নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

✋কইতাম নাহ ☻☻

গেম চেঞ্জার

আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)

গেম চেঞ্জার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বইমেলার বই নিয়ে গেমুর একান্তালাপঃ বসন্তদিন (পর্ব-১)

১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৪



বসন্তদিনে একটি চিঠি সংগ্রহ বলা যায়। খুব সহজে চিঠি সংগ্রহ বললেই যে পুরো ব্যাপারটা হজম করে ফেলেছেন এমনটি ভাববেন না।
এই চিঠিগুলো বহন করে চলেছে প্রণয়ে জড়িয়ে পড়া অপরিণত হৃদয় জোড়ার ভেতরের প্রকৃত অবস্থা। প্রেমের রোগে আক্রান্ত হবার পর মানুষের যে জটিল ও হতবুদ্ধিকর অবস্থা হয় সেটা জানা হয়ে যাবে আপনার এই বইটি পড়লে। তাছাড়া তখনকার জটিল কমিউনিকেশন সিস্টেম ইন্টারনেটের অপব্যবহার(!) কিভাবে তখন হতো আর আজকালও যেটা ফেসবুকে হচ্ছে।
মডেম দিয়ে আমিও ইন্টারনেট চালিয়েছি, লাইন চলে যাবার পরের হা-হুতাশ আমিও করেছি। কিন্তু এই দুইজন!

ইশশ!!
কিভাবে যে আঁতিপাঁতি করে মনের মানুষটিকে পাবার আশায় মনিটরের দিকে তাকিয়ে তাকয়ে সারাটা রাত পার করে দিয়েছে..!!!!!!!!!
থাক সেটা আর বলছি না। আসুন ব্যাপারটা নিয়ে আরেকটু জানি।

সে অনেক দিন আগের কথা(সে যুগে আমার জন্মই হয়নি বলা চলে। ;) ), বরুণা ও প্রতিফলন নামে দুজন ছিলেন এই সামু ব্লগের অন্যতম আলোচিত চরিত্র।
শুধুমাত্র সাম্প্রদায়িক ভিন্নতার কারণে দুটি অবুঝ হৃদয়ের চাওয়া পাওয়াকে পূর্ণতা দিতে রাজি হচ্ছিলেন না উভয় পরিবার। ব্লগের অনেকেই এ ব্যাপারে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিলেন যেমন, তেমনি সেই ব্যাপারটিকে ফালতু বলে উড়িয়ে দেবার লোকেরও ঘাটতি ছিল না। অনেকেই ব্যাপারটিকে বাঁকা চোখে দেখেছেন, উল্টাপাল্টা কথা বলেছেন।
যাইহোক, টিনএজ সময়ের ছেলে মেয়েদের মানসিকতা সম্পর্কে জানতে বরুণা ও প্রতিফলনের প্রেমালাপ আপনাকে ভাল ধারণা দিবে। সত্যি কথা বললে আমিও ঠিক বুঝি না, মেয়েরা কেন এত রহস্যময় হয়! নিজেকে আঁধারের আঁচলে রেখে তারা ছেলেদের দেখতে খুব পছন্দ করে। বরুণা প্রথমদিনের আলাপে মেসেঞ্জারে বলেছিল এটাই শেষ আলাপ, আর নয়। আমাদের আর আলাপ হবে না কোনদিন।

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলি, প্রতিজ্ঞাভঙ্গের পাপ মানুষ তখনই করে যখন প্রেমের মতো সর্বাধিক শক্তিশালী কোন শক্তি তাকে মোহিত করে ফেলে। আপনি যদি প্রণয়ের ধারে কাছে এসে পড়েন তবেই হয়েছে, ভবিষ্যৎ সংকটের কথা ভেবে বা যেকোন কারণের কথা চিন্তা করে বের হয়ে আসতে চাইবেন তারপরও আপনাকে বেহায়ার মতো জাংক মেইল চেক করতে হবে, ইনবক্স খুলে একটি নামকে খুঁজতেই হবে, নয়া কোন মেসেজ এসেছে কি-না সেটা ফলো করতেই হবে। চাতক পাখির মতো সে অনলাইনে আসার সবুজ চিহ্ণটির দিকে ক্ষীন নজর থাকতেই হবে।

বুঝতেই পারছেন, তারা কিন্তু কথা বলেছিল। না বলে কি পারবে? সর্বনাশা প্রেমের ছোবলে দুজনেই যে বিষাক্রান্ত হয়ে গিয়েছিল! তারা একে অপরের মাঝে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। আত্মার খাঁপে খাঁপে একে অপরকে খুঁজে পেয়ে যাচ্ছিল বারবার। ট্যাঙলড এনাইম মুভির রাজকন্যা রাপুনজেলের কথাই বারবার মনে হচ্ছিল আমার।

বরুণা+প্রতিফলনঃ
মোটেই বাড়িয়ে বলছি না, তারা মিশে গিয়েছিলো একে অপরের সত্তার মাঝে। এই মিশে যেতে গিয়ে সাধারণ বুদ্ধিটুকুও হারিয়ে ফেলেছিল তারা। শুনেছি প্রেমে পড়লে মানুষ বোকা হয়ে যায়। তারা দুইজনই আসলে বুদ্ধিসুদ্ধি হারিয়ে কি-সব কান্ড কারখানা বাঁধিয়ে বসেছিল।
বইটা পড়ার সময় বারবার আমার আফসোস হচ্ছিল। বুকের মাঝে খপ করে ওঠেছে মাঝে মাঝে। কারণ আমার সাথেও কারো এইরকম কিছু হয়েছিল।

একবার। কফি খেতে বসে বন্ধুদের সাথে চ্যালেঞ্জপুর্বক আমি দুস্টুমি করে আফরি(ছদ্মনাম, আসল নাম বললে তো চিনে ফেলতে পারেন ;) )কে নাকু নাকু করেছিলাম। সবকিছু প্লান মোতাবেকই হচ্ছিল, হঠাৎ এসে উপস্থিত হলো ওর এক কাজিন। আমি তো চিনি না বেটিকে, আর ও লজ্জায় লাল হচ্ছিল, ব্যাপারটা মোটেও পাত্তা দিচ্ছিলাম না। আমার উৎপাতে ঐ কাজিনকে নিজেই চলে যেতে হয়েছিল।
এপর বেরিয়ে যখন আফরি আমাকে বলল ওটা ওর কাজিন ছিল তখন আমি শুকনো টন-টন পিচের ওপর ধপাস করে পড়ে গিয়েছিলাম! বেচারা কুল ব্রেইন আর কাজ করছিল না।
এই টাইপ সিলি ব্যাপার স্যাপার অন্য বরুণার জীবনে আছে। প্রেমের রোগে আক্রান্ত রোগীর অবস্থা আরো চমৎকারভাবে জানতে চান? তাহলে দেখুন, লেখকের কলমেই সেটা উঠে এসেছে। এই যে-

তারপরও বলে থাকি....।
যখন তোমার সাথে থাকি।
তারপরও ভালো থাকি, যখন কথা বলি;
কিংবা কথা না বলি,
শুধু থাকা; তারপরও...।
ভালো থাকি যখন অপেক্ষায় থাকি; যদি তুমি আসো।
কখনো অল্পক্ষণ কখনো অনেকক্ষণ,
......
আমি ঘিরে থাকি তোমাকেই;
কিংবা হয়তো কিছুই মনে করা হয় না, তারপরেও ভালো থাকা হয়।
কখনো কখনো অপমানের কীট দংশন করতে চায়;
অভিমানের ঝড় দুলিয়ে দিতে চায়;
অসহায়তায় পেয়ে বসে, অস্তিত্বের প্রতিটি বিন্দুকে;
তবুও এই আমার ভাল থাকা।

খুব আপন আমার এই ভাল থাকা;
তোমার কথা বলা, কথা না বলা;
তোমার ব্যঙ্গ করে বলা শব্দের তীক্ষতা।
তোমার কষ্টের নীল রঙগুলি,
আমাকে আগের মতো করেই কাঁদায়, হাসায়, ভাবায়.....।
কিংবা হয়তো কিছুই না!
তারপরও ভালো থাকি;
...যখন তোমার ভাবনায় থাকি!


এই পংক্তিগুলো লেখকের লেখা প্রথম কবিতার অংশ। আপনি যদি উনার লেখা ইচ্ছেগুলো উড়িয়ে দিলাম প্রজাপতির পাখায় পড়ে থাকেন, তারা নিশ্চয়ই জানেন এই কবির কাব্য-শক্তি কেমন। পাঠককে বন্দী করে কবিতার মহাকাশে অনায়েসে নিয়ে আসার কঠিন কাজটি তাঁর দ্বারা এত সহজ যে আমি বুঝতেই পারি না।
প্রতিফলনও কি কম যান! এই পড়েই দেখুন না উনার কলমে কি নিঁখুতভাবেই উঠে এসেছে তাদের প্রাণের কথা!!
"আচ্ছা তোমার কি মনে পড়ে ঐ দিনটার কথা? খুব সকাল থেকে কথা শুরু করলাম ফোনে। তুমি হেটে হেটে যাচ্ছিলে; কৃষ্ণচুড়া ছায়াঘেরা রাস্তাটা দিয়ে? মাঝে মাঝে গতি হারানো রিকশাগুলি টুংটাং করে অলস বেল বাজিয়ে যাচ্ছিল দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য। বিশুদ্ধ বাতাসের লোভে বেরিয়ে পড়া প্রাতঃ ভ্রমণকারীরা আড়চোখে তাকালেও প্রাইভেসির দুরত্বটুকু ঠিকঠাক বজায় ছিল। যেখানে আমি সবসময় আসি; সেখানটাতেই অনেকক্ষণ থাকলে তুমি। কথা কি ফুরোতে চায়? তবুও যেতে হয়! যাবার সময় ঠিক ঠিক একটা ছেলেমানুষি!
বেঞ্চে পেন্সিল দিয়ে লিখে রাখলে আমাদের নাম!
অঝর বর্ষার দিন তখন! তারপরেও কদিন পরে গিয়ে ঠিক খুঁজে বের করেছিলাম সেই নাম দুটি! হয়তো এখনো আছে ওখানে। আর যদি নাও থাকে; কী এসে যায়! লিখেছ ধূসর কংক্রিটের বুকে; আর সেটা চিরস্থায়ী হয়ে গেল কিনা আমার হৃদয়ে! কী করি বলো তো?"


আমার কথা বলি, ভালবাসা হলো খুব খুব খুব শক্তিশালী এক বন্ধন, ছায়া হয়ে লেগে থাকতে চায় সারাক্ষণ, ভাললাগার খুনসুটি দিয়ে শুরু হয়ে বিচ্ছেদের নিদারুণ যন্ত্রণার প্রহর পেরিয়ে যেতে হয়। এরপরই না সফলতার চুড়ান্ত সিঁড়িতে পা রাখা! চিরস্থায়িত্বের সীল নিজেদের ললাটে এঁকে নেবার পথ বের করতে হয় ভালবাসায় পতিত পথিককেই। তবেই সেটা সফলতা!! বরুণা ও প্রতিফলনের এই ভালবাসা নিঁখাদ হয়ে থাকলে পুর্ণতার সিঁড়িতে পা রাখারই কথা। আর আমি বলি কি- এমনও তো হতে পারে, আমাদের চেনাজানা ভালবাসা পুরোটাই একটি সুখের স্বপ্ন, এরপর একটি কালো পর্দা, তখনই সেটা হয়ে যায় সাপে গিজগিজ করা দুঃস্বপ্ন! প্রতিফলন কি পারে বরুণাকে নিয়ে স্বপ্নের সেই সুখের ভালবাসার কুঁড়েঘর নির্মাণ করতে?
জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে, পড়তে হলে...। ;)



বইঃ বসন্তদিন
লেখকঃ শায়মা হক
প্রচ্ছদঃ শায়মা হক
মুল্যঃ ১৭৫ টাকা
সেলঃ +880 18 18772009
মেইলঃ [email protected]

পরিবেশকঃ এক রঙা এক ঘুড়ি প্রকাশনী
৩২/২, শুকরাবাদ, ঢাকা।
সেলঃ +880 18 14874701



শায়মা হক, যিনি এই ব্লগের সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ বললে অত্যুক্তি হবে না। সেই শায়মা বরুণা হয়ে কোন এক বিচিত্র খেয়ালে অন্য একজন বন্ধুর(বন্ধু বলব নাকি প্রেমিক বলব সেটা ভেবে কূল পাচ্ছি না) সাথে মিলে এই অসাধারণ প্রেমের নিদর্শন আমাদের জন্য রেখে দিলেন।
এবারের একুশে বইমেলার কিছু বই পড়ে আমার অনুভূতি শেয়ার করতে এই আয়োজন। আগামি পর্বে হাসান মাহবুব আই মিন হামা ভাইয়ের নরকের রাজপুত্র নিয়ে আসবার ইচ্ছে আছে। :)

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কয়েকদিন ঘুরাঘুরি সংক্রান্ত জরুরী কাজে ব্যস্ত থাকার দরুণ ব্লগে নাও আসতে পারি, কেউ মন খারাপ করতে পারবেন না উত্তর দিতে দেরীর কারণে! ;) :P

২| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

শায়মা বলেছেন: গেমুমনি

বিয়ে বাড়ি থেকে ফিরেই সামু খুলেই তোমার এই পোস্ট!!!!!! B-)

১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

ইফ ইউ গ্লাড দেন ইট মা প্লেজা........... :)

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০২

শায়মা বলেছেন: প্লেজা !

অর দুঃখজা!

অর প্লাজো মানে পেলাজো!!!!!!!! :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ :)

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমি আর কি কমু!!!!!!!!!!!!!

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সেটা আমি করে বলি হে! :)

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শুভকামনা দুজনের জন্যই, আপনার বিশ্লেষণ খুব চমৎকার ভাই।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :) ধন্যবাদ নাঈম ভাই।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কবিতা জটিল লাগল।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

থেংকু সোহেল ভাই!!

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখনও সংগ্রহ করা হয়নি, পড়বো।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দেশে আসলে আর সে খেয়াল থাকবে নাকি! থাকলে ভাল। :)

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বসন্তদিন শায়মার লিখা ??????? !:#P
আহারে কিনতে পারলাম না।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কেন, ট্যাকা ফুরাই গেছিল ;) ;)

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আমি তো খুব একটা বই পড়ি না কিন্তু এই বইটা পড়ার খুব ইচ্ছা হচ্ছে । গেমু নানা আপনার লেখাটি পড়ে দারুণ ভাবে প্রভাবিত আর সায়মা আপুনি তো আমার প্রিয় আপু । বইটি সংগ্রহ করবোই !! দূরে থাকি বলে তারাতারি কিছুই পড়তে পারি না । সায়মা আপুর জন্য শুভকামনা আর গেমু নানার জন্যও । :D

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: নাআনী-ই----ই
আছেন কেমন?

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ও বলতে ভুলে গেছি । লেখাটি প্রিয়তে রইলো । আর হামা ভাইয়ের বইয়ের রিভিউ পড়ার অপেক্ষায় রইলাম । :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

ওকে!!!!!!!!

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বইটি পড়ার ইচ্ছা আছে।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয়। ;)

১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলি, প্রতিজ্ঞাভঙ্গের পাপ মানুষ তখনই করে যখন প্রেমের মতো সর্বাধিক শক্তিশালী কোন শক্তি তাকে মোহিত করে ফেলে - এই লাইনটায় এবং এর পরের লাইনটাতে বেশ কিছু ভাল এবং বাস্তব কথা বলেছেন। :)
তারা মিশে গিয়েছিলো একে অপরের সত্তার মাঝে -- বইটা পড়তে পড়তে আমারও তাই মনে হচ্ছে।
কারণ আমার সাথেও কারো এইরকম কিছু হয়েছিল। -- তারপর কি হলো?? :)
বইটির 'ওয়ান অভ দ্য ঠু অথারস' বরুণা ওরফে শায়মা উপরে দু'টি মন্তব্য করে গেছেন, কিন্তু কাজের কথা কিছুই বলেন নি। বইটি তথা রিভিউটি সম্পর্কে তার মুখ থেকেও কিছু শোনার অভিপ্রায় এখানে ব্যক্ত করে গেলাম।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :) হাঃ হাঃ হাঃ

আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি যখন প্রথম আসি সামুতে, তখন এইটা নিয়ে রীতিমত ক্রেইজ ছিলো। কিন্তু সেসময় আমি প্রেম-ভালুবাসা জাতীইয় যেকোন কিছু দেখলেই মিজাজ বিলা করতাম। তাই নিয়মিত মাইনাস দিতাম পর্বগুলোতে। তবে পরে ২০ পর্ব পর্যন্ত টানা পড়েছিলাম। ভালো লেগেছিলো। জনপ্রিয় হবার কারণ ছিলো। এটা নিয়ে টিভি সিরিয়াল বানাইলসে জোস হবে।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমারও এই ব্যাপারটা মনে হয়েছিলো!!!!! সিরিয়াল হলে বেশ সাড়া জাগাবে মনে হয়....।

১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

শায়মা বলেছেন: হা হা সবার মন্তব্য পড়ে হাসছি এবং হাসছি।

তবে কি বলিবো বুঝিতেছি না!!!!! :P

কারণ সেই ২০০৮/২০০৯/২০১০ এর সেই বরুনার মাঝে ঢুকে যাওয়া আমি কি এখনও আছি ! নিজেই জানিনা। B:-)

যাইহোক গেমুর রিভিউ নিয়ে কিছু বলবো না তবে চাঁদগাজী ভাইয়া আমার এই বই পড়লে কি বলবে তাই ভেবেই আমি আরও আরও হাসছি। অবশ্য পড়ার পর তার বাক্যবাণে কাঁদতে হবে কিনা সেটাও ভাবছি। বইটা সংগ্রহ করা একটু জটিল কারণ গেমু যেই পাবলিশারের খোঁজ দিয়েছে মানে নীলসাধু ভাইয়ার ঠিকানা সেখানে এই বই পাওয়া যাবেনা। পাওয়া যাবে এক্সসেপশান প্রকাশনীতে। সেটার ফোন নাম্বার +8801818772009
জিমেইল অ্যাড্রেস : [email protected]
ওয়েবসাইট : http://www.exceptionpubs.com


যাইহোক গিয়াসভাইয়ার কমেন্ট পড়ে হাসছি। গুলশান আপু ঠিকানা দাও। আমি বইটা পাঠায় দেই। আর খায়রুলভাইয়া আমি তো যা বলার বইতেই বলেছি! তুমি তো বইটা পড়েছো তুমিই না হয় কিছু মিছু বলো।


আর হামা তোমার সেই মাইনাস দেওয়াই আমার সেই প্রথম রাগের কারণ!!!!!!!!! :P

আমি কি আর জানতাম প্রেম ভালোবাসা দেখলেই তুমি বিলা হয়ে যাও!!!!!!!!!!!! :(

যাইহোক গুলশান আপুর গেমু নানা এই পোস্ট দিয়ে কই হাওয়া হয়ে গেলো!!!!!!!!

বসন্তদিনের বাতাসে উড়ে গেলো নাকি!!!!!!!!

চিন্তায় পড়লাম!!!! :(

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: চিন্তার কোন কারণ নেই, আমি এসে গেছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! :)

১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫০

জেন রসি বলেছেন: সেসব বসন্তদিনে আমি ব্লগে ছিলামনা। তবে বসন্তদিন পড়েছি। ব্লগে এসেই ব্লগের ক্লাসিক কিছু ব্যাপার সম্পর্কে জানা থাকলে সুবিধা হয় আরকি! ;) শায়মা আপুর লেখা অনেকটা কড়া ডোজের রোম্যান্টিক পেগের মত। তবে বেশী পান করলে হালকা নেশা হয়ে যেতে পারে! :P

আপনার রিভিউ ভালো লেগেছে। :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

এমন নেশা একটু আধটু চেখে দেখলে মন্দ হয় না! ;)

১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বই মেলা শেষ তবুও শায়মাপির জন্য শুভ কামনা!:)


রিভিউয়ে প্লাস!:)

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ বিলুভাই! :)

১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ !! এই রিভিউ পড়েই তো আমার বই কথন লেখা যাবে , বই আর পড়া লাগবে না :P


১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কে বলেছে!!!!!!!!!!!!

বইয়ের সাথে তুলনা করলে চলবে নাআআ!!!!!!!!!!!!!

১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩২

অপ্‌সরা বলেছেন: একটা সিরিয়াল বানাও গেমু!!!!!!!!

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

প্লান আছে। ;)

১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

অপ্‌সরা বলেছেন: সিরিয়ালের সূচনা সঙ্গীত হবে :) :) :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অ্যাজ এন আঁতেল পরিচালক,
আমার কাছে মোটেও এটা সমর্থনযোগ্য নয়! ;)

২০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

অপ্‌সরা বলেছেন: ওকে তাইলে এইটা :)

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এটাও না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৭

প্রতিফলন বলেছেন: এতো চমৎকার আলোচনা পড়ে - আমার নিজেরই পাঠক হয়ে বইটা পড়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে।
(লেখার পর বইটা কখনো আর পড়িনি। কষ্টগুলো আর পেতে চাইনি।)
ধন্যবাদ গেমু কে।

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৩

অপ্‌সরা বলেছেন: প্রতিফলন!!!!!!!!!!!!!!!!!!

হা হা হা

পড়ো পড়ো আবার পড়ো!!!!!!!!!

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :D হাঃ হাঃ হাঃ

২৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: বই নিয়ে বসে আছি, পড়া হয়নি এখনো। :(

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই বইটা এত বেশি বড় না ভ্রাতা! পড়ে ফেলেন! :) শুরু করলে শেষ করে ফেলতে পারবেন এক বসাতেই!!

২৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


গ্রীস্ম এসে গেছে, সময় বদলে গেছে, নতুন কিছু বলুন।

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ব্যস্ততা ব্লগকে বিকর্ষণ করছে!

{তবে নরকের রাজপুত্র নিয়ে কিছু লিখে আর মুড পাচ্ছি না!}

২৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪১

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ভাবছি, এই রিভিউ নিয়েই বই বের করে ফেলবো,ব্লগাররাই আশা রাখি আমার বই হিট করে ফেলবে। ;)
সাবলীল ভাবে সুন্দর পোষ্ট।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

২৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৮

বনলতা আবেদিন বলেছেন: গেম চেঞ্জার , গেম চেঞ্জার । হুম! খুব ভালো , বই পড়ে তার প্রতিক্রয়া । সুন্দর হয়েছে । বই পড়বার আগ্রহ জাগল মনে ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হ্যাঁ! :)

২৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব সুন্দর বুক রিভিউ ।
পাঠে ভাল লেগেছে । দারুন লেগেছে নীচের কথাগুলি:

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলি, প্রতিজ্ঞা ভঙ্গের পাপ মানুষ তখনই করে যখন প্রেমের মতো সর্বাধিক শক্তিশালী কোন শক্তি তাকে মোহিত করে ফেলে। আপনি যদি প্রণয়ের ধারে কাছে এসে পড়েন তবেই হয়েছে, ভবিষ্যৎ সংকটের কথা ভেবে বা যেকোন কারণের কথা চিন্তা করে বের হয়ে আসতে চাইবেন তারপরও আপনাকে বেহায়ার মতো জাংক মেইল চেক করতে হবে, ইনবক্স খুলে একটি নামকে খুঁজতেই হবে, নয়া কোন মেসেজ এসেছে কি-না সেটা ফলো করতেই হবে। চাতক পাখির মতো সে অনলাইনে আসার সবুজ চিহ্ণটির দিকে ক্ষীন নজর থাকতেই হবে।
বেশ জীবন ঘনিষ্ট কথামালা । আমারো ব্যক্তিগত একটি কথা মনে পরে গেল, সেই মডেমের কালে শুনেছিলাম কথা একখান;
আলতো আলতো যোগাযোগের চুলকানী ভালবাসায় কি মন ভরে!!

দেখি বইটা অবশ্যই সংগ্রহ করে পাঠ করব । পরের বুক রিভিউটার অপেক্ষায় থাকলাম ।

শুভেচ্ছা জানবেন ।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: পরের রিভু লেখার সময় পাচ্ছি না। আর মন দিয়ে কাজ না করতে পারলে আমার মত হল লেখার-ই দরকার নাই।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!

হ্যাপি ব্লগিং!

২৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

এটা ভালো লেগেছে, বিশেষ করে নিচের কথাগুলো। পরেরটা কই?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :)
আজ বসতে পারি শেষ করতে। ১ মাস আগেই লিখা শুরু করেছিলাম! :``>> :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.