নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাততঃ ঢাকা থেকে

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা

ফেরদাউস আল আমিন

সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট

ফেরদাউস আল আমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

এখনই সময় ১৯৭১ সালের পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে এজন্যে সরকারকে সাধুবাদ। কোন বিচার কাজই সবার জন্য সন্তুষ্টি আনতে পারে না। তবে বিচার ন্যয় বিচার কি না সেটাই বিবেচ্য। জোড় করে রায় নির্দিষ্টি করে দেয়া সন্মানিত বিচার বিভাগকে তথা দেশকে অসস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে। এই কাজটি আগে কেন করা হয়নি তার বিজ্ঞ বিশ্লেষনে যা কথোপকোথনে জানা যায় তা হোল তা হোল আ লীগ ও বি এন পি র দুই সন্মানিত নেতা চাননি শহীদ জননী জাহানারা ইমাম একজন তৃতীয় শক্তি হিসেবে উত্থান হোক। এখন শহীদ জননী জাহানারা ইমাম নেই সুতরাং আ লীগ এর এই কাজটি করতে সহজ হয়েছে বলে আমি মনে করি।



বিচার কার্যটি টেলিভিশনে সরাসরি প্রচার করে সরকার বহু দিক থেকে লাভবান হতে পারতেন। বিটিভি তথা দেশ এই সম্প্রচার "রাইট" বিকৃ করে দেশিও ও আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতি লাভ করতে পারত। এতে সরাসরি বাংলা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদে দেশের দক্ষতাও প্রকাশ পেত। এটা করার সময় এখনও আছে। আমার এই আইডিয়া টি যদি কোন টেলিভিশন চ্যনেল গ্রহণ করেন তা হলে আমি চেষ্টা করব সরাসরি বাংলা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদে অংশগ্রহন করার।



ইন্টারন্যশানাল ক্রাইম ট্রাইবুনাল এর উচিত ১৯৭১ সালের পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের নাম, Rank ও অপরাধ চিন্হিত করে তাদের প্রয়োজনে অবর্তমানেই বিচার করা। না করা হলে "ইন্টারন্যশানাল ক্রাইম ট্রাইবুনাল" এর নামটি "ইন্টারন্যাশানাল" না হয়ে শুধু "ন্যাশানাল" ক্রাইম ট্রাইবুনাল হয়ে উঠবে।

আমাদের মনে রাখতে হবে মুল হোতা ঐ সময়ের পাকিস্তানি সামরকি শাসক গোষ্ঠি। বাংলাদেশে যারা তাদের এই যুদ্ধাপরাধ করতে সহায়তা করেছেন, তারা হলেন দোসর। মুলদের বিচার না হলে, আমার মতে, বিচার অসম্পন্নই থেকে যাবে। মুলদের তাদের অবর্তমানেই বিচার হলে পাকিস্তানি বর্তমান প্রজন্মও জানবে ১৯৭১ সালের আসল ঘটনা, যেটা তাদের সরকার পাকিস্তানি বর্তমান প্রজন্মকে জানতে দেয়নি কখনও। কারন এটি ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর জন্য সকল দিক থেকে একটি চরম অপমানকর ও লজ্জাকর অধ্যায়।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
পাকিরা ৩ লক্ষ সামরিক-বেসামরিক বাংগালি ৭১ সাল থেকে ৭৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানে প্রায় তিন বছর যাবত যুদ্ধবন্দির মত জিম্মি করে রাখা হয়েছিল এই ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধির বিপরিতে।

পরে সিমলা তৃ-দেশীয় চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ ১৯৫ জন সামরিক যুদ্ধপরাধি বন্দিদের সর্ত সাপেক্ষে ছেড়ে দিতে সম্মত হয়।
তবে পাকিস্তানি পক্ষকে কয়েকটা শর্ত অন্তর্ভুক্ত করতে বাধ্য করে। যার একটি ছিল -
"এই ১৯৫ জন অপরাধি কে ছাড়া হবেনা। যুদ্ধপরাধের বিচার পাকিস্তানেই করা হবে"
কিন্তু পরে পাকিস্তান তা করেনি।
Click This Link

২| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আমাদের তা করতে তো কোন অসুবিদা হওয়ার কথা না। অপরাধ অপরাধই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.