নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর নিদর্শন

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭



আল্লাহ বলেছেন- ইন্না ফি খালকিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি ওয়াখতিলাফিল লাইলি ওয়ান নাহারি ওয়াল ফুলকিল্লাতি তাজরি ফিল বাহরি বিমা ইয়ানফাউন নাসা ওয়ামা আনযালাল্লাহু মিনাস সামায়ি মিমমায়িন ফা আহইয়া বিহিল আরদা বায়াদা মাওতিহা ওয়া বাসসা ফিহা মিন কুল্লি দাব্বাতিন ওয়া তাসরিফির রিয়াহি ওয়াস সাহাবিল মুসাখখারি বাইনাস সামায়ি ওয়ার আরদি লা আইয়াতিললি কাওমিই ইয়াকিলুন-নিশ্চয়ই আকাশমন্ডল ও জমিন সৃষ্টিতে, রাত্রি ও দিবসের পরিবর্তনে, যা মানুষের হিত সাধন করে তা’ সহ সমুদ্রে বিচরনশীল নৌযান সমূহে, আল্লাহ আকাশ হতে যে বারিবর্ষণ দ্বারা ধরিত্রীকে তাহার মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত করেন তাহাতে এবং তার মধ্যে যাবতীয় জীবজন্তুর বিস্তারনে, বায়ুর দিক পরিবর্তনে, আকাশ ও পৃথিবীর মধ্যে নিয়ন্ত্রিত মেঘমালাতে জ্ঞানবান জাতির জন্য নিদর্শন রয়েছে।সূরা-২, বাকারা, আয়াত নং-১৬৪।

উপরোক্ত আয়াতে আল্লাহ বলেছেন তাঁর নিদর্শন কোথায় রয়েছে।যারা এ নিদর্শন দেখে আল্লাহকে বুঝতে পেরেছে এবং আল্লাহর ইবাদত করে জান্নাতের যোগ্য হতে পেরেছে তারা সৌভাগ্যবান।যারা আল্লাহকে বুঝতে পারেনি এবং জান্নাতের যোগ্য হতে পারেনি তারা অভাগা।অথচ তারা নাকি আল্লাহর পথে না চলে মহা সুখে আছে, এ সুখ কতক্ষণ? জীবন শেষ সুখ শেষ।তারা গর্ব করে তারা আল্লাহর বান্দাদের চেয়ে সুখে আছে। কেন তারা আল্লাহর বান্দাদের চেয়ে সুখে থাকবেনা? তাদের সুখতো এখানেই শেষ। এখানেও তারা সুখ না পেলে তারা তবে কোথায় সুখ পাবে? আর যারা আল্লাহর বান্দা তাদের কষ্টের স্থানতো এটা। জীবন শেষ হলেইতো তাদের জন্য রয়েছে অপার আনন্দ। তো তারা এখানে একটু কষ্ট পেলে কি আর এমন অসুবিধা? তারা কি মনে করে তাদের সুখে থাকা তাদের কাজের সঠিকতার প্রমাণ? তারপর এরা নাকি যথেষ্ট বুদ্ধিমান! এরানাকি বিজ্ঞান ব্যাধিতে ভুগছে। অদ্ভত এদের বিজ্ঞান। এরা এমন সব কথা বলে যা নিতান্ত হাস্যকর।

১। আসমান ও জমিন সৃষ্টিতে আল্লাহর নিদর্শনঃ আসমান হলো ফাঁকা স্থান আর জমিন হলো সে ফাঁকায় যা বিদ্যমান। এগুলো শূণ্যে ভাসমান। নিজের চারপাশে পাক খেয়ে ঘুরে এর কাছাকাছি বড় কিছুর চার পাশে ঘুরে।এরা কখনো স্থির থাকেনা। চলছে তো চলছেই। এরা সংখ্যায় অনেক। কারো সাথে কেউ আঘাত খায় না (গ্রহ, উপগ্রহ ও নক্ষত্র)। এরা সুশৃঙ্খল এবং নিয়ম মেনে চলে। অথচ এরা জড়। এদের এ অবস্থার পিছনে কি কেউ নেই? এমনি এমনি শৃঙ্খলা? বাপের জম্মে দেখিনি। অস্বীকারকারিরা কি ভাবে কে জানে? বিশ্বাসীর নিকট এটা আল্লাহর স্পষ্ট নিদর্শন।

অথচ উল্কার আঘাত জনিত ঘটনা ঘটে। এমন আঘাত কোন নক্ষত্রের হলে পৃথিবী এত দিনে ইতিহাস হয়ে যেত। তখন মানুষ বলতো একদা পৃথিবী নামক একটা গ্রহ ছিল। তাহলে কে মহাশূণ্যের সদস্যদের রক্ষা করে? এরা কি এমনি এমনি এমন শান্তিতে আছে?

মানুষ এখন বুঝে আসমান ও জমিন কতটা বিস্তৃত। তাদের এটাও বুঝার কথা এর শৃঙ্খলা কতবড় কর্মযজ্ঞ।
তা’রেখে তিনি পৃথিবীতে এসে বসবাস করলে বিষয়টা কেমন হয়? তাঁর স্ত্রী পুত্র কন্যা হওয়ার বিষয়টাও ভেবে দেখা দরকার।অনেকে মনে করে তিনি তাকে প্রাইভেট ছাত্রের মত বুঝিয়ে দিবেন তিনি আসলে কি? সে ভুল-ভাল কিছু করলে অমনি আল্লাহ কি একশনে নেমে পড়বেন? ক্ষুত্র প্রাণীর ক্ষেত্রে তাঁর বিশালত্ব কি এমটা হওয়া বুঝায়? মানুষ তাঁর নিদর্শন আসমান জমিন সৃষ্টি থেকে বুঝে নিক কোরআনের কথা সঠিক কি না।এরপর সঠিক কেউ বুঝতে না পারলে তাতে সঠিকের কোন গরজ নেই। বেঠিক কাজের মন্দ ফল ভোগ না করে কারো উপায় থাকেনা।

২। রাত্রি ও দিবসের পরিবর্তনে আল্লাহর নিদর্শনঃ শূণ্যে ভাসমান পৃখিবী নিজ অক্ষের চার পাশে পাক খায় বলে দিন রাত হয়। দিন ও রাত হওয়ার এ নিয়মে কখনো পরিবর্তন ঘটেনা। এমন হয়না যে কিছুকাল ধরে আর দিন রাত হচ্ছেনা। ইতিহাসে এ কথা লেখা নেই যে একদা পৃথিবীতে দিন রাত হতো বরং একদা নয় এখনো দিন রাত হচ্ছে।আর এ দিন রাত হওয়াতে পৃথিবীবাসীর বড্ড উপকার হচ্ছে। অবস্থা দৃষ্টে আমাদের মনে হচ্ছে এর নেপথ্যে কেউ আছে। অনেকের তা’ মনে হয়না। তাদেরকে অবশেষে আল্লাহ যখন জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন তখন তাদের মনে হবে প্রাকৃতিক ভাবে তারা কোন কষ্টকর স্থানে এসে পড়েছে। সেখান থেকে তারা বের হবার যথেষ্ট চেষ্টা করবে। তবে কখনই তারা সেখান থেকে বের হতে পারবেনা। আমরা সেখানে যেতে চাইনা। আমরা কোরআন মানি। আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন।

৩। সমূদ্রে ভাসমান নৌযান সমূহে আল্লাহর নিদর্শনঃ পানির চাপ ও ভরতত্ত্বের উপর নৌযান বিশেষভাবে নির্ভরশীল।নৌযান যে পরিমাণ পানি অপসারন করে সে পরিমান পানির চেয়ে এর ওজন বেশী হলে এটা পানিতে ডুবে যাবে এর উপর ভিত্তি করে নৌযান নির্মান করা হয়। পানির এ বিশেষত্ব কি এমনি এমনি হয়ে গেল? আমাদের তা’ মনে হয়না। আমরা স্পষ্ট বিশ্বাস করি এর নেপথ্যে রয়েছেন মহান আল্লাহ। তিনি এ ব্যবস্থা না করলে আমাদের জীবন হতো মহা কঠিন।

৪। বারি বর্ষণে আল্লাহর নিদর্শনঃ সূর্যতাপে পানি আকাশে উঠে এরপর বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে। আমাদের কি উপকার হয় আমরা তা’জানি। এমন যদি না হতো তাহলে কি উপায় হতো? অনেক গ্রহতেইতো এমন ঘটনা ঘটেনা।তথাপি কি আমাদেরকে আল্লাহকে ভাবতে ইচ্ছে করেনা? নাকি আমরা কাজের ভাবনা ছেড়ে অকাজের ভাবনাই ভেবে যাব?

৫। জীব-জন্তুর বিস্তারণে আল্লাহর নিদর্শনঃ কিছু জীব আমরা খাই। কিছু জীব আমাদের বিবিধ কাজে লাগে। কিছু জীব শোভা বর্ধক। কিছু জীব বন রক্ষক। আর বন প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করে। এত কিছু বুঝে আমাদের এত রকম জীবের ব্যবস্থার নেপথ্যে কি কেউ নেই? আমরা বিশ্বাস করি এসবের পিছনে নিশ্চিতভাবে আল্লাহ আছেন।

৬। বায়ুর দিক পরিবর্তনে আল্লাহর নিদর্শনঃ একেক সময় বায়ু একেক দিক থেকে প্রবাহিত হয়। যাতে আমরা বিশেষভাবে উপকৃত হই। বায়ূর এ দিক পরিবর্তন এমনি এমনি ঘটেনা।আমরা এর নেপথ্যে আল্লাহর উপস্থিতি অনুভব করি।

৭। আকাশ ও পৃথিবীর মধ্যে নিয়ন্ত্রিত মেঘমালাতে আল্লাহর নিদর্শনঃ এ মেঘমালার কারণে আকাশটা অনেক সুন্দর।যা আমাদের মনের শান্তির কারণ হয়ে থাকে। আমরা বিশ্বাস করি এর নেপথ্যে রয়েছে আল্লাহর রুচিবোধ।

আল্লাহর নিদর্শন রয়েছে তাঁর প্রতিটি সৃষ্টির পরতে পরতে। ভাগ্যবান এর মাধ্যমে আল্লাহর পথ প্রাপ্ত হয়। আর এসব অভাগাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। ফলে তারা পথহারা হয়।সাকুল্যে প্রত্যেককে তার কর্মফল ভোগ করতে হবে।

বিঃদ্রঃ ‘ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ’ গ্রন্থের একটি অধ্যায় হিসেবে লেখাটি লেখা হয়েছে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। সুন্দর।।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

আরোগ্য বলেছেন: ভালো ! বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: চেষ্টা করেছি।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

হাবিব বলেছেন:
যারা গোমরাহ তাদের অন্তরে কখনোই আল্লাহর নূর পৌঁছায় না। সুন্দর করে আল্লাহর নিদরশনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। জাযাকাল্লাহ।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যারা আল্লাহর প্রতি মনোযুগি নয়, তাদের প্রতি আল্লাহর কোন গরজ নেই। এ জন্য তারা তাঁর অনুগ্রহ থেকে বঞ্চিত হয়।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আরমান শুভ বলেছেন: এগুলোতে কোরআন নাযিল হওয়ার আগে থেকেই নিয়ম অনুযায়ী চলেছে। কুরআন রিসার্চ করে কি কলেরার প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়েছিলো? ভবিষ্যত এ ক্যান্সার এইডস এর প্রতিষেধক আবিষ্কার হবে?

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কোরআনে অনেক কিছুই আছে। তবে সবাই সব খুঁজে পায়না সমস্যাটা এখানে।

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১১

নতুন বলেছেন: নিজের চারপাশে পাক খেয়ে ঘুরে এর কাছাকাছি বড় কিছুর চার পাশে ঘুরে।এরা কখনো স্থির থাকেনা। চলছে তো চলছেই। এরা সংখ্যায় অনেক। কারো সাথে কেউ আঘাত খায় না। এরা সুশৃঙ্খল এবং নিয়ম মেনে চলে। অথচ এরা জড়।

ভাই আপনি আপনার ঘরের চারপাশে তাকালে দেখবেন দুনিয়াটা কত গুছানো, সুন্দর.... কিন্তু দুনিয়াতেও অনেক ঝন্জাল আছে... বরফ,পাহাড়,জঙ্গল,মরুভুমি আছে...

নিচের লিংকে গেলে দেখতে পারবেন যে পৃথিবির মাটিতে কত বড় বড় উল্কা এসে আঘাত করেছে... চাদের দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেন যে এটা আঘাত খায়, এরা্ আঘাত করেছে... আবার করতে পারে যে কোন সময়.....
https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_impact_craters_on_Earth



https://www.google.com/search?rlz=1C1GCEU_enAE821AE821&tbm=isch&q=asteroid+craters+on+earth&chips=q:asteroid+craters+on+earth,g_1:visible&usg=AI4_-kQVpeH4TkUyAfu4CKYKi72XP1VWyA&sa=X&ved=0ahUKEwiQu465wczeAhVPyRoKHTI4CdAQ4lYIKigA&biw=1680&bih=859&dpr=1

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বৃষ্টির আঘাতকেও যদি আপনি আঘাত বলেন তবে আর কিছু বলার থাকেনা। আপনি যেসব কিছুর আঘাতের কথা বলেন এগুলো এমন বিশেষ কিছু নয়।

নিজের চারপাশে ঘুরা আর অন্যের চারপাশে ঘুরা কেটাগরিতে ধুমকেতু ও উল্কা নেই। কাজেই আপনার মন্তব্য বিব্রতকর।

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৯

নতুন বলেছেন: পৃথিবিতে অনেক বড় বড় এসটেরয়েড আঘাত হেনেছে... আরো আসবে ভবিষ্যতে...

১৯৯৪ সালে সুমেকার লেভী ধুমকেতী বৃহস্পতীর উপরে আছড়ে পরেছিলো... সেটা পৃথিবিতে পড়লে মানব সভ্যতা থাকতো না... :)

https://www.youtube.com/watch?v=jvx1R9Ac1oY





১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৫০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনি যা উপস্থাপন করলেন এগুলি অতি সাধারণ বিষয়। মশার কামড় আর বাঘের কামড়ের তফাতটা আপনাকে বুঝতে হবে।

আপনার কথার বিষয়টাও পোষ্টে জুড়ে দেওয়া হয়েছে।

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৫

নজসু বলেছেন:




আস সালামু আলাইকুম।
আল্লাহর অসীম নেয়ামত না থাকলে জীবন এতো সুন্দর হতো না।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী শুভ সন্ধ্যা।
সুন্দর লিখেছেন।
বিবর্তনবাদ বইটা কি পরেছেন?

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এ বইতে বিশেষ কিছু থাকলে বলতে পারেন।

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মূর্খরা তারপরও ব্যাখ্যা দাবি করবে...

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ যাকে পথ ভ্রষ্ট করেন তার জন্য হেদায়েত নেই, একারণেই এমনটা ঘটে।

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: এ লেখাটা তাদের জন্য যারা নাসতিক আল্লাহকে মানেনা তার অসীম কুদরত স্বীকার করতে চায় না। তো তাদের সাধ্য থাকলে তারা আল্লাহর বানানো এই দুনিয়া ও আকাশ সীমা ছেড়ে অন্য কোথাও চলে গেলেই ল্যাঠা চুকে যায়। যাযাকাল্লাহ।

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.