নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নান্নামুন্না ফটিকচান পর্ব ২!!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:২৮

প্রথম পর্ব আছিলো এই লিংকে। ক্লিক মাইরা পইড়া আসতে পারেন।



তো এই পোস্টে বরাবরের মতোই নিজের মুখ বন, কোনো মতামত দিমু না। খাড়ার ওপর রেফারেন্স থাকবে। রেফারেন্স ভিন্ন কোনো কথা বলা হবে না। যেহেতু তারা মানুষ, তাদেরও দোষ গুন থাকতেই পারে কিন্তু সে আলোচনাও বিতর্ক সাপেক্ষ।

*তাবারীর দ্যা হিস্টোরী অব আল তাবারী বইয়ের লিংক

বরাবরের মতো এই পোস্টেও আমি কোনো ধর্মকে গালি বা কোনো ব্যাক্তিত্বকে খাটো বা কুৎসা রটনা করবো না। সীরাত তাফসীর, স হী হাদিসের বইয়ে যা আছে তা আনকাট তুলে ধরবো। পোস্ট বড় হতে পারে, কিন্তু আয়রন ক্লাড পোস্ট এবং সুষ্ঠু আলোচনা ও সঠিক তথ্যের প্রবাহ বজায় রাখার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। তারপরও কেউ যদি মনোঃক্ষুন্ন হয়ে থাকেন, কমেন্টে সুনির্দিস্ট করে লাইন বা প্যারাগ্রাফ তুলে ধরে নিজের মতামত জানাবেন। আলোচনা সাপেক্ষে সেটা অবশ্যই বিবেচনা করা হবে। প্রাসঙ্গিক আলোচনা অবশ্যই কাম্য। সময়ের দাম সবারই আছে। ব্লগে টাইম পাস করতে আসা মানে এই না যে সেসময়েরও দাম নেই।

এই পোস্ট পড়ার আগে একটা মেটাল শুনে মাথাটা ঠান্ডা করে নিতে পারেন




ঘাদিরে খুদুমের ঘটনা

জিলহাজ্ব মাসের ১৮ তারিখ নবী মোহাম্মদ তার সর্বশেষ হজ্ব শেষ করে মদিনার উদ্দেশ্যে মক্কা ছাড়ার প্রাক্কালে ঘাদিরে খুম নামের একটা জায়গায়, বর্তমানে যেটা জুহফা নামে পরিচিত, সেখানে গিয়ে দলসমেত থামলেন। এই জায়গাটা বিশেষ কারনে গুরুত্বপূর্ণ ভৌগলিক দিক থেকে যে হজ্ব শেষ করে তীর্থযাত্রীরা সবাই এখানে এসে সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে যে যার পথে ভাগ হয়ে যেতেন। সেদিন প্রচন্ড গরম ছিলো এবং এই স্থানে একটা পুকুর ছিলো। তখন নবী মোহাম্মদ সেখানে সবাইকে থামিয়ে ঘোষনা দেন যে আমার সময় কাছিয়ে এসেছে। আল্লাহর ডাক এসে পড়েছে এবং আমি তার ডাকে সাড়া দিতে বাধ্য। আমি তোমাদের জন্য দুটো মূল্যবান জিনিস রেখে যাচ্ছি এবং যদি তোমরা এই দুটো জিনিসকে ধরে রাখতে পারো, তাহলে তোমরা আমার পথ হতে বিচ্যুত হবে না। তার মধ্যে একটা হলো কোরান আরেকটা হলো আমার বংশধর বা আহ লুল বাঈত। এই দুটো জিনিস একে অপর হতে কখনোই বিচ্ছিন্ন হতে পারবে না যতক্ষন না তারা আমার কাছে বেহেশতের পুল সীরাত পর্যন্ত পৌছুবে।
তারপর নবী মোহাম্মদ বলতে থাকলেন," বিশ্বাসীদের ওপর আমার কি অধিকতর অধিকার নেই তাদের নিজেদের চেয়ে?" মানুষ জন কাঁদতে থাকলো এবং প্রত্যুত্তরে বললো অবশ্যই। তখন আলির হাত ধরে উপ্রে উঠিয়ে বললেন,"আমি যাদের মওলা, আলি তাদেরই মাওলা। হে ঈশ্বর! তোমরা তাদেরকে ভালোবাসো যে তাকে ভালোবাসে এবং তাদের প্রতি বিরূপ হও যে তার প্রতি বিরূপ হবে"।

এই হাদিসটি পাওয়া যাবে জামির আল তিরমিজি যেখানে সহী বলে উল্লেখ আছে।
মিশকাত আল মাশাবাহ যাকে আমরা বাংলায় মিশকাত শরীফ বলি তার ৫৫৭ নম্বর পেজে এর উল্লেখ আছে আল আলবানী তার আল সিলসিলাহ আল শাহীহাহ এর ১৭৫০ নম্বর হাদীসে এটিকে সহী হিসেবে উল্লেখ করেছে। ইবনে মাজাতে একে সহী হিসেবে উল্লেখ করলেও আবার অনেক প্রখ্যাত মুসলিম স্কলার যেমন বুখারী, ইব্রাহিম আল হারবী এটিকে আহাদীস বলে বর্ননা করেছেন। ইবনে তাহমীয়া তার মুনহাজে একে জঈফ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। অন্যদিকে আল জাজারী, আল শাফায়ী এই হাদিসটির অস্তিত্ব মেনে নিলেও মাওলার অর্থ শুধু বন্ধু হিসেবে দেখতে ইচ্ছুক। তবে এতে করে ঘাদিরে খুমের এই ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে যতগুলো বইয়ের নাম পাওয়া যায় তেমনি তাতে অস্বীকার করার উপায় নেই যে নবী মোহাম্মদ আলীকে তার পরবর্তী বায়াতের হক দিয়ে গেছেন।

এই হাদিসের পরিপূর্ন অংশ থেকে এটাও জানতে পারি যে এই ঘোষনার পর আবু বক্বর, ওসমান, ওমর স হ সবাই আলিকে হাত নেড়ে অভিনন্দন জানান। এর দলিল পাওয়া যাবে মুসনাদ আহমাদ ইবনে হানবাল, ভলিউম৪, পৃষ্ঠা ২৮১; তাফসীর আল কাবীরে পৃষ্ঠা ৪৯-৫০, মিশকাত শরীফের ৫৫৭ পৃষ্ঠা, ইবনে জারীর আল তাবারীর কিতাবুল উইলিয়াহতে, ইবনে আবি শায়দার আল মুশানাফে। মুসনাদ ইবনে হানবালের বইয়ের পেজের ছবি দিলাম:


তবে এই ঘটনা যে ঘটেছে তার সবচেয়ে বড় রেফারেন্স হলো ইবনে কাথীরের এই তাফসীর। লিংকে ক্লিক করলেই জানতে পারবেন আলীকে কারা কারা সম্ভাষন করেছিলো।

এই ঘটনার কিছুদিন পরই নবী মোহাম্মদ ইন্তেকাল ফরমান।

ফাতিমা ও ফাদাকাহ

খন্দকের যুদ্ধে প্রায় বিনা কসরতে হস্তগত হওয়া খাদাক নামের বিশাল এক মরুদ্যান নবী মোহাম্মদের হস্তঘত হয় যা তিনি তার মৃত্যুর পর ফাতিমার কাছে দিয়ে যায় যাতে করে সে সেখান থেকে প্রাপ্ত সম্পদ দিয়ে তার জীবন ধারন করতে পারে।

সহী মুসলিমের ৪৩৫২ নম্বর হাদিস অনুসারে (হাদিসটি সুবিশাল বলে সংক্ষিপ্ত আকারে বর্ননা করলাম) উরওয়া বিন জুবাইর বর্নিত আয়শা থেকে জেনেছেন যে নবী কন্য ফাতিমা আবু বকরের কাছে ম্যাসেজ পাঠায় যে মদিনা ও ফাদাক হতে প্রাপ্ত অংশ এবং খাইবারের যুদ্ধ হতে প্রাপ্ত এক পঞ্চমাংশ যুদ্ধের মাল তাকে যেন ফেরত দেয়া হয়। আবু বকর বলেন যে নবী মোহাম্মদ বলেছেন যে নবীদের কোনো সম্পত্তি থাকতে নেই, আমরা সবই সদকা হিসেবে দান কে যাই। নবী মোহাম্মদের বংশধর এসব সম্পত্তি থেকে একটা অংশ দিয়ে জীবন নির্বাহ করবে কিন্তু আল্লাহ জানে, আমি নবী মোহাম্মদের নিজ হাতে করা সদকার মালিকানা বদল করতে পারবো না। আমি তাই করবো যা নবী মোহাম্মদ জীবিত থাকতে করে গেছেন। তাই আবু বক্কর ফাতেমাকে কিছু দিতে অস্বীকার করেন এবং ফাতিমা তাতে রাগান্বিত হন। ফাতিমা আবু বকরের মুখ আর দেখেননি এবং তার মৃত্যু পর্যন্ত বক্করের সাথে কথা বলেননি। যখন তিনি মারা যান, তার স্বামী আলি তাকে রাতের আধারে কবর দেন। তিনি আবু বকরকে খবরও দেননি এবং তার জানাজা নিজে সম্পন্ন করেন।
স হী বুখারীর ৩২৫ নম্বর হাদিসে আছে: উক্ত হাদিসেও একই বর্ননা তবে যেসব তথ্য উল্লেখিত "নবীর মৃত্যুর ৬ মাস পর্যন্ত ফাতিমা জীবিত ছিলেন। তিনি আবুবক্করকে নবী মোহাম্মদের খাইবার এবং ফাদাকে রেখে যাওয়া সম্পত্তি ও মদিনার সম্পত্তির ব্যাপারে জিজ্ঞেস করতেন। আবু বক্কর তাকে দিতে অস্বীকার করতেন এবং বলতেন যে আমি নবী মোহাম্মদের রেখে যাওয়া কোনো কিছুই সে দিতে পারবে না কারন সে ভয় পায় যে এতে করে মোহাম্মদের নিয়ম ভঙ্গ করা হবে এবং তাতে করে সে তার পথ থেকে বিচ্যুত হবে। পরে উমর মদীনার সদকা করা সম্পত্তি আলি ও আব্বাসকে দেয়, কিন্তু খাইবার ও ফাদাক নিজের জিম্মায় রাখে এবং বলে এই দুই সম্পত্তি সাদকার অংশ যা কিনা নবী মোহাম্মদ তার নিজস্ব চাহিদায় ব্যায় করতেন এবং যুদ্ধের প্রয়োজনে ব্যাবহার করতেন। এখন এসবের দায় দায়িত্ব শাসকের ওপর বর্তায় (আজ জুহরী বলেন সেগুলো ওভাবেই রক্ষনাবেক্ষন করা হতো আজকে পর্যন্ত)

তার মানে উপরোক্ত স হী হাদিস থেকে প্রতীয়মান যে ওমর পরে মদীনার সদকা করা কিছু সম্পত্তী আলির কাছে ছেড়ে দিলেও ফাদাক কখনো ছাড়েননি। তার ওপর ওমরের বক্তব্য আর বক্করের বক্তব্যে বিশাল একটা ফাঁক আছে যেখানে ওমর বলছেন যে ফাদাক থেকে অর্জিত সম্পত্তি দিয়ে নবী মোহাম্মদ তার পারিবারিক ব্যায়ভার মেটাতো সেখানে বক্কর বলছেন যে নবী মোহাম্মদের সব সম্পত্তির তার ওপর বর্তায় যে কিনা মোহাম্মদের স্থলাভিসিক্ত হবে এবং তিনিই ভোগ করার অধিকার রাখে। তিনি নিজেকে মোহাম্মদের স্থলাভিষিক্ত বলেই ভাবতেন।


সমস্যা হলো ফাদাক কোনো মালে ঘনিমাহ নয় কারন খন্দকের যুদ্ধে ইহা বিনা লড়াইয়ে হস্তগত হয়, বরংচ বিনা যুদ্ধে অন্যান্য গোত্রের পারস্পরিক সমঝোতায় এটা মোহাম্মদের অধিকারে আসে বলে এটা হলো ফাই। এই ফাই এর ব্যাপারটা সুনানে নাসাঈ এর ৪১৫৩ নম্বর হাদিসে পাওয়া যায়।


এদিকে নবী মোহাম্মদ জীবিত থাকতে ফাতিমা সম্পর্কে বলে গেছেন যে ফাতিমা আমারি অংশ এবং ফাতিমাকে যে রাগাবে সে আমাকে রাগাবে। এই স হী হাদিসটি বুখারীর ৬১ নম্বর

অনেকেই ফাতিমার অসুস্থতার সময় আবু বক্কর দেখতে আসার হাদিসটি নিয়ে কথা বলবেন যেটা কিনা বর্নিত সুনানে বায়হাক্বীর ৩০১ নম্বর হাদিস এবং সুনান আল কুবরা, দালাইল আল নুবুয়া ও দাহাবীতে বর্নিত। এখানে একজন শুধু একে মুরসাদ সহী মানে কারন এর চেইন তাবেঈ পর্যন্ত পাওয়া যায়, সাহাবী নয়। বাকী সবাই একে হাসান বলে অভিহিত করছে।


সাকীফা


নবী মোহাম্মদ যখন মৃত্যু শয্যায় তখন ১৮ বছর বয়সী উসামা বিন জায়েদকে সেনাপতি বানিয়ে তাকে মুতাহর যুদ্ধে পাঠানোর হুকুম দেন। স হী বুখারীতে বর্নিত সালিমের পিতা বলেন যে নবী মোহাম্মদ উসামাকে সেনাপতি নিযুক্ত করেন সিরিয়া পাঠানোর জন্য। মুসলমানরা তার বিপক্ষে কথা বলে উঠলো। নবী মোহাম্মদ বললেন যে আমাকে বলা হয়েছে তোমরা উসামার সম্বন্ধে কথা বলছো। এটা জেনে রাখো যে সকল মানুষের মধ্যে সে আমার সবচেয়ে ভালোবাসার মানুষ।

স হী বুখারীর আরেক হাদিসেবর্নিত আব্দুল্লাহ বিন উমার হতে, নবী মোহাম্মদ উসামাকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিযুক্ত করলেন। সবাই এর সমালোচনা করা শুরু করলো। নবী মোহাম্মদ উঠে দাড়ালেন এবং বললেন যে যারা তোমরা ওর সমালোচনা করো , তোমরা তো ওর বাবার নেতৃত্বেরও সমালোচনা করতে। আল্লাহর কসম, উসামা এই নেতৃত্বের যোগ্য এবং সে আমার খুব পছন্দের একজন এবং এর পরে তার পুত্র আমার খুব পছন্দের একজন মানুষ।

এখন এই সময়টার ব্যাপারে সুন্নী স্কলার বা থিওলোজিয়ানদের কোনো উচ্চবাচ্য না থাকলেও শাফী মাযহাবের স্কলার মোহাম্মদ শারিস্তানির লেখা কিতাবাল মিলাল আন নিহাল বইতে বর্নিত যে নবী মোহাম্মদ বলেন যে উসামার বাহিনীকে এখনই বেরুতে হবে। আল্লাহ যেন তাদেরঅভিশাপ বর্ষন করে যারা এর বরখেলাপ করবে।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে এই বিরোধীতাকারীরা কারা ছিলো? দুটো বইতে আবু বকর ও ওমরের নাম যুক্ত আছে যারা এই বিরোধিতাকারীদের মধ্যে ছিলো এবং উসামা তাদের ছাড়াই তার অভিযান চালু করেছিলো। বই দুটোর একটি হলো মোহাম্মদ শারিস্তানির লেখা কিতাবাল মিলাল আন নিহাল আরেকটি হলো আল জুরজানির শার আল মাওয়াকীফের ভলিউম ৮। সমস্যা হলো বই গুলো আরবীতে। ইংলিশ ভার্সন পাওয়া যায়নি কিন্তু তাদের রেফারেন্স শিয়াদের বিভিন্ন বইতে পাওয়া যায়। আবার শিয়ারা যে মিথ্যাচার করছে সে বিষয়ে সুন্নী স্কলারদের তেমন কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। বরংচ যে বক্তব্য পাওয়া গেছে সেটা হলো আবু বকর যেতে রাজী হয়নি কারন নবী মোহাম্মদ অসুস্থ বিধায় পুরো মদিনা নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়বে এই ছুতোতে।

আবু বক্কর ও ওমর স হ অন্যান্য সাহাবীদের উসামার নেতৃত্বে না যাওয়ার কারনে নবী মোহাম্মদ বলেন যে হে আরববাসী! তোমরা এতটাই নিষ্ঠুর কারন আমি ওসামাকে তোমাদের জেনারেল নিযুক্ত করেছি এবং তোমরা তার যুদ্ধের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছো। আমি জানি যে তোমরা সেই একই লোকজন যারা কিনা তার বাবার সম্পর্কেও প্রশ্ন তুলেছো। খোদার কসম, যে ওসামা তার বাবার মতো জেনারেল হবার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন। উল্লেখ্য উসামার বয়স ছিলো মাত্র ১৮ এবং তার বাবা একজন মুক্ত দাস ছিলো।

এর একদিন পরই নবী মোহাম্মদ মারা যান,তারিখ নিয়ে শিয়া সুন্নী উভয় স্কলারদের মধ্যে মতভেদ থাকলেও দিনটি ছিলো সোমবার। তার মরার খবর খুব দ্রুত মদিনায় ছড়িয়ে পড়ে। তো নবী মোহাম্মদের লাশ সৎকারের জন্য আলী তার স্ত্রী এবং কিয়দ সাহাবী তার দাফনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন অপরদিকে মদিনার আনসার, খাজরাজ ও আউস গোত্র সাক্বীফা বানু নামক জায়গায় মিলিত হয়ে ভবিষ্যত নেতৃত্ব নিয়ে বাতচিত করতেছিলেন।

তাবারীর তারীখ আল তাবারীর ১০ নম্বর ভলিউমের পৃষ্ঠা নম্বর ৩ এ গেলে পাবেন," উমর নবী মোহাম্মদের ঘরের দরজার সামনে এসে ভেতরে না ঢুকে আবু বক্করের কাছে একটা ম্যাসেজ পাঠালেন,"দ্রূত আসেন, আপনার সাথে জরূরি কাজ আছে।" আবু বক্কর তাকে উত্তরে জানালেন তার সময় নাই। উমর আবার ম্যাসেজ দিলেন যে আমরা একটা জটিল সমস্যার সম্মুখীন হইছি, আপনার উপস্থিতি জরুরী।"
এছাড়া ইবনে হিশামের বইতে আছে যে যখন ওমার আর বক্কর জানতে পারলো নবী মারা গেছে, ওমার বক্করকে বললো যে চলেন যাই এবং দেখে আসি আনসাররা কি করেতেছে দেখে আসি? নবীর লাশ ঘরেই পড়েছিলো এবং তাবারী অনুসারে ওমার আর বক্কর আলিকে তার শয্যার পাশে রেখে চলে গেলো এবং সাকিফার উদ্দেশ্যে যাত্রা করলো। রাস্তায় তারা আবু উবায়দা জর্রার সাথে দেখা করলো এবং একসাথে সবাই সাকীফার উদ্দেশ্যে রওনা হলো। আবু ধোয়াইব হোদাইবী বর্নিত তিনি যখন মদিনা পৌছালেন তখন দেখলেন সবাই মোহাম্মদের মৃত্যুতে বিলাপ পারছে। তখন জিজ্ঞেস করলেন বাকি সবাই কোথায় উত্তরে আসলো সবাই নাকি সাকীফায় জড়ো হয়েছেন। তিনি যখন তার ঘরে পৌছান তখন তার ঘরের দরজা বন্ধ ছিলো এবং জানানো হলো তার লাশের পাশে পরিবার পরিজন ঘিরে আছে। পরিবারের মধ্যে ছিলেন তার চাচা আব্বাস, আলি, ফাদল বিন আব্বাস, কাথম বিন আব্বাস, ওসামা বিন হারীথ তার দাস সালেহ। মোহাম্মদ তাকে শুধু একটা শার্ট পড়িয়ে লাথল, ফাদল ও আব্বাসের সাহায্যে তুলে পাশ ফিরিয়ে গোসল করালেন।ওসামা আর সালেহ পানি ঢাললেন এবং আলি নিজ হাতে তাকে ধৌত করালেন। আউস বিন খাওয়ালী আনসারী পাশে দাড়িয়ে শুধু দেখছিলেন।
স হী বুখারীর এই হাদিস অনুসারে জানা যায় ওমর কিভাবে বক্করের খলিফা হওয়াকে জনসম্মুখে পেশ করে তার জন্য সবাইকে উদ্বুধ্ব করেন এবং বক্কর তার ভাষনে কি বলে নিজের খলিফার দাবীকে হালাল করেন। হাদিসটি বিশাল হওয়ায় তর্জমায় গেলাম না।

ফাতিমার ঘরে ওমরের আক্রমন


সাক্বিফা চলাকালীন সময়ে সহী বুখারীর এই হাদিস অনুসারে উমার বলেন যে এবং কোনো সন্দেহ নাই যে নবির মৃত্যুর পর আমরা জানতে পারি যে আনসারেরা আমাদের সাথে মতপার্থক্যে অবতীর্ণ হয়েছে এবং বানি সা'দা ছাদের নীচে জড়ো হয়েছে। আলি এবং জুবাইর এবং যারা তার সাথে আছে, আমাদের বিরুদ্ধাচারন করেছে যেখানে হিজরতকারীরা আবু বক্করের সাথে রয়েছে। এই ঘটনার বর্ননা তাবারীর ভলিউম ৯ এ ১৯২ নম্বর পেজে আছে। হিশামের সীরাতের ৩০৯ নম্বর পেজে আছে। উমার ফাতিমার ঘরের দরজার সামনে যায় এবং বলে যে আল্লাহর কসম, আমি এই ঘর তোমার ওপর জ্বালিয়ে দেবো যদি না তোমরা ঘর থেকে বেরিয়ে আসো এবং আমাদের জোটে অন্তর্ভুক্ত না হও। তাবারীর ভলিউম ১ পৃষ্ঠা নম্বর ১১১৮-১১২০, কুতায়বার এই বইয়ের পৃষ্ঠা ৩ এ এই বর্ননা আছে। তাবারীর ভলিউম ৯ পৃষ্ঠা নম্বর ১৮৬-১৮৭ অনুসারে জুবাইর ইবনে আল আওয়াম যে কিনা আলীর ঘরে ছিলো, সে উন্মুক্ত তরবারী নিয়ে ছুটে আসলো কিন্তু লেকিন বাট কিছু একটার সাথে গুতো খেয়ে পড়ে গেলো। পরে উমরের সাথে থাকা সাথীরা তার ওপর ঝাপিয়ে পড়ে উত্তম মধ্যম দিলো। জুবাইর যখন তলোয়ার নিয়ে ছুটে আসছিলো তখন তার মুখের ডায়লগ ছিলো আমি আমার তলোয়ার খাপবন্দি করবো না যতক্ষননা এই জোটের নেতৃত্বে আলি থাকবে। যখন বক্কর আর ওমর তা শুনতে পেলো, সবাইকে বললো ওকে পাথর দিয়ে আঘাত করো এবং তলোয়ার কেড়ে নাও। এরপর বর্নিত আছে যে উমার ফাতিমার ঘরের দরজার দিকে দৌড়ে গিয়ে তাদের ওপর জোর করে বলতে লাগলো হয় জোটে শরীক হও নাইলে পালাও।

আবার ইবনে কুতায়বার আল ইমামাহ ওয়াহ আল সিয়াসাহ এর পৃষ্ঠা ৩ ও ১৯-২০ অনুসারে ওমর ফাতেমার দরজার সামনে দাড়িয়ে বলতে থাকলো যে আমি জানি আল্লাহর নবী তোমার চেয়ে অন্য কাউকে বেশী ভালোবাসেনি, কিন্তু এটা একান্তই আমার সিদ্ধান্ত যেটা থেকে কেউ টলাতে পারবে না। যদি এই মানুষগুলো তোমার ঘরে অবস্থান করে তাহলে আমি এই ঘর জ্বালিয়ে দেবো। এরপর ওমার একটা কাঠ হাতে নেয়, এবং তারপর ঘরের ভেতর যারা আছে তাদের উদ্দেশ্য করে বলে আল্লাহর দোহাই যার হাতে আমার আত্মা, তোমরা যদি ঘর হতে বের না হও, আমি ঘরে আগুন দেবো। তারপর ওমরকে জানানো হলো ফাতিমা ঘরের ভেতর তখন সে বলে যে তাতে কি? ঘরের মধ্যে কে আছে এটা আমি পরোয়া করি না।

আল শাহারাস্তানীর আল মিলাল ওয়া আল নীহালের বর্নিত এরপর উমর ও তার সঙ্গি সাথী তাদের ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় এবং তারা ফাতেমাকে দরজা ও ওয়ালের চীপায় ফেলে চাপা দেয় এবং তার পেটের বাচ্চা মহসীনের মিসক্যারেজ ঘটায় ফেলায়। এ অবস্থায় উন্মত্ত ওমার বলতে থাকে ফাতিমার ঘর জ্বালিয়ে দাও এবং যারা এর ভেতর আছে তাদেরকেও। এই ঘরের ভেতর আলি, তার পুত্র হুসেন ও ফাতেমা ছিলো। পরে আলি বের হলে তার গলায় দড়ি দিয়ে টেনে আনা হয়। সুন্নী ইতিহাস বিদ আল সাফাদী, সালাাউদ্দিন খলিলের ওয়াফি আল ওয়াফিয়াত বইতেও ফাতিমার মিসক্যারেজের কথা উল্লেখ আছে।আরেক সুন্নী ইতিহাসবিদ আবুল হাসান আলি ইবনে আল হুসাইন আল মাসুদীর ইসবাত আল ওয়াসিয়াতেও একই ঘটনার উল্লেখ আছে।

ঘরের বাইরে কি হয় এ নিয়ে সুন্নী স্কলার ও ইতিহাসবিদরা রহস্যজনকভাবে নিশ্চুপ এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রথিতযশা ইসলামিস্টরা পুরো ঘটনাই অস্বীকার করে। আমি নীচে সংক্ষেপে যে ঘটনাগুলো বর্ননা করলাম এগুলো সব শিয়াদের বই থেকে পাওয়া। আমি সেসব কিছু বইয়ের নাম ও পৃষ্ঠা নম্বর দিয়ে দিচ্ছি। যোগাড় করে পড়া বা বিশ্বাস করা বা না করা সম্পূর্ন পাঠকের ওপর।
ইলমুল ইয়াকীন লিখেছেন আল ফায়েদ ভলিউম ২ পৃষ্ঠা নম্বর ৬৭৭, সীরাতুল আইম্মাহ ইসনা আশার ভলিউম ১ পৃষ্ঠা ১৪৫, ওয়াহী মুদ্রাক পৃষ্ঠা ১৭৮/১৭৯ ও পৃষ্ঠা ৪০৭, বাহারুল আনওয়ার ভলিউম ৫৩, পৃষ্ঠা ১৩। তাফসীরুল আইয়াশি ভলিউম ২ পৃষ্ঠা ৬৭। ইলমুল ইয়াকিনে বিস্তারিত পাওয়া যাবে তাকে কিভাবে দরজার চীপায় ফেলে এবং এক পেরেকের আঘাত বুকে লাগে পরে কুনফুজের আঘাতে বুকের পাজড়ের হাড় ভেঙ্গে যায়। তার চোক আর হাত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় সেটারও বর্ননা পাওয়া যায়। আরও বর্ননা পাওয়া যাবে আল হিজাজ পৃষ্ঠা ২৭, দালায়েলুল ইমামাহ ভলিউম ২, বাহারুল আনওয়ার ভলিউম ৩০ পৃষ্ঠা ২৯৪ স হ অসংখ্য বইতে এই বর্বরতার কাহিনী বলা আছে। কিন্তু আবারও বলছি এগুলো সব শিয়াদের বই।

ওমর আর তার স হযোগীরা আলীকে গলায় দড়ি দিয়ে টানতে টানতে নিয়ে যাবার সময় ফাতেমা তাদের কাছে হাতজোড় করে বলে আমি আলিকে এভাবে নিয়ে যেতে দেবো না কারন এটা নিষ্ঠুরতা এবং অন্যায়। তোমাদের ওপর ঘৃনা বর্ষিত হোক, হে মানুষেরা! কিভাবে তোমরা এত দ্রুত আল্লাহ ও তার নবীর সাথে সম্পর্কের কথা ভুলে গেলে! ওমর তারপর কুনফুজকে ফাতিমাকে চাবুক মারা নির্দেশ দেন। কুনফুজ ফাতিমাকে এমন জোরে ধাক্কা দেয় যে তার বুকের হাড় ভেঙ্গে যায় তারপর কুনফুজ তার পিঠে ও হাতে চাবুক মারে। খালিদ বিন ওয়ালিদ ফাতেমাকে তরবারী দিয়ে আঘাত করে। মোঘায়রাহ ইবনে শোবানও তাে তলোয়ার দিয়ে আঘাত করে।


ফাতিমার মৃত্যু ও কিছু হাদীস:


এর ৬ মাস পর ফাতিমার মৃত্যু ঘটে এবং সহী বুখারীর এই হাদিস অনুসারে ফাতিমার এই রাগ ছিলো তার মৃতুর আগ পর্যন্ত এবং আলি সে কারনে তাকে রাতের বেলা দাফন করে।তাবারী বর্নিত ফাতেমার শেষ ইচ্ছা ছিলো এটাই। পরে আলি সব রাগ ভুলে গিয়ে আবু বক্করের সাথে সমঝোতা করে এবং তার জোটের সাথে যোগ দিতে সম্মত হয়।

তাবারীর ভলিউম ৩ এর ৪২৯ পৃষ্ঠায় বর্নিত আবু বক্করের মৃত্যুর সময় তিনটি ব্যাপারে অনুশোচনা করেন সে তিনটি কাজের মধ্যে একটি হলো ফাতিমার ঘরের অসম্মান ও ফাতেমাকে যদি সে অবস্থায় ছেড়ে দেয়া হতো।
উক্ত ঘটনার বর্ননা তারিখ ইয়াকুবীর ভলিউম ৩ পৃষ্ঠা নম্বর ১৩৭ এ আছে।

প্রশ্ন: যদি আলী ও ফাতিমার সাথে এত বড় অন্যায় হয় তাহলে কুলসুমের সাথে উমরের বিয়ে দেয় কিভাবে?

এ ব্যাপারে ইবনে সা'দের আল তাবাকাত আল কুবরার ভলিউম ৮ পৃষ্ঠা নম্বর ৩৩৮ এ যে বর্ননা পাওয়া যায় সেখানে দেখা যায় আলী তার মেয়ের ব্যাপারে জাফরের সন্তানের সাথে আগেই কথা দিয়ে রেখেছিলেন সেখানে উমরের মুখের কথায় সে ওয়াদা ভঙ্গ করাটা আশ্চর্য্য দেখায়। তবে এই হাদীসের রেয়াত তাবেঈ পর্যন্ত সমস্যা এখানেই।

সেক্ষেত্রে কিতাবাল আল কাফির কিতাবান নিকাহতে বর্নিত
আলি ইবনে ইব্রাহিম> তার বাবা ইবনে আবি উমাঈর হতে> হিশাম ইবনে সালিম এবং হাম্মাদ> জুরারাহ থেকে বর্নিত ইমাম জাফর আস সাদিক কুলসুমের বিয়ের ব্যাপারে বলে যে ঐ মহিলাকে আমাদের থেকে জোর করে নিয়ে যায় (ফুরু আল কাফি। ভলিউম ৫ পৃষ্ঠা ৩৪৭, দার আল আদওয়া)
মুহাম্মদ ইবনে আবি উমাঈর> হিশাম ইবনে সালিম বর্নিত যে ইমাম জাফর আস সাদিক বলেন যখন উমর আমিরুল মুমিনের কাছে প্রস্তাব করেন সে বলে কুলসুম একটা শিশু। তারপর সে আব্বাসের সাথে দেখা করে এবং বে যে আমার কি সমস্যা? আমার সাথে কি কোনো সমস্যা আছে? আব্বাস জিজ্ঞেস করে কেন? উমার উত্তরে বলে যে আমি তোমার ভাস্তির জন্য প্রস্তাব করেছিলাম বিয়ের জন্য কিন্তু আলি প্রত্যাখ্যান করে। ওহ, খোদার কসম, আমি পৃথিবীতে জমজমের পানি দিয়ে ভরে ফেলবো, আমি তোমার প্রতিটা সম্মান ধ্বংস করে ফেলবো এবং আমি দুজন সাক্ষী দাড়া করবো যে তুমি চুরি করেছো যার জন্য আমি তার ডান হাত কেটে ফেলতে পারি। আব্বাস এটা শুনে আলির কাছে এসে এর পরিনতি সম্পর্কে বে। সে আলিকে এই ব্যাপারটা তার হাতে ছেড়ে দিতে বলে এবং আলি তাতে রাজী হয়। (ফুরু আল কাফি, ভলিউম ৫, পৃষ্ঠা ৩৪৮)

যদিও উমার মারা যাবার সাথে সাথে কুলসুম সে বাসায় তার ইদ্দত পালন করতে পারেনি। আলি এসে তাকে সাথে সাথে তার বাসায় নিয়ে যায়।

প্রশ্ন: কেন আলি তার সন্তানের নাম উমর রেখেছিলেন?

এটা যে খলিফা ওমরের নামেই রেখেছিলেন তা নাও হতে পারে। তখন ওমর নামে ২৩ জন সাহাবী ছিলেন যার মধ্যে একজন ছিলেন ওমার বিন সালমা আল কুরাশি যে কিনা উম্মে সালমার পুত্র যাকে স্বয়ং নবী মোহাম্মদ কোলেপিঠে করেই মানুষ করেছিলেন এবং উটের যুদ্ধে তিনি আলির পাশাপাশি লড়েছিলেন। এছাড়া কোথাও উল্লেখ নেই আলির বয়ানে যে তার সন্তানের নাম উমার খলিফার নামেই রেখেছিলেন। এখন হয়তো পাল্টা প্রশ্ন হতে পারে তাহলে আরেক সন্তানের নাম উসমান রাখা হলো না কেন? সেক্ষেত্রে আলির বয়ান ছিলো উসমান নামটা সে নিয়েছে উসমান বিন মাজুনের কাছ থেকে। তো এখানে আসলে যুক্তির শেষ নেই বলে এটাও কোনো শক্ত কারন হতে পারে না।


***পোস্টে ভুল ভ্রান্তি বা রেফারেন্স নিয় সংশয় থাকলে অবশ্যই আলোচনা করা যেতে পারে। পোস্টে আমি নিজের মতামত প্রদানে বিরত থাকার চেষ্টা করেছি। চেস্টা করেছি দু পক্ষের যুক্তি তুলে ধরতে। এখানে দু পক্ষ বলতে শিয়া এবং সুন্নী।

মন্তব্য ৬১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৪০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
গান টা পছন্দ হয়নি..... কাওয়ালি থাকলে দেন......

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কাওয়ালি বৃদ্ধকালে শুনিবো বলে মনোস্থির করছি। তার চে বরং ৭১ সালের এই গানটা শুনেন



২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীতে তো দেখি ঝামেলার কোন শেষ নেই।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সত্য কথা কেও শুনতে চায় না। যখন দেশে আসবেন তখন বলবে ভাই মালয়েশিয়া যাবো কত লাগবে? টাকা রেডি। খোঁজ নিয়ে জানবেন ভিটেমাটি বেচবে। যদি বোঝাতে যান মালয়েশিয়ায় কত কস্ট, উল্টা আপনাকে বলবে অন্যের ভালো দেখতে পারেন না।

একদিন হয়তো মালয়েশিয়ায় রাস্তার পাশে অসহায় তাকে দাড়িয়ে থাকতে দেখবেন।

মানুষের বিশ্বাস আর রূঢ় সত্যের যে কত ফারাক এটা সামান্য উদাহরন মাত্র

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

সনেট কবি বলেছেন: আমি কোরআন ছাড়া অন্য কিছু কোরআনের মত করে বিশ্বাস করিনা। আর ভুল নেই এ কথা কোরআন ছাড়া অন্য কোথাও লেখা নেই। কোরআন ছাড়া অন্য বর্ণনা অধিক গুরুত্ব দিতে যাওয়ার কারণেই অনেকের মানসিক সমস্যা তৈরী হয়েছে। এভাবে নানা মুনির নানা কথা শুনতে ও মানতে গেলে কোনটাই আর মানা হয়না। সে জন্য কথা থাকবে কোরআন মান। কোরআনের সাথে যা মিলে সেটা মান। কোরআনের বিপরীত সন্দেহ যুক্ত কোন কথা মানার দরকার নেই। তাঁদের ব্যক্তিগত বিবাদ দিয়ে আমরা কি করব? তারচে বরং আমরা আমাদের ইবাদত করব।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা কাজ করেন কলেমা শাহাদাত পড়া বন্ধ করে দেন, এটা কোরানে নাই। নামাজ যেভাবে পড়েন সেটাও বাদ দেন কারন কোরানে শুধু সেজদার কথা আছে, আর কিছু নাই। যাকাত যে হিসাব করে দেন সেটাও বাদ দেন কারন যাকাতের হিসাবটাও কোরানে নাই। হাদিস ছাড়া ইসলাম হলো জীবন বিহীন শুকনো পাতা। তার ওপর তাফসীর যদি না পড়েন তাইলে লাগবো ক্যাচাল। তখন নাসুখ মানসুখ না মানলে একদিনে পাইবেন মদ গিলনের কথা আরেকদিকে পাবেন মদ খাওনের কথা। সমকামী বৈধতা পায় কারন কোরানে সরাসরি সমকামী শব্দটা নাই।

কি যে একটা বিনোদন হবে.... বলার অপেক্ষা রাখে না। এখান থেকে প্রমানিত হলো আপনি কোরানটাও ভালো মতো পড়েনও নাই, বুঝেনও নাই হা হা হা

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:




অাল্লাহতে যার বিশ্বাস নেই, ইসলাম ধর্ম বলতে যার কাছে বর্বর, তার অাবার সুন্নি শিঅা বিশ্লেষন! ইহাকে কি অনধিকার চর্চা না বলে উপায় অাছে? এই অধিকার কি তার থাকার কথা?

পোস্টর শুরু থেকে নাঁকি কান্না! নিজের মতামত দিমু না! এত চোখের নাকের পানি একাকার করার দরকার কি? ভয়? পোস্ট হাওয়া হওয়ার ভয়?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে তো আরবীই জানেন না, কোরান সহী করে পড়তে পারেন না। নিজেরে কেমনে মুসলমান বলেন? লজ্জা করে না?

একটা ইনফো দেই উমর শিশু কুলসুমকে বিয়ের আগে কিভাবে ধর্ষন করে। তবে এসব পাইছি শিয়াদের হিস্টোরিয়ান ও থিওলজিয়ানদের কাছ থেকে। ইবনে ওয়াক্বিদী মারফত ইবনে সা’দ বর্নিত: আলি উম্মে কুলসুমকে বাধ্য করেন এবং সাজিয়ে ওমরের কাছে পাঠান। একই বর্ননা পাওয়া যায় উকবা বিন আমির মারফত খতিব বাঘদাদীর কাছ থেকে।
ইবনে আব্দ আল বার এবং অন্যান্যদের মারফত ইমাম বাকীর রহঃ বলেন যে যখন উম্মে কুলসুম উমরের কাছে যায়, উমার তার পায়ের কাল্ফের ওপরে থাকা কাপড় টেনে তুলে।
সুন্নী স্কলার ইবনে আথীর অবশ্য এটাতে সামান্য পরিবর্তন আনে এবং উমর কুলসুমের গায়ে হাত রাখে শুধু এটাই বর্ননা করছে। দুলাবী আর মুহিব তাবারী বলছে কুলসুমের বাহু ধরে। এরপর তাকে জাপটে ধরে বুকে টেনে নেয়। এই ঘটনার সাক্ষ্য দেন সাবত ইবনে জুড়ি যিনি কিনা ৬৫৪ খ্রিস্টাব্দে মারা যান। তাধকিরাত আল কাওয়াসের ২৮৮ ও ২৮৯ পৃষ্ঠায় চুম্মা চাটির কথা বলা আছে। খেয়াল করেন যে কুলসুম আসছিলো মাহরাব ছাড়াই।

এসব আবার কুলসুম পছন্দ করে নাই এবং আল মুসতাদরক থেকে জানা যায় যে কুলসুম ফিরে এসে এই বিয়ের ব্যাপারে নারাজি জানায়। আলি এটা নিয়ে বেকে বসলে ওমর আরেক সঙ্গিরে দিয়া দ্বিতীয় দফা থেটারিং করে।

আগেই বলে নেই এসব কিন্তু শিয়া রেফারেন্স এবং রেয়াতের চেইন সব সাহাবী পর্যন্ত।

পোস্ট সম্পর্কিত আপনার জ্ঞানী (?) ও প্রজ্ঞা (?) সুলভ মতামত থাকলে দিতে পারেন। আপনাদের সহী ধর্মের এই শিশু বিবাহ সম্পর্কে আপনার কি মত তা জানালে বাধিত হবো

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৭

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ উদাসী স্বপ্ন-

1. আপনি ইসলামের এমন কিছু dark side নিয়ে লিখেছেন যেটা মুমিনদের জন্য অস্বস্তিকর। কোনো মাওলানা,পীর,শাইখ,শায়খুল হাদিস বা ওয়াজী মোল্লারা ভুলেও এসব নিয়ে আলোচনা করবে না ।

2.সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমরাই অজ্ঞ । কোরআন-হাদিসের বাংলা/ইংরেজী অনুবাদ,তাফসীর, নবীর সীরাত পড়া মুসলিমদের সংখ্যা নগণ্য। ইবনে ইশাক,ইবনে হিশাম, আল ওয়াকিদি,তাবারীদের নামই শুনেনি, এদের বই পড়ার কথা তো ভাবাই যায় না।

3.গত চৌদ্দশ বছর ধরে ইসলাম ও আলেম-উলেমারা নিরাপদেই ছিল । কোরআন-হাদিসের-সীরাত গ্রন্থগুলি আরবী-ফার্সি-উর্দু ভাষায় লেখা ছিলো বলে সাধারণ মুসলিমদের নাগালের বাইরে ছিল। এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে যখন কোরআন-হাদিস-সীরাতের ইংরেজী/বাংলা অনুবাদ হতে শুরু হলো, সাধারণ মুসলিম/অমুসলিম সবার পড়ার সুযোগ এলো, তার সাথে বিশ্ববিদ্যালয় লেভেলে ইসলামের ইতিহাস নিয়ে অনার্স/মাস্টার্স ডিগ্রি চালু হলো, তখন চৌদ্দশ বছর ধরে ধামাচাপা দেওয়া ইসলামের ইতিহাস তার যাবতীয় গৌরব/অগৌরব নিয়ে চোখের সামনে চলে এলো।

4.ইন্টারনেট ও ব্লগ ইসলাম ও মুসলিমদের জন্য গজব ডেকে এনেছে। আগে নবী ও ইসলামের সমালোচনা করার কথা ভাবাই যেতো না। প্রকাশ করা তো ছিল অকল্পনীয়। আজ মুক্ত তথ্যপ্রযুক্তি/প্রবাহের যুগে সহজে ইসলামের/নবীর সমালোচনা করা যায়,যা মুমিনদের বিশাল মনোবেদনার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। সহ্য করতে পারে না,বন্ধ-ও করতে পারে না।

5. আপনি ফাদাক,খলিফা হওয়া নিয়ে সাহাবীদের মধ্যে চরম মনোমালিন্য নিয়ে লিখেছেন । পরবর্তীতে লিখুন খলিফা উসমান হত্যাকান্ড, জামাই-শাশ্বড়ীর মধ্যে জঙ্গে জামাল যুদ্ধ, আলী-মুয়াবিয়ার মধ্যে সীফফীনের যুদ্ধ নিয়ে।

6. মাথা ঠান্ডা রাখুন, ভালো থাকুন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই মহান ধর্ম এখন প্রতিষ্ঠিত লেম ডাঙ্ক এবং বিশ্বের সকল স্কলাররা এর অসাড়তা ও জঙ্গিত্ব নিয়ে ১০০ ভাগ নিশ্চিত। সমস্যা দেশের মানুষ অশিক্ষিত এবং তাদের জানাশোনার লেভেল অনেক নীচুস্তরে থাকায় এটার এতো প্রসার। তার ওপর জেনারেল লাইনে পড়তে টাকা লাগে সেখানে মাদ্রাসাতে প্রায় ফ্রিতেই পড়া যায় এবং বর্তমানে সরকারী স্বীকৃতি পাইছে।

তবে সবচে মজার ব্যাপার হলো ২০৩০ এর পরেই দেশ পানির তলে চলে যাবে আর এই যে ১৮ কোটি জঙ্গি দেশ এদের পতন এমনিতেই হবে। তাই এসব নিয়ে এত ডিটেলস লিখে লাভ নাই। যে জাতি ১০ - ১৫ বছর পর নিশ্চিত বিলুপ্ত হবে তাদেরকে নসিহত করে লাভ কি?

বরংচ সারা বিশ্ব এই জঙ্গি ধর্মকে কি চোখে দেখে সেটা এদেরকে জানিয়েই মজা বেশী

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:



উদাসী,

আমি কুরআন পড়তে জানি কি জানি না, সেটা আপনার জানার কথা নয়। আপনি কি কুরআন বিশ্বাস করেন? যদি না করে থাকেন, তাহলে আপনি কুরআন পড়ার, কিংবা কুরআন নিয়ে কথা বলার কে? এই প্রশ্নে মাইন্ড খাবেন না, আশা করি!

আর পথচ্যূত শিআদের বস্তাপচা মিথ্যাচারের ইতিহাস আপনি খেতে পারেন, অন্যরা নয়।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার ভ্রান্ত ধারনা অনুযায়ী ইসলামের প্রচারই বন্ধ করে দিতে পারে। অবিশ্বাসীরা কোরান পড়তে পারবে না এই হাদিস বা আয়াত বা ফতোয়া কই পাইছেন এর রেফারেন্স দেন। আপনে যে ইসলামের বেসিক কোরানই ঠিক মতো পড়েন নাই সেটা তো নিজের পোস্টে উচ্চারণের অনুরোধেই বলতেছেন। যাই হোউক রেফারেন্স দেন যে আমরা কোরান পড়তে পারুম ন

আর শিয়ারা বস্তাপচা বুঝলাম, ইবনে সা’দ, আথীর, ইমাম বাকির তো সুন্নী। তারাও কি বস্তাপচা ভ্রান্ত? একটা কাম করো, তোমার বস্তাপচা ভ্রান্ত ইসলামী স্কলারদের একটা লিস্টি দাও। কোরান পড়তে পারো না, পুরা হাদিস বইগুলোর পুরাটা কোনোটাই তুমি পড় নাই তারপরও দেখি মতের সাথে না মিললে তুমি কুন কুন স্কলাররে ভ্রান্ত কইবা

একটু বিনোদন নেই

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কি রে উদা!
লাল পানি খা, মানুষ হ।

বিয়া কর, মাথা ঠান্ডা থাকবো....;)



তায়কোয়ান্দো হবে নাহি????

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে, সার্টিফিকেট কেনা অশিক্ষিত বস্তির বখাটে এসে পড়েছে। বাপজান তো নমিনেশন পায় নাই, পকেটমানি কি চালু করছে? বেকার বখাটে দামড়া অকর্মন্য পোলারে জুতা দিয়ে পিটায় না?

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: :P:P

ইলিশা মৎস দিয়া ভাত খাইলুম।
কি হিংসে হয়? আমার মত হতে চাও???;)


বাপরে কমু, এবারের নির্বাচনের আগে যদি নতুন ল্যাপটপ দ্যায়। শেখ হাসিনার হয়ে ব্লগে প্রাচারণা চালামু। দরকার হয় দুটো আইডি খুলে আপনারেও নিয়োগ দিমু...:P





পুনশ্চঃ
সংবিধান পড়:
১২. (ঘ) কোন বিশেষ ধর্ম পালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাহার উপর নিপীড়ন, বিলোপ করা হইবে।
(ধর্মীয় স্বাধীনতা) ৪১। (১) আইন, জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতা-সাপেক্ষে
(ক) প্রত্যেক নাগরিকের যে কোন ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রহিয়াছে।

ধর্মের পিছনে লাগার জন্য তুই তো কেস খাবি। সামনে নির্বাচন। জনগণরে চটাইলে হবে? ওদের সাথে নিয়া চলতে হইবো না??
বল, জয় বাংলা।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ও বাজান! ভাত খাইছো? এখন একটা কাজ কর....দরজা জানালা খুলে লুঙ্গি হাওয়ায় উড়িয়ে উড়িয়ে পাদতে পাদতে ঘুমাও। দেখবা তোমার মেধা পাদের সাথে বিকশিত হইছে।

আমার পোস্ট ধর্ম নিয়া কি খারাপ বলছে কোনো মুফতিকে পড়াও। যেসব বই থেকে সরাসরি কোট করছি বায়তুল মোকাররমের লাইব্রেরীতে তার সবই আছে। আর শিয়াদের যেসব বই নিছি তার বেশীর ভাগ যদিও দেশে নাই। কিন্তু নিজের মতটা পর্যন্ত দেই নাই। শুধু বই থেকে কপি পেস্ট করার জন্য পোস্ট? তাও আবার সুন্নীদের জনপ্রিয় বই? বেস্ট অব লাক


সেজন্যই বললাম পাদতে পাদতে ঘুম দাও। বেকার মানুষ, মেধার উৎকৃষ্ট বিকাশ হবে

৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইসলাম ধর্ম পৃথিবীতে আর কত বছর টিকবে বলে আপনার মনে হয়?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইজান আমি জ্যোতিষ না। তয় বাংলাদেশ আছে আর ১০-১২ বছর এর পর এইটা পানির তলে। দুই মেরুর বরাফ ততদিনে শেষ। বেস্ট অব লাক

১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

আরোগ্য বলেছেন: আমার লেখা "মধ্যযুগের ধর্ম ইসলাম" পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই পুস্ট যেদিন দিছেন হেইদিনেই পড়ছি। বাচ্চা লজিকের ধরা খাওয়া পোস্ট। রাতে গিয়ে কমেন্ট করবো নে। এখন একটু গুড মুডে আছি

১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: মুরগির মাংস দিয়ে পরটা খেলুম।


@নান্নামুন্না ফটিকচান,
কিরে ফটকা, ভালই তো নাচ পারস। ধর! করলার জুস খা...;)


আজ কখন ফাঁকা হবি, সময়টা জানাস। তরে নাগিন ড্যান্স শেখামু....;)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুঝলাম না দুপুর সোয়া দুইটায় কইলা ইলিশ মাছ দিয়া ভাত খাইয়া পাদাপাদি করতেছো, ৪ ঘন্টা পার হইলো না আবার খাওন? রেস্টুরেন্টে কামলা দাও না বাসায় চল্লিশা চলে? এত ঘন ঘন খাইলে তো পাদ মারতে গিয়া লুঙ্গি, ঘরের মেঝে নস্ট করে ফেলবা। একদিন একটু ভালোমন্দ রানলে ধীরে সুস্থে খাইতে হয় নাইলে পেট নামতে টাইম লাগে না

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলার মুখ আ‌মি দে‌খিয়া‌ছি মাল‌য়ে‌শিয়ার প‌থে ঘা‌টে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কন কি!!! তয় মালয়েশিয়ান মাইয়া গুলা সুন্দর আছে.... হে হে হে

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০২

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: অনেক তথ্যই অজানা ছিল।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জাইনাও যে খুব উপকারে আসে তাও না। মনে করতে পারেন অর্থহীন এসব তথ্য

১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৩

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: আপনার পোস্টে মন্তব্য করলে সাম্প্রতিক মন্তব্যের ঘরে দেখাচ্ছে না। মডু মতপ্রবাহ সীমিত করতেসে?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: নোটিশ তো এখনো পাই নাই

কিন্তু আপনে লেখেন না কেন? নতুন পোস্ট কই?

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন এডিট করার সময় প্রথম পাতার অপশনটা উঠায় দিছিলাম। অশিক্ষিত গরু ছাগলদের অযাচিত ও পোস্ট অসম্পৃক্ত কমেন্টের ছড়াছড়ি ঠেকানোর জন্য

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৯

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: আমি তো সেইফ হই নাই। লেখলেও প্রথম পাতায় আসব না। তবে সেইফ হওয়ার জন্য কিছু পোস্ট দিব। আসলে অফিস কইরা সন্ধ্যায় বাসায় ফিরলে ল্যাপিতে কম্পজ করতে আলসেমি লাগে

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ছুটির দিন পোস্টান। যখন সেফ হবেন তখন দেখবেন মানুষ ওসবেও কমেন্ট করবে। যদিও একটু টাইম লাগে...

আরেকটা কথা কোনো বিতর্কিত কমেন্ট বা ক্যাচালে যাইয়েন না।

সব পক্ষে তেল মারা কমেন্ট করেন। দেখবেন কুইক সেফ

১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: দোস্ত, রাতের খাওয়া শেষ। তরকারি খুব একটা ভালো না..:(


তোমার নাম আজ থেকে ফটকা। ওকে..:D

সারা জীবন ইনজানিয়রিং পড়িয়া তুমি ধর্মের ষাড় হইচো না??? সারাদিন গুতাগুতি করার চাকরি তোমারে কে দিচে, কও তো ফটকা??

এখনও স.সময়। আছে, মানুষ হ! নয় তো এক ঘরে হয়ে যাবি।

আমি ব্লগের কিং কোবরা, তর মত গোখরা/শিষ নাগদের আমি পছন্দ করি। জানস তো সাপের বিষের অনেক দাম!!!!;) (সেদিনের "জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ" পোস্টে, শিবিরে এক ছাগুরে (স্বপ্নের ফেরিওয়ালা নিলয়) দেখলাম ডলা দিছস।
সাবাস বেটা! তরেই তো আমার চাই...);)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ৫ ঘন্টার ব্যাবধানে পেট নামা শুরু? তরকারী ভালো না কেন, পেটে গিয়া কি কাম শুরু কইরা দিছে? কতদিনের বাসী তরকারী? রাত কি পার করতে পারবা না একটা পটি লাগবো? মাঝরাইতে আকাম হইয়া গেলে বিছানা পত্র কিন্তু নিজেরই সাফ করতে হইবো। জাযাকাল্লাহ খায়ের

১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৯

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: সময় সল্পতা। তাই ছোট পোস্টে আগে পড়ছি। সামপ্রতিক মন্তব্য থেকে পরে পড়ে নিব।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: খাইছে! আমার মতো ধর্ম বিদ্বেষী পা্র্ভারট (আর কি কি জানি মন্ডল, নকিব, রিনাফা কইলো) এর ব্লগে টাইম নস্ট করবেন? ঠিক হইতাছে?

১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ জাযাকাল্লাহ খায়ের

ভূতের মুখে রাম নাম?
আজ তাইলে হইছে কাম।

ওরে ব্যাটা বদ দোয়া করস ক্যান। ৩৫০০টাকার বস্তার আঠাশ চালেরর ভাত, ডিম ভাজি, আলু ভর্তা আর ডাল দিয়ে ভাত খেয়েছি।

তুই আমার সোনার ডিম পাড়া হাঁস। কমিকস্ হিরো...;)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাইলে তো দেখতেছি আজ রাতে পটি নেয়া ফরজে আইন হইয়া গেছে। আঙ্কেলের ফুন নম্বরটা দেও তারে বলি তার দামড়া বেকার আমড়া কাঠের ঢেকি পোলাটার জন্য একটা পটির ব্যাবস্থা করে, নাইলে সকালে আন্টির সাফ করতে জান যাইবো

আরেকটা কথা পাদ যেনো বন্ধ না হয়, তা নাইলে মেধার বিকাশ আকাশে উড়বে

১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আসল কথায় আসি...

লাইনে থাকিস, কয়েকটা মন্তব্য করব..

ঠিক করে কও:
১. তোমার আইডি কয় খান?
২. তোমার গ্রুপের কেউ ব্লগে ফ্লাডিং করে কিনা?
৩. তুমি শিবিরের ছাগুদের ডলা দাও, মুক্তিযুদ্ধের পপক্ষে কথা বলো, আবার বঙ্গবন্ধুরে গালিগালাজও করো। তোমার আসল মতলব কী??

৪. আইসিটি আইন জানা আছে রে মনু??
★ ৩১ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইট বা ডিজিটাল বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করে, যা বিভিন্ন শ্রেণি বা সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা, ঘৃণা বা বিদ্বেষ সৃষ্টি করে বা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটায়।

★ কেউ যদি ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কোনো ধরনের প্রপাগান্ডা চালায়, তাহলে১৪ বছরের জেল ও এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে আইনটিতে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @পেদোঠাকুর, নতুন আসছো আস্তে আস্তে সব বুঝবা। আমি প্রিসাইস লজিকের লোক। আর ব্লগে আমার আরেকটা আইডির নাম ব্লাডি ডে। ব্লগ আমি নিয়মিত করি না। ১২ বছরের পুরোনো ফেসবুক আইডি হারাইছে এই জন্য আমি এখানে। কাল আইডিটা পাইলে আবার ব্লগ হায়াটাস

আর আমি সব নিয়ম মাইনাই লিখতেছি। কোর্টে তুমরা এইটাও প্রমান করতে পারবা না। বিশ্বাস না হইলে এসবে কেস লড়ছে এমন লোকের সাথে কথা কও।

এখন আমার একটা কথা কও, কানিজ রিনার কি মাথায় গন্ডগোল নাকি?

২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লেখকবলেছেন: খাইছে! আমার মতো ধর্ম বিদ্বেষী পা্র্ভারট (আর কি কি জানি মন্ডল, নকিব, রিনাফা কইলো) এর ব্লগে টাইম নস্ট করবেন? ঠিক হইতাছে?

★ তুই ব্লগের শান্তি নষ্ট করিস না। নিজু মন্ডল তরে আর জ্বালাতন করবে না। কথা দিলুম।

★ নকিব:
তারে আমি ফাযায়েলে হজ্জের কিছু কাহিনী সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলুম। উত্তর দেয় নি। সময় করে তাকে একদিন গ্যাপে নিব। (তাবলীগ ওয়ালারা ভাল, তবে ওদের বইয়ে কিছু ভেজাল আছে। আশা করি এটা তোমার জানা আছে)

★ কানিজ রিনা:
উনাকে মায়ের মত সন্মান করবি। আপুদের মধ্যে ওই একটাই বাঘিনী অাছে, বাঁকিসব ভেড়ারপাল।।


আমি কারো শত্রু না, বুঝছস।। (nxxx.কমে আমিও ঘুরি)
শুভ রাত্রি।।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @পেদোঠাকুর, তুমার যন্ত্রে সমস্যা তাই তুমি কি দেখবা না দেখবা তুমার ব্যাপার। নকিবরে নিয়া বলার কিছু নাই। পিচকি পোলা, জীবন চলার পথে ঠোয়া খাইলে দুইদিন পর এমনেই ইয়া নফসি করবে।

আর আমাকে কেউ গালি দিলে আমার অসাম লাগে। আমি এক্সট্রিম মেটাল, মেটালকোর, ডেথ, গ্রাইন্ড, ম্যাথ কোরের ভক্ত। এসবের যারা ভক্ত তাগো গায়ে যতদিন না হাত দিছো মুখে যা মালা তা কও, তারা এসব আরো বেশী লাইক করে। পুরাই অসাম। গায়ে হাত দিছো তো সেইটা পাইবা না।

আর তুমার আম্মাজান আমার পিছে লাগতে আইসা কি কাহিনী করছে নকিব, ছাগু মাহিরাহির পোস্টে গিয়া কমেন্ট গুলা দেখো। এর তো দেখি ক্লাস নাই

২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ওহহ্ ওয়েব সাইটটা ভুল হয়েছে, xnxx.কম হবে।


যা খুশি দেখ, দেখে মাথা ঠান্ডা রাখ।

@ আঙ্কেলের ফুন নম্বরটা দেও তা
০১৭৪২৬১৭৫..
বল: দুটো ডিজিট কত ভাবে বিন্যস্ত করা যাবে?
ক. ২!
খ. ১০!
গ. ২^১০
ঘ. ১০^২
ঙ. না কী অন্য কিছু??


উত্তর দিয়ে ঘুমাতে যাস। আলবিদা.....:)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কমেন্ট টা রিপোর্ট করার সুযোগ করে দেয়ার জন্য থ্যাংকস হে পেদোঠাকুর

২২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৫৬

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন:
ধর্মের মধ্যে বিশ্বাস ছাড়া আর কোন যুক্তি নাই।
কারণ, মানুষ মরার পর জান্নাতে যেতে চায়।
কারো কারো উপর প্রতিশোধও নিতে চায়।
তাই আমাদের ধর্ম লাগবেই।

বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর।
তাই ধর্ম নিয়ে আমার কোন আগ্রহ নাই।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখানে তর্কের কিছু নাই। আমি একটা ঘটনা উল্লেখ করায় সবাই বলেছিলো আমি মিথ্যাচার করছি। তো আমি তাদের বই থেকেই তুলে দিয়ে দেখালাম আসলে সত্য কি?

আর ধর্মটা সত্য না মিথ্যা সেটা কি আর খুলে বলতে হবে? এর চে বড় কৌতুক আর নেই

২৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মাল‌য়ে‌শিয়ার মাইয়ারা পুলা‌গো চাই‌তে বেশী শেয়ানা। সমস্যা হই‌লো, মাইয়ারা সংখ্যায় বেশী। পুলা কম। তারউপর হালারা অলস। কাজ ক‌রে না। বউ তালাক দেয়। আর বিয়া ক‌রে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাবী কি মালয়েশিয়ার নাকি?

২৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: We are 4 family. Made in Bangladesh. বাংলার মুখ আ‌মি দে‌খিয়া‌ছি। পৃ‌থিবীর মুখ ও দে‌খি‌তে আ‌মি চাই।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সুখে আছেন ভাই। পরিবার নিয়ে যেখানেই থাকেন সেটাই স্বর্গ। চেস্টা করেন থেকে যেতে আর একটু কস্ট করে পোলাপানদের একটু ভালো দেশে ভালো বিষয়ে লেখা পড়া করাতে পারেন তাহলে মনে করবেন জীবনে আর তেমন কিছু করার নাই। সন্তানের সুশিক্ষাই এখন আপনার সবচে বড় টার্গেট হওয়া উচিত।

সুখে থাকেন এই কামনা

২৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সাধু, সাধু, সাধু!

অবাক কান্ড! আমার ম‌নের কথা আপ‌নে জান‌লেন কেম‌নে!

এক মাত্র ব্লগার সোহানী আপুর সা‌থে শেয়ার ক‌রে‌ছিলাম। পৃ‌থিবীর কা‌ছে আমার নি‌জের জন্য কিছুই চাইবার নেই। আমার স্বপ্ন আমার সন্তান দু‌টি‌কে নি‌য়ে। দে‌শের অবস্থা ভয়াবহ। ভা‌লো শিক্ষার জন্য আ‌মি বা‌কি জীবন কামলা দি‌তেও প্রস্তুত। নি‌জে তো জীব‌নে কোন শিক্ষার সু‌যোগই পেলাম না। আমার ছে‌লে ব‌লে, বেঙ্গ‌লি ইজ এ ক‌ম্প্লি‌কে‌টেড ল্যাঙ্গু‌য়েজ। আর আ‌মি বাংলা ছাড়া অন্য কোন ভাষাই জা‌নি না।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হে হে হে এখানকার অনেক বঙ্গ সন্তান যারা এখানে জন্ম নিয়ে বড় হয়েছে তারাও এটা বলে। কিন্তু বাংলা খাবার তারা পছন্দ করে। যাই হোক আপনি সেক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে আছেন এবং অনেক সৌভাগ্যবান। ধরতে পারেন আপনার কাছে আমিও কিছু না।

সবসময় শুভ কামনা

মালয়েশিয়া নিয়ে পোস্ট গুলো আমি কিন্তু কপি করে রাখছি। সুন্দর হচ্ছে

২৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: আমাদের দন্ডবিধিতে ব্যভিচার সংক্রান্ত ৪৯৭ ধারার ব্যাপারে আপনার অভিমত কি?

view this link

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা পরকীয়া। পরকীয়া প্রতারনার পর্যায়ে গেলে বিদেশেও শাস্তি আছে। মাঝে মাঝে মাইয়া চাইলে রেপ কেসও করে ফেলতে পারে। জুলিয়ান এসেন্জ যেমনে ফাসছে

২৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
উদাসীন ভাই, আপনার সাথে খুব জরুরি একটা ব্যাপারে মত বিনিময় করতে চাই। আপনি যদি আমাকে একটি মেইল করেন তো আপনাকে মন খুলে বিষয়টি বলতাম।

আমার মেইল ঠিকানাঃ [email protected]

Most Immediate.

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অক্কা ভাইসু

২৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

বিজন রয় বলেছেন: লেজার ফিজিক্সে অবদান রাখার জন্য ২০১৮ সালের পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

এই লেজার ফিজিক্সের সাথে ধর্মের সম্পর্ক কি?

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কইতে পারলাম না। তয় নিশ্চয়ই পবিত্র মহাগ্রন্থ থিকা টুকলি করছে নাইলে তো অন্য কোথাও এই সম্বন্ধে কিছু লেখা থাকার কথা না

২৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

মোঃআশরাফ উদ্দিন খান বলেছেন: nice

১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধনে পাতা

৩০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সীমাহীন কৃতজ্ঞতা।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা দেয়ার কিছু নাই। আমি ব্লগ লিখি একাডেমিক আলোচনা এবং এসব তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যমে সহায়তা ও টাইম পাস। এইটাই যদি না করি তাইলে ব্লগ কইরা লাভ কি?? যাই হোউক, পুরা ইনফো পেয়ে যাবেন শিঘ্রী

৩১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০২

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: ভাই ভাল হোয়ে যাও, মিথ্যার বেসাতি করে কি লাভ !?

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জ্বলে??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.