নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ও বিজ্ঞান

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩



আল্লাহ নবি (সা.) ও পরকাল ইসলামের প্রধান আলচ্য বিষয় কিন্তু বিদ্যমান জীবন ও জগৎ বিজ্ঞানের আলচ্য বিষয়।আল্লাহ নবি (সা.) ও পরকাল বিষয়ে যার পর্যাপ্ত জ্ঞান নেই ইসলাম তার নিকট গৃরুত্বপূর্ণ নয়।কিন্তু বিজ্ঞানের উপকার সবার জীবনে দৃশ্যমান বিধায় এটা সবার নিকট গুরুত্বপূর্ণ। তবে পরকাল বিষয়ে বিজ্ঞান তেমন কাজের বিষয় নয়। কারণ বিজ্ঞান এখনো পরকালের সঠিকতা আবিষ্কার করতে পারেনি।তবে বিজ্ঞানে থাকা বা না থাকা সঠিকতার জন্য জরুরী নয়।কারণ অনেক কিছুই বিজ্ঞানে না থাকলেও সঠিক ছিল বা আছে। যেমন পানির ভরতত্ত্ব আবিষ্কার হওয়ার আগেও এর কার্যকারিতা ছিল। আবার বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারেনি এমন অনেক কিছু আছে সেটা যে কি তা’ আবিষ্কারের পরে বুঝা যাবে। যেমন আবিষ্কারের আগে ভরতত্ত্বও বোধগম্য ছিলনা। বিজ্ঞান যা আবিষ্কার করতে পারেনি তা’ সঠিক নয় বলা বেকুবি। যেমন এক বিজ্ঞান ভক্ত বলছে কেয়ামত রূপ কথা। তো কেয়ামত বিষয়ের সঠিকতা নির্ণয়ে তার বিজ্ঞান অপারগ হওয়া কি কেয়ামতের দোষ? এরপর কোন এককালে যখন তার বিজ্ঞান কেয়ামতের সঠিকতা আবিষ্কার করবে তখন সে কি বলবে? তো তার বিজ্ঞান কোন কালে কি আবিষ্কার করবে তার জন্য আমরা কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ছাড়া বসে থাকব নাকি? কেউ যদি বলে কেয়ামতের সঠিকতা না জেনে বিশ্বাস করবেন কিভাবে? কিন্তু কেয়ামতের সঠিকতা জানতে বিজ্ঞানই লাগবে এটা এমন জরুরী নয়। কারণ বিজ্ঞান ছাড়াও বহু বিষয়ের সঠিকতা জানা যায়। যেমন আমার জমিতে আমি যে গাছ লাগিয়েছি সেটা আমার গাছ এটা জানতে বিজ্ঞান লাগেনা।

ইসলাম বিশেষ কারো জন্য নয় বরং ইসলাম সাধারণভাবে সবার জন্য।কাজেই ইসলামের সঠিকতা নির্ণয়ে সাধারণ জ্ঞান যথেষ্ট হওয়ার কথা। একজন নিরক্ষর সাধারণ মানুষের পক্ষে বিজ্ঞান বা বিশেষ জ্ঞান দিয়ে ইসলামের সঠিকতা নির্ণয় সম্ভব নয়। অথচ তার জন্য ইসলাম স্বীকার করা ও ইসলাম মান্য করা ফরজ বা অবশ্য কর্তব্য।আল্লাহ বলেছেন,‘লা ইউ কাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উসয়াহা-আল্লাহ কারো উপর এমন কোন কষ্টদায়ক দায়িত্ব অর্পন করেন না যা তার সাধ্যাতীত’। সূরাঃ২ বাকারা, আয়ত নং-২৮৬।সংগত কারণে ইসলামের সঠিকতা অকাট্যভাবে নির্ণয় করতে বিজ্ঞান বা বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন না হওয়ার কথা। আর কেউ যদি বিজ্ঞান দিয়েও ইসলামের বিরোধীতা করে তবে সাধারণ জ্ঞান দিয়েই তাকে থামাতে পারার কথা।কেউ কেউ বিগ ব্যাংগ, জেনেটিক্স, স্ট্রিং খিওরী, কোয়ান্টাম মেথড ও বিবর্ত ইত্যাদি উপস্থাপন করে বলে সৃষ্টিকর্তার আর দরকার নেই। দেয়ার ইজ নো গড- সৃষ্টিকর্তা বলতে কিছুই নাই। ধর্মসব মানুষের বানানো।তারা যে সব কাজের কথা বলল এসব যে সৃষ্টিকর্তার কাজ নয় সাধারণ জ্ঞানের এ প্রশ্নের জবাব তারা বিজ্ঞান দিয়ে কিভাবে প্রদান করবে? বিজ্ঞান অনেক সমস্যার সমাধান দিয়েছে কিন্তু সব সমস্যার সমাধান কি বিজ্ঞান দিয়েছে? আর বিজ্ঞান বিশেষ জ্ঞান হোক আর অশেষ জ্ঞান হোক এটা যেহেতু মানুষের জ্ঞান, যেহেতু মানুষ মাত্রই ভুল আছে, সেহেতু বিজ্ঞানেও ভুল আছে এটা অস্বীকারের উপায় নেই।সংগত কারণে অনেকে বিজ্ঞানকে যতটা গুরুত্ব প্রদান করছে বিজ্ঞান আসলে ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। অনেক ক্ষেত্রে সাধারণ জ্ঞান বিজ্ঞান হতে গুরুত্বপূর্ণ।যেমন বাবু ও মাঝির গল্পে বাবুর বিজ্ঞানের জ্ঞান মাঝির সাঁতার জানার সাধারণ জ্ঞানের কাছে তুচ্ছ প্রমাণীত হয়েছে। বিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকায় বাবু মাঝির জীবন বার আনা মিছে বলেছে। আর বাবুর সাঁতার জানার সাধারণ জ্ঞান না থাকায় মাঝি বাবুর জীবন ষোল আনা মিছে বলেছে।হাসরের দিন আল্লাহ যখন বিচারকের আসনে বসে বিজ্ঞানীর কাজের হিসেব নিবেন তখন বেচারা বিজ্ঞানী কোন বিজ্ঞানে এ কঠিন অবস্থা থেকে বেঁচে যাবে? আর বিজ্ঞানীকে যখন জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন কোন বিজ্ঞানে বেচারারা জহান্নাম থেকে রক্ষা পাবে? সংগত কারণে বেহুদা বিজ্ঞানকে গুরুত্ব প্রদান করতে গিয়ে বিপদে পড়ার কোন যুক্তি নেই। যে বিজ্ঞানে উপকার হয় সে বিজ্ঞান মানা হবে আর যে বিজ্ঞানে ক্ষতি সে বিজ্ঞান অবশ্য পরিত্যাজ্য। এবার সেটা বিশেষ জ্ঞান হোক আর অশেষ জ্ঞান হোক ক্ষতিকর কোন জ্ঞানের কোন দরকার নেই। যে জ্ঞান আল্লাহর পথ ছেড়ে শয়তানের পথে চলতে বলবে সে জ্ঞান থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করা বাঞ্চনীয়।

বিজ্ঞান হলো বিশেষ জ্ঞান।কেউ যদি ইসলামকে ভুল প্রমাণ করার জন্য বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানী নিয়ে হাজির হয় এবং তার বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানী যে ভুল সেটা যদি বিজ্ঞান দিয়ে বুঝালে সে ভাল বুঝে ঘটনা এমন হয় তবে সে ক্ষেত্রে ইসলামের স্বপক্ষে বিজ্ঞান উপস্থাপন করা যেতে পারে।তবে ইসলামের সাধারণ জ্ঞান এতটাই শক্তিশালী যে ইসলাম অস্বীকারকারীদের বিজ্ঞানও সে সাধারণ জ্ঞানের সাথে কুলাতে পারেনা। তবে এটা ঠিক যে ভুল বিজ্ঞান সাধারণ জ্ঞানের চেয়ে নিম্নমানের।ভুল বিজ্ঞান বলতে যেটা মূলত বিজ্ঞান নয় নাম দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞান এমন বিজ্ঞান সাধারণ জ্ঞান থেকে উঁচুমানের হতে পারেনা।কারণ ওটা মোটে বিজ্ঞানই নয় বরং ভুয়া কথা তবেতো ওটা জ্ঞানও নয় আর সাধারণ জ্ঞান তবু জ্ঞান কাজেই এমন ভুয়া বিজ্ঞান সাধারণ জ্ঞানের সামনে দাঁড়াতে পারে কেমন করে? কাজেই সত্যিকারের সাধারণ জ্ঞান ভুয়া বিজ্ঞান থেকে শক্তিশালী। সংগত কারণে সত্যিকারের সাধারণ জ্ঞান দিয়েই ভুয়া বিজ্ঞানকে পরাজিত করা যায়।সংগত কারণে ইসলামের সাধারণ জ্ঞানের সামনে দাঁড়ানোর যোগ্যতা ভুয়া বিজ্ঞানের নেই।

বিবর্তন হয় এটা কেউ প্রমাণ করেছে, তাই বলে বিবর্তন হয়েছে এটা কি প্রমাণ হলো? কেউ ভাত খায় বলে এটা কি প্রমাণ হলো যে কেউ ভাত খেয়েছে? যেখানে দেখাগেল যে ভাত প্লেটেই রয়ে গেছে পেটে ঢুকেনি।তবে প্লেটে ভাত ছিল এখন প্লেটে ভাত নেই এমন হলে বুঝা যায় ১। ভাত সে খেয়েছে, ২। অন্য কেউ ভাত খেয়েছে, ৩। ভাত সে ফেলে দিয়েছে, ৪। অন্য কেউ ভাত নিয়ে গেছে (সে দিয়েছে বা জোর করে নিয়েছে)।কাজেই বিবর্তন হয় এমন প্রমাণ দ্বারা বিবর্তনের মাধ্যমে সব হয়েছে এমন কথা প্রমাণ হয়না। আর এটাও প্রমাণ হয়না যে বিবর্তন সৃষ্টিকর্তার কাজ নয়। কতিপয় লোককে আল্লাহ বলেছেন, ‘কুনু কিরাদাতান খাসেইন-তোমরা অধম বানর হয়ে যাও’। এখানে মানুষ থেকে বিবর্তন হয়ে বানর হয়েছে এটা মূলত আল্লাহর কাজ ছিল।কাজেই বিবর্তন কোরআন স্বীকার করলেও এটা আল্লাহর কাজ নয় কোরআন এটা স্বীকার করেনা আর বিবর্তন বাদের মাধ্যমে সব হয়েছে এটাও কোরআন স্বীকার করেনা। একজন বলল কারা নাকি কোথায় কি বিবর্তন হতে দেখেছে।তো তাতে হয়েছে কি? কিছু একটা বিবর্তনের ফল এর মানে কি সব কিছু বিবর্তনের ফল? আটার গোল্লা থেকে রুটি হয় এটা আমরা দেখছি এটা মানুষের কাজ। এমন বিবর্তন এমনি এমনি হয় না। কাজেই বিবর্তনই যদি এমনি এমনি না হয় তবে এ বিবর্তন দিয়ে আল্লাহকে অস্বীকার কারা যায় কেমন করে? কাজেই বিবর্তন আবর্তন আর প্রর্তন যাই হোক তা’ কিন্তু মোটেও আল্লাহ নবি (সা.) ও পরকাল বিশ্বাসের অন্তরায় নয়। কাজেই বিবর্তন হয় হোক বা না হয় না হোক তাতে আল্লাহকে অস্বীকারের কোন সুযোগ নেই।

ইসলামকে সাধারণ জ্ঞানেই অকাট্যভাবে সঠিক প্রমাণ করা যায়। আর বিজ্ঞান দিয়ে ইসলামকে বেঠিক প্রমাণ করার কোন যোগ্যতা বিজ্ঞানের নেই। আর তেমন যোগ্যতা কোন কালে হবেও না। কাজেই বিজ্ঞানকে ইসলামের বিপরীতে দাঁড় করার চেষ্টা অহেতুক। আর ইসলামের কোন কিছুকে রূপকথা বলা বেকুবী। এমন বেকুবের কথা কোন মুসলমান মান্য করতে পারেনা। কারণ ইসলামের সব কিছু যথাযথভাবে সঠিক প্রমাণ করা যায়। কোন ব্যক্তি তেমনটা না পারা তার নিজের অপারগতা। কোন ব্যক্তির তেমন না পারা ইসলামের অপারগতা নয়। কাজেই ইসলাম বিরুদ্ধ কথা সঠিক হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।

বিঃদ্রঃ ‘ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ’ গ্রন্থের একটি অধ্যায় হিসেবে লেখাটি লেখা হয়েছে।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিজ্ঞান হলো মানুষের লব্ধ জ্ঞান; যাঁরা শিক্ষা, রিসার্চ, পর্যবেক্ষণ ও লজিক্যাল ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বিষয়ের উপর জ্ঞানভিত্তিক তত্ব প্রচলিত করেছেন, তাঁরা মানবের কল্যানে এসব করেছেন। লব্ধজ্ঞান লাভের আগেও মানবের কল্যানে মানুষ কাজ করেছেন; তার একটি উদাহরণ হলো, লেইজার দিয়ে কিডনী থেকে পাথর সরানোর আবিস্কারের আগে, মানুষের শরীর কেটে কিডনী থেকে পাথর সরানো হতো; এনেসথেসিয়া আবিস্কারের আগে, শরীর কাটা হতো কিছুটা মদ ও গাঁজার ধুঁয়া দিয়ে; এতে একজন রোগী কি পরিমাণ ব্যথা পেতেন, তা অনুমেয়; লেইজার সব কষ্টের অবসান ঘটায়েছে; লেইজার মানুষের লব্ধজ্ঞানের অংশ।

লব্ধ জ্ঞান যখন খুবই কম ছিলো, তখনো মানব সমাজ ছিল; লব্ধজ্ঞান মানুষকে আজকের অবস্হানে এনেছে, এবং আরো সামনে নেবে।

মানুষের লব্ধজ্ঞান মানব সমজকে সাহায্য করছে মাত্র। প্রতিটি বিষয়ের উপর আজকে মানুষের শিক্ষিত ব্যাখ্যা আছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:০০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিজ্ঞান মানুষের জীবনকে সহজ ও সুন্দর করেছে এটা ঠিক তবে ইসলামী বিশ্বাসকে বেঠিক প্রমানের যোগ্যতা বিজ্ঞানের হয়নি আর কোন কালে হবেওনা। কাজেই বিজ্ঞানকে ইসলামের বিপক্ষে দাঁড় করার অপচেষ্টা বন্ধ করা জরুরী।

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হয় না, কোন শিক্ষিত মানুষ কোন ধর্মের বিপক্ষে তাদের জ্ঞানকে পরিচালিত করেন, সেই হোক ইসলাম, খ্রিষ্টিয়ানিজম, জুডাইজম, বৌদ্ধ ধর্ম বা সনাতন ধর্ম; বিজ্ঞানের কাজ হলো মানব সমাজের উন্নয়নে জ্ঞানের প্রসার ঘটানো

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বলেছেন: বিজ্ঞান অনেক কাজে লাগে তবে সব কাজে বিজ্ঞান লাগেনা। যে ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের দরকার নেই সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞানকে জোর করে কাজে খাটানোর চেষ্টা করা ঠিক নয়।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ ফরিদ আহমদ চৌধুরী - জনাব , আপনারা হচ্ছেন নাফরমান জাতি।

এই একবিংশ শতাব্দীতে বিজ্ঞানের সব ধরণের সুবিধা গ্রহণ করে ও উপভোগ করে (যদিও তাতে আপনাদের কোন অবদান নেই ) বিজ্ঞানবিরোধী পোস্ট দিচ্ছেন।

আপনাদের জন্ম হওয়া উচিত ছিলো চৌদ্দশ বছর আগে ।

ইহুদি-নাসারা বিজ্ঞানীরা যখন মঙ্গল গ্রহে সফলভাবে space lander পাঠাচ্ছে আপনারা তখনো প্রস্তরযুগে পড়ে আছেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিজ্ঞানের উপকারের কথা আমার পোষ্টের শুরুতেই বলা হয়েছে। আপনার বদভ্যাস হলো পোষ্ট না বুঝে মন্তব্য দেওয়া। আমি বলতে চেয়েছে ইসলাম বুঝতে বিজ্ঞান না হলেও হয়।

৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞান আর ইসলামকে মিলানো ঠিক না।
দু'টাকে দুই জাগায় থাকতে দেন।
মিলালে ধরা খেতে হবে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মিলানো বেঠিক শুধু সেটাই নয় আমি এটাকে বে-দরকারীও বলেছি। কারণ ইসলাম বিজ্ঞানের ভরসায় বসে নেই। সাধারণ জ্ঞানেই ইসলামকে অকাট্যভাবে সঠিক প্রমাণ করা যায়। তবে প্রকৃত বিজ্ঞানের সাথেও ইসলাম সাংঘর্ষিক নয়। এখন কেউ যদি ভুল কথাকে বিজ্ঞান বলে চালিয়ে দেয় এর দায়তো আর ইসলাম নিবেনা।

৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১২

সেলিম৮৩ বলেছেন: মানুষ যিনি সৃষ্টি করেছেন; তিনি অাল্লাহ। তিনি মানুষকে সৃষ্টি করে বলেছেন, এই মানুষকে অামি অতি নগন্য / খুব অল্প /খুব সামান্য জ্ঞান দান করেছি।
এখন মানুষ দিন দিন তার দানকৃত মেধাকে কাজে লাগিয়ে জীবন উন্নত করবে এটা অাল্লাহপাক ভালো করেই জানেন। সেই মেধাকে ব্যবহার করতে পারে একজন ইহুদী, একজন খৃষ্টান, একজন মুসলিম, একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী। এখানে ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের কোন দ্বন্দ নেই, বিরোধ নেই।
বিজ্ঞান এখনো অনেক কিছুর সামধান দিতে পারেনি। তার মানে এই নয় সেটাকে অস্বীকার করতে হবে। যেথানে কয়েক হাজার কোটি বছর অালোর গতিতে ছুটলে এই মহাবিশ্বের কিছু অংশ অতিক্রম করা যেতে পারে বলে বিজ্ঞানিরা ধারণা করছেন। সেখানে তার অতি সামান্য সৃষ্টি মানুষ তাঁর সম্পর্কে নেতিবাচক অনুমান করা, মন্তব্য কর একটি চরম গর্হিত কর্মই মনে হয়।
এই মহাবিশ্ব ধ্বংস হবে এটা বিজ্ঞান বলছে। অাল্লাহপাক কোরঅানে সেটা সাড়ে ১৪০০ বছর অাগে জানিয়ে দিয়েছেন। বেহেস্ত, দোযখ এটা মানুষের পক্ষে হয়তো একদিন বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ সম্ভব হতে পারে অাবার নাও পারে। তার মানে এই নয় সেটা অনুপস্থিত।
স্বরণ করি, মানুষের জ্ঞান অতি সামান্য। এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে অামাদের ক্ষুদ্র জ্ঞান তারই পরিচয় বহন করে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বিজ্ঞানী হলেও মানুষের জ্ঞান স্বল্প। কাজেই সে স্বল্প জ্ঞানে কোন বিষয়ে নিশ্চিত না হয়ে মন্তব্য প্রদান অনুচিত।

৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: এই ব্লগে ইসলাম চর্চা করলে কারো কারো আতে ঘা লাগে ।।। ইসলামিক ব্লগে লিখলেই ভালো। এইখানে যুক্তিবিদ বেশি।।।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যুক্তির কথা যুক্তিবীদদের সাথে ভাল চলে। ইসলাম কখনই অযোক্তিক নয়। মহাগ্রন্থ আলকোরআনে আল্লাহ ওপেন চ্যালেঞ্জ দিয়ে কথা বলেছেন। কাজেই ইসলামে লুকালকির কিছুই নেই। কেউ ইসলামের সমালোচনা করলে ইসলাম এর মোক্ষম জবাব দিতে প্রস্তুত। সে কালে বালক আবু হানিফা (রঃ) পর্যন্ত চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে জয়ী হয়েছিলেন। কাজেই মুসলিম যুক্তিকে ভয়পায় না।

৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: এই জন্য এখানে বেশি বেশি ইসলাম প্রচার করা উচিত। ওদের যুক্তিগুলো খুব ঠুনকো।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বাস্তবিক কারো যুক্তির ভয়ে পালিয়ে যাওয়া মুসলমানের কাজ নয়।

৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সেলিম 83- জনাব, লিখেন, জোরেসোরে লিখেন।

এখনো পৃথিবীর জনসংখ্যার 590 কোটি (!!) ( সংখ্যাটা ভালো করে খেয়াল করেন !) কাফের/বিধর্মী/অবিশ্বাসী ।

এদেরকে ইসলামের পথে আনতে হবে না ? কাফেরদের ঠুনকো যুক্তি একেবারে ভেঙে চুরমার করে দেন। চৌদ্দশ বছর হয়ে গেল । আর কত দেরী ?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যারা যুক্তি গ্রহণ করে না। তাদেরকে আর কি বলার থাকতে পারে। ইচ্ছে করে কেউ যুক্তি গ্রহণ না করলে তাদের সংখ্যা গণনা করে কি লাভ।

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

হাবিব বলেছেন: @ আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: এই ব্লগে ইসলাম চর্চা করলে কারো কারো আতে ঘা লাগে ।।। ইসলামিক ব্লগে লিখলেই ভালো। এইখানে যুক্তিবিদ বেশি।।।........ ওদের চুলকানি সারবার নয়।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কারো অসুখ থাকলে এর চিকিৎসার চেষ্টা করা অন্যায় নয়। রোগ ভাল করার মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামিন।

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২

আব্দুল্লহ আল মামুন বলেছেন: ইসলাম ও বিজ্ঞান সাংঘর্ষিক নয়। যেটা বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করতে পারছে না, সেটা হচ্ছে বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা বা বিজ্ঞানের জ্ঞান সে ক্ষেত্রে এখনো বিকোশিত হয়নি। ড: মরিস বুকাইলির "বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞান" বইটি যারা পড়েছেন, তারা হয়তো বিষয়টি আরো ভালো বুঝতে পারবেন। লেখা ভালো লেগেছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: খুব চমৎকার কথা বলেছেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ আবদুল্লাহ আল মামুন - জনাব, বুকাইলি হুজুরের কিতাবটি যদি এত ভালো হয় ,তবে কিতাবটি প্রতিটি মাদ্রাসার সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা হোক, বিশ্ববিদ্যালয়েরগুলির প্রাণিবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা, রসায়ন , পদার্থবিজ্ঞান..... ইত্যাদি ডিপার্টমেন্টে বাধ্যতামূলক পাঠ্যবই হিসাবে পড়ানো হোক । আপনার কি মত ?

ভালো কথা, ইসলামের এত গুণগান গেয়ে আপনার বুকাইলি হুজুর কিতাব লিখলো কিন্তু নিজে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলো না ! !
কেন বলতে পারবেন ? আপনাদের আরেক পছন্দের লোক মাইকেল হার্ট-ও কিন্তু মুসলিম হয় নি ! !

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেকেই কাছের মানুষেদের বিরস হওয়ার ভয়ে গোপনে ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তাদের বিষয়টি তারাই ভাল বলতে পারবেন। তবে বুকাইলি ইসলামকে সঠিক প্রমাণ করেছেন।

১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

নতুন বলেছেন: ফরিদ ভাই... বিজ্ঞান নিয়ে কথা বলতে হলে আরো একটু জানাশুনা দরকার।

কিছু মুসলিম বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে বিব`তনের কথা মেনে নিচ্ছে...

বিব`তন এখন চলমান... আপনি মানতে নারাজ কিন্তু এটা ঘটে চলছে....

Islam, Biological Evolution and Adam .
Interview with Dr. Rana Dajani


Is it true that some Muslims have allowed human evolution? by Dr. Yasir Qadhi

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি বিবর্তন মানতে নারাজ নই। এ প্রক্রিয়ায় সব হয়েছে সেটা মানতে নারাজ। আপনি আমার পোষ্ট ভাল করে পড়লে বিষয়টা বুঝতে পারবেন। আর আমি অন্য একটি পোষ্টে বলেছি সেটা প্রবর্তনও হতে পারে। আর এমন বলার কারণ এর স্বপক্ষে উপস্থাপিত প্রমাণ সমূহ গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। এগুলো এখনো ধারণা লেবেলে রয়ে গেছে।

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩

নতুন বলেছেন: The Quran and Evolution by Dr. Yasir Qadhi

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি আরো বলেছি এটা সঠিক হলেও এটা নাস্তিক্যবাদ প্রমাণ করেনা। সেটা কারো কাজ না হয়ে নিজে নিজে হবে কোন কারণে? আল্লাহ বলেছেন তিনি সব সৃষ্টি করেছেন। এখন তিনি জনেন তিনি কিভাবে সৃষ্টি করেছেন। তিনি কি বিবর্তন না প্রবর্তনের মাধ্যমে সৃষ্টি করেছেন সেটা তিনি সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন।

১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: মাশাল্লাহ! ইসলাম ও বিজ্ঞান নিয়ে একটি সুন্দর পোষ্ট দিয়েছেন। আপনাকে ধন্যবাদ স্যার এত সুন্দর একটি লেখা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

আরোগ্য বলেছেন: বিজ্ঞান দিয়ে যারা ইসলাম পরিমাপ করে তাদের মন্তব্য গ্রহণ না করাই ভালো। কোরআনের বানী বিনা দ্বিধায় মানতে হবে। যারা সত্যের সন্ধান করে তারাই কেবল ইসলাম বুঝে। আর যারা ইসলামের কুৎসা রটনা করতে চায় তারা একটা না একটা অজুহাত বের করে আনে।
আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার তৌফিক দান করুন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যারা ইসলাম বুঝেনা এটা তাদের অনুভবগত ত্রুটির কারণে এমন হয়। আসলে তারা সত্য বুঝতে চেষ্টাও করেনা সেজন্য দূর্ভাগা হয়ে থাকে।

১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি আরো বলেছি এটা সঠিক হলেও এটা নাস্তিক্যবাদ প্রমাণ করেনা। সেটা কারো কাজ না হয়ে নিজে নিজে হবে কোন কারণে? আল্লাহ বলেছেন তিনি সব সৃষ্টি করেছেন। এখন তিনি জনেন তিনি কিভাবে সৃষ্টি করেছেন। তিনি কি বিবর্তন না প্রবর্তনের মাধ্যমে সৃষ্টি করেছেন সেটা তিনি সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন।

এই যে ভালো কথা বলেছেন... :)

এখন কথা হলো... আমি এইযে কমেন্ট লিখছি সেটা করতে গিয়ে আমাকে বেশ কিছু জিনিস করতে হয়েছে, বেশ কিছু জিনিসের দরকার হয়েছে।

সৃস্টিকতা বেলায় আপনি বলবেন যে তিনি হও বললেই হয়ে যায়... এবং তিনি নিজে হাতে এই গুলি করেছেন তার কোন প্রমান নাই.... আর শুধুই হও বলেলেই হয়ে যায় এমনটা এই মহাবিশ্বে হয় না...

কিন্তু দুনিয়ার একটা ছোট্টো নিয়ম আছে... সেটা হইলো ... ১+১=২ ... ৩/৫/৪ হবেনা কখনো।

এই মহাবিশ্ব কোন একটা ভাবে সৃস্টি হয়েছে.... এবং সব কিছুর পেছনেই শক্তি দরকার হয় নতুন কিছু সৃস্টি বা রুপান্তর হতে...

এই হবার ধরনের পেছনে কোন সৃস্টিকতার হাত দেখা যায় না এবং দেখার কথাও না...কারন সৃস্টিকতা হও বলেন...শক্তিপ্রদান করেন না্....

এই খানেই বিজ্ঞানী আর আপনাদের মাঝে পাথ`ক্য... আপনি বিশ্বাস করেছেন যে হও বললেই হয়ে যায়... কিন্তু বিজ্ঞানীরা দেখেছেন শক্তিপ্রয়োগ না করে কিছু হতে পারেনা।

দুনিয়াতে একটা জিনিসের উদাহরন দেখাতে পারবেন যেটা শক্তিছাড়া শুধুই হও বলাতেই হচ্ছে????

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: একজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে আমি প্রোগ্রামের লিমিটগুলো দিয়ে ডান বা হও কমান্ড দিলে প্রোগ্রাম হয়ে যায়। আর কম্পিউটারে সব কিছুই প্রেগ্রামের অধীনে কমান্ডের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। আপনি কপি কমান্ড বুঝেন হও কমান্ড বুঝেন না কেন? আল্লাহ কি বলেছেন যে তিনি খালি স্থানে হও বলেন? তিনি কোন প্রোগ্রামের মাধ্যমে কাজ করেন না অথবা তিনি কোন কাজে শক্তি তাড়িত করে না আপনাকে এ খবর কে দিল? সব সময় এক লাইন বেশী বুঝলেতো মুশকিল!

১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

ফেইরি টেলার বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন সনেট কবি ভাই । +++++

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২০

হাবিব বলেছেন: আমি নতুন কোন পোষ্ট করতে পারতেছি না....... you are banned from new post... লেখা আসতেছে। কোন নোটিশও নাই, নতুন মেইলও নাই....... কি করবো এখন?

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমারও একই অবস্থা। অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নাই।

১৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: একজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে আমি প্রোগ্রামের লিমিটগুলো দিয়ে ডান বা হও কমান্ড দিলে প্রোগ্রাম হয়ে যায়। আর কম্পিউটারে সব কিছুই প্রেগ্রামের অধীনে কমান্ডের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। আপনি কপি কমান্ড বুঝেন হও কমান্ড বুঝেন না কেন? আল্লাহ কি বলেছেন যে তিনি খালি স্থানে হও বলেন? তিনি কোন প্রোগ্রামের মাধ্যমে কাজ করেন না অথবা তিনি কোন কাজে শক্তি তাড়িত করে না আপনাকে এ খবর কে দিল? সব সময় এক লাইন বেশী বুঝলেতো মুশকিল!

তাহলে মানছেন যে সৃস্টক`তা হও বলে দুনিয়ার সকল প্রান সৃস্টি করেন নাই। তিনি কমান্ড দিয়েছেন এবং আস্তে আস্তে এই প্রানীকুল সৃস্টি হয়েছে...

যেই প্রকৃয়ার মাধ্যমে আজকের প্রানীকুল পৃথিবিতে আছে সেটাই বিজ্ঞানীরা এভিলুসন বলছেন।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ‘তিনি উহাকে বলেছেন হও, অতঃপর উহা হয়েছে’ আল্লাহর এ কথার উপর আপনি আরো ভাবতে পারেন। বিজ্ঞানী যেহেতু মানুষ কাজেই তাদের ভুল হতেই পারে। কিন্তু আল্লাহর ভুল না থাকা সুনিশ্চিত।

২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

নতুন বলেছেন: কিন্তু এখন তো বুঝতে পারছেন যে বিজ্ঞানীরা কোন প্রকৃিয়াকে এভিলুসন বলছেন?

এবং সেটাতে কোন ভুল নাই।

কারন সৃস্টকতা কখনো বলেনাই যে তিনি কুন বলাতেই মুহুতে`ই সবকিছু হয়ে গেছে... আর সব কিছুই যে একটা প্রকৃীয়ার মাধ্যমে হয় সেটা তো জানেনই।

তাই এভিলুসন কে বিরোধিতা করা ধমান্ধতা ছাড়া কিছূই না। কারন এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে এক রকমের প্রমানিত একটা বিষয়।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এভিলুসন প্রমাণ হয়নি। এটা এখনো অনুমানের মধ্যেই আছে। তবে এটা প্রমাণ হলেও এটা নাস্তিকতার সঠিকতা প্রমাণ করবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.