নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাটারিং!

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

বাইরের গরমের দহনে সব পুড়ে ছাই হবার উপক্রম। প্রকৃতির এমন বিমাতাসুলভ আচরনে সাধারন কাজ কর্ম করার জো নেই। অবশ্য বাইরে যাবার প্রয়োজন পড়ে না, চাকুরি খোজার ক্লেষ আর দৈনিক অফিসে যেতে আসতে জ্যামে ৬ ঘন্টা সেদ্ধ হবার চাইতে আউটসোর্সিং এর অনিশ্চিত পেশাটা এর থেকে ভালো। কিন্তু উটকো ঝামেলা শাহেদের কোনোদিন পিছু ছাড়েনি। ব্লগ আর ফেসবুকে ভিন্ন নামে লিখলেও ইদানিং তার কাছে মনে হচ্ছে সে কারো নজরে পড়ছে। কেউ বলছে নাস্তিকতার দিন ফুরিয়ে আসছে। সাদা কাফনের কিনে রাখতে বলছে আবার কেউ বলছে জঙ্গীদের রাস্তায় পিটিয়ে মারলেও সরকার কিছু বলবে না।

কথা হলো একজন মানুষ কিভাবে একাধারে ইসলামিক জঙ্গি আর নাস্তিক হতে পারে? শাহেদ হেসে ফেলে নিজেরি অজান্তে। সুমীর সাথে ব্রেক আপের পর তার মন মানষিকতা ভালো যাচ্ছে না। তার ওপর ফেসবুকের এসব উটকো ম্যাসেজে মন খারাপ হবার কথা। সিগারেট শেষ করে শুতে যাওয়া উচিত। তার আগে আইফোনে চেক করে নিলো ভিপিএন ঠিকমতো সেট করা আছে কিনা আর ল্যাপটপটা বন্ধ আছে কিনা।


সকাল বেলা ঘুম ভাঙ্গে ফোনের ভাইব্রেশনে। এক চোখ খুলে দেখে ফেসবুকে অচেনা নামে ম্যাসেজ রিকুয়েস্ট

: (মুরাদ টাকলা ভাষায়) একটা ফাউল লোক আপনি...একদম ফাউল লোক আবার আমাকে ফাউল বলে...

শাহেদের মেজাজ খিচে যায়....তড়াক করে উঠে বসে মেরুদ্ন্ড সটান করে নেমে গেলো ম্যাসেজিং যুদ্ধে, তার আগে তার আইডি চেক করলো। আইডি ডেক করে দেখে সব কিউট কিউট বাবু দের ছবি। নামটা উদ্ভট। এর দুটো কারন হতে পারে যার একটি হলো যদি মেয়ে হয়েই থাকে তাহলে চেহারা খুব বেশী সুবিধের না আরেকটা কারন হতে পারে ফেক আইডি। শাহেদের সম্পর্কে আরো জানতে চাচ্ছে।

: কোথায় ফাউল বললাম রে হিজড়া আইডি?
: ঐ..ইউ কোথায় থাকেন আমি যাকে মনে করছি সে দি আপনি হয়ে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে ছাড়বো না।
: যন্ত্রনা! ক্ষমা করো প্রভু, আমি আপনার রুমেই থাকি...কম্পু স্ক্রিনে। কিন্তু করলাম কি? আপনে কেঠা? হুদাই গাইল দিতাছেন কেন?
: আমি আড়ি আচ্ছা আমি সরি। প্লিজ বলেন আপনি কোথায় থাকেন আপনার নাম কি?
: গুষ্ঠি কিলাই সরির! আগে কন সাত সকালে আমারে গাইল দিলেন কেন?
: কেন? আমার গুষ্ঠি কি করেছে?
: মর জ্বালা, গালি দিলেন কেন? রাস্তা রাইখা খাঁদে যান কেন? বাংলা বুঝেন না? হিব্রু কমু? আদব কায়দা কি সব পাকিস্থানে পাঠাইছেন নাকি গঙ্গার জলে ভারতে ভাসাইছেন? গ্রামে কি আদব কায়দা শিখায় না?
: সরি ইয়ার সরি বললে কেউ তাকে মাফ করে দিতে হয় এইটাই ভদ্র লোকের ধর্ম।
: ও আইচ্ছা ২ টাকার বিলাতীর ১০ টাকার ভেউ। কই থিকা পাশ করছোস?
: আচ্ছা মাফ করেন।
: মাফ কি গাছের আম যে ঝুলি মারবেন আর টুপটাপ কইরা পড়বো? বাবা মা কি অশিক্ষিত আছিলো? কিছু শিখায় নাই? গ্রামের সব লোক কি অশিক্ষিত চামার হয়? পারলে একটা ফটুক দেন দেখি আপনি কুন হানকার কুন শের শাহ! ফকিন্নী!
: ওহ প্লিজ আপনার এখনো বকা দেয়া হয় নাই। আপনি তো আমার চেয়েও ফকিন্নী।
: শালা ফাউল কইলা কেন? আমার কি মান সম্মান নাই? আমার মান সম্মান কি গাছের মূলা পাইছো যে নিজের মনে কইরা কাইট্টা তরকারী বানাইয়া খাইবা আর ভরা মজলিসে পাদ মারবা?
: আর বকেন না আমার খুব খারাপ লাগছে ওহ আল্লাহ
: আগে গালি দিলা কেন সেইটার উত্তর দেও। গালি দেওনের সময় হুশ আছিলো না? আর বাপের পোলা হইয়া থাকলে ছবি আর রিয়েল আইডি দেও।
: এটা আমার রিয়েল আইডি, বিলিভ মি, আগে ছবি দেয়া ছিলো ডিলিট করে দিছি।
: তাইলে ইনবক্সে ফটুক দেও আর রিয়েল নাম বলো নাইলে ফুটো। ফুটো মানে বুঝো? পটকারে দাম কইড়া থাপরা মারলে যেমনে ফুটে ওমনে! আর যেই ফকিন্নী চেনে জানে না এমন কাউরে প্রথমেই গালি দেয় তার সাথে কেমনে আমি ভদ্র ভাবে কথা বলবো!কুত্তার সাথে কুত্তার ব্যাব হার।ইউ আর্নড ইট। চল ফুটলে!
: আমার নাম নায়লা আমি সত্যি বলছি আমার মনে হয় বিলিভ করবেন আমি সত্যি বলছি আমার ডাক নাম আড়ি
: কস কি মুমিন! তাড়াতাড়ি ফটুক মারো, দেখি কুন জায়গার কুন নায়লা নাঈম দুনিয়ার এতো লোক থাকতে আমারে গালি দিলো। দেশ ভরিয়া গেলো হরিদাস পালে।
: নট নায়লা জাস্ট নায়লা আড়ি
: আড়ি না মাড়ি সেইটা দিয়া কি করুম? ফুটবল খেলুম না কাবাডী? আগে ফটুক পরে কথা, নাইলে বিশ্বাস করনের প্রশ্নই আসে না।
: আপনি এমন করছেন কেন একটা ফাউল বলার জন্য সরি বললাম তো।
:ফাউল কইলা কেন? নিজের বাপরে একটা ফাউল কইতা, দেখতা বন চটকানা নগদে। আনকালচারড, আনসোশ্যাল শীট।
: আচ্ছা সরি।
: আগে ছবি নাইলে ফোট। ফুট মানে আবার কমু? একটা ককটেল লন, তারপর ঐটা আছাড়া মাইরা দেখেন।
:ও আপনি কোথায় থাকেন?
: আমি কই থাকি এইটা দিয়া কি করবেন? আপনে তো মিয়া আলকালচারড আনসোশ্যাল ইলিটারেট শীট। আগে কার্টেসী শিক্ষা অর্জন কইরা আসেন।
: ও ভাই আপনে যেটা ভালো মনে করেন বাই!
: বাই মানে? কুন জায়গার বাই, আমার গালি দিলি কেন বইলা যা নাইলে তরে জায়গায় খাইছি।
: আমি ভেবেছিলাম আপনি আমার খুব খুব কাছের একজন মানুষ ছিলেন তাই আমি ২টা বেশী কথা বলে দিয়েছি, মাফ করবেন প্লিজ
: রাস্তার ভিক্ষুক বা চোর চোট্টা বখাটে দেখলেই কি আপন মানুষ মনে হয়? আর ইউ গে? ফ্যাগোট? পারলে রাস্তায় কাউকে ফাউল বইলা দেখেন জায়গায় থাপড়াইয়া প্যান্ট নষ্ট করাইয়া দিবো। ছোটোকালে কি স্কুল কলেজে পড়ায় নাই? নাকি স্কুল কলেজের টাকা নিয়া কুকাম করছাও?
: মাইন্ড ইউর সেন্টেন্স ওকে আমি রাস্তার কোনো ভিখেরী না আসলে আপনার কাছ থেকে এরচে বেশী কিছু আশা করা যায় না আমি ভেবেছিলাম আপনি আমার শাহেদ ওকে।
: আব্বে নায়লা নাঈমের কপিকেট, ফাউল কইলা কেন? শাহেদ নামের সবাই কি তোমার কাছে মানুষ? আর আমি কুন এলাকার কুন গলিতে থাকি সবই তো প্রোফাইলে দেয়া আছে ঐখান থিকা পইড়া রাস্তা মাপেন। গালি দিয়া বলে মাইন্ড ইওর ল্যাংগুয়েজ! শালার পার্ভার্ট গে!
: আপনার ঠিকানা দেখে ভেবেছিলাম আপনার সেই শাহেদ হবে।
সরি "আমার" হবে
: ফটুক দেন নাইলে ফুটেন। যত্তসব অকিন্নী ফকিন্নী।
: যে আমার হ্যালো শুনলেও বুঝতো আমি কে সে কখনো এ ধরনের ব্যাবহার করবে না।
: তাইলে আবার ময়াসেজ দিতাছোস কেন? গেলি দিয়া কয় সরি। সরি তো সাপ্লাইয়ের পানি, যে ট্যাপ খুললেই পড়বো।
: আপনি আমার রিয়েল আইডিতে রিকুয়েস্ট পাঠিয়েছিলেন আর ওটা দিয়ে চ্যাট করতে পারবো না তাই ভাবলাম এই আইডি দইয়ে কথা বলি আর আপনি যে এমন ব্যাবহার করলেন ভাবতেও পারি নাই।
: রিয়েল আইডির নাম বলেন। রিকু উঠাইয়া ব্লক মারুম ন গদে। যে আমারে ফাউল বলে তার রিকু পাঠানোর আগে আমি মইরা গেলাম না কেন?
: আমাকে একটুও চিনতেছো নে শাহেদ?
: আরে ছবি দেও আগে। কাহিনী কি? একবার কও এইটা রিয়েল আইডি আরেকবার কও ঐ ডা রিয়েল আইডি? কই থিকা পাশকরছাও? একটা গল্পও বানাইতে পারো নাই।
: মাফ চাইলাম তো। ওকে দাড়াও তোমাকে একটা জিনিস দেই।
(কিছুক্ষন পর) +৮৮......৬২ এইটা ইওর নম্বর
কি হলো?
: না, এইটা শরীফুলের নম্বর। আমার নম্বরের লাস্টে ৮২ আরেকটার পর ৪৩।
: শরীফুল কি হয় আপনার?
: মরন আমার! ভাইবারে চেক করলাম, শরীফুল দেখায়, নম্বর বন্ধ। বাকীটা খুইজা লন। আর শুনেন, আমি অনেক ক্যাচালে আছি। আপনের জামাই কই গেছে কার কাছে গেছে হেইডা আমি জানি না চিনিনা। জ্বালায়েন না আর কাউরে না জিগাইয়াই ফাউল বইলেন না। বাই!
: ওহ। ওর নামও শাহেদ।
: একবার কন শাহেদ আরেকবার শরীফুল, কাহিনী কি? পাশ করছোস কই থিকা? একখান গল্পও বানাইতে পারে না।ভূগোল কবে থিকা বুঝানি শুরু করছাও?
: ও তাই না শাহেদ
: হ তাই। সাহস থাকলে নিজের ফটুক দেও নাইলে ফুটো নাইলা নাঈম ওকে?
: ওকে শাহেদ চাপাবাজ!


শাহেদের শরীরটা চাঙ্গা হয়েগেলো। সিগারেট ধরিয়ে বারান্দায় গিয়ে মনে হলো আহ! জীবনটা কি সুন্দর। এমন সময় হঠাৎ মনে পড়লো নায়লা নামে তো ওর স্কুলের এক বান্ধবী ছিলো। তাই না!

শাহেদের হাত থেকে হঠাৎ সিগারেট টা পড়ে গেলো!



ঠ্যাং লিখা:

এই পোস্টের কিছু বা সম্পুর্ন অংশ পুরাই বাস্তবতাবিবর্জিত। এর সাথে বাস্তবতার কোনো মিল নাই, যদি কেউ মিল খুইজা পান, তাইলে কোর্টে যান, মামলা করেন, আমার কিছু করনের নাই। এই পোস্টের কুনো অর্থও নাই। কেউ যদি অর্থ খুইজা পান, তাইলে ডিকশনারী বানান, বই লেখেন, কুন সমস্যা নাই। তয় কপিরাইটের মামলায় হারলে টাকা দিতে হইবো!

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১

বিজন রয় বলেছেন: পাটারিং মানে কি?

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি জানি এই কুশ্চেনটাই আপনে করবেন। তাই আপনের সহ আর যারা এই লেখা পড়বেন তাদের বিশেষ দ্রস্টব্য পোস্টের ঠ্যাং এ আর আপনার কমেন্টের উত্তরে দিয়া দিলাম:

এই পোস্টের কিছু বা সম্পুর্ন অংশ পুরাই বাস্তবতাবিবর্জিত। এর সাথে বাস্তবতার কোনো মিল নাই, যদি কেউ মিল খুইজা পান, তাইলে কোর্টে যান, মামলা করেন, আমার কিছু করনের নাই। এই পোস্টের কুনো অর্থও নাই। কেউ যদি অর্থ খুইজা পান, তাইলে ডিকশনারী বানান, বই লেখেন, কুন সমস্যা নাই। তয় কপিরাইটের মামলায় হারলে টাকা দিতে হইবো!

খুশী?

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

বিজন রয় বলেছেন: আমি জানি এই কুশ্চেনটাই আপনে করবেন।

আমিই যে এই কুশ্চেন করবাম এডা বুঝলেন ক্যামতে??

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটারে কয় অভিজ্ঞতা আর সিক্সথ সেন্স।

কুটিকালে আমার একটা গুন আছিলো, সেইটা হইলো বাটি চালান। আমি বাটি চালান দিতে পারতাম।

ধরেন বাটিতে কইরা কিছু খাইতেছি চামুচ দিয়া। যেই না খাওয়া শেষ ওমনি উঠানের বিলাইটারে মারতাম বাটি ফিক্কা! তো বাটির সাথে চামুচ যাইতো হারাইয়া। তখন আমি খেয়াল করতাম বাটির সাথে যে খাওন আছিলো ঐটা কুন বরাবর পড়তো। ঐ বরাবর অনুযায়ী খুজলেই চামচারে পাইয়া যাইতাম। তাই কুটিকালে বাটি হারাইয়া যাইতো মাগার চামুচ হারাইতো না!

বুঝছেন?

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯

বিজন রয় বলেছেন: আর আমি জানতে চেয়েছি পাটারিং মানে কি?

তার কি উত্তর করেছেন।

একথায় উত্তর করেন।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পাটারিং মানে জানতে হইলে এই পোস্ট পড়তে হইবো। না পারলে উত্তর দেওন বেসম্ভব!

এইটা অনেক গবেষনার ফল!

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

বিজন রয় বলেছেন: আমি কিন্তু পোস্ট এখনো পড়ি নাই।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাইলে ইউ উইল গেট নো অর্থ অব পাটারিং এর!

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

বিজন রয় বলেছেন: আমিও তাই ভেবেছিলাম যে, পোস্ট পড়লে অর্থ উদ্ধার করা যাবে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আবার জিগস!

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

পাকাচুল বলেছেন: লেখার ঠ্যাংটাই বেশি পছন্দ হইছে। আর কিছু বললাম না।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একজনের লেখার চুল আরেকজনের ঠ্যাং....

কাহিনী বুঝলাম না, ইদানিং পাঠক সমাজের হইছে কি? একজন লেচুজনতা লেখক হইবার চায় তার লেখনী নিয়া কেউ বাতচিত করবার চায় না কেন, কেন কেন (বাংলা সিনেমার মতো ভরা মাঠে ইকো হবে!)?

৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

বিজন রয় বলেছেন: আমার ওখানে যেয়ে তো একবারে মন্তব্যের চাষ করে এসেছেন।
তবে এখন না পরে উত্তর করবো।

আপনি এত রসালো লোক তা আগে জানতাম না।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে যে উর্বরা জমিতে যেই সার দিছেন, এমন সার আলা জমিতে মন্তব্য না করলে পেটের মধ্যে পচন ধরতে পারে!

তাই রস রাইখা পেটে রাইখা মন্তব্য বুইনা লাঙ্গল মাইরা দিছি!

পাকলে খবর দিয়েন!

৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

জেন রসি বলেছেন: কথা হলো একজন মানুষ কিভাবে একাধারে ইসলামিক জঙ্গি আর নাস্তিক হতে পারে?

উগ্র ধর্মান্ধর কাছে মডারেট মুসলমানও নাস্তিক, আবার উগ্র নাস্তিকের কাছে ভদ্র নাস্তিকও ইসলামিক জঙ্গি! ;) তাই সমীকরণ মিলালেই মিলিয়ে ফেলা যায়! কিন্তু এই ব্যাপারটা পড়ে মনে হইলো আপনার নিজেই এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হইছেন। কারন আপনার মধ্যে বিজ্ঞান দিয়া ধর্মকে ডিফাইন করার একটা ব্যাপার আছে( কিছু লেখা পড়ে বললাম) তাই মনে হয় দুই দিক দিয়াই আপনি মডারেট! :P

কাহিনী পইড়া মনে হইলো সব চরিত্র কাল্পনিক হইলেও অভিজ্ঞতা বাস্তব। যদিও শেষের টুইস্টটা ইহাকে এক কাল্পনিক চরিত্রের কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতার সার্থক গল্প হিসাবেই প্রমান করিল। :)

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাকে দুইটা ছবি দেই। কি উৎভট সব ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট! এরা মনে করে আমার ফ্রেন্ড রিকু এক্সেপ্ট করলে আমার সম্পর্কে অগাধ তথ্য পাবে!





তার ওপর কিছুদিন আগে একজন হঠাৎ এসে পাম পট্টি দিলো। সে আমাকে উপদেশ দিলো আমার ছবি গুলো সরাতে, আমি সরালাম। গতকাল একটা পোস্ট দিলাম হঠাৎ করে উল্টা পাল্টা কথা বলতে লাগলো। এর মাঝে একটা ম্যাসেজ পাঠিয়েছিলো যে মুদ্দাকীর নামেরব্লগার কে চিনি কিনা! যার সাথে আমার তর্ক হয়েছিলো বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত একটা পোস্টে। পরে দেখলাম যেই উদ্ভট নিক আমাকে সুনাম করে অনেক কিছু বলে গেলো সে তার বহু আগে আমার নামে পোস্টদিছে। যেখানে মোটামোটি গালির তুবড়ি কিন্তু সমস্যা হলো এই সব পেডোফাইল লোকেরা নিজেদের মধ্যে তর্কের লিপ্ত হলো এবং তারা নিজেরাও বুঝতে পারছে না আসলে বাল্যবিবাহ জায়েজ কিনা! যে বিষয়ের জন্য আমাকে গালি দিলো সেই বিষয় টা ইসলামে জায়েজ কিনা পেডোফাইলের দল সেটাও শিওর না সেটা জায়েজ কিনা! বড়ই হাস্যকর!
থেটারিং ব হু আগে থেকেই পাচ্ছি, বাসায় তো আগেই থ্রেট গেছে।
এরপর থেকে আমি পরিচিত ছাড়া খুব একটা লোকজনের সাথে চ্যাট করি না। উদাসী স্বপ্ন ফেসবুক আইডি ব্যাব হার করি ব্লগের জন্য, নিজের নামে আরেকটা ব্যাব হার করি খুব ঘনিষ্ট কিছু লোকের সাথে কন্টাক্ট রাখার জন্য আরেকটা আমার কলিগ এবং অন্যান্য কারনে ব্যাব হার করি।

৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি পোস্টের শিরোনাম দেখে ভেবেছিলাম তুমি আজকাল পটারি করছো। তাই তাড়াতাড়ি দেখতে আসছিলাম কেমন হয়েছে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এহহে...................এই তো অর্থ পাইছি। চ্যাট নিয়া পটারি করাকেই পাটারিং বলে!

@বিজন রায় সাহেব, শুইনা যান....আপনার পাটারিং এর অর্থ পাইছি!

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৯

শায়মা বলেছেন:

১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২২

শায়মা বলেছেন: প আর ট কে উলটে পালটে দিলে অবশ্য ট্যাপারিংও হতে পারে।:)

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা নিয়া গবেষনা করা যাইতে পারে। আপনে শুরু কইরা দেন, আমি ফান্ডিং এর ব্যাবস্থা করতে আছি

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২১

সাগর মাঝি বলেছেন: কাহিনী টা চমৎকার হইছে

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনের কমেন্ট পাইয়া আমি ধন্য

আপনার এই কমেন্টের এক রাশ ধনিয়া পাতার খালি শুভেচ্ছা লন, পাতা গুলা আমার কাছে থাক

১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

সাগর মাঝি বলেছেন: :P :P :P

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পাতা দিয়া ভর্তা খামু
আপনারে স্টকহোমে দাওয়াত

১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫৮

জেন রসি বলেছেন: আপনার সেই পোস্ট এবং কমেন্ট গুলো পড়লাম। আসলে আমার কাছেমনে হয় এদের সমস্যা অন্য যায়গায়। কোন কিছুকে বিজ্ঞান হতে হলে 'ফলসিফায়াবিলিটি এবং ফলসিফিকেশনের একটা ব্যাপার থাকতে হবে।যেমন আমরা যদি বলি জিউস অলিম্পাস পাহাড়ের চূড়ার বাস করে।এটি একটি মিথ।এখন আমরা এই মিথকে পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে বাতিল কিংবা গ্রহন করতে পারব না।তাই একে কখনো বিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। সকল ধর্মীয় মতবাদের মধ্যেই এমন কিছু ব্যাপার আছে। আমার এই পোস্টে মার্ক্সবাদ এবং বিজ্ঞানের সম্পর্ক নিয়ে একটা সিদ্ধান্তে আসার চেষ্টা করেছিলাম। আমার কাছে মনে হয় ধর্মীয় মতবাদ আর বিজ্ঞানের সম্পর্কটাও অনেকটা এইরকম। এখন জাকির নায়েক অনেক কিছুকেই বিজ্ঞান প্রমান করার চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ বেদেও বিজ্ঞানের আবিস্কার খুঁজে পাচ্ছেন। অ্যামেরিকার মত দেশে বিবর্তনবাদ সিলেবাস থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। আমি নাস্তিক মানুষ। কিন্তু ধর্ম বিদ্বেষী না। আমি মনে করি ধর্ম নিজস্ব আধ্যাত্মিক চর্চার ব্যাপার। ধর্মীয় মতবাদের সাথে স্টেট মেকানিসম, বিজ্ঞান, কিংবা সমাজ বিজ্ঞান মিশালে বিপদ অনিবার্য। কারন ধর্মীয় মতবাদ, ফিজিক্যাল সাইন্স, সমাজবিজ্ঞান, সাহিত্য- এসবের মধ্যে কিছু বেসিক পার্থক্য আছে। আপনি যাদের কথা বললেন তারা এসব পার্থক্য না বুঝেই তর্ক করেছে।

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বিজ্ঞান সম্পর্কে আমার ধারনা হলো এটা এমন এক জ্ঞান যা নির্দিস্ট ফ্রেমওয়ার্কে ফেলে কোনো একটা ঘটনা বা তত্বের অনুসন্ধান করে। আর ঈশ্বরের ব্যাপারটা এমনই এক মডেল যা কোনো বৈজ্ঞানিক মডেলে খাপ খায় না। আর ধর্মের পুরো ব্যাপারটাই এমন কিছু জৈবিক প্যারামিটারের ওপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত যেগুলো সম্পর্কে বিজ্ঞান এখনো ১০০% শিওর না। যেমন বিশ্বাস ব্যাপারটা। বিশ্বাস ব্যাপারটা পুরোপুরি আত্মার সাথে সম্পর্ক যুক্ত। ইসলাম তো এক কাঠি সরেস কারন আত্মার সাথে রুহ নামক আরেকটা ঐশ্বরিক ব্যাপার সে অন্তর্ভূক্ত করেছে। যেহেতু আত্মা আছে সেহেতু বিশ্বাস করতে হবে, যদি না করো তাহলে জাহান্নাম। আর এসবই তৈরী করেছে ঈশ্বর।

এখন সমস্যাটা এখানে বিজ্ঞানের মূল উদ্দেশ্য হলো অভিজ্ঞতা লব্ধ জ্ঞান কাজে লাগিয়ে মানবজাতীর উন্নয়ন। যেহেতু ঐশ্বরিক কোনো আধ্যাতিকতা এবং শক্তি অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের সাথে সম্পৃক্তযুক্ত না এবং এই শক্তি পুনঃ পুনঃ প্রয়োজন অনুসারে ব্যাবহার করার উপায় নেই সেহেতু বিজ্ঞানে ঈশ্বরের কোনো অবস্থান নেই।

আবার যেহেতু বিজ্ঞান যেহেতু আত্মা সংশ্লিষ্ট পরম সত্য: জন্ম, মৃত্যু, আত্মা এমনকি পরলৌকিক জগতের ব্যাপারে অজ্ঞ এবং অস হায় সেহেতু একটা বড় স্কোপ তৈরী হয় ঈশ্বরকে বিশ্বাস করে।

সর্বোতভাবে আমি ঈশ্বরে বিশ্বাসী এবং যখনই পারি ইসলাম পালন করি। কিন্তু সমস্যা হলো ইসলামিক আচার আর শরীয়াহগত আচারে বিশাল পার্থক্য আছে। যেমন ধরুন ব্যাভিচার। ব্যাভিচারের বিচার নিয়ে সর্বোমোট ৪ টা কেস হাদিসে পাওয়া যায় যার মধ্যে এক জনের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়। আর বাকী মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয় নি এই জন্য যে সাক্ষীর যে নিয়ম কানুন সেগুলো সর্বোতভাবে প্রয়োগ করা যায় নি। তার মানে ব্যাভিচারের ব্যাপারে চরম শাস্তিগুলো প্রদানে চরম বাধা রয়েছে। লঘু পাপে উৎসাহিত করা হয়েছে। আর যে বাকী একটা সেখানে ঐ সাহাবী নিজেই চাচ্ছিলেন তার মৃত্যুদন্ড হোক, চরম শাস্তি হোক। তাই একান্ত বাধ্য হয়েই সেটা প্রদান করা হয়।

কিন্তু বাস্তবে কি দেখি? ব্যাভিচার হইয়া সারে নাই, আগে দোররা পরে মারিং। এমনকি ধর্ষনে যেখানে ধর্ষিতারে নস্ট করতে কেউ দেখে নাই সেহেতু ধর্ষক মুক্ত মাগার যে ধর্ষিতা হইছে সে জেনা করছে বইলাই হইছে তাই তারে ১০০ টা দোররা মাইরা ছাইড়া দেও!

যাই হোউক, আমি বিজ্ঞান খুজতে অপারগ, কারন নবিজী সা মারা যাবার পর যেঘটনাগুলো সেগুলো সুখকর হয় নি এবং খুব কম দেখা গেছে আমাদের পুর্বপুরুষ আলেমরা এগুলো অনুধাবন করে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করতে পারছে। যেহেতু আমরা ননটেকনিক্যাল ব্যাপারই বুঝি না, সেহেতু কোরানে যদি বৈজ্ঞানিক কিছু থাকেও সেইটা বুঝার ক্ষমতা মাদ্রাসা পাশ পেডো হুজুরদের অফকোর্স দেয় নাই। কিন্তু কিছু বলার নাই। বর্বরতার সীমা কোথায় গেছে এই শরীয়াহ আইনের তা এই আইএসআইএস দেখলেই বোঝা যায়। আমার তর্কটা এইখানেই!

হ্যাপী ব্লগীং!

১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:০০

সাগর মাঝি বলেছেন: কারো দাওয়াতে আমার তেমন আগ্রহ থাকেনা

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাইলে ভাইসু আমারে দাওয়াত দেন!

১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:৩১

সাগর মাঝি বলেছেন: লেখক ভাই আপনার দাওয়াত রইল

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দাওয়াতের ব্যাপারে আমি পুরাই সিরিয়াস। পানি খাওয়া মিস হইবার পারে, দম নেয়া মিস হইবার পারে, মাগার দাওয়াত মিস নাই। মেন্যু ব্যাপারস না। দাওয়াত দিছেন, তাতেই খুশি!

দেশে আইসাই আপনেরে কলামু!

এই বার পাতা স হই ধইন্যা!

১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ছবি আর রিয়েল আইডি ছাড়া কাউরে বিশ্বাস করন যায় না B-)

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইদানিং তো মানুষ নিজের ছায়ারেও বিশ্বাস করে না, ফেসবুক আইডি তো দূর কি বাত!

১৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

আবু শাকিল বলেছেন: লেখার শুরুর আবেদন মারাত্বক।
ঠেং লেখার প্রথম দুইলাইন যারা পড়ছে-সবটুকু পড়তে বাধ্য হইছে।
অনলাইন দুনিয়ার অভিজ্ঞতা, অফলাইনের বাস্তবতায় যা দেন সবটাই পাঠক চেটে খায়।
আমিও খাইলাম বৈকি।

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই প্রথম একটা নিরপেক্ষ সমালোচক পাইলাম

কমেন্ট অব দ্যা এন্টায়ার ফাউল পোস্ট

ধইন্যা

১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

কালীদাস বলেছেন: শাহেদ নামে আপনার ফ্রেন্ড বা পরিচিত কেউ ছিল? আপনারে আগেও এই নামটা ইউজ করতে দেখছি।

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কলেজ লাইফে আমার একটা জিগরী দোস্ত ছিলো জাহিদ, ওর বড় ভাইয়ের নাম শাহেদ। তার কথা শুনেই আইবিএ এর বিবিএ ছেড়ে চিটাগাং বিআইটিতে ভর্তি হয়েছিলাম। আমার লাইফটা এখন যে পজিশনেই থাকুক সেটা মূলত তার দ্বারা প্রভাবিত হয়েই। স্বল্প ভাষী খুলনা বিআইটি থেকে ২০০০ ম্যাকানিকালে পাশ করে তিতাসে ঢুকেন। ২০০৪ বা ২০০৬ এর দিকে স্ত্রী স হ অস্ট্রেলিয়া পাড়ি জমান!

আমার সব গল্পের হিরো এই শাহেদই!

২০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০

রাজসোহান বলেছেন: এইটা কি আসলেই আপনে লেখছেন? /:)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হ
গালাগালি করছি। মরনের থ্রেট থাকলে মাথা আর ঠিক থাকে না!

২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

রাজসোহান বলেছেন: এখন দেখি মন্তব্যেও প্লাস দেয়া যায়! B:-/

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সামু আর আগের সামু নাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.