নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার মতে, নিজের সম্পর্কে বলা অনেক কঠিন একটা কাজ। তাই কঠিন এই কাজটা না হয় অসম্পূর্ণ থেকে থাক।।।

ফাহিম জামান ।।

।।।

ফাহিম জামান ।। › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডিভোর্স পরিবারের সন্তানদের অবহেলা ,দয়া, লাঞ্ছনা ইত্যাদি হীন প্রতিপন্ন নয় বরং সময় এসেছে তাদের নিয়ে ভাবার।

১৮ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:১৬


সম্প্রতি সময় আমাদের দেশের ডিভোর্সের পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলছে। সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় সূত্রে দেখা যায়, বাংলাদেশ প্রতিদিন গড়ে ৩৯ ডিভোর্সের ঘটনা ঘটছে। বিভিন্ন সূত্রে দেখা যায়, আমাদের দেশে ঘন্টায় একজনের ডিভোর্স হচ্ছে। আমাদের দেশে বিভিন্ন পত্রিকায় তথা টিভি চ্যানেলগুলোতে কতটি ডিভোর্স হচ্ছে তার হয়তো নিউজ করা হচ্ছে কিংবা যাদের ডিভোর্স হচ্ছে তাদের খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। কিন্তু ডিভোর্স এর ফলে কতজন সন্তান পরিবারের আদর থেকে বঞ্চিত তথা বাবা-মার আদর থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তা নিয়ে ভাবার কিংবা লিখার কিংবা চিন্তা করার মতো আমাদের দেশে কেউ নেই। আমাদের দেশের সেপারেশন পরিবারের সন্তানরা কত দুঃখ কষ্টে বড় হচ্ছে তা নিয়ে দেখার কেউ নেই। হ্যাঁ, দেশে বেশ কিছু এতিম খানা আছে। কিন্তু যাদের বাবা মা থাকতেও নেই। যারা সেপারেশন পরিবার থেকে অর্থাৎ ডিভোর্স পরিবার পরিবারের সন্তানদের থাকার কোন জায়গা কোন সংগঠন কোন কিছুই নেই। এমনকি আমাদের দেশের এসব পরিবারের সন্তানকে ট্যাবু ধরা হয়। দেশের মানুষ ধরেই নেয় এসব ডিভোর্স পরিবারের সন্তানরা কখনোই ভালো কিছু করতে পারবে না, তারা মানুষ হিসেবে ভালো না। ছোটবেলা থেকেই এসব পরিবারের সন্তানদের নানা দুঃখ বঞ্চনায় সমাজের অনেক তুচ্ছ তাচ্ছিল্য বড় হতে হয়। এমনকি আমাদের দেশের এলিট সোসাইটির পরিবার কিংবা সাধারণ পরিবারের মানুষরা তাদের সন্তানকে ডিভোর্স পরিবারের সন্তানদের সাথে মিশতেও মানা করে। আমাদের দেশে তখন দেখা যায়, ডিভোর্স অথবা সেপারেশন পরিবারের সন্তানেরা বিভিন্ন দুঃখ কষ্ট অথবা মানসিক যন্ত্রণায় বড় হচ্ছে। সবাই ভাবে যে ডিভোর্স পরিবারের সন্তানরা মানেই বাজে, খারাপ। কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন। অনেকেই হয়তো এসব পরিবার থেকে ভালো মানুষ হিসেবে তৈরি হতে পারছে না, এর প্রধান কারণই হচ্ছে তাদের প্রতি অবহেলা। এসব ডিভোর্স পরিবারের সন্তানদের নিয়ে ভাবার কেউ নেই আমাদের দেশে বর্তমানে। বাংলাদেশের বিভিন্ন অধিদপ্তর থেকে অনাথ বাচ্চা পথশিশু কিংবা গরিব বাচ্চাদের নিয়ে ভাবা হলেও এসব ডিভোর্স পরিবারের সন্তানদের নিয়ে কোনো ভাবা হয় না। আজ পত্রিকায় হয়তো কতটি ডিভোর্স হচ্ছে তার পরিসংখ্যান করা হচ্ছে। কিন্তু ডিভোর্সের পর গড়ে প্রায় ১০০ জন সন্তান বাবা-মার আদর থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রতিদিন তা নিয়ে ভাবার কেউ নেই, তা নিয়ে লেখার কেউ নেই। এমনকি এসব ডিভোর্স পরিবারের সন্তানরা বড় হয়ে যদি তারা প্রতিষ্ঠিত হয় তাদের সাথে আমাদের দেশের মানুষের তাদের ছেলে অথবা মেয়েদের বিয়ে দিতে চায় না। তারা ধরেই নেয়, ডিভোর্স পরিবারের সন্তান মানে তারা খারাপ, তারা বাজে। এই বিংশ শতাব্দীতে আমাদের এই ভ্রান্ত ধারণা থেকে সবারই বের হয়ে আসা উচিত। একটু ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবো, ডিভোর্স এর পিছনে সন্তানদের কোন হাত নেই। হ্যাঁ, তারা হয়তো প্রপার গাইড লাইন পাচ্ছে না অর্থাৎ বাবা- মার আদর কিংবা প্রপার গাইডলাইনের অভাবে তারা বিপথে চলে যাচ্ছে। এখন সময় এসেছে তাদের নিয়ে ভাবার। দিনদিন ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে সেই সঙ্গে ডিভোর্স পরিবারের সন্তানদের সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশের সরকার তথা দেশের সুশীল সমাজের লোকজনকে অথবা বিত্তশালী লোকজনদের অনুরোধ করবো, আপনারা ডিভোর্স পরিবারের সন্তানদের নিয়ে ভাবুন তাদের কিভাবে সমাজের প্রতিষ্ঠা করা যায়, দেশ ও দশের মঙ্গলে প্রতিষ্ঠা করা যায়, তারা যেন কোনরকম বিপথে না চলে বরং তারা যেন দেশের মঙ্গলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে সামনের দিকে অগ্রসর হতে পারে। ধন্যবাদ।।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৫১

পেজ নাম্বার ১৬ বলেছেন: very sad

২| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৪২

আল-ইকরাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। প্রসঙ্গটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে সরকার তথা সমাজ কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের কার্যকরী ভূমিকা যেমন জরুরী তেমনি আমাদের প্রত্যেকের স্ব-স্ব অবস্থান থেকে কিছু দায়িত্ববোধ তাড়নাতেই এ ব্যাপারে নানা রকম পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। যেটাকে সমাজকর্ম বলা হয়। যাহোক, আপনার লেখাতে অনেক জায়গায় টাইপের ত্রুটি হয়েছে। পড়ে তা সংশোধন করে নিবেন আশা রাখি। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

১৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৪

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমার ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য। টেকনিক্যাল সমস্যার জন্য টাইপিং এ কিছু ত্রুটি হয়েছিল। আশা করছি এখন সবকিছু সংশোধন হয়েছে। আমার ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। দোয়া রাখবেন ভাই, আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: উচ্চ শিক্ষিত স্বামী-স্ত্রী কেউ হার মানতে চায়না তাই উচ্চ শিক্ষিতের মধ্যে তালাকের হার বেশি।

১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:১৮

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: আপনার সাথে আমি পুরোপুরি একমত।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ফাহিম জামান,জরুরী কিন্তু বেদনাদায়ক একটি বিষয় নিয়ে আলোকপাত করা তথা লেখার জন্য।

স্বামী - স্ত্রী, দুটি মানুষ।এমন দুজন মানুষ যারা এই দুনিয়ার সবচেয়ে আপনজন ছিল এবং যাদের মাঝে কোন আড়াল বা ভিতর-বাহির বলে কিছু ছিলনা।যাদের এক সাথে পথচলা শুরু হয়েছিল অনেক স্বপ্ন ও আকাংখা নিয়ে।সেই দুজন মানুষই সময়ের পরিক্রমায় বিচেছদের মত কঠিন সিদ্ধান্ত বেছে নিয়ে মুক্তি পেতে চায় বিবাহ নামক বন্ধন থেকে তালাকের মাধ্যমে।

কেন ? কি জন্য ? এতটা মানসিক দূরত্ব তৈরী হয় বা এর পিছনে কি এমন কারন ? এ সব প্রশ্নের জবাব খোজার চেষ্টায়ই আমারও একটা পোস্ট। Click This Link
যখন স্বামী - স্ত্রী'র সম্পর্ক যখন আর উভয়কে টানেনা, মন থেকে থাকেনা টান একের প্রতি অন্যের তখন সে সম্পর্ক টেনে নিয়ে যাওয়ার বদলে তাকে মুক্তি দেয়াই উত্তম।আর উভয়কে মেনে নেয়ার-মানিয়ে চলার চেষ্টার ব্যর্থতাই তালাকের মাধ্যমে শেষ হয় স্বামী - স্ত্রীর সম্পর্কের তবে রেখে যায় অনেক বেদনাদায়ক স্মৃতির।তার পরেও শেষ চেষ্টা একবার করা উচিত উভয়েরই।এটাই মনে হয় ভাল।

১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২০

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: যে আপনি একদমই যথার্থ কথা বলেছেন।। ধন্যবাদ ভাই।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯

সোহানী বলেছেন: খুব গুড়ুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখেছেন। দেশে থাকতে অতটা উপলব্ধি করতে না পারলেও বিদেশে এসে দেখেছি এখানে কিভাবে বাচ্চাদের মূল্যায়ন করা হয় কারন এখানে ডিভোর্স রেট মনে হয় ৯০% এর উপরে। অথচ দেশে বাচ্চাদের কথা কেউই ভাবে না যেখানে তাদের জীবনই প্রধান।

অনেকদিন থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। আমি লিখবো এ বিষয় নিয়ে।

অনেক ধন্যবাদ

১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২৩

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত দেওয়ার জন্য। কিন্তু আপনি যেখানে আছেন সেটি হয়তো উন্নত দেশ। ডিভোর্সের হার বেশি। সেখানের সরকার প্রতিটি শিশু সন্তান তথা প্রতিটি নাগরিককে নাগরিক ব্যথা দিয়ে থাকে। যার ফলে ডিভোর্স পরিবারের সন্তান হলেও তাদের খুব একটা বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না। আমাদের দেশের বিষয়টা ভিন্ন। আমাদের দেশে ডিভোর্স পরিবারের সন্তানদের ভয়াবহ অবস্থা। তাদের নিয়ে চিন্তা করা পর্যন্ত মানুষ খুঁজে পাবেন না আপনি একজন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। আপনার লেখার মাধ্যমে যেন উপযুক্ত ব্যক্তি দৃষ্টি আকর্ষন করার মাধ্যমে উক্ত সমস্যার সমাধান হয়। ধন্যবাদ।

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:০১

কামাল১৮ বলেছেন: বিবাহ যখন আছে তালাক থাকবেই।বিবাহ থাকবে না তালাক থাকবে না।পরিবারে শান্তি না থাকলে সন্তান আরো খারাপ অবস্থায় থাকে।সমাজ মানবিক হলে সন্তানদের খুব বেশি সমস্যা হবে না

১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২৭

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মতামত দেওয়ার জন্য কিন্তু আমি আপনার সাথে একমত হতে পারছি না। আপনার কথাটার মানে অনেকটা এরকম দাঁড়ায়, দাঁত থাকলে তাতে সমস্যা হবে। দাঁতের সমস্যার সমাধান দেওয়ার জন্য কিন্তু দাঁতের ডাক্তার রয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে যেহারে ডিভোর্সের সংখ্যা বাড়ছে, এমনকি ডিভোর্স পরিবার থেকে আসা সন্তানদের সংখ্যা বাড়ছে এটার কোন সমাধান হচ্ছে না, এটা নিয়ে ভাবার কেউ নাই বর্তমানে। আমরা সবাই আপনার মত সুন্দর একটি মানবিক সমাজ তথা সুখ-সমৃদ্ধি পূর্ণ সমাজের স্বপ্ন দেখি। ধন্যবাদ।

৭| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৩৭

বিটপি বলেছেন: বেশির ভাগ ডিভোর্সের কারণ স্ত্রী, যারা স্বামীর সুপারিওরিটিকে স্বীকার করতে চায়না। ধরুন, স্বামী তার স্ত্রীকে বলল চাকরি ছাড়তে, কিন্তু স্ত্রী মনে করল, চাকরি ছাড়লে তাঁকে গৃহিণী হবার মত অসম্মানজনক অবস্থায় পড়তে হবে - এজন্য চাকরি ছাড়ার চেয়ে সংসার ছাড়াই তার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়। কিন্তু সে যদি একবার ভাবে যে সে চাকরি ছাড়লে তার চাহিদা পূরণের পূর্ণ দায়িত্ব তার স্বামীর কাছে চলে আসবে, তাহলে কিন্তু চাকরি ছাড়তে তার অসুবিধা হবার কথা নয়। গার্মেন্টসে হর হামেশা মেয়েরা অপারেটরের কাজ ছেড়ে দিচ্ছে। কিন্তু ব্লু কলার জবে থাকা নারীরা কোনমতেই চাকরি ছাড়তে চায়না, যার ফলশ্রুতিতে স্বামীর সাথে তাদের লাগালাগি শুরু হয়।

১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:১২

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই আপনার সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য। কিন্তু আপনার সাথে আমি পুরোপুরি একমত হতে পারছি না। ডিভোর্সের জন্য মূলত স্বামী স্ত্রী উভয়ই সমান ভাবে দায়ী। সামাজিক অবক্ষয়ের জন্যই আমাদের দেশে ডিভোর্সের পরিমাণ দিনদিন বেড়েই চলছে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একে অপরের ভাল লাগাকে প্রাধান্য দেয়া উচিত,একে অপররের প্রতি সম্মান, শ্রদ্ধা ও সহানুভূতিশীল হওয়া উচিত। যেগুলো আমাদের দেশের দাম্পত্য মানুষের জীবনে দিনদিন কমে যাচ্ছে, যার জন্য আমাদের দেশে ডিভোর্সের হাড়ের পরিমাণ দিনদিন বেড়েই চলছে।

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২১

সাসুম বলেছেন: বিটপি স্যার এর মত মেন্টালিটির লোক ব্লগে আছেন এখনো এটা আমি ভাবতাম না। ভাবতাম উনারা খালি ফেসবুকের নায়িকাদের কমেন্ট বক্সে অবস্থান করেন।


যাই হোক- লেখক কে একটা সুন্দর টপিক্স এর জন্য ধন্যবাদ।

আচ্ছা, দেশের বাইরে ডিভোর্স এর হার ৮০% এর বেশি তারপরেও তাদের সন্তান রা উচ্ছন্নে যায় কম, কিন্তু কেন?

ঠিক আবার আমাদের দেশের ডিভোর্স এর কম তাদের তুলনায়, কিন্তু আমাদের সন্তান রা গান্ডু হয় বেশির ভাগ, যার ফলাফল হাতে নাতেই পাই আমরা, কিন্তু কেন?

এর আসল কারন লুকিয়ে আছে, সু শিক্ষায়। উপরে কামাল ১৮ এর সাথে পুরোপুরি একমত- বিবাহ যতদিন থাকবে ততদিন তালাক থাকবেই। দাত যতদিন আছে দাত বেথা ততদিন থাকবেই। সব দাত বেথা ডাক্তার ঠিক করতে পারেনা, প্রায় তুলে ফেলতে হয়, এটা তালাক। অনেক সময় আবার নতুন দাত লাগাতে হয়, এটা হল নতুন করে বিয়ে করে লাইফ শুরু করা।

সমাজে সু শিক্ষার অভাব এর কারনে আমাদের সন্তান রা সাফার করে। তাদের কে সমাজ ট্রিট করে বাজে ভাবে এবং তারাও হীনমন্যতার স্বীকার হোন সমাজ থেকেই।

এর দায় যত টা না বিবাহ বিচ্ছেদ এর তার চেয়ে অনেক বেশি বেশি আমাদের সমাজের , আমাদের শিক্ষার অভাব এর।

একটা জিনিষ খেয়াল করে দেখবেন - আমাদের সেলেব্রিটি রা যদি বিবাহ বিচ্ছেদ এর ঘোষণা দেন আর যদি সন্তান থাকে তারা খুব সুন্দর করেই বলেন আমরা দু জনেই বাবা মায়ের দায়িত্ব পালন করে সন্তান কে গড়ে তুলব , এর মানে কিন্তু এই না তারা আবার একই বাসায় থাকা শুরু করবেন বা একই বিছানায় ঘুমাবেন।

দায়িত্ব বা সন্তান কে গড়ে তোলা নিজের যায়গা থেকেই হয়, তবে আলাদা পিতা মাতা হলে সেটা অনেক টাফ হয়ে যায় এবং এখানেই সমাজের মেন্টালিটি আর সু শিক্ষার প্রয়োজন হয়।

১৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৪৫

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই। খুবই যথার্থ এবং যুগোপযোগী কথা বলেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো, আমার জন্য দোয়া রাখবেন।
আসসালামু আলাইকুম।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.