নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বং ক্রাশ!

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬



ছবি: ইন্সটা থেকে সংগৃহিত

তো একদিন কিউ কে হলে ইলিশ মাছ রাঁধা হলো। এমন না যে ইলিশ মাছ রাঁধা হয় না। সপ্তাহ ঘুরিয়ে গরু, ফর্মের মুরগীর সাথে মাছ হিসেবে কার্প আবার মাসে এক কি দু বার ইলিশের পিছ পাওয়া যায় তবে স্বাদ একটু অন্যরকম থাকতো, এই যা। স্বাদ যাই থাকুক আমাদের তখন এমন অবস্থা ছিলো সামনে খালি ঘি এর বোতল রেখে দিলে সেই গন্ধ শুকেই পুরো দু প্লেট ভাত শেষ করে দিতাম। তো তখন পিএল চলছিলো। যারা পাবলিক ইউনির এই সিস্টেমটা জানেন না যে তাদেরকে বলা পিএল হলো সেমিস্টার ফাইনাল শুরু হবার পুর্বের ১৭ দিন। তখন ক্লাশ সাসপেন্ডেড থাকে। এই ১৭ দিন ছেলে পেলে খেয়ে না খেয়ে, ঘুমিয়ে জেগে চোখ নাক বন্ধ করে পুরো সেমিস্টারের পড়া পড়ে। এর পর তিন দিনের ডিএল। এই তিনদিন শুধু নির্দিস্ট বিষয়ের রিভিশন। প্রত্যেক পরীক্ষার আগে তিনদিনের ডিএল।
সেবার হলো কি ডাইনিং এ খেতে গিয়ে শুনি ইলিশ মাছ। তার ওপর আবার পুই শাক। পুই শাক দু টাকা, ইলিশ মাছ ৯ টাকা। ভাত ডাল সবসময়ই ফ্রী থাকতেো আমাদের হলে। কোনো কথা নেই, এক বাটি পুই শাক আর দুটো ইলিশের বাটি কিনে ডাইনিং এ অপেক্ষায় ছিলাম কখন সীট খালি হবে। পুরো ডাইনিং রুম ছিলো রমরমা। কিছুক্ষন পরেই অবশ্য একটা সীট খালি হয়ে গেলো। এদিকে ইলিশ মাছের তরকারীর ধোয়া ততক্ষনে মিইয়ে আসছিলো, আর ঘ্রানে পেটের মধ্যে সকল ইদূর গুলো পুরো ডাম্বেল মেরে ছারখার করে দিচ্ছিলো। সীট খালি পেতেই টপ করে বসে প্লেটে ভাত ডাল শাক তরকারী এক যোগে ঢাললাম। যদিও চাটগাইয়া খাবার স্টাইল হলো আগে ডাল দিয়ে খাবে তারা তারপর বাকি সব। আমি সেটাকে আপগ্রেড করে সব এক সাথে প্লেটে নাও, তারপর কব্জী ডুবিয়ে খাও। খাওয়া শুরু করার কিছুক্ষন পর দেখি পাশের সীটে ম্যাকানিকালের গাঞ্জা জাহিদ আসলো। চেহারা চিকন চাকন, চেইন স্মোকার, কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্সের বস: দেখলেই মিস নেই,"কিরে গান্জা, মান্জা মাইরা কই যাস?" এমন সময় চোখ লাল করে টক টক করে তাকিয়ে থাকতো আর আমি পেট দুম করে হাসতাম। যদিও ছেলেটা চুয়েট ছাত্রসংসদের একজন নেতা টাইপের ছিলো, কিন্তু আমার র্যাগিং থেকে কারো মুক্তি ছিলো না। ব্যাচমেটদের র্যাগিং করা আমার দৈনিককার কাজ ছিলো।

যাই হোউক, জাহিদ প্লেটে ভাত নিয়ে তরকারীর বাটিটা প্লেটে ঢালতেই দেখি একটা ইদুরের বাচ্চা কিউট হয়ে শুয়ে আছে মৃত। আমি কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে জিজ্ঞেস করলাম,"এইডা কি ইন্দুর না চামচিকা?" জাহিদ বিড়বিড় করে গালি দিয়ে প্লেটের দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থাকলো। এমনেই পিএল চলে, এসময় পোলাপানের মাথা আর মেজাজ কই কোথায় থাকে তার নাই ঠিক। আমি ভাতের লোকমা মুখে দিতে দিতে অপেক্ষা করছিলাম কখন রড হাতে নিয়ে পিডাপিডি শুরু হয়। দেখলাম জাহিদ খাবারের কাউন্টারে গিয়ে প্লেট রাখলো। ওরা দেখলো। তারপর আরেক বাটি ইলিশের বাটি দিলো। সে ওটা নিয়েই চলে আসলো। পাশে বসতেই আমি জিজ্ঞেস করলাম,"দুস্ত গ্যান্জাম করলি না? আমি তোর সাথে ছিলাম!" কিছুক্ষন আমার দিকে তাকালো, ভাবলো নিজে তো কুন্দাই কুন্দাই গিলতেছি আবার গ্যাঞ্জাম করার জন্য আরেকজনকে উপদেশ দিতেছি,"এখনো হিটের (থার্মোডিনামিক্স) পুরা সিলেবাস বাকি। পরীক্ষা শেষ হোউক, তারপর ওরে গেটে নিয়া সাইজ করুম নে।" গাঞ্জা জাহিদের সেই পরীক্ষা আর শেষ হয়নি, সাইজও করা হয়নি। এভাবেই আমরা ৪ বছরের কোর্স দু বছরের সেশন জট সহকারে সর্বোমোট ৬ বছরে শেষ করি হেসে খেলে।

অনেকেই বলেন যে তাদের সুইসাইডাল ট্যান্ডেন্সী আছে, তারা জীবন নিয়ে হতাশ। এত সংগ্রামের পরও কোনো আশার আলো নেই, অথবা প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়ে লাইফটা কেমন যেনো তেচপাতার জীবন হয়ে গেলো তখন মনে হয় ৬ বছর ইন্দুর মরা তরকারী আর রাইতের বেলা লোহার খাটে শুইয়া পিঠ ব্যাথা নিয়ে কেউ যদি বুঝতো হতাশা কাকে বলে। পাশ করার পর যে আসল স্ট্রাগল শুরু হতো সেটা তো বাদই দিলাম।

ছেলেদের মধ্যে একটা ট্যান্ডেন্সী থাকে একটু বয়স্ক মহিলার প্রেমে পড়া, তার ওপর বাঙ্গালী ছেলেদের তো কার্ভি বয়স্ক মহিলার শাড়ীর আচলের ফাঁকে ফাঁকে প্রেম উছলে পড়ে। এখন আবহাওয়া জনিত কারনেই বা অন্য কোনো কারনে (অন্য কোনো কারন বলতে গবেষনায় দেখা গেছে মেয়েরা খোলামেলা পোশাক পছন্দ করে কারন তাদের প্রজনন করার ক্ষমতা একটা নির্দিস্ট সময় পরে আর থাকবে না। তাই সময় মতো যদি একজন যোগ্য সঙ্গি না পাওয়া যায় তার সেই প্রাকৃতিক কাজটি অপূর্ন থেকে যাবে। এটা একটা বিবর্তনবাদীয় মনস্তত্ব।সেক্ষেত্রে একজন পুরুষের প্রজনন করার সক্ষমতা দীর্ঘতর এবং তাদের টার্ন অন খুব দ্রূত ও ঘন। তাই তারা ধীরে সুস্থে স্যাটেল হতে চায় এবং তারা পোশাকের ব্যাপারে একটু শালীন থাকতে চায়।) সব জায়গার মেয়েরাই একটু খোলামেলা আবেদনময়ী থাকতে পছন্দ করে। যদিও সামাজিক বিধিনিষেধ পুরুষতান্ত্রিক হবার কারনেই সেটাতে বাধা প্রদান করা হয় এবং অনেকসময় কঠোরতার কারনে সেই সোশাল স্টিগমা একটা হতাশার সৃষ্টি করে।

তবে কলকাতার শিক্ষিত সমাজ সেই স্টিগমাকে অনেকটা অপাংক্তেয় করে নতুন নতুন ট্রেন্ড চালু করেছে যার ফলে পশ্চিমার মিশেলে প্রাচ্যের রক্ষনশীলতা ও লাজুক সংস্কৃতির একটা অনন্য ধারা তৈরী করেছে যার সেই আধুনিক সংস্করন বং ক্রাশ।

কোনো একবার শুনেছিলাম আমার এক স্কুল মেট, কোলকাতায় অনেক দিন ধরে স্যাটেল, তো বিশেষ কারনে বিয়ে নিয়ে সমস্যা হচ্ছে। এমন না যে পাত্রী পাওয়া যাচ্ছে না। ভালো চাকুরে, দামী গাড়ী হাকাচ্ছে, এহেন পাত্রের পাত্রীর অভাব থাকার কথা না। সমস্যাটা তার অন্য জায়গায়। শেষবার যখন মেয়ে দেখতেে গেলো, তখন বেশ আতিথেয়তার সম্মুখীন হতে হলো তাদের। হুলস্থুল খাওয়া দাওয়া। বরপক্ষের সবার আক্কেলগুড়ুম এই ভেবে যে মেয়ে দেখানোতেই যে আপ্যায়ন বিয়ে আর তার পরে কি যে কি হবে। সবার ৫ আঙ্গুল যখন প্লেটে সুস্বাদু লুচি আর চচ্চড়ি ও মিস্টান্নে ডুবে ছিলো তখন বন্ধুটি খাওয়া শেষ করে কনে ভেবে বারান্দায় বলেই বসলো এক রূপসীকে,"আপনাকে দারুন লাগছে। শাড়িতে কাউকে এমন সুন্দর লাগতে পারে কখনো বুঝিনি!"

মেয়েটি মিটিমিটি হাসছিলো। সে শুরু করে দিলো আবৃত্তীর ছলে,"চুল তার কবেকার..... আসলে শাড়ি ছাড়া কোনো বাঙ্গালী নারী পূর্নতা পায় না। বিয়ের পর কিন্তু শাড়িই পরতে হবে। আপনার কি অন্য কিছু পছন্দ ঐ বিশেষ সময়ে?"

খাওয়া দাওয়া শেষ হবার পর শুরু হলো মেয়ে দেখার পালা। কিন্তু মেয়ে আর ঘরে ঢুকছে না। কনেপক্ষের মুখ বেজার। কিছুক্ষন পর বন্ধুটির বাবা সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে নিলো। এদিকে বন্ধুটির মাথা নস্ট। কোথায় কনে দেখে বিয়ের কথা পাকা করবে, অথচ তার নিজের বাবা খাওয়া খেয়ে এখন ফুটার প্লান করছে। মেয়েদের বাসা থেকে বেরিয়ে গাড়িতে উঠে বাবাকে চেপে ধরতেই বাবার খিস্তি,"কি একটা মিনসে পয়দা হয়েছে, এই বয়সে মেয়ে দেখলেই মাথা বিগড়ে যায়। বলি মেয়ের মাকে কেন শাড়ীর গুন নিয়ে এত কথা বললি? বিয়েটা হলে তোর হতো শ্বাশুড়ি! চেহারা দেখেও কি বুঝিসনি সে কোনো বয়সী....ছিঃ ছিঃ ছিঃ লজ্জার বলিহরি! ছেঃ..."

যদিও বন্ধুটির বিয়ে হয়েছিলো তবে সে বিয়েটা সে একাই করেছিলো এবং যাকে করেছিলো সেও একবারের ডিভোর্সি, বয়সে বড়, শুনেছি আগের ঘরে একটা সন্তানও আছে।

ডিভোর্সি মেয়ে বিয়ে করাটা আমাদের সমাজে এখনো কেউ সোজা চোখে দেখে না, তবে পরিবর্তন হচ্ছে। হয়তো এর পেছনেও সেই বিবর্তনবাদী চিন্তাধারা মানুষের মনে কাজ করে। একটা ব্যাপার আমাকে অবাক করে, যে ধর্মে নবী মোহাম্মদ তার বয়সের ১৫ বছরের বড় একজনকে বিয়ে করার উদাহরন রেখে গেছে সেকানে বিয়ের ব্যাপারে বিবর্তনবাদী হয়ে যাওয়া ....বলতেই হয় জাতে মাতাল তালে ঠিক। এবং সে হুজুগের বিপরীতে শহুরে হোক বা গ্রামে তার সাথে যুক্ত হয়েছে বং ক্রাশ। আন্তঃধর্ম বিয়েটাও যে হচ্ছে না সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই কিন্তু একটু চুপে চাপে।

শেষ করি স্কুলে জীবনের আরেকটি গল্প দিয়ে। ক্লাশ সেভেনে উঠে অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ করলাম আমাদের বয়েস স্কুলে হঠাৎ করে ম্যাডামরা ক্লাশ নেয়া শুরু করলো এবং আশ্চর্য্যের ব্যাপার হলো সেসব ম্যাডামরা ছিলো সেরকম রূপবতী। কেউ কেউ ঢাকা থেকে বনেদী ঘরের মেয়ে, কেউ কেউ ম্যারীড। কিন্তু যখন তারা ক্লাশে ঢুকতো তখন সবাই হা করে তাকিয়ে থাকতো। তো ক্লাশে তখন দু ধরনের পোলাপান পাওয়া গেলো, এক ধরনের পোলাপান যারা ইংলিশ বাংলা বিজ্ঞান অংক পড়ুক না পড়ুক সমাজ, ভুগোলে পুরা আপ টু ডেট কারন এসব ক্লাশ ম্যাডামরা নিতো। প্রতিটা পড়া হোম ওয়ার্ক মুখস্থ। আরেকদল হলো সব বিষয়ে টিপটপ কিন্তু ম্যাডামের পড়া সে কিছুতেই করবে না কারন ক্লাশে ম্যাডাম পড়া ধরলে সে পারবে না। না পারলে কাছে আসবে, বেতের বাড়ি অথবা গালের মধ্যে বন চটকানা। যেই ছেলেটা জীবনে মাইর খায় নাই, সে ম্যাডামের হাতে এক গালে বন চটকানা খেয়ে আরেক গাল পেতে দেয়।

একদিন ক্লাশ মেট রাসেলকে জিজ্ঞেস করলাম,"কিরে, কি সেন্ট মরছোস? ডেন্জারাস কড়া সেন্ট আসতেছে।" রাসেল একটু অবাক হইয়া জিজ্ঞেস করলো,"কস কি? আজকা সেন্ট মারতে ভুইলা গেছিলাম।" আমি একটু কাছে গিয়া গন্ধ শুকলাম,"দোস্ত, ভুল হইছে। এইটা সেন্ট না, অন্যরকম গন্ধ!" রাসেল একটা হাসি দিলো," সেরকমই হওনের কথা। গত সপ্তাহে ম্যাডাম এই গালে ছুইছিলো (থাপ্পড় মারছিলো ক্লাশে কথা বলার জন্য), তারপর থিকা আর গোসল করি না। ম্যাডামের হাতের স্পর্শ মুছে যাবে তাই!" উল্লেখ্য ম্যাডামটা ছিলো হিন্দু, মাঝ সিথিতে লম্বা সিদূর।

আমি তখন বুঝতাম না কাহিনীটা কি! তবে ম্যাডামকা দেখলে আমারো যে ক্লাশে কিছু হতো সেইটা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু আমার চে পোলাপান আরো বেশী ক্রেজী এই বং ক্রাশ নিয়া সেটা তখনই বুঝেছিলাম।

সবচে বড় কথা, লাইফ ইজ কুল!

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

বিজন রয় বলেছেন: এইটা কি পোস্ট?
পড়ে দেখি?

ছবিটি তো সুন্দর!!

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ছুটির দিনের একটা এক্সপেরিমেন্ট পোস্ট। গত কয়েকদিন ধরে একটা সোশাল এক্সপেরিমেন্ট করছি। কাল সন্ধ্যায় এটার কনক্লুশনে আসি। আর আজকে সকালে দিলাম এই পোস্ট। ছুটির দিন কাম কাইজ না থাকলে খই ভাজা আরকি

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা ................ হা হা জ্বাজ াহ াহ াহ করজ্সহা ;;;;'''''১১১'''''''' বং ক্রাশ!!!!

পড়লুম বটে একখান।

তবে বিয়ের পরে মেয়েদের খোলামেলা পোশাক পরতে হবে কিসের জন্য?

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ কুশ্চেন। তার মানে গবেষনাটা আমার পুরা হয় নাই। শালার এত চিন্তা কইরা লাস্টে দেখি অর্ধেক কাম হইলো!!

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আপনার এলোমেলো ভাবনাগুলো নিয়ে লেখা আমার ভালই লাগে; আপনি সিরিয়াস হয়ে সাহিত্য লেখলে অনেক ভাল করতে পারতেন; আপনার লেখাগুলোতে এই ছাপ স্পষ্ট। আমি জানি না আপনি গল্প, প্রবন্ধ, কবিতা ও ফিচার লেখেন কিনা; আপনি আপনার এলোমেলো ভাবনাগুলো নিয়েই সাহিত্য লেখুন; দেখবেন পাঠকরা পছন্দ করবে।

এই লেখাটি ভাল লেগেছে; বং ক্রাশ বিষয়টি বুঝলাম না!! আর মডেল তো সেই রকম সুন্দরী!!!

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ফুলে গেছি।

অনুপ্রেরনার জন্য ধন্যবাদ। ভাই আমার পরিচয় প্রকৌশলী। সাহিত্যিক হবার মতো যোগ্যতা তো পরে আমার ধৈর্যশক্তি খুব কম আর হঁট ট্যাম্পার। এগুলো দিয়ে সাহিত্যের মতে সৃস্টিশীল বিষয় আমার দ্বারা হবে না। তবুও আপনার উপদেশ সাদরে গৃহিত হলো। ধন্যবাদ

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: আহা!
কলেজ জীবনে এরকম ঘটনা তাইলে সবারই কমবেশি আছে.......

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কলেজ জীবনটা আমার খুব বেশী এদিক ওদিক কাটে নাই। কারন দেখতে দেখতে সময় শেষ আর ঢাকায় সেট হতে হতেই পরীক্ষা এসে পড়ে। তবে সে সময় আজিমপুর স্কুলের এক মেয়ের সাথে পরিচয় হয় রং নম্বরের মাধ্যমে। ওটা একটা মধুর স্মৃতি ছিলো

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

অচেনা হৃদি বলেছেন: ওহ নো! ছবিটা দেখে কেমন যেন লাগলো!

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যেমন?

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বস! ছবিটা অনুগ্রহ করে সরিয়ে নিন।

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পাল্টে দিয়েছি কিন্তু কারনটা কি জানতে পারি? মেয়েটার ছবির ব্যাপারে অনুমতি ছিলো ব্যাবহার করার

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ক্যারাবেরা...

জ্বলে আগুন বুকে তে.


দে আগুন দে নিভাইয়া দে.....

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আঙ্কেলকে বললেই হয় একটা বিয়ের ব্যাবস্থা করতে.. ধর্ম জাত মান কুল সবই তো রক্ষে হয়

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: রঙ চং মার্কা ছবি দিয়ে পাঠক পাওয়া যায় না।

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ড্যুড প্লিজ, আপনার মতো লোকের কমেন্টের দরকার নাই। আপনাকে আমি কখনোই ডাকি নাই আমার পোস্টে। আপনি কে ভাই?

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

আঁধার রাত বলেছেন: অস্থির দুই হাত দশ আঙ্গুলে খামচে ধারতে চাই ঐ যে তোমার কোমর-বাং-ক্রাশ

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দেইখেন মাথা খারাপ কইরা কোনো দুর্ঘটনা ঘটায়েন না

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আঁধার রাত বলেছেন: অস্থির দুই হাত দশ আঙ্গুলে খামচে ধরতে চাই ঐ যে তোমার কোমর-বাং-ক্রাশ




আর কি কিছু বলার থাকে....

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাহ! এই তো আস্তে আস্তে চেহারাটা খসে পড়ছে....

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

বাকপ্রবাস বলেছেন: জম্পেশ বং ক্রাশ

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আবার জিগস

১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

রাকু হাসান বলেছেন:


হাহহাহা , =p~ ‘‘যে ছেলে টা জীবনে মাইর খায় নাই ,সে ম্যাডামের কাছে একগালে বনচটকানা খেয়ে আরেক গাল পেতে দেয় B-)

হাস্যরস পেলাম ,আপনার লেখায় । :-B ++

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মানুষ তো দেখি মনে হয় এখানেও ধর্ম আর অশ্লিলতা খুঁজে বেড়াচ্ছে...

১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৭

রাকু হাসান বলেছেন:



লেখক বলেছেন: মানুষ তো দেখি মনে হয় এখানেও ধর্ম আর অশ্লিলতা খুঁজে বেড়াচ্ছে... না ,নিছক মজা করলাম ভাই!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই মজাক কইরাই মানুষ গালি দেয়, আবার আগুনো ধরায়। সেইদিন আইএনআইএসের একটা ভিডিও দেখলাম। পুচকা বাচ্চা মানুষ জবাই করতেছে হাসি মুখে। মনে হয় টম এন্ড জেরী দেখতেছে।

ইদানিং কুকুর বিলাই নিরাপদ মানুষের থেকে। তার ওপর সে যদি বাংলাদেশের কোনো মুসলমান ভাই হয়!

যাই হোউক, আপনার কথা আলাদা। যেহেতু নজরুলের ছবি প্রোফাইলে লাগাইছেন, ধরে নিলাম আপনি কূপমন্ডুক মুক্ত। ভালো থাকবেন আর ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য

১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


যে ক্রাশ পিক দিছেন তাতে অনেকেই ক্রাশ খাইছে! আমরা কি ক্রাশ খাইতে পারিনা। যে চেহেরা পিকে দেখলাম তাতে চেহেরা তো খসবেই.....

১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আমি ক্রাশ খাই নাই। বাঙ্গালী এসব মাইয়াদের চেহারা দেইখা ক্রাশ খাওনের বয়স চইলা গেছে। সমস্যা হইলো লেখার ভেতর একটা ম্যাসেজ ছিলো। মাগার পাবলিক ম্যাসেজের ধারে কাছে দিয়া গেলো না। দুঃখ জনক

১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

রাকু হাসান বলেছেন:




‘‘ইদানিং কুকুর বিলাই নিরাপদ মানুষের থেকে’’ সত্যি কষ্টকর খুব মানা কিন্তু পরিস্থিতি যেভাবে যাচ্ছে ,এমন ই বলতে গেলে

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হয়তো ইলেকশনের পর কিছু একটা পরিবর্তন হইতে পারে আবার নাও হইতে পারে। তবে পিচকিদের আন্দোলন আমাদের ক্ষমতাসীনদের জন্য কিছু একটা ইঙ্গিত। যদিও সরকার যেভাবে ধরপাকড় করে চারিদিকে থমথমে পরিবেশ তৈরী করে রাখছে এর মধ্যে থেকে যদি কিছু একটা আবার চাড়া দেয় তাহলেই সরকার নড়ে বসবে। আর এই সরকার গেলে যে কি হবে সেটা কেউ বলতে পারছে না। আর এই সরকারকে কেউ স হ্যও করতে পারছে না

১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

বিজন রয় বলেছেন: আগের ছবিটা অনেক আকর্ষণীয় ছিল।
মডুদের কিছুই ভাল লাগে না।

তাইলে এই ছবিটাও সরিয়ে দেনভ

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মডু, কর্তৃপক্ষকে দুই পক্ষরেই খুশী রাখতে হয়। তবে এর চে কড়া ছবির পোস্ট ব্লগে ছিলো এমনকি রসময় গুপ্তরে নিয়াও পোস্ট ছিলো। সমস্যা হইলো ইসলাম সম্পর্কে নিজের অবস্থান ওপেনে ঘোষনা করায় একটু ক্যাচাল হইয়া গেছে।

১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

বিজন রয় বলেছেন: আজকে আপনি ব্লগে আসছেন না কেন??

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গত কয়েকদিন একটু ডিসওরিয়েন্টেড ছিলাম। মাঝে মাঝে এমন হয়। কেন হয় নাইবা জানলো কেউ

১৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: এই লেখার ম্যাসেজ নেওয়ার মতো মানুষ খুব কম আছে এখানে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জানি না। মাঝে মাঝে ভাবি আমরা ভাবি কম, বলি বেশী

১৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

বিজন রয় বলেছেন: আজকে আপনাকে ব্লগে দেখতে পেলাম না।
ব্যাপার কি?

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হুমম

২০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। মুল কারন হচ্ছে, আলোচ্য ছবিটি পোষ্টের বিষয়বস্তুকে হালকা করে শুধুমাত্র ছবির দিকে মনযোগী করে তুলে বিধায় এই ব্যাপারে আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করা হয়েছিলো।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওহহহ.... কি আর কইতাম। মানুষজন... তার আগে নিজের নজরই তো ঠিক থাকে না। পুরুষ মানুষের নজর আর বিড়ালের নাক দুইটাই সেম

২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১৯

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: হুম। ফেসবুকেত্থে হাওয়া হইছেন কোনে?

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হাওয়া না হইয়া করতাম কি? সাধের একটা আইডি পুলাপান রিপোর্ট মাইরা হাওয়া কইরা দিছে। মাসখানেক হইয়া গেলো আইডি ফাইডি দিছি, কিন্তু ফেসবুকের লোকজন এখনো এক্সেস দিতাছে না। আমি আর কি করতাম!

২২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনি এতো রগরগে ছবি দিছেন যে আমরা পড়া পড়ার আগেই দাঁড়ায় গেছি।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইডা রগরগে ছবি? ভাইজানের বয়স কত? টিনেজ নাকি?

২৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: জ্বি মানে যে ছবি দিতেন তাতে অনেকেই হড়বড়াইছে। আমি একা না। লেখাডা পড়লাম! আহ! কি মজাই না হইছে! সুন্দরী দেখলে ইউনিভার্সিটিতে জম্পেশ মজা করতেন দেখছি!

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে দেশে না? এই সময়ে কি করেন ব্লগে? ঘুমান না?

২৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ধুর্মিয়া.....

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: উচিত কথা কইলে হাজীসাব বেজার। গার্লফ্রেন্ড নাই বোঝা গেলো। হুদাই বোলগান। পারলে একটা জিএফ জোগাড় করেন। লেখা পড়া শেষ না হইলে শেষ করেন। একটা সুন্দর ভবিষ্যত গড়েন। রাত জাগা মানুষেরা অভিশপ্ত। এ পথের পথিক হইয়েন না

২৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আমি রাত জাগি না, আমি রাত পোহাই...

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই সেরেছে, আমি তো ভুলেই গেছি কবিকে জ্ঞান দিতে আসছি। কবি আর হুজুর এই দুইজনকে জ্ঞান দিতে নেই, দেখা গেলো পরে আপনি তাদের কাছে জ্ঞানের আশায় হাত পেতে আছেন। ক্ষমা করেন ভাইসু

২৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ঠিক আছে ঘুমাচ্ছি!

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গুড বয়

২৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১২

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

ঈদ মোবারক।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঈদ মরাবক্স

২৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

বিজন রয় বলেছেন: ???///??????

২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইসু বিদেশের লাইফে ঈদ বোঝেনই তো.... কামলা দিতে দিতে লাইফের মামলা শেষ

২৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ঐ যে তোমার কোমর-বাং-ক্রাশ
সরল বাংলা কি হবে বলুন তো!
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''লেখা পড়ে ক্রাশ খাইলাম

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন:

৩০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: Video unavailable
This video contains content from Tseries Music, who has blocked it from display on this website or application.
Watch on YouTube
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহ আবার ও ক্রাশ খাইলাম!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সো গো টু ইউটিউব এন্ড ওয়াচ

৩১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি শুধু হৈমন্তির মত বলতে পারি, আমার বলার........।।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আহ! ছোটবেলা যখন পড়া না পারার কারনে বেতের বাড়ি খাইতাম তখন পুলাপান জিগাইতো,"কিরে কানু? পড়া পারলি না কেন?" তখন বেতের বাড়ি যেসব জায়গায় পড়তো তা মালিশ করতে করতে এই গান গাইতাম

সে এক দিন ছিলো

৩২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৮

পাকাচুল বলেছেন: পিএল?? মাত্র ১৭ দিন?

১৭০ দিনের পিএল ও পেয়েছিলাম, ইউনির লাস্ট সেমিস্টারে।

হাই স্কুল লাইফে কখনো কোন ম্যাডামের দেখা পেলাম না। এই আফসুসটা রয়েই গেল।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আকামটা কি নিয়া বাধাইছিলেন যে অটো খাইলেন? আমাগো তো দুইটা আকাম ছিলো বড়। ভার্সিটি আন্দোলন আর জামাত পিটনা... আপনাগো কি?

৩৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

পাকাচুল বলেছেন: সনি খুন আর সাথে ২০০২ এর ফুটবল, দুইবার হল ভ্যাকেন্ট।
২০০৬ এ আবার ফুটবল। ফাটা কপাল আর কি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জিরোটু ব্যাচ নাকি? কনকি? ঐ ব্যাচে তো খালি সুন্দরীই সুন্দরী। একটা মাইয়া আছিলো খুব সম্ভবত শায়লা না কি হইবো! ভাইরে ভাই কি আর্মস! পুরাই শোয়ার্জনিগার। ক্রাশ খাইছিলাম কিন্তু সিনিয়র হইয়া পুচকিদের কাছে যাইতে ইগো তে লাগতো। তার ওপর ঐ মাইয়ার সামনে সিভিলের পুলাপানগো রযাগিং দেয়ার কারনে সবাই মিল্লা ৪ হাত পা ধইরা পুস্কুনিতে ফিক্কা মারছিলো। অল্পের জন্য পানিতে যাই নাই। দ্যাট ওয়াস এমব্যারেসিং

৩৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ড্যুড প্লিজ, আপনার মতো লোকের কমেন্টের দরকার নাই। আপনাকে আমি কখনোই ডাকি নাই আমার পোস্টে। আপনি কে ভাই?

ও আচ্ছা। ভালো থাকুন।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন

৩৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: ???/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.