নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইমাম ছাড়া ইসলাম নাই

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৩



মহানবী (সঃ) বলেছেন, ‘লা ইসলামা ইল্লা বিল জামায়াত – জামায়াত ছাড়া ইসলাম নাই’ আর ইমাম ছাড়া যে জামায়াত হয় না, এটা সবাই জানে। এখন সমীকরন দাঁড়াল, ইমাম ছাড়া জামায়াত নাই, জামায়াত ছাড়া ইসলাম নাই, সুতরাং ইমাম ছাড়া ইসলাম নাই। এখন প্রশ্ন হলো সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) ইমাম কে ছিল? সঠিক উত্তর হলো, তাঁদের কেন্দ্রীয় ইমাম ছিলেন মহানবী (সঃ) স্বয়ং। প্রাদেশীক ইমাম ছিলেন মহানবী (সঃ) নিযুক্ত শাসন কর্তা। আর প্রত্যেক এলাকার মহানবী (সঃ) অনুমোদীত ইমাম ছিল। মহানবী (সঃ) ছাড়া বাকী ইমামগন ছিলেন সাহাবায়ে কেরামের (সঃ) মধ্য হতে। সুতরাং শতভাগ সত্যকথা হলো সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) ইমাম মানতেন।
মহানবী (সঃ) একাধারে নবী (সঃ), রাছুল (সঃ), আমির ও ইমাম ছিলেন। তাঁকে সম্বোধনের ক্ষেত্রে প্রথম দু’টি ব্যবহার হতো, পরের দু’টি ব্যবহার হতো না। তাই বলে তিনি সে গুলো ছিলেন না এমন কথা জাহেলি কথা। তাঁর প্রতি শতভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্র স্বীকৃতি ছিল। মহানবীর (সঃ) পর মুসলমানদের কেন্দ্রীয় ইমাম হলেন হজরত আবু বকর (রাঃ) , হজরত ওমর (রাঃ), হজরত ওসমান (রাঃ ও হজরত আলী (রাঃ)। তাঁরা একাধারে খলিফা, আমিরুল মুমিনিন ও ইমাম ছিলেন। তাঁদের সম্বোধনের ক্ষেত্রে প্রথম দু’টি ব্যবহার হতো, পরেরটি ব্যবহার হতো না। তাই বলে তাঁরা সেটি ছিলেন না এমন কথা জাহেলি কথা। তাঁদের প্রতি মুসলমানদের ও রাষ্ট্র স্বীকৃতি ছিল।
খোলাফায়ে রাশেদীনের পর ইমাম হলেন ইমাম আবু হানিফা (রঃ)। তাঁর প্রতি মুসলমানদের ও রাষ্ট্র স্বীকৃতি ছিল। এখনো শতকরা আশি ভাগ মুসলমান তাঁকে ইমাম হিসেবে অনুসরন করে। তখন মুসলমানদের একমাত্র রাষ্ট্র (মুসলীম সাম্রাজ্য) ছিল আব্বাসীয় খেলাফত।রাষ্ট্র তাঁকে প্রধান কাজীর পদে মনোনীত করে তাঁর সংকলিত ইসলামের বিধি বিধানের স্বীকৃতি প্রদান করে। তিনি সে পদ গ্রহণ না করলেও তাঁর অনুসারীদের প্রধান সমম্বয়ক ও তাঁর প্রধান ছাত্র ইমাম আবু ইউছুফ (রঃ) সে পদ গ্রহণ করেছেন এবং সেই বিধিতে খেলাফত চলেছে আটশত বছর।
ইমাম আবু হানিফার (রঃ) অনুসারীগন তাঁর অন্ধ অনুসারী ছিলেন না এর বড় প্রমাণ তাঁর অনুসারী বিজ্ঞ ইমাম ও আলেম গন এর প্রয়োজনীয় সংস্কার করেছেন। কাজেই হানাফী ব্যক্তি নয় বরং ব্যক্তি কেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠানের অনুসারী। ইমাম আবু হানিফা (রঃ) বলেছেন তাঁর মতের বিপরীতে ছহী হাদীস পাওয়া গেলে তাঁর মত বাদ দিয়ে ছহী হাদীসের উপর আমল করতে হবে। ইমাম আবু হানিফার (রঃ) অনুসারী বিজ্ঞ আলেমগন এ ব্যাপারে ওয়াকিফহাল। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে, যে হাদীস গুলো ছহী হলেও মানসুখ যা ইমাম সাহেব নিজেই গ্রহণ করেননি সে হাদীস গুলোর ক্ষেত্রে তাঁর বক্তব্য ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে।
হাদীসের ইমামগন হাদীসে দক্ষ হলেও তাফসিরে দক্ষ ছিলেন না। আর তাঁদের ফিকাহ এর জ্ঞান কতটুকু ছিল আল্লাহ মালুম। কাজেই তাঁরা ইমাম সাহেবের অনুসরন করেছেন কিনা এটা বিবেচ্য বিষয় হতে পারে না। আল্লাহ তাঁহাদের ক্ষমা করুন, কারন তাঁরা ইসলামের জন্য অনেক খেটেছেন। আমারা তাদের অনুসরন না করার কারন যিনি ক্বোরআন হাদীস ও ফিকায় দক্ষ আমরা তাঁকে মানি। আমরা একটা নিয়ে বসে নেই।
মহানবী (সঃ) ক্বোরআন ও হাদীস মানতে বলেছেন, ইমাম ক্বোরআন ও হাদীস অনুযায়ী আমাদের চলার পথ দেখিয়েছেন, সুতরাং আমরা ক্বোরআন ও হাদীসের পথে আছি। কাজেই আমাদেরকে কারো মনগড়া ক্বোরআন ও হাদীসের পথ দেখানো নেহায়েত ফাইজলামী।
আল্লাহ বলেছেন,‘তোমরা পরস্পর সংঘবদ্ধভাবে আল্লাহর রজ্জু ধারণ কর পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়োনা’। ইমামের অনুসরন বাদ দিলে মুসলমানদের মতভেদে পরস্পর বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনা ঘটা নিতান্ত স্বভাবিক। আমার এ কথা ভুল প্রমাণ করার সাধ্য কারো হবে না –ইনশাআল্লাহ। কাজেই ক্বোরআন ও হাদীস অনুযায়ী জীবন যাপনের জন্যই আমরা ইমাম আবু হানিফা (রঃ) ও তাঁর প্রতিষ্ঠিত ইসলামী প্রতিষ্ঠানের অনুসারী।
পবিত্র ক্বোরআনের ঘোষণা অনুযায়ী হক পথের পথিক মুসলমানদের ‘বরুজিন মুশাইয়াদা – শীশা ঢালা প্রাচীর’ ভাঙ্গার চেষ্টা অনেকেই করেছে এবং ব্যর্থ হয়েছে। এখন সেই চেষ্টা করছে ‘আহলে হাদীস’, আশাকরি অচিরেই তাদের স্বপ্ন ভঙ্গ হবে।
ইমাম আবু হানিফার (রঃ) পর আর কারো প্রতি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান ও তাদের রাষ্ট্রের স্বীকৃতি মিলেনি, তা’ছাড়া ফিতনা বাজদের ভন্ডামী প্রমাণ করা যায় এবং হানাফীদের শতভাগ সঠিকতাও ক্বোরআন ও হাদীসের আলোকে প্রমাণ করা যায়। এ সংক্রান্ত বহু প্রমাণ আমি উপস্থাপন করেছি এবং বহু প্রমাণ মৌজুদ রয়েছে। কাজেই যাদের মাথায় মেধা আছে তারা এ পথ ছেড়ে যায়নি এবং যাবেনা কোন দিন। তবে যে সব মাননীয় ভুল বশত ভুল পথে ছিলেন, যাদের উপমা দিয়ে ভন্ডরা ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করছে, তাঁদের ভুলকে আল্লাহ ক্ষমা করুন, আর আমাদেরকে ফেতনা বাজদের হাত থেকে রক্ষা করুন, আমিন।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: :-B প্রত্যেক জামানায় ইমাম থাকে, যাতে মানুষ সত্যটা বুঝতে পারে আর মিথ্যা পরিত্যাগ করতে পারে। বর্তমান জামানায় সেই দায়িত্ব ব্লগের উপর ন্যস্ত হইছে। (সত্যের ছায়া, ঢাকা-০৩.০২.২০১৭)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ব্লগ ব্লগারদের ইমাম বটে!

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


নবী(স:) সব বেদুইন গোত্রগুলোকে এক করতে চেয়েছিলেন, বেদুইনেরা নিজ গোত্রের বাহিরে কাউকে মানতে রাজী ছিলো না, কারো সাথে এক কাতারে, কারো পেছনে ওরা বসতো না; উনার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন শুরু করেন খলীফা ওমর, পরিপুর্ন রূপ দেন খলিফা মুয়াবিয়া।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার মন্তব্য পুরোটাই সঠিক।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



এখন আপনারা বাংলাদেশে ও বিশ্বময় বেদুইন আবিস্কার করছেন, নিজেরা বেদুইন হচ্ছেন; নবী(স:) চেয়েছিলেন যে, বেদুইনরা গ্রীক, রোমান, পারশিয়ানদের মতো শক্তিশালী জাতিতে পরিণত হোক; আপনারা চাচ্ছেন, পুনরায় বেদুইন হতে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এটাও ঠিক বলেছেন।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


":" অক্ষরটি জঘন্য এক ইমোতে পরিণত হয়েছে, দু:খিত।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তথাপি আমরা এটা ছাড়তে পারছি না।

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৫৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার লেখাটি ভালোলেগেছে!:)

@ চাঁদগাজী ভাই কোলন ও প্রথম বন্ধনী একত্রে ব্যবহারের কারনে অমন ইমো হয়েছে !! তাছাড়া সঃ লিখতে বিষর্গ ব্যবহার করতে হয়!!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি। আপনার উত্তর উত্তর উন্নতি কামনা করছি।

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



ফরিদ ভাই,
'আল হাক্কু মুররুন' -সত্য কথন তিক্ত। অনেকের কাছে এরকমটা অনুভূত হতেই পারে। তাই বলে সত্য কখনও মুছে যায় না। পেশি শক্তির বলে, ইতিহাসের সত্য মুছে দিয়ে সাময়িক সময়ের জন্য ভ্রান্ত ইতিহাস লিপিবদ্ধ করা যায়, কিন্তু কালের বিবর্তনে ঘুরেফিরে সত্য তার স্থান দখল করবেই।

আধূনিক দাবিদার অনেক মুসলিম যখন বেঁফাস বলে ফেলেন- "ধর্ম নিয়ে কিসের রাজনীতি?" -তখন তাদের ধর্মীয় জ্ঞান এবং ধর্মকর্ম সম্মন্ধে মনের ভিতর খোঁচা লাগে। তারা কি ইসলামের সূচনা কাল থেকে শুরু করে সব সত্য ইতিহাস মূহুর্তেই ভুলে যান? তারা কি এই জাতীয় কথা বলে, আল্লাহ পাকের হুকুমের স্পষ্ট বিরোধিতা করে প্রকারান্তরে নিজেদের ঈমান বিসর্জন দিচ্ছেন না? এ বিষয়ে কুরআনের বক্তব্য জানতে নিম্নোক্ত তিনটি আয়াতের ব্যাখ্যার দিকে একটু চোখ বুলিয়ে নেয়া যেতে পারে-

"আমি তওরাত অবর্তীর্ন করেছি। এতে হেদায়াত ও আলো রয়েছে। আল্লাহর আজ্ঞাবহ পয়গম্বর, দরবেশ ও আলেমরা এর মাধ্যমে ইহুদীদেরকে ফয়সালা দিতেন। কেননা, তাদেরকে এ খোদায়ী গ্রন্থের দেখাশোনা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল এবং তাঁরা এর রক্ষণাবেক্ষণে নিযুক্ত ছিলেন। অতএব, তোমরা মানুষকে ভয় করো না এবং আমাকে ভয় কর এবং আমার আয়াত সমূহের বিনিময়ে স্বল্পমূল্যে গ্রহণ করো না, যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফায়সালা করে না, তারাই কাফের। (সূরাহ আল মায়িদাহ, আয়াত-৪৪)"

"আমি এ গ্রন্থে তাদের প্রতি লিখে দিয়েছি যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চক্ষুর বিনিময়ে চক্ষু, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান, দাঁতের বিনিময়ে দাঁত এবং যখম সমূহের বিনিময়ে সমান যখম। অতঃপর যে ক্ষমা করে, সে গোনাহ থেকে পাক হয়ে যায়। যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফয়সালা করে না তারাই জালেম। (সূরাহ আল মায়িদাহ, আয়াত-৪৫)"

"ইঞ্জিলের অধিকারীদের উচিত, আল্লাহ তাতে যা অবতীর্ণ করেছেন। তদানুযায়ী ফয়সালা করা। যারা আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফয়সালা করে না, তারাই পাপাচারী। (সূরাহ আল মায়িদাহ, আয়াত-৪৭)"

ভাল থাকবেন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় কবি বার বার পাঠ করার মতো একটা মন্তব্য করেছেন। আল্লাহ আপনার কলমের ধার আরো বাড়িয়ে দিন, আমিন।

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

রাশেদুল ৫৫ বলেছেন: ভালো লিখেছেন.........।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা জানবেন কবি। আরো আরো লিখবেন।

৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

রাশেদুল ৫৫ বলেছেন: ভালো লিখেছেন.........।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা জানবেন কবি। আরো আরো লিখবেন।

৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ফরিদ আহমদ চৌধুরী ভাইজানু

আমি আপনার প্রিয় কবি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ও এম জি!!!( খুশিতে গদগদ হওয়ার চারটে ইমো হবে!!!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সে দিনের সেই তপ্ত দুপুরে
হরিৎ রঙা কৃষ্ণচূড়ার ছায়ায়
আবীর রাঙা ফুল হাতে লয়ে
আমি ছিলাম কান্তা তোমার অপেক্ষায়।

বাবুই পাখিরা উড়ছিল দল বেঁধে
দক্ষিণা বাতাসে পাখা নেড়ে নেড়ে।
ডালিয়া ,জবা আর চাঁপা ফুলে
মৌমাছিরা সব নাচছিল অদূরে।

তোমার জন্য এনেছিলাম ভেরেন্ডা ফুল
আমি নীল ভোমরা হব বলে।
এনেছিলাম লাল পদ্ম, হলুদ গাঁদা
গুজে দিতে তোমার ঘন কুন্তলে।

সেই সব কুসুমেরা তোমার স্পর্শে
সৌরভের শোভা ছড়ানোর আগে।
তোমার ক্লান্ত দেহ লুকিয়ে ছিলো
আলু থালু আর দূর্বার বাগে।

সেই থেকে ছেড়েছি কৃষ্ণচূড়ার ছায়া
যিনি এমন কবিতা লিখে মন হরন করেন তিনি প্রিয় কবি না হয়ে উপায় কি বলুন কবি?

১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

পলাশমিঞা বলেছেন: ভাইজান, এই জামায়াত তো নমাজের জামায়াত তাই না?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ঠিক ধরেছেন।

১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫০

পলাশমিঞা বলেছেন: এই জামায়াতকে ওরা হাতিয়ার বানিয়ে দেশে সর্বনাশ করেছে।

পোস্টের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

নমাজ ছেড়ে আমার জামায়াত নিয়ে ব্যস্ত। দলের দালাল হয়ে দলাদলি করে এক্কেবারে রসতল!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মানুষ যদি সচেতন হয় তবেই মঙ্গল।

১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৫

পলাশমিঞা বলেছেন: ভাইজান, এখন যা হচ্ছে তার জন্য কিন্তু আমাদেরকেই জবাবদিহি করতে হবে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কেহ তার নাম ডাক্তার রাখলে সে যেমন ডাক্তার নয়। তেমনি শয়তানের দলের নাম জামায়াত রাখলে সেও জামায়াত ভুক্ত হবে না।

১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ চমৎকার বিষয় উপস্থাপনের জন্য।
তবে সমস্যা হল কি জানেন আমরা মাযহাবের ইমামদেরকে নবী রাসুলেমত মান্য বানিয়ে নিয়েছি॥
যেখানে একমাত্র মুহাম্মদ(স) ছাড়া আর সকল নবীর শিক্ষা তার সময়ে তার জাতির জন্য নির্দিস্ট ছিল সেখানে আমরা আমাদের মাযহাবের ইমামদের শিক্ষা পুরো বিশ্বের জন্য কেয়ামত পর্যন্ত অবধারিত বানিয়ে নিয়েছি। এটা শরিয়তের ক্রমউন্নতি বা পারিপার্শিকতার সাথে সামঞ্জস্যশীল হওয়ার পথ রুদ্ধ করে দিয়েছে। আমাদের মাদ্রাসায় এখনও পড়ান হয় - কুয়ার মধ্যে কত বড় জন্তুর মৃতদেহ পাওয়া গেল কত বালতি পানি তুলে ফেলতে হবে - এই জাতীয় ফতোয়া।

আর মৌলিক ভাবে মানুষের জন্য অনুসরণীয় মান্য হচ্ছে আল্লাহর কিতাব আল কোরআন। রাসুল(স), সাহবী(রা)গন এবং সকল যুগের সকল ইমামগনের প্রধান কাজ ছিল কোরআন মানুষের কাছে পৌছান আর নিজেরা অণুসরণ করে বাস্তব উদাহরণ তৈরী করা। আল্লাহ বলেন : এটি একটি গ্রন্থ, যা আপনার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে, যাতে করে আপনি এর মাধ্যমে ভীতি-প্রদর্শন করেন। অতএব, এটি পৌছে দিতে আপনার মনে কোনরূপ সংকীর্ণতা থাকা উচিত নয়। আর এটিই বিশ্বাসীদের জন্যে উপদেশ। তোমরা অনুসরণ কর, যা তোমাদের প্রতি পালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং একে বাদ দিয়ে অন্য অলিদের(মুল আরবী শব্দ আউলিয়া যা অলি এর বহুবচন) অনুসরণ করো না।(আল আরাফ আয়াত ২-৩)

ধন্যবাদ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ক্বোরআন মান্য করার জন্যই ইমাম মানা দরকার, কারন ইমাম ক্বোরআন ভাল বুঝেন। ইমামের এমন মান্যতার দরকার নেই যাতে ক্বোরআন অমান্য হয়। কিন্তু ক্বোরআন অমান্য হয় এমন কথা মুখস্ত বল্লে সেটা কেহ মানবে না। যে কথা বলা হলো তার প্রমাণ থাকতে হবে। ঠ্যাং ভাঙ্গা যুক্তি দিয়ে ইমামের অমান্যতা প্রমাণ করা যাবে না।

১৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "ইমামের এমন মান্যতার দরকার নেই যাতে ক্বোরআন অমান্য হয়।" - ঠিক বলেছেন। এ'জন্যই প্রত্যেক মুসলমানের কোরআন বিস্তারিত জানা দরকার। কারণ কোরআন জানা থাকলেই বুঝা যাবে যে নেতা কোরআন অনুযায়ী চলছেন না ভিন্ন পথ ধরেছেন। , ইমাম কোরআন ভার বোঝেন সুতরাং ইমামকে মানলেই যথেস্ট - এটা যদি নীতি হয় তাহলে ইমাম কোরআন অনুযায়ী চলছেন কী না সেটা বুঝব কিভাবে??

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: হাজার বছরেও যদি বুঝা না যায় ইমাম সঠিক না বেঠিক, তবে কেয়ামত পর্যন্ত তা আর বুঝার সম্ভাবনা নাই। সুতরাং শতকরা আশিভাগ ইমাম যাকে ইমাম মানে তাকে মান্য করাই শ্রেয়। খ্রিস্টানরাতো পোপকে মানে। তো মুসলমানদের ইমাম মানতে এতো সমস্যা কেন। নাকি গুতাগুতি না করতে পারলে মুসলমানদের শান্তি লাগে না। যাদের ইমামকে যাচাই করা এখনো হয়নি তারা তা করুক তবে যাদের যাচাই হয়ে গেছে তারা ইমাম মানতেই পারে। সিদ্ধান্ত পেইনডিং রেখেতো আর চলা যায় না। আর যাচাই করতে করতেই যদি জীবন কাটে তবে মানবে আর কখন। একেক জন একেক রকম করলেতো বিশ্রি কান্ড হয়ে যায়। কেউ বুকে হাত বাঁধে কেউ নাভির উপর। একই জামাতে এমন হলে হাস্যকর ব্যাপার হয়। যখন ইকতাদাইতু বি হাযাল ইমাম বলে জামাতে দাঁড়ালাম তখন ইমামের উল্টা করলে নামাজের দশা কি হয়?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: নামাজে ইমাম যে বাতাস ছাড়ে নাই তার কি প্রমাণ আছে? তবেতো সারাক্ষণ ইমামের পাছায় হাত দিয়ে থাকতে হবে। এমতাবস্থায় নামাজ পড়া হবে কেমন করে?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এ সব যুক্তি দিয়ে আল্লাহর কাছ থেকে পার পাওয়া যাবে না।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার বুঝা দরকার বুঝবেন। কেউ মানা করবে না। কিন্তু এ নিয়ে আজীবন বসে থাকলে চলবে না। নামাজ শিখতেই যদি সময় পার হয় তবে সেটা পড়া হবে কখন?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ইমাম আবু হানিফাকে আমি সঠিক জানি, তাই আমি তাকে মানি। আপনার হিসাব আপনার কাছে। তাকে তো অমুসলীমরাও মানে না। সেটা নিয়ে ভাবলে আমার চলবেনা।

১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: আপনাকে ইমাম মানতে কি কেউ নিষেধ করেছে?
কিন্তু অন্যরা যদি অন্য কাউকে ইমাম মানে তাতেই বা আপনার সমস্যা কি?
আপনি কি সবার জন্য একই ইমাম মানা বাধ্যতামুলক করতে চান - যা আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসুল(স) করেন নাই?
আর ইসলাম বলতে কি আপনি কেবল নামাজে হাত বাধা আর বায়ু ত্যাগ করার বিধানকেই বুঝলেন??

বস্তুত মুসলমান হিসেবে প্রত্যেক ব্যাক্তির প্রথম দ্বায়িত্ব কোরআন পড়া। কোরআন থেকে তার জন্য পালীয় বিধানগুলি/কাজগুলি বুঝে নিয়ে তার আমলের চেস্টা করা। ইমামের দ্বায়িত্ব কেবল কোরআন পৌছান আর কোরআনের আমল করে দেখান যাতে অন্যরাও তা আমল করতে পারে। ইসলাম কেবলমাত্র আনুষ্ঠানিক ধর্মাচরণ নয় - বরং পরিপুর্ণ জীবন বিধান। খ্রিস্টানদের পোপের সাথে নয় বরং ইসলামের তুলনা গনতন্ত্রেরমত সামাজিক+অর্থনৈতিক+রাজনৈতিক বিধানের সাথে। বিশ্বে বহু গনতান্ত্রিক দেশ আছে কিন্তু তাদের সবার সংবিধান এক নয় - বরং প্রত্যেকেরটাই আলাদা। একই ভাবে ইসলামেরও মুল নীতি এক রেখে, মুল গ্রন্থ কোরআন থেকে শিক্ষা নিয়ে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে ব্যাবহারিক পার্থক্যসহ বহু ইমাম হবে - এটাই স্বাভাবিক। এটাই বৈচিত্রের সৌন্দর্য। এটা বুঝতে না পেরে কোন এক ইমামের অনুসরণ বাধ্যতামুলক করাই কট্টর পন্থা বা মৌলবাদী চিন্তা।

আপনার জন্য কোরআনের একটা আয়াত উল্লেখ করছি, দেখুন আল্লাহ কি বলছেন : এটি একটি গ্রন্থ, যা আপনার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে, যাতে করে আপনি এর মাধ্যমে ভীতি-প্রদর্শন করেন। অতএব, এটি পৌছে দিতে আপনার মনে কোনরূপ সংকীর্ণতা থাকা উচিত নয়। আর এটিই বিশ্বাসীদের জন্যে উপদেশ। তোমরা অনুসরণ কর, যা তোমাদের প্রতি পালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং তাকে বাদ দিয়ে অন্য অলিদের ( মুল আরবী শব্দ আউলিয়া যা অলি এর বহুবচন ) অনুসরণ করো না। (সুরা আরাফ আয়াত ২-৩)

সুতরাং আসুন আমরা কোরআন পড়ি, কোরআন বুঝি, কোরআন অনুযায়ী জীবন গড়ি - এটাই রাসুল(স), সাহাবা(রা) এবং সকল ইমামের সাধারণ পথ। যদি এই পথে চলতে পারেন তাহলে ব্যাবহারিক ছোটখাট পার্থক্য নিয়ে বিচলিত না হলেও চলবে।

ধন্যবাদ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কিন্তু আল্লাহ সবাইকে এক হতে বলেছেন। আপনার দেখানো পথে সেটা যে হচ্ছেনা তা’ মনে হয় আর না বল্লেও চলে।

১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এক হওয়া মানে কি?
মৌলিক বিষয়ে দুনিয়ার সব মুসলমান একই আছে।
আমরা সবাই একই কালেমা পড়ে মুসলমান হয়েছি
আমরা এক আল্লাহতে বিশ্বাস করি
আমরা এক নবী মুহাম্মদ(স)কে বিশ্বাস করি
আমরা এক কিতাব কোরআনে বিশ্বাস করি
আমরা সবাই পরকালিন জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করি
আমরা সবাই একই কেবলামুখি হয়ে প্রার্থনা করি



এক হওয়া মানে যদি বলেন সবাইকে একই নেতৃত্বের অধীনে আসতে হবে তাহলেতো বিশ্বব্যাপী ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠার পরই কেবল তা সম্ভব। আপনি কি সেই খেলাফতের পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য কাজ করছেন? না কেবল নিজের ইমামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রচারেই ব্যাস্ত আছেন?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: নিজের ইমামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণে ব্যাস্ত আছি, আমার মুরশিদ। আপনি দোয়া করেন যেন সফল হই। আহলে হাদীসরা যখন তাদের পক্ষে কাজ করছে তখন আমাকেওতো আমার পক্ষে কাজ করা উচিৎ। কি বলেন, আমার মুরশিদ? বাকী তির জনের বোঝা বইতে আমি মোটেও সম্মত নই। ইমাম মেহেদী আসার আগে আমি প্রয়োজনীয় গোছ-গাছের কাজ সারতে চাই। কারন তিনি আসলে সবাইকে এক দল হতেই হবে। আর যারা তাঁর নেতৃত্বে একদল না হবে তারা ভ্রান্ত বিবেচীত হবে।

১৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এটাইতো আসল সমস্যা
যখনই আপনি আপনার ইমামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানের চেস্টায় থাকবেন, তখনই অন্য ইমামের অনুসারীরাও তাদের ইমামকে শ্রেষ্ঠ প্রমানের চেস্টা করবে এবং শুরু হবে সংঘাত - যা ঐক্যের পথে প্রধান অন্তরায়।

আল্লাহ কোন ইমামের অনুসরণ বাধ্যতামুলক করেন নি। তিনি মাধ্যতামুলক করেছেন কোরআন বা তার কিতাবের অনুসরন। ইমামের অনুসরনের ব্যাপারটা রেখেছেন স্থান কাল জাতি ভেদে স্বাধীন। যদি আমরা এই স্বাধীনতা স্বীকার করে নিতে পারি এবং মান্য হিসেবে নিতে পারে আল্লাহর কিতাব কোরআনকে, কেবলমাত্র তখনই মৌলিক বিষয়ের একতার ভিত্তিতে বৃহত্তর ঐক্য সম্ভব। আল্লাহর সৃস্ট মানুষের মধ্যে দুইজন যেখানে হুবহু এক হয় না, ৭৫০ কোটি মানুষ প্রত্যেকে অনন্য কেউ কার মত নয় - সেখানে সারা দুনিয়ার সবাই কেয়ামত পর্যন্ত খুটিনাটি বিষয়েও একই ইমামের অনুসরণ করবে এটা কখনই সম্ভব নয় - আর সম্ভব নয় বলেই আল্লাহ তা বাধ্যতামুলক করেন নি।

তবে হ্যা, প্রথম দিকে যেমন কেন্দ্রীয় খেলাফতের মাধ্যমে একজন নেতার অনুসরণ সম্ভব হয়েছিল - আবার যদি কখনও বিশ্বব্যাপী ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠিত হয় তখনই কেবল সেই খেলাফতের ইমামের অনুসরণ সম্ভব হতে পারে - তবে সেটা নিশ্চয়ই অতীতের কোন ইমাম হবে না - সেও হবে নতুন কোন ইমাম।

" ইমাম মেহেদী আসার আগে আমি প্রয়োজনীয় গোছ-গাছের কাজ সারতে চাই।" - আচ্ছা ইমাম মাহদীর ব্যাপারটা কি? ইমাম মাহদীর আগমনের ব্যাপারে কোরআনের কোন রেফারেন্স আছে কি? আমি কিন্তু পাই নি। যদি তিনি আসেন আপনার আমার মৃত্যুর পরে তাহলে এই গোছগাছের কী হবে?

আমার মনে হয় এটা মানুষকে ভুলিয়ে রাখার একটা কৌশলমাত্র। গত কয়েকশ বছর ধরে মানুষ ভাবছে ইমাম মাহদী আসবে আর আমরা বিশ্ববিজয়ী হব - কিন্তু কেউ আসছে না। যদি আমরা একজন ইমাম মাহদীর অপেক্ষায় না থেকে প্রত্যেকে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যেতাম তাহলে শত কোটি মুসলমানের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কাজের সম্মিলিত ফলাফল একজন মহামানবের কাজের চেয়ে খুব একটা কম হত না - কী বলেন?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তবে হ্যা, প্রথম দিকে যেমন কেন্দ্রীয় খেলাফতের মাধ্যমে একজন নেতার অনুসরণ সম্ভব হয়েছিল - আবার যদি কখনও বিশ্বব্যাপী ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠিত হয় তখনই কেবল সেই খেলাফতের ইমামের অনুসরণ সম্ভব হতে পারে - তবে সেটা নিশ্চয়ই অতীতের কোন ইমাম হবে না - সেও হবে নতুন কোন ইমাম। আমিও তাই মনে করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.