নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাপেটের রাজদরবার।
প্রাচীন কালের রাজদরবারের মত জৌলিসপূর্ন না হলেও আধুনিক কালের হিসাবে প্রথমশ্রেনীর।
পাটেটকে ঘিরে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে। কালো চশমা পড়া দয়ামায়া-ভাবলেশ-হীন টকটকে ফর্সা চেহারার সামরিক বাহিনীর কয়েকজন উর্দি ২৪ ঘন্টা পাপেটের নিরাপত্তার ইনার-কর্ডন তৈরি করে রাখে। কথিত আছে এরা বিষধর শাপের চেয়েও ক্ষিপ্র এবং শিয়ালের চেয়েও ধুর্ত [অবশ্য কুকুরের চেয়েও প্রভুভক্ত কিনা-সেই বিষয়ে কিছু কথিত নাই]
এই মুহুর্তে পাপেটের মেজাজ খিঁচড়ে আছে। জ্বালানী রফতানি বিষয়ক একটা গোপন কথা কিভাবে যেন ফাঁস হয়ে গেছে। দেশের কিনে নেওয়া (এবং না কিনতে পারলে টুটি চেপে ধরা) বুদ্ধিজীবিরা অবশ্য কোন ঝামেলা পাকায় নাই। ঝামেলা পাকিয়েছে কিছু অর্বাচীন তরূন ব্লগার/ অন-লাইন একটিভিস্ট।
মানবাধিকার লংঘনের দায়ে পাপেটের গায়ের যেহেতু আন্তর্জাতিক দুর্নামের গন্ধ এবং মাথার উপরে আন্তর্জাতিক চাপ আছে, কাজেই আজকাল সবকিছু অনেক চিন্তা-ভাবনা করে করতে হয়। আগের মত প্রতিবাদি লোকজনকে সরাসরি গায়েব করে দেয়া যায় না।
অর্বাচীন তরূন ব্লগার/ অন-লাইন একটিভিস্টদের ব্যাপারে পাপেটের রাগের কারণ অবশ্য সেটা না। তার রাগের কারণ হল এই অনলাইন একটিভিস্টদেরকে কয়েকটা গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন মিলেও খুঁজে বের করতে পারছে না।
সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল "কুর্তা মহীম" এই মুহুর্তে পাপেটের সামনে মুখ কাঁচু-মাঁচু করে মাথা নিচু অবস্থায় দাড়িয়ে আছে.....
©somewhere in net ltd.