশের কেউ বিবাহ করতে পারবে না' । তারপর হয়তো বলা হতো, 'কিন্তু এই নিয়ম অন্যদের জন্য প্রযোজ্য হবে না', যদিও অন্যত্র বলা হয়েছে, সকল মানুষ সমান।

প্রশ্ন হতে পারে স্রষ্টা এমন ভূল বা বৈষম্যমূলক নিয়ম কেন করবেন বা করলেন । অনেক আগে থেকেই একদল মানুষ বুঝেছিল, স্রষ্টা তার প্রতিনিধি নির্বাচনে কোন ভুল করতে পারেন না । কিন্তু বিশেষ বিশেষ কাজ করে বসে আছে এমন কেউ যদি নিজেকে তার প্রতিনিধি হিসাবে দাবী করে, সেক্ষেত্রে তাকে সমর্থন করার জন্য বা তার বিভিন্ন কাজ সঠিক প্রমান করতে স্রষ্টা স্বতঃ প্রনোদিত হয়ে এ ধরনের আইন বা বিধান স্রষ্টা চালু করেছেন বলে দাবী করতে হবে ।

এই প্রশ্ন অনেক আগেই আরব ও তার পার্শবর্তী দেশের মানুষের মনে জেগেছিল । এই প্রশণের সঠিক জবাব খুজতে গিয়ে তাদের অনেকে তখন থেকেই হজরত আলী (রাঃ) কে তাদের নবী হিসেবে মেনে নিয়েছে, যাদের আমরা শিয়া হিসেবে জানি। তারা যে গ্রন্থ অনুসরন করে তা অন্যত্র পাওয়া যায় না । তবে হজরত আলী (রাঃ) কে নবী স্বীকার করে নেবার পর তাদের আপাতঃ বৈষম্যমূলক অনেক বিধান মানার বাধ্যবাধকতা আর থাকে না । নবী যখন হজরত আলী (রাঃ) তখন অন্য কে কোথায় কি উলটা পালটা কাজ করলো সেটাকে সঠিক প্রমান করার জন্য মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয় না ।
অনেক আগে থেকেই আরব দেশের অনেক মানুষ নতুন নবী স্বীকার করে নিয়েছেন । একটু চিন্তা করলেই এই নতুন নবী সৃষ্টির কারন বা প্রেক্ষাপটও বুঝতে পারা যায় ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: নিয়ম বানাবার ক্ষেত্রে স্রস্টার যে কনসেপ্ট সে ব্যাপারে আমিও একমত। তবে আরেকটা ব্যাপার হতে পারে যে আমাদের বুঝতেও ভুল হতে পারে বা ভুল বোঝানো হয়েছে। আমি অনেক কমেন্টেই বলি জঈফ বা আহাদীস। দুঃখ জনক হলেও সত্য পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে শরীয়া আইন যেসব হাদীসের ওপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত তার বেশীর ভাগই জঈফ মানে জাল অথবা বিতর্কিত হাদিস। খোলাফায়ে রাশেদিনের আমল গুলোতে দেখা যায় এসব সম্পর্কে বেশ ভালো বিধান ছিলো। যেমন ব্যাভিচারীর শাস্তি দেয়া হতোই না বলে জানি কারন কিছু কিছু বিচার আল্লা নিজের হাতে রেখেছেন। কিন্তু মানুষ অতি উৎসাহিত করে সে বিচার এবং তার প্রক্রিয়া লিটারেলি নিজের হাতে তুলে নেয়।

এখন আসি বাল্যবিবাহের ক্ষেত্রে, সত্য রূঢ় হলেও এটাই সত্য যে ইসলামে বাল্যবিবাহ নিয়ে কোনো বিধি নিষেধ নাই তবে যেহেতু নবিজী সাঃ তা করেছেন এবং এর পর তার খলিফারাও এই চর্চা জারী রেখেছিলেন। এখন বিভিন্ন মত পরে বোঝা গেলো যে যেহেতু নবিজী সাঃ এটা করেছেন সেহেতু বিয়ে যাদের ওপর ফরজ বা সুন্নত তারা এটি করতে পারেন। কিন্তু তাকে নবী সাঃ এর মতো যদি তা না হয় তাহলে খলিফা বা তাদের সমগোত্রীয় (চারিত্রিক গুনাবলীর দিক থেকে এবং দায়িত্ব নেয়ার সামর্থ্যের ওপর) লোক পেলেই কেবল যেনো করা হয়। এখন কথা হলো বর্তমান জামানায় তেমন লোক পাওয়া যাবে কিনা? এটা অনেকটা সন্তানের পিতার ওপর ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

কিন্তু তারপরও যদি এতটুকু সন্দেহ থাকে তাহলে সে বিয়ে ফতোয়া অনুসারে জায়েজ হবে না। তারপরো কথা থেকে যায়। সেটা হলো মেয়েটার শারীরিক সামর্থ্য এবং মন মানসিকতার ব্যাপার আছে। যেটা ঐ ৬ বা ৯ বছর বয়সে কখনোই ডেভেলপ হওয়া সম্ভব না।

এখন এসব বিতর্ক ইচ্ছে করলেই এড়ানো যেতো যদি সিস্টেমটা এসব কথা বলে রহিত করা যেতো। যখন পুরো দেশ এই সমস্যার কবলে দেশের ভবিষ্যত এবং তাদের খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান সবকিছুর নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ছে তারপরও এরা চালিয়ে গেছে এখনও চালাতে চায়।

তখন মনে হয় ধর্মের একটা লুপ হোল দিয়ে পুরোটাই এরা নিজেদেরস্বার্থে ব্যাব হার করতে চায়।

আর ধর্ম সঠিক না নির্ভুল সেটা আমার পক্ষে বিচার করা সম্ভব না কারন আমি ছোটবেলা থেকেই একটা ধর্মীয় বলয়ে বড় হয়েছি এবং আল্লাহর ওপর এখনো বিশ্বাসী।

আমার পোস্টের মূল উদ্দেশ্য এটাই ছিলো যে বাল্যবিবাহ চাইলে ইসলাম অনুসারেই রহিত করা যায়। কিন্তু সে বিষয়টা কেউ ধরতে পারেনি। এটাই দুঃখ জনক

আর শিয়াদের নবী হিসেবে মানার কারন হিসেবে যতদূর জানি এখানে ইসলাম নিয়ে কিছু পলিটিক্স করা হইছে নবিজী সাঃ মারা যাবার পরপরই। এটা ঐ রাজনীতির ফল। আমাদের খলিফারা এই রাজনীতি থেকে পুরো মুসলিম জাতীকে দূরে সরিয়ে রাখতে ব্যার্থ হয়েছিলেন বলেই আজ এমন শিয়া সুন্নী সংঘাত

৪৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৮

বিজন শররমা বলেছেন: বাংলা গান - আমি কেন তার (আ)কাজের দায় নেবো, আমার কি দায় পড়েছে ?
অথবা তার চেয়েও বড় কথা - কেন আমি বিধাতার গায়ে কলঙ্ক লেপন করবো, তিনি বৈষম্যমূলক কাজ করেছেন এমনটা মনে করে, যেখানে আমি জানি বিধাতা এমন কাজ করতেই পারেন না ?
- কেন ভুড়ি ভুড়ি মিথ্যা কথা বানাবো, যার মাধ্যমে বিধাতার গায়ে কলঙ্ক লেপন করা হয় ?
-আমি কার সন্মান রাখবো ? অবশ্যই স্রষ্টার । এর বাইরে কেউ যদি নিজেই নিজের সন্মান না রাখতে পারে আমি তার কি করতে পারি?

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইসলামের কনসেপ্ট হলো আগে আপনাকে ঈশ্বর এবং তার প্রেরিত নবী রাসুল আর প্রনীত ইসলামকে এক বাক্যে মেনে নিতে হবে। তারপর আপনি ইসলাম নিয়ে ব্যাবচ্ছেদ করতে পারেন।

তাই মুসলিম হিসেবে যখন এসব নিয়ে ব্যাবচ্ছেদ করতে হয় তখন স্বভাবতই সে অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়ে যায়। আপনি নাস্তিক হয়ে যদি ইসলাম বিচার করতে চান তাহলে অন্যান্য সাধারন নাস্তিকরা যা ভাবে আপনিও সেই ধারনায় পতিত হবেন।

আর কলঙ্ক দায় নিয়ে মুসলিমরা তোয়াক্কা করে না এটা এখনও সবার কাছে পরিস্কার হওয়া উচিত। আর মডারেট যারা সরাসরি পড়াশোনা না করেই ইসলামের এসব নিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলে তারা সুযোগের অভাবে আস্তিক। সুযোগ পেলে তারাও নাস্তিক হয়ে যাবে। আর যারা পড়াশোনা করেন তাদের কথা শুনলেই বুঝতে পারবেন তারাও এসব সমস্যার সমাধান ইসলামের মাধ্যমেই করতে চায়। আফসোস এসব লোকের সংখ্যা খুবই ন গন্য এবং জন গনের অজ্ঞতার কারনে এরা কখনোই সামনে আসতে পারে না বা আসার সাহস করে না।

ধন্যবাদ সুন্দর আলোচনার জন্য!

৪৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

মাসূদ রানা বলেছেন: বিজন শররমা, শিয়াদের সম্পর্কে আপনার ধারণা ভয়ংকর ত্রুটিপূর্ণ। আপনি বলেছেন -

এই প্রশণের সঠিক জবাব খুজতে গিয়ে তাদের অনেকে তখন থেকেই হজরত আলী (রাঃ) কে তাদের নবী হিসেবে মেনে নিয়েছে, যাদের আমরা শিয়া হিসেবে জানি। তারা যে গ্রন্থ অনুসরন করে তা অন্যত্র পাওয়া যায় না । তবে হজরত আলী (রাঃ) কে নবী স্বীকার করে নেবার পর তাদের আপাতঃ বৈষম্যমূলক অনেক বিধান মানার বাধ্যবাধকতা আর থাকে না । নবী যখন হজরত আলী (রাঃ) তখন অন্য কে কোথায় কি উলটা পালটা কাজ করলো সেটাকে সঠিক প্রমান করার জন্য মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয় না ।
অনেক আগে থেকেই আরব দেশের অনেক মানুষ নতুন নবী স্বীকার করে নিয়েছেন । একটু চিন্তা করলেই এই নতুন নবী সৃষ্টির কারন বা প্রেক্ষাপটও বুঝতে পারা যায় ।


"শিয়া সম্প্রদায় হজরত আলী (রা:) কে নবী হিসেবে গ্রহণ করেছেন", মারাত্মক ত্রুটিপূর্ণ কথাটি আপনি কোথায় পেয়েছেন ? যাই হোক, অল্প কথায় শিয়া ও সুন্নি সম্প্রদায় সম্পর্কে বলি যাতে আপনার বিভ্রান্তি দূর হয়ে যায় :

নবিজী(স) যখন মৃত্যুশয্যায়, তখন চাইলেও তিনি তাঁর উত্তরসুরী কে হবেন সে ব্যপারে কোন নির্দেশনা দিয়ে যেতে পারেন নি । (কেন পারেন নি সেটা আরেক দিন বলব ইনশাআল্লাহ যদি আপনার আগ্রহ থাকে।) পরবর্তীতে নবিজী (স) এর ইন্তেকালের পর চার জন সুযোগ্য নেতার (হজরত আবূ বকর (র), হজরত উমর (র), হজরত আলী (র), হজরত উসমান (র)) মধ্য থেকে মুসলিম জাহানের পরবর্তী নেতা কে হবেন সেটা নির্বাচন নিয়ে মুসলিমদের মধ্যে দ্বন্দ দেখা দেয়।

একটি দল দ্বাবি করেন,হজরত আবূ বকর (র:) মহানবী (স) এর সর্বাপেক্ষা প্রিয় সাহাবী ছিলেন এবং বয়োজৈষ্ঠ, সুতরাং তিনিই মুসলিম জাহানের নেতৃত্বের উত্তম দ্বাবিদার। একমত পোষণ করেছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স) এর দুই জামাতা হজরত উসমান (র) ও হজরত উমর(র)। এই গ্রুপটিই বর্তমানে সুন্নী সম্প্রদায় হিসেবে পরিচিত ।

আরেক দল দ্বাবি করেন, নবী রাসূলগন যেভাবে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাকের পক্ষ থেকে মনোনীত হন, নবিজী(স) এর পরবর্তী উত্তরসুরীরাও স্বয়ং আল্লাহ পাক কর্তৃক মনোনীত হবেন । তাছাড়া হজরত আলী(র) ছিলেন নবিজী(স) সর্বাপেক্ষা প্রিয় কন্যা হজরত ফাতিমা(রা:) র স্বামী। জামাতাদের মধ্যে নবিজী(স) ওনাকেই সর্বাপেক্ষা অধিক ভালোবাসতেন । সুতরাং তিনিই মুসলিম জাহানের পরবর্তী নেতা কিংবা খলিফা হবার ক্ষেত্রে অধিকতর যোগ্য । এই গ্রুপটিই বর্তমানে শিয়া সম্প্রদায় হিসেবে পরিচিত ।

বলে রাখা ভালো, উত্তরসূরী কিংবা খলিফা কিংবা নেতা মানে নবী/রাসূল নয় । নবী / রাসূল হচ্ছেন তাঁরা যারা স্বয়ং সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে উহী/বার্তা/ম্যাসেজ পেয়েছেন।

সুতরাং শিয়া সম্প্রদায় "প্রশ্নের" উত্তর খুঁজতে গিয়া নতুন নবী নির্বাচিত করেছিল, হজরত আলী (র) কে নবী বানিয়েছিল এগুলো নিঁখাদ কল্পকাহিনী । নবিজী(স) এর ইন্তেকালের পর পরবর্তী নেতা কে হবেন, সেটার দ্বন্দের ফসলই আজকের শিয়া সুন্নি বিভাজন ।

এইখানে বিস্তারিত পাবেন : view this link

ধন্যবাদ ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে পেডোফাইল মামা, কেমুন আছো? উপরের গুলা নিয়া বাতচিত করলাম না কারন ঐটা বিজন শর্মা কাউন্টার দিক।

কিন্তু আমার লাইন বোল্ড কইরা উইকি (আর ইউ কিডিং? একজন একাডেমিক টাইপের তর্কতে উইকির লিংক? মাদ্রাসার পোলাপান যারা একটু পড়ালেখা করছে তারাও তো উইকির লিংক দিবো না, দিবো দাউদ নাইলে তিরমিজীর হাদিস আউটলাইন, বুঝলাম না কইথ্থে পাশ দিছো পেডো মামা?) র লিংক দিয়া কি আমার লেখার সমর্থন করলা না ভুল নাকি জানো না যে নবিজী সাঃ এর ওফাতের পর কয়টা জানাজা, কুন খলিফার ক্ষমতার জন্য তাদের গোত্রের মধ্যে কেমুন ক্যাড়া ব্যাড়া? আর উইকি তো দেখি সাব হানী আর ভীরজীর রেফারেন্স দিয়া কথা কইছে। ঐগুলাতে ভয়ানক সব কথা লেখা। বই কেনা টেকা আছে? নাকি উইকি থিকা কিন্যা দিমু?

পেডো মামা, ভালো থাকো আর আরও আকাম কুকাম কইরা আমেরিকাতে উৎকৃষ্ট সাজা পাও!ইসস আমেরিকার লোকজন যদি তুমি কুন লেভেলের পেডো....উ হু আহা.....ব্রাজার্সের হোমো অরগীর ভিড্যু বানায় ফেলবো পাবলিক প্লেসে! জানো তো পেডোদের লাশ কুত্তা দিয়া খাওয়ানোর যোগ্য না! ব্লাডি হেল!

৪৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৩০

মাসূদ রানা বলেছেন: প্যান প্যান প্যান প্যান ......... একটু পড়ালেখা করছে তারাও তো উইকির লিংক দিবো না, দিবো দাউদ নাইলে তিরমিজীর হাদিস আউটলাইন, বুঝলাম না কইথ্থে পাশ দিছো পেডো মামা...... প্যান প্যান প্যান প্যান

বুখারী শরীফ, তিরমিজী শরীফ এসব হাদিস গ্রন্থসমুহ কোন ইতিহাস বই নারে পাগলা ....... নবিজী(স) এর হাদিসসমুহের সংগ্রহমাত্র। তাইলে নবিজী (স) এর ওফাতের পরবর্তী ঘটনাবলী হাদিসে আসিবে কেমতে ? এই তোমার কোরআন হাদিসের জ্ঞান পার্ভু মামা ! তোমাগ মত ডেগা কোরআন বিশারদগ অপপ্রচারের কারণেই বিজন শররমাগ আইজকা এই দূরাবস্থা ।

তা, তোমার বউ গেল কেমতে ? বহুবিবাহ ছাড়াও বউ অবমাননার আরো কৌশল আছে নিশ্চই ........

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে পেডো মামা? কেমুন আছো? খাউ আর ভিউ থুক্কি হাউ আর ইউ, পেডো মামা?

বইলা খুশী হইছো? উপ্রে দুইটা বইয়ের নাম দিছি, পড়ছাও? নাকি না পইড়াই বগল বাজাইতে বাজাইতে আইসা পড়ছো? আসনের আগে কুনো বাচ্চা কাচ্চার দিকে নজর দাও নাই তো?

৪৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৫১

মাসূদ রানা বলেছেন: যাই হোক, লাস্টের প্রশ্নে দু:খ দিয়া থাকলে ক্ষমা কইরা দিও । ভালো থেকো পার্ভু মামা । আপাদত আলবিদা।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার কুনো দুঃখ নাই রে পেডো! তোমাগো মতো পেডোর গালি শোনাও ছোয়াবের ব্যাপার!

ভালো থেকো পেডো!

৪৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৩৪

মাসূদ রানা বলেছেন: খুশি অখুশির ব্যপার নারে পার্ভু ...... যাহা সইত্য তাহাই বলিয়াছি ।

উইকিপিডিয়া ভালো না ? তাহলে "The Economist" থেকে একটা পিস :

What is the difference between Sunni and Shia Muslims?

ভালো থাকো পার্ভার্ট। আশ পাশে কুনজর টুনজর দিবা না ........ পোলাগ জায়গায় তাকানো হারাম।

আল্লাহ পাক সবাইকে হেদায়াত দান করুন ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ও খোদা, ইকোনোমিস্ট? পেডো ইসলামী শুয়োর দের হইছে কি? এরা কি ইসলামী স্কলারদের বই কি পড়ে না? আর আমারে আইছে শিয়া সুন্নী বুঝাইতে? একখান কুশ্চেন, আলীর বিরুদ্ধে যে বিদ্রোহ ঘোষনা করা হইছিলো তারা কারা? আর শিয়ার কনসেপ্ট ঠিক কখন থিকা চালু হইছে? এইটা কও? এই আল বালের লিংক দিয়ো না!

মাদ্রাসায় পড়ো নাই, দুই তিনটা শুনা হাদিস দিয়া আহে পেডোফাইল শিশুকামীর দল তর্ক করতে!

পড়া লেখা কর গিয়া পেডো শুয়োর!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৪৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আব্বে হোন পেডো, গুগল কইরা ইসলামী তর্ক হয় না। ইসলামী বই নিজের পকেট থিকা পইড়া তারপর তর্ক করতে আহো নাইলে ফুট!

৪৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫০

মাসূদ রানা বলেছেন: শুয়রের বাচ্চা মুখ খারাপ করছিস কেন ? ইসলামী স্কলারদের বই চোদাচ্ছিস, তা এইটা এড়ায় গেলি কেন : "তাইলে নবিজী (স) এর ওফাতের পরবর্তী ঘটনাবলী হাদিসে আসিবে কেমতে ? " উত্তর দে খানকি মাগি !

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পেডোফাইলকে শুয়োর বলছি, পেডোফাইলকে যে জন্ম দিছে যে মা পিতা, তাদের তো কোনো দোষ নাই। আমার এতটুকু সেন্স আছে কারো অপরাধের জন্য তাদের মা বাবা কে গালি দেই না। এটা কাপুরুষতা। এমনকি এই কাজটা করিনি গো. আ র মতো নিকৃস্ট লোকের পিতা মাতা কেও।

এ কেমন শিক্ষা, যে শিকায় অপরাধের জন্য অপরাধীর পিতা মাতা কে গালি দিতে হবে? কিন্তু দুঃখজনক বাংলাদেশে মাদ্রাসার শিক্ষক, ইসলামিক জঙ্গি, লীগ বিএনপির কুকুরদের মুখ থেকে মা বাবা কে গালি এমন তাদেরকে ধর্ষন করা মনোবাসনা ব্যাক্ত করে থাকে। হতে পারে তারা যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পেয়েছে সেখানেই এই গলিত আছে।

আর হে পেডো শুয়োর (তোমাকে শুয়োর বলছি তোমার পিতা মাতা বা বোনকে না কারন তারা তোমার মতো পেডোফাইল বা শিশুকামী না নিশ্চয়ই) হাদিস সংকলিত হয় নবিজী মারা যাওয়ার প্রায় ১০০ বৎসরের বেশি সময় পর। এর মধ্যে যারা সংকলক তাদের কে ইতিহাস নিয়েও কাজ করতে হয়। আমি তিরমিজী দাউদ বলছি কি ধরনের রেফারেন্স দেয়া যাবে সেই কন্টেস্টে.. আর তার আগের কমেন্টে বই এর নাম দিছি যেটা রেফারেন্স হিসেবে ব্যাবহ্রত হইছে। এখন কন্টেস্ট + উদাহরন = ইসলামী স্কলার বা ইতিহাসব্ত্তা। কেন ইকোনমিস্ট? পশ্চিমাদের এসব লেখাতে বরাবরই ম্যানিপুলেশন হয় আর ইকোনমিস্ট, ডেইলিমেইল এরা সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কারচুপি করে ঘটনা প্রবাহের ক্ষেত্রে যেটা আমরা ইসরাইল বা আমেরিকার যেকোনো সন্ত্রাসবাদ যুদ্ধের খবর বিশ্লেষনে দেখতে পাই। আর যেখানে ইসলামী স্কলার আর ইতিহাসবেত্তাদের এতো বই আছে যেগুলো বাংলাদেশের মাদ্রাসার পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত সেখানে কেন তুমি পেডোফাইল আসো ইকোনমিস্ট আর উইকি নিয়া(উইকি একটা গরুও এডিট করে দিতে পারে পরবর্তি সংশোধনী না আসা পর্যন্ত) আমার সেটাই বোধগম্য নয় হে অশিক্ষিত পেডো শুয়োর!

৫০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:১১

মাসূদ রানা বলেছেন: উপরের কমেন্টটা ডিলিট কইরা দিও উদাসী ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এটা থাকবে আর তোমার গালাগালি প্রমান হিসেবে থাকুক আমি সঠিক আর তোমার মতো পেডোফাইল ভুল



এটাই আমার বিজয়!

সুস্থ হও

৫১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫২

মাসূদ রানা বলেছেন: শিয়াদের হাদিস গ্রন্থ "আল-কাফি"র "ফাদাক" অংশ দ্রষ্টব্য । পইড়া পরে তর্ক করতে আইহ হালা পার্ভার্ট ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পেডো আমারে পার্ভার্ট কয়! কই যাই!

৫২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:৫২

আব্দুল্লাহ ইথার খান বলেছেন: জনাব লেখক, পুরো লেখা ও কমেন্ট পড়তে প্রায় ১/২ ঘন্টা গেল.অনেক বুঝলাম.... অবশ্যই ভালো লেখা কিন্তু ...

কিন্তু এইটা বুঝলাম না।
১* বাল্য বিবাহের জন্য ইসলামের কোন আইন কিভাবে দায়ী।
২* আর বাল্য বিবাহের জন্য কোরআনের ইদ্দতের বিষয়ের আয়াতের রেফারেন্স দিয়ে আপনি কি বুঝালেন। এই আয়াত বাল্য বিবাহের জন্য ?
আপনি ,সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব (মদীনায় অবতীর্ণ), আয়াত ৪ এর (অনুবাদে) বলেছেন,

এখন স্বভাবতই বোঝানো যাচ্ছে এটা মেয়েদের ব্যাপারে আর বোল্ড করা অংশটা হইলো ঐসব মেয়ে যাদের এখনও ঋতুচক্র শুরু হয় নাই তাদেরকে বিয়ে করাটা জায়েজ কিন্তু মিলনের ব্যাপারে একটু বাধা নিষেধ আছে। তার মানে কোরানে বাল্যবিবাহ জায়েজ ........

আগেই বলে নেই, ভাই বেয়াদবের মত উত্তর না দিয়ে যদি পারেন তাহলে ভদ্রলোকের মত এই অনুবাদ কোথায় আবিষ্কার করেছেন সেটা জানাতে পারেন। আর বেয়াদবি যদি আপনার সাইকোটিক সমস্যা হয় তাহলে ভিন্ন কথা।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাহ...কি সুন্দর খোমা!

আপনার জন্য এই পোস্ট! আশা করি আমি আপনার উত্তর দেবার জন্য যথাসাধ্য ক্যারান্চি করছি বৈকি!

বাল্যবিবাহ -১: ইসলামে কি সত্যি বাল্যবিবাহ জায়েজ? একটা উন্মুক্ত আলোচনা

বাল্যবিবাহ-৩: ইসলামে এটা কি সুন্নত না শুধুই জায়েজ (অথবা স্বতঃস্ফূর্ত)?

৫৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

হানিফঢাকা বলেছেন: কোরআনে কোথাও বাল্য বিবাহের কথা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনভাবেই বলা হয়নি। বরং এর বিপরীত ইঙ্গিত পাওয়া যায়। এই জিনিসটা আসছে হাদিস গ্রন্থ থেকে। বুখারির যে হাদিসটা এই ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় সেটা জাল হাদিস। এই হাদিসটা জাল হওয়া সত্বেও বুখারিতে আছে বলে এইটাকে নিয়ে কেউ কথা বলতে চায় না।

আপনি কোরআনের যে অনুবাদটা দিয়েছেন সেটাতে ভুল আছেঃ সেখানে আপনি যেটা বোল্ড করে দিয়েছেনঃ

"তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি,"

এর সঠিক অনুবাদ
"And those who have despaired of the menstruation among your women, if you doubt, then their waiting period (is) three months, and the ones who not menstruated. And those who (are) pregnant, their term until they deliver their burdens. And whoever fears Allah, He will make for him of his affair ease.

সন্দেহ হলে আপনি যে কোন ওয়ার্ড বাই ওয়ার্ড অনুবাদ দেখতে পারেন।

ঋতুচক্র শুরু হয় নাই আর ঋতুচক্র হয় না- দুইটা এক কথা না।
ধন্যবাদ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হে মহান হানিফ ঢাকা

ঋতুচক্র শুরু হয় নাই আর ঋতুচক্র হয় না- দুইটা এক কথা না।

এই বিষয়ে একটু আলোকপাত করেন। আমরাও মাইয়া মানুষের ঋতুচক্র নিয়া বিষদ জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত হই!

বাকি অনুবাদ নিয়া তখনই কথা হইবেক!

৫৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪২

ইহসান আকসার মাহমুদ বলেছেন: https://www.alislam.org/
http://www.ahmadiyyabangla.org/
সকল মুসলমানের কাছে অনুরোধ, শুধু একবার ঘুরে আসুন

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ড্যুড সিরিয়াসলি? আমি আহমদীয়াদের বিপক্ষে নই তার মানে এই নয় যে আপনাদের বিষয় জানি না অথবা আপনাদের ফাউল মাসিহার দাবী সম্পর্কে অবগত নই। মোট কথা আমি আপনাদের ন্যারেটিভে বিশ্বাস রাখি না।

তবে আমি আপনাদের মুভমেন্টে সমর্থন আছে এবং আপনাদের ওপর যেকোনো নির্যাতনের বিরুদ্ধে অবস্থান করি। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.