নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবর্তন নয় প্রবর্তন সঠিক

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩



বিবর্তন নয় কারণ শূণ্যতে বিবর্তন সম্ভব নয়। প্রবর্তন হওয়ার কারণ প্রবর্তন সর্বাবস্থায় সম্ভব।শূণ্যতে পদার্থ প্রবর্তন সম্ভব নয় কারণ পদার্থে স্থান প্রয়োজন, কিন্তু শূণ্যে স্থানতো দূরে থাক বরং কিছুই থাকেনা।শূণ্যতে শক্তি প্রবর্তন সম্ভব কারণ শক্তিতে স্থান আবশ্যক নয়।বাতাস এর স্থানকে বাড়িয়ে দেয় কিন্তু বিদ্যুৎ এর স্থানকে বাড়িয়ে দেয়না। তাপের কারণে স্থান বাড়ে তবে তাপ বাড়তি স্থানে নয় পুরো স্থানে থাকে। বাতাস কিন্তু বাড়তি স্থানে থাকে বা স্থানের ফাঁকা অংশে থাকে। তাপ থাকে ফাঁকা ও ভরাট উভয় স্থানে।সংগত কারণে পদার্থ ও শক্তির অবস্থা এক নয় বরং উভয় ক্ষেত্রে স্পষ্ট ভিন্নতা রয়েছে।ভিন্নতার কারণে শূণ্যতে পদার্থের প্রবর্তন সম্ভব না হলেও শক্তির প্রবর্তন সম্ভব। ভিন্নতা হলো পদার্থের জন্য স্থানের শর্ত রয়েছে কিন্তু শক্তির জন্য স্থানের শর্ত নেই।

রিক্সা চালক কেন বিমান চালাতে পারেনা? সঠিক উত্তর যোগ্যতা নেই।তবে রিক্সা চলাকও যদি বিমান চালনা শিখেফেলে তবে রিক্সা চালককও বিমান চালাতে পারে। পারেনা কেন প্রশ্ন করলেই উত্তর এটা হবে যে যোগ্যতা না থাকা।এখন যদি প্রশ্ন করা হয় আল্লাহ কেন নিজে নিজে অস্তিত্বলাভ করতে পারেন? উত্তর একটাই তাঁর সে যোগ্যতা আছে। আল্লাহ ছাড়া আর কারো নিজে নিজে অস্তিত্বলাভ সম্ভব নয় কেন? উত্তর একটাই আল্লাহ ছাড়া আর কারো নিজে নিজে অস্তিত্বলাভ করার যোগ্যতা নেই। এক বাজারে দু’রকম বেচাকিনি কেন? উত্তর একটাই জিনিস ভিন্ন কাজেই একদামে বিক্রি হবেনা। মুরগী আর গরু কি একদামে বিক্রি হবে? আল্লাহ হলেন অসীম সর্বশক্তিমান। এরকম আছে শুধু একজন। আর সব পদার্থ না হয় সসীম শক্তি।(মুর্তি গড়ে ঈশ্বরকে সসীমত্বের রূপ দিয়ে বে-ইজ্জতি করা হয়। এতে তাঁকে ছোট করা হয়। তাঁকে ছোট করে পুজা করেও তাঁর রাগ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবেনা)।

পদার্থ ও সসীম শক্তি যোগ্যতা না থাকায় নিজে নিজে অস্তিত্বলাভ করতে পারেনা।যোগ্যতা থাকায় অসীম সর্বশক্তিমান নিজে নিজে অস্তিত্বলাভ করতে পারেন।পদার্থ ও সসীম শক্তি সীমাবদ্ধ হওয়ায় এদের সীমাবদ্ধ করতে সীমাবদ্ধ করার উপকরন বা কিছু না কিছু প্রয়োজন। শূণ্যে কিছু না থাকায় কিছু না কিছুর অভাবে শূণ্যে এদের নিজে নিজে অস্তিত্বলাভ সম্ভব নয়।পক্ষান্তরে অসীম সর্বশক্তিমান সসীম না হওয়ায় তাঁর সীমানেই। সংগত কারণে তাঁর সীমা দেওয়ার দরকার নেই। শূণ্যে কিছু নেই আর তাঁর সীমাদেওয়ার জন্য কিছুর দরকার না থাকায় তাঁর কোন কিছুর দরকার নেই। সর্বসমতার সূত্রে শূণ্যের সাথে কোনভাবেই তাঁর অসমতা তৈরী হয়না।সংগত কারণে তিনি শূণ্যের সাথে সর্বসম। অসীম শূণ্য অসীম তিনিও অসীম কাজেই অসমতার কোন সুযোগ নেই। অথচ অসীম সর্বশক্তিমান ছাড়া আর সব কিছুর সাথে অসীম শূণ্যের অসমতা স্পষ্ট বিদ্যমান।আর এটাই যোগ্যতা থাকা ও না থাকা। সংগত কারণে অসীম শূণ্য বিবর্তন হয়ে কোন কিছু না হয়ে তাতে অসীম সর্বশক্তিমানের প্রবর্তন ঘটেছে।সংগত কারণে বিবর্তনের ধারণা ভূয়া আর প্রবর্তন অনিবার্য সত্য।

অসীম শূণ্যতে পদার্থ ও সসীম শক্তি তাতে কিছু না থাকায় সীমাতে আটকে সীমাবদ্ধ হয়ে অস্তিত্বলাভ করতে পারেনি। তা’ছাড়া সীমাতে আটকাতে একজন কর্তা দরকার সেথায় সে কর্তাটা আবার কে? তাতে তো নেই কোন কিছু। অসীম সর্বশক্তিমানের সীমা নেই আটকানোর প্রয়োজন পড়েনি। সেজন্য তিনি নিজে নিজে হতে পেরেছেন।এরপর তিনি কর্তা হয়ে সীমা দিয়ে সকল পদার্থ ও সসীম শক্তি সৃষ্টি করেছেন।সংগত কারণে মহাজগতে বর্তমানে বিদ্যমান পদার্থ, সসীম শক্তি ও অসীম সর্বশক্তিমানের মধ্যে পদার্থ ও সসীম শক্তি অসীম সর্বশক্তিমানের সৃষ্টি আর অসীম সর্বশক্তিমান তিনি ছাড়া আর সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা, এটা বিদ্যমান মহাসত্য।

উপরোক্ত ঘটনা সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, কুল্লুমান আলাইহা ফান, ওয়া ইয়াবকা অজহু রাব্বিকা জুল জালালি ওয়াল ইকরাম-তাতে সব কিছু বিলিন হয় বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্ত্বা যিনি মহিমাময় ও মহানুভব। পবিত্র কোরআন, সূরা ৫৫, আর-রাহমান, আয়াত নং ২৬ ও ২৭। তাতে মানে কোথায়? মহাশূণ্য এবং মহাজগতে।বিলিন হয় তিনি ছাড়া সব সসীম। কেন্? সসীম সীমা না পেয়ে বিলিন হয়। আবার আল্লাহ যখন তাদের সীমা ছেড়ে দিবেন বা বাঁধ কেটে দিবেন তখন তারা তাদের প্রদত্ত সীমা হারিয়ে বিলুপ্ত হবে। সীমা না থাকায় বা অসীম হওয়ায় সর্বাবস্থায় আল্লাহ বাকী বা বিদ্যমান বা অবশিষ্ট।

বিবর্তন বাদীরা যে তথ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করেছে তাতে এটা প্রমাণ হয়না যে বিবর্তন হয়েছে। এ ক্ষেত্রে এটাও হতে পারে যে সৃষ্টিকর্তা কাছাকাছি আকৃতি দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন সৃষ্টি উপস্থিত করেছেন। যেহেতু শূণ্য থেকে বিবর্তন সম্ভব নয় সেহেতু কাছাকাছি আকৃতির সৃষ্টি সৃষ্টিকর্তার কাজ হিসেবে সাব্যস্ত হবে। আর বিবর্তনবাদীদের প্রাপ্ত তথ্য ও উপাত্ত এ সত্যই প্রমাণ করে যে নেচারাল সাইন্স বা প্রকৃতি বিজ্ঞান অনুযায়ী বিবর্তন নয় বরং প্রবর্তন সঠিক।

বিবর্তন সঠিক না হওয়ার আরো একটি কারণ বিবর্তীত প্রাণীটি বিলুপ্ত না হওয়া। যেমন বানর বিবর্তীত হয়ে যদি মানুষ হয়ে থাকে তবে বানর রয়ে গেল কেন? নাকি অবশিষ্ট বানর মনের ভুলে বিবর্তীত হতে পারেনি?

# শূণ্য থেকে বিবর্তন অসম্ভব কিন্তু প্রবর্তন সর্বাবস্থায় সম্ভব। সেহেতু বিবর্তন নয় প্রবর্তন সঠিক। কারণ অস্তিত্বের পূর্বাবস্থা শূণ্য। যার থেকে বিবর্তন সম্ভব নয়। সংগত কারণে বিবর্তন সঠিক নয়। তা’ছাড়া কাছাকাছি আকৃতি বিবর্তনের মাধ্যমে হওয়ার চেয়ে তা’ সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি হওয়া অধিক সহজ বোধ্য। সংগৃহিত তথ্য উপাত্ত উভয় ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে বিধায় এসব তথ্য- উপাত্ত শুধুমাত্র বিবর্তন বাদের প্রমাণ বহন করেনা। আর বিজ্ঞানী মানুষ হিসেবে তারও ভুল হতে পারে। সংগত কারণে বিবর্তনবাদের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীর বক্তব্য নিচক ভুল ধারণা হিসেবে গৃহিত হবে।

বিঃদ্রঃ ‘ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ’ গ্রন্থের একটি অধ্যায় হিসেবে লেখাটি লেখা হয়েছে।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৬

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: যতটুকু বুঝলাম যে বিবর্তবাদ বলিতে কিছুই নাই।।।

বানর থেকে অবশ্যই আমরা আসি নাই

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিবর্তন বাদের জন্য উপস্থাপিত তথ্য ও উপাত্ত বিবর্তনবাদ প্রমাণ করেনা। সে জন্য এটা মানুষের নিকট গ্রহণযোগ্য হচ্ছেনা। ধর্মহীনেরা এটা তাদের মত সমর্থনের উপলক্ষ্য মনে করে বিবর্তনের পক্ষ নিয়ে এর পক্ষে পক্ষ পাতিত্ব করে এটা অসারের স্থান থেকে সার বলার বৃথা চেষ্টা করে। যদিও এটাকে সার প্রমাণের কোন উপায় নেই।

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

নজসু বলেছেন: একজন মুসলিম হিসেবে আমাদেরকে মনে প্রাণে এটাই বিশ্বাস করতে হবে।
সুন্দর আলোচনার জন্য ধন্যবাদ।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

সেলিম৮৩ বলেছেন: 'বিবর্তনবাদ' বৈজ্ঞানিকভাবে অপ্রমাণিত।
হাজার হাজার বছর পার হয়ে গেল একটি বানরও মানুষের দিকে বিবর্তিত হওয়ার কোন লক্ষণ নেই।
ডারউইন নামক যে প্রানীটি যে বানরের প্রজাতি থেকে বিবর্তিত হয়েছিলেন সে প্রজাতি উনি মৃত্যুর পর বিলুপ্তি হয়ে গেছে বলে মনে হয়।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিবর্তনের সঠিকতা কোনভাবে প্রমাণ হয়নি। এটা নিচক ধারণা মাত্র। ধর্মহীনতাকে শুদ্ধ প্রমাণ করার জন্য খোঁড়া যুক্তি হিসেবে জোড়াতালি দিয়ে এ মতবাদ দাঁড় করানো হয়েছে।

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহ শূন্য স্থান থেকে নিজে নিজে সৃষ্টি হয়েছেন। তাহলে আমরা এমন অসীম সংখ্যক আল্লাহ দেখি না কেনো বা প্রথম যে আল্লাহ নিজে নিজে সৃষ্টি হয়েছেন তিনি কি সৃষ্টি হয়ে বাকি আল্লাহ সৃষ্টি হওয়ার পথ বন্ধ করে দিয়েছেন? আপনি এভাবে ব্যাখ্যা করলে আল্লাহ সম্পর্কে আরো বেশি প্রশ্ন দেখা দিবে। বরং আল্লাহ আছেন এটাই একজন বিশ্বাসীর বিশ্বাস এর বাহিরে যুক্তি দিতে গেলে আরো বেশি প্রশ্নের উদ্বেগ হয়। ধন্যবাদ।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ অসীম। অসীম একাধীক হতে পারেনা। অসীমকে একাধীক করতে হলে সীমা দিতে হবে। সীমা দিলে অসীম অসীম থাকেনা। যেহেতু আল্লাহ অসীম। যেহেতু অসীমের একাধীক হওয়া সম্ভব নয় সেহেতু আল্লাহর একাধীক হওয়া সম্ভব নয়। কাজেই অনেক আল্লাহর ধারণা নিতান্ত ভুর ধারণা। এটা কিছুতেই হতে পারেনা। সেজন্য ভারতীয় হিন্দুরাও এখর বলছে ঈশ্বর একজন। কিন্তু বিভিন্ন রূপে ঈশ্বরের আগমন ঘটে।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়ে ছিলাম সম্ভবত আপনার নজরে আসেনি।

ব্লগার নূর আলম হিরণ

৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞানে যাদের জ্ঞান শূন্যের কোটায়, তারা জীবন দিয়ে ও কোনদিন বিবর্তন থিয়োরী কিভাবে কাজ করে তা বুঝতে পারবে না....।
বিবর্তন কখনই বলে না যে বানর থেকে সরাসরি মানুষে হয়েছে....বানর বানরের এর জায়গায় আছে থাকবে কিন্তু কিছু বানরের এর জিনগত মিউটেশন এর ফলে নতুন প্রজাতির আর্বিভাব হয়.....মিলিয়ন মিলিয়ন বছরে নতুন নতুন জিনে মিউটেশন জমা হতেই থাকে আর বিবর্তন এর ধারা চলতে ই থাকে


ভাইরাস অনেক সিম্পল 'লাইভ' বায়োলজিক্যাল এনটিটি ....আপনার জীবন দশায় ই দেখতে পারবেন তারা কিভাবে বিবর্তিত হয়....যখনই কোন নতুন কোন ঔষুধ ভাইরাসের বিরূদ্ধে বাজারে আসে তার কিছু বছরের মাঝেই সিলেকশন প্রেসারে পড়ে নতুন ভাইরাসের উদ্ভব হয় যারা এই ঔষুধে রেজিসটেন্স হয়ে যায়....এইডস এর অনেক ঔষুধ এখন আর কাজ করে না কেননা নতুন বিবর্তনের মাধ্যমে নতুন ভাইরাস আসাতে এই সব ঔষুধ আর কাজ করে না

তবে আমার মনে হয়

হার্ভাড/এমআইটি/অক্সফোর্ড এর যত বৈজ্ঞানিক বিবর্তন নিয়ে কাজ করে তাদের উচিত আপনাদের মত 'বৈজ্ঞানিক' দের কাছে নাকে খত দিয়ে তাদের গবেষনা বাদ দিয়ে চাদ নিয়ে কবিতা লিখায় মন দেওয়ায়

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সেগুলো বিবর্তীত না হয়ে নতুন সৃষ্টি হতে সমস্যা কোথায়? যারা সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করেনা তাদের বিবর্তনের দরকার পড়ায় তারা এ তত্ত্ব উপস্থিত করেছে। সৃষ্টিকর্তা থাকলে কাছাকাছি আকৃতির সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি থাকাতে কোন অসুবিধা নেই।

৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ ফরিদ আহমদ চৌধুরী - জনাব, আপনার এই পোস্ট পড়ে মধ্যযুগের বিখ্যাত মুসলিম চিকিৎসক,দার্শনিক ও বিজ্ঞানী ইবনে সিনা (Avicena) (জন্ম-980 খ্রি:-মৃত্যু-1073 খ্রি:) একটি উক্তি আপনার জন্য পেশ করলাম ।

" The world is divided into men who have with and no religion and men who have religion and no wit " .

( পৃথিবীতে দুইধরনের মানুষ আছে। একদল বুদ্ধিমান কিন্তু ধর্মহীন, আরেকদল ধার্মিক কিন্তু বুদ্ধিহীন ।)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধর্মহীন হলেই বুদ্ধিমান হবে আর ধার্মিক হলেই বুদ্ধিহীন হবে কথাটা যুক্তি সংগত নয়। এবারচাই সেটা ইবনে সিনার বাপ বলুক তাতে কিছু যায় আসে না। বিজ্ঞানীর সব কথা মানুষ গ্রহণ করলে বহু আগে ধর্ম ছেড়ে ধর্মহীন হয়ে যেত। কাজেই মানুষের বিবেচনায় জ্ঞিানীর কথাই শেষ কথা নয়।

৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

হাবিব বলেছেন: সুন্দর আলোচনা করেছেন...........

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২

কালো_পালকের_কলম বলেছেন: মাশাল্লাহ সুন্দর হয়েছে

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: খুব মন দিয়ে পড়লাম।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জটিল...

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তবে দরকারী।

১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: কোন কিছু নিজ থেকে সৃষ্টি হতে পারেনা। এর পিছনে শক্তি/ প্রভাবক/ বল/অনুঘটক দরকার। যা হউক, বিবর্তন দিয়ে প্রাণীর মূল যায়গায় ফেরত যাওয়া যায়না। এখন অনেকে বলতে পারেন বানর/শিম্পাঞ্জির বা সমগোত্রীয় প্রাণী থেকে মানুষের বিবর্তন ঘটেছে। তাহলে বানর/শিম্পাঞ্জিরা কোথা থেকে বিবর্তন ঘটেছে, তারপর তাদের আগে কারা ছিলো, তারো আগে কারা বা একেবারে প্রাথমিক অবস্থায় কে ছিলো। প্রাথমিক অবস্থায় কোথা থেকে প্রাণের সঞ্চার হলো??? ইত্যাদি ইত্যাদি। এখন অনেকে বৃত্তাকার চক্র এঁকে তাতে বিভিন্ন প্রাণীর ছবি বসিয়ে তা প্রমাণের চেষ্টা করতে পারেন। কিন্তু তা যথাযথ নয়। কারণ বিবর্তন হওয়ার বিভিন্ন ধাপ একসাথে পাওয়া অসম্ভব। আর যদি কোন কারণে পাওয়া যায় তাহলে কোন কারণে তারা সময়ের সাথে বিবর্তন হতে পারেনি তাও আলোচনার দাবি রাখে। সময়ের ব্যবধানে কিছু প্রাণী অভিযোজন হয়ে চেঞ্চ হয়ে গেল আর বাকি সব মিলিয়ন মিলিয়ন বছর পরেও একই অবস্থায় আছে! এটা আশ্চর্যও বটে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মানুষ সঠিকভাবে ভাবলে প্রকৃত সত্য উপলব্ধি করতে পারে।

১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: 'বিবর্তনবাদ' বৈজ্ঞানিকভাবে অপ্রমাণিত।
হাজার হাজার বছর পার হয়ে গেল একটি বানরও মানুষের দিকে বিবর্তিত হওয়ার কোন লক্ষণ নেই।
ডারউইন নামক যে প্রানীটি যে বানরের প্রজাতি থেকে বিবর্তিত হয়েছিলেন সে প্রজাতি উনি মৃত্যুর পর বিলুপ্তি হয়ে গেছে বলে মনে হয়। [/sbকোন কিছু ভালোভাবে না জেনে মন্তব্য করা এদেশের মানুষের স্বভাব।
ডারইউন কবে বলেছেন,বাদর থেকে মানুষ হয়েছে?তাও অাবার একদিনে?
তিনি বলেছেন,বনমানুষদের একটা গোত্র লক্ষ লক্ষ বছরে ধরে বিবর্তনের ফলে বর্তমান মানুষের আকারে এসেছে।
অার বিবর্তনবাদ যে এটা সত্য ,তা যেকোন জিনিসের দিকে তাকালেই বোঝা যায়।
অাগের দিনের ঘর-বাড়ি,গাড়ি,কম্পিউটা কোন কিছু কি বর্তমানের মতো ছিলো?
১০০ বছর অাগে কি মানুষ বিমানে করে একদেশ থেকে অন্যদেশে যেতে পারতো?
কৃত্রিম উপগ্রহ,মোবাইল,ইন্টারনেট ছিলো?
সবকিছুই বিবর্তিত হয়েছে।
এজন্যই রাশিয়া-এ্যামেরিকা সহাশূন্য জয় করেছে,মঙ্গলে বসবাসের পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে।

অার বাংলাদেশের মানুষ এখনো বুনো শুওরদের মতো নিজেরা রা মারামারি-কাটিকাটি করছে।কারণ তারা ডারউইনের সূত্র মতো বিবর্তিত হতে পারেনি।
ইউরোপ-এ্যামেরিকা,চীন,ভারত-সব দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ডারইউন পড়ানো হয়।বাইবেল,বেদ,গীতা বা ত্রিপিটক না।তারা নিশ্চয়ই এখানকার ব্লগারদের চেয়ে কম বুদ্ধি রাখে না।
https://en.wikipedia.org/wiki/Evolution

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এর মাধ্যমে নাস্তিকরা তাদের মতের সঠিকতা প্রমাণের বৃথা চেষ্টা করেছে।

১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এসব বিবর্তন বাদ বিশ্বাস করলে ঈমান থাকবেনা।

ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্টের জন্য।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ওটা তারা বেঈমান বানানোর জন্যই উপস্থাপন করেছে।

১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৩

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: সুন্দর কথামালা। ভালো থাকুন।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এসব বিশ্বাস করলে ঈমান থাকবেনা।
-বিবর্তনবাদ প্রতিটা ধর্মের বিশ্বাস বিরোধী তত্ব।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ধর্মহীনতার জন্যই এর উদ্ভব ঘটানো হয়েছে।

১৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫২

অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রকৃত ধর্মিক কোথায়?
ভন্ড অার বক-ধার্মিকে দেশ ভর্তি।
শুধু বিবর্তনবাদ বিরোধীতার নামই কি ধার্মিক হওয়া?
ধর্ম কি চুরি,ঘুষ,দুর্নীতি,ব্যাভিচার,মদ,মাদক-বসেব নিষিদ্ধ করেনি?
ভন্ড অার বক-ধার্মিকরা অবাধে এসব করছে কিভাবে?????

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.