নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে দাসপ্রথা: জানতে চাই!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৫৭


আমাদের ব্লগের যারা ওলামায়ে শু ও ওলামায়ে কি কি জানি আছেন যারা গুগল করে মৌলানা হুজুর খেজুর হইছেন তারা কি ডকুমেন্ট মানে দলিল সহকারে নবীর আমলে দাস ব্যাবসা ও তার মরার পর খোলাফায়ে রাশেদিনের আমলে দাস দাসীদের হাটবাজার নিয়ে যেসব কাহিনী আছে সে বিষয়ে কি একটু আলোকপাত করতে পারবেন? বিশেষ করে নবীর খালতো, আবার শ্বশুড় আবার তার নাত জামাই উমরের আমলের কাহিনী নিয়ে?

একটু আপনাদের জ্ঞানের গভীরতা নিয়ে জানতে চাই। একটা লেখা লেখতেছি। সেখানে বাংলাদেশের আলেম ওলামাদের জ্ঞান এবং দলিলভিত্তিক জ্ঞানের মধ্যে এদের কত দূরত্ব সেসব নিয়ে কিছু লেখা টেখা থাকবে।

গালাগাল স্টার্ট?

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৩:১০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

আপনার চলমান লেখার কিছু কী-ওয়ার্ড দেন; ১৪০০ বছর আগে দাস ছিলো যাদের মধ্যে তাদের খাদ্যের অভাব ছিলো প্রকট ; গরীবদের থেকে নবী মুহাম্মাদ হওয়ায়, দাসদের মত খাদ্যের অভাব বুঝতে পেরেছিলেন,এটাকেই দাস প্রথা বিলুপ্ত মনে করে দেশের হুজুরগণ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৩:১৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইজান মনে হয় আন্দাজে গুলি মারলেন খাদ্যের প্রভাব বইলা। আল তাকইয়া বলে কথা। মুসলমানরা কোরান অনুসারে আল তাকইয়া করবে দারুল হার্বে এটাই স্বাভাবিক।

যাইহোক, মুমিনদের জন্য কিছু আনকোড়া কি ওয়ার্ড: ফাদাক, নব্যুয়তের পর নবীর পেশা, বানু কুরায়জার জীবিকার উৎস ও এবং তাদের অস্ত্রের প্রধান ক্রেতা এবং ফ্রি তে কারা নিতো, বানু মুস্তালিক, নাখলার ডাকাতি, হিজরতের আগে মদিনার অর্থনীতি ও নবীর ক্ষমতা দখলের পর মদীনার লুটতরাজ নির্ভর অর্থনীতি... আরো আছে এই যেমন দাস দাসীদের নিয়ে যে হাট বসতো তার নাম, তারপর বুকের কাপড় কাদের খোলা থাকবে , আর কাজের থাকবে না এবং আসীরিয়ান বা নবীর ভাষায় সে তথাকথিত জাহিলি যুগের আইন কানুন এগুলো নিয়ে পরে বলবো।

দেখি কত দূর যাইতে পারেন। হাদিস সীরাত এখনো টাচ করি নাই

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৩৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

বাহ! দেশের মোল্লাগণের সাথে লড়াই জন্য প্রস্তুতি ভালোমতই নিচ্ছেন;মোল্লার অসীর কাছে আপনার মসী টিকবে তো?
এসব বিষয়ে বেশিদূর যাই না,এগুলো অনেকটা অপ্রয়োজনীয় বিষয় মনে হয়; দেখলেন না আন্দাজে ঢিল মারলাম।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আরে ভাইজান তো দেখি পুরাই আত্মীয় হইয়া গেলেন যে আমার মসি নিয়া পুরাই চিন্তিত। শুনেন পরিসংখ্যানে আসছে ২০০৯ সালে বাংলাদেশে ইসলাম ত্যাগী ছিলো মনে হয় ৭ শতাংশ। ২০১৯ এ খাড়াইছে ১৯ শতাংশ। তো কোরানের ওপর অনুশীলন কইরা হেফাজতের পায়ুনুল ভট্টাচার্য, কুকুর শফি গং দের কুকর্ম থেকে শুরু করে বাংলাদেশের ইন্টারনেটে ডেইলি নবীর জীবনী নিয়া নানা ভাবে নানা আঙ্গিকে কথা বার্তা এবং তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ যে দারুন দারুন ফল পাইতেছে....

আমার মসী নিয়ে ভাবতে হবে না। বরংচ বাজারী মানুষ খ্যাত আপনার নবীর ইজ্জত নিয়ে ভাবেন। এখন জিগাইতে পারেন নবীরে বাজারী কেন বললাম? আমি বলি নাই, নবীর এক বৌ খাড়ার ওপর রিদ্দা কইরা তারে অপমান করে আর নবী পরের ধনে তারে তালাক দেয়। রিদ্দা এজন্য বললাম, কারন তার হাতে ইজ্জত খোয়ানি বা ম্যারিটাল রেপ হতে রক্ষা পাবার জন্য তাকে তার ঈশ্বরের দোহাই দিছিলো, হুবাল আকা আল্লাহরে নিজের ঈশ্বর সে মানে নাই। আর নবী এইটা ভাইবাই খুশী যে তার হুবাল ওরফে আল্লার নাম নিছে

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলাম দাসপ্রথা চালু করে নি, দাসপ্রথা ইসলাম পুর্ব কালের।

তবে ইসলাম দাসপ্রথা শুধু বহাল রাখেনি বরং ধর্মপুস্তকে এড করে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিয়েছে।
দাস দাসীকে মালিকের দক্ষিন হস্তের সম্পদ হিসেবে স্থান দিয়ে বৈধতা দিয়েছে। যুদ্ধবন্দিকে দাসে পরিনত করা যাবে, যুদ্ধবন্দির পরিবারের সবাই (নারী শিশু সহ) দাসে পরিনত করা যাবে, গরু ছাগলের মত বিক্রয়ও করা যাবে,
দাস দাসীর সাথে কি রুপ ব্যাবহার করতে হবে, কি আচরন হবে তা ধর্মপুস্তকে বর্নিত হয়েছে,
ঘরে ৪জন স্ত্রী থাকার পরও দাসীকে ধর্ষণ যাবে বলা হয়েছে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি এইজন্য গোড়া জঙ্গিদের পছন্দ করি। কারন তারা কোরান হাদিস অনুসারে মুখের ওপর বলে দাস দাসীর ব্যাবসা করা হইলো সুন্না এবং দাসীর সাথে আজল পদ্ধতিতে ধর্ষন করা সোয়াবের কাজ। এই জন্য দেখেন হেফাজতের মামুনুল ওরফে পায়ুনুল ভট্রাচার্য এমন একজন নারীকে বিয়ে করে চুপিচপি (মুত্তা) যার সাথে তার বাবা জীবিত অবস্থায় কিঞ্চিত লীলাবালি খেলছিলো। এবং এসব যে বৈধ এসবের পেছনে যুক্তি হিসেবে সরাসরি কোরান হাদিস ও সীরাতে লাইন তুলে দেয়। যদিও ব্লগের ওলামায়ে শু গুন ইসলামের মান বাচাতে মুত্তা বিয়েকে রদ বলে রায় দে্য তখন মনে মনে হাসি, নবির নাতি হোসেন যে ডেইলি রাইতে ১০০০০ দিরহাক লইয়া মু্তা করতো, ব্লগের রামছাগল মিথ্যাবাদীগুলো তার চে বেশী বোঝে! হোসেনের বাপ আলিও এই লীলাবালি খেলা নিয়ে কোনো কিছু বলে নাই! পুরাই লারেলাপ্পা!

সমস্যা হইলো মডারেটদের নিয়ে। এরা না পারে গিলতে না পারে মানতে। তাই দেখা যায় কোরানের বিভিন্ন লাইনের চিপাচুপা দিয়ে ভিন্ন অর্থ খোজে। আবার দেখেন ব্লগের অতিজ্ঞানী মডুর মতো লোক কিন্তু বলেই ফেলে মুখ ফুটে কোরান মানি কিন্তু হাদিস সীরাত মানি না। কারন ওগুলো পরে লেখছে এবং বিকৃত (যদিও কোরান যে কতভাবে এবং কতজায়গায় বিকৃত হইছে এবং একন এর অর্থগত বিকৃতি চলমান এরকম টা মনে হয় হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসের সংস্করনেও দেখা যায় না)। অবশ্য এদের কানে ধইরা যদি ইমাম মালেকের কথা জিগাই তাইলে আন্ধা হইয়া বিচাড়াইবো হু ইজ দিস কাকু। আবার যেহেতু কাকুগন শুধু কোরান মানে তাইলে প্রশ্ন করতে পারেন, মামো নামাজ ৪ ওযাক্ত পড়েন না কেন? মদ খান না কেন? কারন কোরানের ২ টা লাইনে মদের সুগান গাইছে পরে যখন আলি মসজিদে কুকাম করলো তখন নবী ক্ষিপ্ত হয়ে ডাউনলোডকৃত লাইনে মদ হারাম ঘোষনা দিলো সেইটা কিন্তু নাসেখ-মানসুখ কাহিনী। আর এই যে নাসেখ মানসুখের ব্যাপার সেটা কিন্তু হাদিস ছাড়া পাওয়া যায় না যদিও কোরানের গরু রচনাতে নাসেখ মানসখের ব্যাপারটা নিয়া চিল্লাফাল্লা করতে মানা করছে নবী। এভাবে কিবলাও দুইটা হয়। নানা কাহিনী।

মডারেটরা কট খাইয়া ইনাইয়া বিনাইয়া সত্য লুকাইয়া আল তাকইয়া কইরা কত কিছু বলে শুনলে মনে হয় দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ মিথ্যুক এরা, না প্রতারক? আরে ভাই মিছা কথা বইলা নিজেরে বড় কইরা দেখাইয়া পুরা বিশ্বের কাছে নিজের হাস্যস্পদ কইরা তো লাভ নাই? পুরাই গুলিস্তানের ক্যানভাসার!

মডারেট মুসলিম মানেই হলো সব গুলিস্তানের মলম পার্টি! অজ্ঞতার চরম লেভেল আরকি! এই জনই আলেমরাই বলে এরা নাকি ওলামায়ে শু!

হে হে হে

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:১৮

কামাল১৮ বলেছেন: ঈশ্বর নাহয় পটল তুলছে,কিন্তু শয়তান তেড়ে আসবে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কে যে ঈশ্বর কে যে শয়তান সেটা বুঝা মুস্কিল। আসেন একটা ইচলামী গপ শুনাই।ইবনে ইশাকের সীরাতের গুইলামের অনুবাদের ১৬৫ নম্বর পেজে পাবেন।এটা তাবারীর তারিখের প্রথম খন্ডেও পাবেন। যদিও কাহিনীর রেয়াত পাওয়া যায় সাহাবী সা'দের কাছ থিকা কিন্তু সাসানিদদের ট্রোজান হর্স খ্যাত বুখারী মুসলিম কেউ এটা নিয়া উচ্চবাচ্য করে নাই কারন এইটা নিয়া কথা বলে ইজ্জতের হানি হবে অনেকটা ঈদে মুবাহিলার মতো। কুরাইশরা নবীর কথা শুনে না এ নিয়ে নবী বড়ই হতাশ। তো পকেট থিকা একটা ট্রিকারী বাইর করলো। তো সকল মক্কাবাসীদের জড়ো কইরা কোরানের আয়াত কেমনে ডাউনলোড হয় সেটা দেখানোর চেষ্টা করতে লাগলো এবং লাইন বানাইলো:

تلك الغرانيق العلى وإن شفاعتهن لترتجى

আরবী যদি পড়বার পারেন তাইলে দেখবেন ঐখানে ঘারানিকের নাম। ঘারানিকের ব্যাপারটা খুব একটা জানা না গেলেও বোঝা যায় প্যানথিওন ধর্মে যেসব হাবিজাবি জিনিসে পূজা করতো ঘারানিক তার মধ্যে পড়ে। এই জন্য দেখবেন আমি মাঝে মাজেই বলে বসি হুবালের জারজ ঘারানিক (উইলিয়াম মুর পড়লে জানবেন আরম মিথোলজিতে হুবাল আল্লাহ ঘারানিক আর তিন সন্তানের কি কাহিনী। লি আর্মস্ট্রং ও একই জিনিস নিয়া বাতচিত করছে।) তো এই আয়াত শুইনা কোরাইশরা প্রতমে খুশি হইলেও পরক্ষনেই বুঝবার পারে ঠগবাজী হইবার পারে। তারা যখন ভীড়ের মধ্যে নবীর ইজ্জতের জাইঙ্গা নিয়া টানা টানি শুরু করলো তখন সে বলে বসলো তারে নাকি শয়তানে ধরছে। তখন সে ঐটারে একটু ঘুরাইয়া নজমের ১৯-২০ নম্বর আয়াত ডাউনলোড কইরা ঐখান থিকা ফুটে।

এখন নবীরে কখন শয়তানে ধরে কখন জিব্রাইলে ধরে কখন ওলাওঠার রানীতে ধরে এইটা নবীই জানে। তবে কোরান ভালো করে পড়লে আল তাকইয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জানবেন এখন জিগাইতে পারেন আল তাকইয়া কি?

তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে ধরবেন না, কিন্তু সেসব কসমের ব্যাপারে ধরবেন, তোমাদের মন যার প্রতিজ্ঞা করেছে। আর আল্লাহ হচ্ছেন ক্ষমাকারী ধৈর্য্যশীল।সূরা বাক্কারা, ২:২২৫

এবং কাফেরেরা চক্রান্ত করেছে আর আল্লাহও চক্রান্ত করেছেন। বস্তুতঃ আল্লাহ হচ্ছেন সর্বোত্তম চক্রান্তকারী।সূরা আল ইমরান, ৩:৫৪

কবি ক্বাবকে হত্যা করার সময় নবী আদেশ ও বুদ্ধি অনুযা্যী ছলনা ঠগ ও মিথ্যা কথার আশ্রয় নিয়েছিলো সেটা কি মনে পড়ে?

ইহাই হলো আল তাকইয়া যেটা মিথ্যা কথার চেয়েও ভয়ানক ও হীন।

এখন আপনিই বলেন কে তেড়ে আসবে?

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৫৫

নাহল তরকারি বলেছেন: আমাদের নবী দাস প্রথা তেমর পছন্দ করতেন না। তাই অনেক দাস কে মুক্ত করেছেন। এবং যাদের যাদের যাকাত দেয়া যায় মুক্তিকামী দাস তাদের মধ্যে একজন।

আপনি যদি এ ব্যাপারে আরো জানতে চান তাহলে আপনাদের মসজিদের হুজুরের নিকট জানতে পারেন।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৩:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এলাকার ফুটার পাগল এক ইমামের কাছে গেছিলাম কিন্তু গিয়ে দেখি ইমামসাহেব নবীর সুন্নাহ পালন করতে গিয়ে তাগুদী সরকারের রোষানলে পড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে । এখন প্রশ্ন আসতে পারে ইহা নবীর সুন্নাহ কেমনে?
তার আগে ইমাম শফির লেখা একটা হাদিসের বই থেকে একটা কাহিনী তুলে ধরলাম:


এর সাথে কিছু কমপ্লিমেন্টারী হাদিস:

হাদিসে আছে নারীসঙ্গের অভাব থাকলে মুমিন পুরুষ একে অপরের সঙ্গে পায়ু মিলন (সমকামিতা) পশুমিলন করতে পারে এটা বৈধ।
নামঃ সহীহ আল্ উম্
হাদিস নম্বরঃ [439]
অধ্যায়ঃ ৩/ জিহাদ নীতি
পাবলিশারঃ মুসলেমিন কিতাব।(ঢাকা)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
ﺃﺟﺎﺏ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻋﻠﻰ ﺳﺆﺍﻝ ﻃﺎﻟﺐ ﻣﺘﻌﺐ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻌﺮﻛﺔ ﺃﻧﺖ ﺑﻌﻴﺪ
ﻋﻦ ﻣﻨﺰﻟﻚ ﻟﻘﺪ ﺍﻧﻔﺼﻠﺖ ﻋﻦ ﺯﻭﺟﺘﻚ ﻟﻔﺘﺮﺓ ﻃﻮﻳﻠﺔ ﻓﻲ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺤﺎﻟﺔ ﺗﺤﺘﺎﺝ ﺇﻟﻰ ﻣﻤﺎﺭﺳﺔ ﺍﻟﺠﻨﺲ ﺍﻵﻥ ﻳﻤﻜﻨﻚ ﺇﺣﻀﺎﺭ ﺯﻭﺟﺎﺕ ﻭﺑﻨﺎﺕ ﻣﻦ ﺍﻟﻘﺮﻯ ﺍﻟﻤﺠﺎﻭﺭﺓ ﻟﻤﻤﺎﺭﺳﺔ ﺍﻟﺠﻨﺲ ﻳﻤﻜﻨﻚ ﻣﻤﺎﺭﺳﺔ ﺍﻟﺠﻨﺲ ﻣﻊ ﺍﻟﺤﻴﻮﺍﻧﺎﺕ ﺍﻟﺘﻲ ﺗﺤﻀﺮﻫﺎ ﻣﻌﻚ ﻳﻤﻜﻨﻚ ﺃﻳﻀًﺎ ﺍﻟﺤﺼﻮﻝ ﻋﻠﻰ ﺭﺿﺎﻙ ​​ ﺍﻟﺠﻨﺴﻲ ﻋﻦ ﻃﺮﻳﻖ ﻣﻤﺎﺭﺳﺔ ﺍﻟﺠﻨﺲ ﺍﻟﺸﺮﺟﻲ ﻣﻊ ﺑﻌﻀﻬﺎ ﺍﻟﺒﻌﺾ

যুদ্ধে ক্লান্ত এক সাহাবীর প্রশ্নের উত্তরে নবী বলিলেন, তোমরা বহুদিন তোমাদের গৃহ হইতে দূরে আছো। তোমরা অনেকদিন তোমাদের স্ত্রীদের থেকে বিচ্ছিন্ন। এই অবস্থায় এখনই তোমাদের যৌন মিলন করা একান্ত প্রয়োজন। তোমরা যৌনকর্ম করিবার জন্য আশেপাশের গ্রাম থেকে স্ত্রী এবং কন্যাদের ধরে আনতে পারো। তোমরা তোমাদের সাথে নিয়ে আসা পশুগুলোর সঙ্গে যৌনকর্ম করতে পারো। এছাড়াও তোমরা একে অপরের সঙ্গে পায়ু মিলন করে নিজেদের যৌনইচ্ছা নিবৃত্ত করতে পারো।

বুখারী বই ৪৮ হাদিস নম্বর ১১৮৩: আল আদাব আল মুফরাদ
(সনদ হাসান)
অতঃপর নবী মোহাম্মদ বললেন, ছোটজন কোথায়। ছোটটিকে আমার কাছে ডাকো। হাসান দৌড়ে আসলো এবং তার কোলে লাফ দিয়ে বসে পড়লো। তারপর সে তার দাড়িতে হাত রাখলো। অতঃপর নবী তার মুখ খুললেন এবং নিজের জিহ্বা তার মুখে প্রবেশ করালেন। তারপর তিনি বললেন আল্লাহ! আমি তোমাকে এত ভালোবাসি এবং শুধুই ভালোবাসি। সুত্র
উমাইর বিন ইশাক বর্নিত: "আমি হাসান বিন আলির সাথে ছিলাম এবং আমরা আবু হুরায়রার সাথে মিলিত হলাম। সে আল হাসানকে বললো: তোমার শরীরে ঐ অংশটি দেখাও যেখানে আমি দেখেছি নবী মোহাম্মদ চুমা দিয়েছিলো। সে তার শার্ট উপরে তুললো এবং আবু হুরায়রা তার নাভীতে চুমা দিতে লাগলো।"

নবী মোহাম্মদ আল হাসানের শার্ট তুলে তার ছোট যৌনাঙ্গে চুমা দিতেন:” روى أنه صلى الله عليه و سلم قبل زبيبة الحسن أو الحسين তিনি আল হাসান বা আল হুসেইনের ছো ট যৌনাঙ্গে চুমা দিতেন و سلم فرج ما بين فخذي الحسين و قبل زبيبتهতিনি হুসেইনের দু পা ফাকা করতেন এবং তার ছোট যৌনাঙ্গে চুমা দিতেন

মাইমা আল জাওয়াইদ, আলি ইবনে আবু বকর আয় হায়তামি,২৯৯/৯ এ আরেকটি হাদিসের বর্ননা অনুযায়ী:رأيت رسول الله صلى الله عليه و سلم فرج ما بين فخذي الحسين و قبل زبيبته رواه الطبراني و إسناده حسن আল তাবারানীর অনুসারে: আমি দেখেছি আল্লাহর নবী হুসেইনের পা ফাকা করে চুমা দিতে।

বিখ্যাত আলেম ওলেমাদের মধ্যে ইমাম আবূ হানীফা রহঃ এর মতে চতুষ্পদ জন্তুর, মৃত দেহ বা নাবালেগা মেয়ের সাথে সঙ্গম করার উদ্দেশ্যে উভয়ের লিঙ্গ একত্র হয়ে কিছু অংশ প্রবেশ করলেও অযু নষ্ট হয় না। শুধু পুংলিঙ্গ ধুইতে হবে। [দুররে মুখতার, অযু অধ্যায়]
আল্লামা হাসকাফী রহঃ লিখেন-

(و) ولا عند (وطء بهيمة او ميتة او صغيرة غير مشتهاة) بأن تصير مفضاة بالوطء وان غابت الحشفة ولا ينتقض الوضوء، فلا يلزم الا غسل الذكر…… (بلا انزال) (رد المحتار على الدر المختار شرح تنوير الابصار-1/305-306)

চতুষ্পদ জন্তু, মৃত বা শিশুর সাথে সহবাস করলে বীর্যপাত না হলে গোসল আবশ্যক হবে না। অযুও ভাঙ্গবে না, যদিও বিশেষ অঙ্গ খানিক ভিতরে প্রবেশ করে। তবে পুরুষাঙ্গ ধৌত করা আবশ্যক। [রদ্দুল মুহতার আলাদদুররিল মুখতার-১/৩০৫-৩০৬]

খাবার, বাসস্থান ও পোশাক দিতে স্বামী বাধ্য থাকবে শুধুমাত্র বাধ্য স্ত্রীকে, অবাধ্য স্ত্রীকে নয়। এর বাইরের সব খরচ এমনকি ডাক্তারের, ওষুধের বা সৌন্দর্য্য-চর্চার খরচ ইত্যাদি হবে স্বামীর করুণা ও দয়া। (বলাই বাহুল্য, স্ত্রী অবাধ্য কি না সেটা ঠিক করবে স্বামী নিজেই)। হানাফি আইন পৃঃ ১৪০ ; শাফি’ই আইন পৃঃ ৫৪৪ − Law #m.11.4 ; মুহিউদ্দীন খানের অনুদিত বাংলা কোরাণ পৃঃ ৮৬৭ − তফসীর ঃ “স্ত্রীর যে প্রয়োজনীয় ব্যয়ভার বহন করা স্বামীর যিম্মায় ওয়াজিব (বাধ্য), তা চারটি বস্তুর মধ্যে সীমাবদ্ধ − আহার, পানীয়, বস্ত্র ও বাসস্থান। স্বামী এর বেশি কিছু স্ত্রীকে দিলে অথবা ব্যয় করলে তা হবে অনুগ্রহ, অপরিহার্য নয়।”
“(স্বামীর) বৌ-তালাকে সাক্ষ্য শর্ত নহে” (বি-ই-আ ১ম খণ্ড, ধারা ৩৪৪)। এবারে খুলুন কোরাণ, সুরা ত্বালাক, আয়াত ২ − “তোমরা যখন স্ত্রীদিগকে তালাক দিতে চাও তখন দুইজন সাক্ষী রাখিবে।”
শারিয়ায় চুরি, ডাকাতি, পরকীয়া, মদ্যপান, রাষ্ট্রদ্রোহিতা ইত্যাদির শাস্তি হল হাত-পা কাটা, জনসমক্ষে চাবুকের আঘাত, জনসমক্ষে পাথর মেরে মৃত্যুদণ্ড, ইত্যাদি। কিন্তু ওই শারিয়া আইনেই আছে “রাষ্ট্রপ্রধানের বিরুদ্ধে হুদুদ মামলা করা যাবে না” (বি-ই-আ ৩য় খণ্ড নং ৯১৪গ এবং হানাফি আইন পৃঃ ১৮৮)।
বি-ই-আ ১ম খণ্ড, পৃঃ ৩০১ ঃ “যদি রাষ্ট্রপ্রধান বা তাঁর প্রতিনিধি কাউকে বাধ্য করে কোন নারীকে ধর্ষণ করতে, তবে ধর্ষণকারী শাস্তি পাবে না।”এ-আইনে “রাষ্ট্রপ্রধান বা তাঁর প্রতিনিধি”র কোন শাস্তির উলেখ নেই।

তো হুজুর খেজুর আলেম ওলামা চুলামা যখন সব বইতেই লিখে রাখছে তখন তাগুদি সরকারে দাবড়ি খাওয়া পলাতক আসামীর কাছে গিয়ে কি লাভ! তার ওপর ইমাম আলেম ওলামা মানেই তো ফুটার পাগল। কখন দেখা গেলো জানতে গেলাম, কোপ মারার আগে ইয়ে করে দিলো, কেমনে কি! দিন কাল তো ভালো না

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০০

হাবিব বলেছেন:



১. ইসলামে দাসপ্রথা

২. ইসলামে দাস বিধি

পড়ে দেখতে পারেন।

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০৪

হাবিব বলেছেন:




https://response-to-anti-islam.com/show/ইসলামে-দাসপ্রথা-/171

https://islamhouse.com/read/bn/ইসলামে-দাস-বিধি-556709


৬ নম্বর মন্তব্য মুছে দিন, লিঙ্ক কাজ করছে না দেখলাম। এই মন্তব্যের লিঙ্ক কপি পেস্ট করে আর্টিকেল দুটি পড়ে নিতে পারেন।

৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০৬

হাবিব বলেছেন: ধুর.......... কোন ভাবেই লিঙ্ক সংযুক্ত করতে পারলাম না। এই মন্তব্য সহ ৬ ও ৭ নং মন্তব্য মুছে দেবার অনুরোধ রইলো

৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:২১

হাবিব বলেছেন:




এইবার কাজ করবে মনে হয়:
১. ইসলামে দাস বিধি
২. ইসলাম ও দাসপ্রথা

১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পারলো দাস প্রথা বাতিল করতে।কিন্তু আল্লাহ পাড়লোনা আল্লাহ কি আমেরিকার প্রেসিডেন্টর থেকে কম শক্তিশালী ছিলো।নবীর জন্য দাসী হালাল করে সমস্যায় পড়ে গেছে।তবে মক্কা বিজয়ের পর করতে পারতো ,তখন আর দাসী সহবত করার পর্যায়ে ছিলেন না নবী।

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৭

মুফীদ হাসান বলেছেন: মানুষ তো ছ্যাঁকা খেয়ে ব্যাকা হয়। আর আপনাদের মতো কিছু মানুষ ছ্যাঁকা খেয়ে সোজা হবে। কিন্তু তখন সোজা হয়ে কোনো ফায়দা হবে না।

১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৮

বংগল কক বলেছেন: বস, আমরা গুপন সুত্রে খবর পাইলাম যে আপনে নাকি আসলে অর্থনীতি... থুক্কু ফদার্থ বিদ্যায় নুবেল পাওয়া লুক এবং কুয়ান্টম এনট্যাংগেলমেন্ট নিয়া নাকি আপনের মৌলিক ঘবেষনা আছে? ঘটনা সইত্য নাকি?

১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২১

দূরের যাত্রী বলেছেন: মানুষের আছে মত প্রকাশের স্বাধীনতা। আর শুয়োরের থাকে ঘোঁত প্রকাশের স্বাধীনতা।

১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২৮

জিকোব্লগ বলেছেন:



এতো দিন কোথায় ছিলেন? কি নিয়ে গবেষণা করলেন ?
হেট্ স্পিচ নিয়ে সারাক্ষন চিন্তা করে কি শান্তিতে থাকতে পেরেছেন ?

১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: হুম।

১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৫২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @ উদাসী স্বপ্নঃ আপনি ইসলামের বা ধর্মের বিভিন্ন বিতর্কিত বিষয় নিয়ে লিখতে চাইছেন আলোচনা করতে চাইছেন সমস্যা নেই। আপনি সেটা করতে পারেন, এটা আপনার অধিকার। আপনি জানেন বর্তমান সময়ে সরকারের বিভিন্ন এজেন্সী আমাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে কঠোর নজরদারীতে রেখেছেন। আমরা দুই একজন ব্লগারের কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে হাজারো ব্লগারের কথা বলার অধিকার নষ্ট করতে চাই না।

আপনার প্রতি নির্দেশঃ
১। আপনি ধর্মের যে কোন বিষয় নিয়ে আলোচনার ও মত প্রকাশ করতে পারেন। তা যত কট্টর বা রক্ষনশীল বিষয় হোক না কেন।
২। ধর্ম বা কোন বিষয়ে সমালোচনা করার নামে ঘৃণা বাক্য ছড়াতে পারবেন না অর্থাৎ ধর্ম সংশ্লিষ্ট সকল গুরুত্বপূর্ন ও সম্মানিত্ব ব্যক্তিদেরকে অশালীন ও অসম্মানজনক কথা বা গালাগালি করা যাবে না। অর্থাৎ কোন সৃষ্টিকর্তা, নবী, রাসুল, দেবী, দেবতা, ইত্যাদির নামের পুর্বে কোন ধরনের গালি বা আ অশালীন শব্দ ব্যবহার করা যাবে না।
৩। তথা কথিত আলেম বা এই ধরনের কোন ব্যক্তির সমালোচনায় কোন সমস্যা নেই।

গালাগালি না করে ঠান্ডা মাথায় লিখলে আপনি ধর্মের অনেক ভুল সুন্দরভাবে ধরিয়ে দিতে সক্ষম। আমরা অনেক কিছু জানতে পারব।

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪২

মোগল সম্রাট বলেছেন: উদা ভাই ইউটোপিয়া নিয়ে আর আগাইলেন না?

১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩৭

সাসুম বলেছেন: ব্লগার উদাসী- আমি রিসেন্টলি একটা যায়গায় গিয়ে আটকে গেছি। আসিরিয়ান দের জায়েলিয়াত থেকে নবী মুহাম্মদ আরব বাসীকে মুক্ত করার যে স্বপ্ন দেখাইছিলেন সেখানে একটা মহা ইম্পরট্যান্ট বিষয় হল ইকোনমিকাল বাট এটাকে আমাদের গবেষক রা এড়িয়ে যান। সবাই খালি এক সত্যের পথে আলোর পথে চলার হিসাব করেন যদিও ইকোনমিক হিসাব নিকাশ ছাড়া সকল হিসাব মানব সভ্যতার হিসাবে মাইনর। টাকাই সত্য , টাকাই গড।

আমি মূলত যেই বিষয় টা নিয়ে জানতে চাই-

প্রি আরব মানে রোমান, এসিরিয়ান বা ব্যাবিলনীয়ান শাসক দের রেজিমে ইকোনমির উপর রাস্ট্রের প্রভাব কেমন ছিল? প্রি আরব রা কেনই বা ৪০০০ থেকে ৫০০০ বছর আগে আরবের ধুধু মরুভূমিতে পালায়া এলো? আসার পরেও কেন এই ধুধু মরুভূমিতে পড়ে থাকল উন্নত উর্বর রোমান অঞ্চল ছেড়ে।

আমার জানার ইচ্ছা ৩ টা স্পেসিফিক বিষয়ঃ
১। প্রি আরব সমাজে ( মানে আরব রা মরুভূমিতে আসার আগে ) সমাজে নারীকে কিভাবে দেখা হত। ( হামুরাবির না, আরো আগে থেকে ) যা থেকে আমি বুঝতে পারব কেন পোস্ট ইসলামিক নারীর প্রতি এই অবিচার।
২। সেই আমলের সমাজে, সমাজের ইকোনমি ও বাজার ব্যবস্থার উপর রাস্ট্র তথার রাজার প্রভাব ও কর্তৃত্ত কতদূর ছিল।
৩। সেই আমলে লেনদেন বা সুদ ও মুনাফার অবস্থা কেমন ছিল। কেন সেই সমাজে সুদ মুক্ত লেনদেন এর সিস্টেম ক্যান্সেল করা হল।

এই বিষয় গুলো জানার জন্য , বুঝার জন্য আপনার জানা যদি কোন বই থেকে থাকে সাজেস্ট করুন প্লিজ। ধন্যবাদ।

১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩৩

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: বাইচা আছেন না সুইডেনের বরফের নীচে চাপা পইরা মইরা গেছেন? /:)

২০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আপনার পোস্ট নেই অনেক দিন ধরে।

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩

বিজন রয় বলেছেন: প্রিয় উদাসী, আপনি কোথায় হারালেন। আপনাকে ব্লগে চাই। এই নিকে হোক আর অন্য নিকে।
ফিরে আসুন প্লিজ।

মাঝে আমিও অনিয়মিত ছিলাম, তাই আপনার খোঁজ নিতে পারিনি।
আমি এখন কিছুটা নিয়মিত।

আপনাকে খুব মিস করি।
যেকোনো ভাবে আমার সাথে যোগাযোগ করুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.