নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

"জয় চেরনোবগ"

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:৫৯


ইউরোপের অনেক রেস্টুরেন্টের বারে ফানবোর্ডে লেখা থাকে "ড্রিংক বিয়ার সেভ ওয়াটার"। এই লেখাটা প্রথমবার দেখে বেশ হাসি আসলেও বারটেন্ডার যখন বললো আফ্রিকার অনেক দেশে বিশুদ্ধ পানির দাম বীয়ারের চেয়ে বেশী, তখন হতাশা পেয়ে বসে। যেকোনো পরিমানের এলকোহলই হোক, যকৃত কিডনির জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু সেসব দেশে তৃষ্ণা মেটানোর জন্য হলেও সবাইকে বীয়ার পান করে বাঁচতে হবে। তারা কৈশোর থেকেই এলকাহলে আসক্ত হয়ে পড়ছে। আমরা যেখানে কেটো ডায়েটের নামে একটা বীয়ার পান করলে ৭ টা পাউরুটির সমান কিলোক্যালোরী গ্রহন করবো এই ভয়ে তার ধারে কাছে যাই না, সেখানে কালো দরিদ্র মানুষগুলো নিজের জীবন বাচাতে বীয়ার তথা এলকোহলে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে।

একটা সময় মনে হতো আর কতটা ক্ষতি হলে মনে হবে অনেক হয়েছে, এখন আমাদের থামা উচিত। সমাজ থেকে সকল কলুষিত চিন্তা ভাবনা, অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করা উচিত। শুনেছি বিশ্বের ৮০ টি শহরে যুবক যুবতীরা মিছিল করে রাস্তা বন্ধ করছে শুধু একটা দাবী নিয়ে, পৃথিবীর জলবায়ু রক্ষা করতে হবে। অথচ নেতাদের কথাবার্তা শুনলে ছোটবেলার আজব একটা চিন্তার কথা মনে পড়ে যায়।

তখন বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলেই লম্বা ছুটিতে নানু বাসা চলে যেতাম। সকাল বেলা উঠেই সুবর্ন বাসে উঠে ঢাকার দিকে যাত্রা করা, দৌলতদিয়ার ঘাটে লঞ্চ ধরা, পদ্মার থৈ থৈ ঢেউয়ে ভয় লাগলেও একটা রোমাঞ্চ অনুভব করতাম নানু বাড়ি যাচ্ছি। আমি আবার সাতার জানতাম না। পদ্মার প্রমত্তা ঢেউ আমার মনে ভয় জাগাতো, ভাবতাম এটাই বুঝি শেষ যাত্রা আমার। কিন্তু দেখো! তারপরও দিব্যি বেচে আছি। পদ্মা এখন দেখতে কুমার নদীর মতো মজা কোনো খাল। সে যাই হোউক, ঢাকায় এলে নানুকে দেখতাম বিশাল একটা এলুমিনিয়ামের ট্রেতে চালের খুঁত বাছতেন। মামারা ছিলো যৌথ পরিবার, তার ওপর দু তিনজন বিয়ে করে সবাই একসাথেই থাকতো, সে এক বিশাল হুলস্থুল ব্যাপার স্যাপার। নানু কাজের মেয়েদের নিয়ে দিনের একটা বড় অংশ কাটাতেন চাল বাছতে বাছতে। ছুটির সময় সব কাজিনরা এলে বাসা পুরো গরম হয়ে যেতো। নানু সব পিচকি পাচকাদের ধরে চাল বাছতে বসিয়ে দিতেন আর আমরা স্বানন্দে পুরো ড্রাম ভরে দিতাম।

চাল বাছতে বাছতে মনে হতো এই যে একটা দুটো তিনটি খুত বেছে নিলাম এতে কি চালের পরিমান কমবে? এত গুলো চালের মধ্যে দুটো চাল নিলেও তাতে কোনো পার্থক্য হবে না। এমনকি আরো দুটি, আরো দুটি, প্রগমনিক ধারায় চলতে থাকলেও সে চাল ফুরোবে না। নানুকে বুঝিয়ে না বলতে পারলেও তিনি ঠিকই বুঝে নিয়ে একটা লাইন বললেন,"কোন সে ব্যাপারী গুনতে পারে এক থাল সুপারী?" রাতের বেলা আকাশের তারা গুনতে গিয়েও একই সমস্যায় পড়লাম। ঠিক যেখান থেকে তারা গুনতে শুরু করেছি, আমি সেখানেই আটকে থাকি। কোথা থেকে কোন তারা কোথা দিয়ে উকি দিচ্ছে, বোঝা মুস্কিল। তারা গোনাটা একটা গোলক ধাঁধাঁ। তবু আমার দুঃসাহস থামেনি। জ্ঞান অর্জন করলাম, বুঝতে শিখলাম কিভাবে অসংখ্য জিনিসকে মাপতে হয়, তাকে কাজে লাগাতে হয়। কিন্তু আমাদের বিশ্ব নেতারা নাছোড়বান্দা। তারা ছোটবেলার সেই চাল গোনার হিসাবেই পড়ে আছে। মনে করে এতটুকু কার্বন নিঃসরনে কিছু হবে না। হলেও প্রকৃতি ঠিকই সামলে নেবে। অথবা যদি হয়ও তাহলে সেটা অবশ্যম্ভাবী। ঠেকানো যাবে না। তারা যেনো ছোটবেলার সেই ভ্রান্ত দর্শনে আটকে আছে।

স্লাভিক গড চেরনোবগ ছিলেন একজন অপদেবতা। সে অভিশাপ দেবার পয়মন্ত ছিলো, হাস্যজ্বল উৎসবে মৃত্যুর ছায়া ডেকে এনে বিষাদের বন্যা বইয়ে দিতে তার মুন্সিয়ানা তুলনাহীন। ওডিনের গুংনীরের মতো তার ছিলো কাঠের তৈরী বিশাল হাতল ওয়ালা হাতুড়ী। উৎসর্গের গরুর মাথায় এক আঘাতে ফাটিয়ে হত্যার প্রিয় অস্ত্র ছিলো সেই হাতূড়ি, যেনো তরমুজের মতো ফেটে চূরমার। আমাদের নেতারা হলো সেই চেরনোবগের ছায়া। তাদের কলমের খোঁচা গ্রীমনিরের গুংনীড়।

আমরা সেই উৎসর্গের গরু, বলা যায় বলির পাঠা। যদিও প্রহেলিকার জগতে বাস আমরা নিজেদেরকে মহান হুবালের বিশ্বাস ধারন করা সাহসী ছায়াসঙ্গী ভাবতে ভালোবাসি অথচ এ সবই মায়া, মিথ্যা। আমাদের বিশ্বাসের মোহরে তারা বেঁচে থাকে, ঈশ্বর হয়ে আমাদের ভাগ্য নিয়ে হাস্যকর খেলা খেলে।

আমাদের দরকার ছিলো একজন প্রমেথিউস অথবা ফ্রান্সের আধুনা "ভলতেয়ার" পল সাঁত্রে, যারা আমাদের চোখের পর্দা সরিয়ে ইউটোপিয়ার জগতকে ভেঙ্গে দেবেন! যদিও ভয় হয়, আমাদের বিপ্লব হাতছাড়া হয়ে মধ্যযুগীয় হুবালের হন্তারক ডাকাতের অনুসারীদের হাতে না চলে যায়! আজ তাই ইরান, আফগানিস্তান, সিরিয়ার লাখোকোটি মানুষ নীরবে কাঁদছে, সে কস্ট গুলো আসলেই কাউকে স্পর্শ করে না, না হুবাল, না আজুরা মেহতা, না ওডিন অথবা আখেনাতেনের সেই আদি পরাক্রমশালী "আতেন"!

হ্যাপী ব্লগিং!

আন্দোলনের যারা ডাক দিয়েছেন

১৬ বছরের এক সুইডিশ পিচকির আন্দোলন

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:২৭

আরইউ বলেছেন: লেখার যে বিষয়বস্তু, তাতে আপনার ছবিগুলো না দিলে বা অন্য কোন ছবি দিলে বেশি মানানশই হত। কিন্তু, না... কুমীরের রচনা লিখতেই হবে যে!!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অবশ্যই এসব ছবির প্রেক্ষাপট আছে। বাংলাদেশ এখন ৮০ এর দশকের গোড়ার দিকে শাহের শাসনামল বিরাজ করছে। সেক্যুলার নেতাদের ক্রমাগত ভুল অদূরদর্শীতা একটা সমৃদ্ধ শালী আধুনিক দেশকে কিভাবে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় ডুবিয়ে দিয়েছে এর চে ভালো উদাহরন হতে পারে না। ছোট ছোট যেসব আন্দোলন হচ্ছে এগুলোর যেকোনো একটা স্থায়ী হলে আমরা মধ্যযুগীয়বর্রতায় প্রবেশ করবো, এবং বাংলাদেশ যতটুকু মাথা তুলে দাড়িয়েছে তাও হারিয়ে যাবে। হয়তো আসন্ন ব্যাংকিং সেক্টরের বিপর্যয় দিয়েই শুরু হবে।

ছবিগুলো প্রেক্ষপট এ কারনেই দেয়া। বলতে পারেন আপনারা যারা মধ্যযুগীয় মিথ্যা ইউটোপিয়াতে বিভোর, তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে সত্যটা তুলে ধরা। জানি এ আমার বৃথা চেস্টা।

আরেকটা কথা আমি কি লিখবো না লিখবো সেটা একান্তই আমার ব্যাক্তিগত। ব্লগের নিয়মনীতির বাইরে গেলে রিপোর্ট করুন, পছন্দ না হলে কমেন্ট করবেন না, ভুল হলে রেফারেন্স দিয়ে বলুন আমি মিথ্যা বলেছি। অনৈতিক কিছু বললে যুক্তিসংগত উত্তর দিন। তাই বলে নিজের মতের সাথে না মিলে টুটি চেপে ধরার জঙ্গি মনোভাব আপনাদেরকে কিভাবে সভ্য বানায়??

ধন্যবাদ

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৪০

নির্বাসিত বাঙালি বলেছেন: অপেক্ষা করুন, উত্তরাঞ্চলে অলরেডি পানি সংকট দেখা দিয়েছে। খুব শীগ্রই বাংলাদেশও আফ্রিকার ঐ দেশ গুলোর মত পানি সংকটে ভুগতে যাচ্চে।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ২০০৯ এ শরীয়তপুরে নেটওয়ার্কের কাজে গেলে সেখানে এক বাসায় আতিথেয়তা গ্রহন করেছিলাম। ডীপ টিউবওয়েলের ঠান্ডা পানি পান করে চমকে গেলাম। খুলনার মত নোনতা। নিজের বাসা ফরিদপুর হবার কারনে এটা আমার কাছে অসম্ভব মনে হচ্ছিলো। কিন্তু বিপর্যয় যে শুরু হয়ে গেছে সেটা নিশ্চিত। উত্তরাঞ্চলের আরও বড় ক্ষতিটা হলো তিস্তার মরন। এখন ভারত চীনের দ্বন্ধে ব্রক্ষ্মপুত্র মারা পড়লে সামনে আরও প্রাকৃতিক বিপর্যয় অপেক্ষা করছে।

তবে তার আগে মানবসৃষ্ট বিপর্যয়েই আমরা ধ্বংস হবো। এটা শুধু সময়ের ব্যাপারমাত্র।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
স্মৃতিচারণটাও ভালো লেগেছে।
শুভ কামনা।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: চেরনোবগ এই সমাজে সবচেয়ে বেশি।
আর এই সমাজে প্রমেথিউস নেই বললেই চলে। এর জন্য'ই তো সমাজে সমস্যার শেষ নেই।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমাদের বিপর্যয় ঠেকাতে আসলেই একজন সেক্যুলার ফিগার দরকার। সমস্যা হলো এরকম ফিগারের আবির্ভাব অসম্ভব। ধর্ম এ দেশে এখন এমফিটামিন হয়ে গেছে। প্রতিদিন সকালে উঠে এক ডোজ না নিলে জাতি যেনো দিন শুরু করতে পারে না

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভলতেয়ার :D
স্মৃতিচারণা ভালো লেগেছে :)
আমার ব্লগে দাওয়াত রইলো :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঘুরে আসি তো সবসময় কিন্তু আলোচনার অধিকার রহিত করা হয়েছে। সত্য কথা কটু ভাবে বলেছিলাম যে...

আপনার দাওয়াত পেয়ে সম্মানিত অনুভব করছি

৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:০৭

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:
আমার ব্লগে দাওয়াত রইলো


্_ লেখকই হয়ত আপনাকে উত্তর দিতেন , তবুও আমি কমেন্ট করছি এবং মাননীয় মডুর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি উনার উপর কমেন্ট ব্যান তুলে নেবার জন্য ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: থাক ভাই, বাদ দেন

৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪২

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বলতে পারেন আপনারা যারা মধ্যযুগীয় মিথ্যা ইউটোপিয়াতে বিভোর, তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে সত্যটা তুলে ধরা। জানি এ আমার বৃথা চেস্টা।


___ স্যাড বাট ট্রু যে প্রায় অনেক্টাই হয়ত বৃথা হতে পারে। কারণ নির্জলা যুক্তি প্রচলিত ধারার বাইরে গেলে তা মেনে নিতে বুকের পাটা লাগে । অভিজিত একটা কথা বলেছিলেন যে বিশ্বাস জিনিসটা ছোটবেলায় ক্রমাগত হ্যামারিং করে মস্তিস্কে এমনভাবে ঢুকিয়ে দেয়া হয় পরবর্তিতে অনেকেই এমনকি বিজ্ঞান নিয়ে পড়লেও ধর্মের ব্যাপারটা আসলে যুক্তির সুইচটা বন্ধ করে রাখে ।

বৃথা হলেও চেস্টা চালিয়ে যান প্লিজ । আপনি বিদেশে থাকেন, আপনার রিস্ক কম । আমার কথা বলতে পারি , আমিও প্রভাবিত হয়েছি ইস্টিশন , মুক্তমনা থেকে । আপনি পোস্ট দিতে থাকেন, কোন না কোন মডারেট প্রভাবিত হবেই ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মডারেটররা প্রভাবিত হলে ব্লগের ওপর আরো বড় খড়গ আসবে। তখন আম ছালা দুটোই হারাবে। এরকম প্লাটফর্ম আরও বেশী বেশী দরকার। বিশেষ করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশী ডায়াস্পরা ধর্ম ও আধুনিকতার মাঝে যে লাগানি চুবানি খায় তাদের জন্য হলেও। এই প্লাটফর্মগুলো তাদের জন্য খেরোপাতা হতে পারে।

বিশ্বাসকে যুক্তির আদলে শুদ্ধ করা বেশ কঠিন কিন্তু অসম্ভব না। নির্যাতিত প্রোলেতিরিয়াতদের হাত ধরে বুর্জোয়া সমাজ পরিবর্তিত হয়। আরব বসন্ত কাঙ্খিত ফলাফল না আনলেও তার রেশ এখনো কাটেনি। বিপ্লবের পৌনঃপুনিকতা আবশ্যিকতা আছে বলেই চেস্টা করতে হবে কখনো মাথা নুইয়ে কখনোবা শিনা টান করে

৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কমেন্ট ব্যান নাকি B:-)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তথাকথিত শিশুকামী দাসব্যাবসায়ী ধর্ষক মহামানবকে তর্কে খাতিরে ড্যান বালজেরিয়ানের সাথে তুলনা করেছিলাম বলে অনেক জঙ্গি খেপে যায়। লালমাটিয়ার চরমোনাইয়ের শিষ্য যিনি কিনা একজন ফ্রডও কিছু অর্থের আশায় কেস করতে চেয়েছিলো। তবে আমি এসব উপভোগ করি।

যেহেতু পর্ন ও জুয়া খেলার মত মিথ্যা অভিযোগে যেহেতু সামু বাংলাদেশে ব্লক, সেহেতু আমার মতো মানুষকে ব্লগে রাখাই তো রিস্ক।

৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: ৩য় বিস্মযুদ্ধ হবে আইসোলেটেড সিভিল ওয়ার

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সিভিল ওয়ারগুলো কি চলছে না?

ঈগলু, কি খবর?

১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের চমৎকার উত্তর দিয়েছেন। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ্‌ তিনি সকলের সৃষ্টিকর্তা।আসমান ও যমিন সমূহ এবং উহার মাঝে ও বাহিরে সব কিছুর একমাত্র মালিক ও প্রতিপালক।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:১৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই তো এসে গেছেন সমকামী ফ্রান্সিস বকনের জানেমান, হোয়াইট সুপ্রেমিস্ট তথে বর্নবাদী রেসিস্ট মাইকেল এইচ হার্টের শিষ্য মিথ্যেবাদী, অল্প বিদ্যা ভয়ংকরীর উৎকৃষ্টতম উদাহরন পেডো মাহমুদ। যাই হোউক, একটু জ্ঞান দেই।

হুবালের বাচ্চা আল্লাহ নামের জন্ম অনেক পরে। তৎকালীন গ্রীক ও পারসিয়ান দার্শনিক ও থিওলোজিয়ানদের মতো আরবে তখন অনেক গুলো ধর্মের আনাগোনা ছিলো। এইটা ধরা যাইতে পারে খ্রীস্টপূর্ব ৫০০-৬০০ বছর আগে। তখন আরবের প্রধান ধর্মগুলো ছিলো ক্যানানাইট যেটা পরে ইহুদী হয়, জুরুস্থ্রু, প্যানথিওন প্যাগান, মিথ্রাইজম, মানিচাইজম। পরে খ্রিস্টধর্ম যোগ হয় যখন থিকা আমরা ১ সাল গননা করি। এখন যদি প্রাচীন বইপত্র আর নৃতত্ব ঘাটাঘাটি করি তাহলে এ্যাসিরীয়ান সম্রাজ্য যেটা কিনা আরব প্যানিনসুলা এবং আংশিক পারস্য ও গ্রীসও অন্তর্ভুক্ত তার রাজা ইসারহাদনের সময় আতারসামেইন, নুখাই, রুলডাইয়ু ও আতারকুরুমার নামের দেবতার পূজা অচ্চনা চলতো। রেফারেন্স হলো Doniger, Wendy (1999), Merriam-Webster's Encyclopedia of World Religions পৃষ্ঠা নম্বর ৭০। খ্রিস্টাব্দ ৫০০ বছর পূর্বে হেরোডিটাস তার ইতিহাসের বইতে লিখেছিলেন আরবরা মূলত সেসময় ওরাটাল্ট যাকে ডিওনিসুস ও আলিলাট (এটা হলো আফ্রোদিতির আরবী নাম) এর পূজো করতো। রেফারেন্স Mouton, Michel; Schmid, Stephan G. (2014), Men on the Rocks: The Formation of Nabataean Petra, Logos Verlag Berlin GmbH পৃষ্ঠা ৫৩৮। তার পরবর্তী খ্রিস্টপূর্ব ৬০ এর দিকে স্ট্রাবোর বই থেকে জানা যায় গ্রীকদের প্রভাবে তারা ডিওনিসুসের সাথে সাথে জিউসেরও পুজা করতো। খ্রিস্টাব্দ ২০০ বছর পর তাদের সে দেবতা পাল্টে ডিওনিসুস থাকলেও তার সাথে যোগ হয় উরানিয়া। এখানে একটা কথা বলে রাখা ভালো আল লাত বা আফ্রোদিতীকে কার্থেজে পুজো করতো আর ডিওনিসুস ছিলো আঙ্গুর সহ ফসলাদীর উর্বরতার দেবতা। তখন মধ্য আরব, বর্তমান কাবাতে নেবাতিয়ান গোত্রের বাস ছিলো এবং তাদের প্যানথিওন ধর্মের অপভ্রংশের নাম ছিলো নেবাতিওন ধর্ম। এই বেদুঈন গোত্রের ওপর রোমান সম্রাজ্যের প্রভাবে এরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং কালক্রমে কোরাইশ হাসেমী গোত্রে গোত্রবদ্ধ হয়। নেবাতিয়ানদের পান্ডুলিপি ঘেটে তাদের সুপ্রীম ঈশ্বরের নাম ছিলো দুসারা এবং আল লাত ও উজা ছিলো তার স্ত্রী। রেফারেন্স: Paola Corrente. Alberto Bernabé; Miguel Herrero de Jáuregui; Ana Isabel Jiménez San Cristóbal; Raquel Martín Hernández (eds.). Redefining Dionysos. Walter de Gruyter. pp. 263, 264.

ইহুদীরা যখন ইসরাইল থেকে জর্দান হয়ে আরবে মাইগ্রেট করা শুরু করা খ্রিস্টাব্দ ১০০ বছরের কিছু আগে এবং তখন আরবে বেদুইনদের বাস ছিলো যাদেরকে মূলত নেবাতিয়ান বলা হতো। ইহুদীদের সংস্পর্শে এসে তারা ডাকাতী, লুট তরাজের পাশাপাশি কৃষিকাজে মনোযোগ দিলে আল লাতের সাথে ডিনোসুসের প্রভাব বাড়তে থাকে। মক্কায় তখন প্যানথিওন ধর্মের জয় জয়কার। নেবাতিয়ান বেদুইনরা টোটেম, কোনো পাথর বা গাছ ধরে পূজা অথবা আত্মীয় স্বজন মারা গেলে তার আত্মাকে ধরে ডাকা এরকম ধর্মে মগ্ন ছিলো। রেফারেন্স Aslan, Reza (2008), No God But God: The Origins, Evolution and Future of Islam, পৃষ্ঠা ৬। তখন আত্মা হিসেবে সিরিয়ানরা জিন্নায়ে যেটা আরবে গিয়ে জিন হিসেবে নাম ধারন করে।

যখন নেবাতিয়ানরা খ্রিস্টাব্দ ১০৬ এ রোমানদের প্রভাবে এবং ইহুদীদের সংশ্পর্শে আসে তখন তারা চাঁদের ক্যালেন্ডার অনুসরন করা শুরু করে এবং চাঁদের মাস গননার ভিত্তি করে কৃষিকাজ, মদ ইত্যাদী কাজে সম্পৃক্ত হয়। ফলশ্রূতিতে আল লাত, আল উজ্জা ও আল মানাতের গুরুত্ব পেতে শুরু করে এবং তাদের পিতা আল্লাহ নামে একজন শক্তিশালী দেবতার পূজো করতে থাকে। ওদিকে মক্কা ছিলো কুরাইশদের দখলে যেটা কিনা খ্রিস্টপূর্ব ৫০ বছর আগে দিকনির্দেশনার পাথর হিসেবে তৈরী হলেও পরে সেটাকে ঘিরে নানা কাল পরিক্রমায় ব্যাবসার অন্যতম স্থান বলে পরিগনিত হতে থাকে। সবচেয়ে আশ্চর্য্যের ব্যাপার হলো বাইবেল বা তোরাহর কোথাও ইব্রাহিমের হজ্ব বা কাবা শরীফের নাম গন্ধ নাই। বাকা কে বাক্কা বানিয়ে মুসলমান আলেমদের নগ্ন মিথ্যাচার খুব ভালোভাবেই প্রকাশ পায় যখন বাকা ইসরাইলের পার্শ্ববর্তী একটা জায়গার নাম। সেটা অন্য ইস্যু।

এই আল্লা নামের কথা প্যাগানদের পান্ডুলিপি বা তাদের লিপি সমূহে পাওয়া গেলেও লিখিত ডকুমেন্ট হিসেবে পাওয়া যায় নবী মোহাম্মদ জন্মের প্রায় এক প্রজন্ম আগে জুহায়ের ইবনে আবি সুলমা র কবিতা থেকে। কবিতাটা পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুনকারন এটা একটা ঐতিহাসিক দলিল যে আল্লাহ আসলে কতটা নবীন কাল্পনিক ঈশ্বর ছিলো।
এখন অনেকে বলেন যে খ্রিস্টান ও ইহুদীরা তাদের সুপ্রীম দেবতাকে আল্লাহ বলে ডাকতা আসলে এটা একটা মিথ্যা প্রোপাগান্ডা। কারন বাইবেল আরবী করা হয় আপনার এক কমেন্ট মতেই নবী মরার কয়েকশ বছর পর। এবং ইহুদীদের তোরাহও। তবে আপনার একটা কুশ্চেন ছিলো মিথ্যাবাদী মোহাম্মদ কেমনে নিজেকে কোরানে গন্ডমূর্খ দাবী করে এত কিছু জানলো। প্রথম কথা হলো প্রতারক মোহাম্মদ কখনোই অশিক্ষিত ছিলো না যার প্রমান নান্নামুন্না ফটিকচান পর্ব ১ দিয়েছি দলিল স হ আর নওফেল যে কিনা মোহাম্মদের পীরালির দ্বিতীয় সাক্ষ্মী সে বাইবেল ও তোরাহ এর ওপর হাফেজ ছিলেন এবং গ্রীক ও হিব্রু দুটো ভাষাই জানতেন এবং মোহাম্মদের ঠগ পীরালির সাক্ষ্মী হওয়া সত্বেও ইসলাম প্রবর্তনের ৪ বছর পর মারা যান ইবিওনাইট ধর্মের অনুসারী হয়েই।


তার মানে দেখা যাইতেছে মোহাম্মদের দাবীকৃত আল্লাহর অস্তিত্ব সৃষ্টির আদিকাল থেকে এটা একটা ডাহা মিথ্যা কারন বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ স হ প্রায় যতরকম নৃতাত্বিক প্রমান আছে সবই তার এই দাবী মিথ্যা প্রমান করে যা আমি রেফারেন্স সহ দিলাম। তার মানে আপনার মিথ্যা আল্লাহর নামে মোহাম্মদের লেখা স্বরচিত রচনার দুই পয়সার দাম নাই

১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:৩১

দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: গত মাসে জলবায়ু পরিবর্তন রোধের এই মিছিলে আমিও ছিলাম। খুবই আশ্চর্য হই আমারা কলেজের ছেলেমেয়েদের মগজে এত সহজে বিষয়গুলো ঢুকে যায়, আর নীতি নির্ধারকরা উট পাখির মতো বালির মধ্যে মাথা গুজে বসে আছেন। মিছিলে সবার মধ্যে যে তেজ আর উত্তেজনা দেখতে পাই আশা করি এভাবে কিছু না করে বিশ্ব ধ্বংস হতে দেয়া হএব না। আমেরিকায় পরিবর্তন আসতে চলেছে। গত বছরের কংগ্রেস নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তারুণ্যের আগমন ঘটেছে। ইতোমধ্যে নতুন পলিসিও তৈরি করা হয়েছে। অপেক্ষা শুধু ট্রাম্পের অবসান। বিশ্বের বাকি দেশগুলো এখন কি করে দেখা যাক।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনি বিশ্বের বাকি দেশ রাখেন, এই পোস্টে আমি আন্দোলনের লিংক দিলাম, দেখেন এখানে কোনো কমেন্টকারীর তাতে কোনো ভ্রূকুটি নাই এমনকি বাংলাদেশের পত্র পত্রিকায় এত লেখালেখি সত্বেও কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো কলেজ এমনকি কোনো প্রতিষ্ঠান এটা নিয়ে সামান্য তম ভ্রূক্ষেপ নাই। তাহলে চিন্তা করেন সারা বিশ্ব কোন দিকে আর আমাদের শিক্ষিত যুবসমাজ কোন দিকে!

লজ্জা থাকার জন্যও একটা অস্তিত্ব বা আত্মসম্মানবোধ দরকার। এ জাতি সেটাও হারিয়ে ফেলছে। এখানে নীতি নির্ধারকদের দোষ দিয়ে লাভ কি? ধর্ম নামের আফিম দিছে তাই বলে সেটা কি গিলতে হবে সবার? নিজের কোনো স্বদিচ্ছা কি নেই? অথচ জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে নির্মমতম খারাপ শিকার এই বাংলাদেশ!

ছিঃ ছিঃ ছিঃ

১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

আরইউ বলেছেন: দুই লাইন বেশি বুঝলে এমনই হয়! আপনার লেখার বিষয়বস্তু ভালো, কিন্তু, লেখায় ছবিগুলো মুল লেখার চেয়ে ওগুলোর দিকে নজর বেশি নিয়ে যাচ্ছে (পড়ার চেয়ে ছবি দেখা মানুষের মনে বেশি প্রভাব ফেলে, আবার স্থির চিত্রর ভিডিওচিত্র বেশি) আর তার ফলে লেখার ফোকাস নষ্ট হচ্ছে।

আপনি লিখেছেন - "... ... আপনারা যারা মধ্যযুগীয় মিথ্যা ইউটোপিয়াতে বিভোর, তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে সত্যটা তুলে ধরা। জানি এ আমার বৃথা চেস্টা।"

চেষ্টা সফল হবেনা যতদিন ফোকাস ছাড়া লিখতে থাকবেন। এগুলো হচ্ছে "এটেনসন সিকার হোর" এর মত লেখালেখি। আরো পরিণত হতে হবে।

আপনি বলেছেন - "আরেকটা কথা আমি কি লিখবো না লিখবো সেটা একান্তই আমার ব্যাক্তিগত। ব্লগের নিয়মনীতির বাইরে গেলে রিপোর্ট করুন, পছন্দ না হলে কমেন্ট করবেন না, ভুল হলে রেফারেন্স দিয়ে বলুন আমি মিথ্যা বলেছি। অনৈতিক কিছু বললে যুক্তিসংগত উত্তর দিন। তাই বলে নিজের মতের সাথে না মিলে টুটি চেপে ধরার জঙ্গি মনোভাব আপনাদেরকে কিভাবে সভ্য বানায়??"

এটা কেমন কথা হলো, উদাসী!!! আমার মন্তব্যে কোথায় আপনার কী চেঁপে ধরলাম আমি? আরেকটু সায়েন্টিফিক হবার চেষ্টা করুন, সমালোচনা নিতে শিখুন। বিভিন্ন সায়েন্টিফিক জার্নাল এবং এ ধরনের কমিউনিকেশনে "এটা করা উচিত"; "ওটা না করলে ভালো হতো"; "এই ছবি না ঐ ছবি"; "ছবির চেয়ে লেখা দিলে ভালো হয়"; "লেখার চেয়ে একটা ফিগার দিলে ভালো হয়"; "এই প্যারা পুরাটা বাদ দিতে হবে" এরকম মন্তব্য খুব স্বাভাবিক। এগুলো "টেপাটেপি"-র ভেতরে পরেনা! মুক্তমনা হতে হলে বিজ্ঞানমনস্ক হতে হবে আগে।

ধন্যবাদ এবং ভালো থাকুন।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি যদি এটেনশন সিকার হই তাতে তো আপনার বাড়া ভাতে ছাই পড়ছে না। আর একটা বিশেষন যখন ইউজ করবেন তখন সেটার লিঙ্গ সম্পর্কে খেয়াল রাখবেন কারন আপনার বিশেষনটি স্ত্রীলিঙ্গের আর আমি পুলিঙ্গ।

আর আমি মুক্তমনা কে বললো? তারা তো মানবতায় বিশ্বাসী। আমি মোটেও মানবতায় বিশ্বাসী বা মুক্তমনা নই। আমি চাই সবাই সহী ইসলাম জেনে দুভাগে ভাগ হোক। এক ভাগ হবে জঙ্গি আরেকভাগ হবে ইসলামবিদ্বেষী। তারপর জঙ্গিদের ধরেধরে মোহাম্মদী সুন্নতী কায়দায় কতল করা হবে। মোহাম্মদী কায়দার সাথে একটা পার্থক্য রাখবো। মোহাম্মদ গনিমতের মাস যৌনদাসী বানিয়ে তা বিক্রি করতো, ধর্ষন করতো এবং তার সাঙ্গপাঙ্গদের আজল পদ্ধতিতে ধর্ষন করার জন্য উপদেশ দিতো আর শিশুদের নিজেদের গেলমানী খেদমতে কাজে লাগাতো। আমি নারীদের ক্ষেত্রে চাই তাদেরকে একটা বদ্ধ জায়গায় রেখে আলোকিত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তাদেরকে সমাজগঠনের কাজে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে কাজে লাগানো এবং শিশুদের সবার মেধা কাজে লাগানো। আর জঙ্গি পুরুষ মানেই কতল।

পরম ইসলামোফোব বা জঙ্গি ইসলামবিদ্বেষী বলতে যা বোঝানো হয় আমি তাই। এরকম যদি না হয় তাহলে কি হবে জানেন? এটা হবে আমাদের বাচ্চা কাচ্চাদের ছিন্নভিন্ন লাশ রাস্তায় পরে থাকবে নতুবা আফগানিস্তান ইরানের মতো জঙ্গিরা বাচ্চাবাজী করবে। অনেক পিছে জঙ্গি মুসলমানদের মানবতা দেখানো। মুসলিমদের বিরুদ্ধে ক্রুসেড খুব শীঘ্রই শুরু হবে। ভালা থাকেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.