নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আইলস্যা ব্লগার

একজন ঘূণপোকা

ফেইসবুকেঃfacebook.com/ghunpokareturnঘূণেধরা সমাজের আমি এক ঘূণপোকা। ধ্বংশ করে চলেছি নিজের সমাজ, সংসার, প্রিয়জনের স্বপ্ন, রাষ্ট্র।মাঝে মাঝে নিজেকে কেবল সংখ্যা ছাড়া আর কিছুই মনে হয়না। ছোটকালে স্কুলের সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে পড়া অধিক জনসংখ্যা কুফলগুলোতে মনে হয় আমিও একটু মাত্রা যোগ করেছি।জীবনে কোন কিছুই সিরিয়াস মত করি নাই। না জীবন-যাপন,না পড়াশোনা, না প্রেম। আর ব্লগিং তো নয়-ই। এইজীবনে যেই জিনিসটা নিরলসভাবে করেছি তা হচ্ছে আইলস্যামি।আইডিয়া মাথায় কিলবিল করে, আমারও সামর্থ্য ছিলো সমাজ পরিবর্তনের। কিন্তু আইলস্যামির জন্য করা হয়নি কিছুই। না ফুল, না কাটা।

একজন ঘূণপোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাগার বিরাট চিন্তায় পড়ে গেলাম, এইটা কি হইলো /:) ; উচ্চ মাধ্যমিকে ডা, শাহজাহান তপন স্যারদের বই অনুমোদন পেল না। X((

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৫

উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থ বিজ্ঞানের যেইসব বই শিক্ষক-শিক্ষার্থী মহলে সাদরে গ্রহন করা হয়, তার মধ্যে একটি হলো-



>>> ডা। শাহজাহান তপন

মুহম্মদ আজিজ হাসান ও

রানা চৌধুরীর বই




কিন্তু আজরাতে রানা চৌধুরী স্যার তার ফেইসবুক স্টাটাসে জানালেন যে তার বইটি বোর্ড থেকে অনুমতি পায়নি। কিন্তু আমি নিজের ও বন্ধুদের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি বইটি অনেক সহজ করে লেখা হয়েছিল এবং এটি বিক্রয় এর দিক থেকে এক নাম্বার কি দুই নাম্বারে ছিল। আমার মনে আছে আমাদের কলেজে অন্য রাইটারে বই পড়াত, কিন্তু আমি বাসায় তপন স্যারদের বইটিই পড়াতাম। এতে অনেকে সহজে অনেকে কিছু বোঝা যেত, আর ম্যাথের জন্য তো এই বইয়ের কোন বিকল্পই নেই।কিন্তু কি থেকে যে কি হলো, জানি না।

খবরটি সোনার পর আমি যেন *দনা হয়ে গেলাম।

নিচে রানা স্যারের স্টাটাস হুবহু তুলে দিলাম।





আমার যে সকল বন্ধু বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলেন ( অন্তত: উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ) বা আছো তাদেরকে আমার লেখার নিচের দীর্ঘ অংশটুকু পড়ে মূল্যবান মতামত দেওয়ার অনুরোধ করছি। কারণ, তাদের মতামত ও পরামর্শই আমাদের চলার পথের পাথেয়। আমরা আমাদের যৌবনে, সদ্য স্বাধীন দেশে ইচ্ছানুযায়ী অনেক পেশা গ্রহণের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও শিক্ষকতাকে গ্রহণ করেছিলাম একটা আদর্শ হিসেবে । ইনশাল্লাহ আমৃত্যু আমরা শিক্ষক থাকতে চাই , যদিও যথানিয়মে চকিুরী থেকে অবসর গ্রহণ করেছি ।



“ আলহামদুল্লিাহ । আল্লাহ এর অশেষ রহমতে অবশেষে আমাদের নতুন সিলেবাস অনুসারে রচিত পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র বইটি বেরুলো। বইটি পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত নয় । কেন বইটি অনুমোদন পেল না সেটা আমরা জানি না , আমাদের জানানো হয়নি। যদিও মূল্যায়নের জন্য যথারীতি বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ফি জমা দেওয়া হয়েছে। আমরা শুনেছি অনুমোদনের জন্য ১৩ খানা বই জমা পড়েছিল। ১০ খানা বই এর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আমাদের খানা সম্ভবত: ১৩ তম স্থান অধিকার করেছে। এতদিন প্রথম দিক থেকে প্রথম ছিলাম , এবার শেষ দিক থেকে প্রথম ! এরপরও সারা দেশের অনেক শিক্ষক , শিক্ষার্থী ও অভিবাবক বিস্মিত হয়ে আমাদেরকে বইটি প্রকাশের অনুরোধ করেন ।



পদার্থবিজ্ঞান তথা বিজ্ঞানের সূত্র, তত্ত্ব, ব্যাখ্যা , প্রতিপাদন অগ্রগতি কারো অনুমোদনের উপর নির্ভর করে না । পৃথিবীর শত শত দেশে শত শত বছর ধরে লক্ষ লক্ষ শিক্ষক-শিক্ষিকা কোটি কোটি ছাত্র-ছাত্রীকে কারো অনুমোদন ব্যতীতই বিজ্ঞান শিক্ষা দিয়ে বিজ্ঞানের অগ্রগতি তথা সভ্যতাকে আজকের এই পর্যায়ে নিয়ে এসছেন।



তবে বিভিন্ন রাষ্ট্র তাদের প্রয়োজন, চাহিদা ও সংস্কৃতির নিরিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের আগ পর্যন্ত কোন্ কোন্ বিষয়ে কতটুকু শিক্ষা দেওয়া হবে তা শিক্ষাক্রম ( Curriculum) আকারে নির্ধারণ করে দেন ।আমাদের দেশও তার ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু কীভাবে তা পড়ানো হবে, শ্রেণিকক্ষে কীভাবে উপস্থাপনা করা হবে তা ঐ পর্যায়ের শিক্ষকদের উপরই নির্ভর করে ।আর অভিজ্ঞ শিক্ষক ও ব্যক্তিবর্গ তাদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সুবিধা ও সাহায্যার্থে পুস্তক রচনা করেন । আমাদের দেশেও তাই ছিল। বিভিন্নজন বিভিন্ন পুস্তক রচনা করেছেন। আমাদের দেশে ১৯৯৮ সাল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে বই এর অনুমোদনের ব্যাপারটা শুরু হয়।

বাংলা মাধ্যম চালু হওয়ার আগে বিগত শতাব্দির বিশের দশকে লেখা বসু ও চ্যাটার্জির পদার্থবিজ্ঞান, লাডলি মোহন মিত্রের রসায়ন, এ.সি মিত্রের জীববিজ্ঞান আর দাশ ও মুখার্জির গণিতের বইগুলো পড়েই এই উপমহাদেশে বিজ্ঞান শিক্ষার প্রসার ঘটেছে। আমরা পেয়েছি বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী থেকে শুরু করে প্রকৌশলী, চিকিৎসক, গবেষক ও বিভিন্ন বিষয়ের প্রাত:স্মরণীয় শিক্ষকদের।

বাংলা ভাষায় শিক্ষাদান শুরু হলে ড. মুসলিম উদ্দীন, কামিনী মোহন সাহা, তোফাজ্জল হোসেন, নাসির উদ্দিন প্রামাণিক, ড. আবুল কাসেম প্রমুখ পদার্থবিজ্ঞানের উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পাঠ্যপুস্তক রচনা শুরু করেন। পরবর্তীকালে পদার্থবিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকে আধুনিকতার সূচনা করেন মোহাম্মদ ইসহাক ও নুরুন্নবী তালুকদার। প্রায় একই সময়ে ১৯৮২ সাল থেকে আমরা তিন বন্ধু আমাদের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষাদানের অভিজ্ঞতার আলোকে , ক্লাশ রুমের পড়ানোর মতো করে এবং চলিত ভাষায় পদার্থবিজ্ঞান এর পাঠ্যপুস্তক রচনা করি ।আল্লাহ এর অশেষ শুকুর যে এর পর থেকে আমাদের বই এর বিভিন্ন সংস্করণ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অকুণ্ঠ সমর্থন লাভ করে। তাদের পরামর্শমতো আমরা নিয়মিত বইএর উন্নতি সাধনের চেষ্টা করে আসছি। এর পর থেকে পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের নিজস্ব যে মাধ্যমিক স্তরের বই আছে , সেখানেও আমরা অন্যতম প্রণেতা। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত বোর্ডের মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান যা ২০১৪ সালের এসএসসি পরীক্ষা পর্যন্ত বলবৎ থাকবে , তা আমাদের তিন বন্ধুরই রচিত । নতুন সিলেবাসে সদ্য প্রকাশিত ( ২০১৩ ) বোর্ডের মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞানের বই লেখার জন্য অনুরুদ্ধ হয়ে আমরা দুজন তাতেও অংশ নেই ।

এই বইটি বোর্ডে জমা দেওয়া বই এর বর্ধিত সংস্করণ। আমরা শতভাগ শিক্ষাক্রম তথা সিলেবাস অনুসরণ করেছি। বইটি অনুমোদন না হওয়ার পরও যখন আমাদের প্রকাশক সুশিক্ষক ড. ভক্তিময় সরকার অনেক সাহস ও ততোধিক ব্যবসায়িক ঝুকি নিয়ে বইটি প্রকাশে আগ্রহ প্রকাশ করলেন, তখন আমরা সিলেবাসে অন্তর্ভূক্ত বিষয়বস্তু উপস্থাপনায় ও সাজানোতে , অনুশীলনী তৈরিতে , শিক্ষর্থিীর উপলব্ধি, অনুধাবন ও ভবিষ্যৎ উচ্চ শিক্ষার কথা বিবেচনা করে কিছুটা স্বাধীনতা গ্রহণ করেছি।

আমাদের দেশের বাস্তবতায় এবং শিক্ষা ব্যবস্থায় উচ্চ মাধ্যমিক কোনো প্রান্তিক স্তর নয় । উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর আমাদের দেশের বিজ্ঞানের প্রায় সকল ছাত্র-ছাত্রী প্রকৌশল শাস্ত্র বা চিকিৎসা বিজ্ঞান বা বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা করে ।বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে উন্নত বিশ্বের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পাল্লা দিয়ে তাদের শিক্ষাক্রম তথা সিলেবাস তৈরি করে। কাজেই এদেশের একজন নাগরিক হিসেবে, একজন অভিভাবক হিসেবে সর্বোপরি শিক্ষক হিসেবে আমাদের চিন্তা চেতনায় রাখতে হয় আমাদের সন্তানেরা , শিক্ষার্থীরা যেন উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে এমন শিক্ষা লাভ করে যাতে তারা নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা গ্রহণের উপযোগী করে তুলতে পারে। আমাদের শিক্ষাক্রমের সীমানার মধ্যে থেকেও আমরা আমাদের ক্ষুদ্র সামর্থ্য দিয়ে সে চেষ্টা করেছি ।

এখন আমাদের দেশের জ্ঞানী , বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষকতার মহৎ পেশায় নিয়োজিত নিবেদিত প্রাণ শিক্ষকেরা এবং আমাদের দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ , আমাদের দেশের শ্রেষ্ঠ ও মেধাবী শিক্ষার্থীরাই বিচার করবে বইটি আমাদের পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত শিক্ষাক্রম অনুসারে লেখা হয়েছে কী না ? এই বই পড়ে পদার্থাবজ্ঞান উপলব্ধি ও অনুধাবনে , শিক্ষার্থীদের সুপ্ত সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটবে কী না ?”



কিছু মন্তব্যঃ




বইটা যে কত অসাধারন, তা স্যারের স্টাটাসে করা কিছু মন্তব্য থেকেই বোঝা যাবে-



S.m. Fahim Hasan স্যার এই বই তুলনাহীন। পদার্থবিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ তৈরি করে। আমার মতে এই বই পদার্থবিজ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করার মত একটি বই। আমার মত অসংখ্য ছাত্র ছাত্রীর জন্য এই বই পাথেয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ছাত্র হওয়া সত্ত্বেও পদার্থবিজ্ঞানের যেকোনো দরকারে আমার অটোম্যাটিক চয়েস এই বই। আমার মতে উচ্চমাধ্যমিক থেকে শুরু করে প্রতিটা বিজ্ঞান শিক্ষার্থীদেরই অটোম্যাটিক চয়েস, এই বই। এই বইএর সাথে রীতিমতো আমাদের আবেগ জড়িত স্যার! এই বই অনুমোদন পায় নাই, এই জন্য এই শিক্ষাবর্ষের সকল শিক্ষার্থীর জন্য সমবেদনা।





Iftekhar Tanveer এটা খুবই অস্বাভাবিক যে এই বই অনুমোদন পেলো না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার প্রতিটি ভিত্তিকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দেয় হচ্ছে। প্রথমে জিপিএ সিষ্টেম করে সবাইকে সমান বানিয়ে দেয়া হল যা কিনা মেধাশূন্য জাতি তৈরির প্রথম প্রয়াস। এখন বিজ্ঞান শিক্ষাকে অবহেলা করে, সমস্ত মানসম্পন্ন বইগুলো বন্ধ করে দিয়ে রাজনীতিবিদরা ধর্মান্ধ মানুষের বেসাতি খুলে বসতে চাইছে। এই অপতত্পরতা দ্রুত বন্ধ করতে হবে।





Mohammad Abul Hosein ১৯৮৮-৮৯ সাল তখন সরকারি রাজেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে এইচএসসি পড়ি। পদার্থবিজ্ঞানের যতগুলো বই আমরা তখন বাজারে দেখেছি, বন্ধুদের কাছে দেখেছি- তার মধ্যে ড. শাহজাহান তপন, রানা চৌধুরী, আজিজ হাসান (স্যার)দের লেখা বইটিই সেরা। যে কোন মাপে এটি বাংলাদেশে, বাংলাভাষায় লেখা সেরা পদার্থ বিজ্ঞানের বই। এ বই যদি বাছাইতে বাদ পড়ে তাহলে হতাশা ছাড়া আর কিছু বলার নেই। স্যার, এটাই বাংলাদেশ। এখানে সবই সম্ভব। পরবর্তী জীবনে আমি যেসব ছাত্রকে পড়িয়েছি এই বই-ই অনুসরণ করেছি। এটা একটি আদর্শ বই। আমি স্যার, রাগে ক্ষোভে, দুঃখে আর কিছু বলতে পারছি না। আমাকে মাফ করবেন।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৫

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: বলেন কি??? :-/

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: হ্যা বাপ্পা ভাই, কঠিন সত্য

২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৮

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: ইন্টারের বইয়ে নাকি অনেক পরিবর্তন আনা হইছে শোনলাম । ফুল সিলেবাসের লিঙ্ক দিতে পারবেন ??

শোনলাম, মেন্ডেলের চাপ্টারটা নাকি বাদ দেয়া হইছে ??

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: না ফুল সিলেবাসের লিনক দিতে পারব না। শুধু মেন্ডেলের না আরো অনেক গুরুত্তপূর্ণ চ্যাপ্টারি বাদ দেয়া হয়েছে।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৬

শিব্বির আহমেদ বলেছেন: X( X( X( X( X(( X(( X(( X(( X( X( X(

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আমারও ভাই ব্যাপারটা শোনার পর চান্দি গরম অবস্থা

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: যথেষ্ট হাস্যকর ! আমি নিজেও এই বই পড়েছি ! খুব বেশী কিছু তো বদলায় না বই ! তার মানে আমরা ভুল বই পড়েছি !
বই টা ভালো ছিল বলতে আমার কুন্ঠা হবেনা !

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: বই অনেক ভালো ছিল।


১৪ নাম্বার মন্তব্যে ইরফান আহমেদ বর্ষণ অনেক ভালো একটা কথা বলেছেন। আমি তার সাথে একমত।


: এখন আগের বছরের তপনের বই সবাই গাইড হিসাবে পড়বে।

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৫

স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: স্যার কিতা আওয়ামী লীগ করেনা। কালকেই আওয়ামী লীগে যোগ দিতে বলুন।

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: স্যার তো মনে হয় হেফাজত করে, দেখেন না লেখার মধ্যে খালি আলহামদুল্লিলাহ লেখা।
ধর্ম নিরপেক্ষ শিক্ষা ব্যবস্থায় আসলেই স্যার বেমানান

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৩০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: স্যার কিতা আওয়ামী লীগ করেনা। কালকেই আওয়ামী লীগে যোগ দিতে বলুন।

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: স্যার তো মনে হয় হেফাজত করে, দেখেন না লেখার মধ্যে খালি আলহামদুল্লিলাহ লেখা।
ধর্ম নিরপেক্ষ শিক্ষা ব্যবস্থায় আসলেই স্যার বেমানান

৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:৫৮

জগ বলেছেন: অখন ইন্ডিয়ান বই আইব মনে হয়, এর লাইগা মার্কেট থেইকা স্যারের বই সরায় দিতাছে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ইন্ডিয়ান বই তো অলরেডি এসে গিয়েছে, এখন তো বেশির ভাগ বই ই ইন্ডিয়া থেকে ছাপানো

৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: জগ বলেছেন: অখন ইন্ডিয়ান বই আইব মনে হয়, এর লাইগা মার্কেট থেইকা স্যারের বই সরায় দিতাছে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ইন্ডিয়ান বই তো অলরেডি এসে গিয়েছে, এখন তো বেশির ভাগ বই ই ইন্ডিয়া থেকে ছাপান।

এখন খালি ইন্ডিয়ান রাইটারের বই আসা বাকি আছে, দেখা যাক ছয় মাস টাইম তো হাতে আছে

৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪২

বটের ফল বলেছেন: এইটা কি শুনলাম!!!!! মন্ত্রনালয় কি দিনে দিনি ছাগল দ্বারা ভর্তি হয়ে যাচ্ছে নাকি?????

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ছাগল কিনা জানি না কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষ আর জ্ঞানী আবাল দিয়ে ভর্তি :( :( :(

১০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

ভিটামিন সি বলেছেন: আমি এই বইটা পড়েছি। যদিও আমার কলেজে পড়াত তফাজ্জল স্যার, নঅলিমা রহমানের বই। আমার প্রাইভেট স্যার জব্বার স্যার (শ্রীপুর বিশ্ববিদ্যালয়, শ্রীপুর, গাজীপুর) রানা স্যারদের বই পড়াত। বই দুটি অত্যন্ত সহজ ভাষায় লিখিত। পদার্থ বিজ্ঞান - ২য় পত্রের বইটির লাল কবার আমার জীবনে দেখা বইয়ের কভারের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বলে মনে হয়। ১২ বছর আগের পড়া বই এখনো চোখে ভাসে। রানা স্যাররা মনে হয় আওয়ামী রাজনীতি করেন না তাই এই আচরন। ভারত থেকে মনে হয় বই আমদানীর জন্য সরকারের উপর চাপ আছে এটাও হতে পারে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আমারও সেইম কেইশ, কলেজে তফাজ্জল স্যার এর বই পড়াত, কিন্তু আমি বাসায় এই বইটা পড়াতাম।


আপনে ১২ বছর আগে পড়েছেন B:-) ,আর আমি ৫ বছর আগে

১১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

joos বলেছেন: নতুন সিলেবাস যে পরিমাণে অখাদ্য, সে হিসাবে রানা-তপন স্যারের বইটার লেভেল অনেক উপরে। সেজন্যই হয়তো সিলেক্ট হয়নাই। এখানে রানা-তপন স্যার বঞ্চিত হননি, হয়েছে শিক্ষার্থীরা।

নতুন সিলেবাসে এমন সব অধ্যায় বাদ দেওয়া হয়েছে যেগুলো ছাড়া আসলে উচ্চ-মাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে পড়া অর্থহীন। পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্রের কথাই যদি ধরি, তাপগতিবিদ্যা এবং প্রবাহী পদার্থের অধ্যায়গুলো সম্ভবত বাদ পড়েছে অথচ এগুলো ছাড়া পরবর্তীতে প্রকৌশলবিদ্যায় পড়তে গেলে ছেলেপুলে নাকানিচুবানি খাবে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: সহমত ও ধন্যবাদ

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

টানিম বলেছেন: আমিও আপনার আগে এই লেখাটি দিয়েছিলাম। দেখে আসতে পারেন ।

একজন রানা চৌধুরী স্যার । আমাদের সবার পরিচিত ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: দেখলাম, আপনে আগে শেয়ার করেছেন। তাই আপনেরে ধন্যবাদ।

১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৫

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হ...... গতকাল বকর স্যার ক্লাশে দেখাইলো এই বই।


০৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: তাই নাকি, তা উনার প্রতিক্রিয়া কি??????????

১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: এখন আগের বছরের তপনের বই সবাই গাইড হিসাবে পড়বে।


১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: এই কথাটা পছন্দ হয়েছে

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: এই কথাটা পছন্দ হয়েছে

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: এই কথাটা পছন্দ হয়েছে

১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৩

নষ্ট ছেলে বলেছেন: অবাক হইছি+খারাপ লাগছে। আমি ৬০-৭০% পড়া শাহজাহান তপনের বই থেকে পড়েছি।

শিক্ষা মন্ত্রনালয় কি ছাগলের খোয়ারে পরিনত হইল নাকি?

২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: তাই তো মনে হচ্ছে সব কি আবাল হয়ে গেল নাকি

১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:০৬

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: বিষয়টা তো সত্যি দু:খজনক ! আমিও তো শাহজাহান তপনের বই পড়েছি !!

২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: হম । বাট কিছু করার নাই মিলন ভাই

১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৩

বিবর্ণ ক্যানভাস বলেছেন: তার বই বাদ দেয়া সত্যই দুঃখজনক!!

এখন থেকে তার বই যে গাইড বই হিসেবে ব্যাবহার করা হবে সেটুকু নিশ্চিত!

তবে একটা কথা না বললেই নয়। বাজারের সবচেয়ে সহজ বই হল তপন স্যারের বইটা।আর বেশি সহজ করার কারনে তার বইয়ে কিছু কিছু মারাত্মক ভুল থেকে গেছে। যেটা বুঝেছি অচিন্ত্য স্যার( সুশান্ত, অচিন্ত্য, গনি বই এর অন্যতম লেখক) এবং নাসিরুদ্দিন স্যারের (এনার বইটা মার্কেটে দুর্লভ) ক্লাস করতে গিয়ে।।

কিন্তু তাই বলে বই বাদ দেয়াটা কিছুতেই মানা যায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.