নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এমন শিরোনাম দেওয়ার কারন হচ্ছে, আজকে বাসায় সকাল থেকে পানি নেই। গোসল করা, টয়লেট তথা অজুর পর্যন্ত পানি নেই। উপায় না পেয়ে বাসার নিকটস্থ মসজিদ আল আমিন মসজিদে গিয়েছিলাম। কিন্তু মসজিদ কর্তৃপক্ষ জানালো যে, মসজিদ কমিটি থেকে পানি দেওয়া নিষেধ। সালাম দিয়ে চলে আসলাম। কিন্তু যেখানে উচিত ছিল মসজিদ কমিটির যাদের পানির সমস্যা তাদের সল্প পরিমানে পানি সরবরাহ করা। মসজিদ হচ্ছে মানুষের আশ্রয় স্থল। মানুষ বিপদে পড়লে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবে, মসজিদে যাবে এইটাই সাভাবিক। কিন্তু আমরা আজ কোন জামানায় বাস করি। এই জামানায় সুবিশাল মসজিদগুলো নামাজের সময় ছাড়া তালা ঝুলানো থাকে। কোন পথিক অথবা মুসাফির যে মসজিদে আশ্রয় নিবে সেই সুযোগ নেই। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দিন। আল্লাহ হুম্মা মাগফিরলি।।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৩
কামাল৮০ বলেছেন: মসজিদ হলো আল্লার ঘর।এটা মানব সেবার ঘর না।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভাই বাস্তবতার নিরিখে দেখুন,
ঢাকা শহর মানে লাখো মানুষের
আনাগোনা। রখানে মসজিদ হলো
সুসল্লীদের ইবাদতের যায়গা এবং
তাদের জরুরী প্রয়োজনে সেবা
দেওয়া, যেমন অজু, ইস্তেঞ্জা
ইত্যাদি। তাই নামাজের সময়ই
মসজিদ খোলা হয়ে থাকে।
সারাদিন যদি মসজিদ সবার
প্রাকৃতিক কার্য সমাধানের জন্য
খোলা রাখা হতো তা হলে
মসজিদের পবিত্রতা রক্ষা
হতো কী? মসজিদ তখন
চোর, ডাকাত আর বিশেষ
পারার খদ্দেরও ব্যবহার
করতো। হতো গণ শৌচাগা!
ঢাকায় গণ শৌচাগাতো আছে তাই না?
তাই মসজিদকে পবিত্র থাকতে দিন।
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:০৬
বিটপি বলেছেন: মসজিদের পানি কেবলমাত্র অজু এবং মসজিদ সংশ্লিষ্ট অন্য কাজে ব্যবহারের জন্য। এই পানি তারা ফ্রি পায়না - প্রতি মাসে ওয়াসায় এজন্য বিল দিতে হয়। সেই পানি আপনার ব্যবহারের জন্য কেন দেবে?
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৫
ককচক বলেছেন: মসজিদ সবসময় অপেন থাকা উচিত। মানুষ বিপদ আপদে মসজিদে আশ্রয় নিয়ে, কাজে লাগাবে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, সাধারণ মানুষের ছদ্মবেশে সন্ত্রাস মসজিদে আশ্রয় নিলে মসজিদ দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা মানুষগুলাই ফেসে যাবে।
যার কারণ মেক্সিমাম মসজিদ বন্ধ করে রাখা যায়।
নামাজের সময়ের বাইরে মসজিদ ওপেন থাকলে এখনকার চাইতেও ১০গুণ বেশি বিদ্যুৎ, পানি ও লোকবল দরকার। যেটা আসলে কঠিক। বা অসম্ভব।
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৩
কিশোর মাইনু বলেছেন: মসজিদ আল্লাহর ঘর, যার দরজা সবসময় খোলা থাকবে। সকল ধর্ম-বর্ণ-মর্যাদার মানুষ যেকোনো সময় এখানে প্রবেশ করতে পারবে। এটাই হলো নিয়ম। কিন্তু এখন অনেক মসজিদেই তালা দেখা যায়। আপনি কাযা নামায পরার জন্য পর্যন্ত্ ডুকতে পারবেন না সেইখানে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ব্যাপারটা দুঃখজনক। আমাদের মহানবী বেঁচে থাকলে হয়তো ব্যাপারটা অন্যরকম হতেও পারতো। রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন। ধন্যবাদ।
"সুজুক" বানানটা সম্ভবত "সুযোগ" হবে।