নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যতই পড়িবে ততই মরিবে!

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:১৫

জিলা স্কুলে যখন অধ্যায়নে ব্রত হইয়া নিজের কৈশোরের তক্তা ছুটাইতেছিলাম, তখন আমাদের ক্লাসের সজারূ শামীম সমানে স্কুলের আশেপাশের এলাকায় ছড়ি ঘুরাইয়া নিজের নামের প্রসার ঘটাইতেছিলো। তাহাকে দেখিয়া আমরা বাকী সব নধর চল্টু পল্টু পুলাপান বলিতাম,"বুঝবেনে, যখন ম্যাট্রিক ফেল কইরা কাম কাইজ পাইবো না, তখন বুঝবে নে!" প্রতিটা পরীক্ষায় বিচক্ষনতার সহিত প্রতি বিষয়ে ৩৩ পাইতে পাইতে কেমনে জানি ব্যাটা সজারু পাশ করিয়া যাইতো। আর এদিকে ক্লাশের প্রতিটা বইয়ের আকাশ পাতাল উদ্ধার করিয়া পরীক্ষার হলে কাগজ লইয়া পরীক্ষকগনকে বইয়ের চেয়েও মোটা পরীক্ষার খাতা দিয়াও কপাল চাপড়াইতাম। ক্লাশ নাইনে উঠিয়া তো দেখিলাম সজারু কি ফর্মে! স্কুলের বাউন্ডারীর বাইরে পোলাপান খাড়ায় থাকে, এলাকার বাউন্ডারীর বাইরে পুলিশ। ফরিদপুরের এই কুনা থিকা পদ্মার ইলিশের দুই কুনা পর্যন্ত তাহার একটা খ্যাতি ছড়াইয়া গেলো।

আমরা সফলতার সাথে বিফলতা মিক্সড করিয়া উচ্চ শিক্ষার্থে যখন ঢাকা গমন করিলাম তখন ব্যাটা গমন করিলো ইটালি। তাহার বছর খানিক পর বিফলতার সহিত এক টুকরা কুফলতা আর সাথে এক চিমটি সফলতা লইয়া ভার্সিটির চৌহদ্দীতে গর্বে গর্ববতী, ইয়ে মানে, হইয়া পদযুগল ফেলিলাম তখন শুনি সজারু ব্যাটা ইটালীর কুন বীচে একখান রেস্টুরেন্ট খুলিয়া বসে। শুনিয়া মনখানা কিন্ঞ্চিৎ উদাস হইতো কারন পড়াশোনার চাপে পিস্ট হইয়া যখন চোক্ষে আন্ধার দেখি যৌবনে, তখন সজারু ব্যাটা রেস্টুরেন্ট খুলিয়া দেশে জায়গা জমি কিনিতে শুরু করিয়াছে, তাও আবার ইউরোপের বীচে। তবু মনে ছিলো আঁশ, ব্যাটা একদিন খাইবে বাশ। যখন ভার্সিটির চৌহদ্দি পার করিয়া চাকুরী জগতে নাম লিখিবার জন্য জুতার তলানীর নাম ফাটাইতেছি তখন শুনি তার দুইখানা রেস্টুরেন্ট দিয়া পুরা ইটালী দখল করি ফেলছে। তবু মনে আশা, শালা আমি ইন্জ্ঞিনিয়ার, আর তুই সজারু ব্যাটা কুন খানকার!

উহার কিয়দদিনের মধ্যে চাকুরীতে ঢুকিবার পর বুশ বাবাজীর অশেষ দোয়ায় ইউরোপ আম্রিকার অর্থনীতির ডায়রিয়া লাগিয়া ইটালী ফকীর হইয়া গেলো। তার কিছু আগে ব্যাটা সজারু রেস্টুরেন্ট সব বেচিয়া বাংলাদেশ আসিয়া কন্টাক্টারী শুরু করিলো। আমার মাথায় যত চুল, তাহার নাকি তত কাজ। আর কন্টাক্টারীর কাম মানে টাকা। যখন ফখরু আসিয়া টাইট দিলো পুরা দেশ, মনে আবার আশা দেখা গেলো, ব্যাটা এইবার বুঝি জেলে গিয়া নিজের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করিবো। নিশ্চিন্তে যখন খালেদা হাসিনা জেলে যায়, একদিন শুনি ব্যাটা স্বপরিবারে আমেরিকা চলিয়া যায়। কিসের জেল, কিসের প্রায়শ্চিত্ত!

তখন থিকা আমি সিদ্ধান্ত লইলাম নিজের সন্তানকে আর যাই হোক পড়ালেখা করাইবো না, ডাক্তার ইন্জ্ঞিনিয়ার তো বহু দূর কি বাত! সন্তানদিগকে বলিবো,"বাবা, তুমি সজারু শামীম হও!"

কালে কালে বেলা যায়, কুমার নদীর পানি শুকায়। কিন্তু তার ওপর করিমচাচা নৌকা নিয়া সমানে নদী পার করে। তো চাকুরীর ফাঁকে ফাঁকে গ্রামীন ফুনের গেন্জ্ঞি পড়িয়া ফুটাংগিরী মারিবার জন্য ফরিদপুর গেলে তার নৌকায় চড়া হইতো। তো নৌকায় চড়িতে একদিন এক বাল্যবন্ধুর সাথে দেখা হইলো, তাহার নামও ফখরু। তো নৌকার মাঝি করিমচাচার সাথে আমার রিলেশন ভালো না, ফেসবুকের ব্লক টাইপ কাহিনী। কেননা প্রথমদিন তাহার নৌকায় চড়িতে গিয়া নিখিল বাংলার তার ছারা বেতার দিয়া একখান ডায়লগ মারিয়াছিলাম,"চাচা, নদীর পানি শুকাইয়া তলানী দেখা যায়, কিন্তু আপনের নৌকা চলে সমানে! একখান সাঁকো বানান। এক প্যাকেট বাদামতো শেষ করতে পারুম!অখন তো বাদামের পোটলা খুলনের আগেই নদী শেষ!" চাচা হেই যে মাইন্ড খাইছে।

তো ফখরুকে লইয়া নৌকায় উঠিয়া আমার ট্যান্ডিস্টার শুরু করনের আগে ওর স্টার্ট,"দুস্ত, বয়স তো হইলো। বিয়া করন দরকার! কিন্তু মাইয়া দিবো কেডা? চাকুরী তো নাই।
: চাকুরী লাগবো?
: ধুর হালা! চাকুরী করে তোর মতো পাগলে। মাথায় একখান ভালা বুদ্ধি আইছে!

এইডা কইয়াই কথা বন। তখন আমি তার ছাড়া বেতারের মতো ওরে বাজাইনা শুরু করলাম,"দুস্ত! বুদ্ধিটা কও শুনি!"

তো মেলা দোওয়াইতে দোওয়াইতে, নৌকা ভাড়ার সাথে মান্নানের এক প্লেট চটপটি, এক প্যাকেট সিগারেট, আরেকটা কোকের বিনিময়ে জানবার পারলাম বিয়ার জন্য যথোপযুক্ত উপায় হইলো গীটার কিনা!
ওর বুদ্ধি আবার মাথায় ঢুকোনের আগেই দেখি গীটার কিন্যা টুংটাং শুরু করছে। শুনলাম একদিন নাকি ওর বাপ এই দামড়া বয়সে পিডা দিছে। কাহিনী জানতে কাম রাইখা ফরিদপুর গিয়া শুনি তাহাদের নিম্নলিখিত বাক্য আদান প্রদান:
: গীটার কনছোস কেন? জবাব দে।
: (জবাব নাই) টুং টাং
: তোর আজকা থিকা খাওনা বন্ধ।
: (জবাব নাই) টুং টাং
: কিরে হারাম জাদা কথা কস না কেন? ঐ টুলুর মাইয়া আর রহমতের মাইয়ার লগে কি হইছে?
: কিছু হয় নাই। গান শিখতে চায়।
: হারামী! গান তোর ******* ঢুকামু। ওগো বাপ আমারে কথা শুনাইবো কেন? তুই কি করছোস যে টুলুর মাইয়ার হাসপাতাল যাইতে হয়?

এরপর নাকি চুলার গরম চলা লইয়া তাহাকে ইয়া দাবড়ি। উল্লেখ্য টুলু আংকেলের কন্যা আর রহমত আংকেলের কন্যা দুইটারে ছোটবেলা থিকাই চিনতাম। এলাকায় যাইয়া যখন তাহাদের এক ঝলক দেখিলাম তখন মনে হইলো গ্রামীন ফুনের চাকুরী রাইখা.....

কথা হইলো গীটারের এমুন কি জাদু যে শিখনের আগেই দুইটা। এর ছয় মাস পর শুনি ফখরু নাকি বিয়া করবো। মন বড় খুশীই হইলো। গেছে ফাইস্যা! আল্লাই জানে কুন জায়গায় বিয়া করতাছে বেচারা। এলাকায় গিয়া দেখি ফরিদপুরের বিশাল কম্যুনিটি সেন্টার ভাড়া, কন্যা নাকি ধানমন্ডির কুন শিল্পপতির মাইয়া। আমার লগে অপরাপর বন্ধু যারা কইতাম "কাম কাইজ নাই আবার বিয়া" তাহারা ওর বিয়া খাইতে গিয়া একত্রিত হইয়া আর মাথার চুল আচড়াইয়া প্রতিজ্ঞা করিলাম," ইহাই প্রমানিতঃ শিক্ষাই যত অনর্থের মূল!"

আমি ঢাকা আসনের পর আমাগো ব্যাচেলর গ্রুপের বাকীরা কেউ কিনলো তবলা-হারমোনিয়াম, কেউ কিনলো ঢোল (মানে যাগো বাজেট কম) কেউ হোন্ডা বেইচ্চা কিনলো ড্রাম! এলাকায় ডাইল রাইকা সাংস্কৃতির আবহাওয়া বিরাজ করা শুরু করলো। ফলাফল নগদে ৬ মাস পর সেমুন একেকটা বিয়া, তয় হালারা বিয়াতে দাওয়াত দেয় নাই! ফাউল পুলাপান সব!

তারপর কালে কালে বেলা গেলো ফখরু সরকার আইসা পুরা দেশে তাবাঈ কইরা ফেললো। বড় বড় আন্দোলনের মা জননী নেতা নেত্রীরা জেলে যায় আবার বাইর হয়।সরকার চেন্জ্ঞ হইলে মনে হইলো দেশে আর রিজিক নাই। তখন চাকুরী ক্ষেত্রে আরেকবন্ধুর পাল্লায় পড়িয়া বোটানীক্যাল গার্ডেন গিয়া বালির ওপর আকাআকি করিয়া পরিকল্পনা করিলাম ভিওআইপি করুম। তখন ভিওআইপি বৈধ হইলেও লাইসেন্স ছাড়া অবৈধ আছিলো আর ঐডাতেই লাভ বেশী আছিলো যার জন্য একটা ব্যাক আপ দরকার খালি। কিন্তু আমাগো নাই কোনো ব্যাক আপ। এখন ব্যাক আপ খুজা শুরু করলাম। মেলা লোকের হাতে পাও ধরলাম, তখন লীগ সরকারের নীতির কথা শুনলে আমার মুখ হা হইয়া মাছি ঢুইকা যাইতো। এমুন সময় এক এপিএসের লগে দেখা হইলো। অফিস শেষ কইরা তিন ঘন্টা জ্যামে বইসা এমপি হোস্টেল গিয়া আরো ২ ঘন্টা আলগা প্যাচাল স হ্য করতাম ডেইলি। এমপির দেখা পাইলাম কিন্তু কথা হইলো না। কারন উনি নাকি ব্যাস্ত আছেন বোতলে। তবে হাত নাইড়া কইলো পরের সপ্তাহে কাজ নাকি হইবে।

বড় আশা নিয়া পরের সপ্তাহ কখন আসিবে তাই লইয়া রাত দিন স্বপ্ন দেখিয়া গুলশান বনানীতে দুই চারটা বাড়ী আর ১০-১২ টা গাড়ী আর ১৫-২০ টা বৌ (এইটা মনে হয় বেশী কইয়ালাইছি) বানালাইছি। তো একদিন টিভি খুলিয়া দেখি আমাগো এমপি খাড়াইছে বক্তব্য দেওনের লিগা সংসদে টলতে টলতে:

: মাননীয় টয়লেট, আমার অমুক আসনের তমুক ওয়ার্ডে কোনো পাকা স্পীকার নাই। তো এখন আমি কোথায় পায়খানা করিবো?

খেয়াল কইরা দেখলাম বক্তব্য দেওনের পর সংসদে ফাইল চাপড়া চাপড়ি শুরু হইলো। ব্যাটা ১ সপ্তাহের শোকজ খাইলো। শোকজ খাইয়া বাইর হইতেই সাংবাদিকরা ধরছে। এমুন সময় এক ঐতিহাসিক ডায়লগ দেয়,"সাহস কত আমারে সাসপেন্ড করে (আশেপাশে কে যেনো বলতেছে "স্যার, সাসপেন্ড না শোকজ"), ঐ, এই সংসদের দাম কত? আমার চেক বইটা কই?"

সেইদিনই আমি আর আমার বন্ধু মনস্থির করিলাম, মেলা ব্যাবসা হইছে, এই মরার দেশেই থাকতাম না! জীবনে একখান জিনিসই বড় ভুল কইরালাইছি। সেইটা হইলো শিক্ষা গ্রহন করিয়া! শিক্ষা অর্জন না করিয়া যদি সজারুর পথে পা মাড়াইতাম তো আইজ ইউরোপ আম্রিকা না হইলেও দেশে কন্টাক্টারী করিয়া গুলেশান বনানীতে দুই তিনটা বাড়ী করিতে পারিতাম!

অতএব ইহাই প্রমানিত হইলো যে যতই পড়িবে ততই মরিবে!

মন্তব্য ৯৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৯৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:২৪

পাকাচুল বলেছেন: জীবনে ১৮ বছর পড়িলাম, এখনো পড়িয়া যাইতেছি। কিন্তু এই পড়া তো আর শেষ হতে চায় না। গ্রামে আমার থেকেও একজন দুবাই এর হুন্ডিওয়ালার কদর বেশি।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পড়ালেখা করিয়া কেউ কোনো দিন বড়লোক হইতে পারছে আইজ পর্যন্ত এইডাও কেউ দেখাইবার পারলো না!

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৪৬

টরপিড বলেছেন: বড়ই দুঃখের কথা মনে করাই দিলেন ভাই।

মেট্রিক পাশের পর বাসা থেইকা কইল, একটাই কলেজে ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবা, চান্স পাইলে আরো কিছুদিন পড়বা, আর নাইলে বিদেশ। সৌদি আরব।

আমিতো মনে মনে খুশি। বাড়ির আশেপাশে অনেকেই তখন বিদেশ থাকে। কোনমতে যাইতে পারলেই হইসে একবার। বছর দুয়েকের মধ্যেই জমি কিনা শুরু, ৩/৪ বছরের মাথায় যখন বিয়া করতে বাড়ি আসত, বিশাল এক ভুরি, লগে স্বর্ণের চেইন গলায়, সোনালী রঙের ঘড়ি হাতে। আহা। বড় ভাই একখান ভর্তি গাইড কিনে দিছিল। ঐটার পৃষ্টা উল্টাইতাম ঠিকি, কিন্তু চোখে ভাসত সোনার চেইন, সোনালী ঘড়ি আর সুন্দরী বউয়ের কথা নাই কইলাম।

দুঃখের কথা কী আর কইতাম। কপালের ফেরে এখনো সে আজেবাজে জিনিস পইড়াই যাইতেছি আর ল্যাবে সকাল-সন্ধ্যা গাধার মত খাটতেছি। ডিগ্রীর পর ডিগ্রী লইতেছি, কিন্তু ঐগুলা দিয়া না পারি নিজের জন্য না পারি বউয়ের জন্য একখান সোনার চেইন কিনতে।
আফসুস।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই জন্যই কুটিকালে এক জ্ঞানীব্যাক্তি বলিয়াছিলেন:

জানার কুনো শেষ নাই
জানার চেষ্টা বৃথা তাই!

যুগ যুগ ধরে জ্ঞানী মানুষরা এইটা বুঝলেও আমজনতা কেন বুঝে না বুঝি না! আপনার জন্য ২ সেকেন্ড নীরবতা!

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: ১০-১২টা সাবওয়ের আর ডজনখানেক ৭-১১ স্টোরের মালিক ওয়াশিংটন ডিসি আর ভার্জিনিয়াতে...কথা বার্তায় চরম 'স্ম্যার্ট'...যেমন উনি মনে করেন পুরুষের চাহনীর মধ্যে এমন পাওয়ার আছে যে অনেকসময় নাকি নারী গর্ভবতী হয়ে যেতে পারে....


আর আমি....তিনবার চিন্তা করি উনার সাবওয়ে থেকে লান্চের জন্য কি একটা স্যান্ডউইচ কিনব কিনা......

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: খালি এইটা?লন্ডনে সিলোটীগো দেইখেন। ইংলিশে যখন কথা বলে মনে হয় বাঙ্গালী এট সুন্দর কথা কয়। কিন্তু যখন বাংলায় কথা বলে.....মাশাল্লাহ....লন্ডনে যে নাই এইটাই শুকুরআলহামদুলিল্লাহ। বাসায় গেলে মনে হয় কোনো সাধারনের বাড়ি না, পুরাই প্যালেস। কিন্তু কতদূর পড়ছাও? বেশীরভাগ পোলাপান লন্ডনের স্কুল শেষ করতে পারে নাই। যারা পারছে তাগো ভাব থাকে পিএইচডি ফেল।

এক রেস্টুরেন্টের টাকা দিয়া আর ঐখানকার কর্মচারীদের রক্ত চুইষা একেক জন রানী এলিজাবেথের নাতী!

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:০৭

দেহ হীন মন বলেছেন: পড়ালেখা করে যে অনাহারে মরে সে।।।।।।।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরেক খান আছে

আনতে আনতে আনোয়ার
খেলতে খেলতে খেলোয়াড়
জানতে জানতে জানো.....

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

: মাননীয় টয়লেট, আমার অমুক আসনের তমুক ওয়ার্ডে কোনো পাকা স্পীকার নাই। তো এখন আমি কোথায় পায়খানা করিবো? :)

আপনার এই ডায়লগ সত্যি কিনা জানিনা তবে আমাদের পাশের জেলার এক এমপি সংসদে একটি ঐতিহাসিক ভাষন দিছিল। তার একটা লাইন হইলো "মাননীয় ব্রিজ আমাদের এলাকায় একটি স্পীকার চাই। স্পীকারের অভাবে আমাদের নৌকা দিয়া চলাচল করতে হয় হেন তেন তেনা পেনা........। তবে আমারটা কিন্তু সত্যি ঘটনা।


আপনার লেখা পড়ে সকাল বেলা মনটা ফ্রেশ হয়ে গেল। ধইন্যা আপনার জন্য। :P

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সেই হালার কথা কইছি। কাহিনী ঈষৎ চেন্জ্ঞ মারছি কারন এইসব মন্ত্রী মিনিস্টারগো ডাইরেক্ট কাহিনী যারা আবার আমার ফেস দেখছে ভালো কইরাই তাই কই নাই!

আপনারে ধইন্যা!

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের পড়ার মান অতটুকুই; দেশ চালাচ্ছেন প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের গ্র‌্যাজুয়েটরা, তথা মধুর ক্যানটিনের মাস্টারসরা।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দেশ যে কে চালায় এইডা বুঝা মুস্কিল। ৮৪ বছরের যুবক প্লেবয় এরশাদ সাহেবের মতো স্বৈরাচার যখন আপার আচলের নীচে থাকে তখন মনে হয় দেশ চালায় জলপাই পার্টি, আবার হেফাজতের ভীড় দেইখা মনে হয় দেশ চালায় টুপি পার্টি, আবার ঢাকার বাইরে গেলে মনে হয় দেশ চালায় ঠোলারা।

পুইচকা একটা দেশ চালায় সবার যেনো লুটপাটের স্বর্গরাজ্য বানাই ফেলছে!

৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: আমি মরবো, তবুও পড়বো।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনেই জাতীর মাথা যার ওপর ভাঙ্গিবো কাঠাল, খাইবো তাল!

৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: তাহলে তো পড়া লেখা বাদ দিয়ে দিতে হয় । :P
এখন থেকে তবলা হারমোনিয়াম দিয়া গান শুরু করে দেয়া ভালো । :) এই কথাটা ঠিক স্বয়ংকৃতমনা মানুষ আবার মেয়েরা খুব পছন্দ করে বিয়ের আগে , কিন্তু বিয়ের পরে আর করে না ... :P

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আগের দিনের মানুষ ভাবতো ভবিষ্যতের কথা....আর এখনকার মানুষ ভাবে আজকা ভাবি কালকে দেখা যাবে। আমার খুব কাছের এক মানুষ এইটা বলতো আর তার অবস্থাও দেখি.........

আর যেহেতু এখন বিয়ে ভাংলে বিয়ে আবার হয়, তাইলে হু কেয়ারস!

৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কলেজ পাশের পর এই বুদ্ধিটা যদি কেউ দিতো ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জীম আর বিয়ার জন্য পুরুষ মানুষের বয়স লাগে না!

আমরাই সব নওজোয়ান
ঘাড়ে বইসা টানো কান!

১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩

এরশাদ বাদশা দ্যা ওয়ারিয়র বলেছেন: যতই পড়িবে,ততই মরিবে....শিরোনামেই বুঝতে পেরেছিলাম বেশ ভালো একটা রম্য হবে। বেশ মজা পেয়েছি।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, আপনার মতো যোদ্ধাপুরুষ মজা পাইলে তো সোনায় সোহাগা! দিনটাই আজকা ফাইট্টা গেলো!

১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩

বিজন রয় বলেছেন: ফেডেড ড্রিমস মানে কি উদাসী স্বপ্ন??

এই জন্যই কো কই আপনি একখান জিনিষ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই কুশ্চেন আপনেও করলেন! এই নিকের পয়দা হইতেই এই কুশ্চেন শুনতাছি।!

১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

বিজন রয় বলেছেন: আপনারে ভালা পাই, তাই কুশ্চেন করসি, কুনো দুষ তো করিনাইক্কা।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঐ উত্তর আপনাকেই বলা না, বরং আপনার মতো ঐসব আমজনতা যারা যুগে যুগে জ্ঞান অর্জন করে আর এই দেশের সবাই তাগো বাঁশ দেয়। একটু বাইরে তাকাইয়া বাংলাদেশে জ্ঞানী মানুষরে কি মূল্য দেয় জন গন!

আর যদি সে মুখ ফইস্কা বইলা ফেলায় আমি ন্যাস্টিক, তাইলে আল্লাহুআকবর, নারায়ে তাকবীর!

১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

শায়মা বলেছেন: পড়ালেখা বাদ দিয়ে গানা বাজনাই ভালো ভাইয়া!!!!!!খেলাধুলাও ভালো কর্ম হইতে পারে। তাতে মনে অনেক আনন্দ বজায় থাকে। কিন্তু মা বাবারা যে কেমন কেমন !!!!!!:(

কিচ্ছু বুঝে না শুধু কান ধরে সকাল বেলা স্কুলে পাঠায়!!!!!!!!!!:(

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই জন্যই সিদ্ধান্ত লইয়াছি পোলা মাইয়া যেইটা ই হোক না পড়ালেখা হয় গান বাদ্য নাইলে ফুটবল বা ক্রিকেট । নো পড়ালেখা

১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

শায়মা বলেছেন: গুড গুড অপ্সরা খালাম্মা থুক্কু ফুপুম্মার সঙ্গীত+ নৃত্য বিদ্যালটে পাঠায় দিও ভাইয়ু!!!!!!!!:)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই জন্যই সঙ্গীতের ব্যাপারটা রাখছি। খরচা একটু কমলো আরকি! লগে আবার খালা+ফুপুর আদর।

কথা হইলো বিয়াই তো আমার নিজের ভাইঙ্গা গেলো!

১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

শায়মা বলেছেন: মনে রেখো বিদ্যালয় না বিদ্যালট মানে যেখানে বিদ্যা লাটে ওঠে!:)

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বিদ্যালয়ে গিয়া যদি কেউ কিছু হইতেই না পারে তাইলে ঐটারে বিদ্যালট বানানো হোউক

১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

শায়মা বলেছেন: আজ থেকে সকল বিদ্যালয়ের নাম দেওয়া হইলো বিদ্যালট!!!!!!!!! :)





কিন্তু কেউ কি আর এই ডিসিশান মানবে!!!!!!!!!:(

বলো!!!!!!!!!!!:(

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইহাই দুঃখজনক

যখন বুঝে তখন আর করার কিছু থাকে না

১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক মজার রম্য।

এখন মনে হইতাছে পড়ালেখা জানা লোক বিয়ে না করে যদি সজারু টাইপ লোক বিয়ে করতাম তাহলে আজকে আম্রিকা, ইউরুপ থাকতে পারতাম :(

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: খালি ইউরোপ আম্রিকা? এলাকায় ঢুকলে পুরাই গার্ড অব অনার। আগে স্কুলের যেসব বন্ধুরা ওর লগে কথা কইতো না বা সাহস করতো না, তারা ও কখন আইবো সেই আশায় বইসা থাকে!

আর আমাগো মতো মহা জ্ঞানী(?) আঁতেল, তারা ..........

সবই বিদ্যার অভিশাপ!

১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আহারে যারা পিছনে তারা সর্বকালে সামনের লোকটাকেই অনুসরণ করে আর পিছনে কেহ তাকায় না!
আপনার লিখাটা রম্ম্য মনে হল তবে সময়সমায়িক রম্ম । যে ভাবে কিছু চরিত্র তুলেছেন এগুলো গুতা দেওয়ার মতো তাই খু্ব্ধ না হয়ে বলতে চাই চেষ্টা মাত্র কোথাও যেন অাপনাদের মতো অতি শিক্ষিত মানুষগুলো নিজেকে শিক্ষিত মনে করে পেন্ট খুলতে চায়না তাই জাতির এই দশা।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমরা কাপুরুষ বলেই জাতীর নেতৃত্ব আজ ওদের হাতে। তাই সিরিয়াস হওয়ার কি দরকার, সবাই আমরা সজীরু হই

১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: সজারুরা কি সব ইউরোপ আম্রিকাই থাকে ? অথবা ইউরোপ আম্রিকায় যারা থাকে তারা কি সব সজারু ? :P আপনে কৈ থাকেন ? আমি কি তাহলে ... :(

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দিলেন তো প্যাচগী দিয়া পোস্টে!

ওকে ইউরোপের সব সজারু।

আপনে আর আমি আর যারে যারে লিস্টে রাখতে চান তারা সবাই আঁতেলের শিরোমনি।

খুশী?

২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন ,



বেশ রগরগে লেখা । লেহাপড়ার পোস্টুমর্টেম B-) হা...হা...হা ।
তয় নদী সাতরাইয়া মালুশিয়া হেয়া না অইলে ইটালি চইল্লা যান গিয়া । আখের ফল দিবো :(
মজা পেয়েছি ।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সাতর তো জানি না ভাইসু!

২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

সায়েম মুন বলেছেন: পড়া লেহা আবিস্কার করচে কোন বিজ্ঞানী লন হেরে ধইরা আইনা কচু গাচের সাথে ফাসি দিয়া আমরা সবাই সজারু হইয়া যাই। কিন্তু সমস্যা অন্যখানে সবাই সজারু হইলে তখন কেউ কাউরে চিনবার পারবো না। তখন দেখা যাইবো কেউ কেউ ফক্সশিয়াল বা উট/ দুম্বা হওয়ার চেষ্ঠা করবো। #:-S

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঐ আবিষ্কারক রে তো কুটিকাল থিকাই খুজতাছ, হালারে পাইলে ওরে একটা রুমে আটকাইয়া ইভারহমান আর রোদ্দরের গান ছাইড়া দিতাম। যতক্ষন ওর মাথা ফাটবো ততক্ষন হুইন্যা যা।

সবার চিন্তা পরে আগে নিজে হইয়া মৌজ কইরা লই

২২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৩

রাজু বলেছেন: অনেক মগা লইচি। তয় বাউ আপনার জন্য দঃখ হয়। পড়া-লিহার কারনে সব হারাইলের আপচুস। শেষ বয়সে বউ পান কিনা সন্ধেহ আচে...হা হা হা

অনেক অনেক শুভিচ্ছা রইলো....

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার দুঃখ বুঝনের লিগা ধইন্যা

২৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: খুব রসালো উপস্থাপনায় আপনার জীবনের অনেক গুরুত্বপু্ণ তথ্য জানতে পারলাম।
খুবই সুন্দর, সাবলীল, এবং জীবন্ত উপস্থাপনা। :)

বেশ কয়েকটি প্যারা জটিল হইছে তার মধ্যে এটা অন্যতম।
যখন ভার্সিটির চৌহদ্দি পার করিয়া চাকুরী জগতে নাম লিখিবার জন্য জুতার তলানীর নাম ফাটাইতেছি তখন শুনি তার দুইখানা রেস্টুরেন্ট দিয়া পুরা ইটালী দখল করি ফেলছে। তবু মনে আশা, শালা আমি ইন্জ্ঞিনিয়ার, আর তুই সজারু ব্যাটা কুন খানকার! =p~ :D
আমার খালি মাঝে মাঝে মনে হয়, এই দুনিয়াডা মস্ত বড় B:-/

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দুনিয়াটা মস্ত বড়
খাও দাও ফূর্তি করো
আগামীকাল হবে
কি তা বলতে পারো?


২৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৬

প্রামানিক বলেছেন: মজার পোষ্ট। ধন্যবাদ

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনারেও ধইন্যা!

২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রসে টইটুম্বুর থাকলেও উপরে কঠিন পাথর রাখা। :| :|

আমারও সেম কাহিনী!!!! :(

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সমস্যা নাই, এই পাথর থিকা একদিন সূর্যমূখী ফুটবো!

বেস্ট অব লাক ব্রো

২৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৯

নিশাকর বলেছেন: হাতের তলে বই লইয়া ভাবতাছি কি কমেন্টামু!!!!!! :(((

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কমেন্ট করনের দরকার নাই, একখান গান শুনেন। তার ওপর আজকা পার্টি নাইট!

২৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৩৮

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আমি তো প্যেচগি লাগাতে চাই না তাও কেমনে কেমনে যেন লাগিয়া যায় । থাক আর আসবো না , যাই লম্বা নিদ্রায় গেলাম ।
অনেক দিন কথা হবে না মিস করবো এই প্যেচগি প্যেচগি খেলা । :(
ভালা থাইক্কেন ...

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তথাস্তু


আয়ুস্মান ইন ভবে

২৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



পড়ালেহায় পিএইচডি কইরা এমুন একজনরে আবেগে কাইন্দালাইতে দেখছি অফিসের ফাইভ পাশ নন মেট্রিক ফেল মালিকের কাছে অপমানিত হইয়া।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পিএইচডি যেহেতু করছেই কি জন্য যে দেশে আইলো বুঝি না। দেশে পিএইচডি লেভেলের কুনো কাম হয় না। যা হয় পুলাপান ৬০০০ টাকা বেতনেই কইরা স্যারের গাড়িতে ব্যাগ আগায় দেয়

তাইতো পিএইচডি ফেলো না কইরা ৫ পাশ দিয়া সজারু শামীমের রাস্তায় আগে বাড়ো!

২৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:০৩

রিপি বলেছেন:
ভাবছি আপনার এই পুস্ট সজারু শামীম পড়লে কেমন রিএক্ট করবে। :-B
যদিও আপনার যতই পড়িবে ততই মরিবে! কথাটার সাথে আমি একমত না কিন্তু আপনার এই লেখা পড়ে সেই লেবেলের হাসি হাসতেছি। চমৎকার লিখেছেন।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কথা হইলো বৌ বাচ্চা লইয়া আম্রিকায় সে ভালাই আছে আর রুজি রোজগারেও ঐখানে তেলেসমাতী টাইপ কিছু করতাছে। ওর মতো পুলাপান আর যাই হোউক, বোলগাইবো না এইটা আমি শিওর

আপনার হাসি এখন আমার মুখে....হে হে হে হে........অখন কি কইবেন?

৩০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০৯

জুন বলেছেন: বহুদিন পর ব্লগে আপনাকে সক্রিয় দেখে ভালোলাগলো উদাসী।
আপনার নিজস্ব স্টাইলের লেখাটি পড়ে পুরনো একটি কথা মনে পড়ে গেল। আমার ছোট বোন আজীবন সকাল সন্ধ্যা বই হাতে নিয়ে একবার করে বেগম রোকেয়াকে নারীশিক্ষার জন্য দু কথা না শুনিয়ে বই খুলতোনা। এভাবেই সে মাস্টার্স পাশ করেছে।
ঐ, এই সংসদের দাম কত? আমার চেক বইটা কই?" এইটাই ক্লাস।
ভালোলাগা রইলো।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার মনে হয় সজারু শামীমের ও মেধা ছিলো। উন্নত দেশে থাকলে এই ছেলেকে সিকিউরিটি বা ম্যালেটারী বা আরো অন্যান্য পেশায় কাজে লাগাতো। যেহেতু আমার সোনার বাংলা, সেহেতু বলনের কিছু নাই!

আপনে এখনও ব্লগে সক্রিয় দেইখা ভালো লাগতেছে

৩১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
বইতে ধূলা জমছে। এক্সামের আগ পর্যন্ত সে উদ্বাস্তু।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাইলে তো মৌজাই মৌজা!

৩২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯

সাফিউল ইসলাম দিপ্ত বলেছেন: লেখা পড়ে অনুভূতি:হাসির মাঝে হতাশা। :(

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সবকিছু মিলাইয়াই জীবন

৩৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২১

রাজসোহান বলেছেন: আমি অহনও পড়তাছি। দিনে মরি, রাইতে মরি। মরতে মরতে আবার মরি /:)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যত পড়িবে ততই ভুলিবে!

৩৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৫

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: কি অবস্থা আপনার ? ব্লগে আসবো না ভেবেও আবার এলাম । আপনার বাচ্চা হাসিটা দেখে ভাবলাম , যাই দেখি নতুন কিছু পাই কিনা - কিন্তু না , সেই পুরনো পোস্ট । :(

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মোবাইলে ইউজার নেম পাস সেভ হইয়া থাকে, তাই সবসময়ই সে নিজের খুশি মতো লগইন থাকে। নতুন পোস্ট কি দিমু বুঝতেছি না, রাইটার্স ব্লক চলে, তার সাথে মেলানকোলি ফেস্ট, নো শেভ উইক, ড্রাংক নাইট, ওয়েট আইজ মান্থ, মেটাল সীজন ইত্যাদি!

৩৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

রিপি বলেছেন:
আপনার প্রোফাইলের কিউট বাচ্চাটাকে দেখলেই মন ভালো হয়ে যায় একদম। নতুন কিছু লেখেন... কবিতা না হোক গিয়ান মুলক কিছু লিখেন পড়ে কিছু গিয়ান বাড়াই।

ব্লগ থেকে দেখলাম ঘুরে গেলেন। তাই আপনার জন্য। ভালো থাকুন।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কফি খাই না, এক কাপ কফি খাইলে এক সপ্তাহ ঘুম আসে না। তার ওপর দুই দিন ধইরা আবারো ঘুম আসতেছে না। কেকের যে ছবিটা দিছেন............একটা কুশ্চেন: জগতের সকল ফাটাফাটি খাবারে এত ফ্যাট থাকে কেন? ভাঙ্গা মন গুড়াগুড়া হয় যখন দেখি এরম অসাম খাবারে গোডাউন ভর্তি ফ্যাট!

লাইফটাই জীবন হইয়া গেলো!

৩৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫১

রিপি বলেছেন:
আচ্ছা ভাইয়া সজারু শামীমের চেহেরা কি সজারুর মত ছিল? :-0

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমাদের ক্লাসের মধ্যে ২০ অসাম হ্যান্ডসাম ফর্সা ছেলের মধ্যে ও একটা ছিলো। লম্বা এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী, কথা বলার মাঝে যে হাসি দিতো এলাকার যেকোনো মেয়ে ওর প্রেমে পড়তে বাধ্য। সজারু বলতাম ওর চুলটা খাড়া খাড়া থাকতো। চুল ছোট রাখুক বড় রাখুক, পুরাই যেনো টম ক্রুজ!

হয়তো এজন্যই ওর রাগটা বেশী। তখন ক্যামেরা তেমন ছিলো না।গত শতাব্দীর ৯০ থেকে ৯৬ এর দিককার ঘটনা!

৩৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০০

রিপি বলেছেন:
ভাইয়া ডায়েট করেন জানতাম না। তাহলে সালাদ খান। কুনু ফ্যাট নাই। :D



০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সালাদ খাইলে দুই মিনিট পেটে থাকে না। ডায়েট বলতে শুধু ফ্যাট খাই না। আমার ডায়েট বলেতো ৬০%কার্ব+২০%প্রোটিন+২০% ফাইবার

সালাদে কালোজামের মতো এগুলা কি? কালাজাম?

৩৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০২

রাজসোহান বলেছেন: বাই, আন্নের বিয়ার খাওনটা আইজও বাকী থাইকা গেলো। কুনোদিন কি খাইতে পারুম্না? :'(

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এমুন বদনসিব লইয়া আমি কি করিবো!!!!

আমার বিয়া ভাইঙ্গা চুরমার হইয়া গেলো আর উনি আসছে তার দাওয়াত খাইতে। চিন্তা করিও না বৎস, আমার বিয়া না হইলেও তুমার নিজের বিয়ায় নিশ্চই দাওয়াত করিবো!

৩৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৭

রিপি বলেছেন:
গত শতাব্দীর ৯০ থেকে ৯৬ এর দিককার ঘটনা! হায় আ্ললাহ এত আগে !!!! B:-)

যাইহোক এতোদিনে মনে হয়ে সজারু শামীমে ভাইয়ের চুল সোজা হয়ে গেছে না হলে পড়ে গেছে । :D

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখন তাহার কন্যার বিয়া দেয়ার জন্য তাহারা পাত্র খুজিতেছে। যদিও ফরিদপুরে খুজে না, খুজে ইন আম্রিকা!

৪০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৩

রাজসোহান বলেছেন: আমার বিয়াও হইবো না বাই। প্রেমিকা যে একখান ছ্যাঁকা দিছে, দুই চোক্ষে খালি আন্ধার দেখছি। বিয়ার স্বাদ মিট্যা গেছে :((

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ছ্যাক ইজ গুড ফর হেল্থ। যেইখানে ছ্যাক দিছে, ঐখানে একটা ট্যাট্টু আইক্কা হালাও!

৪১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:১৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ঈশ !! আপনারও ব্লক চলছে !! u need a break man ! :(
why dont u join here ? ---

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হলি মলি! কয়জন? পড়ালেখা কি এই চলে?

হায় খোদা! বাদ দেন পড়ালেখা! এত পড়ালেখা কইরা কি হইবো? একদিনের এই দুনিয়া!

৪২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:২৮

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: পড়া লেখা হইল একটা বিশাল প্রেশার , এই প্রেশার সহ্য করার জন্য রিলাক্সও তো প্রয়োজন । তাই না ? আমি অবশ্য শুধু অরেঞ্জ সুজ আর পানি পান করি । ;)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি কুটিকালে পানির পাশে একটু আধটু অরেন্জ্ঞ জুস খাইতাম, আর এখন লাল পানির পাশাপাশি একটু আধটু পানি খাই আর কি। সবাই পান করে, আমি খাই...বরাফ আরকি!

৪৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:২৫

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ও তাইতো !! আমিও পানি খাই , পান করি না । বাঙ্গালিরা তো পানি খায় ... B-)

আমি লাল পানি খাই না , সাদা পানি একটু আধটু খাই । :D

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সাদা পানি বিবাহের আগে খাইছিলাম, যখন আফগানী সুন্দরী রেস্টুরেন্টে লই গেছিলো। কিন্তু চুক্কা লাগে!

৪৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৩৮

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আফগানী পাঠানের বাচ্চা গুলো ভারি সুন্দর হয় , এটা সত্য । চুক্কাই তো ভালো !! ও খোদা ! বহুত হাসছি আমি আজ আপনার কথায় - কাল নিশ্চয়ই অনেক দুঃখ আছে কপালে । আপনি মানুষটা বেশ মজার । :D

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হাসলে দুঃখ হয় এইটা কখনো হইতে দেখি নাই। বরংচ যারা অতি দুঃখেও হাসে খেলে গান গায়, তাদের কোনো দুঃখই ছুইতে পারেনা।

তো পড়ালেখা কি চাঙ্গে উঠলো নাকি? অবশ্য মাঝে মাঝে পড়ালেখা চাঙ্গে উঠলেও ক্ষতি নাই! মাঝে মাঝে পা পিছলাইলেও ক্ষতি নাই!

৪৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: একটু চাঙে উঠছে । আজকে এক ফোঁটাও পড়তে ইচ্ছা হচ্ছে না । আপনার সাথে কথা বলতে ভালোই লাগছে ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আসলে কুটিকালের ফাকিবাজির অভ্যাস টা আমাদের জীনে ঢুইকা গেছে!

৪৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩১

নকীব কম্পিউটার বলেছেন: বিশাল কাহিনী, খুব ভালো লাগলো।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধইন্যা আপনারে

৪৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পোস্ট আর কমেন্ট সব পইড়াই হাসলাম। হাসতে হাসতে গলা ব্যথা করতাছে। গলা ব্যথা নিয়াই হাসলাম

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গলা ব্যাথা যে ঝগড়ার ফল সেটা আর বললাম না। হুদাই আমার গল্পের কারনে হাসির দোষ!

৪৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: উদাসী আপনি জানতে চেয়েছিলেন আমি এখন ভ্রমন ব্লগ লেখি কি না ? আমার ভ্রমনের উপর লেখায় মানুষ ত্যক্ত বিরক্ত আর আপনার এই প্রশ্ন B-)
দুটো লিংক দিয়ে গেলাম বার্মা আর ক্যম্বোডিয়া ভ্রমনের উপর
কিতনা বদনসীব হ্যায় জাফরঃ ভাগ্য বিড়ম্বিত এক সম্রাটের জীবনের করুন আলেখ্য (ছবি আর ইতিহাস)
বাগান --- মায়ানমারের এক অসাধারন দৃষ্টিনন্দন পুরাতাত্বিক শহরে দুটো দিন (১ম পর্ব)
শত বছর ধরে অরন্যে হারিয়ে যাওয়া বিশ্বের এক বিস্ময় সেই এংকরভাট আমার চোখে।
http://www.somewhereinblog.net/blog/June/30110482
অরন্য আর পাথর যেন শত বছরের দৃঢ় আলিঙ্গনে, বিখ্যাত টুম্ব রেইডার ম্যুভির "তা -প্রহম" আমার চোখে
আর দিলাম না । শিরোনামের স্বার্থকতা " যতই পড়িবেন ততই মরিবেন" :`>

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: নাহ, অবশ্যই পড়বো। সেভ করে রাখলাম ওয়ার্ডপেডে। অনেকদিন ভ্রমন বিষয়ক পোস্ট পড়া হয় না। ধন্যবাদ এইলিংক গুলো কস্ট করে দেবার জন্য

৪৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খালি তো নিজেগো দুঃখের কথা কইলেন
আমাগো কথা চিন্তা করছেন সজারু শামিম রা ও আমাগো খোজে না , কয় মাইয়া পড়ালেখা জানা বেশি বুঝবো ,এই মাইয়া এম এ পাস করছে হায় হায় এত বুড়ি ।
আসলেই যতই পড়িবে ততোই মরিবে প্রুভড /:)

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এম এ পাশ করা বুড়িরও এখন মেলা দাম। বিয়ার জন্য পাত্রী দেখতে গিয়া বুঝতেছি এখন বাংলাদেশে পাত্রী কেউ দেখতে যায় না, পাত্র দেখতে আসে। তারে ইন্টারভিউ দিতে হয় যে সে মেয়ের যোগ্য কিনা!

সময় পাল্টাই গেছে। কয়দিন পর পোলা হইলে সবাই কানবে, আর মেয়ে হইলে গরু জবাই দেবে দেশে। উল্লেখ্য বিয়ের পাত্রী আমার জন্য দেখতেছে না, আমার এক বন্ধুর!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.