নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাততঃ ঢাকা থেকে

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা

ফেরদাউস আল আমিন

সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট

ফেরদাউস আল আমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধুর ক্যান্টিন ও ইসরাত মঞ্জিল

২৪ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৩৪


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন একটি ঐতিহাসিক স্থান।
ঢাকার নবাব পরিবারের রাজকীয় বাসস্থানের স্থান থেকে বলা হতো ইসরাত মঞ্জিল।
এখানে যে ঐতিহাসিক অনুষ্ঠান সাফল্যজনকভাবে সম্পন্ন হয়, তা হল, ১৯০৬ খৃঃ সালের অল ইন্ডিয়া মুসলিম এডুকেশনাল কনফারেন্স।
এখানেই এই সম্মেলনেই প্রতিষ্ঠা করা হয় অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ, সেই ১৯০৬খৃঃ সালে ই

এই মুসলিম লীগই ১৯৪০ সালে লাহোরে পাকিস্তানের প্রস্তাব করে।
এই প্রস্তাব উপস্থাপন করেন শেরে বাংলা একে ফজলুল হক।
এই অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ হতেই মুসলিম আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
মুসলিম আওয়ামী লীগ হতেই আওয়ামী লীগ আসে।
মুসলিম আওয়ামী লীগ থেকে মুসলিম নামটি পাদ দেওয়া হয় সর্বজনীন করার জন্য।
এবং দলের সকলে তা গ্রহন করেন।

অল ইন্ডিয়া মুহাম্মদান এডুকেশনাল কনফারেন্স যে স্থানটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল, সে স্থানটি ঢাকার নবাব পরিবারের এক প্রাসাদ ইশরাত মঞ্জিল নামে পরিচিত ছিল যা পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করা হয়েছিল।

১৯১১ সালে এই সম্মেলনের ৫ বছর পর দিল্লির দরবারে বঙ্গভঙ্গ বাতিল হয়ে যায়। ১৯১২ সালে খাজা নবাব স্যার সলিমুল্লাহর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল লর্ড হার্ডিঞ্জ লেঃ গভর্নরের সাথে একই স্থানে ঐ এলাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে সাক্ষাত করে এবং তাতে লেঃ গভর্নর সম্মতি । যার ভিত্তিতে বর্তমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়

একই ভেন্যুতে ১৯২১ সালের পহেলা জুলাই থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়।

এখন মধুর ক্যন্টিন নবাব পরিবারের ঐতিহ্য ছিল, খ্যাতি ছিল এবং নামটি ছিল "ইশরাত মঞ্জিল" মধুর ক্যান্টিন






ইশরাত মন্জিল

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মধুর ক্যান্টিনের বড় অবদান হচ্ছে, ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের যত কর্মী ঢাকা ইউনিভার্সিট থেকে পাশ করেছে, তারা এই ক্যান্টিনের গ্রেজুয়েট ও তারা ও তাদের সাগরেদরা এখানে আজীবন বিনা পয়সায় খেয়েছে।

২৪ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৯

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: যাক আমাকে মধুর ক্যন্টিনে খেতে হয়নি, সুতরাং বলতে পারব না ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের যত কর্মী, তারা ও তাদের সাগরেদরা এখানে আজীবন বিনা পয়সায় খেয়েছে। এটা একটা ইতিহাস বটে তবে তা আমাদের ছাত্র রাজবীতির দিক ইঙ্গিত করে।

আমি এর ১৯৪৭ বা ১৯২৫ খৃঃ পূর্বের ইতিহাস নিয়ে লিখলাম।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য

২| ২৪ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৫৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বাহ, চাঁদগাজী সত্য বলে গেছেন!

২৫ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:০০

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: বলতে পারিনা

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



যারা ইউনিভার্সিটি লেভেলে "পয়সা না দিয়ে খায়", তারা কি ধরণের মানুষ হয়? রব, সিরাজুল আলম খান, তোফায়েল আহমেদ, আমান উল্লাহ আমান, এ্যানি নাকি পেনিরা হলো উদাহরণ।

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:০১

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: তারা কি ধরণের মানুষ হয়?[/sb

অবশ্যই যোক্তিক প্রশ্ন

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: এই ক্যান্টিনে খাবারের মান উন্নত নয়।

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনার বয়স কত?

২৬ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আমার বয়স ষাট পেরিয়ে, আপনার?

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৫১

এমেরিকা বলেছেন: এই রেস্তোরার খাবারের মান খুবই খারাপ। আমি আমার ৬ বছরের ক্যাম্পাস লাইফে একবারই খেয়েছিলাম। চা টাও বিস্বাদ। তবে আমি মনে করি, ঢাবি ক্যাম্পাসের কিছু কিছু দেয়াল পোস্টারমুক্ত রাখার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ব্যবস্থা নেয়া উচিত - মধুর রেস্তোরা তার মধ্যে একটি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.