নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুভ কুফরী বিদায়াতী এচলাম-বিরুদী হ্যাপী বাংলা নববর্ষ

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪২



১)

ইলিশ মাছ রাধতে পারি না বলে ইলিশ কেনার ঝামেলায় যাই না কখনোই। কিন্তু দেখতে দেখতে তিনটা বসন্ত চলে গেলো পেটে ইলিশ পড়েনি। তাই কাজ শেষ করে ঘুরতে ঘুরতে বাংলা দোকানে চলে গেলাম। দোকনে ঢুকেই ফ্রীজে উকিঝুকি মারতে লাগলাম ইলিশ মাছ আছে কিনা। এমন সময় কানে এলো বাংলা দোকানের হুজুর মালিকের সাথে জনৈক বয়স্ক কাস্টমারের কথোপকথন:
: ভাই, নামাজ কালাম পড়েননা কেন? দুই দিনেরী দুনিয়াদারী।
: ধুরু, মানুষজনের পেট খারাপ।
: কি কন এইডা! মানুষের পেটের লগে নামাজের কি সম্পর্ক?
: আরে দেশে গেছিলাম কয়েক সপ্তাহ আগে। ভাবলাম নামাজটা ধরি। তো সকালে বেলা উইঠা রেডি হইয়া গেলাম জোহরের নামাজ জামাতে পড়তে মসজিদে। জামাতে দেখি মেলা লোক। তো পয়লা রাকাতের পয়লা সেজদা দিতে গিয়া দেখি হঠাৎ সামনের ব্যাটা ধুমায়া চার-পাচটা চানাচুর খাওয়া পাঁদ দিলো। মনে হইলো সেজদার মধ্যেই বমি করি। আর এমতাবস্থায় হুজুরেরও কি হইছে, জুম্মার দুই রাকাত শেষ করে ৬ মিনিটে, তার চাইর রাকাতের একেকটা সেজদা মনে হইছে ৮ মিনিটের। এরপর যখনই নামাজে দাড়াই তখনই ঐ চানাচুর খাওয়া ব্যাটার কথা মনে পড়ে।

তাদের কথাবার্তা শুনে আমার কেমুন জানি মনে হলো। আমি সামনে এগিয়ে বললাম,"ভাই, আপনে ট্রমায় আছেন। ভালো সাইক্রিয়াটিস্ট দেখান!"

কাস্টমার ভদ্রলোক আমার দিকে তাকালো তীক্ষ্ম দৃষ্টিতে, তারপর ফট করে বলে বসলো,"হ, ডাক্তাররে কইবো পাদের গন্ধে নামাজ পড়তে পারি না! যেইখানেই যাই খালি পাদের গন্ধ!"

এই বইলা আমি হাসবো কি কাদবো বুঝতে পারতেছি না তবে দোকানদার আর কাস্টমার শ্যেনদৃষ্টিতে তাকানো তখনও চলতে থাকলো।আমি অবস্থা বেগতিক দেখে আমি প্রশ্ন করা করলাম
: ভাই ইলিশ মাছ নাই?
: না, শেষ।
: দুই দিন আগেও তো দেখলাম অনেক গুলা।
: খায়া ফেলাইছি।

বুঝলাম ইলিশ এই বসন্তেও কপালে নাই!

২)

কুটিকাল আর কৈশোর কাল পুরোটাই মফস্বলে কাটছে। তখন বিকাল বেলা তাল তলার মাঠে কাউকে না পেলে সোজা বাসায় গিয়ে খোঁজ করতাম আড্ডার বন্ধু সংগ্রহের জন্য। তো মাঠের মাঝখানে ছিলো মফিজদের বাসা। ওদের বাসার সামনে যেতেই দেখি আহমদ আলী ডাংগুলি খেলতেছে একা একা। আমারে দেখেই বলে,"কিরে, কানা! করস কি? নাকি আন্ধা হইয়া পথ ভুইলা গেছোস?"
: মাঠে তো কেউ নাই। একলা একলা ডাংগুলি কেমনে খেলস? মফিজরে দেখোস নাই?
: বাইত্তেই আছে। যাবি নাকি? ওর দাদায় তো লজেন্স খাওয়াইবো। বলেই ওর দু চোখ জ্বল জ্বল করতে লাগলো।

লজেন্সের লোভে গেলাম দুই বন্ধু মিলে মফিজের বাসায়। বাসার আঙ্গিনায় গিয়ে দেখি দাদা গাছের ছায়ায় পাটি বিছিয়ে একটা গামলায় মুড়ি মাখা খাইতেছে আর মফিজ উদাম গায়ে দুই ঠ্যাং দুই দিকে দিয়ে ঘুমাইতেছে। আমাদের দুইজনকে দেখেই দাদা জান মফিজের ডান পা একটান দেয়। আমাদের গোলগাল মফিজ এক টানে সোজা হয়ে বসে, আর ঢুলুঢুলু চোখে আমাদের দিকে তাকিয়ে হেসে দেয়।

আমরাও দাদা জানের সাথে পাটিতে বসে মুড়িমাখায় ভাগ বসালাম। দাদাজান তার গল্পের ছাপি খুলে,"তোমাগো বন্ধু মফিজরে ওর মা বড় আদর কইরা কোলেপিঠে মানুষ করছে। যখন ওর জন্ম হয় তখন ওর স্বাস্থ্য আরও ভালো ছিলো, গায়ের রং ছিলো আলতার মতো লাল। ওর মা সেই ছোটবেলা থিকাই খুব আদর করছে। যখন ঘুমাইতো তখন বাম সাইডে কিছুক্ষন কাইত কইরা রাখতো। বাম সাইডে বেশী কাইত কইরা রাখলে যদি মাথাটা ডিমের মতো ব্যাকাচ্যাকা হইয়া যায়, সেই ভয়ে আবারও আস্তে কইরা ডান দিকে উল্টাইয়া দিতো। ডিম পোচ করনের সময় এক দিকে যাতে বেশী না হয় সেজন্য যত্ন কইরা যেমনে উল্টায় দিতে হয়, তেমনি ওরে ঘুমের মধ্যে ডাইনের থিকা বামে, বামের থিকা ডাইনে উল্টাইয়া পাল্টাইয়া ঘুম পাড়াইতো। আর তাই দেখো ওর মাথাটা কি সুন্দর ডিম পোচের মতো গোল গাল হইছে!"

দাদা জান যখন এই গল্প করছিলো আমি মুড়ি মুখে দিয়া হাসতে হাসতে মুখের মুড়ি উঠানে ফালায় দিতেছিলাম আর আহমেদ আলি হাসতে হাসতে চিতকাইত!

তো সেইদিন সন্ধ্যার আগে আগে আমরা ওদের বাসা থেকে বিদায় নিয়ে যে যার মতো চলে আসি। তার পরের দিন মাঠে গিয়ে দেখি পুলাপান ক্রিকেট খেলতেছে। আমিও গেলাম। আমারে দিলো ব্যাটিং। উইকেট কিপিং এ ছিলো আহমদ আলি। আমি ব্যাটিং এ দাড়াতেই আহমদ আলি মফিজরে বল দিয়া জোরসে বলে,"ঐ পোঁচ মফিজ! কানুরে একটা বাউন্সার দিয়া কানা কইরা ফেলা!"

আমি "পোঁচ মফিজ" নামটা শুনে ভিত্রে ভিত্রে হেসে কুটিপাটি ওর দাদা জানের গল্পটা মনে করে আর এমন সময় হুট করে কোথা থেকে একটা বল আমার মুখ বরাবর জোরসে আঘাত করলো, আর আমার দুনিয়া আন্ধার!

৩)

এইবারের পয়লা বৈশাখ নিয়ে নানা ক্যাচাল। একদল হুজুর বলতেছে পয়লা বৈশাখ মালাউনদের সংস্কৃতি তাই এটা পালন করা হারাম। সরকারী দল বলতেছে পহেলা বৈশাখে ইলিশ খাওয়া নৈতিকতা বিরোধী, কারন মা ইলিশ খাইলে তাদের বংশবৃদ্ধি হবে না। আবার আরেক দল বলতেছে পহেলা বৈশাখ যেহেতু মোঘল সম্রাটের আমলে প্রচলন করা হইছে এই অন্ঞ্চলের ফসলের উৎপাদন উপলক্ষে সেহেতু এইটা পালন করতেই হবে, নাইলে বাঙ্গালী জাতী থেকে খারিজ হয়ে যেতে হবে।

কিন্তু কেউ বলতেছে না যে ইলিশ যেই নদীতে হবে সেই নদীতে তো পানি নাই। পানি না থাকলে ইলিশ খাইলে কি না খাইলেই কি! কয়দিন পর নদীর ওপর গাড়ী চললে মাছ কই থিকা আসবে সেইটারও তো খবর নাই। আবার এই পয়লা বৈশাখেই মাদ্রাসার লোকজন বোমা মেরে নিরস্ত্র মানুষদের আহত নিহত করছে ছায়ানটে, সেটা নিয়েও কথা নাই। কথা নাই এই এক বছর আগে কিছু নারীকে প্রকাশ্যে হাজার হাজার লোকের মধ্যে ধর্ষন করলো কিছু পার্ভার্ট, তাদের ছবি থাকা সত্বেও পুলিশ এই পর্যন্ত কেবল একজনকে ধরতে পেরেছে কিন্তু আদালতে তার বিরুদ্ধে এখনো চার্জশীটও দিতে পারে নাই।

যাই হোক, অত ভেবে কাজ নাই। যত বেশী ভাববো মাথার চুল ততবেশী পাকবে। তার চেয়ে ভালো আমরা রাজনীতি ধর্মীয় বিবেধ ভুলে এই উৎসব আপন করে নেই।

ছোটবেলা থেকেই দেখেছি ফরিদপুরে আব্বা কাকারা হালখাতা করতো। নিউমার্কেটে গেলে প্রথম দোকান থেকে আমাদের খাওয়া শুরু হতো। পুরো বছর যেসব দোকান থেকে আমরা শুধু জিনিসপত্র কিনি এই দিন কোনো কেটাকাটা হতো না। কেউ কিনুক না কিনুক, দোকানের সামনে দিয়ে গেলে কর্মচারীরা ডেকে আনবে,একটা পীরিচে করে একটা নিমকি, একটা সাদা মিস্টি আরেকটা কালোজাম। মার্কেটে ভেতরে ঢোকার আগেই পেট ভরে যেতো। তারপর কাকার দোকানে গেলে দেখতাম দেশের প্রত্যন্ত অন্ঞ্চল থেকে লোকজন এসে তাগাদার টাকা দিয়ে যাচ্ছে। তারা জিজ্ঞেস করছে, কই পড়ো, কেমন আছো, কত রকমের হ্রদ্যতা। মনে হতো বছর ঘুরে আরেকটা ঈদ। বাবার দোকানে গেলে দেখতাম সবাইকে নিয়ে বিশাল আড্ডা বসিয়েছে। তাজল কাকু(মরহুম), দাদা জান (মরহুম), শামীম কাকা, মনীন্দ্র কাকা আরও কত পরিচিত কাকারা সবাই বসে আড্ডা দিচ্ছে। কে কোন ধর্মের, আস্তিক না নাস্তিক, সেটা মাথায় থাকতো না। এমনকি মার্কেটের ভেতর যেসব সম্পদশালী হিন্দু মারোয়ারীরা ব্যাবসা করতো তারাও ডেকে তাদের বাসায় নিয়ে যেতো। পেট ভরা তবুও জোর করে লুচির সাথে সেরকম তরকারী।

লুচির সাথে ঐ তরকারীর স্বাদ কারো হাতে ছিলো না, এমনকি আমার মায়ের হাতেও না। তাদের বিয়ের অনুষ্ঠানে বিশাল একটা পিতলের বাসনে পোলাও, লুচি, বেগুনী, মুগ ডালের চচ্চরী আর গোস্ত। হিন্দু মুসলিম সবাই এক সাথে বসে খেতাম। আমার বন্ধুদের মধ্যে বেশীরভাগই হিন্দু ছিলো। একেকজন প্রচন্ড মেধাবী, কারো কারো ফটোগ্রাফিক মেমোরী, কারো কারো অংকে বিশাল পারদর্শিতা। ৯০ এ বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার পর টানা দু বছরের রায়টে এসব বন্ধুদের সংখ্যা কমতে থাকে, এসব মারোয়ারীরা দেশ ছাড়তে শুরু করে। ২০০৯ এ যখন শেষবার ফরিদপুর যাই, তখন ফরিদপুর প্রায় মারোয়ারী শূন্য। হিন্দু বন্ধুগুলো ৯০% চলে গেছে কেউ স্বপরিবারে ভারতে, কেউ আসামে, কেউ অস্ট্রেলিয়া....যে যেখানে পেরেছে।

পরিবেশ বিপর্যয় এখন যেমন বুঝতে পারি এটা আসলেই ঘটছে, ফরিদপুর, মাদারীপুর, মধুখালী গেলে বুঝতে পারি সংখ্যালঘু নির্যাতন আসলেই সত্য ব্যাপার।

কিছু বলার নাই, শুধু সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা!

আর আমার শৈশবের বন্ধু, আংকেলদের একটা কথাই বলতে চাই,"দুঃখিত! আপনারা আমাদের আপন করলেও আমরা আপনাদের আপন করতে পারিনি। আপনাদের ওপর যা হইছে, তার ক্ষমারও যোগ্য না। শুধু দোয়া করি, যেখানেই থাকেন, ভালো থাকেন। সুখে থাকেন! আর ক্ষমা করবেন যেই বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে দেশ স্বাধীন হইছিলো সেই স্বপ্নের নির্মম মৃত্যুর জন্য!"

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইডা কি দেখি!! লাইক দিয়া যায় কমেন্ট করে না!! :|| :|| :||

///এইবারের পয়লা বৈশাখ নিয়ে নানা ক্যাচাল। একদল হুজুর বলতেছে পয়লা বৈশাখ মালাউনদের সংস্কৃতি তাই এটা পালন করা হারাম। সরকারী দল বলতেছে পহেলা বৈশাখে ইলিশ খাওয়া নৈতিকতা বিরোধী, কারন মা ইলিশ খাইলে তাদের বংশবৃদ্ধি হবে না। আবার আরেক দল বলতেছে পহেলা বৈশাখ যেহেতু মোঘল সম্রাটের আমলে প্রচলন করা হইছে এই অন্ঞ্চলের ফসলের উৎপাদন উপলক্ষে সেহেতু এইটা পালন করতেই হবে, নাইলে বাঙ্গালী জাতী থেকে খারিজ হয়ে যেতে হবে।

কিন্তু কেউ বলতেছে না যে ইলিশ যেই নদীতে হবে সেই নদীতে তো পানি নাই। পানি না থাকলে ইলিশ খাইলে কি না খাইলেই কি! কয়দিন পর নদীর ওপর গাড়ী চললে মাছ কই থিকা আসবে সেইটারও তো খবর নাই। আবার এই পয়লা বৈশাখেই মাদ্রাসার লোকজন বোমা মেরে নিরস্ত্র মানুষদের আহত নিহত করছে ছায়ানটে, সেটা নিয়েও কথা নাই। কথা নাই এই এক বছর আগে কিছু নারীকে প্রকাশ্যে হাজার হাজার লোকের মধ্যে ধর্ষন করলো কিছু পার্ভার্ট, তাদের ছবি থাকা সত্বেও পুলিশ এই পর্যন্ত কেবল একজনকে ধরতে পেরেছে কিন্তু আদালতে তার বিরুদ্ধে এখনো চার্জশীটও দিতে পারে নাই।///


এই বিষয়গুলা মাথায় চক্কর দিতাছিল। কিন্তুক লেখা হয়নাইক্কা। আপনারে ইতনা ইতনা ধইন্যা!!

যাইহোক, পেত্থমটা মগার, দুই নম্বরটা শংকার, তিন নাম্বারটা ভাববার!!

যাউকগা... কুশ্চিন হইলো- হ্যাপি রুবেল'রে নিয়া আসার কারণটা কী?? ;) ;)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হ্যাপি যেমুন রুবেলরে অকৃত্রিম দিল দিয়া ভালোবাসছিলো সেরাম ভালোবাসার শুভেচ্ছা মাখা হ্যাপি নববর্ষ!

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৫৮

এস বি সুমন বলেছেন: শুভ নববর্ষ

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাকেও হ্যাপি রুবেলের নববর্ষ!

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৩২

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: উদাসী কথোপকথন!
শুভেচ্ছা।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা!

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫

পাকাচুল বলেছেন: আমি সব-সময়ই বৈশাখ উদযাপন করতাম। তবে ইলিশ খেয়ে না। বৈশাখে ইলিশ খাওয়ার মত বড় কপাল নিয়ে জন্মায় নাই।

শুক্রবারের মসজিদে আমিও যাই, কোন মতে দুই রাকাত পড়ে চলে আসি, কারণ ঘাম, মোজার গন্ধ আর আঁতরের গন্ধ আমি সহ্য করতে পারি না।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গ্রামে থাকার কারনে আর বাসার পাশে কুমার নদী থাকার কারনে ইলিশ আমাদের ওখানে সস্তাতেই পাওয়া যেতো। তবে ইদানিং জনসংখ্যা আর তার অনুপাতে নদীর পানি যেভাবে কমছে কয়দিন পর ইলিশ আর চোখে দেখা লাগবে না। স্টক হোমে অবশ্য ইলিশ সস্তা। দু তিনবছর আগের পুরোনো ফ্রোজেন ইলিশ দাম থাকে কেজী ১২০ ক্রোনার। তো হিসাবে ১১০ থেকে ১৩৫ ক্রোনারে ইলিশ পাওয়া যায় মনে হয় সস্তাই। এক ক্রাউন ৯.১৫ টাকা।

আর বাংলাদেশে এসব গন্ধ আমার নাকে লাগতো না। সাইনাসের অপারেশনের কারনে কি না জানি না অথবা আশে পাশে রাস্তাঘাটে এত গন্ধ যে এসব মামুলি গন্ধ নাকে লাগতো না। দেশে থাকতে আমি প্রচুর হাটাহাটি করতাম, মাইলের পর মাইল। অবশ্য সুইডেনে এসে দৌড়াদৌড়ি শুরু করছি!

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫৫

বিষন্ন পথিক বলেছেন: শুভ নববর্ষ!
কেমন লাগছে সুইডেন? ক্রোনার নিয়া ইলিশ খোজা ভালো না, ট্যাকা দিয়া খুজেন

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইজন্য কপালে ইলশা পাই নাই। চিক্কেন খাইয়া কুকড়ু কুক করতেছি কাজে আইসা!

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৪০

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে আমার বন্ধু সঞ্জয়কে মনে পড়ে গেলো,সেই ছোট কালের খুব ভালো বন্ধু আমার, কাপাশিয়া থাকতো, গত বিএনপি সরকারের সময় তার বাবাকে মেরে ফেলে রাজনৈতিক ভাবে ।এরপর তার বোনা মা সবাই সব বিক্রি করে চলে যায় ভারত।

এসব আসলেই কষ্টের।

শুভ নববর্ষ উদাসী

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সংখ্যালঘু নির্যাতন ইজ রিয়েল, কেউ মানি না মানি! আমাদের এইযে এত দুর্দশা, নেতা নেত্রীরা আকাম করে কিন্তু পাপের ফল পাই আমরা। কারন আমাদের হাতেও এমন অনেক অপরাধ হয় যেগুলোর গজব থেকে আমরাও মুক্তি পাই না।

যারা দেশ ছেড়েছে তারা হয়তো এক প্রজন্ম দুই প্রজন্ম কস্ট করে ভবিষ্যত প্রজন্মকে ঠিকই একটা জায়গায় নিয়ে যেতে পারবে। আর আমরা দিনকে দিন আরো খারাপ হচ্ছি। শিক্ষা, সামাজিক অবকাঠামো সবকিছুতেই!

শুভ নববর্ষ আপনাকেও

৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৫০

সোহানী বলেছেন: মাথা খারাপ, ছোট-খাট ইলেশেরই দাম ২০ ডলার পাউন্ড। দেশে থাকতে তাকায়ে দেখতাম এখনো তাই....... অাবার ও হ্যাপিরে মনে করাইলেন....

নস্টালজিয়ায় +++++++++++++

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাদের ঐ জায়গার দাম তো আমাগো সেম। কারন আপনাদের ১ ডলার আমাদের এখানে ৬.৫ ক্রোনার। কিন্তু তাও যে বছর ঘুরে পাওয়া যায় এটাই বা কম কি! আর বাংলা দেশে তো হাজার দুয়েকের জন্য ইলিশ পাওয়া যায় কিনা সন্দেহ, তাও আবার ইলিশের নামে সাদ্রিন বেচে ইদানিং!

কাহিনী কি? হ্যাপীর ভক্ত কেন?

৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সেই দিন কি অার অাছে? দিন বদলে গেছে! এখন অার মানুষ নেই; ধার্মিকের সংখ্যাই বেশি । বৈশাখ উৎযাপন করলে নাকি তাদের ধর্ম চলে যায় । এসব নাকি বিজাতীয় সংস্কৃতি! অথচ একটা সময় ছিলো, যখন ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এসব উৎসব পালন করতো; কোন ভেদ ছিলো না!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এতদিন আমাদের বাপ দাদারা পালন করলো, পয়লা বৈশাখের তাগাদায় হুজুররা দরুদ পড়াইয়া দোয়া পইড়া যাইতো। এখন হুজুরগো হুশ হইছে এইটা কুফরী! হালাগো এক মুখে ১০ কথা। সব হইলো রায়ট লাগানির ধান্ধা!

ভালো থাকবেন আর শুভ বাংলা নববর্ষ!

৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: হ্যাপি রুবেল বাংলা নববর্ষ এই পোস্টের এমন শিরোণামে আপত্তি জানাচ্ছি। পরিবর্তন আশা করছি।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনের আশা পূর্ন হইছে! মানুষ মাত্রই হিউম্যান, আমি মাত্রই ভুল।

শুভ নববর্ষ

১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন ,



৩ নম্বরে সম্প্রীতির ছবি এঁকেছেন এককালের । সুন্দর ।
আর এটুকু ভালো লাগলো - "আর ক্ষমা করবেন যেই বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে দেশ স্বাধীন হইছিলো সেই স্বপ্নের নির্মম মৃত্যুর জন্য!"

নববর্ষের শুভেচ্ছা আপনাকেও ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা!

১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: সকাল বেলা চাপিলা মাছ দিয়া ভাত খাইলাম :)
লেখাটাও চেটেপুটে নিলাম ।
শুভেচ্ছা দাদা

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাও তো মৎস্য পাইছেন। আমি তো হালার ৬ মাস হইয়া গেলো মাছই মুখে দিবার পারলাম না!

আপনারেও অশেষ শুভেচ্ছা!

কাহিনী কি? দিলদার ভাইজানের ফটুক কেন?

১২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

জুন বলেছেন: শেষ পপর্বে আমাদের শৈশবের পালা পার্বনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ রইলো উদাসি। শুভেচ্ছা নববর্ষের

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কাল কি কি পিঠা বানাইলেন? আজকার প্লান কি? ফটুক স হ পুস্ট চাই!

১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: তিন নং টা বেশি ভাল লেগেছে । ধর্ম, বর্ণ বৈষম্য পৃথিবীর মানুষকে সেই আদিকাল থেকেই আলাদা করে দিয়েছে ।

নববর্ষের শুভেচ্ছা ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মানুষ যতক্ষন না আরেকজন মানুষকে মানুষ হিসেবে গন্য না করে ধর্ম বর্ন শ্রেনী দিয়ে গন্য করবে ততদিন সমাজে বিগ্রহ,বৈষম্য ভেদাভেদ থাকবেই।

আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা!

১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

জুন বলেছেন: ফটুক সহ কত্তগুলা পোষ্টের লিংক দিলাম সেগুলি পর্ছেন্নি :-* আবার নয়া পোষ্টের কথা কন :||
=p~
ওয়েট লিখবো এক্কেবারে খাটি আমার নিজের তোলা ছবি দিয়ে :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইরে, ঘুমানেরি টাইম পাই না, কেমনে পড়ুম?দিন কেমুন গেলো? ফটুক স হ পোস্ট কই?

(টাইম পামু কি, ঘুমই আসে না!)

১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সাবলীল মনির বলেছেন: বেশ রসালো লেখা, ভাল লাগল ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে আমার চিত্ত প্রফুল্ল হলো বৈকি!

১৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

নতুন বলেছেন: আরেকটা বিষয় হইলো .... আঙ্গুর ফল কখনোই মিস্টি ছিলো না.....

যারা বৈশাখে আনন্দ করতে পারেনা এবং দেখে মানুষ আনন্দ করতেছে... তখন তারা সবাইকে বোঝাতে চেস্টা করে যে আঙ্গুর ফল টক.

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি বাংলাদেশে যতবারই আঙ্গুল কিন্যা খাইছি, খুদার কসম, তেতুলের থিকা টক আছিলো! বর্তমানের খবর জানি না!

এই বিষয়ে আপনের মতামত কি?

১৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২১

আমিই মিসির আলী বলেছেন:






এচলাম?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুরা পোস্টে এই একখান কমেন্ট পাইলাম যেইখানে আমার জ্ঞান কিছু বিতরন করতে পারি। কেননা আমি একখান পোস্ট দিমু আর সেইখানের জ্ঞানের ছড়াছড়ি থাকবো না, কেমনে কি?

ইসলাম শব্দের অর্থ আত্মসমর্পন যা মূলত সালাম থিকা আসছে। আর ইরানের ফারসি ভাষায় একে বলা হয় এচলাম। অনেকে এছলাম ও উচ্চারন করে।

জ্ঞান শেষ!

১৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৭

মুতাওয়াক্কিল বলেছেন: আর যাই হোক জাতে আমরা বাঙাল ! বৃক্ষ তোমার নাম কি ? ফলে পরিচয় " বাঙালিত্বের পরিচয় নাকি ইলিশ পান্তাভাতে ! তয় ফহিন্নির পুতেরা কি ? X((

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তয় ফহিন্নির পুতেরা কি ?


আব্বে শুওর ইসলামী জঙ্গী, মাইনসের বাপ মা গালি দেস কেন? কই থিকা পাশ দিছস ছাগু? কেউ যদি খারাপ হয় তার বাপ মায়ের কি দোষ? নাকি কুটিকালে তোরে সঠিক শিক্ষা দেয় নাই? কেউ কি বলে নাই যে আকাম করে তার বাপ মারে গালি না দিতে? দাড়ি রাখছোস পেডোফাইল এইডা কি জানস না যে নিয়তই কর্মফল, নাকি হাদিস কোরান পড়স নাই?

আর এইডা বাঙ্গালিত্বের পরিচয় না কুন ছাগলে কইছে? আমাদের জাতীয় খাবার কি? ভাত মাছ না? আর আমাগো জাতীয় মাছ কি? ইলিশ না? নাকি এইগুলা পড়স নাই? কই থিকা পাশ দিছস? বইলা যা পেডোফাইল পায়ুকামী মাদ্রাসার জঙ্গি!

ও আচ্ছা ভুইলাই এই তোরাই তো ছায়ানটের প হেলা বৈশাখীতে বোমা ফাটাইয়া নীরিহ মানুষরে মারছিলি! তোরাই তো নীরিহ মানুষরে বোমা ফাটাইয়া মারস, তালেবান, আইএসআইএস এর মটো ১৯৭১ সালে তোরাই তো জামাতে ইসলামের হইয়া ধর্ষন করছিলে ৩ লাখ মা বোনরে? মনে নাই শুওর?

১৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১১

মুতাওয়াক্কিল বলেছেন: পান্তা ইলিশ দেখিলে মনে পইরা যায় , একদিন ফহিন্নির পুত ছিলাম রে !

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তোর ব্যাংকে কত টাকা আছে? আর তোরা কি ছিলি, বর্বর আরব? যারা মানুষের গোস্ত ছিড়া খাইতি? এইযে দেখ তোদের পুর্বসুরী আরবের ভাইদের কাছে তোরা যখন লেবারী খাটতে যাস তোদের কেমনে জুতা দিয়া পিটায়! এই পিটানি তোরা খাওনের যোগ্যতা অর্জন করছোসরে পেডোফাইল! মানুষের বাপ মা রে গালি দেস! সাহস কতো অশিক্ষিত পায়ুকামী মাদ্রাসার পোলাখোর পেডোফাইল!গালি খাইতে কেমুন লাগে?

২০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমাগো এলাকায় ও হাল খাতে তে এমুন কালাজাম , নিমকি ,রসগোল্লা দিত
কি মনে করায়ে দিলেন :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: স্মৃতি তুমি বদনা থুক্কি বেদানা!

২১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৬

আমিই মিসির আলী বলেছেন: আমরা যেটাকে চুল বলি ইন্ডিয়ার ভাষায় সেটা বাল!
এক দেশের বুলি আরেক দেশের গালি।
আপ্নে মাল্টিটেলেন্টেড। জেনে থাকবেন অনেক ভাষা। তাই বলে কোনটা বিকৃত সেটা কেউ বুঝবে না এমন ভাবাটা কি ঠিক?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মানুষ মাত্রই মরনশীল, আর আমি তো ভুলশীলদের বাটখাড়া। তার উপ্রে আপনে যদি হোন মিসির আলি, আমি তখন কি করি!

২২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: উদাসী দেখি ফরিদপুরের !!!
দেশী ভাই বোন দের পেলে আমার আনন্দ লাগে , কিন্তু ভুলশীলদের বাটখাড়া দেখে দুঃখ পেলাম রে ভাই । আমার এলাকার মানুষ যথেষ্ট সংবেদনশীল এবং অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলেই জানতাম ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কন কি? ফরিদপুরে ১৬ বছরের থাইকা অভিজ্ঞতা হইলো কথা লাগানী আর ডাইল খাওনে তাহারা বেস্ট!

আমি পূর্বখাবাসপুরের তালতলার বাসিন্দা আছিলাম!

২৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া নব বর্ষের শুভেচ্ছা।:)

আমি তোমাদের মধুখালীতে দুইবার বেড়াতে গেছিলাম. মধুখালী স্যুগারমিলে। ওখানে একটা হিন্দু পুরাকীর্তি মঠ দেখেছিলাম। :)

তোমার বাড়ি সেই মধুখালীতেই নাকি!!! B:-/

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: না,ফরিদপুর সদরে। তবে মধুখালীর ঐ হিন্দু পুরাকীর্তি মনে হয় অখন দখল হইয়া গেছে!

২৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৬

রিপি বলেছেন:
হা হা হা।
নতুন বছরে আপনার সভ কুফা কেটে যাক। :P
শুভ নববর্ষ। :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কিন্তু কি দিয়ে কাটবো? কেচি তো নাই!

আপনারেই হ্যাপি শুভ বাংলাদেশের বাংলা নববর্ষ!

২৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৬

রিপি বলেছেন:
এই কুফা কেচি দিয়ে কাটা যায়না। :P
কেমন কাটলো দিন আপনের। যা ফাটাফাটি ওয়েদার ছিল। অফিসেই ছিলেন নাকি মেলাতে গিয়েছিলেন কোন। নাকি পোস্টাইবেন বলে সারাদিন ধরে লেখাই লিখলেন। :D

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: স্টক হোমে মেলা কই? তো বাসার সামনে পুচকুদের শয়তানি করার জন্য কম্যুন পার্ক বানাই দিছে। ঐখানে দৈনিককার মতো আজকাও কিছু পুচকু মেলা কইরা শয়তানি করছে! বারান্দায় বইসা তাই দেখলাম!

২৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি বাংলাদেশে যতবারই আঙ্গুল কিন্যা খাইছি, খুদার কসম, তেতুলের থিকা টক আছিলো! বর্তমানের খবর জানি না!

এই বিষয়ে আপনের মতামত কি?


ফাও খাইলে মিস্টি তো লাগবোই... পয়সা দিয়ে কিনা খাইছেন তাই টক একটু লাগবার পারে...

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কথার গভীরতা অনেক বেশী, ফাল দিলে আর উঠবার পারুম না!

২৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯

Safin বলেছেন: মনের কথাটাই বললেন ভাই, :D

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাহলে তো নিজেকে অন্তর্যামী ঘোষনা করতে হয়!

২৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০০

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আমি পূর্বখাবাসপুরের তালতলার বাসিন্দা আছিলাম!

হুম ঘটনা এইখানেই প্যাঁচ খেয়েছে তাহলে /:)

(পূর্ব খাবাসপুরের তাল তলা টা কোথায় মনে করতে পারছি না ?/ 8-| )

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্রথমে নিউমার্কেট যাইবেন। যাইয়া ঐখানে আমার নামে ফুচকা চটপটি খাইবেন। তারপর শপিং করবেন। শপিং এর বিল আমার নামে কইরেন। তারপর ১ নং গেট দিয়া বাইর হইয়া একটা রিক্সা ধরবেন, রিক্সাওয়ালাকে বলবেন ঢাকাইয়া পট্টি তাল তলার মাঠ! ১০ টাকা নিবে ২ জন হইলে। ৩ জন হইলে ১৫ টাকা। তারপর রিক্সায় উইঠা ঘাড়ের ব্যায়াম চোখের ব্যায়াম করবেন। যদিও ফরিদপুরে ঘাড়ের ব্যায়াম করনের খুব বেশী স্কোপ নাই। যাই হোউক। এসব ব্যায়াম করতে করতে দেখবেন একটা ঘাস বিহীন মাঠে নিয়া আসবে। পরে ঐখানে গিয়া আমার নাম, আমার বাপ, দাদা,চাচা কাকা,ফুপাতো ভাই সবার নাম বলবেন। যদি তাহার বয়স ৪০ এর কাছাকাছি হয় আর স্থানীয় হয় লগে লগে চিনায় দেবে!

ঠিকানা বুঝ পাইছেন?

২৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

মুতাওয়াক্কিল বলেছেন: তুই যে একটা মালাউন তা আগেই জানি ! মাঝখানে এসএসে দুই একটি ইসলামী শব্দ ঝেড়ে নিজেরে ছুপা মসলিম দাবি করছিস ! আরবদের ক্ষুদ ভিক্ষেয় তোদের দেশ চলে এটা ভূলে যাসনে ! এখনও তিরিশ লাখ বাঙাল শুধুমাত্র সৌদি আরবে আছে যাদের রেমিটেন্সে এদেশের চাকা সচল , আর তোদের রেন্ডিয়া আছে এডারে ফহিন্নিস্থানে পরিণত করার অপচেষ্টায় ! আর আমি তো তোরে গালি দেইনি ! বলেছি ইলিশ পান্তা বঞ্চিত ফহিন্নিরা কি বাঙাল নন ? আর তুই নিজেরে ফহিন্নি মনে করলি ! আর উল্টো আমারে বকলি ! আমিও বৃহত্তর ফরিদপুরের পোলা এইডা মনে রাখিস !

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লহ সৌদী গেলমান, তোর সৌদী ভাইদের কুকর্মের ভিড্যু:







আর দেখ তোদের লেবার যারা যায় তাদের কেমনে পিটায় সৌদী ভাইয়েরা:



মিসকিন বলতে বলতে ফেনা উঠায় ফেলায় তারা:


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.