নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাততঃ ঢাকা থেকে

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা

ফেরদাউস আল আমিন

সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট

ফেরদাউস আল আমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অরুনাচল প্রদেশ নিয়ে চীন - ভারত স্নায়ুযুদ্ধ!! পর্ব - ১

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২২

পরিবার ছোট হলে পারিবারিক ইস্যুগুলো বা সিদ্ধান্ত নিতে হয় এমন সব বিষয়গুলোও ছোটা আাকরের হয়ে থাকে। বড় একান্ন বর্তি পরিবার হলে পারিবারিক ইস্যুগুলোও বড় আকারের হয়ে থাকে।

সেরকম দেশ ছোট হলে ইস্যুগুলোও বড় দেশের তুলনায় অনেক অনেক ভিন্ন ধরনের এবং পরিধিও অনেক কম হওয়া স্বাভাবিক।



দেশ বড় হলে, এবং বড় দেশ যদি সুপার পাওয়ার হয় বা হচ্ছে তা হলে তাদের জন্য ইস্যুগুলোও ব্যপক আকারের ও স্বভাবতই জটিল।



এমনই এক ইস্যু চীন - ভারত এর মধ্যে চলছে। এলাকা হল "অরুনাচল প্রদেশ"

"অরুনাচল প্রদেশ"টি ভারতের হলেও বর্তমানে চীন সরকারী ভাবে জানাচ্ছে এই অংশটি বা "অরুনাচল প্রদেশ" এর কিছু অংশ চীনের।



অরুণাচল রাজ্যের জন্য চীন সম্প্রতি এলাকাগত দাবি করে আসছে। এই প্রদেশটি চীন ও ভারতের মধ্যে জমি নিয়ে বাকবিতন্ডার প্রধান কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এই দাবির পক্ষে চীনের যুক্তি হোল যে অরুনাচল প্রদেশ এলাকাটির সাথে তিব্বত এর ঐতিহাসিক বন্ধন রয়েছে। অরুণাচল প্রদেশের Tawang আশ্রম এর অস্তিত্ব, লাসা আশ্রম. ইত্যাদি তিব্বতের অংশ তাই চীনা যুক্তি তিব্বত যেহেতু এখন চীনের অংশ, অরুণাচল প্রদেশ ও তিব্বতের অংশ। সুতরাং অরুনাচল প্রদেশটি চীন এর। ১৯৬২ সালে উভয় দেশ অরুণাচল ও অন্যান্য সীমান্ত বিরোধ নিয়ে একটি সীমান্ত যুদ্ধে অবতীর্ন হয় এবং ধারনা করা হয় ঐ যুদ্ধে চীন জয়ী হয়েছিল।

বর্তমানে বিভিন্ন চীন কর্তৃক দাবি বারংবার পুনরাবৃত্তির কারণে ভারতের জন্য তা একটি অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সুযোগ সৃষ্টি করেছ।



নম্রতা গোস্বামী, যিনি একজন এ বিষয়ের গবেষক (এবং নিশ্চয়ই পূর্বেকার ভারতীয়), তিনি এই অরুনাচল প্রদেশের টেনশান নিয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন বই প্রকাশ করেছেন।



অধিকাংশ উদ্ধৃতিগুলো তার এই বই থেকেই অধিকাংশ নেয়া। দু দেশই তাদের সমরাষ্ত্র এই বিতর্কিত সীমান্তে শুধু বাড়াই নি, আধুনিকায়নও করেছে।

বাংলাদেশের ভুখণ্ড ব্যবহার করে ভারত অতি সহজেই তাদের রশদ দূর্গম অরুনাচল প্রদেশে পৌঁছে দিতে পারবে।



চীন অরুনাচল প্রদেশ সীমান্তে তিব্বতের কাছে তার সামরিক উপস্থিতি শুধু বাড়ায়নি , আধুনিকায়ন ও করেছে। এটি very close to the Line of Actual Control (LAC) in Arunachal Pradesh চীন পুরান তেল চালিত মিসাইলগুলোকে, পারমানবিক ক্ষমতা সম্পন্ন করে CSS-3 জাতিয় মধ্যম পরিধির ballistic মিসাইল স্থাপনা অতি আধুনিক " CSS-5 MRBMs” মিসাইল দিয়ে সংস্থাপন করেছে।



যে সব মিসাইল ৫০০০কিমি থেকে ৮০০০কিমি এক নাগারে অতিক্রম করতে পারে যেমনঃ- Intercontinental missiles DF-31 and DF-31A তা চীন ডেলিন্গাতে স্থাপন করেছে। এলাকাটি তিব্বতে অবস্থিত।



প্রত্তুত্বরে ভারত যা করেছে তা হোল ............... (চলবে)



দ্বিতীয় পর্ব





মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং পোষ্ট! তবে আরো একটু বড় হলে মন্দ হতো না। প্রথম লাইক।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

ভিটামিন সি বলেছেন: লাগায়া দেন না ভাই। দেখি কি হয়। লাগার দরকার। এতো বড়ো ভুখন্ড নিয়ে থাকাটা আর সহ্য হয় না। আমাদের মতো ছোট ছোট হয়ে গেলেই বরং ভালো লাগবে।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ইন্টারেস্টিং পোষ্ট!

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



চলুক...... দারুণ কিছু বিষয় পাবো আশা করি

৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: সিরিজের প্রথম পোস্ট হিসেবে খারাপ লাগলো না মোটেই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.