নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নান্নামুন্না ফটিকচান পর্ব ১!!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২১

ইহা একটা বিশাল বড় ক্যাচাল লাগানিয়া পোস্ট। যারা সাইজ দেইখা পড়তে চাইবেন না তাদের জন্য আমার প্রিয় একটা গান। শুনেন আর মজা নেন। এই গান শুনার একটাই শর্ত সেইটা হইলো স্যারাউন্ড সাউন্ডে হাই বেস।



এখন আসি আসল কথায়।
আমি এই পোস্ট নাম উল্লেখ করলাম না। নাম উল্লেখ করলে মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করবে। যেহেতু আমাকে ব্যাক্তি আক্রমন করা হইছে, তাই আমি তাদের ধর্মের ওপর আক্রমন করবো না। আমি এখানে সেই মহান মানুষ কথাটা ব্যাবহার করবো। যারা বুঝার তা বুঝে নেন।

সেই মহান মানুষ কি আসলেই মূর্খ ছিলেন?

আসেন প্রথমেই আমরা দেখে নেই মক্কায় অবতীর্ন সূরা আল আরাফের ১৫৭ ও ১৫৮ নম্বর আয়াতে কি বলা আছে তবে ছবি আকারে। কারন বাংলাদেশের সব কয়টা অনলাইন অনুবাদে সেই মহান মানুষের নিরক্ষরতার কথা চেপে গেছে সবাই।


তাই আমি এর আসল অনুবাদ জানতে লীডস ইউনির কোরানিক ভাষার ওপর বিশেষ সাইটের শরনাপন্ন হলাম। এখানে ক্লিক করলে দেখবেন সেই মহান মানুষকে সকল অনুবাদকই নিরক্ষর হিসাবে অনুবাদ করেছে। তবে বাংলা ইবনে কাথীরের যে কটা বইয়ের সংকলন আছে সেখানে সেই মহান মানুষের নিরক্ষরতার সঠিক অনুবাদ করা হয়েছে। তবে অনলাইনে ইংলিশ থেকে আমি এখান থেকে তফসীরটাঅনুবাদ করলাম। যারা ইংলিশ পড়েন বোঝেন তারা এই লিংকে ক্লিক করতে পারেন। আমি এখানে উপরোক্ত ছবিটা ক্বাথীরের তাফসীরের বাংলা অনুবাদ থেকে নিয়েছি আপনাদের সবার বোঝার স্বার্থে।

এখন আপনারা আরবী শব্দের অনুবাদ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন তাই আমি তাফসীর লিংকও দিয়ে দিলাম। এখন আমরা মদীনায় অবতীর্ন সূরা আল জুমুআহ র ২ নম্বর আয়াতের অর্থ দেখি:

তিনিই নিরক্ষরদের মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাদের কাছে পাঠ করেন তার আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করেন এবং শিক্ষা দেন কিতাব ও হিকমত। ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর পথভ্রষ্টতায় লিপ্ত।


তার মানে ওপরের মাক্কী ও মাদানী দু ধরনের সূরার আয়াতেই দেখতে পেলাম যে সেই মহান মানুষ নিরক্ষর ছিলেন। এবার হাদিসের দিকে তাকাই আসলেই সে কতটা নিরক্ষর ছিলো।

সহী আল বুখারী ভলিউম ১, খন্ড ৩ হাদিস নম্বর ৬৫:
আনাস বিন মালিক বর্নিত একদা নবী মোহাম্মদ একটা চিঠি লিখলেন অথবা একটা চিঠি লেখার ব্যাপারে ভাবলেন। সেই মহান মানুষকে বলা হয়েছিলো যে তাহারা (শাসকগন) সীলমোহরবিহীন চিঠি পড়েন না। তাই সেই মহান মানুষ একটা রৌপ্য নির্মিত রিং নিয়ে তাতে "সেই মহান মানুষ আল্লাহর রাসুল" কথাটা খোদাই করলেন। যেনো আমি সেই মহান মানুষের হাতে একটা সাদা দ্যুতি দেখতে পাচ্ছিলাম।

এই হাদিসের প্রমান স্বরূপ এই লিংকে ক্লিক করলে দেখতে পাবেন সেই মহান মানুষ বেশ কিছু চিঠি লিখেছিলেন হুদায়বিয়ার সন্ধি চুক্তির পর এবং কিছু চিঠিতে নিজের প্রতিচ্ছবিও একেছিলেন। এসব চিঠি যে ওনারই রেফারেন্সে তার সুস্পষ্ট বর্ননা আছে। তার মানে প্রমানিত হয় যে আসলে তিনি নিরক্ষর ছিলেন না।

স হী বুখারী ভলিউম ৭ বই ৬২ হাদিস ৮৮:
উরসা বর্নিত আয়েশা যখন ৬ বছর বয়সে পদার্পন করলো তখন সেই মহান মানুষ তাদের বিয়ের কাবিন নামা লিখলেন এবং তার সাথে যৌনমিলনে লিপ্ত হলেন যখন তার বয়স ৯ এবং আয়েশা তার সাথে আরও নয় বছর অতিবাহিত করলেন (তার মৃত্যু পর্যন্ত)।

স হী বূখারী ভলিউম ১, বই ৩, হাদিস ১১৪:

উবায়দুল্লাহ বিন আব্দুল্লাহ বর্নিত: ইবনে আব্বাস বলেন যে যখন সেই মহান মানুষের অসুস্থতা খারাপের দিকে যাচ্ছিলো, তখন সে বললো,"আমার জন্য কাগজ নিয়ে আসো এবং আমি তাতে তোমাদের জন্য নির্দেশনামা লিখে যাবো যাতে তোমরা বিপথে না যাও।" কিন্তু ওমর বললো যে নবী গুরুতর অসুস্থ এবং আমাদের কাছে আল্লাহর বই আছে এবং এটাই আমাদের জন্য যথেস্ট।" কিন্তু সেই মহান মানুষের সাথীরা এ ব্যাপারে দ্বিমত পোষন করলো এবং একটা উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো। এর মধ্যে সেই মহান মানুষ বললেন যে চলে যাও (আমাকে একা থাকতে দাও)। এটা ঠিক নয় যে তোমরা আমার সামনে ঝগড়া করবে। ইবনে আব্বাস এটা বলে বেরিয়ে গেলেন যে এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আল্লাহর সেই মহান মানুষকে লিখতে দেয়া হলো না যা তিনি লিখতে চেয়েছিলেন এই মতানৈক্য ও কোলাহলের কারনে।(যদিও এই হাদিসটি ইবনে আব্বাস নিজে শুনছেন সেটা তিনি অস্বীকার করছেন কিন্তু যখন বলতেন তখন তিনি এভাবেই বর্ননা করতেন।)

বিশেষ ধর্মের স্কলাররা এই হাদিসটাকে এভাবে দেখেন যে উনি কাগজ চাইছিলেন নিজে লেখার জন্য নয়, বরং সুহায়েলকে দিয়ে উনি লেখাতে চেয়েছেন।

এবার আসি স হী মুসলিম বই ১৬ হাদিস নম্বর ৪১২৬:

আবু লায়লা আব্দুল্লাহ বিনতে আব্দ আর রহমান বিন সাহেল বর্নিত যে গোত্রের মুরুব্বীগন সাহেল বিন আবু হাথমাকে জানালো যে আব্দুল্লান বিন সাহেল ও মুহায়সিয়া খাইবার যাবার সময় যে মানসিক চাপের মধ্যে ছিলো তা তাদের প্রভাবিত করেছে। মুহায়সিয়া এসে জানালো যে আব্দুতালাহ বিন সাহেলকে খুন করা হয়েছে এবং তার মৃতদেহ কুয়ায় নিক্ষেপ করে হয়েছে বা পুতে ফেলা হয়েছে। সে ইহুদীদের কাছে এসে বললেন: আল্লাহর কসম, তুমিই তাকে খুন করেছো। তারা বললো আল্লাহর কসম, আমরা তাকে হত্যা করে নাই। সে পরে তাদের লোকজনের কাছে আসলো এবং তাদের কাছে এই ঘটনার কথা বললো। তারপর সে এবং সাথে তার ভাই হুওয়াইসিয়া একসাথে আসলেন। তারপর মুহায়িসা কথা বলতে থাকলেন এবং তিনিই সেই ব্যাক্তি যে কিনা আব্দুল্লাহর সাথে খাইবারে যেখানে সেই মহান মানুষ মুহায়িসাকে বললেন জ্যোষ্ঠদের মহত্ব পর্যবেক্ষন করো। তারপর হুয়ায়িসা বললেন এবং তারপর মুয়ায়িসা বললেন। অতঃপর সেই মহান মানুষ বলেন যে হয় তারা রক্তমূল্য পরিশোধ করবে নতুবা যুদ্ধ হবে। সেই মহান মানুষ এই সম্পর্কে ইহুদীদের লিখে পাঠালেন। তারা লিখলো, না। সেই মহান মানুষ বললেন যে ইহুদীরা তাদের নিস্পাপের ওপর কসম খেতে বললেন। তারা বললেন যে তারা মুসলমান নয়। আল্লাহর সেই মহান মানুষ, অন্যদিকে, নিজে তাদের রক্তমূল্য পরিশোধ করলেন এবং পাঠিয়ে দিলেন ১০০ উট যতক্ষন তারা তাদের ঘরে প্রবেশ করলো, সাহেল বললেন যে একটা লাল মেয়ে উট তাকে লাথী মারলো।

এবার আসি সুনানে আবু দাউদের বই ১৮ হাদিস ২৯২১:

ওমর ইবনে আল খাত্তাব বর্নিত সা'ইদ বলেন যে উমর ইবনে আল খাত্তাব বলেন যে রক্তমূল্য নিহতের গোত্রের জন্য এবং তার স্ত্রী এই টাকা পাবে না। আদ দাহনাক ইবনে সুফিয়ান বলেন আল্লাহর নবী লিখে আমাকে জানালেন যে আমি ঐ টাকার কিছু অংশ আশিয়াম আদ ডুবাদীর স্ত্রীকে দিয়ে দিতাম যেটা তার স্বামীর রক্তের মূল্যে গৃহিত। তাই উমর তার মতামত প্রত্যাহার করলেন। আহমাদ ইবনে সালিহ বলেন আব্দুর রাজ্জাক এই প্রথা আমাদেরকে মা'মার থেকে, আজ জুহরীর সা'ইদের কৃর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানালেন। এই ভার্সনে সে বললো সেই মহান মানুষ তাকে বেদুঈনদের গভর্নর বানিয়ে দিলেন।

সুনানে আবু দাউদের আরেক স হী হাদিস বই ১৯, হাদিস ২৯৯৩: (রেয়াত আল আলবানি)

ইয়াজিদ ইবনে আব্দুল্লাহ বর্নিত: আমরা তখন মিরবাদে ছিলাম। মাথায় উস্কখুস্ক চুল আর হাতে এক টুকরো লাল চামড়া নিয়ে এক ব্যাক্তি আসলেন। আমরা বললাম তোমাকে দেখে বেদুঈন মনে হচ্ছে। সে বললো, হ্যা। আমরা বললাম আমাদেরকে তোমার হাতের চামড়াটা দাও। সে তারপর দিয়ে দিলো এবং আমরা সেটা পড়লাম। ওটাতে লেখা ছিলো:" সেই মহান মানুষ, আল্লাহর নবী হইতে, প্রতি বানু জুহায়ের ইবনে উকায়েশ। যদি তোমরা সাক্ষ্য ব হন করো যে আল্লাহ ব্যাতিত কোনো ঈশ্বর নেই এবং সেই মহান মানুষ আল্লাহর রাসুল, নামাজ আদায় করেন, জাকাত দেন, গনিমতের মালের এক পঞ্চমাংশ পরিশোধ করেন এবং সেই মহান মানুষের ভাগের অংশ এবং তার স্পেশাল ভাগ (শাফি), তোমরা আল্লাহ এবং তার রাসুলের নিরাপত্তায় থাকবে।" আমরা তারপর জিজ্ঞেস করি যে কে আপনার জন্য এই ডকুমেন্ট টি লিখেছেন? সে বললো: আল্লাহর সেই মহান মানুষ।

সুনানে আবু দাউদের আরেক স হী হাদিস বই ৪২ হাদিস ৫১১৭:

আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস বর্নিত: সেই মহান মানুষ হেরাক্লিয়াসের কাছে চিঠি লিখলেন:" সেই মহান মানুষ, আল্লাহর নবী, প্রতি হিরাকল (হেরাক্লিয়াস), বাইজেন্টিনের শাসক। শান্তি বর্ষিত হোক অনুসরনকারীদের ওপর।" ইবনে ইয়াহিয়া ইবনে আব্বাসকে রিপোর্ট করলেন যে আবু সুফিয়ান তাকে বলেন: আমরা তারপর হিরাকলের কাছে দেখা করতে আসলাম যে কিনা আমাদেরকে তার সামনে আসন গ্রহন করতে বললেন। তারপর তিনি চিঠিটির জন্য ডেকে পাঠালেন যেটা কিনা সেই মহান মানুষের কাছ থেকে এসেছে। সেখানে লেখা ছিলো," আল্লাহর নামে, যিনি ধৈর্যশীল, দয়াপ্রবন, সেই মহান মানুষ, আল্লাহর নবী হইতে, প্রতি হিরাকিল, বাইজেন্টিনের শাসক। শান্তি বর্ষিত হোক অনুসরনকারীদের ওপর। এগিয়ে যাও।"


ওপরের সকল স হী হাদিস থেকে প্রমানিত হলো কোরানে যে অশিক্ষিত সেই মহান মানুষের কথার বলা আছে হাদিস অনুযায়ী আদতে তিনি অশিক্ষিত ছিলেন না। তার চেয়ে বড় প্রমান হলো নব্যুয়ত প্রাপ্তির পূর্বে খাদিজার পুরো ব্যবসার দায়িত্ব তার কাধে ছিলেন। তো স্বভাবতই ব্যাবসায়িক সকল হিসাব নিকাশ তাকেই করতে হতো।

এখন আমরা একটু অন্য রকম আলোচনা করি। প্রথমে শুরু করি মক্কায় অবতীর্ন সূরা ফুরকানের ৫ নম্বর আয়াত:

তারা বলে, এগুলো তো পুরাকালের রূপকথা, যা তিনি লিখে রেখেছেন। এগুলো সকাল-সন্ধ্যায় তাঁর কাছে শেখানো হয়।

এর তাফসীর থেকে জানতে পারি যে মক্কায় তখন থেকেই অনরাব ইহুদী সহ খ্রিস্টানরা আরবীতে তাদের ধর্মের প্রচার করতেন।

এখন প্রশ্ন হলো সেই মহান মানুষ আরবের মতো মরুভূমিতে থেকে কোরানে বাইবেল আর তোরাহর গল্প কিভাবে দিলো যদি সে চুরি করেই থাকে?
এখানে সবার আগে যে নামটি আসে সেটা হলো তলোয়ার বানানের ওয়ালা কপটিক ক্রিশ্চিয়ান জাবেরের নাম। কিন্তু তার ব্যাপারে সরাসরি মুসলমানরা অস্বীকার করে। এবার একটা ছবি দেই অস্বীকারের কারন গুলো দিয়ে:



এই ছবি অনুসারে ইসলামিস্টরা জাবেরের সাথে মোহাম্মদের জ্ঞান আনয়নের কথা অস্বীকার কিছু কারন হলো:

১) জাবের অনারব
২) জাবের আরবী জানে না সেখানে সেই মহান মানুষ আরবী বৈ কিছুই জানে না
৩) জাবেরের কথা কোরানে অস্বীকার করছে তাই জাবেরের কাছ থেকে সেই বিশেষ মানুষ কোনো জ্ঞান নেয় নাই।


প্রথম যুক্তি জাবের অনারব। এখন আপনাদের একটা লিংক দেই যেখানে ক্লিক করলে সেই মহান মানুষের কাছে কতজন অনারব বিশেষ ধর্ম গ্রহন করেছেন। এখানে ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জীন বেলাল থেকে শুরু করে সালমান ফারসীর নামও আছে। এই সালমান ফারসীর কাছ থেকে বুদ্ধি নিয়ে খন্দকের যুদ্ধে বিশাল পরীখা খনন করে সেই মহান মানুষ কোরায়েশদের বিশাল সেনাবাহিনীকে অল্প রক্তক্ষয়ে রুখে দেন। এরকম আরো ব হু অনারবের নাম পাওয়া যায় যারা একসময় হাদিসও বর্ননা করে সেই মহান মানুষের খাস শিষ্য বনে গেছেন।

এখন আসি জাবেরের ইতিহাস সম্পর্কে অন্যান্য তাফসীরে কি আছে:

১) মওদুদীর তাফহিমুল কোরানের এই লিংকে ক্লিক করুন। সূরা নাহলের ১০৭ নম্বর তাফসীরে বর্নিত যে ঐতিহ্যগত ভাবে অনেক মানুষের নাম বর্ননা করা হলেও তাদের মধ্যে জাবের ছিলেন যার কথা তখনকার মক্কার অবিশ্বাসীরা বলতো। যাই হোউক, একটা কথা অবশ্যই বলতে হয় যে যাদের কথা বলা হয়েছে তারা সবাই ছিলো অনারব ক্রিতদাস। সে যেই হোক না কেন, কাহিনী হলো সে গসপেল আর তৌরাত পাঠ করতো এবং সেই মহান মানুষের সান্নিধ্য লাভ করেছিলো, যার ফলে অবিশ্বাসীরা সুযোগ পায় ভূয়া কথা ছড়াবার জন্য যে মূলত ঐ ক্রিতদাসই কিনা পবিত্র কোরানের আসল লেখক, কিন্তু সেই মহান মানুষ আল্লাহর বানী তাদের সামনে উপস্থাপন করে..........

২) এবার আসি তাফসীর ইবনে ক্বাথীরে কি আছে। আল্লাহ মূর্তিপূজকদের মিথ্যা, অভিযেোগ এবং কুযুক্তি সম্পর্কে জানায় যখন তারা দাবী করে যে সেই মহান মানুষ যে কোরানের উচ্চারন করে তা আসলে তাকে একজন মানুষ শিখিয়ে দেয়। তারা একজন বিদেশী (অনারব) এর কথা বলে যে কিনা তাদের কোরাইশ গোত্রের কিছু দলের সাথে থেকেছিলো এবং যে কিনা আস সাফার মালপত্র বিক্রয় করেছিলো। হতে পারে সেই মহান মানুষ তার সাথে কিছু দিন কথা বলেছিলো কিন্তু সে তো বিদেশী, তার তো আরবী জানা ছিলো না....

৩) তানউইর আল মিকদাসের মতে জাবেরের মুখের ভাষা ছিলো হিব্রু।

এই জাবেরের কথা আরো বেশ কয়েকটা তাফসীরে আছে যেখান থেকে এটাই প্রতীয়মান যে জাবের একজন ছুতারমিস্ত্রী ছিলো এবং সে তরবারী বানানোতে দক্ষ ছিলো। তার মাতৃভাষা ছিলো হিব্রু এবং সে কপ্টিক খ্রিস্টান ছিলো ও তৌরাত এবং বাইবেল দুটোই পড়তে পারতো এবং সেই মহান মানুষ তার এই বই দুটো পাঠ শুনতেন এবং একান্তে তার সাথে কথা বলতেন।

এখন আসি ইবনে ক্বাথীরের এই লিংকে যে ঘটনাটা সেই মহান মানুষের নব্যুয়ত প্রাপ্তির ৫ বছর আগে মানে যখন সেই মহান মানুষের বয়স ছিলো ৩৫ বছর। এই ঘটনার রেয়াত পাবেন ইবনে ইশাকের এবং ইয়াসীরের। নবী মোহাম্মদের যখন ৩৫ বছর তখন কোরায়েশরা সমাবেত হলো কাবা ঘর পুনর্গঠনের জন্য এবং তারা ছাদটা ঢেকে দিলো। কাবার উচ্চতা তখন এত ছিলো না, এবং এর মধ্যে কিছু ধন সম্পদ চুরি গিয়েছিলো যা কিনা দুয়ায়েক নামের এক মুক্ত ক্রীতদাসের কাছে পাওয়া যায়। কুরায়েশরা তার শাস্তি স্বরূপ হাত দুটো কেটে নেয়। যদিও অনেকে বলেছিলো দুয়ায়েক আসল চোর না, চোরে চুরী করে দুয়ায়েকের কাছে রেখে গিয়েছিলো। যাই হোউক, তার কিছু দিন আগে এক রোমান ব্যাবসায়ী জাহাজে করে এসেছিলেন। কোরায়েশরা তার কাছ থেকে জাহাজটা কিনে তার কাঠ গুলো ক্বাবার পাটাতন বানানোর জন্য কাজে লাগে এবং তখন এক কপ্টিক খ্রিষ্টানের ডাক পড়ে যে কিনা ছুতারের কাজ জানতো।

তার মানে হিসাবে দেখা যাচ্ছে এই কপ্টিক জাবের বেশ কয়েক বছর ধরেই মক্কায় ছিলো এবং যার মালিক ছিলেন আমর ইবনে হাদরামী। এই আমর বিন হাদরামীর মৃত্যু ঘটে নাখলাতে যখন তিনি, উসমান, নওফেলের ছেলে, ও হিশাম ইবনে মুঘিরার একজন মুক্ত দাস কিছু মালামাল নিয়ে বানিজ্য করতে যাচ্ছিলেন। মুসলমান ডাকাতদের অতর্কিত আক্রমনে তারা নিরস্ত্র থাকা অবস্থায় হতভম্ব হয়ে যায় এবং এই আমর বিন হাদরামী ওয়াকিদ ইবনে আব্দুল্লাহের তীরে মারা যায়। এই ডাকাতিটা ঘটে ৬২৩ সালে। তার মানে দেখা যাচ্ছে যে জাবের বহু আগে থেকেই আমর ইবনে হাদরামীর হয়ে কাজ করতো মক্কায়। এবং |সে পড়তে ও লিখতে বেশ পারদর্শী ছিলো এবং সেই মহান মানুষ তাদের কাছে অডিটের ব্যাপারে সাহায্য চাইতেন।



বইয়ের নাম Prophet Muhammad in French and English Literature: 1650 to the Present, পৃষ্ঠা: ২০৫। গুগল বুকে সার্চ দিলেই পাবেন।


এখন আসি একটা হাদিসের বর্ননা দিয়ে যেটা কিনা স হী বুখারী হাদিস
আনাস বর্নিত একজন খ্রিস্টান ছিলো যে কিনা বিশেষ ধর্ম গ্রহন করেছিলো এবং সুরা বাকারা ও ইমরান পড়তে পারতো এবং সে নবীর হয়ে ওহী লিখতে পারতো। পরে সে খ্রিস্ট ধর্মে ফিরে যায় এবং বলতো যে আমি তার হয়ে যা লিখেছি ওগুলো ছাড়া সেই মহান মানুষ কিছুই জানে না। তারপর আল্লাহ তাকে মৃত্যু দান করে এবং মানুষজন তাকে কবর দেয় কিন্তু সকালে উঠে দেখে তার লাশ কবর থেকে উপরে ফেলা হয়েছে। তারা বলতো এটা নিশ্চয়ই সেই মহান মানুষ ও তার সঙ্গীদের কাজ। তারা আমার সঙ্গীর কবর খুড়ে তার মৃতদেহ বের করে ফেলে কারন সে তাদের কাছ থেকে পালিয়েছিলো। তারা আবার তাকে কবর দেয়। কিন্তু এর পরের দিন আবার দেখে লাশ কবর থেকে বাইরে চলে এসেছে। এরকম তিনবার হয়। পরে তারা বিশ্বাস করে যে যেটা তার লাশ এভাবে ফেলে দেয় সেটা কোনো মনুষ্য দ্বারা সম্ভব নয় এবং ওভাবেই তারা লাশ টা ফেলে রেখে চলে যায়।

যদিও এই হাদিসে নামটা সরাসরি উচ্চারিত নেই।

এরকম শুধু এক জাবের না, বাইবেল এবং তৌরাত জানা ব হু ইহুদী এবং খ্রিস্টান যারা কিনা আরবী ও হিব্রু ভাষায় পারদর্শী ছিলো (খোদ ওয়ারাকা নওফেলও দুটো ভাষাতেই পারদর্শী ছিলো) ইসলাম গ্রহন করে নবীর সাহচার্য লাভ করে তো সেখানে সেই মহান মানুষের পক্ষে অসম্ভব কিছুই না।

সে হিসেবে আমরা কিছু হাদীস দেখি। স হী বুখারীর এই হাদিসে উল্লেখ আছে যে আবু হুরায়রা বর্নিত যে ইহুদীরা তাদের ধর্মগ্রন্থ তৌরাত হিব্রুতে তেলোয়াত করতো এবং পরে তা আরবীতে মুসলমানদের সামনে ব্যাখ্যা করতো। এর প্রেক্ষিতে সেই মহান মানুষ বলেন যে আহলে কিতাবের লোকদের বিশ্বাস করো না বা অবিশ্বাস করো না বরং তাদেরকে বলো যে আমরা আল্লাহতে বিশ্বাস রাখি যা আমাদের সামনে উন্মোচিত হয়েছে (সূরা বাকারা ২: ১৩৬)

এখন এক ইহুদী মহিলার কাছ থেকে জানা কবরের প্রশ্ন সম্পর্কে হাদিস। আয়েশা বর্নিত যে সেই মহান মানুষ আমার ঘরে প্রবেশ করার সময় আমার সাথে থাকা এক ইহুদী মহিলা তাকে বললো তুমি কি জানো যে কবরে তোমাকে প্রশ্ন করা হবে? নবী তা শুনে কেপে উঠলেন এবং বললেন যে এই প্রশ্নের সম্মুখীন ইহুদীদেরকেই করা হবে। আয়েশা বলেন যে আমরা কয়েক রাত অতিবাহিত করলাম এবং সেই মহান মানুষ বললেন যে তুমি কি জানো যে আমার কাছে বলা হয়েছে যে: তোমাকে কবরে প্রশ্নের সম্মূখীন করা হবে? আয়েশা বললেন যে এরপর থেকে সেই মহান মানুষ কবরের আজাব থেকে আশ্রয় চাইছিলেন।

এটা পরিস্কার যে কোরানে যে কবরের আজাবের কথা ঘুনাক্ষরেও উচ্চারন করা হয়নি সেটা কিন্তু সে হাদিসে বার বার বলেছেন। আর সেই মহান মানুষ এটা সম্পর্কে নিজেই শিওর ছিলেন না তবে অনেক চিন্তা ভাবনা করে বা খোজ খবর নিয়ে যখন শিওর হলেন তখন সে সম্পর্কে বলা শুরু করলেন। ইহুদীদের ব্যাবিলোনিয়ান তালমুদ, সাহরেদ্রিন ৪৭বি, বেরাকোথ ১৮বি তে উল্লেখিত হিব্বুত আ ক্বিভার বা কবরের কামড় আর মুসলমানদের কবরের আজাব অনেকটা একই।

আর সীমেনের ব্যাপারটার মূল উৎস ছিলো হিপোক্রিটাস যেটা পরে এ্যারিস্টোটল তার প্রানীবিদ্যা বই তে তার নিজের অবজার্ভেশন লেখে। পরে ডা: গ্যালেন তার ফিজিওলজী নিয়ে পুরো জিনিসটা নিজের ভাষায় লেখে যেটা মূলত এ্যারিস্ট টলের অবজার্ভেশনের সাথেই মিলে। যদিও আরবী শব্দ আলাকের অর্থ জমাটবাধা রক্ত থেকে পাল্টে ইসলামিস্টরা জোকের প্রচলন করতে ব্যাস্ত কিন্তু সেখানেও সমস্যা। তা হলো অস্থি আর মাংসের উৎপত্তি নিয়ে একটা ভজঘট আর তার সাথে আরও কিছু ভজঘট থেকে যায় যেটা মূলত ডা. গ্যালেনের গবেষনার ফল। কিন্তু বিজ্ঞানের উন্নয়নের ফলে আমরা এখন স্বচক্ষেই দেখতে পাচ্ছি গ্যালেন সাহেব ভুল করেছিলেন এবং একই ভুল করেছেন সেই মহান মানুষ তারটা কপি করে কোরানে উঠিয়ে দিয়ে।

যদি কেউ ভ্রুন তত্বের আধুনিক মেডিসিন সায়েন্সের বইটা ফ্রিতে পেতে চান হাত তুলতে পারেন। আর এই ব্যাপারটা সেই মহান মানুষ শুধু জাবের নয় তখন আরও ব হু অনারব ক্রিতদাস ছিলো যারা পড়ালেখা জানতো। তাদের কাছ থেকেও জেনে থাকতে পারে।

সেটা খোজাটা অবশ্যই হাস্যকর যেখানে কোরানে বলা আছে সেই মহান মানুষ অশিক্ষিত আদতে তিনি অশিক্ষিত ছিলেন না। তিনি বেশ ভালো শিক্ষাই গ্রহন করেছিলেন এবং সে কারনেই নব্যুয়তের আগের ১৫ বছর খোদেজার বিশাল ব্যাবসা তিনি একাই সামলাতেন। হিসাব কিতাব পড়া লেখা না জানলে সে কিভাবে এত বড় ব্যাবসা সামলান এটা একটা প্রশ্ন।


যাই হোউক, আমি এখানে বিশেষ বদনাম গাইতে আসি নাই, আসছি আমি যা বলছি তার কিছু দলিল দেয়া বাকি ছিলো। যদিও অনেক কথাই সরাসরি বলা উচিত না তাই বলিও নাই। শুধু ডকুমেন্ট রেখে গেলাম। কেউ চাইলে কমেন্টে আলোচনা করতে পারেন।

আবু বকরের কাহিনী, এবং শুকরের গোস্ত কেন গরুর গোস্তের থেকে হাজার গুন ভালো সেটা নিয়ে কথা বলবো এর পরের পোস্টে।

মন্তব্য ১০৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সময় নিয়ে পড়তে হবে।
জানতে হবে।
বুঝতে হবে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই পোস্ট লেখার সময় আমাকে বেশ সচেতন থাকতে হয়েছে যে আমি যেনো কোনো গালি বা কটুক্তি ও বিদ্রুপ না করি। যদিও আমার মুল এ্যাপ্রোচ হওয়া ছিলো আলোচনামূলক, সেটা করতে গেলে এটা অমূলক হয়ে যায়। কারন যেহেতু এই পোস্টের বিষয়বস্তু একটা কমেন্টের সূত্রপাত যেখানে আমি বলেছিলাম ধর্মগ্রন্থটি একটা টুকলি এবং একজন ব্লগার জানতে চেয়েছিলো প্রমান।

তারমানে এখানে সিদ্ধান্তটা আমার আগেই নেয়া। ভুল ছিলো অলসতার কারনে আমি তখন এর গভীরে যাইনি এবং কেনো আমি এটা ভেবেছিলাম সেটা ব্যাখ্যা করা হয়নি যার ফলে আরেকজন ব্লগার আমার বিরুদ্ধে পোস্ট দিয়েছেন। সে ব্লগে ব্যাক্তি আক্রমন ছিলো তা কিন্তু গায়ে মাখিনি বরংচ শালীনতা বজায় রেখে প্রচন্ড ব্যাস্ততা সত্বেও এই পোস্ট লিখেছি ও চেস্টা করেছি কুৎসা রটনা না করতে।

তার জন্য আমি পুরো লেখাটা রেফারেন্স সমৃদ্ধ করেছি এবং রেফারেন্সগুলো যাচাই করার চেস্টা করেছি।

এই পোস্টে আত্মপক্ষ সমর্থনের চাইতে আলোচনাকে প্রাধান্য দিয়েছি এবং যদি আলোচনা করে ভুল ভ্রান্তি ধরিয়ে দিতে চান, কৃতার্থ থাকবো। মানুষ মাত্রই ভুল, আমিও ভুল করতে পারি। হতে পারে রাগের মাথায় বলেছি অনেক কথা এবং সেজন্য ক্ষমাপ্রার্থী।

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে এমন কোনো বাক্য যদি পোস্টে থাকে ধরিয়ে দিন শুধরে দেবো।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:




অাবারও ধর্মীয় (অবশ্যই ইসলাম) অনুভূতিতে পদাঘাতের উদ্দেশ্যে অসংখ্য ভুল-ভ্রান্তির অাশ্রয়ে অসামান্য শ্রমে সৃষ্ট ফালতু পোস্ট। এই পোস্টের সকল মিথ্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

উদা ভাই, এই মানের একখানা পোস্ট প্রসব করিতে পারিলে উহারা কি পরিমান পে করিয়া থাকে?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভুল ভ্রান্তি হলে ধরিয়ে দিন, শুধরে দেবো। আমিও মানুষ, ভুল হতেই পারে। ব্যাড ট্যাম্পারের কারনে অনেক কিছু বলে ফেলি যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। আর ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করে এমন লাইন ধরিয়ে দিন প্লিজ, লাইনটা সরিয়ে ফেলবো।

আমি গত ৪০ বছর ধরে মোসাদে কর্মরত। আমার মাসিক বেতন মাসে ১ মিলিয়ন ডলার। আর ইসলামের বিরুদ্ধে পোস্ট লিখলে তা হিট হলে নগদ ১ লাখ ডলার পাই। বর্তমানে আমি ইউরোপে সুইডেনের একটা ব্লাক সাইটে কাজ করি। এই পোস্ট লিখে আমি যত টাকা পাবো ইচ্ছে আছে ফোর্ডের ২০১৯ মডেলের একটা মাসট্যাং কিনবো। এর দ্বিতীয় পার্ট লিখলে তখন একটা ল্যাম্বোর্গিনী। এসব আপনিও পেতে পারেন। ইসলামের বিরুদ্ধে পোস্ট লিখে হিট হলে মোসাদ বা সিআইএ বা সাপো থেকে আপনার সাথে যোগাযোগ করা হবে এবং বলা হবে আপনি কোন দেশের পাসপোর্ট চান। তারপর প্রাইভেট জেটে করে আপনাকে নিয়ে এসে একটা ভিলা বাড়ি আর সাথে স্বর্ণকেশী সুন্দরী নারীও দেয়া হবে। তো শুরু করে দিন যদি এসব আপনার জীবনে চান।

উত্তর কি মনোঃপুত হয়েছে?

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

দূরের যাত্রী বলেছেন: নতুন নকিব বলেছেন:
"উদা ভাই, এই মানের একখানা পোস্ট প্রসব করিতে পারিলে উহারা কি পরিমান পে করিয়া থাকে?"


আরে ভাই না জেনে কথা বলেন কেন? পেমেন্ট লাগবে কেন? এই জাতীয় পোস্ট লিখতে ওনার মনের ভেতর জমে থাকা হিংসার আগুনই যথেষ্ট।

আর এইসব পোস্ট লিখতে কি এমন পরিশ্রম হয় বলুন যে ওনাকে পেমেন্ট নিয়ে উহারা সাধাসাধি করবে?

উনি ইসলামী ভাণ্ডারের সব বই সাবাড় করেছেন। শুধু হাদীসই পড়েছেন নাকি ত্রিশ খণ্ড। কিন্তু পোস্টে যা পাওয়া যা তা সব ইসলাম বিদ্বেষী সাইটের কপি পেস্ট। ওনার কন্ট্রিবিশন বলতে অনুবাদ আর নিজস্ব কিছু কুধারণার সংযোজন-বিয়োজন।
আলোচ্য পোস্টের প্রথমাংশে যা আছে তা মোটামুটি এই দুই ওয়েবসাইট লিংকের সরল বঙ্গানুবাদ। Was Muhammad Illiterate? http://radicaltruth.net

The issue of Muhammad's illiteracy
উনি অন্য কোথাও থেকেও টুকলিফাই করতে পারেন। কারণ নেটে এখন এরকম ইসলাম নিয়ে অপপ্রচার ছড়ানো ওয়েবসাইট হাজার হাজার।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দারুন সাইট তো। এরকম আরো কিছু সাইট দিন। এই ধরেন জাবেরের সম্পর্কে ডিটেলস লেখা এমন সাইট। খুঁজছি কিন্তু পেলাম না। আসলে নতুন নতুন হাদিস কোরান বানানোর সুযোগ নেই আর আমিই প্রথম ব্যাক্তি না যে এগুলো খুঁজে পাইছে। সমস্যা হলো ওখানে দেখি আরো বেশ কিছু হাদিস আছে যেগুলো বাদ পড়ছে।

প্লিজ আরো কিছু সাইট দিন

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

নাজিম সৌরভ বলেছেন: আহারে ভাই, আপনার কি খায়া কাম নাই? এই বিনোদন মার্কা লেখাগুলা দেয়ার মত এত টাইম হয় কেমতে?
নাকি অন্য কোন জায়গা থেইকা কপি পেস্ট মাইরা দিলেন?

হাতি ঘোড়া গেল তল, পিপড়া বলে কত জল!!!

অমি হিয়াল, আরিফ চেপ্টিক, আসিফ- সবাই এরকম কত বিনোদন মার্কা পোস্ট ডেলিভারি দিছিল? লাভ কি অইছিল? দেশের মানুষেরে একটুও নাড়াইতে পারে নাই, শেষমেশ নিজেরাই জুতা খায়া ব্লগ এবং দেশ ছাড়ছে।

ভাই দোয়া করি, আপনি যেন ব্লগ না ছাড়েন। আপনার মত দুই একজন ভাড় থাকলে ব্লগ জমে। ;)
হ্যাপি ব্লগিং!

(এই পোস্টে বিনোদনের মাত্রা কম ছেল ভাই, পরের পোস্ট গুলাতে মাত্রা বাড়াইয়েন। অপেক্ষায় থাকলাম। :) )

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: না ভাই, আমি বেকার। ওপরে তো বললামই মোসাদের এজেন্ট, প্রচুর টাকা বেতন। যাই হোক ভুল যদি বলে থাকি প্লিজ ধরিয়ে দিন।

যতদূর জানি চটি পিয়াল ইসলামের বিরুদ্ধে কখনো লেখে নাই। লিখেছে জামাতের বিরুদ্ধে। তার কিছু স্ট্যাটাসে নামাজের কথাও আছে। আরিফ জেবতিক তো দল বেধে রোজা রাখে, জুম্মার নামাজ মিস করে না। যতদূর জানি উনি নামাজ পড়েন নিয়মিত ব্যাক্তিগত ভাবে চেনা যাকে বলে। তবে এরা দুজনই কট্টর জামাতবিরোধী। ইসলামের বিরুদ্ধে এরা লিখবে এটা চিন্তা করা অমূলক। আপনার কাছে কি প্রমান আছে এরা ইসলাম বিরোধী লেখা লিখেন? প্রমান দেন নাকি ঘৃনা প্রকাশ করে মিথ্যা কথা বললেন জামাতের বিরুদ্ধে লেখার জন্য? কোনটা?

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫১

সনেট কবি বলেছেন: নিরক্ষর আর মূর্খ যে এক কথা না, নকল পাশ বেকুবরা সেটা বুঝে না!!!!!!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বানু কুরায়জার পোস্ট কে যেনো কপি করেছিলো?

তারপরও পোস্টে যদি ভুল থাকে বা ইসলামকে কটাক্ষ করে কোনো বাক্যচয়ন করে থাকি বলুন, শুধরে দেই। আপনার জন্যই তো এই ক্যাচাল। এখন আপনি যদি আলোচনা করতে না চান কিভাবে হবে বলুন?

আসুন পোস্ট সংশ্লিষ্ট আলোচনা করি। আমার ভুলটা ধরিয়ে দিন প্লিজ

৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

নাজিম সৌরভ বলেছেন: ভাইরে, শুধু জামাতের বিরুদ্ধে কইলে তাগো বিরুদ্ধে হেপাজত মাঠে নামতো না ভাই। জামাত হেপাজত দুই গ্রুপের শত্রুতা একদম বিম্পি আলীগের মতন। যদিও দুই গ্রুপের লোকেরাই ইসলামের খাদেম বলে নিজেদের দাবি করে।
আর তাছাড়া জামাতের বিরুদ্ধে কইতে কইতে হেরা মাঝে মইধ্যে ইসলামেরেও বাশ দিয়া ফালাইছে। এইটা কি ওরা ইচ্ছায় করছে নাকি অনিচ্ছায় করছে তা কেউ জানতেও চায় নাই। আমার দেশে ওদের ফেসবুক স্টিটাস পাব্লিশ হওনের পর তো কেউ দেখেও দেখলো না বুঝেও বুঝলো না ওরা আসলে ইসলামের বিরুদ্ধে না, জামাতের বিরুদ্ধে।

এরপরে আমার কি কওনের আছে? এই নামাজি বান্দাগুলা এখন কোথায় ভাই? সৌদি আরবে নাকি? :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তার মানে আপনি নিজেও পড়েন নাই তাদের ইসলামবিরোধী লেখা। না পড়ে, যেহেতু হেফাজত বলতেছে সেহেতু আপনিও বললেন তাই তো? আর কোন স্ট্যাটাসে ইসলাম বিরোধী পোস্ট একটু লিংক দেন। দেখি। নিজের ভুল ভাঙ্গি অথবা আপনি যে সত্যবাদী নাকি আবু জাহেলের মতো মিথ্যুক বা লাহাবের মতো শয়তান সেটাও চেনা দরকার।

আপনি যদি আমার জায়গায় হতেন তাহলে কি আপনি প্রমান চাইতেন না চাইতেন না?

চটি পিয়ালের বৌ ইউরোপে পড়ালেখা করতে আসছিলো, এখন তারা স্বপরিবারে সুইজারল্যান্ডে স্যাটেল হবার চেস্টায় আছে। কম্যুনের নাম বলতে চাচ্ছি না। আরিফ জেবতিক দেশেই আছে। সে আগে থেকেই গার্মেন্টসের ব্যাবসা করতো।

একটা উপদেশ দেই শুনেন। ব্লগে অশিক্ষিত বস্তির লোকও আছে, শিক্ষিত এমনকি গবেষক লেভেলের লোকও আছে। কে কি বলে সেটা শুনে ফাল পাইরেন না। নতুন আসছেন দেখা অনেক বাকি। বরংচ নিজে যেটা দেখবেন সেটা দিয়েই বুদ্ধি বিবেচনা করবেন।

এখন দেন দেখি তাদের ইসলাম বিরোধী লেখার প্রমান। আর আমার পোস্টে ইসলাম নিয়ে কুৎসা বা মিথ্যা কি লিখছি সেটাও বলেন।

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: পরের পোষ্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা সুররিয়েলিস্টিক গান শুনেন

৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

দূরের যাত্রী বলেছেন:
১। আপনার লেখায় কোন কনক্রিট এভিডেন্স নেই যা প্রমাণ করবে যে, মুহাম্মাদ (সা) সুনির্দিষ্টভাবে এই বিষয়টি জাবের বা অমুক ব্যক্তির নিকট থেকে শিখে কুরআনে ঢুকিয়েছেন। তদুপরি আপনার আগের সেই কমেন্টগুলোতে ছিলো একধরণের প্রত্যয়যুক্ত নিশ্চয়তা ও বেপরোয়া মনোভাব।
সনেট কবির এই প্রশ্নের

উত্তরে আপনি যা বলেছিলেন তা ছিলো এক কথায় জালিয়াতি। অর্থাৎ অভিযোগটা নেহায়েত মক্কার কাফিরদের। আর আপনি সাবলীলভাবে সেটা ইবনে ইসহাকের ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। যদিও আজকের পোস্টে আপনার ভাষা বদলে গেছে। এবং "হতে পারে" পর্যায়ে নেমে এসেছে।




২। আপনাদের গবেষণার প্রথম সমস্যা হচ্ছে আপনাদের গবেষণার যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত মুসলিম ঐতিহাসিকদের। অথচ এসবের ভিত্তিতে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো একান্তই আপনাদের। তথ্যগুলোর মধ্যে মধ্যে নিজেদের কথা ঢুকিয়ে এমন এক ইতিহাস রচনা করেন যা এসবের মূল বর্ণনাকারীগণ কখনো কল্পনাও করেননি। এমনকি আপনাদের এসব গবেষণার বয়সও খুব বেশি না। গবেষকরা বেশিরভাগ আবার একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের বাসিন্দা এবং একটি নির্দিষ্ট ধর্মের অনুসারী। নাস্তিকও না।

ঐসব পশ্চিমা লেখকদের কথাগুলোই আপনার নিকট অকাট্য সত্য। যে কারণে আপনি হুবুহু সেই কথাগুলো বাংলাদেশে রপ্তানি করছেন। জানিনা আপনার ত্রিশ খণ্ড হাদীস পড়ার কাহিনী কতটা সত্য।

৩। ধারণা নিছক ধারণাই। তা দিয়ে নিশ্চিত জ্ঞান অর্জনের সুযোগ নেই। আর আপনি যেহেতু এলোমেলো কিছু বর্ণনার ওপর যুক্তির ভিত দাঁড় করিয়ে এই লেখাটি লিখেছেন। তাই আমিও নিছক যুক্তির আলোকেই কিছু কথা বলতে চাই।


৪। জাবির ছিলো একজন দাস। সে ইসলাম গ্রহণ করেছে এরকম কোন সুনির্দিষ্ট প্রমাণ আপনি দিতে পারবেন না। তার মালিকও কাফের। আমার প্রশ্নঃ-

মক্কার কাফেররা দাবী করলো যে জাবের মুহাম্মাদ (স)কে শিখিয়ে দেয়। আল্লাহ কুরআনে তা খণ্ডন করলেন। ধরে নিলাম মুহাম্মাদ (সা) বিষয়টা অস্বীকারের জন্য ঐ আয়াতটাও নিজে নিজে বানালেন। তারমানে তিনি মিথ্যা কথা বললেন। জাবেরের নিকট থেকে শিখেও তা অস্বীকার করলেন। তো ঐসময় জাবের কেন সত্যটা প্রকাশ করলোনা? জাবেরের কি স্বার্থ? জাবের নিজেও তো অমুসলিম। কারণ ঐসময় যেসব দাসরা ইসলাম গ্রহণ করেছে তাদের মালিকেরা তাদের চামড়া তুলে নিয়েছে। জাবেরের ক্ষেত্রে তা ঘটেনি।
আর এটা ঐ সময়ের কথা যখন মুসলিমরা শুধু মার খাচ্ছে। জাবের নিজ থেকে সত্য কথাটা বলে দিলে তাকে মুহাম্মাদ (স) ও তার সাথীরা কোন ক্ষতিই করতে পারতোনা।

আচ্ছা জাবের নিজে না হয় কোন রহস্যজনক কারণে চুপ রইল। যে কাফেররা কুরআনকে জাবের কর্তৃক শিখানো দাবী করেছিলো জাবেরের মালিক হাদরামীও তো সেই কাফেরদের দলভুক্ত ছিলো। কাফের নেতারা কেন নিজেদের অভিযোগের সত্যতা প্রমাণে জাবেরকে ইনকোয়ারি করলোনা এবং সত্যটা তাঁকে বলতে বাধ্য করলোনা? বেলাল, খাব্বাব আর আম্মারের মত মার শুরু করলেইতো জাবের সত্যটা বলে দিতো। অমনি কাফেররা তাকে প্রকাশ্য সম্মেলনে হাজির করে মুহাম্মাদ (সা) কে চিরদিনের জন্য মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত করে তার মুখ বন্ধ করে দিতে পারতো।

৫। আশ্চর্য কথা, এত এত লোক থেকে মুহাম্মাদ (সা) টুকলিফাই করলেন এদের একজনেরও দাবী বা স্বীকারোক্তি ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া গেলোনা। এদের জ্ঞানের ফায়দা নিয়ে মুহাম্মাদ (সা) একটা ধর্ম, একটা বিশাল জাতি গড়ে তুললেন আর নেপথ্যের ঐসব বায়বীয় চরিত্রগুলো ইতিহাসে এতটুকু জায়গা পেলনা। চ্যালেঞ্জ করলাম যে কোন ডিরেক্ট এভিডেন্স দিয়ে প্রমাণ করুন ওদের যাদের নাম আপনারা বলে বেড়ান তাদের অন্তত একজ্‌ সে জাবের হোক বা অন্য কেউ, গ্যালনের ভ্রুনতত্ত্ব জানতেন।

৬। পারস্যের হাতে রোমানরা পরাজিত হলো। মুহাম্মাদ (সা) কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন আগামী কয়েক বছরের মধ্যে রোমানরা উল্টো পারস্যদের পরাজিত করবে। এবং সেদিন মুসলিমরা (রোমানদের জয়ে) আনন্দিত হবে। এটা কুরআনের সূরা রুমের শুরুতেই আছে। এখনো আমরা পাঠ করি। এই ভবিষ্যৎবাণী সত্য প্রমাণিত হয়েছিলো। তো এটা মুহাম্মাদ (সা) কে কোন জাবের শিখিয়েছিলো বলবেন কি? অবশ্যই প্রমাণসহ।

জুমা নিকটবর্তী।

সুবহানাক।





০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ১) ইবনে ইসহার, ক্বাথীর সবাই মুসলমান ছিলো এবং নবী মোহাম্মদের আসল কথা তুলে তারা ইচ্ছা করে ধরে নাই নাকি নিজের বিশ্বাসের কারনে করে নাই অথবা তারা জানে না সেটা বলা এখন সম্ভব না। কাফিররা অভিযোগ করতো কারন সে তোরাহ বা বাইবেলের ঘটনা কিভাবে জানতো কারন সে নিজেকে মূর্খ দাবী করেছে কোরানে। তাই না? তার ওপর সে আরবী ছাড়া কিছুই জানে না।

সমস্যা হলো বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কার্যকারনে প্রমান হয় সে আসলে মূর্খ ছিলো না। আর জাবের যে আরবী জানতো না এটাও আরব সাহাবাদের একটা ভুল ধারনা। কারন যে ক্রিতদাস মক্কায় ৫-১০ বছর ধরে থেকে কাবা ঘর ঠিক করা থেকে শুরু করে কুরাইশদের তলোয়ার সাপ্লাই দেয় সে আরবী জানে না এটা হলো ছেলে ভুলানো গল্প।
আর পোস্টে আমি হতে পারে এজন্য বলেছি কারন এটা একটা পোস্ট। পোস্টে আমি কারো ধর্মানুভূতি আক্রমন থেকে শুরু করে কটুকথা বলতে বিরত থাকি এজন্য সতর্কতা স্বরূপ নিজের মত প্রকাশ করি না এবং যখনই আমি মতপ্রকাশ করবো তকন সেখানে আলোচনা করার স্বাধীনতা কমে আসে এবং পাঠক দু ভাগে ভাগ হবে। আমি চাই আমার পোস্ট পড়ে পাঠক স্বাধীনভাবে আলোচনা করুক। এখন বলতে পারেন আমি অনেক পাঠককে পোস্ট পড়তে মানা করি। তা করি কারন আমি চাই একাডেমিক লেভেলের আলোচনা। গরু ছাগল দিয়ে আমার পোস্টের কমেন্ট সেকশন ভরতে চাই না।

আরেকটা কথা, মক্কার লোকজন শুধু জাবেরের কথাই বলেনি। আরো বেশ কয়েকজন ক্রিতদাস থেকে শুরু করে আরো কিছু লোকের নাম বলেছে। সেগুলো ঐ বই গুলোতেই আচে। মোহাম্মদ শুধু পার পেয়ে যেতো কারন সেসব ক্রিতদাস আরবী জানতো না সেই কথা বে। তাহলে সালমান ফারসী, বেলালের ব্যাপারে কেন বলেন? তারা জাবের ইয়াসফ এর পড়ে এসেছে। তারা আরো দূর থেকে এসেছে। তাদের আরবী আরও খারাপ ছিলো। সবচেয়ে বেশী সমস্যা হলো এই জাবের একবার ইসলাম গ্রহন করেছিলো কিন্তু সমস্যা হলো জাবের বেশ শিক্ষিত ছিলো এবং জোচ্চুরী ধরতে পারে। পরে তার কবরের কাহিনী তো বলেই দিলাম হাদিসের লিংক অনুসারে। এখন আপনি হয়তো বলতে পারেন এই লোক সেই লোক এক না। তাহলে তো আর বলার কিছু নাই। কারন সেই কপ্টিক খ্রিস্টান সেখানে খুব সংখ্যক ছিলো এবং হাদিসে তার কথাই ঘুরে ফিরে আসছে যেগুলো মক্কার।

আর কবরের আজাবের হাদিসটি তো অকাট্য প্রমান। এখন জালিয়াতী বলতে কোনটা বড় মনে হয়? গ্যালনের ভুল ভ্রুনোলজী কপি করে ১৪০০ বছর ধরে বাল্যবিবাহ, জঙ্গিবাদ, ফেড়কা, হিংসা বিদ্বেষ ও সম্রাজ্যবাদী চিন্তা চেতনা দিয়ে মানুষজনকে অন্ধভক্ত করা নাকি কুরাইশদের বিনা নোটিশে আক্রমন অথবা চুক্তি ভঙ্গ করে তাদের কাফেলা লুট করায় বিরক্ত তার জ্ঞানের আসল উৎস অনুসন্ধানের জন্য তাকে দোষারোপ করা? কোনটা? যদি ভুল বলি জানান, পাই টু পাই রেফারেন্স দিবো

২) আমি হাদিস পড়ছি কি পড়ি নাই সেটা নিয়ে আপনার না ভাবলেও চলবে। আমি আলি দস্তি বা মুফাস্সিলের কোনো বই ও পড়ি নাই। কারন সময় নাই। কোরানের ৪ টা সীরাত এবং ত্রিশ খন্ড হাদিস পড়তে টাইম লাগে। এখন আমি যদি এসব না পড়ে শুধু ইহুদী নাছারা বাদ মুফাস্সিল বা আলি দস্তির বই পড়তাম তাহলে বলতেন তারা তো ইহুদীর টাকা খেয়ে লেখছে। আর যদি ইহুদীদের বই পড়ে লিখতাম তাহলে তো কথাই নেই। অলরেডী বিদেশে থাকি বলে কানিজ রিনার মতো ডাহা মিথ্যাবাদী ব্লগার থেকে শুরু করে উপরের অনেকেই পেমেন্টের কথা জিজ্ঞেস করছেন।

একটা কথা বলি, একটা মিথ্যা ভঙ্গুর মতবাদ বোঝার জন্য আইনস্টাইন হওয়া লাগে না। আপনি সেটা একটু মনোযোগ দিয়ে খুটিয়ে খুটিয়ে পড়বেন এবং বাস্তব জীবনে তার স্বরূপ খুজবেন। দেখবেন যে সেকানে অনেক কন্ট্রাডিক্টরী এবং ভুল তথ্য দেয়া আছে। আমার প্রথম কটকা ছিলো সূরা ক্বামারের প্রথম দুই আয়াত অনুসারে চাদে দাগ আছে কিনা। যখন দেখলাম এটা ডাহা মিথ্যে ডূপকথা তখন আমি আরো ডিটেইলসে যাই, ভ্রূনোলজি, সাত আসমান, দুই রঙ্গের পানি মেশে না ইত্যাদি সম্পর্কে আগেই জানা আছে কিন্তু কোরানে কি আছে সেগুলো আরো ডিটেলস পড়লাম। সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা খাই বাল্যবিবাহ নিয়ে পড়তে গিয়ে।

আপনি সেই সব পোস্ট পড়েন দেখেন যে আমি কোনো ভুল রেফারেন্স বা ভুল তথ্য দিছি কিনা। যদি ভুল দিয়ে থাকি, তাহলে আমি আপনার সব কথা মেনে নেবো।

৩) এগুলো ধারনা কে বললো? স হী হাদিস যদি ধারনা হয় তাহলে তো পুরো ইসলামটাই ধারনার মধ্যে পড়ে যায় কোরান যে বাইবেল তোরাহর টুকলি সেগুলো নিয়ে আরো ডিটেলস পাই টু পাই আলোচনা এবং আদতে তোরাহের অনেক ব্যাখ্যা বিকৃত করে মুহাম্মদ কোরানে ঢুকাইছে এগুলো নিয়ে ডিটেলস লেখলে বুঝবেন অর্ধশিক্ষিত মোহাম্মদ কি করেছেন। এখন আপনি বলতে পারেন তৌরাত বাইবেল এক আল্লাহর। এটাও ডাহা ভুল। তৌরাত এসেছে ক্যানাঈট থেকে যেটা কিনা যুথিস্ট্রিয়ানদের সাথে মিক্সড হয়ে ইহুদীবাদ হয়েছে। এসবের প্রত্নতাত্বিক প্রমান আছে। এই আল্লাহর জন্মই হইছে ইসলাম চালু হবার মাত্র ৪০০ বছর আগে একজন প্যাগান গড হিসেবে। তার আগে চাদকে কেউ দেবতা মানতো না মিডল ঈস্টের আশে পাশে। সূর্যকে মানতো। চাদকে দেবতা মানতো হিন্দুরা আর নরডিকরা তাও অন্য নামে। এগুলো যত প্রমান আছে তার কিছু অংশে আমি অলরেডী আলোচনা করেছি আগের পোস্টে তাও প্রমান সহ। আপনি গায়ের জোরে যদি ধারনা বলেন, দুঃখিত, আমি বলবো এগুলো প্রমানিত।

৪) জাবের ইসলাম গ্রহন করেনি সেটাই বা আপনি কিভাবে শিওর হলেন? প্রমান দিন। বুখারীর ভলিউম ৪, বই ৫৬, হাদিস নম্বর ৮১৪ এর ব্যাখ্যা দিন। আর জাবের বলেনি তার অনেক কারন থাকতে পারে। উক্ত হাদিসে যে ক্রিতদাসের কথা বলা হয়েছে, ধরে নিলাম তর্কের খাতিরে সেটা জাবের নয়, তার সাথে যা হইছে সেটা কি অন্যদের জন্য শিক্ষা নয়।

আর মুসলমানরা যে খালি মাইর খাইতো এই মিথ আর কত দিন? আই এম সিক অফ ইট। একটা ঘটনা বলি জয়নাব বিনতে মোহম্মাদ মেলা দিন মক্কায় ছিলো যখন নবী মদিনা দখল করছিলো। যখন মুহাম্মদ তার মাইয়ারে বললো চলে আসতে তখন হিন্দের সাথে কি হইছিলো মনে আছে? যদি মক্কায় মুসলমানদের পিটাইতো তাইলে জয়নাবরে ছাড়লো কেন? আর প্রতিটা ঘটনা বিশ্লেষন করলেই দেখা যায় মোহাম্মদের লোকজন আগে আকাম করে, খুচায় তার পর পিটনাটা খায়। এটা আমার মত।

৫) আপনার চ্যালেন্জের তখনই নেয়া সম্ভব হইতো যখন মোহাম্মদের জীবনের গল্প কেউ হাতে কলমে লিখতো। সে তার নিজের জীবদ্দশাতেই এক কোরান ভিন্ন অন্য কোনো হাদিস লিখতে মানা করছিলো। সবচেয়ে কাছের সময় ক্বাথীর যখন লিখছে সে সময়টা ছিলো নবি মরার ১০০ বছর পর। আপনের চ্যালেন্জে ডাইরেক্ট দেখানো সম্ভব না। তবে আপনে এইটা বলেন যে ধরে নিলাম আপনের আল্লাহ আছে এবং তিনি শ্বাশ্বত, তাইলে আমারে এইটা কন যে আল্লাহ এই মহা বিশ্ব ব্রম্মান্ড থেকে শুরু করে মানুষ ব কিছু সৃষ্টি করছে, মহা পরাক্রমশালী এবং সব জানে, সে ভ্রূনোলজী জানতে গ্যালনের ভুল জিনিস তার কোরানে কেন তুলে ধরলেন? সেইটা সঠিক ভাবে জানতে বিজ্ঞানের আশ্রয় কেন নিতে হইলো এত বছর পর? এইখানে আগেই বইলা রাখছি আপনের চ্যালেন্জ লইবার পারলাম না। আমার খালি এইটা বইলা যান মহাপরাক্রম শালী সবজান্তা আল্লা কেন ভ্রুনতত্বে ডা গ্যালনের ভুল জিনিসটা কপি করলেন?

৬) মুহাম্মদ দিনে রাইতে এমন প্রেডিকশন দিতো। এসবের বেশীরভাগ ফললেও বেশিরভাগ ফলতোও না। এমন প্রেডিকশন নস্ট্রাডামুসও দিয়া গেছে। তাইলে আসেন নস্ট্রাডামুসকে নবী মানি। আসেন বলি লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ নস্ট্রাডামুস........ আমার যুক্তি হাস্যকর কারন আপনার যুক্তিটাও হাস্যকর। এরকম প্রেডিকশন আধুনিক জামানার মানুষ ব হু বাদ দিছে।

ভালো থাকেন, হ্যাপী ব্লগিং। মানুষ হোন, জঙ্গিত্ব পরিহার করুন। আলোকিত হোন, সত্যের পথে আসুন।

৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ উদাসী স্বপ্ন- পৃথিবীর ইতিহাসে বড় বড় নবী রাসূলরা হয় নিরক্ষর ছিলেন , নয়তো মেষপালক ছিলেন। সক্রেটিসের মতো জ্ঞানী লোকেরা কখনো নবুয়্যাত পান নি।

ঈশ্বর জ্ঞানীদের পছন্দ করেন না।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এসব ধর্মের সৃস্টিই হইছিলো শাসকশ্রেনীর বিরুদ্ধে মানুষের মুক্তি দেখানোর পথ হিসেবে। একমাত্র ইসলাম সৃস্টি হইছে সম্রাজ্যবাদের হাতিয়ার হিসেবে। আর সৃস্টিকর্তা তো এখন হিসাবে একজন না। অনেক গুলো। আজুরা মেহতা, মাদুরা, লোকি ইয়াহওয়ে, ট্রিনিটি.... আপনে কার কথা কইবেন..

১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

এ আর ১৫ বলেছেন: নবী হযরত মুহাম্মদ (সা: ) নিরক্ষর ছিলেন কি ছিলেন না , এই বিষয়ে হানিফ ঢাকার একটা পোস্টিং এখানে শেয়ার কোরলাম । তিনি কোরেনর আয়াত গুলো যে ভাবে ব্যাখা করেছেন সেটা আপনার ব্যাখার ঠিক বিপরীত .
আমাদের নবী কি অক্ষর জ্ঞান হীন (উম্মি) ছিলেন?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হানিফঢাকা একজন ফাচুকী লেখক। এর আগে বাল্যবিবাহ নিয়ে কোরানের একটা অর্থ চাইছিলাম, মামার পিছলানী ছিলো অতুলনীয়। যেই লিংক দিলেন সেই লিংকে লেন্স সাহেবের পুরা বর্ননা টা দিলো না। আমি কপি করে দিলাম তার বি থেকে। নিজেই পড়েন।

أُمِّىٌّ (T, M, Mgh, Mṣb, Ḳ) and ↓أُمَّانٌ (Ḳ) [the former a rel. n. from أُمَّةٌ, and thus properly meaning Gentile: whence, in a secondary, or tropical, sense,(assumed tropical:) a heathen;] (assumed tropical:) one not having a revealed scripture; (Bḍ in iii. 19 and 69;) so applied by those having a revealed scripture: (Bḍ in iii.69:) [and particularly] an Arab: (Jel in iii. 69, and Bḍ and Jel in lxii. 2:) [or] in the proper language [of the Arabs], of, or belonging to, or relating to, the nation (أُمَّة) of the Arabs, who did not write nor read: and therefore metaphorically applied to (tropical:) any one not knowing the art of writing nor that of reading: (Mgh:) or (assumed tropical:) one who does not write; (T, M, Ḳ;) because the art of writing is acquired; as though he were thus called in relation to the condition in which his mother (أُمَّهُ) brought him forth: (T:) or (assumed tropical:) one who is in the natural condition of the nation (الأُمَّة) to which he belongs, (Zj, * T, M, * Ḳ, *) in respect of not writing, (T,) or not having learned writing; thus remaining in his natural state: (M, Ḳ:) or (assumed tropical:) one who does not write well; said to be a rel. n. from أمٌّ; because the art of writing is acquired, and such a person is as his mother brought him forth, in respect of ignorance of that art; or, as some say, from أُمَّةُ العَرَبِ; because most of the Arabs were of this description: (Mṣb:) the art of writing was known among the Arabs [in the time of Moḥammad] by the people of Et-Táïf, who learned it from a man of the people of El-Heereh, and these had it from the people of El-Ambár. (T.) أُمِّيُّون لَا يَعْلَمُونَ, الكِتَابَ, in the Ḳur ii. 73, means Vulgar persons, [or heathen,] who know not the Book of the Law revealed to Moses: (Jel:) or ignorant persons, who know not writing, so that they may read that book; or, who know not the Book of the Law revealed to Moses. (Bḍ.) Moḥammad was termed أُمِّىّ [meaning A Gentile, as distinguished from an Israelite: or, accord. to most of his followers, meaning illiterate;] because the nation (أُمَّة) of the Arabs did not write, nor read writing; and [they say that] God sent him as an apostle when he did not write, nor read from a book; and this natural condition of his was one of his miraculous signs, to which reference is made in the Ḳur [xxix. 47], where it is said, “thou didst not read, before it, from a book, nor didst thou write it with thy right hand:” (T, TA:) but accord. to the more correct opinion, he was not well acquainted with written characters nor with poetry, but he discriminated between good and bad poetry: or, as some assert, he became acquainted with writing after he had been unacquainted therewith, on account of the expression “ before it ” in the verse of the Ḳur mentioned above: or, as some say, this may mean that he wrote though ignorant of the art of writing, like as some of the kings, being أُمِّيُّون, write their signs, or marks: (TA:) or, accord. to Jaạfar Es-Sádik, he used to read from the book, or scripture, if he did not write. (Kull p. 73.) [Some judicious observations on this word are comprised in Dr. Sprenger's Life of Moḥammad (pp. 101-2); a work which, in the portion already published (Part I.), contains much very valuable information.] ― Also, (Ḳ,) or [only] أُمِّىٌّ, (AZ, T, M,) applied to a man, (AZ, T,) Impotent in speech, (عَيِىّ, in the Ḳ incorrectly written غَبِىّ, TA,) of few words, and rude, churlish, uncivil, or surly. (AZ, T, M, Ḳ.)
লিংক এখানে

আর কত ভাই?

১১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
লেখা গুলো গভীর।

কিন্তু শিরোনাম টা কেন এমন দিলেন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমাকে যারা ব্যাক্তি আক্রমন করছে এবং করছেন ও করবেন তাদের জন্য এই কিউট শিরোনাম। এর নিজের অজ্ঞতা ঢাকতেই আমাকে ব্যাক্তি আক্রমন করে যাচ্ছে। ফরিদপুরে ওসব হোদেলকুতকুত পুলাপানদের ফটিক বলতাম

১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পড়লাম। লেখাটার সারাংশ যেটা বুঝলাম তা হলো, হযরত মুহম্মদ (সঃ ) ওহী নামে যেসব প্রচার করতেন, তা ছিল জাবেরের কাছ থেকে শেখা/পাওয়া তথ্য (নাউযুবিল্লাহ)। আমি নিরক্ষর, মূর্খ মানুষ এ ব্যাপারে। তবে, আপনার মূল বক্তব্য যদি এটা হয়ে থাকে, তাহলে আমি সেটা মানলাম না। আপনার বক্তব্য খণ্ডনের সাধ্য নাই, তবে ইসলামী পণ্ডিতদের কাছে নিশ্চয়ই এর জবাব আছে।

এরপরও, যদি ধরে নিই, জাবের তাওরাত থেকে ওসব বলতেন, তাহলে তাওরাত কী? ওটা আল্লাহর দেয়া, তা কি স্বীকার করেন? তাওরাত আল্লাহর দেয়া হয়ে থাকলে সবগুলো আসমানী কিতাবই আল্লাহর দেয়া। আর তাতে এটাই স্বীকার করে নেয়া হয় যে আল্লাহ বলে এক মহাশক্তিধর শ্রষ্টা আছেন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যতক্ষননা আপনি জঙ্গি, জামাত শিবির, বাল্যবিবাহের মতো শিশুকামের মতো বিষয়ে আপনার বিপরীত অবস্খান বজায় রাখছেন ততদিন আমি আপনার বিশ্বাস ও মতামতকে সম্মান করছি।
ইহুদী তথা একেশ্বরবাদের ধর্ম গুলো সম্পর্কে আমার কি ধারনা সে সম্বন্ধে ছিটেফোটা আলোচনা করেছি এই পোস্টে

আর আপনি যদি কোনো স্কলারের তথ্য অনুসন্ধানমূলক ভিডিও বা লেকচার শুনতে ইচ্ছুক হন তাহলে নীচের সুন্দরী প্রফেসরের ভিডিওগুলো ও লেকচার নেট থেকে নামিয়ে চোখ বুলাতে পারেন।


১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

অন্তরন্তর বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানা যায় কিন্তু আমিত বলেছি যে আমাদের বিশ্বাস নিয়ে আমাদের থাকতে দেন। আপনি আপনার বিশ্বাস নিয়ে থাকুন। যারা পোস্টে আলোচনা, যুক্তি না দিয়ে পারসনাল এটাক করছেন তারা দয়া করে এগুলু করা থেকে বিরত থাকুন। অনেকে উদা ভাইয়ের বাবা মা তুলে গালিগালাজ করেছেন যা অতি নিকৃষ্ট কাজ। আপনার আগের দিনের সেই জ্ঞানগর্ভ পোস্টগুলো মিস করি। শুভ কামনা।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যেহেতু তারা কিছু জানতে চাইয়া পোস্ট দিছে সেহেতু আমার দায়িত্ব সে বিষয়ে জানানো। এখন ধর্ম জিনিসটা নিয়ে লিখতে কখনো কমফোর্ট ফিল করি না। ঠেকায় পড়ে লিখতেছি। সিরিজে যা লেখার ছিলো সব পেন্ডিং রেখে ক্যাচানের চেইন রিএ্যাকশনের বিষয় নিয়ে লিখতে হইতেছে। এই চক্র থেকে আমি নিজেও পালাবার পথ খুজতেছি। ধন্যবাদ ভাই

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন:

উদা ভাই?
ল্যাপটপের চার্জার প্লাগ ইন করলে স্পার্ক করে কেন???:(

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বাবা যখন লীগের পান্ডা দোকান থিকা তার নামে চান্দা উঠানোর সময় ফ্রিতে প্লাগ নিয়া আসলেই তো পারো....



আমার এক দোস্ত আছে দুইবার হজ্জ করছে। তো ভার্সিটিতে পড়ার সময় শুনতাম বাপে রেলওয়ের কর্মচারী। খুব নাকি সৎ। একবার কিছু বন্ধু ওর বাড়ি যায়। অটবির দামী ফার্নিচার ঢাকায় ফ্লাট, আগ্রাবাদ বাসা সে এক এলাহী কান্ড।

কি আর বলতাম! টেকা দিয়া কিনছিলা নাকি ল্যাপটপ, নাকি এইটাও চাঁদা?

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ লেখকবলেছেন: যতক্ষননা আপনি(সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই) জঙ্গি, জামাত শিবির, বাল্যবিবাহের মতো শিশুকামের মতো বিষয়ে আপনার বিপরীত অবস্খান বজায় রাখছেন ততদিন আমি আপনার বিশ্বাস ও মতামতকে সম্মান করছি।

কিরে উদা?
জঙ্গি, জাশিকে সাপোর্ট করে এমন কোন ব্লগার সামুতে আছে নাকি??
চোখে তো পড়ে নি....

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যেসব বিএনপির লোকজন কথায় কথায় নিজের বাপ শ্বশুড় অমুক তমুক মুক্তিযোদ্ধা দাবী করে আর গো আ নিজামী সাঈদীর ফাসি নিয়া জিগাইলে ইয়ে মানে কিন্তু করে সেগুলোই জামাত। যেমন মাহিরাহি, সেলিম আনোয়ার, ঢাবিয়ান ফারজানা মাহবুব, শেলী সন্ধ্যাবাতী। এরা স্বীকার করবে না তখন এই প্রশ্ন জিগাইলে দেখবি কেমন করে। একে বলে কাঁঠাল পাতা টেস্ট। সব চে বড় কাঁঠাল পাতা বা কেপি টেস্ট হলো নিজামী মুজাহিদের পক্ষে নিয়া আর যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বিরুদ্ধে পোস্ট দিলে এদের আনাগোনা। মওদুদীর প্রশংসা নিয়ে কথা কইলেও এদের পাওয়া যায়

জঙ্গি হলো সনেট কবি, মেরিনার, লোনার এরা। একা মুখে বলবে শান্তির ধর্ম কিন্তু আইএসআইএস নিয়া কথা কইলে ইয়ে মানে কিন্তু বইলা মিডিয়ার অপপ্রচার

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫০

অচেনা হৃদি বলেছেন: ভাইয়া, আপনি আমার পোস্টে প্রথম যেদিন কমেন্ট দিলেন সে কথা মনে আছে? আমার একটা গল্প ছিল, জীন ও মানুষের বিয়ে। সেখানে আপনি আপনার এক চাচার কথা বলেছিলেন, যেই চাচা তাবলিকে গিয়ে পুরা অন্য রকম হয়ে যান, মেয়েরে অল্প বয়সেই বিয়ে দিয়ে দেন। তারপর মেয়েটারে তার স্বামী ধরে ধরে পিটায়। আমি সেই পোস্টে আপনাকে বলেছিলাম এরকম মন্তব্য করলে সবাই আপনাকে নাস্তিক বলবে।
আমি তো নতুন ছিলাম বলে জানতামই না আপনি যে অলরেডি এককাঠি সরেস!
এরপর দির্ঘ সময় আপনার সব পোস্ট মন দিয়ে পড়তাম, আপনার যুক্তিপুর্ন তাত্ত্বিক লেখা খুব ভালো লাগতো। কখনোই মনে হত না আপনি এসব নিয়ে লিখেন। এখন তো আপনি ধর্মের বিরুদ্ধে রীতিমত ধর্মযুদ্ধ শুরু করে দিয়েছেন! এসব যাদের উদ্দেশ্যে লিখছেন তারা কোনদিন এই বক্তব্যগুল গ্রহণ করে/করবে? যত যুক্তিপুর্ন হোক তারা কেউ এসব পড়ে বদলাবে? নাহ, এরকম লেখা পড়ে তারা আরও গোঁড়া মত আঁকড়ে ধরেন।

নিরন্তর এই খোঁচাখুঁচি মার্কা লেখালেখি করে আপনার আসলেই কোন লাভ হচ্ছে না। লিখতে সবাই পারে না, সবার এই গুণ থাকে না, আপনার আছে। আপনি আপনার লেখালেখির এই গুণকে অপচয় করছেন শুধুশুধু।

এনিওয়ে, আমি আপনাকে এধরনের লেখা বন্ধ করতে বলব না। আমি আর কখনো এই ধরনের পোস্টে কমেন্টও দেব না। যাদের উদ্দেশ্যে লিখছেন তারা পড়ুক, তারপর তারা আবার আপনার বিরুদ্ধে লিখুক, তারপর আপনি আবার আরেক টপিক পেয়ে লেখা শুরু করে দিবেন, তারপর ওরা আবার খেপবে, আবার আপনার বিরুদ্ধে লিখবে, আপনি আবারো আরেক টপিক.... চলুক এই চক্র, এই চক্রের ভেতর পড়তে চাই না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের একটা বানী ছিলো সেটা হলো আমরা সবাই এখানে চক্র পূর্ন করি। এই যেমন আমাদের পিতা মাতা আমাদেরকে আদর যত্ন করে বড় করে। আমরা বিয়ে শাদী করি। বয়স হলে তারা মারা যায় এবং আমরা আমাদের সন্তানদের বিয়ে দিয়ে তাদের স্থানটা পূর্ন করি। এই অলিখিত নিয়মটা প্রকৃতির সর্বক্ষেত্রে এবং একে ইগনোর করার উপায় নেই।

এই কথাটা আমার বোনকে বললে পিঠে দুড়ুম দাড়ুম কিল দিয়ে বলে আর কয়টা কিল পড়লে এরকম চক্র মার্কা কথা বন হবে। কিন্তু কথা হলো চক্র থেমে থাকেনি। জামাত শিবির একসময় সরকারের অংশ ছিলো। রাজনৈতিক সামাজিক অর্থনৈতিক ক্ষমতা ছিলো তাদের সীমাহীন। কিন্তু কে জানতো কয়েকবছরের মধ্যে তাদের সবকিছু ধ্বংস হয়ে ফাসিতে ঝুলবে তাদের কেন্দ্রীয় নেতারা! এসবই সম্ভব হয়েছে জনগনের সম্মিলিত শক্তির বহিঃপ্রকাশ এবং এর পিছনে কাজ করেছে হাজার মানুষের আবেগ এবং তাদের মত প্রকাশের হাতিয়ার লেখালেখি। কিন্তু এর জন্য চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। আস্তিক হয়েও নাস্তিকের বদনাম নিয়ে চাপাতির কোপ খেয়ে মরতে হইছে, অনেকে হইছে দেশহারা। যারা দেশে আছেন তাদের অবস্থাও সুবিধার না। সেই ইসলাম ধর্মকে ঢাল বানিয়ে জঙ্গি বাদের আমদানী করে হোলি আর্টিসানের মতো নৃশংস কান্ড ঘটিয়েছে। এবং ভবিষ্যতে এমন কান্ড ঘটানোর জন্য এখনো তৎপর। গোদের ওপর বিষফোড়া হিসেবে আমাদের শিশুদের পাঠ্যবইয়ে জঙ্গি বাদের ছিটোফোটা ঢুকে সামগ্রীক ভাবে জাতীকে মধ্যযুগীয় বর্বর চেতনার মধ্যে ডুবিয়েছ ফেলা হচ্ছে।

এখন কথা লিখলে আমি লেখলেই কি এসব বন্ধ হবে? না কখনোই না। আপনি ঠিক বলছেন। আমার একজনের লেখাতে কিছু যায় আসে না। কিন্তু এই একজনও যদি বন্ধ করে দেই তাহলে এই ব্লগে আপনার কি ভালো লাগবে? কদিন পর শুরু হবে মধ্যযুগীয় বর্বর সংস্কৃতির উদ্বাহু বহিঃপ্রকাশ এবং মিথ্যা মিথকে মেনে একসময় পুরো দেশটা জঙ্গিকরনের প্রথম পদক্ষেপ এখান থেকেই শুরু হয়ে যাবে। যে কাজটা প্রতাপশালী জামাতীরা করতে পারেনি সেটা তারা করে ফেলবে। একসময় ইরান, আফগানিস্তান, সিরিয়া জর্দান কত প্রভাবশালী উন্নত চিন্তা চেতনার দেশ ছিলো। তখনকার ছবি দেখলে ঠাহর করতে পারি না যে এগুলো ইউরোপের কোনো দেশ না এসময়ের জঙ্গিবাদের কড়ালথাবায় ডুবে যাওয়া একটা জনপদ।

তখন কি আপনার বিবেক সায় দেবে?

উত্তরটা ইচ্ছে হলে দিতে পারেন...

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ১৫ নং মন্তব্য মুছে ফেলুন। ফান করে এমন মন্তব্য করা ঠিক হয় নি। :(





@ লেখকবলেছেন: যতক্ষননা আপনি(সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই) জঙ্গি, জামাত শিবির, বাল্যবিবাহের মতো শিশুকামের মতো বিষয়ে আপনার বিপরীত অবস্খান বজায় রাখছেন ততদিন আমি আপনার বিশ্বাস ও মতামতকে সম্মান করছি।

আমরা ভালোর দলে। :)
আমরা জঙ্গী, সন্ত্রাস, উগ্রতা, কট্টর ধর্মীয় বিদ্বেষ, বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে।





১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ কি আর বলতাম! টেকা দিয়া কিনছিলা নাকি ল্যাপটপ, নাকি এইটাও চাঁদা?
ল্যাপটপটা তো বাপের টাকায় কেনা। সেখানে কি ঘাপলা ছিল? আপনি না যুক্তিবাদী মানুষ? ক্যামনে কি??;)


উদা ভাই? উদ বিড়াল?
ল্যাপটপের চার্জারে স্পার্ক করছে আবার ফট্ করে শব্দও হচ্ছে। ল্যাপটপ যদি পটল ক্ষেতে যায়, তখন আমি ব্লগিং করবানি ক্যামনে???:( (আমারে একটা ল্যাপটপ দিলে আমিও আপ্নার দলে ভিড়মু। কি রাজি???):P


উদা বস?
১৬ নাম্বার মন্তব্যকারী আমার পছন্দ। ভাবছি ওর সাথে প্রেম করমু। ক্যাচাল, ম্যাচাল বাদ দিয়ে ঠান্ডা মাথায় কিছু টিপস দিন দেখি।( দরকার হয় চাঁদাবাজির কিছু ভাগ দিবানি....;))

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যখন তার লগে কথা কইবা তখন নিজের মা রে যেমন সম্মান করো তেমন কইরা কথা কইবা। যখন তর্ক করবা তখন মনে করবা তোমার ইউনিভার্সিটির প্রফেসর। যখন আদর করবা তখন মনে করবা নিজের বোন। যখন তারে রক্ষা করবা তখন মনে করবা নিজের শরীরকে রক্ষা করতেছো।

এইসব অনুভুতি কন্টিনিউ করো, যখন সে বুঝবে এমনিতেই আসবে।


মাইয়া মানুষ ভালোবাসার কাঙ্গাল। মন থিকা ভালোবাসলে মিয়া খলিফাও ব্যাপার না ;)

১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: ল্যাপটপের স্পার্কের সাথে টাকার কোন সম্পর্ক নাই। ঘটনাটা আমার ক্ষুদ্রজ্ঞানে হল, ইনডাকটিভ রিঅ্যাকট্যান্সের এসি ভোল্টেজের প্রতি প্রতিক্রিয়া। যেকোন, চার্জার মানেই হল (ধরি, এসি টু ডিসি চার্জার- যেমন : মোবাইল চার্জার, ল্যাপটপ চার্জার) এইটা হাই ভোল্টেজকে (আমাদের বাসা-বাড়ির মেইন লাইন ভোল্টেজ {বাংলাদেশে ২২০ ভোল্ট, আমেরিকায় ১১০ ভোল্ট}) ডিভাইস অনুযায়ী (মোবাইল, ল্যাপটপ) লো ভোল্টেজে (মোবাইলের জন্য অ্যাভারেজ ৫ ভোল্ট, ল্যাপটপগুলোর অ্যাভারেজ ১৮ থেকে ১৯-২০ ভোল্টে) কনভার্ট করে ঐ ডিভাইসের সংশ্লিষ্ট মানের ভোল্টেজের ব্যাটারিকে চার্জ দেবে। এখন এই চার্জার বানাইতে হলে, দুইটা কাজ করা লাগে, প্রথমে এসিকে (বাড়ির লাইন ভোল্টেজকে) লো এসি ভোল্টেজে (ব্যাটারির ভোল্টেজে) কনভার্ট করা লাগে; তারপর ঐ লো এসি ভোল্টেজকে ব্যাটারির ডিসি ভোল্টেজে কনভার্ট করা লাগে। আর এ কাজে ট্রান্সফর্মার নামে একটা ডিভাইস ব্যবহার করা হয়, যেইটাতে দু'টা কয়েল লাগে- প্রাইমারি আর সেকেন্ডারি। যখন কয়েলের প্রাইমারি সাইড ঢোকে মেইন এসি লাইনে (আপনি যখন চার্জার মেইন লাইনে লাগান), প্রাইমারি কয়েল আর মেইন এসি লাইন সরবরাহ মিলে একটা শর্ট সার্কিট ক্রিয়েট করে যেইটার শর্ট সার্কিট কারেন্ট হিসাবে না আনলেও চলে। এই শর্ট সার্কিট কারেন্টের কারণে একটা ছোটখাটো স্পার্ক দেখা যায় যেটা হিসাবে না আনলেও চলে। একটা ছোট স্পার্ক বা ছোটখাটো ফট শব্দে চিন্তার কারণ নেই; তবে "ফট" শব্দটা যদি "ফট" থেকে "ফটাশ" বা ফট-ফট" শব্দে পরিণত হয় তাহলে চার্জারটা বদল করে ফেলুন।

২০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: কারেকশন : ট্রান্সফর্মার কোন ডিভাইস নয়, ডিভাইস হল- মোবাইল চার্জারটা যেখানে ট্রান্সফর্মার তার ইলেকট্রিক্যাল পার্টসগুলোর একটা। রিসেন্ট চার্জারগুলোর ডিজাইন সিম্পল হতে অনেক জটিল হয়, তারপরও ঘটনাটা আমার উপরে দেয়া ব্যাখ্যা মেনে চলবে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে কি মনে করছেন এইডা সিরিয়াস কুশ্চেন আছিলো? ব্লগে এই লোক আসে টাইম পাস করতে। এক আইডি দিয়ে অন্য জনের ব্লগে আপনারে গালি দিয়া ধুয়ে ফেলবে আরেক আইডি দিয়া আপনের ব্লগে আসবে তেল মারতে। এই ফাযিলটা আরেক কাঠি সরেস... অন্য আইডি থাকা সত্বেও সে এক আইডি দিয়াই এই ফাইজলামী করে

২১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: ব্লগে বেশি সময় দেই না। ব্লগারদের ক্যারেক্টার সম্বন্ধে ধারণা নাই। ঠিক আছে...সিরিয়াস কুশ্চেন যে না ওইটা বুঝছি, এজন্যই সিরিয়াস কমেন্ট করার আগে ভাবছি জ্ঞান ফলানো উচিৎ হবে কী না (বিশেষ করে আপনার ব্লগে এসে); বাট আপনার ইনফোর পরে...ওক্কে!

২২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: উদা ভাই?
আমার বদনাম করেন ক্যান? X(
আমি কি এতই পাজি? :(

আপনে নাকি ইইঈ তে পড়েছেন, তাই প্রশ্নটা করেছিলাম। ওসব প্রশ্নের উত্তর নেটে সার্স দিলেই পাওয়া যায়, তবে বুঝতে পারি না। তাই বড় মুখ করে প্রশ্নটা করলাম, আর...:(





যখন তুমি কোন ভদ্রলোকের সাথে খেলবে তখন তোমাকে ভদ্রলোক হতে হবে, যখন তুমি কোন বেজন্মার সাথে খেলবে তখন অবশ্যই তোমাকে তার চাইতে বড় বেজন্মা হতে হবে। নচেত পরাজয় নিশ্চিত।
(বঙ্গবন্ধুর কথাটা আমি কিন্তু ভালমতই কাজে লাগাই। মাথায় রাইখেন....।) ;)



@ বিল্পব ভাই,
উদা ভাই হিংসাতে পড়ে এমন বলছে। আমি তাকে পাবনাতে যেতে বলেছিলাম, তাই সে রাগ করে আছে।
( আমি ভালোমানুষ, বিশ্বাস না হয় প্রথম পেজে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন। :P)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হ, আপনে পাবনার হাজী
খালি কাম ফুরাইলেই পাজি

২৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: চলেন ফাইট করি!

দেখি আপ্নের দম কত...;)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তায়কোয়ান্দো পারি। লাগবা নাকি?

২৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

অচেনা হৃদি বলেছেন: উত্তরটা ইচ্ছে হলে দিতে পারেন...
:(


কি উত্তর দেব আমি?
এমনিতেই গত তিনমাসে মাল্টি হবার অভিযোগে আমি ক্লান্ত ও বিরক্ত হয়ে আছি। এখন আমার মন্তব্য যদি আপনার অনুকূলে যায় সবাই মনে করবে আমি আপনারই মাল্টি। আবার আমার বক্তব্যে যদি আপনি সন্তুষ্ট হতে না পারেন তখন আপনিও ভাবতে পারেন আমি সনেট কবি বা কানিজ রিনার মাল্টি। আমি মাল্টি হবার ব্লেম গেম থেকে মুক্তি চাচ্ছি। তাই মন্তব্য করতে অনেক সাবধান হতে হচ্ছে, এতো সাবধানি হওয়াটা আরেক বিরক্তিকর ব্যপার।

আপনার আশংকা দেশে আবার রক্ষণশীলতা ফিরে আসবে। আমার মনে হয় আপনি সম্পুর্ন অমুলক এক শংকায় শংকিত হয়ে আছেন। আজ থেকে প্রায় পয়ত্রিশ বছর আগে আমার মা যখন নতুন বউ হয়ে আমাদের গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন তখন নাকি অবস্থা এমন ছিল, স্বামীর পাশে পাশে কোন স্ত্রী যদি রাস্তায় হাঁটতে বের হত তখন সবাই চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে দেখত। অবস্থা এমন ছিল, একজন মেয়ে মানুষ স্বামীর সাথে রাস্তায় হাঁটে! এই মেয়েলোকের তো লজ্জা শরম বলে কিছু নেই!!
সেই একই গ্রামের রাস্তায় এখন আমি একলা একা বুক ফুলিয়ে হাঁটি। মাঝে মাঝে শিশুকালের সমবয়সী বন্ধুদের (ছেলে হোক আর মেয়ে হোক) সাথে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তার পাশে বসে বা দাঁড়িয়ে কথা বলি। এখন চোখ বড় করে কেউ তাকায় না, এমনকি চোখ তুলে তাকানোর সাহসই পায় না কেউ। আপনি কি বুঝতে পারছেন ব্যপারটা? ভেবে দেখুন কতটা তফাৎ। খুব দ্রুত রক্ষনশীলতার কুয়াশা কাটছে। আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতে পার্টনারকে নিয়ে সেই গ্রামের চার রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে কিসিং গেম শুরু করলেও কেউ চোখ তুলে তাকাবে না, সবাই যে যার কাজে ব্যস্ত হয়ে থাকবে। আমার বিশ্বাস, সেই যুগ অত্যাসন্ন! আপনি ভয় পাচ্ছেন, সনেট কবির মত কিছু সহজ সরল লোক এটা বদলে দিতে পারবে? হেফাজত পারবে? শুধুশুধু এতো ভয় পাচ্ছেন কেন আপনি? সৌদি আরবের মত দেশে রক্ষণশীলতা কমছে, আর আপনি বাংলাদেশের জন্য শংকিত! আশ্চর্যের ব্যপার।
রক্ষণশীলতা কমছে, কমবে, খুব দ্রুত। কিন্তু আপনি একমাসের মধ্যেই সব পাল্টে দিতে চাচ্ছেন! এতো তাড়াহুড়ো কিসের? আপনি ইরান আফগানের উদাহরণ দিলেন, কিন্তু আপনি মনে হয় জানেন না, এই দুই দেশের রাজারা নিজের দেশকে দ্রুত ইউরোপ আমেরিকার মত উন্নত বানাতে গিয়ে ঝামেলা বাধিয়েছেন। রাজাদের পদক্ষেপের ফলে রক্ষণশীল গোষ্ঠী সবাইকে বুঝাতে সক্ষম হয়- দেশকে ইহুদিদের দালাল বানানো হচ্ছে। দেশের ধর্মকে বিলুপ্ত করা হচ্ছে। জনগণ এই প্রোপাগান্ডা বিশ্বাস করে ফেললো। আর তারপরেই এই দেশগুলো চলে গেলো রক্ষণশীলদের হাতে। রাজাদের উচিৎ ছিল কৌশলে ধীরে এগুনো। তাহলে তাঁদের দেশে স্থায়ী পরিবর্তন আসতো। হুটহাট পরিবর্তন আনলে তা আবার হুটহাট ভেঙে পড়ে। এখন আপনার কাজও তেমন হয়ে যাচ্ছে। আপনি চাচ্ছেন লেখালেখি করে অতি দ্রুত জনগনের ভুল ভাঙ্গাতে, কিন্তু সেই ভুল ভাঙ্গাতে যে ভাষা প্রয়োগ করছেন, যেভাবে লিখছেন, এভাবে তো ভুল ভাংবে না, বরং আপনাকেই সবাই ভুল বুঝবে। সবাই মনে করছে আপনি ইহুদিদের দালাল! আপনিও সরসে বলে দিচ্ছেন আসলেই আপনি দালাল! পুরো ব্যপারটাকেই খুব হাস্যকর মনে হচ্ছে।

এনিওয়ে, আরেকটা কথা না বললেও চলত। তবে মন্তব্য করতে এলাম যখন বলেই ফেলি।

আচ্ছা আপনি কি মনে করেন রক্ষণশীলতা দূর করতে হলে পর্ক খাওয়া জরুরী? সমকামী হওয়া উচিৎ? আপনি শুকরের মাংসের কথা বলতে গিয়ে ‘জঙ্গিবাদ’ ‘মধ্যযুগ’ ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করেন কেন? আবার সেদিন দেখলাম সমকামের প্রসঙ্গেও জঙ্গিবাদ জঙ্গিবাদ করছেন। আমি পর্ক খাওয়া তো দূরে থাক, নাম শুনলেও বমি আসে। কারণ ছোটকালে শুকরদের নোংরা অবস্থা দেখে মাথায় ঢুকে গেছে শুকর খুব অরুচিকর। ধর্মের কারণে শুকর অপছন্দ করি তা নয়। এখন যদি শুকর খাওয়া সুন্নত বলেও কেউ ঘোষণা দেয় তবুও আমি এই জিনিস নেবো না। অন্যদিকে আমি মনেপ্রানে একজন বিপরীতকামী। সমকামের কথা শুনলে ঘৃণায় আমার গা রি রি করে উঠে। আমি নারী পুরুষের সম্পর্ককে পবিত্র মনে করি। অন্যদিকে নারী-নারী, পুরুষ-পুরুষ সম্পর্ককে খুব নিকৃষ্ট মনে করি। সমকামকে ঘৃণা করার জন্য উপযুক্ত যুক্তি আমার কাছে আছে।
ধর্মিয় বিশ্বাসের কারণে নয়, শুকর এবং সমকামী- এই দুটো বিষয়কে আমি অন্য কারণে ঘৃণা করি। আমি নিশ্চিত, আমার মত হাজার হাজার লোক অবশ্যই আছে যারা মনে প্রাণে আধুনিকতা চায়, কিন্তু পর্ক এবং হোমোসেক্সুয়ালিটিকে অপছন্দ করে। এখন আমি যদি এই দুটো বিষয়ের বিপক্ষে কথা বলি তখন আপনি আমাকে কি মনে করবেন? আমিও মধ্যযুগের লোক? আমিও জঙ্গি?

লম্বা মন্তব্য করার সময় এবং ইচ্ছে আমার নেই। যা বলার খুব সংক্ষেপে শেষ করতে চেয়েছি। আশা করি আপনি আমার বক্তব্য সঠিকভাবে বুঝবেন, ভুল বুঝবেন না।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মাল্টি নিক প্রসঙ্গে:

ভাই, সত্যি কইরা কইতে গেলে আপনার লেখা পইড়া এক্সট্রা স্বর্না বা সুমির কথা মনে পড়ছিলো। ভাবছিলাম নিজেদের আসল আইডি ঢাকতেই হয়তো নয়া নিক। কিন্তু আপনের লেখা বা আপনি কি করবেন বা আপনি কানিজ রিনা হলেও আমার সেটা কোনো চিন্তার কারন নাই। কারন আমি ব্লগিং করতে এসে নিজের মনের কথা, যুক্তিবোধ আর আলোচনা বিষয়ক কথা বার্তা বলতে আসছি। এখন ধরেন আপনি এক আইডি নিয়ে ব্লগ পোস্টের পক্ষে কথা বললেন আমি ধন্যবাদ দিলাম। আপনি আরেক আইডি দিয়ে বিপক্ষে সুন্দর যুক্তি দিলেন। আপনি আমার ব্লগ খুজে দেখবেন যারা বস্তুনিষ্ঠ তথ্য দিয়ে কথা বলেন তাদেরকে সবসময় সম্মান করি। তাদের সাথে কথা বলেও আনন্দ। স্বভাবতই আপনার সাথে কথা হবে, আলোচনা হবে। সো, হিসেবে দেখা যাচ্ছে আপনি যদি কানিজ রিনা হয়ে যুক্তিপূর্ন কথা বলেন আমার আরও খুশি হবার কথা। বরং আমি চাই আপনি কানিজ রিনা বা স্বর্না হন। যদি আপনি তাও না হন, তাহলেও সমস্যা নাই। ব্লগে সময় দেই প্রেম বা বন্ধুত্ব করার জন্য নয়, আলোচনা করার জন্য। কর্মক্ষেত্রে আলোচনা হয় কাজের জিনিস নিয়ে। সেখানে দর্শন থাকে না, থাকে না যুক্তিবোধ, থাকেনা সত্য মিথ্যা থাকার তাড়না। এটা করলে এটা হবে তাহলে এটাই ঠিক। এটা বোরিং। আপনার আইডেন্টিটি মূখ্য নয়, মূখ্য হলো আপনি কি বলছেন।

বাংলাদেশে রক্ষনশীলতা কমছে:

এইটা আমার কাছে নতুন। বাপজান একবার হজ্ব করছেন, এখন তার শখ হইছে আরেকটা হজ্ব করনের। চাচা জান প্রতিবছর হজ্ব করেন, শুধু নিজে করেন না, এলাকার আরো তিন চারজন গরীব নিয়ে হজ্ব করান। চাচতো ১২ বছর বয়সে কুরানে হাফেজে ক্বারী যেইটা আমি হইতে পারি নাই। যেই কাকা ফুপু মামা খালা যার বাসাতেই ফোন দেই সবাই যেনো ইসলাম চর্চার নামে উৎসব শুরু করছে। পুচকি কাল থিকা মেটালিকা, লিংকিন পার্ক শুনাইয়া; কল অব ডিউটি, রিটার্ন টু ক্যাসেল উলফ্যানস্টাইন, আনরিয়েল টু্র্নামেন্ট খেলাইয়া যখন শুনি মামতো আমার দাড়ি রাখনের জন্য মাকুন্দো গালে শেভ করতেছে তখন তো মনে হয় পুরা দেশে মহামারী লাগছে। কি কন এগুলা? বুঝলাম না। হিসাবে মেলে না। জানি না যুক্তরাস্ট্রের কোনো গ্রামের কথা কইলেন নাকি নরওয়ের... এইটাও বোধগম্য নয়।

ইরান আফগানিস্তানের সরকারের দ্রূত বিইসলামীকরন:

এই কথাটার সাথে একমত। কিন্তু আমার পোস্ট তো কোনোটাই ইসলামবিরোধী না। বরংচ স হী ইসলামী চর্চা করছি। বরংচ আপনাদের খুশী হওয়া উচিত যে আমি একজন ইসলামবিদ্বেষী হয়েও পুরো হাদিস কোরানের পাই টু পাই কপি করে তাফসীর স হকারে বর্ননা দিয়ে ইসলামে কি বলা আছে এবং কি করা উচিত সেসব বলছি। আপনাদের তো খুশী হওয়া উচিত স হী ইসলামের অকৃত্রিম রূপ যেটা কিনা পুরো মাযহাব মুক্ত, বিতর্কিত কথা মুক্ত এবং এসব পোস্টে নিজের কোনো মতামতও লিখছি না। যদি কোনো নাস্তিক বিরুদ্ধাচরন করে তার প্রেক্ষিতে ইসলামী স্কলাররা কি বলে সেগুলোও লিখে দিচ্ছি। আপনাদের তো খুশী হওয়া উচিত, এমনকি আমাকে একুশে পদক দেয়া উচিত ইসলাম প্রচারের নামে। উল্টো কোথায় ইসলামের বিরুদ্ধাচরন বা ইসলামকে গালি বা কটাক্ষ করছি সেটা না বলে বা দেখিয়ে বলছেন আমি মিথ্যাচার করছি। কিন্তু কেউ দেখাচ্ছে না যে আমি কোথায় মিথ্যাচার বা ভুল বলছি।

অবশ্য একজন একটা ব্যাক্তিআক্রমন করে পোস্ট দিয়ে আমার ভুল হিসেবে একটা পোস্ট দিছে কিন্তু সেখানে দেখলাম আমার সব কমেন্টের স্নাপশট। এখন কমেন্টে তো আমার মতামত থাকবেই কারন আমি ইসলাম বিদ্বেষী। সেখানে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষপূর্ন কথা থাকবেই কিন্তু আমি যে সেখানে মিথ্যে বলছি না তার প্রমান দেবার জন্য এই সিরিজ পোস্ট। তার মানে হিসাবে কি দাড়াচ্ছে? স হী ইসলাম প্রচার করাও কি আমার জন্য গোনাহ? আমি যদি এখন হাদিস কোরান পড়া বন্ধ করেও দেই তাহলে আমার যে হেদায়েত পাবার সম্ভাবনা, হিকমা অর্জন করার যে উসিলা সেটাও বন্ধ হয়ে যাবে। এটাও তো ইসলামবিরুদ্ধ যেখানে আপনারা আমার হেদায়েত বা হিকমা অর্জনের শেষ রাস্তাটাও বন্ধ করে দেন, এটাতে আপনাদের কি গুনাহ হবে না?

শুকর-সমকামী প্রসঙ্গে:

ড্যুড, আমি কই বলছি যে শুকর বা সমকামী হতে হবে? হলি কাউ! আমি নিজে হোমোফোব। আমার এক স হকর্মী হোমো, শালারে আগেই বলছি আমার গায়ে টাচ করলে আমি সিধা কেস করবো। যদিও আমাদের প্রতিদিন কথা হয়, বেশীর ভাগ সুন্দরীদের নিয়ে, সেও তাল মিলায়। কিন্তু আমার হোমোফোবিয়া সম্পর্কে শুধু কর্মক্ষেত্রে না, ফেসবুকের প্রায় সবাই জানে। তবে আমি এলজিবিটিদের সমর্থন করি, কারন তারাও মানুষ এবং তাদের এই আচরনের ওপর নিজেদের কোনো হাত নেই। আরিফ আজাদের মতো জঙ্গি মুসলমানরা যতই চিল্লাচিল্লি করে বললুক এটা তাদের মস্তিস্ক বিকৃতি এটার পিছে পীয়ারড রিভিউ জার্নাল বা কোয়ান্টিটিভ বা কোয়ালিটিভ বা ল্যাব রিসার্চে শক্ত প্রমান দিতে পারে নাই। এমনকি এই হাজার বছর ধরে চলে আসা এই সমকাম চিকিৎসার কোনো ইসলামী সমাধান তারা দিতে পারেনি। তার চে বরং বিজ্ঞা অনেকখানি এগিয়েছে। আপনি হয়তো জানেন না আমরা আমাদের জীনের মাত্র ২ শতাংশ জানি বাকি ৯৮ শতাংশকে বলা হয় বায়োলজিক্যাল ডার্ক ম্যাটার। এই যে বিলিয়ন বিলিয়ন প্রোটিনের পারমিউটেশন কম্বিনেশন করে একটা ক্রোমোজোম তৈরী হয় তাদের মধ্যে মাত্র ২ শতাংশ স্টাডি করে আমরা মাত্র একটা জীনের সাথে সমকামের সম্পর্ক দেখতে পাই তাও বেশ আবচ্ছায়া। এর পুরো গবেষনার জন্য যে পরিমান কম্পিউটেশনাল পাওয়ার এবং যে পরিমান মাথা ও রিসার্চ দরকার এর সবকিছুর ব্যাখ্যা নেটে আছে। ইসলামিস্টরা যদি এতই জানেন যে তাদের ধর্মগ্রন্থ সত্য (যদিও কোরানে কোথাও বলা নাই খালি লুতের কাহিনী ছাড়া যে সমকামী করলে হত্যা করা অথবা নবী মোহাম্মদো সমকামীর শাস্তি সরাসরি মৃত্যু দিতে অনেক হিসাব করছে), তাইলে তারা এসব গবেষনা করে প্রমান করে দিলেই তো পারে। লক্ষ কোটি টাকা তারা লাস ভেগাসে বা নিজেদের আমোদ ফূর্তিতে উড়াইতে পারে কিন্তু এর ১০০ ভাগের ১ ভাগ টাকা দিয়া একটা ল্যাব বানাইয়া গরীব দেশের মেধাবী পোলাপানরে তার চেয়েও কম টাকায় স্কলারশীপ দিলে হাসিমুখে অনেক ভালো রেজাল্ট নিয়ে আসতে পারে। কিন্তু তা তারা করবে না।

আমি বলছি না যে আনাকে শুকর খেতে হবে বা সমকামী হতে হবে। ড্যুড, ইটস ইওর লাইফ, ইওর বিলীফ। মডারেট মুসলমানরা আসলেই ভালো এইজন্য যে তারা ইসলামের শুধু ভালো রূপ দেখছে। আসল রূপ টা দেখে নাই। আসল রূপ দেখার সময় নাই কারন তারা দুনিয়াবী কামিয়াবী নিয়ে ব্যাস্ত। তারা ধরে নেয় বয়সকালে ঢাকা বা মফস্বল টাউনে ৫ তলা বিল্ডিং উঠাবে যার নীচতলায় একটা মুদীর দোকান দেবে। মাস শেষে বাসা ভাড়া আর দোকানের সামান্য আয় দিয়ে সারা দিন আল্লা বিল্লা করতে করতে বেহেশতের আশায় দিন কাটিয়ে দেবে। সমস্যা হলো যখন তার সন্তানের মাথায় ইসলাম ঢুকিয়ে দিয়ে মাদ্রাসায় পাঠিয়ে দেয় এবং মাদ্রাসায় গিয়ে এসব পোলাপান স হী ইসলাম দেখে তখন। শাপলা চত্বরে মনে আছে কিনা জানি না ছোট ছোট শিশুদের সাথে মাদ্রাসার হুজুররা যে পরিমান বিশ্বাসঘাতকতা করলো, স্বয়ং শফি পুরো রায়ট উস্কে দিয়ে নিজে ব হাল তবিয়তে চট্রগ্রামে হেলিকপ্টার স হযোগে চলে গেলো, এটাকে কি মনে হয়? অথচ এসব শিশুরা বড় হুজুরের নির্দেশে সারাদিন বায়তুল মোকাররমে ভ্যান্ডালিজম করলো এবং যার প্রেক্ষিতে পিডা খাইলো....শিট ম্যান!

আমার মত হলো সমকামীরা মানুষ, আপনার আমার মতো মানুষ কিন্তু সমস্যা হলো প্রকৃতি তাদের যৌনচাহিদা এবং হরমোনে একটু কাহিনী করে ফেলছে। এরকম বৈচিত্র্য প্রানীজগতে প্রচুর আছে (যদিও প্যারাসিটামল সাজিদে চুইঙ্গা ইউনির ইংলিশে পাশ আরিফ আজাদ এই ব্যাপারে ডাহা মিথ্যা কথা বলছে), তার মানে এটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু মানুষ এটাকে অস্বাভাবিক ধরে হত্যা করে, এটা কেমন কথা? বেডরুমে উভয়ের কনসেন্টে দুইজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ কি করলো তাতে আমার কি? আর শুকরের মাংসের ব্যাপারে আমার কথা হলো রেডমিট স্বল্প পরিমানে শরীরের জন্য ভালো এবং একটা বয়স পর্যন্ত দেহের হাড় তথা সুঢৌল নিতম্ব, শক্তি শালী পা এর জন্য এটা খুবই জরুরী। কিন্তু ৪০ এর পর এটা বিষ। আপনার হার্টের জন্য, এলডিএল, বেশী পরিমান খেলে কিডনি ফেইল করবে। রেডমিট মানেই তখন বিষ। কিন্তু শুকরের মাংস সাদা হবার কারনে সে সমস্যা নাই। শুকরের মাংস মুরগীর মাংসের মতোই উপকারী। আর বাকি থাকে শুয়োর কি খায়? ভাই, পাঙ্গাস মাছ কি খায় জানেন? আমার এক্স বলতো সে পাঙ্গাস মাছ খায় না কারন সে দেখছে পাঙ্গাস মাছের প্রিয় খাবার কি! আমার অবশ্য তেল ওয়ালা পাঙ্গাস মাছ প্রিয়। কারন আমার মরহুম বড় খালু পাঙ্গাস মাছের খুব ভক্ত ছিলেন। প্রচন্ড ধার্মিক এবং দূরদর্শী সম্পন্ন আমুদে মানুষ। এই মানুষটাকে যদি কখনো একবারও সামনে পাইতাম, তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতাম। এসএসসি পরীক্ষার সময় যকন কেউ আমাকে বিশ্বাস করেনি, তখন এই মানুষটা আমাকে বিশ্বাস করেছিলো। শুধু মাত্র এই মানুষটা।

আশা করি, আমার মোটিভ আপনি বুঝতে পারছেন!

২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: কেন কৈসিলাম প্রিচার হওয়ার ঠেলা আ্‌ছে বুঝতেসেন এখন?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ৯/১১ এর ঘটনার পর ৯১১ এ একটা কল আসে যে তাকে যেনো গ্রেফতার করা হয়। তার অপরাধ কি? সে ছিলো ডালাস এয়ারপোর্টের ইমিগ্রেশন অফিসার। বোর্ডিং পাস চেক করার সময় দুইজন মিডলইস্টার্ন লাইন ভঙ্গ করে তার কাছে আসে যে প্লেন ছুটে যাচ্ছে এই ছুতোয়। ফাস্ট ক্লাস টিকেট, স্বভাবতই এক্সট্রা খাতির। যখন তাদের পারমিশন দিয়ে দিলো হঠাৎ লক্ষ করলো যে তাদের শরীরে যে খাকি কাপড় আর পায়ে যে জুতো সেগুলো খুব সস্তা ও ময়লা। তার কাছে মনে হলো ফাস্ট ক্লাসের টিকেট কাটতে পারে যে সে কেনো এত সস্তা খাকি আর ময়লা জুতো কেন পড়বে! তার তখন সন্দেহ হয়। আর তার কিছু সময় পর সেই প্লেনটা পেন্টাগনে আছড়ে পড়ে। সে নিজেকে এর জন্য দায়ী করে। কিন্তু প্রশ্ন হলো একজন মানুষ সে ময়লা জুতো পড়ছে এইজন্য তাকে কেমনে গ্রেফতার করে?

মাঝে মাঝে এসব বই পড়লে এমন নৃশংস হত্যাকান্ড, অথবা মিডল ঈস্টে যেসব ঘটছে তার গভীরের গল্পে আসলে কাদের কি দোষ সেসব নিক্তি পাথরে বিচার করতে বসলে বোঝা যায় এমন সুদূরপ্রসারী যুদ্ধ ছড়িয়ে দেবার প্লান কে করেছিলো! কোথা থেকে এর ব্যুৎপত্তী! সবকিছুর সাথে সবকিছু কানেক্টেড। একটা কথা আছে মেক্সিকোর মরু অঞ্চলে একটা প্রজাপতি পাখা নাড়লে আমেরিকার টেক্সাসে ঘূর্নিঝড় হবে-কাওয়াস থিওরী। সবকিছুর সাথে সবকিছু এমন ভাবে জড়িত যখন ঘটে তখন এটা আপনার চিন্তা চেতনাকে অন্যদিকে মোড় ঘুরাবেই।

ভালো কথা এটা দেখছেন? পুরাই কুল....

২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: দেখা হয়নাই! সিরিজ নাকি? দেখতে হবে!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হ, সিরিজ। ২ সিজন খতম হইলো কিছুদিন আগে

২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ পাঠকের প্রতিক্রিয়া !বলেছেন:
চলেন ফাইট করি! দেখি আপ্নের দম কত...


লেখকবলেছেন:
তায়কোয়ান্দো পারি। লাগবা নাকি?


উদা মিয়া!
কও দেকিনি, আমার মাল্টি কয়টা? কি কি? ;)
তারপর দাবার চাল দিবানি...;)



(প্রথম পাতার লেখকরা সব আবুল। সালারা পোস্ট দিয়ে ডুব মারে। প্রতিউত্তর না পেলে মন্তব্য করার মুড থাকে??X()

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মন্ডল সাব কি টেনশনে আছো নাকি?

২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: না তো ভায়া,


মিস্টি খান..

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আংকেল কি নমিনেশন পাইতেছে নাকি যে মিস্টি দিলা?

২৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপ্নে মিয়া আসলেই একটা বান্দর। (বান্দর হাটে, বান্দর গায়... সবাই তাকাইয়া দেখে, অবাক হইয়া চায়। মনের দুঃখ চোখের পানি, হারায় সব আনন্দ খেলায়!);)




মিস্টি দেয়ার মতলব হলঃ আপ্নার লগে কাইজা বাদ। আমি ব্লগে একটা প্রেম করমু। সময় মত আপ্নে হেল্প টেল্প কইরেন...:P

পিলিজ..;)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মিয়া নিজের বিয়া টিকাইতে পারলাম না, আর তুমি আমারে বানাও লাভগুরু! আর মানুষ পাইলা না! তুমার তাইলে লস প্রজেক্ট!!

৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ৩৭.১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: (চাঁদগাজীর পোস্টে)
বই আপনে পড়বেন না, জানি রেফারেন্সও দিতে অক্ষম। বাকি রইলো সংবিধান। একটা একটা জনবিরোধী ধারাগুলো বলেন। শুধু নম্বরটা বলেন। দেশের সংবিধানের বেশ কয়টা আনকাট ভার্সন আর সেগুলোর ওপর বেশ কিছু বই আছে। দেখি কতদূর কি বুঝছেন!খালি ধারা গুলো বলেন.... এরপর আপনাকে ছাই দিয়ে ধরি। আপনাদের মতো অজ্ঞদের ছাই দিয়ে ধরে খেলতে আমার মজা লাগে। মানুষের অজ্ঞতা আমাকে মর্ষকামী আনন্দ দেয়... শুরু করেন ধারার নম্বর থেকে


উদা ভাই,
গাজীসাব সংবিধান সেরকম জানে না, খালি গলাবাজী করে। আলোচিত অংশে তার একটা পোস্ট আছে, একটা ডলা দিয়ে আসেন।

(ঐ ব্যাটা মন্তব্যের ঠিকমত প্রতিউত্তর করে না। প্রশ্ন করি এক, তোতাপাখির মত উত্তর দেয় আরেক। মেজাজ যা গরম হয়...)X(

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি একজন ইসলামোফোব, মানুষের অজ্ঞতা নিয়ে চুলকাইয়া মজা পাই মর্ষকামীদের মতো। এগুলো আমার মানসিক সমস্যা। সামনের বছর এক কাউন্সিলর দেখাবো।

আপনারও কি একই সমস্যা? তাইলে অনুরোধ আপনিও ডাক্তার দেখান। সে কি বলে না বলে তাতে কারো কিছু যায় আসে না। তার লেখার কোনো দাম নাই বলে এই ব্লগের বাইরে সর্বত্র তিনি অচল মাল। এমনকি যেখানে তিনি থাকেন তাকে তার কথার কারনে দুই পয়সার দাম দেয় না। তাতে তো আপনের আইডোলজি বা জীবনযাত্রায় সমস্যা থাকার কথা না। যদি সুস্থ হন, আমার মতো স্যাডিস্ট সাইকো না হন, প্লিজ নিজের চড়কায় তেল মারেন। তবে এটা স্বীকার করি তিনি যথেস্ট মেধাবী এবং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন লোক। তাকে যাই বলি না কেন, ওনার মতো চিন্তা ভাবনা করার মতো লোক ব্লগে দুটো নাই। আমি তার ভক্ত এবং তার মেধার গুনগ্রাহী

৩১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ লেখকবলেছেন: মিয়া নিজের বিয়া টিকাইতে পারলাম না, আর তুমি আমারে বানাও লাভগুরু! আর মানুষ পাইলা না! তুমার তাইলে লস প্রজেক্ট!!

কোন সমস্যা নাই। আপনি বিদেশে সাদা চামড়ার সুন্দরী খোঁজেন, আর আমি ব্লগে....
লে লে লে,
লেলে মজা লে..;)


বলেন তো আমি কাকে পছন্দ করি???:P

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ড্যুড, সিরিয়াসলি???

এই বিষয়ে রাজসোহান বা ফ্লাইং ডাচম্যানরে জিগান। আই এম নট দ্যা রাইট পারসন

৩২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমি নানা স্টাইলে মন্তব্য করে আপনার প্রতিক্রিয়া জানতে/বুঝতে চেয়েছি।


আপনি যেমন ধর্ম না বুঝে/বেশী বুঝে প্যাচাল পাড়েন। চাঁদগাজী নিকটাও রাজনীতি না বুঝে/বেশী বুঝে প্যাচাল পাড়ে(গঠনমূলক সমালোচনা সে পারে না)। অবাক হই তখন, যখন দেখি অনেকেই চাঁদগাজীকে বাহবা দিচ্ছে।


সিরিয়াস ড্যুড,
চলেন পাবনাতে যাই..;)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধর্ম কুন জায়গায় বুঝি নাই সেইটা ধরাই দিলেই তো হইয়া যায়

৩৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: উদা ভাই, ফাইটের মুড আজ নাই। শরীয়তপুরের নড়িয়াতে পদ্মার ভাঙনের খবর শুনে মনটা খারাপ। আসলেই খারাপ।...:(
সালার সরকারেরা কী যে করে??X(


আজ একটা কাজের পোস্ট খুঁজে পেলাম। দেখুন
http://www.somewhereinblog.net/blog/NeverStopExpedition/29956432

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জানি না কোথা থেকে পাশ করছেন বা কত টাকা দিয়া সার্টিফিকেট কিনে গলায় মাদুলি বানাইয়া ঘুরতেছেন তবে আমার ব্লগে এসে যখন বলবেন আমি কিছু বুঝি না তখন অবশ্যই প্রমান রাখবেন নইলে সোজা ব্লক করবো। অশিক্ষিত গরু ছাগল পুলাপানের কমেন্ট আমার পোস্টে দরকার নাই। প্রয়োজনে আমার ব্লগ কমেন্ট শূন্য থাকবে তারপরও গরু ছাগলের কমেন্ট সহ্য করবো না।

চল ফুট

৩৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: একদিন নিজের সৃষ্ট ফাদে পরে মরে থাকবনে এই নিয়তি বুঝি আপনার পিছু ছাড়বেনা।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাদের মতো দুটাকার অশিক্ষিত অজ্ঞ ছোটলোকরা আছেন বলেই সমাজে কিছুটা বিনোদন আছে। আপনাদের মতো বস্তির শিশুকামী হুজুররা থ্রেট দেয় বলেই আমাদের যুক্তি পূর্ন লেখা সমাজে তত প্রতিষ্ঠা পায় এবং মানুষ দলে দলে চিন্তা করে। আমি আমার পোস্টে ইসলাম বিরোধী কোনো কথাই লেখিনি। রেফারেন্স সুন্নী আলেমদের প্রথিতযশা বই ও সহী হাদিস অনুসারেই সন্নিবেশ করেছি। কিছু প্রশ্ন করেছি যেখানে ইসলামকে কটাক্ষ করার প্রশ্নই আসে না। সমস্যা হলো আপনাদের কাছে সদুত্তর নেই বলেই গালি দিচ্ছেন আবার এটাও জানেন যে বড় বড় মুফতীরা যেসব মন ভুলানো যুক্তি আর মিথ্যাচার করে সবাইকে বুঝ দেয় সেটা এখানে লেখলে আরও সমস্যাতে পড়বেন, আসল রূপ সম্পর্কে সবাই জানবে। আমি চাইছিলাম আপনারা সেটা করুন।

এছাড়া ব্লগার অচেনা হৃদির একটা রিকোয়েস্ট নিয়ে বেশ কিছুদিন ভাবছিলাম আসলেই আমার পরবর্তী পোস্ট কি হবে কিন্তু আপনার এই প্রচ্ছন্ন থ্রেট আমাকে আরও উদ্বুদ্ধ করল। আমি এখন থেকে শুধু ইসলামী পোস্টই দেবো। আপনারা সেই পোস্টগুলোর বিরুদ্ধে রিপোর্ট করবেন, আদালতে যাবেন কিন্তু আপনারা কোনো ফল পাবেন না। কিন্তু সহ্যও করতে পারবেন না। আপনাদের জন্য এসব পোস্ট সালফিউরিক এসিডের মতো হয়ে থাকবে।

আর বাকি থাকে আমাকে হত্যার ইচ্ছে এই নিন আমার জিপিএস নম্বর: সপ্তাহে ৫ দিন কাজ করি। দিনের বেলা আমার নাম বললেই পেয়ে যাবেন। আমি সবার সাথেই দেখা করি যারা আমার অফিস পর্যন্ত আসেন

Latitude: 32° 08' 40.18" N
Longitude: 34° 48' 15.64" E

দেখা হবে!!

৩৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

hayet777 বলেছেন: এ যে ভাই বিশিষ্ট ইসলামী গালিবাজ স্কলার,হ্যা আপনাকেই বলছি...উওর টা আপনিই দেন না,আলিফ লাম মিম এর অর্থ কি হতে পারে..

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটার অর্থ এক মোহাম্মদ ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। তবে আলেমদের এ নিয়ে মতামত আছে।
ইমাম সাদিকের মতে এই তিনটা শব্দ দ্বারা বুঝানো হইছে আল্লাহর নির্দিষ্ট তিনটা নামের প্রথম শব্দগুলি। যেগুলো পুরো কোরানময় ছড়িনো এবং যখনই মোহাম্মদ ও নিস্পাপ ঈমামরা তাকে স্মরন করেন তখন এই নামগুলো দিয়েই স্মরন করেন নামাজের সময়।
আবার ইমাম আলি ইবনে ইল হুসেইন বলেন যে কুরাইশ আর ইহুদীরা যখন বলতো জাদুটোনার সাথে ওর সম্পর্ক তখন নবী তাদের বলতো তোমাদের বইতে যেহেতু এমন শব্দ আছে সেহেতু আমাদেরটাতেও আছে এবং এতেই প্রমানিত ইহা আল্লাহর বানী


এখন আপনি যদি এমন কোনো অর্থ বের করে থাকেন বলে দিন প্লিজ

৩৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৬

লাবণ্য ২ বলেছেন: এতো জটিল পোস্ট আমার সাধারণ মস্তিষ্কে ঢুকে না।তাও অনেকটাই পড়লাম।এতো মানুষের এতো নেগেটিভ কমেন্ট ক্যামনে হজম করেন?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইসলাম নিয়ে আমার পোস্ট গুলো পড়ে দেখেন। কোথাও ইসলাম নিয়ে সামান্য কটুক্তি নেই, কোথাও ভুল অনুবাদ করিনি অথবা মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করার চেস্টা হয়নি। বযাক্তি আক্রমণের তো প্রশ্নই আসেনা। তারপরও লোকে গালি দেয়, যা তা বলে। মাঝে মাঝে ট্যাম্পার হারিয়ে আমিও গালি দেই। আমিও মানুষ।

সমস্যা হলো সবাইকে বলেছি ভুল হলে সঠিক তথ্য প্রমান দিয়ে বলুন শুধরে দেবো কিন্তু মানুষের আচরনের পরিবর্তন নেই। বরংচ কেউ যুক্তির ধারে কাছে যাচ্ছেন না।

এখন আমার এসবে গা লাগে না। আমার যুদ্ধ বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে ছিলো, নারী স্বাধীনতা তথা জেন্ডার ইক্যুয়ালিটি হলো আমার বিষয়বস্তু কিন্তু সমস্যা হলো এসব গন্ধযুক্ত জিনিসের চক্রে আটকা পড়েছি। আমি জানি এই চক্র থেকে বের হওয়া জরুরী কিন্তু কিভাবে জানি না

৩৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৫

hayet777 বলেছেন: জাজাক আল্লাহ খাইরান...আল্লাহ্ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাউ কুটিকালে হেফজ ছিলো। কি আর করতাম!! আপনারে মহান লোকির ভলহেলা থিকা আশীর্বাদ দিলাম আর ভলকাইরীদের অসীম ভালোবাসা

৩৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৫

hayet777 বলেছেন: Scoundrel একটা

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আবার জিগস

৩৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪২

hayet777 বলেছেন: Bourn criminal

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা আবার কুন বর্ন? জেসন বর্ন নাকি?

৪০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৯

hayet777 বলেছেন: Born criminal,ঈশ্বরদও ক্ষমতা নষ্ট করা পাপ...বুঝলেন

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঈশ্বরে কি ক্ষমতা দিছে? বাচ্চা পয়দা করার? কুন ক্ষমতার কথা কন? খুইল্লা কন ভাউ

৪১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩০

hayet777 বলেছেন: নিজের নিদারুন মানসিক অশান্তির দায় ধর্মের ওপর চাপিয়ে Relax হওয়ার চেষ্টা করছেন।সুস্থ হয়ে উঠুন ...এই মন্দ দুনিয়ায় কিছুই স্থায়ী নয়- এমনকি আমাদের সমস্যাগুলোও নয়

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার মানসিক সমস্যা আর আপনে জানলেন? কেমনে কি? আমি তো দেখি সমানে আপনে গালাগাল করতেছেন, ভুল ইংলিশে কি লিখলেন কিছুই বুঝলাম না। আর অস্থিরতা আমার? কেমনে কি? গালাগাল করা সুস্থতার লক্ষ্মন?

৪২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

hayet777 বলেছেন: আপনি একটা Cunning fellow । আপনার নৈতিক,পারিবারিক এবং প্রাতিষঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা অসমপূর্ন মনে হচেছ।আন্‌নধা, মূর্খ এবং অবশ্যই অহংকারে বুদ হয়ে থাকা এক অগ্রহনযোগ্য লোক আপনি, যে যানে না তার জানার লিমিট টা কোথায়...বাক্যের ভুল গঠন,জটিলতম ভাবার্থ এবং অস্পষ্ট অন্তনির্হিত অর্থ ,ভাষাগত দূর্বলতা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মান কেমন ছিলো তা বোঝার জন্য যথেষ্ঠ।মনে হয় আপনার মধ্যে সুশিক্ষার অভাব প্রকট ।ভালো ছেলে আপনি হতে পারেন ,ভালো লোক আপনি নন ।রোগগ্রস্ত মন নিয়ে সহজ সরল মানুষদের সাথে অকারনে লাগতে আসেন।ব্যাক্তিগত বিদ্বেষে র্জর্জরিত কারো পক্ষেই কেবল এমন বিষাক্ত জিনিষ পরিবেশন করা সম্ভব ।আপনার সাথে কথা বলতে রুচিতে বাঁধে।Rascal কোথাকার

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সবই বুঝলাম মানলাম। আপনে সব সহীই বলতেছেন, ধরে নিলাম আসলেই আপনার মতো লোকের সাথে কথা বলতে রুচিতে বাধে কিন্তু সমস্যা হইলো আমার এই পোস্টে গত কয়েকদিন ধইরা কমেন্ট খালি আপনেই করতেছেন এবং কমেন্টের সংখ্যা আপনের দ্বারাই সেঞ্চুরী হবে। সে জন্য আগাম ধনে পাতা। কিন্তু সমস্যা হইলো আপনার রুচির এই দ্বিচীরিতা আমার কাছে কেমন জানি ঠেকতেছে। আরেকটা কথা এই “ফেলো” শব্দটা আমার এক্স ইউজ করতো। সেও এমন কিউট করে দ্বিচারিতাটাইপ যুক্তি দিয়ে আমাকে কাবু করত আর আমি কাবুও হতাম। কারন আই লাভড হার (নাও আই ডোন্ট)।আর যেহেতু আপনে আমার এক্স না, তো সে স্বাধীনতা আপনের আছে। তাকে শ্রদ্ধা করি

৪৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

hayet777 বলেছেন: অবস্হাদৃষ্টে মনে হচ্ছে কলির কেষ্ট বনে গেছেন ..আর চারিদিকে প্রচ্ছন্ন গোপীনির দল আজেবাজে চ্যাট,সস্তা প্রেমালাপ,অদ্ভুত শব্দ ও বাক্যের ছড়াছড়ির হোলী খেলার রষদ জুগিয়ে,ছড়ানো ছিটানো যৌনতার পরাগ দিয়ে আপনাকে বাহবা দিয়ে বেড়াচ্ছেন।সম্ভবত এনাদের কারো সাথে আমাকে মিলিয়ে ফেলছেন,ধিক আপনাকে ! নাকি সধ্যেবেলা আহ্যিকের অভ্যাস আছে ?Feeling pity for the girl (s) who spying over you with the ultimate aim of finding her destination on your arms.Feeling pity for you too,as you অন্যদের সাথে আমাকে ও তালগোল পাকিয়ে ফেললেন ! yeah, you gave enough scope in your ব্লগ to think you to be like that.And there are reason to believe ,my guess is not wrong. আংটি আর ঐশ্বয্যের প্রলভনে যারা আত্নসম্‌রপন করে আমি তাদের কেউ না।বেশ কিছুদিন যাবত সবাই লক্ষ্য করছেন, আপনি পবিএ ধর্ম ইসলাম কে কটাক্ষ করে প্রতিনিয়ত বিষদগার করে চলছেেন।আপনার মুখে আর্দশ আর নীতিকথা মানায় না,মরাল এথিক্যাল ভেলুর হিসাব কষার যোগ্যতা আপনার নাই।রোগগ্রস্থ মন বলেই ঐশ্বয্য আর প্রতিপওির লোভে এ পথ আপনি বেছে নিয়েছেন।আপনাদের মতো ইতর দের এ মোহ কে কেমন করে বিদ্রুপ করে যেতে হয় তা আমার জানা আছে ।“স্বভাব যায় না মলে..ইজ্জত যায় না ধূলে”,আপনার মতো অপদার্থ,ক্লীব,মানুষকে ঘৃনা করা ছাড়া আর কিছুই করা যায় না।ব্লগে পবিএ ধর্ম সম্পর্কিত আপনার কৃতকর্ম ভাসাইয়া না রাখিয়া “ফ্লাশ ”করিয়া নিজেকে দায়মুক্ত করুন,আর মনে মনে পরমের কাছে ক্ষমা চান কারন প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার চেয়ে মনে মনে ক্ষমা চাওয়া ভালো।সংসারে ভালো হবার পথ কেউ আটকে রাখতে পারে না আর সে পথ সবসময় সবার জন্য খোলা থাকে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জ্ঞান অব দ্যা ডে। ভালো বাংলা জানেন তো দেখছি! তো পোস্টে ধর্ম সম্পর্কে মিথ্যা বা বিষেদগার কি করেছি বা তথাকথিত পবিত্র ধর্ম সম্পর্কে আমার মিথ্যা সমূহ নিয়ে একটু আলোকপাত করুন দয়া করে

৪৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৫

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: হায় আল্লাহ্‌ আমি যাব কই!!!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঐত্তেরী!!! আপনার ঠ্যাং আপনার মাথা আপনার চোখ। আপনি কই যাবেন আমি কি জানি? আমি কি কাটা কম্পাস ?

৪৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আমার তো তাই মনে হচ্ছে স্যার। আসলে ছোটতো এখনো আমি তাই আপনাদের মত গুরুজনদের কথা মাথায় ঢুকে না। ;)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: স্যার কিডা? আমি কুনো স্যার ফ্যার না। এমনি আমি ছাত্র খারাপ, ব্যাকবেঞ্চার স্যার হওনের কুশ্চেনই আছে না। বলতে পারেন আমি এক কথায় ব্লগের দুর্জন। আর কথায় আছে দুর্জন বিদ্যান হইলেও পরিত্যাজ্য। তাই আমি কি লিখি না লিখি তা মাথাতে ঢুকানো মানেই পৌনে সর্বনাশ

৪৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: কথাটি অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জানিয়া কিঞ্চিৎ আমোদিত হইলাম ভাইসু

৪৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৩

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: হায়েত সাহেব তো আর ভুল গুলো ধরায় দিলেন না

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আমি সবাইকেই বলি। আমি মানুষ। ভুল হবেই। পড়াশোনা করে যা বুঝি তাই বলি তাই লিখি। যদি ভুল বলেই থাকি ধরায় দিক। কিন্তু সে পথে কেউ যায় না। সবাই উল্টা পাল্টা কথা লেখে। এমনে বাংলাদেশের ব্যাটিং দেখে মেজাজ বিলা তার ওপর ফাচুকী কমেন্ট দেখলে আর নিজের নিয়ন্ত্রন রাখতে পারি না

৪৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

hayet777 বলেছেন: চরম রুচিহীন ভাষায় গালিগালাজ অার বড়োদের অসন্মান করে ব্লগের পরিবেশ মারাত্মকভাবে নষ্ট করছে কুৎসিত প্রবৃওির অধিকারী এই ভো্ঁতা স্নায়ুধারী। কোন যুক্তির ধারে-কাছেও যায়না সে অশ্লীল ভাষা ব্যবহার ছাড়া।তার মন্তব্যগুলি পড়লে বোঝা যাবে তার শিক্ষা অার রুচির নমুনা।এই ধরনের স্হায়ূবিক বিকার গ্রস্থ নর্দমার কীটের সাথে তর্কে যেতে বিবেক সায় দিল না।সে তো জানেই না একমাত্র বল প্রকাশ সব সময় বলীয়ানের লক্ষন নয়,মূহূর্তের বল প্রকাশ সাময়িক উওেজনা ।নিন্মস্বরে অলপ কথা বলার মাঝে বিমল সৌন্দর্য নিহিত।তপস্বীর মতো দীর্ঘ দিন প্রতীক্ষা করে পাওয়াটাই হচছে সত্যিকারের শক্তির লক্ষন।যে জীবন শুধু বলিষ্ঠের ভোগ্য সে জীবন স্হূল জীবন।জীবন কে সৃষ্টি করতে হয় শিল্পের মতো..আর তার জন্য চাই ধৈর্য্য,সংযম,প্রতীক্ষা।নীরবতা ঈশ্বরের ভাষা,সে ভাষার শব্দ চয়ন সবাই বুঝতে পারে না। তার কথাবার্তায় শিষ্টাচারের লেশ মাত্র নাই।অন্ধ কখনোই পূর্নিমার চাঁদ দেখতে পায় না।এই লোক আবার নিজেকে শিক্ষিত দাবী করে ।আমি তাকে পূর্বের এক কমেন্টে ঈশ্বরদও ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে ভালো কিছু লিখতে বলার প্রতি উওরে কী কুৎসিত প্রবৃওির পরিচয় তিনি দিয়েছিলেন লক্ষ্য করে থাকবেন।ধন্যবাদ Shopnodana123!

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সেই কুৎসিত শব্দ চয়ন, গালি বিষেদগারের স্নাপ শট দেন। আপনি যে মিথ্যারাদী নন তার প্রমান দেন। তবে হ্যা, শিশুকামী, জঙ্গি মৌলবাদীদের কিছু বলা যদি পাপ হয় তাহলে আমার কিছু করার নাই। উন্নত বিশ্বে এসব জঙ্গিদের ডাইরেক্ট গুলি করে কুকুরের মতো মারে, শিশুকামীকে রাখে সমকামী ও নিষ্ঠুর খুনীদের সেলে যাতে তারা জেলেই পচে মরে। সেখানে আমি এদেরকে যা বলি তা খুবই কম। সমস্যা হলো আমাদের দেশে ধর্মীয় কারনে এসব নরকের কীটদের সামাজিক সম্মান দেয়া হয় যা সত্যি দুঃখজনক। এখন প্রমান দেন কই কারে গালি দিছি

৪৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

hayet777 বলেছেন: ধিক আপনাকে !! কারো পা টেনে ছিড়ে ফেলা কোন ধরেনর ভদ্রতার আওতায় পড়ে জনাব ? কোনটা ছেড়ে কোনটা বলবো? একটা উদাহরন দিলাম মাএ । চেতনার জগৎ কি আপনার কাছে মূল্য হারিয়ে ফেলেছে? আপনি কি সুস্হ্য আছেন ? আপনি ভাবছেন আপনার লেখা খুব উচুঁ মানের,কিন্তু যারা জানে তারা আপনার নির্বুদ্ধিতায় বিরক্ত হচ্ছেন কেবল!জ্ঞানের অসারতার কথা ভুলে বসে আছেন আপনি।যে কথা মনে ও আনা যায় না সে কথা কি না মুখে আনলেন আপনি! একটু ভেবে দেখুন তাহলেই বুঝতে পারবেন আপনার কুরুচিকর ও অশোভোন লেখনীর কথা ।ভদ্র লোকের সন্তান তো আমি তাই এসব কথার উওর দিতে ঘৃনা করছে ।I expect you to be at least this much intelligent and matured enough to read me in my above words,Hope , these words of mine will find you in the best o your health and sprit.Stay fine , take care and have a great time ( but not to break the long silence and start bugging with me again)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনি যে পুপা সেটা নিয়ে সন্দেহ নাই এবং আপনি আমার পরিচিত কেউ হবেন। সেটাও বিষয় নয়, দু পা মুরগীর মতো টান দিয়ে ছিড়তে চাইছি সেটাই দেখলেন কিন্তু সে যে আমাকে অসুস্থ বললো সেটা দেখলেন না। এখন আপনার একচোখ বায়াসড বিচার নিয়ে কিছু বলার নাই। আপনে প্রথমে আলিফ লাম মিম নিয়া জিগাইলেন তার উত্তর পেয়ে আপনি আপনার বিশ্বাস অনুযায়ী প্রতিউত্তর দিলেন তার প্রতিউত্তরে আমি আমার বিশ্বাস অনুযায়ী লিখলাম। কিন্তু আপনি শুরু করলেন কদর্যতম উত্তর।

আপনি আমার বিশ্বাসের সম্মান তো দেখালেনই না উল্টো ব্যাক্তিগত আক্রমন করলেন। নিজের হিপোক্রেসীটা সবাই দেখতেছে বলেই একজন আপনার কাছ থেকে সেই মহান ভুল ধরিয়ে দেবার কমেন্ট খুঁজতে আসছে।

এখন বলেন আমার পোস্টে ভুল কই? আসল কথায় আসেন

৫০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

hayet777 বলেছেন: "সিরাজ সাঁই ডেকে বলে লালনকে
কুতর্কের দোকান সে করে না আর"

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই তো শুরু হইলো ঢং।

খারাপ কথা ব্যাক্তিগত আক্রমন ঝগড়ার জন্য অনেক সময়, পোস্টে ভুল কি লিখছি তা জিগাইলেই ঢং এর কথা। আগের আইডিতে ঝাড়ি খাইয়া এখন হিজড়া আইডিতে আইছে। পুরান গীত! কই যাই!!

৫১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

অনেক দিন আপনার ব্লগে আসা হয়নি।
তাই দেখতে এলাম।

আপনার ওখানে এখান কটা বাজে?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দুপুর ২:৪১। আপনার হয় কি? মাঝে মাঝে ডুব দেন কেন? ডিপ্রেশন না ক্যাচালে?

৫২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২

hayet777 বলেছেন: Your emphasis on 'আগের আইডিতে ঝাড়ি খাইয়া এখন হিজরা আইডিতে আসছে' while saying about me sounds something like " thakur ghore kere? .....Ami to kola khai nai" Never mind ,that should not be my business.I only appreciate you, as your lover(s) or you've mistaken or amalgamated me with other person and thereby opened up my vision the truth which I really ignored.Very wrong place you put on your hand,আপনার মতো idiot এর সাথে বাহাত করার কোন ইচ্ছা নাই। আমি আপনাকে সাবধান করে দিতে চাই, You to put an end to the line as you had been dragging with me so far.You Retarded, Irrational Fool !

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই এইটা বাংলা ব্লগ। আর যদি উত্তেজিত হয়ে ইংলিশ লেখেন তাতে বানান বাক্যগঠনে প্রচুর ভুল হয়। বুঝি নাই। তাই কি কইতে চাইছেন।

আর পোস্টে আমার ভুলটা কি করছি ধারায় দেন! আপনার প্যাগান গড ইয়াহওয়ের কসম

৫৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

হাসান রাজু বলেছেন: আচ্ছা পোস্টের সারমর্ম হচ্ছেঃ
১। কোরআন আপনার বর্ণনার সেই মহান মানুষ এর না ।
২। কোরআন এর অনেক কিছুই বাইবেল তৌরাত থেকে টুকলিফাই করা হইছে।
৩। সর্বোপরি কোরআন হল, বাইবেল তৌরাত আর তখনকার জ্ঞান বিজ্ঞানের মিশ্রণে একটা কিতাব ।
তাইতো ?

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জানি না ভাই।

তয় পোস্টে কোনো ভুল হইলে বা কোনো কিছুর ভুল ব্যাখ্যা দিলে সে বিষয়ে আলোকপাত করেন। আমার বযাক্তি গত মতামত আমার ব্যাক্তিলেভেলে থাকতে দেন

৫৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

হাসান রাজু বলেছেন: তয় পোস্টে কোনো ভুল হইলে বা কোনো কিছুর ভুল ব্যাখ্যা দিলে সে বিষয়ে আলোকপাত করেন।

লাভ কি ভায়া ? পুরো পোস্ট পড়ে যা বুঝেছিলাম সেটা একবার মিলিয়ে নিতে চাইলাম । আপনি মনে হয় বলতে চাইছেন আপনার পোস্টের বিষয় কি সেটা আপনি নিজেই জানেন না !!! আমি বুঝছিনা আপনি তা হলে আমি যে বিষয়ে আলোকপাত করব সেটা আপনি বুঝবেন কি করে ?

আমার বযাক্তি গত মতামত আমার ব্যাক্তিলেভেলে থাকতে দেন
সেই ভাল । মনেহয়, আসলে আমিই ভুল করেছি আপনার একান্ত ব্যাক্তিগত পোস্ট পড়ে । তার উপর মন্তব্য করে। বুঝি নাই ভাই।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: না ভাই, আমি কিছু জানি না, আমরা সব ধোড়, ঢেউটিন আর কি। আর আপনারা হইলেন সবজান্তা শমশের। এইজন্য প্রত্যেক বছর জ্ঞানে বিজ্ঞানে নোবেল পান আপনারাই, নাদিয়া ফাদিয়া সব ষড়যন্ত্র, মিডিয়ার সৃস্টি!

খুশী?

আবারও বলছি পোস্টে যদি ভুল থাকে, বা কোনো মতামতে ভুল থাকে বা অন্যকোন মতামত থাকে সেটা প্রকাশ করতে পারেন

৫৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: এতো দেখি মহা বিনোদন

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাহলে বসে আছেন কেন? জামাত সহ মজা লুটেন! পুরা দেশটাই তো এখন সার্কাস, বিনোদনের আখড়া। মজা লুটা ছাড়া আর কি করার আছে!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.