নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আইলস্যা ব্লগার

একজন ঘূণপোকা

ফেইসবুকেঃfacebook.com/ghunpokareturnঘূণেধরা সমাজের আমি এক ঘূণপোকা। ধ্বংশ করে চলেছি নিজের সমাজ, সংসার, প্রিয়জনের স্বপ্ন, রাষ্ট্র।মাঝে মাঝে নিজেকে কেবল সংখ্যা ছাড়া আর কিছুই মনে হয়না। ছোটকালে স্কুলের সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে পড়া অধিক জনসংখ্যা কুফলগুলোতে মনে হয় আমিও একটু মাত্রা যোগ করেছি।জীবনে কোন কিছুই সিরিয়াস মত করি নাই। না জীবন-যাপন,না পড়াশোনা, না প্রেম। আর ব্লগিং তো নয়-ই। এইজীবনে যেই জিনিসটা নিরলসভাবে করেছি তা হচ্ছে আইলস্যামি।আইডিয়া মাথায় কিলবিল করে, আমারও সামর্থ্য ছিলো সমাজ পরিবর্তনের। কিন্তু আইলস্যামির জন্য করা হয়নি কিছুই। না ফুল, না কাটা।

একজন ঘূণপোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৫১ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত প্রার্থী এবং একজন কামরুল ইসলাম ও ঢাকা -২ আসন

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

জয় বাংলা





কামরুল ইসলাম





আমান উল্লাহ আমান





খবরে প্রকাশ ১৫১ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছেন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। এই মধ্যে ১৭৫ ঢাকা -২ (কেরানীগঞ্জ উপজেলার সাতটি, সাভার উপজেলার তিনটি, হাজারিবাগের সুলতানগঞ্জ ইউনিয়ন, কামরাজ্ঞিচর থানা ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৫৫,৫৬ ও ৫৭ নং ওয়ার্ড) এ আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও ১৭৬ ঢাকা -৩ (কেরানীগঞ্জের ৫ টি ইউনিয়ন) এ নসরুল হামিদ বিপু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছেন। বি.দ্র. ২০০৮এর আগ পর্যন্ত কেরানীগঞ্জ ছিল ১৮২ ঢাকা -৩ আসনে (একটি আসন)।



***ঢাকা -২ এ কি আসলেই আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হতেন পারেন??? (ঢাকা -৩ নিয়েও সেইম কথা বলা যেত কিন্তু বলছি না কারন আমি ঢাকা -২ এর ভোটার।)

***কি এমন কাজ করে ফেলেছেন যে তাকে কেউ চ্যালেঞ্জ করার মত নেই???

***আর অতীত রেকর্ডই বা কি বলে???



চলুন একটু ঘেটে দেখি।







১। ১৯৯১ সালে ঢাকা -৩ আসনে নির্বাচিত হন আমান উল্লাহ আমান।একে বারে আনকোরা প্রার্থী আমান উল্লাহ আমান হাড়িয়ে দেন আওয়ামী লীগের ডাকসাইটে নেতা মোস্তফা মহসীন মন্টুকে। বি.এন.পির এই প্রার্থী স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে তার ভুমিকার জন্য প্রায় সহজেই বিজয় পেয়ে যান।

আমান উল্লাহর প্রাপ্ত ভোটঃ ৯৭,২২৯

মোস্তফা মহসীনঃ ৬৬,২২০

প্রার্থী ছিল মোট সাত জন।









২। ১৯৯৬ সালের দ্বিতীয় নির্বাচনে (যেটাতে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে) আমান উল্লাহ আমান প্রেডিকশন মত আওয়ামি লিগের শাহজাহান খানকে (মুক্তিযোদ্ধা) প্রায় উড়িয়ে দেন।

আমান উল্লাহ আমানঃ ১২৪০৯৬ ভোট

শাহজাহানঃ ৫২৬৬২ ভোট

তার এমন সাফল্যের পেছনে ছিল কেরানীগঞ্জের নজির বিহীন উন্নতি।

প্রার্থী ছিল কয়জন জানেন, মাত্র ১১ জন। এর মাঝে ৯ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। কিন্তু পারপরো বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হতে পারেন নাই তিনি।









৩। ২০০১ সালের নির্বাচনে আমান উল্লাহ আমান আবারও উড়িয়ে দেন আওয়ামি লিগের নসরুল হামিদ বিপুকে। কেরানীগঞ্জকে তিনি ভালোবাস্তেন, আর মানুষও তাকে ভালো বাসার প্রতিধান দিয়েছেন।

আমান উল্লাহ আমানঃ ১৬৯৯৮০ভোট

নসরুল হামিদঃ ৮৯৩৭৫ভোট

প্রার্থী ছিল কয়জন জানেন, মাত্র ৬ জন। এর মাঝে ৪ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।



৪। ২০০৮ সালের নির্বাচনে নীল নক্সা অনুযায়ী তিনি নির্বাচন করতে পারেন না। তার বদলে বি.এন.পির প্রার্থী হন (বর্তমান আসন ঢাকা -২) প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান (রাজনীতিতে অনভিজ্ঞ এবং আমান উল্লাহ আমানের আস্থাভাজন) এবং হেরে যান কামরুল ইসলাম এর কাছে, এবং পরে আইন প্রতিমন্ত্রী হন।



এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমান উল্লাহ আমানের এই বার বার নির্বাচিত হবার কারন কী???



কারনগুলো হচ্ছেঃ



১। বুড়িগঙ্গা-১, ২ সেতু তিনি করেন (যদিও বুড়িগঙ্গা-২ উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা), তাছাড়া আছে বুদ্ধিজীবী সেতু, তুলসি খালি ব্রীজ, ইটাভাড়া সেতু। অর্থাৎ সকল বড় ব্রীজই তারই করা।

কেরানীগঞ্জের ৯০% রাস্তা ও সেতু তার দুইবারের ক্ষমতায় থাকার সময় করা।

২। কেরানীগঞ্জের সকল হাইওয়ে প্রশস্ত করন করেন।তারই কারনে কেরানীগঞ্জের মানুষের প্রধানবাহন নৌকা থেকে গাড়ী হয়।

৩।বেশির ভাগ স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, তিনি করেন। আপনি এমন কোন স্কুল কলেজ নাই যেখানে আপনি তার করা ভিত্তি ফলক না দেখাতে পারবেন।এমন কোন স্কুল কলেজ নাই যেখানে আপনি তার করা ভবন না দেখাতে পারবেন।

৪।গ্যাস সঞ্চালন লাইন করে গ্যাস সরবরাহ করেন (যদিও সব এলাকায় নয়)। ৯৫% এলাকায় বিদ্যুৎ পৌছে দেন।

৫। বিসিক শিল্পনগরী, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন এবং আরো অসংখ্য উন্নয়ন করেন।

৬।তার প্রথম নির্বাচনী ওয়াদা ছিল কেরানীগঞ্জে আধুনিক ঊপশহররুপে গড়ে তুল্ব, যার অনেকটাই তিনি করেছিলেন।

৭। তার সবচেয়ে বড়গুন ছিল বোধহয় মানুষ তার কাছে সহজে মনের কথা বলতে পারত। কেউ যদি তাকে মিলাদের দাওয়াত দিত তাও তিনি রক্ষা করতেন। তিনি দেখতেন না, দাওয়াতটি কার বাসায় দেয়া হয়েছে। কেরানীগিঞ্জের প্রতিটি ওয়ার্ড, গ্রামকে তিনি চিনতেন। এমন কোন গ্রাম নেই যে তিনি যান নাই।

আমান উল্লাহ আমানকে নিজেদের এম.পি হিসাবে পাওয়ার জন্য আশেপাশে আসনের লোকজন আফসোস করত।

কিন্তু তিনি বার বার বিপুল ভোটে (দুইবার বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ব্যবধানে) নির্বাচিত হলেও তিনি একবারও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হন নাই। এমনকি ১৯৯৬ সালের ১৫ ফ্রেব্রুরায়ির নির্বাচনেও না।





তাহলে কামরুল ইসলাম এমন কি করলেন যে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হলেন।

আসেন আগে কিছু ফ্যাক্ট দেখিঃ

হেমায়েতপুর-কলাতিয়া-কোনাখোলা সড়কের অবস্থা বেহাল, ২০০৬ এর পরে একবারও কার্পেটিং করা হয়নাই। খালি মাঝে মাঝে সুড়কি দিয়ে গর্ত ভরাট করা হয়েছে। বেশিরভাগ রাস্তা ঘাটের একই অবস্থা।

কলাতিয়া ব্রীজ ভাঙ্গা আরো এমন অনেক কিছু পাওয়া যাবে।



ইটাভাড়া ব্রীজে পুলিষের চাদা বাজি, ইয়াবায় সয়লাব পুরো কেরানীগঞ্জ।

টিভিতে ছাড়া তাকে অনেকেই বাস্তবে দেখেন নাই।

তিনি কেরানীগঞ্জএ গেছেন মাত্র হাতে গোনা কয়েকবার মাত্র।



হাজারিবাগের সুলতানগঞ্জ ইউনিয়ন, কামরাজ্ঞিচর থানা ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৫৫,৫৬ ও ৫৭ নং ওয়ার্ডএ তিনি কি কি করেছেন বলতে পারব না।

আশা করি তিনি অনেক কাজ করেছেন সেইসব এলাকায়। তাই এইসব এলাকা থেকে কেঊ তাকে ডিফেন্ড করে নাই, কেরানীগঞ্জ থেকে কি কেউ ছিল না??? আপনি হয়ত বলবেন আমান উল্লাহ আমান নির্বাচন বয়কট করছে????



আমান উল্লাহ আমান না হয় বয়কট করেছেন, অন্যরা কী করছে তাহলে। যেখানে অন্য নির্বাচনে অনেকের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে জেনেও নির্বাচন করেন।

মানুষ আশা নিয়ে বাচে, এইসব জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়া লোকগুলো হয়ত অনেক আশাবাদী ছিল, যে আমারা জিতে যেতেও পারি???

কিন্তু আওয়ামী লীগের গনতন্ত্র তাদের সে আশাটুকুও কেড়ে নিয়েছে??? আর এভাবেই মৃত্যু ঘটে গনতন্ত্রে। আর এভাবেই কামরুল ইসলামরা জিতে যায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায়।





আমি জয় বাংলার লোক

এম পি নির্বাচনে আমার দেয়া লাগে না ভোট
;);););););)

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: খালেদা-হাসিনা এবার ক্ষান্ত দেন আর কত নরবলি দরকার? তাহলে আপনাদের উদ্দর পূর্ণ হবে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: খালেদাকে বাধ্য করা হয়েছে, বাট তারপরও উনি অনেক নমনীয় ব্যাপারটা সল্ভ করার জন্য।


অনেক ধন্যবাদ মোঃ আনারুল ইসলাম

২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

উপপাদ্য বলেছেন: আপনি প্রশ্ন করেছেন এক জায়গায়। কামরুল কি করলো যে সে বিনা প্রতিদন্ধিতায় নির্বাচিত হলো।

উত্তর: ইন্ডিলীগ করে। আপনি ইন্ডিলীগ করেন আপনিও বিনা প্রতিদন্ধিতায় নির্বাচিত হবেন।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আসলেই মস্ত ভুল করে ফেলেছি, ইন্ডিয়া লীগ করা হয় নাই।

দেখি কালকে গিয়ে ট্রাই মারমু নে।



ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।

৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

মদন বলেছেন: আপনি আসলেই একটা আবুল।
যেখানে শামীম ওসমান জনগনের ভালবাসায় সিক্ত হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয় সেখানে টাকলা কামরুলতো জিতবেই।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: শামীম ওসমানের কাছে তো এই মিয়া নাদান বাচ্চা।

ধন্যবাদ

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেখানে অন্য নির্বাচনে অনেকের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে জেনেও নির্বাচন করেন।
মানুষ আশা নিয়ে বাচে, এইসব জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়া লোকগুলো হয়ত অনেক আশাবাদী ছিল, যে আমারা জিতে যেতেও পারি???
কিন্তু আওয়ামী লীগের গনতন্ত্র তাদের সে আশাটুকুও কেড়ে নিয়েছে??? আর এভাবেই মৃত্যু ঘটে গনতন্ত্রে। আর এভাবেই কামরুল ইসলামরা জিতে যায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায়।


আমি জয় বাংলার লোক
এম পি নির্বাচনে আমার দেয়া লাগে না ভোট;);););););)


ঘৃনা, স্বৈরাচার আর স্বেচ্ছাচারের প্রতিশব্দ হতে যাচ্ছে এই দলটি!!!

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ঘৃনা, স্বৈরাচার আর স্বেচ্ছাচারের প্রতিশব্দ হতে যাচ্ছে এই দলটি!!!



আমি জয় বাংলার লোক
এম পি নির্বাচনে আমার দেয়া লাগে না ভোট


ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

এন ইউ এমিল বলেছেন: ঢাকা-২ এর ভোটার হিসাবে আমি বলছি

আমান উল্লাহ আমান এর আসনে গত বছর যদি আমান উল্লাহ আমান উনার কলেজের অ্ধ্যাপক কে দাড় না করিয়ে নিজে দাড়াতে পারতেন তাতেও কাররুলের জেতার চান্স খুব কম ছিল

আর এই বছর তো কারুলের জেতার প্রশ্নই আশেনা,

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আমান উল্লাহ আমান এর আসনে গত বছর যদি আমান উল্লাহ আমান উনার কলেজের অ্ধ্যাপক কে দাড় না করিয়ে নিজে দাড়াতে পারতেন তাতেও কাররুলের জেতার চান্স খুব কম ছিল


হ্যা আপনি ঠিক বলছেন, উনাকে নীল নক্সার মাধ্যমে নির্বাচন থেকে ধুরে রাখা হয়।

তা দেশি ভাই, বাড়ী কোথায়???

ধন্যবাদ

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

শাহীন উল্লাহ বলেছেন: গত নির্বচনে যে কি পরিমান ভারতীয় ডক্টিরিং হইছে তার একটা নমুনা দেই---

আওয়ামীলীগ পেয়েছে : ২৩০ টি আসনে ৩৩,৮৮৭,৪৫১ ভোট
গরে ১৪৭৩২.৩৯৫

বিএনপি পেয়েছে : ৩০ টি আসনে ২২,৯৬৩,৮৩৬ ভোট !!!!

গরে : ৭,৬৫,৪৬১.২০ !!!!

আর উনি বটতলার উকিল ৫ বছরে একটা ছোট ব্রীজ ও ঠিক করে নাই

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: জ্বী আপনার কথায় এথিকস আছে।


ধন্যবাদ শাহীন উল্লাহ ভাই মন্তব্য করার জন্য।

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

উপপাদ্য বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
...............
আমি জয় বাংলার লোক
এম পি নির্বাচনে আমার দেয়া লাগে না ভোট;);););););)


মুহাহাহাহাহাহহাাহহা

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: মুহাহাহাহাহাহহাাহহা

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

সুমন কর বলেছেন: হুম!!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: হুম!!

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০১

আছিফুর রহমান বলেছেন: কামরুল ইসলাম একটা বট তলার উকিল। ঢাকা ১ এর মান্নান খান আর এই খাটাস রে ধইরা জুতা পেটা করা দরকার।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

মান্নান খান অলরেডি খান খান হয়ে গেছে

১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

রাজীব বলেছেন: গত ৫ বছরে কেরানীগন্জের কোন উন্নয়ন হয়েছে কি??

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
হয়েছে মানে, উন্নয়নের জোয়ার চলছে।


হাইওয়েতে একটু বৃস্টি হলে নৌকা চলে

১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

সেমিবস বলেছেন: মদন বলেছেন: আপনি আসলেই একটা আবুল।
যেখানে শামীম ওসমান জনগনের ভালবাসায় সিক্ত হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয় সেখানে টাকলা কামরুলতো জিতবেই।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: :( :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.