নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ও কোরআন

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮



কোরআন সঠিক হলে ইসলাম সঠিক। কারণ কোরআনে ইসলামের সঠিকতার কথা বলা হয়েছে। প্রায় সাড়ে চার হাজারের মত ধর্ম ও মতের অন্য কোনটিকে কোরআন সঠিক বলেনি।
কোরআনের বেঠিকতা কেউ প্রমাণ করতে পারেনি। তবে কোরআনের সঠিকতা অনেকেই প্রমাণ করেছেন। এরমধ্যে ডঃ মরিচ বুকাইলি অন্যতম।বুকাইলি তাঁর ‘বাইবেল, কোরআন ও বিজ্ঞান’ গ্রন্থে বিষদ বর্ণনায় কোরআনের সঠিকতা প্রমাণ করেছেন।
পৃথিবীর একমাত্র গ্রন্থ কোরআন যাতে দাবী করা হয়েছে, তাতে কোন ভুল নেই। আর পৃথিবীর একমাত্র গ্রন্থ্য কোরআন যাকে নির্ভুলও প্রমাণ করা হয়েছে।
কারো ভুল না থাকার জন্য তাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা তাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম হতে হয়। কারণ তাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা তাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম না হলে এর বাইরে প্রশ্ন করা হলে সে সঠিক জবাব দিতে পারবেনা। সে কিভাবে সঠিক জবাব দিবে সেতো সে বিষয় জানেই না।সে ক্ষেত্রে তার কথায় ভুল পাওয়া যাবেই।কিন্তু তাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা তাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম হলে তাঁকে যত প্রশ্নই করা হোক সঠিক জবাব পাওয়া যাবেই। কারণ তিনি সব জানেন। কাজেই তাঁর ভুল হতে পারেই না।সংগত কারণে যিনি নির্ভুল তাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা তাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম।যাঁর জ্ঞান ভান্ডার বা যাঁর ভিতরে বিদ্যমান তথ্য ভান্ডার অসীম তিনি নিজে অসীম না হলে অন্য অসীম তাঁর ভিতরে স্থান লাভ করতে পারবেনা। সংগত কারণে তিনি নিজেও অসীম। অসীম একাধীক হতে পারেনা, কারণ অসীমকে একাধীক করতে হলে সীমা দিতে হবে আর সীমা দিলে অসীম আর অসীম থাকেনা বরং সসীম হয়ে যায়।সংগত কারণে অসীম একজন যাঁর বাণী কোরআন। কারণ অসীম নির্ভুল আর কোরআন নির্ভুল। কাজেই কোরআন অসীমের বাণী না হওয়ার সুযোগ নেই।সেই অসীমের নাম আল্লাহ। কারণ কোরআন যাঁর বাণী তাঁর নাম ‘আল্লাহ’ কোরআনে বলা হয়েছে।সংগত কারণে কোরআন আল্লাহর বাণী। আর আল্লাহর বাণী অনুযায়ী এর নবি (সা.)ও ইসলাম সব সঠিক।
অনেকে বলেন, বিশ্বের শতকরা সাতাত্তর জন ইসলাম মানেনা। হতে পারে তারা ইসলামের সঠিকতা জানেনা।না জানার কারণ তারা জানার চেষ্টা করেনি।তারা যদি ইসলামের সঠিকতা জানতো তবে তারা অবশ্যই ইসলাম মানতো। এখানে তাদের দোষ তারা ইসলামের সঠিকতা জানেনি।আর দোষ করলে শাস্তি পেতেই হয়।কাজেই যারা ইসলাম জানেনি এবং মানেনি তারা আল্লাহর দরবারে শাস্তিযোগ্য অপরাধী।
অনেকে বলে অনেকে বংশগত মুসলীম। কিন্তু বংশগত মুসলীমরাও ইসলাম না জানলে বা ইসলাম ভুল জানলে ইসলাম ছেড়ে দেয়।কাজেই ইসলাম মানতে হলে ইসলাম সঠিকভাবে জানার বিকল্প নেই।

বিঃদ্রঃ প্রথম পাতায় লেখার ছাড়পত্র প্রদানের জন্য মডুকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

পথঘাটের কথা বলেছেন: ভালো লিখেছেন ভাই.. শুকরিয়া ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: প্রথম মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ এবং নিরন্তর শুভেচ্ছা।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

محمد فسيح الاسلام বলেছেন:
পবিত্র কুরআনে একটি শব্দ এসেছে- 'কুল' - 'বলো'। বলতে হলে 'মুখ' ব্যবহার করতে হয়।

বলার জন্যে পড়তে হবে আগে। তাই, তো কুরআনে 'ইকরা' শব্দটিও এসেছে। এর জন্যেও 'মুখ' ও 'চোখ' অঙ্গ দু'টি এসেছে।

কিন্তু, আমি এখন পর্যন্ত, কুরআনের কোথাও 'লেখো' শব্দটি পাইনি! হয়তো 'লেখা'-র জন্যে যে বিশেষ ক্ষমতাটি দরকার, তা আল্লাহ নিজের জন্যেই রেখে দিয়েছেন!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে পোষ্টের সম্পর্ক কি?

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

محمد فسيح الاسلام বলেছেন: মানুষ হয়তো কোন দিনই ভালো ভাবে মানুষকে বুঝিয়ে লেখার ক্ষমতা অর্জন করতে পারবে না। যেমন, আপনি অনেক চেষ্টা করেছেন এবং করছেন। কিন্তু, ঠিক ভাবে লিখতে পারছেন না।

হয়তো, মানুষকে বুঝানোর জন্যে তাকে যে বিশেষ দু'টি অঙ্গ দিয়েছেন, সেগুলো সঠিক ভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভাল কাজের চেষ্টা থাকা জরুরী। অপারগতার ক্ষমার কথা আল্লাহ বলেছেন। আপনার মন্তব্যের দ্বিতীয় অংশ বুঝিনি।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

محمد فسيح الاسلام বলেছেন: নবী-রাসূল, সালফে সালেহীনরা লেখক ছিলেন না। তাঁরা কথা বলতেন। আর, তাঁদের অনুসারীরা লিখে যেতেন।

হয়তো, 'আয়াত' ও 'ইলহাম' নাযিল হওয়ার পর, সেগুলোকে ধরে রাখতে দ্বিতীয় মানুষের প্রয়োজন হয়। নিজে নিজেই তা পারা যায় না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দুঃখিত আপনার এ মন্তব্যটিও বুঝতে পারিনি।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

محمد فسيح الاسلام বলেছেন: ঐ যে বললাম, লিখে মানুষকে বুঝানোর কাজ 'ইলহাম' প্রাপ্তদের নয়। এমন হতে পারে যে, সেই ক্ষমতা তাঁদেরকে দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা বোধ করেননি মহান রাব্বুল আলামীন। আমার ব্যাপারেও এটা খাটে। তাই, বুঝিয়ে লিখতে পারছি না।

শামস তাব্রীজীকে আমাদের মাঝে ধরে রেখেছিলেন আল্লামা জালালুদ্দিন রুমী। অন্যদের বেলাতেও তো একই কথা!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: প্রথম মন্তব্যকারী আমার কথা বুঝেছে বলেই জানাল। আর আমি এখানে যুক্তি তুলে ধরেছি। বুকাইলি বিজ্ঞান দিয়ে তাঁর কথা বুঝানোর চেষ্টা করেছেন। মানুষ সে বই বুঝতে পেরেছে বলেই সেটা বিশ্ব বিখ্যাত হতে পেরেছে। লিখে বুঝানো যায়না এ নতুন কথা আপনি কোথায় পেলেন? ব্লগেতো লোকেরা তাদের কথা আমাদেরকে লিখেই বুঝানোর চেষ্টা করে। ইসলাম কি এর বাইরে? তবে ইসলাম নিয়ে লেখকেরা এত বই কেন লেখে? ইসলাম নিয়ে লেখা বহু বইতো আমি সহজভাবেই বুঝতে পেরেছি। কাজেই আপনার কথার সাথে একমত না হতে পেরে দুঃখিত।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



পুরনো নিক প্রথম পাতায় ফিরে অাসায় স্বাগত।

অাপনার সর্বশেষ প্রকাশিত সনেটে একটি কমেন্ট করেছিলুম। দেখে কমেন্টটি মুছে দিতে পারেন, ইচ্ছে করলে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার কমেন্টটি নজরে এসেছে। আমার আগের মোবাইল নদীতে পড়ে গিয়েছিল। নম্বরটি ছিল ধারকরা, সে লোকও এখন কোথায় আমি জানি না। কাজেই সে নম্বর আর তোলা হয়নি। মোবাইলের সাথে আমি আপনার নম্বরটিও হারিয়ে ফেলেছি। আপনাকে নতুন নম্বর দিব ইচ্ছে আছে। তবে আমি এখন বেশ ক্লান্ত। আল্লাহর ৯৯ নাম নিয়ে সনেট লিখতে বেশ কষ্ট করতে হয়েছে। একটু বিশ্রাম নিয়ে পুস্তক সম্পাদনায় হাত দেব ভাবছি। তখন আপনাকে অবশ্যই দরকার হবে। আর আপনার মন্তব্যটি না হয় থাকুক।

এ পোষ্টকি আপনি বুঝতে পেরেছেন? পোষ্টে কোন সমস্যা থাকলে আমি আপনার সহায়তা চাই। অতীতে আপনি ও ডঃ এম এ আলী আমাকে যথেষ্ট সহায়তা করেছেন। যদিও আমার কিছু বিষয়ে আপনার মত বিরোধ ছিল। তবে বেশীর ভাগ আপনি আমার সাথে একমত পোষন করেছেন।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



অাপনাকে মুক্ত করে দেয়ায় সম্মানিত ব্লগ এডমিনকে অভিনন্দন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মুক্ত জীবনের আনন্দই আলাদা। আমিও তাঁদের উপর অনেক খুশী। দোয়া করবেন যেন টিকে থাকতে পারি। সনেট কবি ব্লগে আমি সনেট ছাড়া কিছু লিখতে চাইনা। আর এ ব্লগে সনেট লিখতে চাইনা। এ ব্লগ সেফ থাকলে বিছু সাধারণ ভাল কবিতা লেখার চেষ্টা করব। গল্প ও ছড়াও লেখার চেষ্টা করব।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৮

محمد فسيح الاسلام বলেছেন: দুঃখ পাওয়ার কিছু নেই, বন্ধু!

কুরআনকে জীবিত ধরে রাখার কাজ প্রতিটি অঙ্গের মাঝেই দেওয়া হয়েছে। তাই তো, কুরআন 'কপি' করতে হয়। তা নতুন করে যোজন-বিয়োজন করা যায় না। হাতের আঙুলের সেটাই হয়তো সর্বোশ্রেষ্ঠ ব্যবহার।

তারপরেই তা মুখ দিয়ে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বন্ধু ব্লগে লিখেই ইসলামের কথা প্রকাশ করতে হবে! আর মুখে ইসলামের কথা প্রকাশ করতে হলে তাবলীগ জামাতে যেতে হবে। নতুবা ওয়াজ করতে হবে। সেটা অন্যরা যথেষ্ট করছে। আর ব্লগে আছে হাতে গণা কয়েক জন। আপনি কি চান ব্লগে কেউ ইসলাম নিয়ে কিছু না লেখুক? তো আপনার একার চাওয়াতেতো কিছু হবেনা বন্ধু!

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৩

محمد فسيح الاسلام বলেছেন:
ইউটিউব এবং ফেসবুক লাইভের যুগে কেন তাবলীগ জামাতে যেতে হবে!!!

আর, নিজের যোগ্যতা তৈরী হলে, নিজেই মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে পারে যে কোন মানব!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনি যে দু’টি মাধ্যমের কথা বলেছেন, আমার এর অভিজ্ঞতা নেই। আর সে দু’টি মাধ্যমে ইসলাম প্রচারকারীর অভাবনেই। আমাকেও কেন সে পথেই হাঁটতে হবে? আমি লেখালেখিই পছন্দ করি। আর আল্লাহ তাঁর প্রথম বাণীতেই কলমের কথা বলেছেন। সুতরাং বন্ধু নিজের পছন্দ আমার উপর চাপানোর চেষ্টা না করাই বরং ভাল। আমি লিখতে চাই, আমাকে শান্তিমত লিখতে দাও। শুধু বল কোন কথা ভুল বললাম।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৩

محمد فسيح الاسلام বলেছেন: যুগে যুগে ধর্ম প্রচারকারীগণ সময়ের সবচেয়ে অগ্রসরমান গণমাধ্যমকেই বেছে নিয়েছেন। খোদাতায়ালাও সেই টেকনোলোজির সাথে সামঞ্জস্য রেখেই তাঁর বাণী পাঠিয়েছেন। আরবের সেই সময় তো সাহিত্য চর্চাকারীদের সর্বোচ্চ সম্মান দেওয়া হতো। কুরআনের বাণী প্রচার করে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) সর্বোচ্চ সম্মান পেয়েছিলেন। কিন্তু, তিনি কবি ছিলেন না।

সবচেয়ে বড় সাহিত্যিক তো মহান সৃষ্টিকর্তা! কলম ব্যবহারকারীদের মাঝে সবচেয়ে কৌশলী তো তিনিই!

আর, নবী ও রাসূলদের কাজের মাঝেই তো সেই কৌশলতার তাৎপর্য নিহিত। কারণ, তাঁরাই ছিলেন এর ধারক, বাহক ও প্রচারক। তাঁদের সুন্নাহ'র উপর সন্দেহ পোষণ করা তো, কুরআনের উপর দোষ আনারই নামান্তর!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তারমানে আপনি কোন নতুন ফতোয়া আবিষ্কার করছেন যে, কলমের মাধ্যমে ইসলাম প্রচার চলবে না?

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটা মনে হয় রিপোস্ট। আগে সনেট কবি নিক থেকে লিখেছিলেন...

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এটা নতুন ভাবেই লিখেছি। পূর্বের কোন লেখার সাথে মিল আছে কিনা জানি না।

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৬

محمد فسيح الاسلام বলেছেন: ভুল বুঝবেন না, হে জ্ঞানী প্রবর! রাগ মানুষকে ভুলের পথে নিয়ে যায়। মানুষের মধ্যে যারা কলম ধারণ করেন, তাঁদেরকে নিজ শিক্ষকের প্রশংসা করতে হয়।

আর, অবশ্যই যারা সুন্নাহকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে, তারা সীমা অতিক্রমকারী। সীমা অতিক্রমকারীদের প্রশংসা করা বিজ্ঞ জ্ঞানীদের কাজ নয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্নাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করল আবার কে?

১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

saif sakib বলেছেন: বর্তমানে ইন্টারনেটে ইসলাম বিদ্বেষীরা যেভাবে ইসলামের অপপ্রচার করছে তাতে এরকম হাজার হাজার কলম সৈনিক দরকার যারা ইসলামের সঠিক ব্যাখ্যা মানুষের কাছে তুলে ধরবেন লেখালেখির মাধ্যমে।
বলার জন্য মুখ দরকার, পড়ার জন্য চোখ, তবে তারও আগে দরকার লেখা।
কোরআন হাদীসের কোথাও 'লেখার বিশেষ ক্ষমতা আল্লাহর জন্য রেখে দিয়েছেন' এরকম কোনো ইঙ্গিত নেই।
আর সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, সূরা বাকারার 282 নং আয়াতে বলা হয়েছে- "ফাকতুবুহ "অর্থাৎ তোমরা লেখ,
আমাদের সলফে সালেহীনগন হাজার হাজার কিতাব লিখেছেন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কোরআন-হাদীসও এখন লিখিত রূপে বিদ্যমান। অথচ এরা কি থেকে কি বলে বুঝা মুসকিল।

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান লিখিত বা বই আকারে নাজেল হয় নি।
পৃথিবীর সব মানুষের কাছে পৌছে নি, তলোয়ার দিয়ে কোপানো না পর্যন্ত মক্কা-মদিনার বাইরে আরবি ভাষিরাও কেউ মেনে নেয়নি।

মোহম্মদ (স) এর মাধ্যমে তৎকালিন তার আসেপাশের অবস্থা মেজাজ অনুযায়ি এক এক টি আয়াত নাজেল হয়েছিল।
দীর্ঘদিন মানুষের মুখে মুখেই ছিল। রসুলের মৃত্যুর পর সব আয়াত যোগার করে পরে লেখা হয়েছিল।
কিছু আয়াত বাদও দেয়া হয়েছিল, সুরার নামকরনও পরে করা হয়েছে।
কোরানের বিভিন্ন আয়াতে একটি গোত্রকে নিন্দা, এমনকি ফালতু লোকের নাম ধরেও আয়াত নাজেল হয়েছে।
একটি ছোট শহর 'মক্কা' ও দূরে একটিগ্রাম 'ইয়াসরিব' পরে(মদিনা নামকরন) এই দুটি অঞ্চলের জন্যই প্রায় সব আয়াত। দুটিশহর ঘিরেই যত কাহিনী ।
এসব আয়াত পড়ে একে সার্বজনিন বা সম্পুর্ন পৃথিবীর জন্য জীবন বিধান বলা যায় না। নির্ভুলও বলা যায় না।
কারন সম্পত্তিভাগ উত্তরাধিকার নিয়ে আয়াতটি অংকে স্পষ্ট ভুল।
এরপরও মেনে নিয়েছি, মোসলমান হয়ে জন্ম নিয়েছি, পরকালের ভয় আছে, সয়ং আল্লাহের বাণী! মানতেই হবে।

মেনেও শান্তিতে থাকতে পারছিনা। ইসলামে তো অনেক বিভক্তি, দেড়শো ভাগে।
অনেকে বলছে অমুক মসজিদে নামাজ পড়লে নামাজ হবে না।
সারা জনম এক নিয়মে নামাজ পরছি, এখন শুনি হারাম, মাইয়াদের মত বুকে হাত বেধে নামাজ পরতে হবে।
পির-পয়গম্বর, মাজার, মিলাদ আগেই হারাম করা হয়েছে, এখন শুনি নামাজের মোনাজাতও নাকি হারাম!
ঈদের নামাজও নাকি হারাম, ঘোষনা আসছে ...

ফ্যাসিস্ট ওহাবি-সালাফিরা ধনাড্য ও প্রভাবশালী হওয়াতে এখন হাউস টু হাউস ধর্মিয়/রাজনৈতিক প্রচারনা চালাচ্ছে।
আল্লা এক কোরান এক, কিন্তু এত বিভক্তি কেন? ইসলাম মেনেও তো শান্তি নেই।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কোরআন কি ভাবে কি হয়েছে সেটা আলচ্য বিষয় নয়। যে কোরআন বিদ্যমান সেটা বিবেচ্য। তাতে কোন ভুল আছে কিনা সেটা আপনাকে দেখতে হবে। অংকে যে ভুলের কথা বলছেন সেটা সমাধান গত ভুল। আপনি যদি স্ত্রীর অংশ আগে দিয়ে দেন তবে আর কোন সমস্যা থাকেনা। এমনিতেও স্ত্রী, কন্যা ও পিতা-মাতার সম গোত্রীয় নয়। তথাপি হর তিন বাড়িয়ে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। এটা ছিল আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা দেখা যে তারা কিভাবে সমস্যার সমাধান করে। বিষয়টা এমন নয় যে তা’ আল্লাহর অজ্ঞাতে হয়েছে।

১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
স্ত্রীর অংশ আগে দিয়ে দেয় কিভাবে?
কোরানে তো আগে দিতে বলেনি, কে কতটুকু পাবে সেসব স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে। বাট অংকে ভুল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এ অংকের মাধ্যমে আল্লাহ অংকের এক নতুন নিয়ম শিখালেন, যাকে বলে আওল বা বর্ধীত করণ। অংকের নিয়ম শিখানোর জন্যই অংশ সেভাবে দেওয়া হয়েছে। কাজেই এটাকে কিছুতেই ভুল বলা যায় না। আপনি যেটাকে ভুল বলছেন সেটা না হলে আওলের নিয়ম কিভাবে পাওয়া যেত? আওল পদ্ধতিতে প্রত্যেকের অংশ সমহারে কমেছে অসম হারে কমেনি কাজেই অংকে কোন ভুল নেই বরং আপনাদের বুঝার ভুল।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: একটা পুকুরে মাছ ধরছে ৫ জন। ২ জন ৫০ বছর। ২ জন ৩০ বছর। ১ জন ১২ বছর। চেয়ারম্যান বলল ৫০ বছরের ২ জন ১/৬ অংশ করে পাবে। ৩০ বছরের ২ জন ১/৩ অংশ করে পাবে। ১২ বছরের ১ জন ১/৮ অংশ পাবে। চেয়ারম্যান চলে গেল। ভাগ করতে গিয়ে দেখাগেল হিসেব মিলেনা। এখন তবে কি হবে? সেটাই আল্লাহ শিখালেন হর বাড়িয়ে সমাধান করতে হবে। ইসলামের বিধি চিরকালিন। এ নিয়মটা না থাকলে কোরআন অসম্পূর্ণ থেকে যেত। কাজেই ভুলটা কোরআনের নয় বরং মানুষের বুঝার ভুল। আল্লাহর কথা তারা বুঝতে ভুল করেছে। আপনি বলুন এ অংক না হলে এধরনের ইসলামী সমাধান কি হতো?

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩১

আরোগ্য বলেছেন: কুরআনকে আলমারির উপর তুলে রাখার কারনেই মুসলমানের আজ এই দুর্দশা। কোরআনের আলোকে জীবন গড়তে পারলেই জীবন সার্থক হবে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কিন্তু মানুষ সেটা বুঝে না বা বুঝতে চায়না। তারা কোরআন থেকে পালিয়ে বেড়ায়। অথচ এক দিন বুঝবে এটাকে আঁকড়ে ধরলেই তাদের অধীক লাভ হতো।

১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আফনে পরিবেশ বন্ধুর মতো হারান নাই দেখে ভালো লাগলো। একটা হাদিসের ফটুক দিলাম। সংগ্রহ করেছিলাম শুধু আপনার জন্যই



২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: হাদিস খানাতে আপনার ও আমার বুঝ এক রকম নয়। আমি বুঝি মহানবির (সাঃ) পছন্দ আল্লাহর নিকট অধীকতর গুরুত্বপূর্ণ, সে ক্ষেত্রে আয়েশার (রাঃ) পছন্দও কম গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মহানবি (সাঃ) আল্লাহর অধীক কাছের মানুষ। যখন দুই জনের পছন্দ ভিন্ন রকম হবে তখন অবশ্যই আপনাকে এক জনের পছন্দ বাতিল করে অন্য জনের পছন্দকে গুরুত্ব দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি অধীক গুরুত্বপাবে। কোরআন ও হাদিসে সে কথাই বলা হয়েছে। আয়েশা (রাঃ) আল্লাহর মনভাব যেমন বলেছেন তেমন হওয়াই উচিৎ বলে আমরা মনে করি। আয়েশার (রাঃ) পছন্দ নবির (সাঃ) উপর প্রাধান্য পাওয়ার যুক্তিসংগত কারণ নেই। আপনি নিজেকে অধীক জ্ঞানী মনে করে নিজেকে অধীক নির্বোধ প্রমাণ করছেন। জগতে শুধু আপনি যা ভাববেন সেটাই সঠিক হওয়া জরুরী নয়।

১৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৪৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক আনন্দিত হয়েছি প্রিয় কবিকে স্বনামে দেখে।

ভালো লাগলো আলোচনা

শুভকামনা রইল সুপ্রিয় কবিবর

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দোয়া করবেন যেন এটা বজায় থাকে। এ নিক থেকে আমি সাহিত্যের অন্যান্য শাখায় বিচরণ করতে চাই। আর ক্যাচাল পোষ্টও এখান থেকে দিতে চাই।

১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:২৩

বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট করার জন্যে

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় কবি।

২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:০০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মরিস বুকাইল তো ইসলাম গ্রহণ করেননি! মৃত্যু পরবর্তী যে শাস্তির কথা বলা হয়েছে সে হিসেবে মরিস বুকাইল ভীত হয়ে ইসলাম গ্রহণ করা উচিত ছিল। সে আধুনিক যুগের আব্দুল মুত্তালিব।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেকে বলেন তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছেন।

২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন এবং সুখি থাকুন।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা।

২২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

এ.এস বাশার বলেছেন: ভালো আলোচনা....
আল্লহ সকলের মঙ্গল করুন...

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তথাপি হেদায়েত লাভের যোগ্যতা থাকতে হয়।

২৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমিতো গতকাল ব্যস্ত ছিলাম। এই পোস্টটি দেখিনি। পরের পোস্টে অভিনদন জানিয়েছি। এখন ভুলটি ঠিক করলাম। অভিনন্দন আপনাকে ।


শুভকামনা জানবেন ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চৌধুরী ভাই।

২৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: পুরাতন নিক দেখে ভালো লাগলো।

২৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

রাকু হাসান বলেছেন: পড়লাম

২৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

এম এ হুসাইন বলেছেন: অত্যন্ত সুচিন্তিত, চিন্তা-উদ্দীপক, গবেষণা-বান্ধব ও যৌক্তিক এবং জরুরি একটি প্রবন্ধ উপহার দেয়ার জন্য শ্রদ্ধেয় লেখক ও কবিকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ। বুদ্ধিবৃত্তি ও বিবেককে কাজে লাগিয়ে লেখালেখি করার মধ্যে কোনো ধরনের অকল্যাণ থাকার আশঙ্কা আছে বলে শুনিনি কখনও। তবে কুরআন ও হাদিসের তাফসির কেবল সংশ্লিষ্ট আলেম বা বিশেষজ্ঞরাই ভালোভাবে করতে পারেন। সাধারণ ব্যক্তিদের মধ্য থেকে কুরআন ও হাদিসের নির্ভুল ব্যাখ্যা দেয়ার দাবি কেউ শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে করতে পারেন না। এ কাজটি শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে করতে পারেন মহানবীর (সা) মনোনীত ব্যক্তিরা এবং তাঁর কাছ থেকে শিখে নেয়া তাঁর পবিত্র আহলে বাইত ও সাহাবিবৃন্দ এবং পরবর্তীকালে সেই ধারাবাহিকতায় শিক্ষিত আলেম সমাজ। ঐতিহ্যবাহী মুসলিম আলেম সমাজ এ জন্য অনেক তাফসির ও হাদিসের ব্যাখ্যা গ্রন্থ লিখে গেছেন। হাদিস অনেক ক্ষেত্রেই কুরআনের ব্যাখ্যা মাত্র। তবে হাদিসের মধ্যে অনেক জাল হাদিস, ত্রুটি-বিচ্যুতি বা অপব্যাখ্যা ও পরিকল্পিত বিকৃতি বা প্রক্ষেপ ঢুকে গেছে। আর সেসবও ভাল বলতে পারবেন এই লাইনে বিশেষজ্ঞ বিজ্ঞ আলেম সমাজ। অনেক ভুয়া ও জাল হাদিস ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ায় ইসলামের শত্রুরা সেসবকে ব্যবহার করে ইসলাম ও মুসলমানদের ওপর প্রচারণাগত আঘাত হানার চেষ্টা করছে। সংবিধান নিয়ে বিতর্ক দেখা দিলে যেমন সংবিধান বিশেষজ্ঞকে গুরুত্ব দেয়া হয় আদালতে তেমনি কুরআন হাদিসের ব্যাখ্যা নিয়ে বিতর্ক দেখা দিলে কাদের শরণাপন্ন হতে হবে তা নিশ্চয়ই মহান আল্লাহর বিধানে লেখা আছে। সেইসব বিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ ছাড়া কোনো যুগই পরিপূর্ণ হতে পারে না। কোনো একটি যুগেও যদি তার অভাব হয় তবে আল্লাহর সৃষ্ট ধর্ম ও শরিয়ত অপূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ থেকে যায়। মুসলমানরা যখন শতধা-বিভক্ত তখন তাদের কোন্ ধারার কোন্ আলেম বা নেতার বক্তব্য সবচেয়ে সঠিক কুরআন ও হাদিসের ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে তা বোঝা ছাড়া মুসলমানদের প্রকৃত মুক্তি ও বৃহত্তর ঐক্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে না। এ বিষয়ে বিজ্ঞ গবেষক ও চিন্তাবিদরা এগিয়ে আসবেন বলে আশা করছি। কারণ এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে গোটা মানবজাতির উন্নতি ও উন্নয়নের বা অবনতির প্রশ্ন। আবারও ধন্যবাদ

২৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৪

নষ্টজীবন® বলেছেন: সুন্দর আলোচনা, ভালো লাগলো পড়ে

২৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

কানিজ রিনা বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর একটি পোষ্ট,
এম এ হুসাইনের সাথে একমত ও
সুন্দর মন্তব্যের অভিনন্দন।
লেখককে শ্রদ্ধায় অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.